স্পেনে মুসলিম শাসন অবসানের কারণসমূহ বিশ্লেষণ করতে পারবে

মুখ্য শব্দ মুলুক আত্-তাওয়াইফ, মুরাবিতুন, মুয়াহিদুন, নসর বংশ, ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলা, আলহামারা, বোয়াবদিল, আল-জাগাল, গ্রানাডার পতন ও মরিস্কো
১৪৯২ সালে স্পেন হতে মুসলিম শাসনের অবসান হয়। দীর্ঘ প্রায় ৮০০ বছরের মুসলিম শাসন অনেকটা
সময় ধরে সুদৃঢ় থাকলেও বিভিন্ন সময় এই অবস্থা ভেঙ্গে পড়তে দেখা যায়। অবশেষে ফার্ডিন্যান্ড ও
ইসাবেলার হাতে গ্রানাডার পতনের মধ্য দিয়ে স্পেনে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটে
স্পেনে মুসলিম শাসন অবসানের কারণ
অনৈক্য ও গোত্রীয় কোন্দল : স্পেনে মুসলিম শাসনের শুরু থেকেই অনৈক্যের বীজ উপস্থিত ছিল। সেখানে আরব,
সিরিয়ান, বার্বার, নও-মুসলিম, খ্রিস্টান, ইহুদি ইত্যাদি জাতি ও ধর্মের লোকেরা বসবাস করত। আরবরা আবার হিমারীয়,
মুদারীয়, কালবী, কায়েসী ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত ছিল। বার্বাররা সানহাজাহ, জানাতা ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত ছিল। এসব গোত্র
ও উপ-গোত্রের মধ্যে কোন্দল স্পেনের মাটিতে সর্বদাই পরিলক্ষিত হয়। গোত্রীয় কোন্দলের ফলে ১০৩১ সালে উমাইয়া
শাসনের পতন ঘটে এবং এরপর স্পেন আরব, বার্বার, ¯øাভ, নও-মুসলিম ও খ্রিস্টানদের মধ্যে বহু ক্ষুদ্র রাজ্যে ভাগ হয়ে
যায় যেগুলোকে বলা হয় ‘মুলুক আত্-তাওয়াইফ’। এরপর উত্তর আফ্রিকার মরক্কো হতে মুরাবিতুন (১০৯১-১১৪৬) ও
মুয়াহিদুন (১১৪৬-১২৪৮) রাজবংশ স্পেন শাসন করলেও তারা সেখানে কার্যকরীভাবে তাদের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ
হয়। গ্রানাডার নসর বংশ (১২৩২-১৪৯২) মুসলিম শাসনের পতনলগ্নে মুসলিম শাসন ও সভ্যতার নিস্তেজ দÐটিকে ধারণ
করলেও পঞ্চদশ শতকে এসে এর সর্বশেষ উজ্জ্বলতাটুকুও নিষ্প্রভ হয়ে যায়।
দুর্বল সরকার : দুর্বল শাসকদের সময় স্পেনের প্রশাসন যন্ত্রের অবনতি ঘটে। সেনাবাহিনীতে বহুজাতির সংমিশ্রণের ফলে
বিশৃংখলার সৃষ্টি হয়। আত্মকেন্দ্রিক ও দেশপ্রেম বিবর্জিত অভিজাত শ্রেণী সা¤্রাজ্যের অভ্যন্তরীণ গোলযোগ ও বিশৃংখলার
জন্য দায়ী। তাছাড়া শাসকদের আয়েশী জীবন-যাপন প্রশাসন ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে। সুষ্ঠু উত্তরাধিকারী নীতির
অভাবে গড়ে ওঠা প্রাসাদ ষড়যন্ত্র এবং সিংহাসনের দাবীদারদের মধ্যে শক্তি পরীক্ষা স্পেনীয় মুসলিম শাসনকে দুর্বল করে।
এছাড়া শাসন ব্যবস্থা জনবিচ্ছিন্ন হবার কারণে সরকারের বিরুদ্ধে কোন বিদ্রোহে জনগণ কোন প্রতিবাদ জানাত না। ফলে
বিদ্রোহী ও খ্রিস্টান অনুপ্রবেশকারীরা এই সুযোগ গ্রহণ করে।
অর্থনৈতিক দুরবস্থা : ক্রমাগত যুদ্ধ, দুর্র্ভিক্ষ, বিদ্রোহ দমন, রাজস্ব ঘাটতি ইত্যাদির ফলে অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয় হয়ে
পড়ে এবং রাজকোষ প্রায় শূণ্য হয়ে যায়। সরকারী কর বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকরা তাদের কৃষিকাজ পরিত্যাগ করে অন্য
জীবিকা গ্রহণ করে; তাদের মধ্যে কেউ কেউ দস্যুতে পরিণত হয়। ফলে কৃষি ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অর্থ সংকটের কারণে
দুর্গ মেরামত, সেনাবাহিনীর বেতন প্রদান সম্ভব হয়না। ফলে সেনাবাহিনী দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সামরিক অভিযান ব্যাহত
হয়। আমদানী-রফতানী শুল্ক বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বিঘœ সৃষ্টি হয়। মুসলিম শাসনের শেষ দিকে খ্রিস্টান রাজাদের
কর দিতে গিয়ে গরীব প্রজাদের উপর অতিরিক্ত কর আরোপ করতে হয়। ফলে জনগণ বিদ্রোহী হয়ে ওঠে।
ভৌগোলিক প্রতিকূলতা ও মুসলিম নীতির দুর্বলতা : স্পেনের পার্বত্য অঞ্চল ও আঁকাবাঁকা পথ সেনাবাহিনী
গমনাগমণের জন্য অত্যন্ত অনুপযোগী ছিল বলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্রোহ দমন করা ছিল দুরুহ। দুর্বল শাসকদের সময়
দেশের অভ্যন্তরে যাতায়াতও নিরাপদ ছিলনা। ভৌগোলিক প্রতিকূলতা নিরসনে মুসলিম শাসকদের উচিৎ ছিল
সেনাবাহিনীকে সাহায্যের জন্য সর্বাবস্থায় রাজধানী-নির্ভর না করে বিভিন্ন কৌশলগত অবস্থানে সেনানিবাস নির্মাণ করে
প্রয়োজনীয় রসদ ও সহযোগিতা নিশ্চিত করা। এতে ইউরোপে আর অগ্রসর হতে না পারলেও অধিকৃত এলাকা অধিকারে রাখা যেত।
খ্রিস্টানদের শত্রæতা : মুসলিমদের অদূরদর্শী নীতির ফলে খ্রিস্টানরা শহরের কেন্দ্রস্থলে বসবাসের সুযোগ লাভ করে। ফলে
তারা মুসলিম সা¤্রাজ্য ধ্বংসের লক্ষ্যে সুবিধাজনক সময়ে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানসহ উত্তরাঞ্চলের স্বজাতীয়দের সাথে গভীর
ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। খ্রিস্টানরা শুরু থেকেই মুসলিম শাসনকে সুনযরে দেখেনি। তারা মুসলিমদেরকে বিজাতীয় এবং
অনুপ্রবেশকারী মনে করত। খ্রিস্টান ধর্মান্ধ আন্দোলন, খ্রিস্টান সমর্থনে উমর বিন হাফ্সুনের বিদ্রোহ, ১০৮৫ সালে
খ্রিস্টানদের টলেডো পুনর্দখল ইত্যাদি ঘটনা থেকেও মুসলিমরা শিক্ষা নেয়নি।
মুসলিম শাসন অবসানের ঘটনাপ্রবাহ :
ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলার উত্থান : গ্রানাডার শাসক আবুল হাসান আলীর সময় (১৪৬৫-৮২) খ্রিস্টান জগতে নতুন
শক্তিজোটের উত্থান ঘটে। আরাগনের ফার্ডিন্যান্ড ও ক্যাস্টিলের ইসাবেলা ১৪৬৯ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে
যুগপৎভাবে গ্রানাডার মুসলিম আধিপত্য নির্মূলে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে। এটা ছিল মুসলিম শাসন অবসানের ঘন্টাধ্বনি। ১৪৮২
সালে তারা আল-হামারা দুর্গ দখল করে। আল-হামারার পতন গ্রানাডার পতনের পূর্ব সংকেত ছিল। কিন্তু এই
সংকটকালেও রাজ পরিবারের মধ্যে অর্ন্তদ্ব›েদ্ব এতটুকু ভাটা পড়েনি। উত্তরাধিকার দ্ব›েদ্বর সূত্র ধরে বোয়াবদিল (মুহম্মদ আবু
আবদুল্লাহ্ বা একাদশ মুহম্মদ: ১৪৮২-৮৩/১৪৮৭-৯২) পিতা আবুল হাসানকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করেন। তিনি
আল-হামারা উদ্ধার করেন। কিন্তু লুছেনা আক্রমণ করতে গিয়ে খ্রিস্টানদের কাছে পরাজিত ও বন্দী হন। আবুল হাসান
সিংহাসন উদ্ধার করেন এবং পরে ভাই আল-জাগালের (আবু আবদুল্লাহ্ মুহম্মদ বা দ্বাদশ মুহম্মদ: ১৪৮৩-৮৭) পক্ষে
সিংহাসন ত্যাগ করেন।
গ্রানাডা দখল : খ্রিস্টানরা বন্দী বোয়াবদিলকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এবং চাচা আল-জাগালের বিরুদ্ধে অভিযান
চালিয়ে খ্রিস্টানদের সহায়তায় গ্রানাডা দখল করেন। ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলা এরপর বোয়াবদিলকে গ্রানাডা হস্তান্তরের
দাবী জানালে তিনি তা প্রত্যাখান করেন। ফলে ব্যাপক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ১৪৯২ সালের ২ জানুয়ারী কতিপয়
শর্তসাপেক্ষে গ্রানাডা খ্রিস্টানদের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এতে মুসলিমদের জান-মালের নিরাপত্তা, ধর্মীয় স্বাধীনতা,
আচার-অনুষ্ঠান, রীতিনীতি, ভাষা ও পোশাক বহাল রাখার অধিকারসহ নানা বিষয়ে প্রতিশ্রæতি দেয়া হয়। বোয়াবদিল
ফেজে নির্বাসিত হন এবং সেখানে অতি দুঃখ-কষ্টে দিনাতিপাত করে ১৫৩৮ সালে মৃত্যুমুখে পতিত হন। অন্যদিকে
বোয়াবদিলের প্রধান সেনাপতি মুসাও যুদ্ধে মারা যান। গ্রানাডার পতনের ফলে স্পেনে ৭৮০ বৎসরের মুসলিম শাসনের
অবসান ঘটে।
মুসলিম শাসন অবসানের ফলাফল : ১৪৯২ সালে গ্রানাডার পতনের ফলে মুসলিমদের ভাগ্যে নেমে আসে করুণ ও
মর্মস্পর্শী বিপর্যয়। গ্রানাডার পতনের পর মুসলিমদের প্রথম ‘মরিস্কো’ বলে সম্বোধন করা হয়। এর আগে তাদের বলা হত
‘মুর’। বিশেষ করে ইসলাম থেকে খ্রিস্টান-ধর্মে ধর্মান্তরিতদের ‘মরিস্কো’ নামে ডাকা হত। আর যেসব মুসলিম তাদের
ধর্মীয় বিশ্বাস বজায় রেখে খ্রিস্টান-শাসিত অঞ্চলে বসবাস করত তাদের বলা হত ‘মুদেজারেস’। গ্রানাডা দখলের পর
ফার্ডিন্যান্ড চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে মুসলিম প্রজাদের জোরপূর্বক খ্রিস্টান-ধর্মে ধর্মান্তরিত করতে শুরু করে এবং ধর্মান্তরিত না
হলে মৃত্যুদÐ, বহিস্কার, কারাদÐ ,সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ইত্যাদি আরোপ করা হয়। তাদের মসজিদবদ্ধ করে পুড়িয়ে মারা হয়;
তাদের ভাষা, পোশাক, রীতিনীতি নিষিদ্ধ হয়; গোসল নিষিদ্ধ করা হয়; শুক্রবার জুমুআর দিন তাদের গৃহসমূহ খুলে রাখতে
বাধ্য করা হয়। কিছু অঞ্চলে বিশেষ করে ভ্যালেন্সিয়া ও আরাগন অঞ্চলে মুসলিম নিধন ও উচ্ছেদ প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়।
এর কারণ কিছু সংখ্যক জমিদার ও শিল্পপতি তাদের স্বার্থে মুসলিমদের প্রতি আনুকূল্য দেখিয়েছিলেন। কারণ মুসলিমরা
একচেটিয়া তাদের জমি চাষ করত এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানে দক্ষ শ্রমিক ও কারিগর হিসেবে কাজ করত। তাই তারা স্পেনের
অর্থনীতি, শিল্প কারখানা ও কৃষি ব্যবস্থাকে ধ্বংসের কবল থেকে রক্ষার জন্য কিছুকালব্যাপী রাজাদের ঘুষ প্রদান করে বা
ওপেন স্কুল ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র
ইউনিট নয় পৃষ্ঠা-৩০১
অন্যভাবে প্রভাবিত করতে পেরেছিলেন। কিন্তু সপ্তদশ শতকের প্রথম দশকে নানা আইন পাশ করে তাদেরকে চূড়ান্তভাবে
উচ্ছেদ করা হয়। ফলে মুসলিমরা আফ্রিকার উপ-কূলে বা আরও দূরবর্তী মুসলিম দেশগুলোতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
গ্রানাডার পতনের পর সপ্তদশ শতকের প্রথম দশকের মধ্যে প্রায় ৩০ লক্ষ মুসলিমকে নির্বাসিত বা হত্যা করা হয়। ১৬১৩
সালের মধ্যে এই চূড়ান্ত বহিষ্কার সম্পন্ন হয়েছিল এবং এর পর সেখানে প্রকাশ্যে কোন মুসলিমের অস্তিত্ব ছিলনা।
বস্তুত ১৪৯২ সালে মুসলিম শাসনের অবসান মুসলিমদের স্পেন হতে চূড়ান্তভাবে বিতাড়নের ভাগ্য নির্ধারণ করে
দিয়েছিল। শুধু স্পেনেই আরব সভ্যতা গড়ে উঠে টিকে থাকতে পারেনি। তবে এতদ্বসত্তে¡ও তাদের শিল্প, সভ্যতা ও
সংস্কৃতি ইউরোপ গ্রহণ করেছিল এবং এর যথার্থ প্রতিফলন ঘটে ইউরোপীয় রেনেঁসায় । চ. ক. ঐরঃঃর (গ্রন্থ: ঐরংঃড়ৎু ড়ভ
ঃযব অৎধনং) বলেন,“মূরেরা নির্বাসিত হল; কিছু সময়ের জন্য ধার করা আলোর বাহার নিয়ে স্পেনের বুকে খ্রিস্টধর্মের
চাঁদের উদয় হল; তারপর শুরু হল চন্দ্রগ্রহণ এবং তখন থেকেই স্পেন সেই অন্ধকারের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়ল।”
সারসংক্ষেপ:
১৪৯২ সালে স্পেন হতে মুসলিম শাসনের অবসান হয়। বিভিন্ন জাতি ও ধর্মের মধ্যে অনৈক্য, গোত্রীয় কোন্দল,
অর্থনৈতিক সংকট, ভৌগোলিক প্রতিকূলতা, খ্রিস্টানদের শত্রæতা ইত্যাদি নানা কারণে স্পেনে মুসলিম শাসন দুর্বল হয়ে
পড়ে। অবশেষে ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলার হাতে গ্রানাডার পতনের মধ্য দিয়ে স্পেনে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৯.১১
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. ‘মুলুক আত্-তাওয়াইফ’ মানে কী?
(ক) বৃহৎ রাজ্য (খ) ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য
(গ) বার্বার রাজ্য (ঘ) আরব রাজ্য
২. গ্রানাডার পতন হয় কত সালে?
(ক) ১০৩১ সালে (খ) ১২৩২ সালে
(গ) ১৪৯২ সালে (ঘ) ১৬১৩ সালে
৩. কোন দম্পতির হাতে গ্রানাডার পতন হয়?
(ক) ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলা (খ) ইউলোজিয়াস ও ফ্লোরা
(গ) পারফেকটাস ও মেরি (ঘ) আলভেরো ও লিওক্রিটিয়া
সৃজনশীল প্রশ্ন:
মিলা তার বোনের নিকট জানত পারে যে, ভিজিগথদের শাসন অবসানের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। ৭১১ সালে তারিক
বিন যিয়াদের হাতে টলেডোর পতন ছিল স্পেনে ভিজিগথদের শাসন অবসানের উপলক্ষ মাত্র। এর প্রেক্ষাপট আগেই তৈরী
হয়েছিল। এই পতনের ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী।
ক. গ্রানাডার পতন হয় কত সালে? ১
খ. স্পেনে মুসলিম শাসন অবসানের কয়েকটি কারণ উল্লেখ করুন। ২
গ. উদ্দীপকে ভিজিগথদের শাসন অবসান সদৃশ স্পেনে মুসলিম শাসন অবসানের বিবরণ দিন। ৩
গ. স্পেনে মুসলিম শাসন অবসানের ফলাফল আলোচনা করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]