স্পেনকে বলা হত আইবেরীয় উপদ্বীপ।

মধ্যযুগে যেসকল স্থানে আরব সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এর মধ্যে স্পেন অন্যতম। ৭১১ সালে এ অঞ্চলটি মুসলিম শাসনাধীনে আসে। মুসলিমরা এর নাম দিয়েছিল আন্দালুসিয়া বা আল-আন্দালুস। শুরুতে স্পেন দামেস্কের উমাইয়া
খিলাফতের অধীনে একটি প্রদেশ হিসেবে পরিণত হয়। ৭৫৬ সালে আব্দুর রহমান আদ্-দাখিল এখানে একটি স্বাধীন
উমাইয়া আমীরাত প্রতিষ্ঠা করেন। ৯২৯ সালে তৃতীয় আব্দুর রহমান এই আমীরাতকে খিলাফতে উন্নীত করেন। ১০৩১
সালে উমাইয়া খিলাফতের অবসানের পর স্পেনে আরব, বার্বার ও ¯øাভরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজবংশের সৃষ্টি করে শাসন করতে
থাকে। উত্তরের খ্রিস্টানরা ক্রমাগত আক্রমণ করে যখন ক্ষুদ্র রাজ্যগুলি একে একে গ্রাস করছিল সেসময় উত্তর আফ্রিকার
মরক্কো হতে মুরাবিতুন (১০৯১-১১৪৬) রাজবংশ স্পেনের রাজক্ষমতা গ্রহণ করে এবং মরক্কো হতেই স্পেন শাসন করতে
থাকে। এরপর মুরাবিতুনদের হটিয়ে মুয়াহিদুন (১১৪৬-১২৪৮) রাজবংশ মরক্কো হতে স্পেন শাসন করে। স্পেনে
মুসলিমদের শেষ রাজবংশ ছিল গ্রানাডার নসর বংশ (১২৩২-১৪৯২)। ১৪৯২ সালে এই বংশের পতনের মধ্য দিয়ে স্পেনে
মুসলিম শাসনের চির অবসান হয়। পরবর্তী প্রায় ১০০ বছর খ্রিস্টানদের ধর্মান্তকরণ, অত্যাচার, নিপীড়ন, নিষ্পেষণ,
বহিস্কার ও হত্যাকাÐের মধ্য দিয়ে মুসলিমদের চূড়ান্ত উচ্ছেদ সম্পন্ন করে। সপ্তদশ শতকের গোড়ার দিকে এই উচ্ছেদ
প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবার পর সেখানে প্রকাশ্যে কোন মুসলিমের অস্তিত্ব ছিলনা। তবে দীর্ঘ প্রায় ৮০০ বছর শাসন করে
মুসলিমরা স্পেনে একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার জন্ম দিয়েছিল যা ইউরোপীয় রেনেঁসা সৃষ্টিতেও বিরাট ভূমিকা রেখেছিল। মুখ্য শব্দ আইবেরীয় উপদ্বীপ, আন্দালুসিয়া, জিব্রাল্টার প্রণালী, পিরেনীজ পর্বতমালা, মেসেতা, তাগুস, গোয়াদালকুইভার, আইবেরি ও মুর
ভূমিকা
বর্তমানকালের স্পেন ও পর্তুগাল রাষ্ট্রের ভূখÐ নিয়ে প্রাচীন ও মধ্যযুগে স্পেন গড়ে উঠেছিল। রোমান শাসনামলে
স্পেনকে বলা হত আইবেরীয় উপদ্বীপ। স্পেনের সর্বপ্রাচীন আইবেরি জাতির নামানুসারে এই নামকরণ করা হয়। এই উপদ্বীপের
তের ভাগের এগার ভাগ এলাকা জুড়ে স্পেন বিস্তৃত। মুসলিম আমলে এর নাম হয় আন্দালুসিয়া। স্পেনের দক্ষিণভাগের বিরাট
অংশের নাম ছিল আন্দালুসিয়া। এ কারণে মুসলিমরা স্পেনকে এই নামে জানত।
প্রাকৃতিক সীমানা : স্পেন চার দিক থেকেই প্রাকৃতিক সীমানা বেষ্টিত। এর তিন দিক জল ও এক দিক স্থলভাগ দ্বারা বেষ্টিত বলে
স্পেন একটি উপদ্বীপের বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করে। এর দক্ষিণ দিকে রয়েছে জিব্রাল্টার প্রণালী, যা স্পেনকে উত্তর আফ্রিকা হতে পৃথক
করেছে। উত্তর দিকে রয়েছে পিরেনীজ পর্বতমালা, যা স্পেনকে ফ্রান্স ও ইউরোপের অন্যান্য অংশ হতে পৃথক করেছে। এছাড়া
স্পেনের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে বিসকে উপসাগর রয়েছে।
পূর্ব দিক থেকে ভূমধ্যসাগর ও পশ্চিম দিক থেকে
আটলান্টিক মহাসাগর স্পেনকে পরিবেষ্টণ করে
রেখেেেছ। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে স্পেন
আফ্রিকা ও ইউরোপের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করেছে।
উপকূল ও পোতাশ্রয় : স্পেনের প্রায় আট ভাগের
সাত ভাগ সমুদ্রের দিকে উম্মুক্ত। এত বিশাল উপকূল
থাকা সত্তে¡ও স্পেনে খুব কম সংখ্যক পোতাশ্রয়
রয়েছে। এর কারণ হল সেখানকার বেশিরভাগ
উপকূলীয় এলাকা সমুদ্র উপকূল হতে সুউচ্চ এবং
খাঁজবিহীন। উপকূলের পোতাশ্রয়গুলোর মধ্যে
তারাগোনা, ক্যাস্টেলন, ভ্যালেন্সিয়া, আলমেরিয়া,
মালাগা, আলজেসিরাস, তারিফা, কেডিজ, লিসবন,
অপোর্তো ও করুন্না উল্লেখযোগ্য।
মেসেতা মালভূমি : স্পেনের অর্ধেকেরও বেশি
জায়গা জুড়ে আছে মেসেতা মালভূমি। এই মালভূমি উত্তর হতে দক্ষিণে এবং পূর্ব হতে পশ্চিমে ক্রমশ ঢালু। এর গড় উচ্চতা দুই
হাজার ফুট। এটি সমুদ্র উপকূল হতে বিচ্ছিন্ন এবং উপকূলের মধ্যভাগে অবস্থিত। মেসেতা মালভূমির মধ্যভাগস্থ মন্টেস দে-টলেডো
নামক একটি পর্বতমালা এই মালভূমিকে আবার উত্তর ও দক্ষিণ উপ-মেসেতায় বিভক্ত করেছে।
পর্বতমালা ও গিরিপথ : উত্তর দিকের পিরেনীজ পর্বতমালা স্পেনকে ফ্রান্স হতে পৃথক করেছে। পিরেনীজ পর্বতমালার মধ্যে কিছু
সংখ্যক গিরিপথ রয়েছে, যেমন- রইসেস ভ্যালী, পেরতুস, ভ্যালী দে-আরান ও সমপোর্ট। এই গিরিপথগুলি স্পেন ও ফ্রান্সের মধ্যে
সংযোগ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু এই গিরিপথগুলো বছরের প্রায় ছয় মাস তুষার আবৃত থাকে। অন্যান্য পর্বতমালার মধ্যে উত্তর-পশ্চিম
দিকের ক্যান্টাব্রিয়ান পর্বতমালা, দক্ষিণের সিয়েরা মরেনো পর্বতমালা, পূর্বদিকের আইবেরিয়ান পর্বতমালা এবং গোয়াদালকুইভির নদী
ও ভূমধ্যসাগরের মধ্যভাগে অবস্থিত সিয়েরা নাভাদা পর্বতমালা উল্লেখযোগ্য। সিয়েরা নাভাদা পর্বতমালার মধ্যে অনেক হ্রদ ও
হিমবাহের পলি দ্বারা সৃষ্ট গ্রাবরেখা রয়েছে।
যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা : মেসেতা মালভূমির সীমানায় অবস্থিত গিরিপথসমূহ, বিভিন্ন উপত্যাকা, নদী ও নদীর
অববাহিকা অনুসরণ করে স্পেনের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। পার্বত্য অঞ্চল হওয়া সত্তে¡ও রোমান এবং আরব
শাসনাধীনে স্পেনে চমৎকার যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। রোমানদের তৈরী ৩৪টি রাস্তা ৩৭২টি শহরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন
করেছিল। আরব শাসনামলে যোগাযোগ ব্যবস্থার আরও উন্নয়ন হয়েছিল।
নদ-নদী : স্পেনে অনেক নদ-নদী রয়েছে। এগুলোর মধ্যে তাগুস, গোয়াদিয়ানা, গোয়াদালকুইভার ও ডুরো- এ চারটি
বৃহত্তর নদী। এছাড়া রয়েছে ইবরো ও মিনহো নদীসহ আরও অনেক ছোট ছোট নদ-নদী। তাগুস স্পেনের সবচেয়ে বড়
নদী।
হ্রদ : স্পেনে অনেক হ্রদ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ভ্যালেন্সিয়ার আল-বুফেরা, মুরসিয়ার মার মেনর, কেডিজের ল্যাগুনা দে-
জান্দা অন্যতম। এছাড়া মেসেতা মালভূমিতে কিছু লবন হ্রদ রয়েছে।
জলবায়ু : স্পেনের জলবায়ু বৈচিত্রময়। দেশের এক স্থানের আবহাওয়া অন্য স্থান থেকে পৃথক। শীতকালে আবহাওয়া
কোমল, আর্দ্র ও বৃষ্টিবহুল এবং গ্রীষ্মকালে উষ্ণ ও শুষ্ক থাকে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আবহাওয়া গরম এবং উত্তরাঞ্চলের
আবহাওয়া অত্যাধিক ঠাÐা। গ্যালেসিয়া ও ক্যান্টাব্রিয়া অঞ্চলে অধিক বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। শীতকালে মেসেতা ঘূর্ণিঝড়ের
কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়।
উৎপাদন ব্যবস্থা : আইবেরীয় উপদ্বীপের প্রায় অর্ধাংশ অনুর্বর পর্বতমালা ও গভীর জঙ্গলে পরিপূর্ণ। দুই-পঞ্চমাংশেরও কম
ভূমি কৃষি কাজের উপযোগী। ভূমির বৈচিত্র্যতা, উচ্চতা ও আবহাওয়ার ভিন্নতার কারণে স্বাভাবিকভাবেই উৎপাদন ব্যবস্থায়
বৈচিত্র লক্ষ্য করা যায়। দেশের পূর্ব ও দক্ষিণ উপকূলের সমতল ভূমি খুবই উর্বর। এখানে প্রচুর পরিমাণে গম, জলপাই,
আঙ্গুর, ধান, কমলালেবু, বাদাম, ডুমুর ইত্যাদি উৎপন্ন হয়। পার্বত্য এলাকাসমূহ বনজ ও খনিজ সম্পদে পরিপূর্ণ। সোনা,
রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি প্রধান প্রধান খনিজ সম্পদ। এশিয়া ও ইউরোপের জীব-জন্তু এখানে পাওয়া যায়।
জনসংখ্যা : স্পেনের সবচেয়ে প্রাচীন অধিবাসী জাতির নাম ‘আইবেরি’। কালক্রমে এখানে বাস্ক, ফিনিশীয়, গ্রিক, সেল্ট,
কার্থেজেনিয়ান ও রোমানরা আগমন করে। রোমানদের হটিয়ে কয়েকটি বর্বর জাতি যথা-এ্যালান, ভ্যান্ডাল, সুয়েভী ও
ভিজিগথ্রা এখানে আগমন করে। সবশেষে ভিজিগথ্দের প্রায় ৩শত বছরের (৪০৯-৭১১) শাসনের অবসান ঘটিয়ে
মুসলিমরা উপদ্বীপের শাসনক্ষমতা গ্রহণ করে। স্পেনের মুসলিমদেরকে বলা হত মুর। রোমানদের শাসনামলে এখানকার
জনসংখ্যা বেশ ঘনবসতিপূর্ণ ছিল। কিন্তু বর্বরদের অধীনে বিশেষ করে ভিজিগথ্দের আমলে জনসংখ্যা বিশেষভাবে হ্রাস
পায়। এর কারণ হল ভিজিগথ্রা ইহুদি ও বুদ্ধিজীবিসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়, শ্রেণী ও পেশার মানুষদের নানা কারণে হত্যা ও
বহিষ্কার করে। মুসলিম আমলে স্পেনের জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। দেশের দক্ষিণ ও ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলীয়
অঞ্চল সবচেয়ে বেশি জনবহুল ছিল। দক্ষিণাঞ্চলের অধিবাসীদের অধিকাংশই ছিল মুসলিম এবং উত্তারাঞ্চলের অধিবাসীদের
অধিকাংশই ছিল খ্রিস্টান। খ্রিস্টানরা পুনরায় স্পেন অধিকার করে মুসলিম ও ইহুদিদের বিতাড়ন করে। মুসলিম আমলে
কর্ডোভা, গ্রানাডা ও অন্যান্য প্রধান শহরগুলোর জনসংখ্যা বর্তমান সময়ের চেয়েও কয়েকগুণ বেশি ছিল।
ভৌগোলিক অবস্থার প্রভাব : আইবেরীয় উপদ্বীপের ভৌগোলিক অবস্থা সেখানকার জনজীবন ও ইতিহাসকে ব্যাপকভাবে
প্রভাবিত করেছে। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে স্পেন আফ্রিকার সাথে ইউরোপের, প্রাচ্যের সাথে পাশ্চাত্যের এবং
আটলান্টিক মহাসাগরের সাথে ভূমধ্যসাগরের যাতায়াত ও ব্যবসা-বাণিজ্যে সুযোগ-সুবিধা লাভ করতে পেরেছে। বৈচিত্র্যময়
আবহাওয়া ও বিভিন্ন অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতার কারণে এখানকার অধিবাসীরা তাদের আলাদা নৃতাত্তি¡ক বৈশিষ্ট্য, আচার-আচরণ
ও প্রথা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। মেসেতা মালভূমির উচ্চতা, ভূমির অসমতা এবং উচু-নিচু পর্বতমালা সহজ
গমনাগমনের জন্য বাধা সৃষ্টি করে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে জটিল করে তোলে। ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতার দরুন
অধিবাসীদের মধ্যে কেন্দ্রবিমূখ ও আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতা গড়ে ওঠে এবং শক্তিশালী শাসক ও সামরিক বাহিনী ছাড়া
সমগ্র অঞ্চলের উপর আধিপত্য বজায় রাখা কঠিন ছিল। এ কারণে যখনই কেন্দ্রিয় শাসন দুর্বল হয়ে পড়ে তখনই কেন্দ্র
হতে দূরবর্তী অঞ্চলের উচ্চাভিলাষী ও স্বার্থপর শাসনকর্তা বা গোত্রপ্রধানগণ ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতার সুযোগ গ্রহণ করে
বিদ্রোহ ঘোষণা করে এবং স্বাধীন শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা চালায়। স্পেনের সম্পদের প্রাচুর্য আক্রমণকারীদের
আকৃষ্ট করেছে এবং সেখানকার স্থানীয় মানুষদের কেন্দ্রবিমূখতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা এবং ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা
আক্রমণকারীদের সাফল্য দিয়েছে।
সারসংক্ষেপ:
স্পেন বা আন্দালুসিয়ার দক্ষিণ দিকে রয়েছে জিব্রাল্টার প্রণালী, উত্তর দিকে পিরেনীজ পর্বতমালা, পূর্ব দিকে ভূমধ্যসাগর
ও পশ্চিম দিকে আটলান্টিক মহাসাগর। স্পেনের প্রায় আট ভাগের সাত ভাগ সমুেেদ্রর দিকে উম্মুক্ত। পিরেনীজ
পর্বতমালা স্পেনকে ফ্রান্স হতে পৃথক করেছে। এর অর্ধেকেরও বেশি জায়গা জুড়ে আছে মেসেতা মালভূমি। তাগুস,
গোয়াদিয়ানা ও গোয়াদালকুইভির স্পেনের উল্লেখযোগ্য নদ-নদী। এর জলবায়ু, ভূমি ও উৎপাদন ব্যবস্থায় বৈচিত্র্যতা
লক্ষ্য করা যায়। স্পেনের ভৌগোলিক অবস্থা এর জনজীবন ও ইতিহাসের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৯.১
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. স্পেনের মুসলিমদেরকে বলা হত-
(ক) আরব (খ) বার্বার (গ) মুর (ঘ) ভিজিগথ্
২. কোন্ পর্বতমালা স্পেনকে ফ্রান্স হতে পৃথক করেছে?
(ক) পিরেনীজ পর্বতমালা (খ) ক্যান্টাব্রিয়ান পর্বতমালা
(গ) আইবেরিয়ান পর্বতমালা (ঘ) সিয়েরা নাভাদা পর্বতমালা
৩. স্পেনের সবচেয়ে বড় নদী-
(ক) গোয়াদিয়ানা (খ) ডুরো
(গ) গোয়াদালকুইভির (ঘ) তাগুস
সৃজনশীল প্রশ্ন:
শিক্ষক বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে বললেন, বাংলাদেশ এশিয়া মহাদেশের একটি দেশ। এর ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য বৈচিত্রময় যা এখানকার জনজীবন ও ইতিহাসকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত
করেছে।
ক. স্পেন কোন মহাদেশে অবস্থিত? ১
খ. স্পেনের ভৌগোলিক সীমানা ব্যাখ্যা করুন। ২
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের সাথে পাঠ্যপুস্তকে আলোচিত বিষয়ের বিশ্লেষণ করুন। ৩
ঘ. জনজীবনের উপর এর ভৌগোলিক অবস্থার প্রভাব বর্ণনা করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]