চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রেক্ষাপট চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কিভাবে হয়েছিল পদ্ধতিটির সুফল ও কুফল সম্পর্কে আলোচনা করতে পারবে

মূখ্য শব্দ ওয়ারেন হেস্টিংস, লর্ড কর্নওয়ালিস ও উপ-স্বত্বভোগী
ভূমিকা: ছিয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর নানা ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় কোম্পানির শাসন। ওয়ারেন
হেস্টিংসের পর ১৭৮৬ সালে লর্ড কর্নওয়ালিস বাংলার গভর্নর জেনারেল হয়েছিলেন। তার শাসনকাল নানাবিধ
সংস্কারের জন্য বিখ্যাত। ভ‚মি রাজস্ব ব্যবস্থা এর মধ্যে বেশী উল্লেখযোগ্য। ভ‚মি রাজস্ব ব্যবস্থাকে একটা নিশ্চিত ও দৃঢ়
ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। এজন্য লর্ড কর্নওয়ালিস ভ‚মি রাজস্ব সংক্রান্ত এক নতুন ব্যবস্থার প্রস্তাব কোম্পানির
কাছে উপস্থাপন করেন, যা ১৭৯৩ সালে অনুমোদন পায়। বাংলার ইতিহাসে এই ব্যবস্থা ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ নামে প্রসিদ্ধ
হয়ে আছে। সবমিলিয়ে এর প্রভাব ছিল বিস্তৃত ও সুদূরপ্রসারী।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের উদ্দেশ্য
১৭৭২ সালের পর থেকেই ভূমি বণ্টনের ক্ষেত্রে একটি স্থায়ী ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হয়। এর পক্ষে
কর্নওয়ালিস নানাবিধ যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি মনে করতেন ভ‚মি ব্যবস্থায় স্থায়ীত্ব এলে স্বাভাবিকভাবেই জমিদারগণ
ভ‚মিতে পুঁজিবিনিয়োগ করবেন। পরে তারা নিজ স্বার্থে উদ্ধৃত্ত অর্থ জমির উন্নয়নে ব্যবহার করবেন। এটা করা সম্ভব হলে
জমি উন্নত হবে। উন্নত জমিতে চাষ করলে কৃষি উৎপাদন বাড়বে। আর কৃষি উন্নয়ন বাড়লে চাঙ্গা হবে দেশের অর্থনীতি।
কর্নওয়ালিস তার ব্যক্তি জীবনে একজন জমিদারের ছেলে ছিলেন। ফলে সহজেই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ইংল্যান্ডে যেমন
ভ‚ম্যধিকারী সমাজ কৃষিতে বিপ্লব সাধন করেছিল, তেমনি উপমহাদেশেও অনুগত জমিদার সৃষ্টির মাধ্যমে কৃষি বিপ্লব সম্ভব
হবে। তাই তিনি প্রজার দিকে তেমন নজর দিতে চেষ্টা করেননি। উল্টো তিনি এমন এক অভিজ্ঞ জমিদার শ্রেণি দাঁড়
করাতে চেয়েছিলেন যারা শত বাধার মধ্যেও ইংরেজদের অনুগত থাকবে। আর এমনিভাবেই এ শ্রেণী হবে উপমহাদেশে
ইংরেজ শাসন টিকিয়ে রাখার অন্যতম রাজনৈতিক ভিত্তি।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পটভ‚মি
কর্নওয়ালিস যখন এদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন, তখন বাংলার ভ‚মি রাজস্ব ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলার অন্ত ছিল না।
এর আগের গভর্নর হেস্টিংস রাজস্ব আদায়ের জন্য পাঁচসনা বন্দোবস্ত (১৭৭২ খ্রি:) চালু করেছিলেন। এতে ভ‚মি রাজস্ব
নিলাম করা হতো। শেষ পর্যন্ত যিনি সর্বোচ্চ দরদাতা হতেন তিনিই জমির মালিক হতেন। এ ব্যবস্থায় উচ্চহারে নিলাম
ডাক নিয়ে জমির বন্দোবস্ত নিলেও সে অনুপাতে রাজস্ব আদায় না হওয়ার পাশাপাশি সময়সীমা থাকায় জমিদারগণ
প্রজাপীড়ন করলেও ভ‚মির উন্নয়ন করেনি। ফলে বছরের পর বছর কৃষকগণ জমি চাষ থেকে বিরত থাকে। এই সব জমি
বছর ধরে অনাবাদী অবস্থায় পড়ে থাকে। সময়ের আবর্তে এসব জমির দাম কমে যেত। এই কুফল দূর করতে হেস্টিংস
জমিদারগণের সাথে ‘একসনা’ ব্যবস্থা চালু করেন, কিন্তু তাতেও বিশেষ সুফল হয়নি। এখানেও সরকার, জমিদার ও
প্রজাদের অসুবিধা দেখা দেয়। ফলে কর্নওয়ালিস দশসনা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন (১৭৮৯ খ্রি.)। সাথে সাথে কর্নওয়ালিস এ
বন্দোবস্ত চিরস্থায়ী হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ বিষয়ে স্যার জন শোরের সাথে কর্নওয়ালিসের নানা তর্ক বির্তক হয়েছিল।
অবশেষে কোম্পানি বোর্ড অব ডিরেক্টর্স এর অনুমোদন লাভের পর কর্নওয়ালিস ১৭৯৩ সালে দশসালা বন্দোবস্তকে
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত অনুসারে রাজস্বের পরিমাণ চিরদিনের জন্য নির্দিষ্ট হয়ে
যায়। এর মধ্য দিয়ে জমির উপর জমিদারদের মালিকানা, ক্ষমতা এবং আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। জমি হস্তান্তর বা দান
করার ক্ষমতাও লাভ করেছিলেন তারা। অন্যদিকে জমিদারগণ নিজ খুশী মত শর্ত সাপেক্ষে জমি পত্তন বা ইজারা দেয়ার
ক্ষমতাও লাভ করেছিলেন। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র শুল্ক আদায়ের ক্ষমতা, বিচার ও পুলিশী ক্ষমতা বাদে প্রায় সব ক্ষমতাই চলে
যায় জমিদারদের হাতে। নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হলেও এই ব্যবস্থায় জমির রাজস্ব কিস্তি নির্দিষ্ট দিনে সূর্যাস্তের পূর্বে দিতে
সক্ষম না হলে জমি নিলামে বিক্রি করার বিধান ছিল। ইতিহাসে এ অনৈতিক নিয়ম ‘সূর্যাস্ত আইন’ নামে পরিচিতি পায়।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সুফল ও কুফল নিয়ে মতভেদ রয়েছে। এক্ষেত্রে সুফলের পাশাপাশি কুফলও ছিল চোখে পড়ার মত।
বলতে গেলে এর নামমাত্র সুফলগুলো কুফলের নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিল।
সুফল
পজমিদারগণ জমির স্থায়ী মালিকানা স্বত্ব লাভ করে। তারা ক্ষেত্রবিশেষে জমির উন্নতি বিধানের জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করে।
এর ফলে জমির উৎপাদন শক্তি ও মূল্য বেড়ে যায়। সরকার প্রতিবৎসর নির্দিষ্ট রাজস্ব আদায়-সম্পর্কে নিশ্চিত হতে
পেরেছিল। ফলে নতুন জমিদারশ্রেণির পৃষ্ঠপোষকতার সুযোগ সৃষ্টি হয়। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মধ্য দিয়ে সৃষ্ট নতুন
প্রভাবশালী জমিদারগণ ইংরেজ সরকারের নানা কাজে সহায়তা করে। পাশাপাশি তাদের প্রভাবে ইংরেজ শাসন ব্যবস্থা
ক্ষেত্রবিশেষে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ইংরেজ শাসনের ভিত্তি সুদৃঢ় করে। এর পর থেকে অনেকটা
লোক দেখানো হলেও বাংলার সামাজিক ও বৈষয়িক উন্নতি সাধনেও বিশেষভাবে মনোযোগ দেয় তারা। বিত্তবান
জমিদারগণ নিজের সুনাম সৃষ্টির উদ্দেশ্যে স্কুল, কলেজ ও দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপন করে। পাশাপাশি তারা অনেক
জলাশয় ও দীঘি খনন করে। বেশকিছু রাস্তাঘাট নির্মাণ এবং পালা পার্বন ও সামাজিক উৎসবে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে দেখা
যায় জমিদারদের। অন্যদিকে বাংলার গ্রামীন জীবন সচল হয়ে উঠতে দেখা যায় নানা আয়োজনে। এ সময়েই জমিদার
শ্রেণি ও কৃষক শ্রেণির মধ্যে সংযোগের মাধ্যমরূপে কৃষিজমির উপ-স্বত্বভোগী এক মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উদ্ভব হয়। এই শ্রেণি
ব্রিটিশদের রাজ্য শাসনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়। আয় সুনিশ্চিত হওয়াতে কোম্পানির বার্ষিক বাজেট প্রণয়ণ ও
পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সুবিধা হয়। অস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে উদ্ভ‚ত কুফলগুলো চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের দ্বারা দূর করা সম্ভব হয়েছিল।
কুফল
প্রথমত: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে সঠিক জরিপের মাধ্যমে জমি ভাগ করা সম্ভব হয়নি। এর ফলে নিষ্কর জমির উপর বেশি
পরিমাণ রাজস্ব নির্ধারিত হয়। পাশাপাশি জমির সীমানা নির্ধারিত ছিল না। ফলে পরবর্তীকালে মামলা মোকদ্দমার সৃষ্টি হতে
থাকে যা পুরো ব্যবস্থার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দেয়। এই ব্যবস্থার ফলে পরবর্তীকালে জমির মূল্য বৃদ্ধি পেতে থাকে। তবে
তার ফলে সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি হয়নি। বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় হলেও সরকার বর্ধিতাংশ থেকে বঞ্চিত হয়। চিরস্থায়ী
বন্দোবস্তের দরুণ প্রজা ও কৃষকদের কোন উন্নতি হয়নি। জমিতে প্রজাদের পুরাতন স্বত্ব চিরতরে বিলুপ্ত হয়। এতে ভ‚মিহীন
কৃষকের সংখ্যা বেড়ে যায়। এর মধ্য দিয়ে তারা জমিদারদের করুণার উপর নির্ভরশীল হতে বাধ্য হয়। জমিদার ইচ্ছা
করলে যে কোন সময় তাকে উচ্ছেদ করতে পারতেন। পরিশ্রম করেও কৃষকগণ যথাযথ পারিশ্রমিক না পাওয়ায় চরম
দুর্দশার মধ্যে পতিত হয়। সূর্যাস্ত আইনের কঠোরতার জন্য অনেক বড় বড় জমিদারী নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এগুলোর মধ্যে
বর্ধমানের, নাটোরের, দিনাজপুরের, নদীয়ার, বীরভ‚মের ও বিষ্ণুপুরের জমিদারী ছিল উল্লেখযোগ্য। তবে এঁদের মধ্যে
একমাত্র বর্ধমানের জমিদারী ছাড়া আর অন্য সব জমিদারী চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রথম সাত বছরের মধ্যেই ধ্বংস হয়ে
যায়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে তাদের স্থলে ফড়িয়ারা জমিদার হয়ে এসে রায়তদের উপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে
দিয়েছিল। জমিদারীর স্বত্ব ও আয় সম্বন্ধে নিশ্চিত হয়ে নায়েব গোমস্তাদের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে জমিদারগণ গ্রাম ছেড়ে
শহরে বসবাস শুরু করে। শহরের শ্রীবৃদ্ধি ঘটে বটে গ্রাস ধারণ করে বিবর্ণরূপ। ফলে গ্রামের অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন
খারাপের দিকে যেতে থাকে। জমিতে অর্থ বিনিয়োগ করে অনায়াসে সম্পদ ও মর্যাদা লাভের আশায় শিল্প-বাণিজ্য
পরিত্যক্ত হতে থাকে। ফলে গ্রাম বাংলার কুটির শিল্প ও শ্রম শিল্প ক্রমশ ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। বেশিরভাগ
মানুষ তখন জমিদারির দিকে ঝুঁকে পড়ায় শেষ পর্যন্ত কৃষি এবং শিল্প প্রায় বিপন্নের দিকে মোড় নেয়। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের
ফলে বাংলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল মুসলিম সম্প্রদায়। উইলিয়াম হান্টারের মতে, “গত পঁচাত্তর বছরের মধ্যে
বাংলার মুসলমান পরিবারগুলোর অস্তিত্ব হয় পৃথিবীর বুক থেকে মুছে গেছে, না হয় ইংরেজদের সৃষ্ট নতুন ধনী সমাজের
নীচে এ সময় ঢাকা পড়েছে।” এর মাধ্যমে একটি বিশেষ শ্রেণি তাদের উপর আধিপত্য বিস্তার করে। বন্দোবস্তের পর
বিভিন্ন জমিদারের নায়েব গোমস্তাদের অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে যায়। ফলে লর্ড ক্যানিং ১৮৫৯ সালে রাজস্ব আইন দ্বারা
খাজনা বৃদ্ধি বন্ধ করেন। ১৮৮৫ সালে প্রজাস্বত্ব আইন দ্বারা জমি থেকে উচ্ছেদ নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়। ভারত-পাকিস্তান
দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর ১৯৫০ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত উঠিয়ে দিয়ে প্রজাদের সঙ্গে সরাসরি জমির বন্দোবস্ত দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
সারসংক্ষেপ :
১৭৮৬ সালে ওয়ারেন হেস্টিংসের পরে লর্ড কর্নওয়ালিস বাংলার গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত হন। তিনি হেস্টিংস কর্তৃক
ভ‚মি ব্যবস্থাপনার অসুবিধাগুলো লক্ষ করেন। পরে অন্য অসুবিধার সৃষ্টি না হয় তার জন্য এক নতুন প্রথার প্রবর্তন করেন
যা ইতিহাসে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নামে খ্যাত। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ব্যবস্থা ছিল ইংরেজদের একটি সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থা যার
সুফলের চেয়ে কুফলই ছিল বেশি। তবে এর মধ্য দিয়ে এদেশের সামাজিক ইতিহাসে এক নতুন যুগের সূত্রপাত লক্ষ্য করা যায়।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.৪
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন কে?
ক) কর্নওয়ালিস খ) ওয়েলেসলি গ) বেন্টিংস ঘ) ডালহৌসি
২। কত সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত অনুমোদিত হয়?
ক) ১৭৯২ খ) ১৭৯৩ গ) ১৭৯৪ ঘ) ১৭৯৫
৩। কর্নওয়ালিসের বাবা ছিলেনÑ
ক) রাজা খ) লর্ড গ) জমিদার ঘ) সাধারণ প্রজা
৪। প্রজাস্বত্ব আইন করা হয় কত সালে?
ক) ১৮৮২ খ) ১৮৮৩ গ) ১৮৮৪ ঘ) ১৮৮৫
৫। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কত সালে উঠিয়ে দেয়া হয়?
ক) ১৯৪৭ খ) ১৯৫০ গ) ১৯৫২ ঘ) ১৯৫৪
৬। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কারণেÑ
র. রাজস্বের পরিমাণ চিরদিনের জন্য নির্দিষ্ট হয়ে যায়
রর. জমির উপর জমিদারদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়
ররর. জমিদাররা জমি হস্তান্তর করার ক্ষমতা পায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
সৃজনশীল প্রশ্ন:
জনৈক ব্যক্তি একটি গার্মেন্টস তার পূর্বের মালিকের কাছ থেকে প্রচুর অর্থমূলে কিনে নিয়েছেন। তিনি অতিরিক্ত মুনাফার আশায়
কর্মচারীদের রাত দিন শ্রম দিতে বাধ্য করেন। তাদের বেতন আগের তুলনায় কমে গেছে। তাদের অনেকে অতিরিক্ত শ্রমে অসুস্থ হয়ে
পড়ে। কেউ কেউ পালিয়ে যেতে থাকে গার্মেন্টস ছেড়ে। একটা সময় ব্রিটিশদের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে এই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল।
উদ্দীপকটি পড়ে উত্তর দিনÑ
ক. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কি ১
খ. চিরস্থাযী বন্দোবস্ত কোনো করা হয়েছিল? ২
গ. এ বন্দোবস্তের ফলে লাভবান হয় কারা উদ্দীপকের আলোকে তা বিশ্লেষণ করুন। ৩
ঘ. চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রভাব কি ছিলÑ ব্যাখ্যা করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]