বার ভূঁইয়াদের পরিচয় বারভূঁইয়া নেতা ঈসা খান সম্পর্কে জানতে পারবে

মূখ্য শব্দ বার ভূঁইয়া, ঈশা খান, মসনদ-ই-আলা, ইসলাম খান ও বিক্রমাদিত্য
বার ভূঁইয়াদের পরিচয়
‘বার ভূঁইয়া’ শব্দটি বাংলার ইতিহাসে খুবই পরিচিত একটি নাম। এর আক্ষরিক অর্থ বারো জন প্রধান বা
বারো জন জমিদার হলেও মূলত বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে শাসন কার্যক্রম পরিচালনাকারী সকল স্বাধীন জমিদারগণই একত্রে
‘বার ভূঁইয়া’ নামে পরিচিত ছিলেন। বাংলায় মুসলিম শাসনের সূচনা হলে সুলতানগণ কর্মের পুরস্কার এবং ইজারা দায়িত্ব
হিসেবে নানা জায়গীর লাভ করে। পরবর্তীকালে রাজস্ব আদায়কারী এ সকল ইজারাদার ও কর্মচারীদের বংশধরগণ জমিদার
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। এ জমিদারগণ স্বাধীনভাবে জমিদারী কার্যক্রম পরিচালনাকালে মুঘলদের সাথে আধিপত্য
বিস্তারকে কেন্দ্র করে বৈরি সম্পর্ক তৈরি হলেই মূলত এরা ইতিহাসের পাতায় উঁচু স্থান লাভ করে। মধ্যযুগে বাংলায়
অবস্থানকৃত বার ভূঁইয়াদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন:
বার ভূঁইয়াদের নাম এলাকার নাম
ঈসা খান, মুসা খান ঢাকা জেলার অর্ধাংশ, প্রায় সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা এবং
পাবনা, বগুড়া ও রংপুর জেলার কিছু অংশ।
চাঁদ রায় ও কেদার রায় শ্রীপুর (বিক্রমপুর, মুন্সীগঞ্জ)
বাহাদুর গাজী ভাওয়াল(ময়মনসিংহ, গাজীপুর ও ঢাকা)
সোনা গাজী সরাইল (ত্রিপুরার উত্তর সীমায়)
ওসমান খান বোকাইনগর (সিলেট)
লক্ষণ মাণিক্য ভুলুয়া (নোয়াখালী)
পরমানন্দ রায় চন্দ্রদ্বীপ (বরিশাল)
বিনোদ রায়, মধু রায় চান্দপ্রতাপ (মানিকগঞ্জ)
মুকুন্দরাম, সত্রজিৎ ভূষণা (ফরিদপুর)
রাজা কন্দর্পনারায়ণ, রামচন্দ্র বরিশাল জেলার অংশ বিশেষ
বাংলায় বার ভূঁইয়াদের কার্যক্রম ও মুঘলদের সাথে সম্পর্ক
সোনারগাঁয়ের ঈসা খান
বাংলার বার ভূঁইয়াদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ছিলেন সোনারগাঁয়ের ঈসা খান। তাঁর পিতা কালিদাস গজদানী ষোড়শ
শতাব্দিতে ভারতের রাজপুতনা থেকে বাংলায় এসে বাণিজ্য শুরু করেন এবং পরবর্তীতে ইসলাম গ্রহণ করে সুলাইমান নাম
ধারণ করে সোনারগাঁয়ের জমিদারী লাভ করেন। পিতার মৃত্যুর পর ঈসা খান সোনারগাঁয়ে রাজধানী এবং খিজিরপুর,
এগারসিন্ধু ও জঙ্গলবাড়িতে দুর্গ স্থাপন করে নিজের অবস্থানকে সুসংহত করেন। বর্তমান ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী,
মুন্সিগঞ্জ, কুমিল্লা জেলার অধিকাংশ এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে তাঁর জমিদারী ছিল। মুঘলদের হাতে দাউদ খান
কররাণীর মৃত্যুর পর তিনি বার ভূঁইয়াদের নের্তৃত্ব গ্রহণ করেন এবং কৌশলে প্রভাবশালী জমিদার হিসেবে আবির্ভূত হন।
রাজমহলের যুদ্ধে জয়ী হয়ে মুঘলরা বাংলার জমিদারদের বশ্যতা স্বীকারের জন্য আহবান জানান কিন্তু ঈশা খানের নের্তৃত্বে
বারো ভূঁইয়া জমিদারগণ এ আহবানে সাড়া দেননি। এমতাবস্থায় ঈশা খানের বিরুদ্ধে সুদক্ষ সেনাপতিগণের নের্তৃত্বে
অনেকগুলো অভিযান পরিচালিত হয়। স¤্রাট আকবর সেনাপতি খান-ই-আযম ও পরে শাহবাজ খানকে প্রেরণ করেন কিন্তু
আশানুরূপ সাফল্যলাভে ব্যর্থ হলে বিখ্যাত সেনাপতি মানসিংহকে বাংলায় প্রেরণ করেন। কিন্তু রাজা মানসিংহও ঈশা
খানকে পরাজিত করতে ব্যর্থ হন। অবশ্য শেষ জীবনে তিনি শর্তাধীনে স¤্রাট আকবরের আনুগত্য স্বীকার করেন এবং
এজন্য স¤্রাট কর্তৃক ‘মসনদ-ই-আলা’ উপাধি লাভ করেন। ঈসা খানের মৃত্যুর (১৫৯৯ খ্রি.) পর তাঁর পুত্র মুসা খান বার
ভূঁইয়াদের নের্তৃত্ব গ্রহণ করেন। এ সময় দিল্লিতে মুঘল স¤্রাট জাহাঙ্গীর ক্ষমতাসীন হলে মুঘল-বার ভূঁইয়া সম্পর্ক আবারো
তিক্ত রূপ ধারণ করে। জাহাঙ্গীর ঢাকার সুবাদার ইসলাম খানকে মুসার বিরুদ্ধে প্রেরণ করেন। কয়েকটি যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে
মুসা খান পরাজিত হয়ে বন্দি এবং পরে নিহত হন।
যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য
ষোড়শ শতকের শেষভাগে বাংলার আরেকজন প্রতাপশালী জমিদার ছিলেন যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য। তিনি পিতা শ্রী
হরির মৃত্যুর পর জমিদারী লাভ করে স্বাধীনভাবে শাসন কার্যক্রমের সূচনা করেন। র্করাণী শাসক দাউদ খানের মৃত্যুর পর
‘বিক্রমাদিত্য’ উপাধি ধারণ করেন এবং যমুনা ও ইছামতি নদীর সঙ্গমস্থল ধর্মাটে রাজধানী স্থাপন করে নিজের অবস্থানকে
সুসংহত করেন। মুঘলরা তাঁকে দমনের জন্য অগ্রসর হলে সেনাপতি মানসিংহের সাথে তাঁর কয়েকটি যুদ্ধ হয় এবং
সেনাপতি উসমান খানের দৃঢ়তা সত্তে¡ও তিনি পরাজিত ও বন্দি হন। ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে মানসিংহের কাছে পরাজিত ও বন্দি
হলে তাঁকে আগ্রায় প্রেরণ করা হয়। কিন্তু পথিমধ্যে বেনারসে তাঁর মৃত্যু হয়।
বিক্রমপুরের কেদার রায়
বার ভূঁইয়াদের মধ্যে অন্যতম প্রতাপশালী জমিদার ছিলেন রাজা কেদার রায়। ১৫৮৯ খ্রি. জমিদার চাঁদ রায়ের মৃত্যুর পর
তাঁর ভাই কেদার রায় বিক্রমপুরের ভূঁইয়া জমিদার হিসেবে শাসন শুরু করেন। তাঁর রাজধানী ছিল বর্তমান মুন্সিগঞ্জের
শ্রীপুর। তিনি মগ ও পর্তুগীজ জলদস্যুদের নিজ নৌ-বাহিনীতে নিয়োগ দিয়ে মুঘল স¤্রাট আকবরের সেনাপতি রাজা
মানসিংহ-এর বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করেন। বিক্রমপুরের সন্নিকটে সংঘটিত যুদ্ধে কেদার রায় রাজা মানসিংহের হাতে পরাজিত ও নিহত হন।
চন্দ্রদ্বীপের কর্ন্দপ নারায়ণ ও রামচন্দ্র
চন্দ্রদ্বীপের অধিপতি কর্ন্দপ নারায়ণ বর্তমান বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার একাংশ নিয়ে জমিদারী গড়ে তুলেছিলেন। তাঁর
মৃত্যুর পুত্র রামচন্দ্র পিতার স্থলাভিষিক্ত হন। তিনি রাজা প্রতাপাদিত্যের জামাতা হিসেবে প্রভূত ক্ষমতো ও প্রভাবের
অধিকারী ছিলেন। তিনি ভুলুয়ার রাজা লক্ষণ মাণিক্যকে পরাজিত করে নিজের অবস্থানকে সুসংহত করলেও শেষপর্যন্ত
স্বাধীনচেতা এ শাসক মুঘল আক্রমণে পরাজিত হন।
ভুলুয়ার লক্ষণ মাণিক্য
সুলতানি শাসনের শেষ দিকে বর্তমান নোয়াখালি ও কুমিল্লার কিছু অংশ নিয়ে যে শক্তিশালী রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সে
শাসনের মূল কর্ণধার ছিলেন রাজা লক্ষণ মাণিক্য। বাকলা, আরাকান ও চট্টগ্রামের সাথে ভৌগলিকভাবে যুক্ত থাকায়
প্রভাবশালী এ জমিদারির প্রতি মুঘল স¤্রাট আকবরের বিশেষ আগ্রহ ছিল। এ জন্য স¤্রাট আকবর এখানে আক্রমণ
পরিচালনা করে এ জমিদারীকে মুঘল শাসনাধীনে নিয়ে এখানে নৌ-বাহিনীর শক্তিশালী ঘাঁটি স্থাপন করেন এবং এখান
থেকে আরাকানের মগ ও ফিরিঙ্গি জলদস্যুদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাসমূহে শান্তি স্থাপন করেন।
ভূষণার মুকুন্দরাম রায়
বর্তমান ফরিদপুর ও খুলনার কিয়দংশ নিয়ে গঠিত ভূষণা জমিদারীর বিখ্যাত ভূঁইয়া ছিলেন মুকুন্দরাম রায়। তাঁর মৃত্যুর পর
রাজা রঘুনাথ এবং রাজা সত্যজিৎ ক্ষমতা গ্রহণ করেন। কিন্তু এ সময় মুঘল আক্রমণের ¯্রােতধারায় ভূষণার এ জমিদারগণও পরাজিত হতে বাধ্য হন।
ভাওয়ালের ভূঁইয়াগণ
বর্তমান ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের জমিদারগণ ভাওয়ালের ভূঁইয়া হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এ অঞ্চলের প্রতাপশালী
জমিদার ছিলেন ফজল গাজী। বর্তমান কালিগঞ্জের চৌরা নামক স্থানে তাঁর রাজধানী ছিল। ভাওয়ালের সকল ভূঁইয়া মধ্যে
বিখ্যাত ছিলেন বাহাদুর গাজী। তিনি মুঘল বিদ্বেষী হিসেবে ভ‚ঁইয়া নেতা মুসা খানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করে
মুঘল সুবাদার ইসলাম খানের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। কিন্তু মুঘলদের কাছে মুসা খানের পরাজয় ঘটলে তিনিও মুঘলদের
ওপেন স্কুল ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ২য় পত্র
ইউনিট-৬ ১৬০
বশ্যতা স্বীকার করেন। পরবর্তীতে তিনি মুঘলদের পক্ষে বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এ বংশের আনোয়ার গাজী এবং
সোনা গাজী সরাইলের জমিদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ক্রমাগত শক্তিশালী ভূঁইয়াদের পতন ঘটতে থাকলে এরাও
মুঘলদের বশ্যতা স্বীকার করে নেয়। অন্যদিকে ফজল গাজীর সমসাময়িক মানিকগঞ্জের স্বাধীন জমিদার চাঁদ গাজীও
স্বাধীনভাবে রাজকার্য পরিচালনা করতেন। তিনিও বীরত্বের সাথে মুঘল বিরোধী জোটে অংশ নেন কিন্তু পরবর্তীতে মুঘলদের বশ্যতা স্বীকার করে নেন।
নাটোর, বাঁকুড়া, রাজশাহী ও দিনাজপুরের ভূঁইয়াগণ
নাটোরের কংস নারায়ণ, বাঁকুড়ার বীর হাম্মীর, রাজশাহীর পীতাম্বর রায় এবং দিনাজপুরের প্রমথ রায় তাঁদের যুগের
অন্যতম শ্রেষ্ঠ জমিদার ছিলেন। এ জমিদারদের সকলেই মুঘল বিরোধী জোটে অংশগ্রহণ করে মুসা খানের সাথে একাত্মতা
পোষণ করে সুবাদার ইসলাম খানের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন। কিন্তু বীরত্বের সাথে মুঘল সৈন্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেও এ ভূঁইয়াগণ পরাজিত হন।
বার ভূঁইয়াদের চূড়ান্ত পতন
স¤্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলায় স্বাধীনভাবে শাসনকৃত ভূঁইয়াদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হলে কিছু সাফল্য
এলেও চূড়ান্ত সাফল্য আসেনি। ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে স¤্রাট আকবরের মৃত্যু হলে স¤্রাট জাহাঙ্গীর সিংহাসনে বসে পিতার পদাঙ্ক
অনুসরণ করে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে সুবাদার ইসলাম খানকে বাংলা অভিযানে প্রেরণ করেন। ইসলাম খান ঘোড়াঘাট হয়ে প্রবেশ
করে স্থানীয় ভূঁইয়াদের নিকট থেকে প্রতিরোধের সম্মূখীন হন। কিন্তু তিনি কৃতিত্বের সাথে বার ভূঁইয়া নেতা মুসা খান ও
তাঁর সহযোগী শক্তিকে পরাজিত ও নির্মূল করতে সক্ষম হয় এবং ক্রমান্বয়ে রাজা প্রতাপাদিত্য, মীর হাম্মীর, সেলিম খান,
রাজা সত্যজিৎ, পীতাম্বর রায় এবং সর্বোপরি এঁদের নেতা মুসা খানকে পরাজিত করে বাংলায় মুঘল কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর ১৬১১ খ্রিস্টাব্দে আফগান নেতা উসমানকে পরাজিত করে বোকাইনগর দখল করে নেন। মুঘল আক্রমণ প্রতিহত
করতে ব্যর্থ হয়ে খাজা উসমান পালিয়ে শ্রীহট্টের আফগান ভূঁইয়া বায়েজিদের আশ্রয় গ্রহণ করলে তাঁকে পিছু ধাওয়া করে
দৌলাম্বপুরে সংঘটিত যুদ্ধে খাজা উসমানকে পরাজিত ও হত্যা করলে ভূঁইয়াদের শক্তি নিঃশেষ এর চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত
হয়। এরপর ইসলাম খান ১৬১৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে কয়েকটি অভিযান চালিয়ে সকল ভূঁইয়া ও তাঁদের সহযোগীদের চূড়ান্ত পতন ঘটান।
সারসংক্ষেপ :
বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসে বার ভূঁইয়াদের প্রতিরোধ একটি বিশেষ আলোচিত অধ্যায়। র্করাণী রাজবংশের পতনযুগে এঁরা
নিজস্ব জমিদারী প্রতিষ্ঠা করে স্বাধীনভাবে শাসন কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। কিন্তু ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে রাজমহলের জয়ী হয়ে
মুঘলরা বাংলায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে স্থানীয় এ বারো ভূঁইয়াদের নিকট থেকে মুঘলগণ প্রতিরোধের সম্মূখীন
হন। এ প্রতিরোধে ভূঁইয়া নেতা ঈশা খান ও পুত্র মুসা খানের নের্তৃত্বে অধিকাংশ ভূঁইয়াগণ মুঘলদের বিরুদ্ধে এক প্রতিরোধ গড়ে
তোলে কিন্তু সর্ব শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করেও সুবাদার ইসলাম খানের কাছে ভূঁইয়াগণ পরাজিত হলে ১৬১৩ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে
সমগ্র বাংলার উপর মুঘল আধিপত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হয়।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৬.৩
১. বার ভূঁইয়াদের নেতা কে ছিলেন?
ক. রাজা অনন্ত মাণিক্য খ. রাজা প্রতাপাদিত্য গ. ঈশা খান ঘ. বাহাদুর গাজী
২. কোন মুঘল স¤্রাটের সময় বাংলা চূড়ান্তভাবে মুঘলদের অধীনে আসে?
ক. স¤্রাট হুমাযুন খ. স¤্রাট আকবর গ. স¤্রাট জাহাঙ্গীর ঘ. স¤্রাট আওরঙ্গজেব
৩. মসনদ-ই-আলা কার উপাধি ছিল?
ক. রাজা মানসিংহ খ. ইসলাম খান গ. ঈসা খান ঘ. মুসা খান
সৃজনশীল প্রশ্ন:
আলামিন সাহেব একদিন সপরিবারে সোনারগাঁয়ে বেড়াতে গেলেন। তিনি সেখানে অবস্থিত লোকশিল্প জাদুঘর, ঈসা খানের
প্রাসাদসহ নানা স্থাপত্যিক স্থাপনা ঘুরে দেখেন। তাঁদের গাইড ফিরোজ প্রতিটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখিয়ে সেগুলোর
ঐতিহাসিক গুরুত্ব বর্ণনা করেন। সেসব বর্ণনা শুনে পুত্র মাহমুদ বলেন নিশ্চয় এ এলাকাটি মধ্যযুগে বাংলার অন্যতম
গুরুত্বপূর্ণ শাসনাঞ্চল ছিল।
ক. বারো ভূঁইয়াদের নেতার নাম কি? ১
খ. বারো ভূঁইয়াদের পরিচয় দিন। ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত অঞ্চলে যে শাসকদের শাসনের পরিচয় পাওয়া যায় তাঁদের শাসন কার্যক্রম তুলে ধরুন। ৩
ঘ. উদ্দীপকে নির্দেশিত শাসকদের সাথে মুঘল শাসকদের ধারাবাহিক সম্পর্কের গতি-প্রকৃতি নির্দেশ করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]