মুখ্য শব্দ ইহুদি, তাওরাত, কাব বিন আশরাফ, বনু কায়নুকা, বনু নযির, বনু কুরায়যা, সেন্ট
ক্যাথেরিন, নাজ্জাশি, আবু লুবাবা ও সাদ বিন মুয়াজ
ইহুদীদের সঙ্গে রাসূল (সা.) এর সম্পর্ক
নবী হিসেবে গ্রহণ ঃ ইহুদিদের তাওরাত কিতাবে মহানবী (সা.) এর আগমন ও অবস্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট
বিবরণ ছিল। তাই ইহুদিরা তাওরাত পাঠ করে আগে থেকেই মদিনায় মহানবী (সা.) এর আগমনের অপেক্ষায় ছিল এবং
মক্কায় আবির্ভাব হওয়ার পররই ইহুদিরা তাঁকে মদিনায় আমন্ত্রণ জানায়।
সুসম্পর্ক ঃ ইহুদিদের আমন্ত্রণ, অতঃপর আল্লাহর নির্দেশে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের পর ইহুদিরা তাঁকে সাদর সম্ভাষণ
জানায় এবং মহানবী (সা.) ও আহলে কিতাব হিসেবে তাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন।
চুক্তি ঃ মদিনা সনদের মাধ্যমে মহানবী (সা.) জাতি হিসেবে ইহুদিদের জানমালের নিরাপত্তা বিধানের ব্যবস্থা করেন। মদিনা
সনদের শর্ত ছিল, ইহুদিরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে কোনো যুদ্ধ করবে না। এতদভিন্ন আরো বহুবিধ শর্ত ঐ সনদে উল্লেখ
ছিল। উহুদের যুদ্ধ পর্যন্ত ইহুদিরা এসব চুক্তি মেনে চলার পর পুনরায় শত্রæতায় মেতে উঠে।
রাসুল (সা.) এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঃ উহুদ যুদ্ধে পর থেকেই ইহুদিরা মুসলিমদের প্রতি চরম শত্রæভাবাপন্ন হয়ে ওঠে এবং
ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে বিভিন্নভাবে বিশ্বাসঘাতকতা শুরু করে এবং রাসুল (সা.) এর সার্বিক সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়ে। ফলে
তারা ষড়যন্ত্র শুরু করে এবং কুরাইশদের নানাভাবে মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করার ষড়যন্ত্রে প্ররোচিত করে।
প্রকাশ্য শত্রæতা ঃ ইহুদিরা মদিনা সনদের শর্ত ভঙ্গ করে বদর যুদ্ধে মুসলিমদের সহযোগিতা থেকে বিরত থাকে। উপরন্তু
যুদ্ধ শেষে ইহুদি নেতা কাব মক্কায় গমন করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে পুনরায় যুদ্ধ করতে নানা প্রকারে কুরাইশদের উসকানি
দিতে থাকে। নিহত নেতাদের মর্সিয়া পাঠ করে সে কুরাইশদের মাঝে যুদ্ধের রব তুলে দেয়।
মহানবী (সা.) কে হত্যার ষড়যন্ত্র ঃ ইহুদি বনু কায়নুকা স¤প্রদায় কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ানের সাথে গোপনে পরামর্শ
করে মহানবী (সা.) কে হত্যার চক্রান্ত করে। পরে তাদের এ চক্রান্তের কথা জানাজানি হয়ে যায়।
রাসূল (সা.) এর দৃঢ়তা ঃ ইসলামের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে মহানবী (সা.) ইহুদিদের মদিনা থেকে বহিষ্কার করেন এবং
তাদের একটি গোত্রের বিরুদ্ধে ফৌজদারী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
ইহুদিদের বিশ্বাসঘাতকতা
ইহুদিরা মদিনায় নবপ্রতিষ্ঠিত ইসলামী রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রপ্রধান রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিরুদ্ধে নানাভাবে
বিশ্বাসঘাতকতা গ্রহণ করে। যেমনকাব বিন আশরাফের ষড়যন্ত্র ঃ উহুদ যুদ্ধের পর কাব বিন আশরাফ সদলবলে মক্কায় গমন করে কুরাইশদের সাথে
আলোচনা পর্যালোচনাপূর্বক মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য এক চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তির প্রাক্কালে কাব ও কুরাইশ
নেতা আবু সুফিয়ান স্ব-স্ব দল নিয়ে কাবা ঘরের পর্দা ধরে শপথ করে, তারা মুসলিমদের এবং মহানবী (সা.) এর বিরুদ্ধে
পরস্পরকে সাহায্য করবে।
রাসূল (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র ঃ একদা মহানবী (সা.) বনু নাযির গোত্রে গমন করলে তারা গোপনে তাঁকে হত্যার
পরিকল্পনা করে। তারা রাসূল (সা.) কে প্রাচীরের পার্শে¦ বসিয়ে উপর থেকে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যার হীন ষড়যন্ত্র করে।
ইতোমধ্যে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ওয়াহী আসলে তিনি সতর্ক হয়ে উক্ত স্থান ত্যাগ করেন।
ইহুদিদের ঔদ্ধত্য ঃ একদা মুনাফিক নেতা আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইসহ অন্যরা মহানবী (সা.) কে দূত মারফত খবর পাঠায়,
তিনি যা ইচ্ছা করতে পারেন, তারা কিছুতেই তাঁকে মানবে না। মদীনা সনদের চুক্তি মোতাবেক তখন মহানবী (সা.)
ইহুদিদের অবরোধ করেন এবং অস্ত্রশস্ত্র সমর্পনপূর্বক তাদের মদিনা ত্যাগের নির্দেশ দেন।
ইহুদিদের মদিনা থেকে বিতাড়নের কারণ
সন্ধির শর্ত ভঙ্গ ঃ ইসলামের গৌরব ও মর্যাদা বৃদ্ধিতে মদিনায় ইহুদিরা ঈর্ষান্বিত হয়ে ইসলামের সর্বনাশ করার জন্য মক্কার
কুরাইশদের সাথে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। এভাবে তারা মদিনা সনদের শর্ত ভঙ্গ করে। তাই রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের
মদিনা থেকে বিতাড়ন করেন।
বিভেদ সৃষ্টি ঃ নানা প্রকারের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বিখ্যাত আওস ও খাযরাজ গোত্রের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে মদিনার
ইহুদিরা বিভিন্ন ধরনের ফায়দা হাসিলের চেষ্টা চালায়। ফলে মদিনায় অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কায় মহানবী (সা.) তাদের
বিতাড়িত করেন।
সামাজিক নিরাপত্তা বিঘিœত ঃ মহানবী (সা.) এর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে তারা মদিনায় নানা ধরনের নাশকতামূলক কাজ
চালাতে থাকে বিধায় মদিনার সামাজিক নিরাপত্তা বিঘিœত হতে থাকে। এরই প্রেক্ষিতে মহানবী (সা.) তাদের মদিনা থেকে
বিতাড়িত করতে বাধ্য হন।
বনু কায়নুকা গোত্রের বিতাড়ন ঃ ইহুদি বনু কায়নুকা গোত্র প্রথম মদিনা সনদ ভঙ্গ করে। তারা নানা ধরনের
বিশ্বাসঘাতকতা, ষড়যন্ত্র এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক কর্মকাÐে জড়িত থাকার অপরাধে রাসুল (সা.) তাদের মদিনা থেকে
বিতাড়িত করেন। ইসলামের অস্তিত্ব রক্ষায় তিনি এ ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হন।
বনু নযির গোত্রের বিতাড়ন ঃ বনু নযির গোত্র মহানবী (সা.) কে হত্যার ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত ছিল। তাদের এ
অপতৎপরতা অপকর্মের শাস্তি স্বরূপ মহানবী (সা.) তাদের মদিনা থেকে বিতাড়নের নির্দেশ প্রদান করেন, কিন্তু তারা এ
আদেশ অমান্য করে এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণের প্রস্তুতি নেয়। পরবর্তীতে এক খÐ যুদ্ধে তারা পরাজিত হয়ে
মদিনা ত্যাগে বাধ্য হয়।
বনু কুরায়যার বিশ্বাসঘাতকতা ফল
খন্দক যুদ্ধের পর মহানবী (সা.) ঘরে পৌঁছতে না পৌঁছাতে জিবরাঈল (আ.) এসে তাঁকে বললেন, আল্লাহর নির্দেশ, এখনি
বনু কুরায়যার মহল্লা অবরোধ করতে হবে। মহানবী (সা.) সাহাবাদের বনু কুরায়যার মহল্লা অবরোধের উদ্দেশ্যে দ্রæত
অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেন।
অবরোধ ঃ বনু কুরায়যা গোত্র তাদের দুর্গের ফটক বন্ধ করে দিলে মুসলিম বাহিনী দুর্গ অবরোধ করে। একাদিক্রমে
অনেকদিন অবরোধ চলল। শত্রæরা দুর্গ থেকে বের হলো না, সন্ধি প্রস্তাবও দিল না, তাই অবরোধ দীর্ঘ হতে হলো।
অবশেষে তারা চিন্তিত হয়ে পড়ল, এভাবে থাকলে হয়ত তাদের শুকিয়ে মরতে হবে। তারা আওস গোত্রের আবু লুবাবার
সঙ্গে পরামর্শক্রমে আত্মসমর্পনের কথা ভাবল এবং পত্রযোগে জানাল, তারা আওস গোত্রের সাদ বিন মুয়াযের ফয়সালা
মানতে রাজি। মহানবী (সা.) ও এ প্রস্তাবে রাযি হন।
বিচার ঃ যথাসময় সাদ বিন মুয়ায (রা) ফয়সালায় বসেন। ইহুদিরা ভেবেছিল, বনু কায়নুকা যেভাবে রক্ষা পেয়েছে তারাও
সেভাবে রক্ষা পাবে। অনেকে হযরত সাদ (রা.) কে অনুরূপ করার জন্য অনুরোধও জানায়, কিন্তু তিনি ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ
তাওরাতের বিধান অনুযায়ী ফয়সালা করেন। তিনি আদেশ দেন, “পুরুষ যোদ্ধাদের হত্যা এবং নারী ও শিশুদের দাস-
দাসীতে পরিণত করা হবে।”
সত্য-বাস্তবতা ঃ পঞ্চম হিজরীর শাওয়াল মাসে এ ঘটনা ঘটে। অন্যান্য ইহুদী গোত্রের ন্যায় বনু কুরায়যাও মুসলিমদের
সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে। তারা মদিনা সনদের শর্ত লঙ্ঘন করে শত্রæপক্ষে যোগ দেয়। মদিনার মহিলাদের যে দুর্গে রাখা
হয়েছিল সে দুর্গে হামলা চালায়। তাদের বিশ্বাসঘাতকার জন্য মদিনায় যে কোনো অঘটনা ঘটে যেতে পারত। এজন্য
তাদের আর মদিনায় বসবাস করতে দেয়া বাঞ্ছনীয় ছিল না। কৃত অপকর্মের জন্য সাদ বিন মুয়ায (রা.) কর্তৃক প্রদত্ত শাস্তিই
তাদের প্রাপ্য ছিল। তাদের ওপর প্রদত্ত দÐ কঠোর হলেও তৎকালীন সামরিক পরিস্থিতির কারণে তা যুক্তিযুক্ত ছিল। বিশেষ
করে তাদের ধর্মগ্রন্থ তাওরাতের বিধান অনুযায়ী শাস্তি প্রদত্ত হওয়ায় কিছু বলারও ছিল না।
খ্রিস্টানদের সাথে সম্পর্ক
ইসলামের প্রাথমিক যুগে খ্রিস্টানদের সাথে মুসলিমদের সুসম্পর্ক ছিল। মক্কার কুরাইশদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে হযরত
ওসমান (রা.) এর নেতৃত্বে একদল মুসলিম আবিসিনিয়ায় হিজরত করেন এবং সেখানকার খ্রিস্টান রাজা নাজ্জাশি তাঁদের
আশ্রয় দেন। মদিনায় হিজরত করার পর সেখানকার খ্রিস্টানরাও মুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব রক্ষা করতো। তাই হযরত
মুহাম্মদ (সা.) এ বন্ধুত্বসুলভ আচরণের কথা স্মরণ করে ষষ্ঠ হিজরীতে সিনাই পবর্তের নিকটবর্তী সেন্ট ক্যাথেরিন নামক
এক গির্জার পাদরি ও অন্যান্য খ্রিস্টানদের সাথে একটি সনদ সম্পাদন করেন। এ সনদ খ্রিস্টানদের প্রতি হযরত মুহাম্মদ
(সা.) এর সহনশীল নীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
চুক্তির শর্তসমূহ
১. খ্রিস্টানদের ওপর কোনো কর ধার্য করা হবে না।
২. কোনো খ্রিস্টান ধর্মজাযককে গির্জা থেকে বহিস্কার করা হবে না।
৩. কোনো খ্রিস্টানকে তার ধর্ম ত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে না।
৪. খ্রিস্টানদের কোনো গির্জা ভেঙ্গে সেখানে মসজিদ নির্মান করা হবে না।
৫. গির্জা মেরামত করার জন্য খ্রিস্টানরা মুসলিমদের সাহায্য প্রার্থনা করলে তারা তাদের সাহায্য করবে।
৬. আরবের বাইরে খ্রিস্টান ও মুসলিমদের সম্পর্কের অবনতি ঘটলে তার জন্য আরব খ্রিস্টানদের দায়ী করা হবে না।
সনদের গুরুত্ব ঃ সংখ্যালঘুদের জানমাল ও ধর্মের নিরাপত্তায় এ সনদ একটি মহৎ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এ সনদের গুরুত্ব
সম্পর্কে ঐতিহাসিক আমীর আলী বলেন, “এ সনদ হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর অসাধারণ সহিষ্ণুতার একটি কীর্তিস্তম্ভ।”
কোন সনদের মাধ্যমে
ইহুদিরা মহানবীর সাথে
শান্তিচুক্তিতে আবদ্ধ হয়?
কোন গোত্র আবু সুফিয়ানের
সাথে পরামর্শ করে মহানবীকে
হত্যার ষড়যন্ত্র করে?
বনু কুরাইযার বিচার
করেন কোন ব্যাক্তি?
কোন খ্রীস্ট্রান পাদ্রীকে মহানবী
নিরাপত্তার সনদ প্রদান
করেছিলেন?
সারসংক্ষেপ :
আরবের ইহুদি- খ্রীষ্টান উভয় স¤প্রদায় মহানবী (সা.) এর আগমনের পূর্বে শেষ নবীর অপেক্ষায় ছিল। ঈসা (আ.)
কর্তৃক সর্বশেষ নবীর আগমনের বিষয়ে তারা আশাবাদী ছিল যে, তিনি হয়ত তাদের স্ব স্ব বংশ থেকে আগমন করবেন।
কিন্তু আরবের কুরাইশ বংশের নবী মু¤ম্মদ (সা.) কে তারা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছিল না। তবে মহানবী (সা.)
মদীনায় গমনের পর মদীনা সনদের মাধ্যমে ইহুদীসহ সকল গোত্র ও স¤প্রদায়ের সাথে যে সহযোগীতামূলক চুক্তি
সম্পাদন করেছিলেন, ইহুদিরা তার স্পষ্টত লংঘন করে। এমনকি তারা মহানবী (সা.)বিভিন্ন সময় হত্যার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
হয়। ধর্মীয় বিদ্বেষ নয়; বরং তাওরাতের বিধান অনুযায়ী ফায়সালা করেই মদীনার ইহুদিদের বিভিন্ন শাস্তি প্রদান করা
হয়েছিল।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. প্রথম কিবলা কোনটি?
(ক) কাবা (খ) মদীনা মসজিদ (গ) বায়তুল মুকাদ্দাস (ঘ) বায়তুর দেওয়ান
২. কোন অঞ্চলের খ্রীস্ট্রানদের জন্য মহানবী (সা.) একটি লিখিত সনদ প্রদান করেছিলেন?
(ক) নাজরানের (খ) মদীনার (গ) বসরার (ঘ) সিরিয়ার
৩. কোন্ যুদ্ধে ষড়যন্ত্রের কারণে বনু কুরাইযাকে মদীনা থেকে বহিস্কার করা হয়?
(ক) মুতার যুদ্ধ (খ) খন্দকের যুদ্ধ (গ) হুনায়ুনের যুদ্ধ (ঘ) বদরের যুদ্ধ
চূড়ান্ত মূল্যায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন
গোত্র/দলের নাম বনু নাযির বনু কাইনুকা বনু কুরাইযা নাজরানের খ্রীস্টান
কার্যক্রম রাসূল (স:) কে হত্যার
চেষ্টা
মদীনা সনদের শর্ত
ভঙ্গ
খন্দকের যুদ্ধে ষড়যন্ত্র শান্তিচুক্তি
(ক) ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থের নাম কী ? ১
(খ) বনু নাযির গোত্র কিভাবে মহানবী (সা.) হত্যার চেষ্টা করেছিল? ২
(গ) মহানবী কর্তৃক খ্রীস্টানদের প্রদত্ত শান্তি চুক্তির একটি বিবরণ দিন। ৩
(ঘ) ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় মোহাম্মদ (সা.) ছিলেন একজন অতুলনীয় আদর্শ’ উক্তিটি বিশ্লেষণ করুন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র