মুতার যুদ্ধ ও তাবুকের অভিযান ক্স মুতার যুদ্ধের কারণ, ঘটনা ও ফলাফল তাবুক যুদ্ধের কারণ, ঘটনা ও ফলাফল

মুখ্য শব্দ তাবুক, রোম সাম্রাজ্য, শোরাহবিল বিন আমরের, হিরাক্লিয়াস, মসজিদে যেরার, মুতার যুদ্ধ,
যায়েদ ইবনে হারেসা, জাফর ইবনে আবি তালিব ও আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা
মুতার যুদ্ধ
মুতা শাম (সিরিয়া)-এর অন্তর্গত ‘বালক’ রাজ্যে সীমান্তে অবস্থিত। অষ্টম হিজরী সনের জমাদিউল উলা মাসে
মুতার যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ পর্যন্ত মুসলিমদের সাথে আরব এলাকার ইহুদি ও মুশরিকদের মোকাবেলা হয়ে
আসছিল। এখন রোমীয় খ্রিস্টান রাজশক্তি মুসলিম ও ইসলামের বিস্তারে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।
যুদ্ধের কারণ ঃ যুদ্ধের কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, মহানবী (সা.) হারেস ইবনে উমায়র আযদীকে চিঠি দিয়ে শাম অথবা
বসরায় প্রেরণ করেছিলেন। রোমকদের অধীন বসরার গভর্নর শোরাহবিল ইবনে আমর গাসসানী (যে অনেক আগে আরব
থেকে খ্রিস্টান হয়ে গিয়েছিল) সব আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করে মুসলিম দুতকে হত্যা করে। শোরাহবিলের অন্যায়
হত্যাকাÐে মহানবী (সা.) অত্যন্ত ব্যথিত হন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে এ হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণ করেননি। ইহুদিদের
অব্যাহত বিরোধিতার কারণে তাদের পক্ষ থেকে কিছুটা নিশ্চিত হওয়ার পর হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তিন হাজার মুসলিম
সৈন্য সেখানে প্রেরণ করেন।
রাসূল (সা.)-এর নসিহত
মুতার যুদ্ধে হযরত যায়েদ ইবনে হারেসা, জাফর ইবনে আবি তালিব এবং আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহাকে বিশেষভাবে প্রেরণ
করা হয়। সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেয়া হয় হযরত হযরত যায়েদ (রা)-কে। সঙ্গে সঙ্গে মহানবী (সা.) বলেন, যায়িদ শহীদ
হলে জাফর নেতৃত্ব দিবে, সে যদি শহীদ হলে জাফর ইবনে আবি তালিব, সেও যদি শহীদ হয় তবে আবদুল্লাহ ইবনে
রাওয়াহা নেতৃত্ব গ্রহণ করবে। মুসলিম বাহিনী প্রেরণের সময় রাসূলুল্লাহ (সা.) নসীহত করেন:
১. যেসব আল্লাহর বান্দা নিজেদের ইবাদতখানায় ইবাদতে রত থাকবে, তাদের ওপর হামলা করবে না।
২. কোনো স্ত্রীলোকের প্রতি হাত বাড়াবে না।
৩. কোন শিশুকে হত্যা করবে না।
৪. কোনো বৃদ্ধ লোককে হত্যা করবে না।
৫. শস্যক্ষেত্র ও ফলবাগান ধংস করবে না।
ঘটনাবলী ঃ শোরাহবিল মুসলিম বাহিনীর অভিযান সংবাদ পেয়ে এক লক্ষ সুসজ্জিত সৈন্য নিয়ে মোকাবেলা করার জন্য
অগ্রসর হয়। স্বয়ং রোম সম্রাট হেরাক্লিয়াস এক লক্ষ সৈন্য নিয়ে প্রস্তুত ছিল। মুসলিমগণ এ সংবাদ অবগত হয়ে খানিকটা
ইতস্তত বোধ করছিলেন এবং কী করা যায় ভাবতে লাগলেন। এ আলোচনায় সিদ্ধান্ত হলো, মহানবী (সা.)-কে পত্র মারফত
জানানো হবে, হয়ত তিনি সাহায্য প্রেরণ করবেন অথবা যে হুকুম করবেন তা পালন করা হবে। মুসলিম বাহিনীর এ রকম
মানসিক দোদুল্যমান অবস্থায় আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রা) মুসলিম সৈন্যদের বললেন, ‘মুজাহিদগণ! তোমরা
শাহাদাতের সন্ধানে বের হয়েছ। আজ একে কীরূপ দৃষ্টিতে দেখছ? আমরা শক্তি ও সংখ্যার ওপর নির্ভর করে যুদ্ধ করি না,
আল্লাহ প্রদত্ত শক্তিতে যুদ্ধ করি। দুটি পুণ্যের মধ্যে একটি তো অবশ্যই আমরা লাভ করব; বিজয় অথবা শাহাদাত। তাঁর এ
বক্তৃতায় মুসলিম বাহিনী নবপ্রেরণায় উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। সকলেই বলে ওঠেন, আবদুল্লাহ ঠিকই বলেছে। ফলে
শাহাদাতের আকাক্সক্ষায় উদ্বেলিত ক্ষুদ্র তিন হাজার সৈন্য এক লাখেরও অধিক খ্রিস্টান ফৌজের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।
হযরত যায়িদ (রা) বর্শার আঘাতে শহীদ হন। হযরত জাফর (রা) তাঁর স্থান গ্রহণ করেন। তিনিও বীরত্বের সাথে যুদ্ধ
করেন। তাঁর এক হাত কেটে গেলে অপর হাতে ঝাÐা ধারণ করেন। সেটি কেটে গেলে তিনি বাহু দ্বারা যুদ্ধ ঝাÐা সমুন্নত
রাখেন। সর্বশেষ তিনিও শাহাদাত বরণ করেন। তাঁর পর আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রা) ইসলামের ঝাÐা হাতে নেন।
তিনিও শাহাদাত বরণ করেন। হযরত আবুদল্লাহ বিন রাওয়াহা (রা) শহীদ হলে হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা) ঝাÐা
হাতে নেন। তিনি এমন বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেন যে, সেদিন তাঁর হাতে নয়টি তরবারি ভেংগে যায়। সেদিনই তিনি তাঁর
যুদ্ধ অভিজ্ঞতার পূর্ণ পরিচয় দেন। চূড়ান্ত বীরত্বের সাথে লড়াই করতে করতে আল্লাহর মেহেরবানীতে পুরো ইসলামী
ফৌজকে শত্রæর কবল থেকে মুক্ত করেন। প্রচÐ আক্রমণ চালিয়ে দেড় দিন পর্যন্ত তুমুল যুদ্ধের পর মুসলিম সৈন্যরা
নিজেদের তুলনায় চল্লিশগুণ অধিক শত্রæ সৈন্যকে ময়দান ছাড়তে বাধ্য করেন। এ যুদ্ধে শুধু বারো জন মুসলিম শহীদ হন
এবং কাফিরদের পক্ষে হাযারেরও অধিক সৈন্য মারা যায়। এ যুদ্ধের পরই হযরত খালিদ (রা) ‘সাইফুল্লাহ’ (আল্লাহর
তরবারি) খেতাবে ভূষিত হন। মুসলিম গাযিদের ফেরার পূর্বেই আল্লাহ তায়ালা এ সংবাদ রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে জানিয়ে
দিয়েছিলেন। মহানবী (সা.) মুতার যুদ্ধক্ষেত্রে পর পর তিন জন সেনাপতির শাহাদাতের খবর শোনাচ্ছিলেন আর তাঁর চক্ষু
বেয়ে টপ টপ করে পানি গড়িয়ে পড়ছিল। অবশেষে তিনি বললেন, ‘সাইফুম মিন সুয়ূফিল্লাহ’ যুদ্ধের পতাকা বহন করেছে, আল্লাহ মুসলিমদের বিজয় দান করেছেন।
তাবুক অভিযান (৬৩০ খ্রি.)
সত্য-মিথ্যার সংঘাত পৃথিবীর ইতিহাসের চিরন্তন অনিবার্য অধ্যায়। ইতিহাসের এ রূঢ় বাস্তবতার ফলেই মহানবী (সা.)-এর
ইসলামী মিশন ক্ষণিকের স্তব্ধতা নিয়ে অপশক্তির মুখোমুখি হয়েছিল। এভাবে ক্রমান্বয়ে মিথ্যার প্রচÐ শক্তির দপূ চূর্ণ করে
বিশ্ব বিজয়ের সোপান আবিষ্কৃত হয়েছিল। ইসলামের ইতিহাসের এরূপ একটি ঘটনা হলো তাবুক যুদ্ধ। তাবুক যুদ্ধ
সংঘটিত হয়েছিল তদানীন্তন বিশ্বের অন্যতম প্রধান সাম্রাজ্যবাদী শক্তি রোমানদের বিরুদ্ধে। হিজরী নবম সাল মোতাবেক
৬৩০ খ্রিস্টাব্দে মদিনা থেকে ৪০০ মাইল দূরে সিরিয়া সীমান্তে অবস্থিত তাবুক নামক স্থানে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
তাবুক যুদ্ধের কারণ
রোম সাম্রাজ্যের অধীন সিরিয়ার শাসক শোরাহবিল বিন আমরের লক্ষাধিক খ্রিস্টান সৈন্যকে মুতার যুদ্ধে মুসলিমগণ
শোচনীয়ভাবে পরাজিত করলে রোমান সম্রাট ক্ষুদ্ধ হন। ফলে তিনি মুসলিমদের সমুচিত শিক্ষা প্রদানের পরিকল্পনা গ্রহণ
করেন। মুসলিম বিদ্বেষী-ইহুদি চক্র রোমান সম্রাট হিরাক্লিয়াসকে মহানবী (সা.)-এর মৃত্যুর মিথ্যা সংবাদ প্রদান করলে তিনি
এটাই নবোত্থিত মুসলিম শক্তিকে পর্যুদস্ত করার মোক্ষম সুযোগ বলে মনে করেন। রোমান সম্রাট এ মিথ্যা সংবাদে উৎসাহী
হয়ে মদিনা আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।
রোমানদের অভিযান ঃ ৬৩০ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে রোমান সম্রাট হিরাক্লিয়াস মদিনা আক্রমণের বিষয়টি চূড়ান্ত করে।
রোমান সাম্রাজ্যের অধীন লাখম, জুযাম, গাসসান, আমেলাহ প্রভৃতি কয়েকটি আরব গোত্রও প্রায় এক লক্ষ সৈন্য নিয়ে
রোমান বাহিনীতে শামিল হয়। রোমানদের যুদ্ধাভিযানের খবর পেয়ে তা প্রতিহত করা এবং সিরিয়া অভিমুখী বাণিজ্যিক পথ
নিরাপদ রাখার জন্য মুসলিম মুজাহিদগণ সিরিয়ার দিকে অগ্রসর হন। মুসলিম মুজাহিদ বাহিনীর পদাতিক সৈন্য সংখ্যা ছিল
১০,০০০, আশ্বারোহী ৩০,০০০। মদিনা থেকে ৪০০ মাইল দূরে সিরিয়া সীমান্তে অবস্থিত তাবুক নামক স্থানে মুজাহিদ
বাহিনী শিবির স্থাপন করে। রোমান সৈন্যরা মুসলিমদের বিরাট আয়োজন ও শক্তিসাহস দেখে সামনে অগ্রসর হয়নি।
হযরত মুহাম্মদ (সা.) সেখানে ২০ দিন অবস্থান করে রমযান মাসের মধ্যেই ফিরে আসেন।
তাবুক অভিযানের ফলাফল ঃতাবুক যুদ্ধে তদানীন্তন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শক্তি রোমান বাহিনীর পরাজয়বরণের ফলে উত্তর
আরবের সীমান্ত অঞ্চলের রোমানদের অধীনস্থ ছোট ছোট রাজ্যসমূহের প্রধানগণ মদিনা-রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করে
জিযিয়া কর প্রদানে সম্মত হয়। এ অভিযানের পর আরব উপদ্বীপ ও তার পার্শ¦বর্তী অঞ্চলের জনগণ দলে দলে ইসলামের
সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করতে থাকে।
মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র ঃ মুসলিমদের মধ্যে কীভাবে কলহ-বিবাদ বাধানো যায় মুনাফিকরা সর্বদা এ চিন্তায় মগ্ন থাকত।
তাছাড়া অনেকদিন ধরে তারা এ চিন্তায় মগ্ন ছিল, কুবা মসজিদের মতো অন্য আর একটি মসজিদ এ বাহানায় তৈরি করা
প্রয়োজন। যারা দুর্বল অথবা অন্য কোনো কারণে কুবার মসজিদে বা মসজিদের নববীতে যেতে না পারে, তারা এখানে
এসে সালাত পড়বে। এ উসিলায় তাদের গোপন ষড়যন্ত্রের একটি কেন্দ্র তৈরি হবে। আবু আমের রাহেব নামক ধর্মত্যাগী
ও মুনাফিকদের ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে তাবুক অভিযানের পূর্বে কুবার মসজিদের কাছেই মুনাফিকরা একটি মসজিদ তৈরি করে।
কুরআন মাজীদে একে মসজিদে যিরার বলা হয়েছে। প্রকাশ্যে তা মসজিদ ছিল, আসলে ছিল মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র
ঘাঁটি। তাবুক থেকে ফিরে রাসূলুল্লাহ (সা.) যিয়াওয়ানে পৌছলে আল্লাহ তায়ালা এ মসজিদ প্রতিষ্ঠায় মুনাফিকদের
দুরভিসন্ধি সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করেন। তিনি মালিক ইবনে দাখশাম ও মান ইবনে আদীকে আদেশ করেন, “যাও,
মুনাফিকদের নবপ্রতিষ্ঠিত মসজিদটি জ্বালিয়ে ধংস করে দাও।” তৎক্ষণাৎ তাঁরা সে আদেশ পালন করেন। এভাবে তা ধংস হয়ে যায়।
তাবুক অভিযান থেকে হযরত মুহাম্মদ (সা.) ফিরে আসার পর নবম হিজরীর যিলকদের শেষ বা যিলহজ্জের প্রথম দিকে
মহানবী (সা.) হযরত আবু বকর (রা)-এর নেতৃত্বে তিনশ’ হাজীর একটি দল হজ্জ সমাপনের জন্য প্রেরণ করেন। হযরত
এইচএসসি প্রোগ্রাম
ইউনিট চার পৃষ্ঠা-১০৬
আলী (রা)-কে ঘোষণাকারী নকীব-এর দায়িত্ব দেয়া হয। কুরআন হাকীমে সে দিনের হজ্জকে ‘হজ্জে আকবর’ বলা হয়েছে।
কেননা এ হজ্জই ইবরাহীম (আ)-এর অনুসৃত নীতির ওপর অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং অন্ধকার যুগের সমস্ত রীতিনীতি রহিত হয়ে যায়।
তাবুক ও মুতার যুদ্ধ কোন্ কোন্ নগরীতে অনুষ্ঠিত?
এ দুটি যুদ্ধের সেনাপতিদের নাম লিখ।
কোন যু্েদ্ধ চারজন সাহাবী সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেন?
কোন ঘটনায় মসজিদে যিরার প্রতিষ্ঠিত হয়?
সারসংক্ষেপ :
মহানবী (সা.) এর জীবদ্দশায় বড় দুটি গাযওয়াহ হলো মুতার যুদ্ধ ও তাবুক অভিযান। অভিযান দুটিই ছিল মক্কা থেকে
অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী অঞ্চল সিরিয়ার রোমান শাসকদের বিরুদ্ধে। এর মাধ্যমে আরবের সীমারেখার বাইরে গিয়ে
ইসলামের শত্রæদের মোকাবেলা করার প্রেরণা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়েই অনুমোদিত হয়।
একদিকে তাবুক অভিযানে কৌশল অবলম্বন করে শত্রæকে ভয়-ভীতির মধ্যে রাখা হয়েছিল। অন্যদিকে মুতার যুদ্ধে
একাধিক মুসলিম সেনাপতির শাহাদাত বরনের ঘটনার মধ্যদিয়ে মুসলিম সেনাবাহিনী যে কোন যুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবেলার প্রশিক্ষণ লাভ করে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. হুনাইনের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?
(ক) ৬৩০ (খ) ৬২৯
(গ) ৬২৮ (ঘ) ৬২২
২. হুনাইন ও তাবুকের অভিযান কোন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়?
(ক) রোমান সাম্রাজ্যে (খ) গ্রীক সাম্রাজ্যে
(গ) পারস্য সাম্রাজ্যে (ঘ) কোনটিই নয়
৩. কোন যুদ্ধে পর পর তিনজন মুসলিম সেনাপতি শহীদ হয়েছিলেন?
(ক) হুনাইনের যুদ্ধে (খ) তাবুকের যুদ্ধে (গ) মুতার যুদ্ধে (ঘ) ক ও খ
সৃজনশীল প্রশ্ন
ফরহাদ একজন দেশপ্রেমিক ও ধার্মিক সৈনিক ছিলেন। তিনি কোন এক অভিযানে সাধারণ সৈনিক হিসেবে যোগ দেন।
কিন্তু উক্ত যুদ্ধে প্রধান সেনাপতির মৃত্যু ঘটলে তিনি তাৎক্ষনিকভাবে সে যুদ্ধের নেতৃত্ব গ্রহণ করে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করতে
থাকেন। হঠাৎ করে শত্রæদল তাকে ঘেরাও করে একে একে তার হাত দুটো কেটে ফেলে। তখন তিনি তার দেশের পতাকা
বুক দিয়ে আঁকড়ে ধরেন। এবং দেশের পতাকা সমুন্নত করে বীরত্বের সাথে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেন।
(ক) কত সলে মুতার যুদ্ধ সংগঠিত হয়? ১
(খ) মুতার যুদ্ধে প্রদত্ত মোহাম্মদ (স:) এর উপদেশগুলো লিখুন। ২
(গ) উদ্দীপকের ঘটনাটি কোন মুসলিম সেনাপতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? উক্ত যুদ্ধের বিবরণ দিন। ৩
(ঘ) ‘ তাবুক যুদ্ধের মাধ্যমে রোমানরা ইসলামের ছায়াতলে আসে’- যুক্তিসহ লিখুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]