মালিক শাহকে ‘সেলজুকদের শ্রেষ্ঠ শাসক’ বলা হয় কেন? ২ সেলজুকদের পতনের কারণসমূহ

মুখ্য শব্দ ঘুজ গোত্র, মধ্য এশিয়া, গজনীর বংশ, ‘সুলতান’ উপাধি, ‘আতাবেগ’ উপাধি, দার্শনিক
ও ধর্মতত্ত¡বিদ, ‘জালালী পঞ্জিকা’, গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়, এশিয়া মাইনর
সেলজুকগণ মধ্য এশিয়ার বিখ্যাত ঘুজ গোত্রীয় লোক ছিলেন। সেলজুক বিন বাকায়িকের নাম অনুসারে এ
বংশের নামকরণ হয় সেলজুক বংশ। তারা প্রাথমিককালে ছিল নিরক্ষর, অসভ্য ও অজ্ঞ। ৯৫৬ খ্রিঃ তারা
সেলজুক বিন বাকায়িকের নেতৃত্বে দক্ষিণ ট্রান্স অক্সিয়ানার বোখারায় বসতি স্থাপন করে এবং সুন্নী ইসলাম মতাদর্শ ছিল।
সেলজুকের পর তাঁর পুত্র পিগু আরসলান ও তাঁর পৌত্র তুগ্রিল বেগের নেতৃত্বে সেলজুকগণ মধ্য এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব
বিস্তারে সক্ষম হয়। গজনীর সুলতান মাহমুদের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র মাসুদ ক্ষমতা গ্রহণ করেন। সেলজুকের পৌত্র তুগ্রিল
বেগ সেলজুকদের নেতৃত্ব দেন এবং মাসুদকে পরাজিত করে মার্ভ ও নিশাপুর দখল করেন। গযনীর বংশের ধ্বংসস্তুপের
উপর সেলজুক বংশ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১০৪৩ খ্রিঃ মধ্যে তুগ্রীলের নেতৃত্বে সেলজুকগণ বলখ, জুরজান, তাবারিস্তান, হামাদান,
রাই, ইস্পাহান ও পারস্য দখল করে নেয়।

তুগ্রীল বেগ (১০৩৭-১০৬৩) খ্রিঃ
১০৫৫ খ্রিঃ আব্বাসীয় খলীফা কায়িম-বিল্লাহ বুয়াইয়া শাসকদের প্রতাপে অতিষ্ঠ হয়ে তুগ্রিল বেগের সাহায্য প্রার্থনা করেন।
তুগ্রিল বেগ খলীফার আহবানে সাড়া দিয়ে বাগদাদে প্রবেশ করেন এবং ১০৫৫ খ্রিঃ শেষ বুয়াইয়া শাসক মালিক রহিমকে
পরাজিত করে বাগদাদ দখল করেন। তুগ্রিল বেগ বাসাসিরি নামক তুর্কি নেতাকে পরাজিত ও নিহত করেন যিনি খলীফা
আল-কায়িম বিল্লাহ কে সিংহাসনচ্যুত করেছিলেন। ১০৬০ খ্রি: খলীফা পুনরায় সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। খলীফা তুগ্রিল
বেগকে ‘সুলতান’ উপাধি দেন। তুগ্রিল বেগ বাগদাদে স্বয়ং উপস্থিত না থেকে তাঁর রাজধানী মার্ভ হতে শাসন কার্য
পরিচালনা করেন। তুগ্রিল বেগ অত্যন্ত উদার, সরল, সাহসী ও যোগ্য সামরিক সংগঠক ছিলেন। ঐতিহাসিক ইবনুল আসীর
তুগ্রিল বেগকে জ্ঞানী, ধৈর্যশীল, দানবীর, অনাড়ম্বর ও বিদ্যানুরাগী বলে উল্লেখ করেন। মার্ভে ছিল তাঁর রাজধানী। তিনি যে
নগর বিজয় করতেন সেখানে তাঁর বিজয়ের স্মৃতিস্বরূপ একটি মসজিদ ও একটি মাদ্রাসা স্থাপন করতেন। দীর্ঘ ২৫ বছর
গৌরবে সাথে রাজত্ব করে ১০৬৩ খ্রি: তুগ্রিলবেগ মৃত্যুবরণ করেন।

আলপ্ আরসলান (১০৬৩-১০৭২) খ্রি:
তুগ্রিল বেগের মৃত্যুর পর তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র আলপ্ আরসলান সেলজুক সা¤্রাজ্যের কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন। সুলতান তুগ্রিলের সময়
বাইজানটাইন স¤্রাটের সঙ্গে যে সংঘর্ষের সূচনা হয়েছিল তা আলপ্ আরসলানের সময় চরমরূপ ধারণ করে। ১০৬০ খ্রি:
আলপ্ আরসলান বাইজানটাইনদের কাপাডোসিয়া ও ফ্রিজিয়া হতে বিতাড়িত করেন। এরপর তিনি বাইজানটাইন অধিকার
করে জর্জিয়া ও আর্মেনিয়া দখল করেন। এতে ১০৭১ খ্রি: বাইজানটাইন স¤্রাট ডায়োজিনিসিম রোমানাস ২,০০,০০০
সৈন্যের এক বিশাল বাহিনী প্রেরণ করেন। আলপ্ আরসলান মাত্র ৪০,০০০ সৈন্যের সাহায্যে মালাজকার্দ নামক যুদ্ধক্ষেত্রে
রোমানদের পরাজিত করেন। রোমান স¤্রাট তাঁর কন্যার সাথে আলপ্ আরসলানের পুত্রের বিবাহ, সকল মুসলিমকে
বন্দীদশা হতে মুক্তি প্রদান ও নিজের মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লক্ষ স্বর্ণমুদ্রা প্রদান করে সুলতানের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হন।
আলপ্ আরসলান ১০৭৩ খ্রি: ইন্তিকাল করেন। তিনি মার্ভ হতে ইস্পাহানে তাঁর রাজধানী স্থানান্তর করেন। আব্বাসীয়
খলীফার সাথে তাঁর সুসম্পর্ক বজায় ছিল।

মালিক শাহ (১০৭২-১০৯২) খ্রি:
আলপ্ আরসলানের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র মালিক শাহ ‘জালালউদ্দিন’ উপাধি নিয়ে ১০৭৩ খ্রি: সিংহাসনে আরোহণ করেন।
মালিক শাহের রাজত্বকাল ছিল সেলজুক ইতিহাসের স্বর্ণযুগ। তাঁর রাজত্বের শুরুর দিকে তাকে বেশ কয়েকটি বিদ্রোহ দমন
করতে হয়। নিজের ভ্রাতার তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। এই সময়ে আব্বাসীয় খলীফা ছিলেন মুকতাদির। তিনি
একজন ব্যক্তি ছিলেন। মালিক শাহ তাঁর রাজধানী ইস্পাহান হতে বাগদাদে স্থানান্তর করে। একজন জ্ঞানী ও সুশাসক
হিসেবে অতি অল্প সময়ের মধ্যে মালিক শাহ্ বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। তাঁর সময়ে সেলজুক সা¤্রাজ্য চীনের সীমান্ত হতে
ভূ-মধ্যসাগরীয় তীর পর্যন্ত এবং উত্তরে জর্জিয়া হতে দক্ষিণে ইয়েমেন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। তিনি শাসন সংস্কারে বিশেষ
খ্যাতি অর্জন করে। তাঁর সময়ে সা¤্রাজ্যে সুখ-শান্তি বিরাজমান ছিল।

খাজা হাসান নিযামুল মুলক
মালিক শাহ খাজা হাসান নিযামুল মুলককে পদে নিযুক্ত করে ‘আতাবেগ’ উপাধি দেন। নিযামুল মুলক ছিলেন একজন
পÐিত ও মেধাবী এবং তাঁর কর্মদক্ষতা বিচক্ষণতার ফলেই সেলজুক শাসকদের মধ্যে মালিক শাহের রাজত্বকাল স্মরণীয়
হয়ে আছে। এই প্রসংগে ঐতিহাসিক চ.ক. ঐরঃঃর বলেন,
নিজামুল মুলক ছিলেন ইসলামের রাজনৈতিক ইতিহাসের অলংকারস্বরূপ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার প্রমাণস্বরূপ
রাজ্যশাসন কাঠামোর উপর ‘সিয়াসাত নামা’ নামক ফার্সি ভাষায় একটি মহামূল্যবান পুস্তক রচনা করেন। সুপÐিত নিযামুল
মুলক ১০৬৫-৬৭ খ্রি: বাগদাদে নিযামিয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন যা পৃথিবীর একটি শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিত। ইমাম
গাজ্জালী (রহ.) এর মত দার্শনিক ও ধর্মতত্ত¡বিদ ছিলেন এই মাদ্রাসার একজন অধ্যাপক। শেখ সাদী এই মাদ্রাসার অন্যতম
কৃতী ছাত্র ছিলেন এবং উমর আল-খৈয়াম নিযামুল মুলকের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেন। নিযামুল মুলকের পরামর্শে ১০৭৪
খ্রি: নিশাপুরে ৭০ জন জ্যোতির্বিদদের একটি সম্মেলন আহবান করেন এবং তাদের মাধ্যমে একটি পারসিক পঞ্জিকা সংস্কার
করেন। এটি সুলতানের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় ‘জালালী পঞ্জিকা’। মালিক শাহ নিশাপুরে একটি মান মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।

গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়
মালিক শাহের রাজত্বের শেষ দিকে গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়ের উদ্ভব ঘটে। এটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নিযামুল মুলকের সহপাঠি
হাসান সাবাহ, যিনি পর্বতের বৃদ্ধ লোক (ঞযব ঙষফ গধহ ড়ভ ঃযব গড়ঁহঃধরহ) নামে পরিচিত। এই সম্প্রদায় ফাতেমীয়
খলীফার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এবং সা¤্রাজ্যের সর্বত্র নৈরাজ্য ও ত্রাসের সৃষ্টি করে। তারা তরবারি ও বিষের সাহায্যে বহু
রাজবংশীয় লোককে হত্যা করে। নিযামুল মুলকের উন্নতিতে ঈর্ষান্বিত হয়ে ১০৯১ খ্রি: গুপ্তঘাতক সম্প্রদায় নিযামুল
মুলককে হত্যা করে। তিনিই ছিলেন এই গুপ্তঘাাতক সম্প্রদায়ের প্রথম হত্যার শিকার। মালিক শাহ তাদের বিরুদ্ধে ২টি
অভিযান চালিয়ে ব্যর্থ হন। অবশেষে ১২৫৬ খ্রি: মোঙ্গল নেতা হালাকু খান কর্তৃক গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়ের বিনাশ ঘটে ও
তাদের প্রধান ঘাটি আলামুত দুর্গ বিধ্বস্ত হয়। মালিক শাহ প্রায় একুশ বছর রাজত্ব করে ১০৯২ খ্রি: মাত্র ৩৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
পরবর্তী সেলজুকগণ
মালিক শাহের মৃত্যুর পর তাঁর পতœী তুরখানের অনুরোধে খলীফা তাঁর শিশুপুত্র মাহমুদকে (১০৯২-৯৪) নাসিরুদুনইয়া
ওয়াদ্দীন উপাধি দিয়ে সুলতানের পদে অধিষ্ঠিত করেন। কিন্তু অচিরেই তাঁর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা বরকিয়ারুক তাকে পদচ্যুত করেন
ও রুকুনুদ্দীন উপাধি নিয়ে সিংহাসনে বসেন। কিছুদিন পর তাঁর ভ্রাতা মুহাম্মদের সাথে তাঁর গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। বরকিয়ারুক
পরাজিত হয়ে পলায়ন করেন ও মুহাম্মদ সিংহাসনে আরোহণ করেন। এই সময় হতেই সেলজুক সুলতানদের প্রভাব হ্রাস
পেতে থাকে। সেলজুক সা¤্রাজ্য পাঁচ ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। ১১৯৪ খ্রি: পর্যন্ত সেলজুকগণ আব্বাসী খলীফাদের উপর প্রভাব বজায় রাখেন।

সেলজুকদের পতনের কারণসমূহ
যোগ্য উত্তরাধিকারীর অভাব : মালিক শাহ ছিলেন শ্রেষ্ঠ সেলজুক শাসক। তাঁর মৃত্যুর পর যোগ্য উত্তরাধিকারীর অভাবে
সেলজুক বংশের পতন ঘটে।
নিজামুল মুলকের মৃত্যু : নিজামুল মুলকের ন্যায় মেধাবী ও যোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মৃত্যুর পর সা¤্রাজ্যের প্রশাসনিক
ও রাজনৈতিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।

আদর্শচ্যুতি : যে আদর্শের ভিত্তিতে সেলজুক বংশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, পরবর্তী দুর্বল শাসকগণ সেই আদর্শ হতে বিচ্যুত
হয়ে পড়েন। এতে এ বংশের পতন ত্বরান্বিত হয়। ১১৯৪ খ্রি: খাওয়ারিজমের শাসক তাকাশ শেষ সেলজুক সুলতান
তুগ্রিলকে (১১৭৭-৯৪) পরাজিত করে সেলজুক বংশের পতন ঘটান।

সেলজুকদের অবদান : ইসলামী সভ্যতা ও সংস্কৃতি সেলজুক সুলতানদের অবদান চিরস্মরণীয়। মালিক শাহের ও
নিজামুল মুলকের সময়কাল ছিল সেলজুকদের স্বর্ণযুগ। দার্শনিক ইমাম গাজ্জালী (রহ.), কবি ফরিদ আল দীন আত্তার,
সাহিত্যিক নিযামী, কবি নাসির-ই-খসরু, গণিত ও জ্যোতির্বিদ উমর খৈয়াম সেলজুক রাজদরবার অলংকৃত করেন।
সেলজুক সুলতানদের আমলে শিল্প, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও স্থাপত্য শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। তাঁরা বাগদাদে সুন্নী
খিলাফতকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন। তারা ইসলাম বিস্তার ও এশিয়া মাইনরে স্থায়ীভাবে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।

সারসংক্ষেপ :
সুন্নী মতাদর্শী সেলজুক শাসকগণ ১০৫৫ হতে ১১৯৪ খ্রি: পর্যন্ত বাগদাদে শাসন পরিচালনা করেন। তুগ্রিল বেগ কর্তৃক
প্রতিষ্ঠিত ও মালিক শাহের দ্বারা গৌরবান্বিত সেলজুক বংশ মধ্য এশিয়ায় এক বিস্তৃর্ণ অঞ্চল জুড়ে প্রতিষ্ঠিত ছিল। এই
বংশের সকল শাসক ছিলেন জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক। এশিয়া মাইনরে তারা স্থায়ীভাবে ইসলামকে
প্রসারিত ও প্রতিষ্ঠিত করেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.১৩
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. কার নামানুসারে সেলজুক বংশের নামকরণ করা হয়?
ক. মালিক শাহ খ. নিযাম-উল-মুলক গ. সেলজুক বিন বাকায়িক ঘ. আলপ-আর-সালান
২. নিযাম-উল-মুলককে আতাবেগ উপাধিতে ভূষিত করা হয় কেন?
ক. কুরআনের তরজমা করার জন্য খ. জ্যোতিষশাস্ত্রে অবদানের জন্য
গ. ফিকাহশাস্ত্রে অবদানের জন্য ঘ. রসায়নশাস্ত্রে অবদানের জন্য
৩. নিযাম-উল-মুলকের অবদান রয়েছের. সিয়াসতনামা রচনায় রর. বায়তুল হিকমা প্রতিষ্ঠায়
ররর. জালালী পঞ্জিকা তৈরীতে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক.র খ.র,ররর গ. র,রর ঘ.রর,ররর
৪. সেলজুক শাসনের সময়ে ‘ক’ এর নেতৃত্বে গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়ের উদ্ভব ঘটে। ‘ক’ নিচের কোনটি নির্দেশ করে?
ক. মালিক শাহ খ. হাসান বিন সাবাহ
খ. আলপ আর-সালান ঘ. নিজাম-উল-মুলক
সৃজনশীল প্রশ্ন-১
প্রফেসর ইসহাক বললেন- মধ্য এশিয়া সেলজুকগণ একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন করেন। তিনি সেলজুকদের উত্থান সম্পর্কে
আলোচনা করেন, বিভিন্ন সেলজুক শাসকের শাসনকাল সম্পর্কে বর্ণনা করেন। ছাত্রছাত্রীরা সেলজুকদের অবদান সম্পর্কে
জানতে পায়।
ক. কার শাসনামলে সেলজুকদের ক্ষমতা সর্বোচ্চ শিখরে ওঠে? ১
খ. মালিক শাহকে ‘সেলজুকদের শ্রেষ্ঠ শাসক’ বলা হয় কেন? ২
গ. পাঠ্যপুস্তকের আলোকে সেলজুকদের অবদান উল্লেখ করুন। ৩
ঘ. প্রফেসর ইসহাক সেলজুকদের উত্থান সম্পর্কে কী ধারণা দেন ব্যাখ্যা করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]