শিয়া সম্প্রদায়ের অন্যতম শাখা ঈসমাইলীয়রা হযরত আলী (রা.) ও হযরত ফাতিমার (রা.) বংশধর দাবী করে ৯০৯ সালে
উত্তর আফ্রিকায় ফাতিমি খিলাফত প্রতিষ্ঠা করে। ঈসমাইলীয়রা ছিল সপ্তম ইমামে বিশ্বাসী বা সাবিয়া (ঞযব ঝবাবহবৎং)।
তারা প্রথম সাত জন ইমামকে তাদের ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে স্বীকার করে। উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী ফাতিমি
বংশ প্রতিষ্ঠার পর পরবর্তী প্রায় এক শতাব্দী ধরে গৌরবের সাথে এর যাত্রা অব্যাহত থাকে। শেষ দিকের খলিফাগণ বিশেষ
করে আল-হাকিমের পরবর্তী খলিফাগণ ছিলেন অযোগ্য, অদক্ষ, অকর্মণ্য এবং তাঁদের অধিকাংশই ছিলেন নাবালক। ফলে
আল-হাকিমের মৃত্যুর পর প্রকৃত ক্ষমতা উযিরদের হাতে চলে যায় এবং নাবালক উত্তরাধিকারীগণ তাদের হাতের পুতুলে
পরিণত হন। ১১৭১ সালে সর্বশেষ খলিফা আল-আদিদের মৃত্যু হলে সালাহ্উদ্দিন আব্বাসীয়দের অনুকূলে আইয়্যূবী বংশ
প্রতিষ্ঠার করেন এবং এর মধ্য দিয়ে ২৬২ বছরের ফাতিমি শাসনের অবসান হয়।
ইউনিট সমাপ্তির সময় ইউনিট সমাপ্তির সর্বোচ্চ সময় ৪ সপ্তাহ
মুখ্য শব্দ ঈসমাইলীয় সম্প্রদায়, সাবিয়া, জাফর আস-সাদিক, মুহম্মদ আল-হাবীব, সালামিয়া,
আবদুল্লাহ্ বিন মায়মুন, আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী ও কাতামা
ফাতিমিদের পরিচয়
উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী উত্তর আফ্রিকায় যে বংশটি প্রতিষ্ঠা করেন তাই ফাতিমি বংশ নামে পরিচিত। এই
বংশের লোকেরা নিজেদেরকে হযরত আলী (রা.) ও হযরত ফাতিমার (রা.) বংশধর দাবী করে বলে তাদেরকে ফাতিমি
বলা হয়। তারা ছিল সপ্তম ইমামে বিশ্বাসী বা সাবিয়া (ঞযব ঝবাবহবৎং)। তারা ঈসমাইলীয় সম্প্রদায় নামেও পরিচিত।
উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী ছিলেন ইমাম ইসমাইলের অধ:স্তন। তারা প্রথম সাত জন ইমামকে তাদের ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক
নেতা হিসেবে স্বীকার করে। এই সাতজন ইমাম হলেন যথাক্রমে হযরত আলী (রা.), হযরত হাসান (রা.), হযরত
হোসাইন (রা.), যয়নুল আবিদীন (তাঁকে দ্বিতীয় আলীও বলা হয়ে থাকে), মুহম্মদ আল-বাকির, জাফর আস-সাদিক এবং
ঈসমাইল। ঈসমাইলীয় সম্প্রদায় শিয়া উপ-দলের একটি অন্যতম শাখা।
৭৬৫ সালে ইমাম জাফর আস-সাদিক তাঁর উত্তরাধিকারী ও সপ্তম ইমাম হিসেবে বড় পুত্র ঈসমাইলকে মনোনীত করেন।
ঈসমাইল মদ্যপায়ী ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পূর্বেই ঈসমাইল ইন্তেকাল করলে ইমাম জাফর আস-সাদিক তদস্থলে তাঁর
পরবর্তী পুত্র মুসা আল-কাযিমকে পরবর্তী উত্তরাধিকারী বা সপ্তম ইমাম হিসেবে মনোনীত করেন। শিয়াদের অনেকে এটা
মেনে নেয়, আবার অনেকে মেনে নেয় নি। যারা
মুসা আল-কাযিমের মনোনয়ন মেনে নেয়নি এবং
কেবল ঈসমাইলকেই সপ্তম ইমাম হিসেবে স্বীকার
করে তারাই ঈসমাইলীয় সম্প্রদায় নামে
পরিচিত। ফলে তারা শিয়াদের সাধারণ ধারা
হতে বিভাজন হয়ে যায়। তারা মনে করে
ইমামত ¯্রষ্টা কর্তৃক নির্দেশিত। যিনি একবার
ইমাম হিসেবে মনোনীত হন তাঁকে আর বাদ
দেয়া যায়না। তারা মনে করে ইমামত শুধু
ঈসমাইল ও তাঁর উত্তরসূরীদের মধ্য দিয়ে বিকাশ
লাভ করবে। তারা ঈসমাইলের পুত্র মুহম্মদ
আল-মাকতুমকে ইমাম হিসেবে গ্রহণ করে।
এরপর মুহম্মদ আল-মাকতুমের পুত্র জাফর
আল-মুসাফাক, জাফর আল-মুসাফাকের পুত্র মুহম্মদ আল-হাবীব এবং মুহম্মদ আল-হাবীবের পুত্র উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী
পর্যায়ক্রমে ঈসমাইলীয় ইমাম মনোনীত হন।
সালামিয়া হতে ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচার : মুহম্মদ আল-হাবীব সিরিয়ার সালামিয়া নামক স্থানে ঈসমাইলীয় মতবাদ
প্রচারের প্রধান কেন্দ্র গড়ে তোলেন। এখান থেকে তিনি বিভিন্ন জায়গায় ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচারের জন্য প্রচারক প্রেরণ
করেন এবং এই মতবাদের সমর্থকদের নাম তালিকাভুক্ত করেন। ঈসমাইলীয়রা আব্বাসীয় সা¤্রাজ্যে গোপন আস্তানা গড়ে
তুলে ইমামের পক্ষে প্রচারণা চালায়। প্রচারকরা পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। এর ফলে
ইয়েমেন, বাহরাইন, ভারত (সিন্ধু), মিসর এবং উত্তর আফ্রিকার অনেক মানুষ এ মতবাদে দীক্ষিত হয়।
আবদুল্লাহ্ বিন মায়মুন ও আবু আবদুল্লাহ্ আল-হুসাইনের প্রচারণা : আবদুল্লাহ্ বিন মায়মুন ছিলেন পারস্যের (বর্তমান
ইরান) অধিবাসী ও ঈসমাইলীয় মতবাদের প্রধান প্রচারক বা দাঈ। তিনি বিভিন্ন এলাকায় তাঁর সহকারী দাঈদের নিযুক্ত
করেন। আবদুল্লাহ্ বিন মায়মুনের শিষ্য এবং দাঈ আবু আবদুল্লাহ্ আল-হুসাইনকে ইয়ামেনের প্রচারক হিসেবে পাঠানো
হয়। আবু আবদুল্লাহ্ আল-হুসাইন ইয়ামেনে ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচারের মাধ্যমে যথেষ্ঠ প্রভাব-প্রতিপত্তি অর্জন করেন।
আবদুল্লাহ্ বিন মায়মুনের মৃত্যুর পর নবম শতকের শেষ দিকে আবু আবদুল্লাহ্ আল-হুসাইন ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচারের
দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
আবু আবদুল্লাহ্র উত্তর আফ্রিকায় আগমন ও ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচার : আবু আবদুল্লাহ্ আল-হুসাইন ছিলেন
ইয়েমেনের সানার অধিবাসী। তিনি এক সময় আব্বাসীয়দের অধীনে বসরার মুহ্তাসিব ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি আশ্-
শিয়ী নামে পরিচিত হন। তিনি ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচারের জন্য সুদূর উত্তর আফ্রিকাকে উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা
করেন। তিনি কয়েকটি কারণে উত্তর আফ্রিকাকে বেছে নেন: ক. আব্বাসীয়দের রাজধানী বাগদাদ হতে এর দূরত্ব, খ.
সেখানে মুসলিমদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা, গ. বার্বারদের সাম্প্রদায়িক ও আরব-বিদ্বেষী মনোবৃত্তি, ঘ. সেখানে আঘলাবী শাসনে
সেনাবাহিনীতে বিশৃংখলা, রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা এবং বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় ইত্যাদি। আবু
আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী উত্তর আফ্রিকার এ বাস্তব অবস্থার সদ্ব্যবহার করেন। ৯০১ সালে উত্তর আফ্রিকা হতে আগত
হজ্জ্বযাত্রীদের সাথে উত্তর আফ্রিকায় গমন করেন এবং সেখানে ব্যাপক সংখ্যক বার্বার জনসাধারণকে ফাতিমি মতবাদে
দীক্ষিত করতে সক্ষম হন। বিশেষ করে কাতামা (কিতামা/কুতামা) নামক একটি বার্বার গোত্রের মধ্যে ঈসমাইলীয় মতবাদ
জনপ্রিয়তা লাভ করে।
আঘলাবীদের পরাজয় ও ফাতিমি বংশ প্রতিষ্ঠা : উত্তর আফ্রিকার আঘলাবীরা ছিল সুন্নি মতাবলম্বী। আঘলাবী শাসক
ঈসমাইলীয়দের আন্দোলন প্রতিহত করার চেষ্টা করলেন। কিন্তু তাঁর এই চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। আবু আবদুল্লাহ্ দুই
লক্ষ বার্বার সৈন্য প্রস্তুত করলেন। তিনি আঘলাবীদের অত্যাচার থেকে মুক্তি পাবার জন্য শীঘ্রই একজন মাহ্দী বা
উদ্ধারকারীর আবির্ভাবের কথা তাদের বোঝালেন এবং ক্ষেত্র প্রস্তুত করলেন। এ সময় আঘলাবী শাসক ইব্রাহিম বিন
মুহম্মদের মৃত্যুর পর তৃতীয় যিয়াদাতুল্লাহ্ ক্ষমতায় আসেন। তিনি ঈসমাইলীয়দের বিরুদ্ধে দুটি সেনাদল প্রেরণ করেন।
আবু আবদুল্লাহ্ তাদের পরাজিত করেন। এরপর আবু আবদুল্লাহ্ তাঁর বিশাল বাহিনী নিয়ে আঘলাবী রাজধানী রাক্কাদায়
গমন করেন এবং আঘলাবীদের পরাজিত করে তাদের দেশত্যাগে বাধ্য করেন। ৯০৯ সালে আবু আবদুল্লাহ্ উবায়দুল্লাহ্
আল-মাহ্দীর পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করেন।
উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীর আগমন ও খলিফা উপাধি গ্রহণ : মুহম্মদ আল-হাবীব তাঁর পুত্র উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীকে
ইমামতের উত্তরাধিকারী নিয়োগ করে যান এবং সালামিয়ায় মৃত্যুবরণ করার পর উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী তাঁর স্থলাভিসিক্ত
হন। মৃত্যুর সময় পুত্র উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছিলেন, “তুমিই মাহ্দী। আমার মৃত্যুর পর
তোমাকে দূরদেশে যাত্রা করতে হবে। তুমি অনেক পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তুমিই জয়ী হবে।” মুহম্মদ
আল-হাবিবের মৃত্যুর পর আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী উবায়দুল্লাহ্কে উত্তর আফ্রিকায় আসার জন্য চিঠি লেখেন। তিনি তাঁকে
জানান যে তিনি সেখানে তাঁর জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। বেশিরভাগ বার্বার ইতোমধ্যেই ঈসমাইলীয় মতবাদে দীক্ষিত
হয়েছে। তাই তিনি এখানে এসে এই আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করার জন্য তাঁকে আহবান জানান। আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-
শিয়ীর পত্র পেয়ে তিনি পুত্র কাসিম, আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ীর ভাই আবুল আব্বাস এবং কয়েকজন অনুসারীসহ
বণিকবেশে উত্তর আফ্রিকায় যাত্রা করেন। আব্বাসীয় খলিফা মুক্তাফী (৯০২-৭) এই সংবাদ পেয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে
তাদের গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন। তারা বিনা বাধায় ত্রিপলী পর্যন্ত পৌঁছেন। এরপর আবুল আব্বাস দল থেকে আলাদা
হয়ে কায়রোওয়ানের দিকে যাত্রা করেন। সেখানে আঘলাবী কর্তৃপক্ষ তাঁর পরিচয় পেয়ে কারারুদ্ধ করে। অন্যদিকে
উবায়দুল্লাহ্ ও তাঁর দল পশ্চিম দিকে যাত্রা করেন। সিজিলমাসাহ (মরক্কোর অদূরে) নামক স্থানে উবায়দুল্লাহ্ ও তাঁর পুত্র
ধৃত ও কারারুদ্ধ হন। এই ক্ষুদ্র রাজ্যটির শাসক ছিলেন এলিসা বিন মিদরার। আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী এই সংবাদ শুনে
প্রথমে কায়রোওয়ানের দিকে যাত্রা করেন এবং ভাই আবুল অব্বাসকে মুক্ত করেন। এরপর সিজিলমাসাহর শাসক এলিসা
বিন মিদরারের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে তাঁকে পরাজিত ও হত্যা করেন। এরপর ওবায়দুল্লাহকে কারামুক্ত করেন। আবু
আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী ওবায়দুল্লাহকে সঙ্গে করে রাক্কাদায় গমন করেন এবং জনসমক্ষে তাঁকে ‘মাহ্দী’ উপাধি দিয়ে খলিফা
বলে ঘোষণা করেন। জনগণও তাঁকে শাসক ও আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে স্বীকার করে এবং তাঁর নিকট আনুগত্যের শপথ
গ্রহণ করে। এভাবে ৯০৯ সালে উত্তর আফ্রিকায় ফাতিমি বংশ প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বংশের মোট ১৪ জন খলিফা শাসন
করেন।
সারসংক্ষেপ:
ফাতিমিরা হল হযরত আলী (রা.) ও হযরত ফাতিমার (রা.) বংশধর এবং সপ্তম ইমামে বিশ্বাসী। তারা ঈসমাইলীয়
সম্প্রদায় নামেও পরিচিত। এই মতবাদের প্রধান প্রচারক বা দাঈ আবু আবদুল্লাহ্ আশ্-শিয়ী ৯০১ সালে উত্তর আফ্রিকায়
আগমন করে ঈসমাইলীয় মতবাদ প্রচার করেন। বার্বার সৈন্যদের সহায়তায় তিনি আঘলাবীদের পরাজিত করে
উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীর পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করেন। এরপর উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দী রাক্কাদায় আগমন করেন এবং
‘খলিফা’ উপাধি গ্রহণ করেন। এভাবে ৯০৯ সালে উত্তর আফ্রিকায় ফাতিমি বংশ প্রতিষ্ঠিত হয়
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-১০.১
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১. ফাতিমিরা শিয়াদের কোন্ শাখার?
(ক) ঈসমাইলীয় (খ) ইসনে আশারিয়
(গ) যায়িদিয়া (ঘ) কারামতিয়
২. উত্তর আফ্রিকার কোন্ গোত্রের মধ্যে ঈসমাইলীয় মতবাদ জনপ্রিয়তা লাভ করে?
(ক) কাতামা (খ) জানাতা
(গ) সিনহাজাহ (ঘ) জিরি
৩. উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীকে কোথায় কারারুদ্ধ করা হয়?
(ক) ফেজে (খ) রাক্কাদায়
(গ) কায়রোওয়ানে (ঘ) সিজিলমাসায়
সৃজনশীল প্রশ্ন-:
৭৫০ সালে আবুল আব্বাস আস-সাফ্ফাহ্ আব্বাসীয় বংশ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এ বংশ প্রতিষ্ঠা করলেও এর নামকরণ
করেন তাঁর পূর্ব পুরুষ হযরত আব্বাসের নামানুসারে। এই বংশের লোকেরা দীর্ঘদিন ধরে তাদের মতবাদ প্রচার করতে
থাকে। অবশেষে তারা একটি খিলাফত প্রতিষ্ঠা করে।
ক. ফাতিমি বংশের নামকরণ হয় কার নামানুসারে? ১
খ. ঈসমাইলীয়দের পরিচয় ব্যাখ্যা করুন। ২
গ. উদ্দীপকে আব্বাসীয় মতবাদ সদৃশ পাঠ্যপুস্তকে আলোচিত মতবাদ প্রচারের বর্ণনা দিন। ৩
ঘ. উবায়দুল্লাহ্ আল-মাহ্দীর উত্তর আফ্রিকায় আগমন ও ফাতিমি বংশ প্রতিষ্ঠার বিবরণ দিন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র