হুদাইবিয়ার সন্ধি (৬২৮ সাল, ৬ষ্ঠ হিজরী) হুদাইবিয়ার সন্ধির ঘটনা হুদাইবিয়ার সন্ধির শর্তাবলী হুদাইবিয়ার ফলাফল

মুখ্য শব্দ হুদাইবিয়ার, উমরাহ, সন্ধি, বাইয়াতুর রিদওয়ান, বুদায়েল ও ফাতহুম মুবিন
হুদাইবিয়ার সন্ধি
মুসলিমগণ নির্যাতিত হয়ে স্বদেশ ছেড়ে মদিনায় আশ্রয় গ্রহণ করার ছয় বছর অতিক্রান্ত হয়। এ ছয় বছরে তাঁর
একটিবারের জন্যও তারা মক্কায় আসতে পারেননি। কাবা শরীফের যিয়ারতের ভাগ্যও তাদের হয়নি। হজ্জ
আদায় করতে না পারায়ও তারা কম মানসিক অশান্তিতে ছিলেন না। একদিন তাঁরা হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে বললেন,
আমরা কি আর কখনো মক্কায় যেতে পারব না? এরমধ্যে একদা মহানবী (সা.) স্বপ্নে দেখেন, মক্কা শরীফে গিয়ে উমরা
পালন করছেন। তিনি সাহাবাদের নিকট এ স্বপ্ন প্রকাশ করলে তারা মক্কায় গমন এবং খানায়ে কাবা যিয়ারত করার জন্য
উদগ্রীব ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) স্বপ্নের কথা শুনে সকলে মক্কা শরীফে গমনের জন্য প্রস্তুত হন।
সন্ধি প্রস্তাবঃ উসমান (রা)-কে আটক করে রাখলে জনরব ওঠে, কুরাইশরা তাকে হত্যা করেছে। জীবন উৎসর্গ করে
মুসলিম যোদ্ধাগণ উসমান হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণ করার জন্য রাসূলুল্লাহর হাতে হাত রেখে শেষ বাইয়াত নিলেন। এমনকি
রক্তবিন্দু অবশিষ্ট থাকা পর্যন্ত সকলেই লড়াই অব্যাহত রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে মহানবীর হাতে শপথ গ্রহন করে, একে
‘বাইয়াতুর রিদওয়ান’ বলা হয়। এতে কুরাইশরা ভয়ে পেয়ে যায় এবং উসমান (রা.)-কে মুক্তি ও সন্ধি প্রস্তাব নিয়ে
সোহায়লকে পাঠায়। মুসলিমদের পক্ষে হযরত আলী (রা:) সন্ধির কার্যাবলী সম্পাদন করেন। হযরত মুহাম্মদ (সা.)
সানন্দে তাদের এ প্রস্তাব গ্রহণ করেন।
সন্ধির শর্তাবলী
হুদায়বিয়ার সন্ধির প্রধান প্রধান শর্তাবলী নিম্নরূপ
১. এ বছর মুসলিমগণ উমরা না করেই মদিনায় প্রত্যাবর্তন করবেন। যদি মুসলিমগণ ইচ্ছা করে তাহলে পরের বছর তিন
দিনের জন্য উমরা আদায়ের উদ্দেশ্যে মক্কায় আগমন করতে পারবে। মুসলিমদের অবস্থানকালে কুরাইশগণ মক্কা নগর
ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নেবে।
২. কুরাইশ ও মুসলিমদের মধ্যে আগামী দশ বছরের মধ্যে যে কোন প্রকার যুদ্ধবিগ্রহ বন্ধ থাকবে।
৩. আগমনকালে মুসলিমগণ শুধু আত্মরক্ষার জন্য কোষবদ্ধ তরবারি ব্যতীত অন্য কোনো অস্ত্র সঙ্গে আনতে পারবে না।
৪. আরবদের যে কোনো গোত্রের লোক হযরত মুহাম্মদ (সা.) অথবা কাফিরদের সঙ্গে সন্ধিসূত্রে আবদ্ধ হতে কোনো বাধা
নিষেধ থাকবে না।
৫. চুক্তির মেয়াদকালে জনসাধারণের পূর্ণ নিরাপত্তা রক্ষিত হবে এবং একে অপরের ক্ষতিসাধন করবে না। কোনো প্রকার
লুণ্ঠন অথবা আক্রমন চলবে না।
৬. কোনো মক্কাবাসী মদিনায় আশ্রয় গ্রহণ করলে মুসলিমগণ তাকে আশ্রয় দিতে পারবে না। পক্ষান্তরে কোনো মুসলিম
মদিনা থেকে মক্কায় আগমন করলে মক্কাবাসী তাকে প্রত্যাপর্ণ করতে বাধ্য থাকবে না। এছাড়া কোন নাবালক তার
অভিভাবকের অনুমতি ব্যতিরেকে মুসলিমদের দলে যোগদান করতে পারবে না; হজ্জের সময় মুসলিমদের জানমালের
নিরাপত্তা বিধান করা হবে।
৭. মক্কার বণিকগণ নির্বিঘেœ মদিনার পথ ধরে সিরিয়া, মিসর প্রভৃতি দেশে বাণিজ্য করতে পারবে।
৮. এ সন্ধি চুক্তি ১০ বছরের জন্য বলবৎ থাকবে।
৯. সন্ধির শর্তাবলি উভয়পক্ষকেই পরিপূর্ণভাবে পালন করতে হবে।
সন্ধির গুরুত্ব ও তাৎপর্য
হুদায়বিয়ার সন্ধির তাৎপর্য আলোচনা করলে প্রতীয়মান হবে, এতে বিধর্মী ও মুসলিমদের মধ্যে অন্ততপক্ষে দশ বছরের
জন্য নিরবচ্ছিন্ন শান্তি রক্ষার প্রচেষ্টা করা হয়। যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাবে কুরাইশ ও হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর সদিচ্ছা প্রকাশ
পায়। কারণ কুরাইশরাও যুদ্ধ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। এ সন্ধির ফলে তারা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। ব্যবসায়পাঠ-৪.৬
বাণিজ্যে অবাধ গতিবিধির নিশ্চয়তা লাভ করে কুরাইশরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামে-এর মহানুভবতা ও
দূরদর্শিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়। এতে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ঃ আপতদৃষ্টিতে হুদায়বিয়ার সন্ধি মুসলিমদের জন্য অপমানজনক মনে হতে পারে, সাহাবায়ে
কেরামও তাই মনে করেছিলেন। কারণ এতে মুসলিমদের স্বার্থ পুরোপুরি রক্ষিত হয়নি। উমর (রা.) এর মধ্যে এ বিষয়ে
চরম প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছিল, কিন্তু দূরদৃষ্টিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) এর এ সন্ধিচুক্তি মুসলিমদের অনুকূলে অনুভব
করতে পেরেছিলেন। এ সন্ধির পরবর্তী সুফল লক্ষ্য করলেই এর সার্থকতা স্পষ্টরূপে ফুটে উঠে।
একটি শর্ত প্রত্যাহার ঃ আবু বশির নামে একজন মুসলিম পালিয়ে মদিনায় গিয়েছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকেও ফেরত
দিয়ে দেন, কিন্তু সে পরে ছুটে গিয়ে সিরিয়ার পথে ঈস পাহাড়ে আত্মগোপন করে। আবু বশিরের খবর শুনে মক্কার
নির্যাতিত অনেক মুসলিম তার সাথে যোগদান করেন। তারা সিরিয়াগামী মক্কাবাসীদের ওপর আক্রমণ চালাত। এভাবে
তাদের ভয়ে শেষ পর্যন্ত মুসলিমদের ফেরত দেযার শর্তটি কুরাইশরা প্রত্যাহার করে নেয়।
পুরুষদের ফেরত দান ঃ সন্ধির শর্তে মক্কা থেকে আগত মুসলিমদের মদিনায় বসবাসের অনুমতি ছিল না, কিন্তু শর্তটি শুধু
পুরুষদের বেলায় প্রযোজ্য ছিল, নারীদের বেলায় নয়। অতএব মক্কা থেকে কোনো নারী মদিনায় গেলে পরীক্ষা করে তাকে
বসবাস করতে দেয়া হতো। মুসলিম নারীদের আশ্রয় দেয়া শুরু হলে যে সমস্যার সৃষ্টি হয় তার জন্য কুরাইশরা পুরুষদের
বিরুদ্ধে আরোপিত শর্তটিও তুলে নেয়।
যাতায়াত ও ব্যবসায় বাণিজ্যের প্রসার ঃ হুদায়বিয়ার সন্ধির ফলে মক্কা ও মদিনার মধ্যে যাতায়াত নিরাপদ হয় এবং
ব্যবসায়-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে।
মদিনা রাষ্ট্রের অগ্রগতি ঃ হোদায়বিয়ার সন্ধির পরে মদিনার নগর রাষ্ট্র আরবের একটি বিশাল রাষ্ট্রে রূপ নিতে শুরু করে
এবং মদিনা সরকার একটি কেন্দ্রীয় সরকারে পরিণত হওয়ার দিকে এগিয়ে যায়।
নিরাপত্তা লাভ ঃ হুদায়বিয়ার সন্ধির ফলে মদিনা সরকার সাময়িকভাবে একটি নিরাপদ সময় পায় এবং এ সময়টায়
আন্তর্জাতিক যোগাযোগের দিকে মনোনিবেশের সুযোগ ঘটে।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইসলাম ঃ এ সময়ই রোম সম্রাট, পারস্য সম্রাট, মিসর ও আবিসিনিয়ার শাসনকর্তা, বিভিন্ন অঞ্চলের
স্বাধীন ও করদ রাজাদের নিকট পত্র যোগাযোগ শুরু হয়। ফলে ইসলাম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করে। এগুলো
সবই হুদায়বিয়ার সন্ধির পরোক্ষ ফল।
মুসলিমদের মর্যাদা বৃদ্ধি ঃ ঐতিহাসিক পি.কে হিট্টি বলেন, “এ সন্ধির ফলে মুসলিমদের রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় মর্যাদা বৃদ্ধি পায়
এবং প্রথম বারের মতো কুরাইশরা তাদের একটি স্থায়ী রাজনৈতিক শক্তিরুপে লিখিতভাবে স্বীকার করে নেয়।”
কুরাইশদের ক্ষমতা হ্রাস ঃ হুদায়বিয়ার সন্ধির ফলে কুরাইশদের শক্তি দিন দিন হ্রাস পেতে থাকে। এ সন্ধি সম্পর্কে
ঐতিহাসিক যুহরী বলেন,”
রাজনৈতিক বিজয় ঃ ঐতিহাসিক ইমামুদ্দিন বলেন, “হুদায়বিয়ার সন্ধি মুসলিমদের একটি স্থায়ী রাজনৈতিক মর্যাদা প্রদান
করে এবং কুরাইশরা মুসলিমদের একটি স্বতন্ত্র ধর্মীয় রাজনৈতিক শক্তিরূপে স্বীকার করে নেয়।”
মদিনা রাষ্ট্রের সংহতি ঃ হিজরতের পর পরই মদিনা সনদ প্রণয়নের মাধ্যমে রাসূল (সা.) মদিনা রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন
করেন। হুদায়বিয়ার সন্ধি চুক্তির ফলে একদিকে এ রাষ্ট্র শক্তিশালী প্রতিপক্ষ কাফিরদের স্বীকৃতি লাভ করে, অপরদিকে এর
শক্তি সুসংহত হয়।
কূটনৈতিক বিজয় ঃ এ সন্ধির অন্যতম শর্ত ‘মক্কার লোক মদিনায় গেলে তাকে ফেরত দিতে হবে’- পরবর্তীকালে
মক্কাবাসীর ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেয়। ফলে এ শর্তটি বাতিলের জন্য তারাই আবেদন জানায়। এভাবে মুসলিমগণ
কূটনৈতিক বিজয় লাভ করেন।
মহানবী (সা.) এর নেতৃত্বের স্বীকৃতি ঃ ইসলামের ইতিহাসে হুদায়বিয়ার সন্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। এ সন্ধিতে কুরাইশগণ
মুসলিমদের একটি স্বাধীন রাষ্ট্রশক্তি বলে লিখিতভাবে মেনে নেয় এবং সর্বপ্রথম মদিনা প্রজাতন্ত্রকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র
এবং মুহাম্মদ (সা.) কে এর নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়।
ইসলামের ছায়াতলে জনতা ঃ ঐতিহাসিক আমীর আলী বলেন, “এ সন্ধির মাঝখানে পূর্ণ এক বছর যেতেই দশ হাযার
মুজাহিদসহ মহানবী (সা.) মক্কা বিজয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং মুসলিমগণ তাদের গড়া ইসলামী প্রজাতন্ত্রের স্বীকৃতি
পেয়ে স্বাধীনভাবে বসবাস করার সুযোগ লাভ করেন।”
সুদূরপ্রসারী ফল ঃ এতদিন পর্যন্ত মুসলিম এবং কাফিরদের মধ্যে পারস্পরিক মেলামেশা ছিল না। সন্ধি হয়ে যাওয়ায়
তাদের যোগাযোগ আরম্ভ হয়। বংশগত এবং বাণিজ্যিক সম্পর্কের দরুণ কাফিররা মদিনায় এসে মাসের পর মাস অবস্থান
করতে থাকে। মুসলিমদের সাথে ওঠাবসার কথাবার্তায় ইসলামের আলোচনা প্রসারিত হতে থাকে। মুসলিম মাত্রই ছিলেন
আন্তরিক, সদাচার, সদ্ব্যবহার ও সচ্চরিত্রতার প্রতীক। মুসলিমদের মধ্য থেকে যাঁরা মক্কায় যেতেন তাদের প্রত্যেকের
উপযুক্ত গুণাবলি প্রকাশ পেত।
মক্কা বিজয় ঃ কুরাইশরাই সর্বপ্রথম হুদায়বিয়ার সন্ধিচুক্তি উপেক্ষা করেছিল। তার ফলস্বরূপ হযরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কা
বিজয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং অষ্টম হিজরী মোতাবেক ৬৩০ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে এক রকম বিনা যুদ্ধে মক্কা জয়
করেন।
ফাতহুম মুবীন (সুস্পষ্ট বিজয়)ঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিকে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ‘ফাত্হুম্ মুবিন’ বা সুস্পষ্ট বিজয়
বলে আখ্যায়িত করেছেন। পবিত্র কুরআনের সূরা ফাতহের প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে-  ,
নিশ্চয় আমি আপনাকে সুস্পষ্ট বিজয় দান করেছি। সত্যিই এটা ফাতহুম মুবীন ছিল। মুহাম্মদ (সা.) কে প্রত্যাখ্যান করার
মধ্য দিয়ে অলক্ষ্যে তারা এই প্রথম তাঁকে এক অপারাজেয় শক্তিরূপে মেনে নেয়। হুদায়বিয়ার সন্ধিতে স্বাক্ষর প্রকৃতপক্ষে
তাদের আত্মসমর্পনের স্বাক্ষর। কুরাইশদের এটাই নিশ্চিত পরাজয়ের পূর্বাভাস।
হুদাইবিয়ার কিসের নাম? হিজরী কত সালে এ সন্ধি হয়?
এ সন্ধিতে স্বাক্ষরকারী দুপক্ষে ব্যাক্তিদ্বয়ের নাম কী?
হুদাইবিয়ার সন্ধির কথা কোন সূরায় বলা হয়েছে ?
সারসংক্ষেপ :
হুদাইবিয়ার নামক কূপের নিকটবর্তী স্থানে মক্কার কুরাইশ কাফির ও মুসলিমদের মধ্যে যে সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়, তাই
হুদাইবিয়ার সন্ধি। কাফিরদের হত্যা ও ষড়যন্ত্রের রটনার বিরুদ্ধে মুসলিমরা মহানবী (সা.) এর নেতৃত্বে প্রতিশোধ গ্রহনের
জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হলে কুরাইশরা ভয় পেয়ে যায়। তারা সম্ভাব্য আক্রমণের ভয়ে মুসলিমদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার
আকাঙ্খা ব্যক্ত করলে মহানবী (সা.) তা মেনে নেন। উমরা করতে না পারা, কুরাইশ কাফিরদের বাড়াবাড়ি ও প্রতারণা সত্বেও
মহানবী (সা.) উক্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে রাজী হন। আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের শপথগ্রহণে এতই খুশি হন যে, তিনি
কুরআনুল কারীমে এ চুক্তিকে ‘ফাত্হুম্ মুবিন’ বা ‘স্পষ্ট বিজয়’ বলে অভিহিত করেন।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. হুদায়বিয়ার সন্ধি চুক্তি কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?
(ক) ৬২৪ (খ) ৬২৫ (গ) ৬২৭ (ঘ) ৬২৮
২. মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বিধর্মী কুরাইশদের মন জয় করেনর. উদারতা দিয়ে; রর. মহানুভবতা দিয়ে; ররর. ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে। নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র (খ) রর (গ) ররর (ঘ) র, রর ও ররর
৩. হুদায়বিয়ার সন্ধির মাধ্যমে অর্জিত হয়-
র. মদিনা রাষ্ট্রের স্বীকৃতি; রর. দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের অবসান; ররর. শ্রেষ্ঠ সেনাপতিদের ইসলাম গ্রহণ।
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও ররর (খ) রর ও ররর (গ) র ও রর (ঘ) র, রর ও ররর
চূড়ান্ত মূল্যায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন
নানাবিধ কারণে সংখ্যালঘু দলের নেতা আজমতউল্লাহ নিজ দেশ ছেড়ে স্বীয় অনুসারীদের নিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নেন।
পরবর্তীতে নিজ দেশে ফিরে আসলে উগ্রপন্থীদের দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হন। ফঠেল তিনি উগ্রপন্থীদের সাথে আলোচনা ও
সমঝোতা সাপেক্ষে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন। আপাত দৃষ্টিতে উক্ত সন্ধি সংখ্যালঘুদের প্রতিকুলে মনে হলেও
পরবর্তীতে তা অনুকুল বলে প্রতিফলিত হয়।
(ক) হুদাইবিয়ার সন্ধির কার্যাবলীকে সম্পাদন করেন? ১
(খ) বায়তুর বিদরওয়ান কী? ২
(গ) উদ্দীপকের সন্ধির সঙ্গে তোমার পঠিত কোন সন্ধির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করুন। ৩
(ঘ) উদ্দীপকের আলোকে উক্ত সন্ধির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]