মুখ্য শব্দ নিষ্ঠুরতা ও ইন্দ্রীয়পরায়ণ, কালবাইট খ্রিস্টান, সন্ধিচুক্তি, দুরাভিসন্ধি, তামীম গোত্র,
কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা ও শিয়া-সুন্নী দ্ব›দ্ব
ইয়াযিদ এর প্রাথমিক জীবন :
মুয়াবিয়া (রা.)-এর পুত্র ইয়াযিদ ২৫ বা ২৬ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করে। তার মায়ের নাম ছিল মায়সুন, সে
একজন কালবাইট খ্রিস্টান ছিলেন। বাল্যকালে মুয়াবিয়া (রা.) ইয়াযীদের শিক্ষার জন্য তাকে গ্রামাঞ্চলে (আল-বাদীয়া)
পাঠিয়ে দেন। কারণ গ্রামীণ আরবী ভাষা ছিল সবচেয়ে বিশুদ্ধ ও পরিশীলিত। বাইজানটাইন শক্তির বিরুদ্ধে
কনস্টান্টিনোপলের অভিযানে ইয়াযিদ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন। কিন্তু নানা কারণে এই অভিযানটি ব্যর্থ হয়।
ইয়াযিদের চরিত্র
ব্যক্তিগত জীবন ইয়াযিদ ছিল অত্যাধিক শারীরিক শক্তিসম্পন্ন । সে বিলাস-ব্যাসনে নিমগ্ন থাকত। তার চরিত্রে দাম্ভিকতা
বিদ্যমান ছিল। নিষ্ঠুর ও ইন্দ্রীয়পরায়ণ এই উমাইয়া যুবরাজ শিকারে চরমভাবে আসক্ত ছিলো। ঐতিহাসিক বার্নাড লুইসের
মতে, ইয়াযিদ লম্পট ও দুশ্চরিত্রবান হলেও সে কিছু রাজোচিত গুণাবলির অধিকারী ছিলো। সে শিল্প, সাহিত্যের
পৃষ্ঠপোষকতা করত। ঐতিহাসিক আল-ফাখারী, ভন ক্রেমার ও ইরনুত তিকতার মতে- ইয়াযিদের রাজত্বকাল তিনটি
দুষ্কর্মের জন্য কুখ্যাতÑ ক্স প্রথম বছর তিনি হুসাইন-বিন-আলীকে হত্যা করেন; ক্স দ্বিতীয় বছরে মদীনা লুন্ঠন করেন এবং
ক্স তৃতীয় বছরে কাবা শরীফের উপর হামলা করেন।
ক্স
কারবালার যুদ্ধের কারণ
১. সন্ধিচুক্তি ভঙ্গ : হযরত মুয়াবিয়া (রা.) ও হযরত আলী (রা.) এর জেষ্ঠ্য পুত্র ইমাম হাসান (রা.) এর সাথে এই মর্মে
চুক্তি হয়েছিল যে, মুয়াবিয়া (রা.)-এর মৃত্যুর পর ইমাম হুসাইন (রা.) খিলাফত গ্রহণ করবেন। কিন্তু মুয়াবিয়া (রা.) উক্ত
চুক্তি ভঙ্গ করেন এবং ৬৮০ খ্রি: ইয়াযিদ ইবনে মুয়াবিয়া দামেস্কের সিংহাসন আরোহণ করে খিলাফত গ্রহণ করেন।
২. ইয়াযিদের ব্যক্তিগত চরিত্র : ইয়াযিদ ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন মদ্যপ, ইন্দ্রিয়পরায়ণ, দাম্ভিক এবং শাসক হিসেবে
অযোগ্য। অপর দিকে ইমাম হুসাইন (রা.) ছিলেন মহানবী (সা.) এর দৌহিত্র ও শৌর্য-বীর্য ও চারিত্রিক গুণে অনন্য
একজন পুরুষ। তাই তাঁর প্রতি মুসলিমদের সমর্থন ছিল ব্যাপক।
৩. রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা : ইয়াযীদের মনোনয়ন রাজতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো মজবুত করে যা মুয়াবিয়া (রা.) কর্তৃক প্রথম স্থাপিত
হয়েছিল। এতে করে খুলাফায়ে রাশিদীনের সোনালী যুগের শাসন ব্যবস্থার বিলোপ ঘটে। এর ফলে মুসলিম বিশ্বে বিশেষ
করে মক্কা, মদীনা ও কুফার অধিবাসীগণ ইমাম হুসাইনকে সমর্থন জানায় এবং উমাইয়া শাসনের বিরোধিতা করতে শুরু
করে।
৪. মদীনার প্রাধান্য হ্রাস : দামেস্কে খিলাফতের রাজধানী প্রতিষ্ঠার পর থেকে মদীনা তার পূর্বের গৌরব ও গুরুত্ব হারায়।
এতে মহানবী (সা.) এর সাহাবা ও তার অনুসারীগণ উমাইয়া খিলাফতের বিরোধিতা শুরু করেন।
৫. ইমাম হুসাইনের ব্যক্তিত্ব ও সরলতা : ইমাম হুসাইন (রা.) ছিলেন ঈমানের শক্তিতে নিষ্ঠাবান। তিনি মদ্যপ, চরিত্রহীন ও
দাম্ভিক ইয়াযীদের প্রতি বায়াৎ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান। অপরদিকে সরলতার কারণে তিনি ইয়াযিদ ও উবায়দুল্লাহ ইবনে
যিয়াদের কূট-কৌশলের নিকট পরাস্থ হন।
৬. আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের এর কর্মকান্ড : আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রা.)ও ইয়াযিদের বিরোধিতা করেন। তিনিও বায়াৎ
গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান। তিনি ইমাম হুসাইনকে ইয়াযীদের বিরুদ্ধে অগ্রসর হতে প্ররোচিত করেন। ইমাম হুসাইন (রা.)
ছিলেন ধর্মপরায়ণ, ন্যায়নিষ্ঠ, সৎ ও খিলাফতের যোগ্য দাবিদার। মুয়াবিয়া (রা.) কর্তৃক বলপূর্বক ক্ষমতা দখল এবং
ইয়াযিদের মনোনয়ন এবং ক্ষমতায় আরোহণ ইত্যাদিতে ইমাম হুসাইন (রা.) তীব্র প্রতিবাদ করতে শক্তি যোগান। বস্তুত
মুয়াবিয়া (রা.) এর পুত্র ইয়াযীদের চেয়ে হযরত হুসাইন (রা.) চরিত্র বলে শতগুণে শ্রেষ্ঠ ছিলেন। তাই হুসাইন ইবনে আলী
(রা.) খিলাফতের ন্যায়-সঙ্গত দাবিদার ছিলেন। তাঁর এই দাবীকে আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ির (রা.) সমর্থন করেন।
কারবালার ঘটনার প্রেক্ষাপট
আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের এর দুরাভিসন্ধি : আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রা.) ও ইমাম হুসাইন (রা.) মক্কায় চলে আসেন। তাঁরা
ইয়াযিদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশে অস্বীকৃতি জানান। আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ির (রা.) নানা ভাবে ইমাম হুসাইন (রা.)কে
ইয়াযিদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করতে থাকেন। মূলত তিনি উভয়ের দ্ব›েদ্বর মধ্যে নিজেকে খিলাফতে অধিষ্ঠিত করার
উচ্চাভিলাষ পোষণ করতেন বলে মনে করা হয়।। মক্কা ও মদীনার অধিবাসী আলীর সমর্থকগণও ইমাম হুসাইন (রা.) কে
তাদের সমর্থন দান করে। তাই একপর্যায়ে ইয়াযিদ ও ইমাম হুসাইন (রা.) এর মধ্যকার দ্ব›দ্ব তীব্র রূপ লাভ করে।
কুফাবাসীর আমন্ত্রণ : কুফার পরিস্থিতি যাচাইয়ের জন্য ইমাম হুসাইন (রা.) তাঁর চাচাত ভাই মুসলিম বিন আকিলকে কুফায়
প্রেরণ করেন। মুসলিম কুফাবাসীর সমর্থন দেখে ইমাম হুসাইন (রা.) কে মদীনা ত্যাগ করার পত্র দেন। তার পত্র পেয়ে
ইমাম হুসাইন (রা.) সপরিবারে ও অতি অল্প কয়েকজন অনুসারীসহ কুফার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। ইতোমধ্যে উবায়দুল্লাহ
ইবনে যিয়াদ কর্তৃক মুসলিম নিহত হন এবং কুফাবাসী ইমাম হুসাইন (রা.) এর পক্ষ ত্যাগ করে ইয়াযিদ কে সমর্থন
জানায়।
আলহোর ও ওমর কর্তৃক বাধাপ্রাপ্তি : ইমাম হুসাইন(রা.) পথিমধ্যে মুসলিম এর মৃত্যুর সংবাদ পান। সকলের নিষেধ সত্তে¡ও
তিনি সম্মুখ দিকে এগিয়ে যেতে থাকেন। কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর তামীম গোত্রের আল-হোর নামক এক গোত্র প্রধানের
কুফার অশ্বারোহী বাহিনী ইমাম হুসাইন (রা.) এর পথ রোধ করে। (১০ সেপ্টেম্বর, ৬৮০) কুফাকে ডানে রেখে ইমাম
হুসাইন (রা.) তাঁর ক্ষুদ্র কাফেলাটিকে নিয়ে কুফা হতে ২৫ মাইল উত্তরে ফোরাত নদীর তীরবর্তী কারবালার নামক প্রান্তরে
এসে উপস্থিত হন। উমর ইবনে সাদ, উবায়দুল্লার সেনাপতি ৪০০০ সৈন্য নিয়ে তাঁর পথে বাধা দেন।
হুসাইন (রা.) এর সন্ধি প্রস্তাব : ওমর হুসাইন (রা.)-কে অবিলম্বে ইয়াযিদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশে আদেশ দিলে ইমাম
হুসাইন (রা.) তা প্রত্যাখ্যান করলেন। পরিণামে ইমাম হুসাইন (রা.)-কে সপরিবারে কারবালায় অবরুদ্ধ করে রাখা হল।
তাদের পানি সংগ্রহের পথে কড়া পাহাড়া বসানো হল। হুসাইন (রা.) এর শিবিরে পানির জন্য হাহাকার দেখা গেল। এই
অবস্থায় হুসাইন (রা.) উবায়দুল্লার কাছে ৩টি শান্তি প্রস্তাব পেশ করার আর্জি জানালেন। সেগুলো হল :
ক্স তাকে মদীনায় ফিরে যেতে দেয়া হোক; ক্স অথবা, তুর্কী সীমান্তের দুর্গে অবস্থান করতে দেয়া হোক;
ক্স অথবা, ইয়াযিদের সাথে আলোচনার জন্য দামেস্কে প্রেরণ করা হোক;
কিন্তু তার এই অনুরোধ কোনভাবেই গ্রহণ করা হয়নি।
কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা : উবায়দুল্লাহর সৈন্যের হাতে বন্দি হয়ে ইমাম হুসাইন (রা.) তার বন্ধু ও শুভাকাঙ্খীদের পালিয়ে
যেতে বললেন। কিন্তু তারা কেউই তাকে ছেড়ে যেতে রাজি হলো না। অবশেষে ৬৮০ খ্রি: ১০ অক্টোবর মাসে অসহায়
তৃষ্ণার্ত নারী শিশুর ক্রন্দনকে তুচ্ছ করে দ্ুিট অসম-দলের মাঝে যুদ্ধ শুরু হলো। ইমাম হুসাইন (রা.) তার ক্ষুদ্র কাফিলা
নিয়ে শত্রæপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন। কিন্তু শত্রæপক্ষ ছিলো তাদের চেয়েও সংখ্যায় বহুগুণ বেশি। একে একে সকলেই
শাহাদাত বরণ করতে লাগলেন ইমাম হাসান (রা.) এর পুত্র কাসিম, হুসাইন (রা.) এর পুত্র যয়নুল আবিদীন, শিশুপুত্র
আসগরসহ পরিবারের সকল পুরুষ সদস্যকে হত্যা করা হলো। অবশেষে শত্রæর মোকাবেলা করতে করতে এক পর্যায়ে
ইমাম হুসাইন (রা.) ক্লান্ত অবসন্ন হয়ে তার তাবুর নিকট বসে পড়লেন। জনৈক মহিলা তার হস্তে এক পেয়ালা পানি তুলে
দিয়েছিলেন। কিন্তু পানি পান করার সময় তিনি শিরবিদ্ধ হলেন এবং শেষবারের মতো শত্রæর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন।
একসময় অধিক রক্তপাতে জ্ঞান হারিয়ে মৃত্যুর কোলে শায়িত হলেন। ঘাতক শীমার ইমাম হুসাইনের মস্তক ছিন্ন করলো ও
তার দেহ পদদলিত করে বর্বরতা প্রদর্শন করলো। এভাবে ইসলামের ইতিহাসের করুণতম অধ্যায় রচিত হল কারবালার
প্রান্তরে। একমাত্র হুসাইনের রুগ্নপুত্র জয়নুল আবেদীন ছাড়া সকলেই শাহাদাত বরণ করলেন।
কারবালা যুদ্ধের ফলাফল
শিয়া সম্প্রদায়ের জন্ম লাভ : কারবালার নির্মম হত্যাকাÐ হযরত আলী (রা.) ও ইমাম হুসাইনের সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক
আলোড়ন সৃষ্টি করে। তারা হযরত আলী ও ফাতেমার বংশধরকে একমাত্র খিলাফতের দাবিদার হিসেবে ঘোষণা করে।
তারা ইসলামের মূল ধারা হতে পৃথক মতবাদ সৃষ্টি করে। এভাবে তারা শিয়া সম্প্রদায় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
এইচএসসি প্রোগ্রাম
ইউনিট সাত পৃষ্ঠা-২০০
শিয়া-সুন্নী দ্ব›দ্ব : শিয়া সম্প্রদায়ের আবির্ভাবের ফলে পরবর্তীতে শিয়া ও সুন্নী মতবাদের দ্ব›দ্ব সৃষ্টি হয়। শিয়ারা সুন্নী
মতবাদের বিরুদ্ধে নিজস্ব মত আরোপিত করে।
ইসলামী ঐক্যে ভাঙ্গন : কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা ইসলামের ঐক্যের পথে বাধা সৃষ্টি করে। মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে
বিভেদ সৃষ্টি করে। গৃহযুদ্ধের পথকে আরো প্রশস্ত করে দেয়।
হাশিমী- উমাইয়া বিরোধ : এই ঘটনা হাশেমী ও উমাইয়া দ্ব›েদ্ব ঘৃতাহুতি দান করে। তা পূর্বাপেক্ষা আরো তীব্ররূপ ধারণ
করে।
মক্কা-মদীনা ও বসরায় প্রতিক্রিয়া : কারবালার ঘটনা মুসলিম বিশ্বে বিশেষ করে মক্কা ও মদীনায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি
করে। মক্কা ও মদীনাবাসী এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিশোধ দাবি করে। অন্যদিকে আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ির (রা.) খিলাফত দাবি
করে বসেন।
মক্কা ও মদীনায় আক্রমণ : আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ির (রা.) কে বন্দী করার জন্য ও মদীনাবাসীকে প্রতিরোধ করার জন্য
ইয়াযিদ মুসলিম-বিন উকবার নেতৃত্বে বিশাল বাহিনী প্রেরণ করেন। মদীনার নিকট হাররা নামক স্থানে ব্যাপক যুদ্ধ সংঘটিত
হয়। মদীনার বহু সাহাবী এতে শাহাদাৎ বরণ করেন। দামেস্কের বাহিনী মদীনায় ৩ দিন যাবৎ লু›ঠন করে অতঃপর মক্কার
উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে মক্কায় আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের কর্তৃক বাঁধার সম্মুখীন হয়। ফলে সিরীয় বাহিনী মক্কা অবরোধ করে।
অবরোধকালে তারা পবিত্র কাবাঘরে অগ্নি সংযোগ করে। ইতোমধ্যে ৬৮৩ খ্রি: ২৭ নভেম্বর ইয়াযীদের মৃত্যু হলে সিরীয়
বাহিনী দামেস্কে প্রত্যাবর্তন করে।
সারসংক্ষেপ:
ইমাম হুসাইন ও ইয়াযীদের মধ্যকার দ্ব›দ্ব এবং এর ফলাফলস্বরুপ কারবালার বিষাদময় ঘটনার অবতারণা ছিল মুসলিম
বিশ্বের জন্য অশণিসংকেত। এটি ইয়াযিদের রাজত্বকালকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অপরদিকে মুসলিম বিশ্ব হারিয়েছে ইমাম
হুসাইনের (রা.) মতো একজন বীরপুরুষ নেতাকে। এই ঘটনার সুদূপ্রসারী ফলাফলস্বরুপ উমাইয়া বংশের পতন
ত্বরান্বিত হয়েছে। শিয়া মতবাদের উদ্ভব ও বিকাশ এবং সর্বোপরি মুসলিম বিশ্বের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৭.৩
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. কারবালার যুদ্ধে কে শাহাদাত বরণ করেন?
ক) ইয়াযীদ খ) হুসাইন (রা.) গ) হাসান (রা.) ঘ) যয়নুল আবেদীন
২. ইমাম হুসাইন (রা.) কেন ইয়াজিদরে কাছে শান্তি প্রস্তাব করেন ?
ক) ইয়াযীদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনের জন্য খ) আর্থিক প্রাপ্তির আশায়
গ) খিলাফত লাভের জন্য ঘ) মক্কায় প্রত্যাবর্তনের জন্য
৩. ইয়াযিদ ছিলেন -
র) মদ্যপ রর) সুশাসক ররর) দাম্ভিক
নিচের কোনটি সঠিক -
ক) র, রর খ) র, ররর গ) র, রর, ররর ঘ) রর, ররর
চূড়ান্ত মূল্যায়ন
সৃজনশীল প্রশ্ন:
প্রতিবছর ১০ই মহররম বিভিন্ন মুসলিম দেশে শোকমিছিল বের হয়। বাংলাদেশের পুরান ঢাকায় হুসনি দালান হতে সবচেয়ে
বড় মিছিলটি বের হয়। তারা বিভিন্ন শোকগাঁথা গায় এবং নিজেদের রক্তাক্ত করে। তারা “হায় হোসেন হায় হোসেন” বলে
মাতম করে।
ক) কারবালার যুদ্ধ কত সালে হয়? ১
খ) ইয়াজিদ সম্পর্কে লিখুন? ২
গ) উদ্দীপকের মিছিল যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে হয় সে ঘটনার কারণ গুলো লিখুন। ৩
ঘ) কারবালার যুদ্ধের ফলাফল আলোচনা করুন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র