মুখ্য শব্দ নেহেরু রির্পোট. সাইমন কমিশন, হিন্দু-মুসলমান, স্বরাজ দল ও দ্বৈত শাসন
ব্রিটিশ ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন একটি উল্লেখযোগ্য দলিল। ১৯৪৭
সালের ভারতের স্বাধীনতা আইনের অন্যতম মূলভিত্তি ছিল ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন। ভারত শাসন
আইন হঠাৎ করেই তৈরি হয়নি, এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস। ১৯১৯ সালের আইনের ব্যর্থতা, খিলাফত ও
অসহযোগ আন্দোলন, বেঙ্গল প্যাক্ট, সাইমন কমিশন, নেহেরু রিপোর্ট, আইন অমান্য আন্দোলন, গোল টেবিল বৈঠক ও
ব্রিটিশ সরকারের শ্বেতপত্র প্রকাশসহ নানাবিধ ঘটনা ও অবস্থার প্রেক্ষিতে ভারত শাসন আইনের পটভূমি তৈরি হয়।
ভারতবাসীর দীর্ঘ সংগ্রাম ও স্বরাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ও গণঅসন্তোষ প্রশমনের জন্যে ভারত সরকার ১৯৩৫ সালে আইন
প্রণয়ন করেন।
ভারত শাসন আইনের পটভূমি:
১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন ভারতের হিন্দু মুসলমানদের সন্তুষ্ট করতে পারেনি। কারণ এই আইনের মধ্যে
নানাধরণের ত্রæটি-বিচ্যুতি লক্ষ্য করা যায় যেমন-গভর্ণর জেনারেলের লাগামহীন ক্ষমতা, সীমিত ভোটাধিকার, ত্রæটিপূর্ণ
দপ্তর বন্টন, আইন পরিষদকে একটি গুরুত্বহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। ফলে ভারত শাসনের জন্য নতুন একটি আইনের
প্রয়োজনিয়তা দেখা দেয়। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন ঘোষণার পর ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেয়। ভারতীয়রা
মনেপ্রাণে আইনটি মেনে নিতে পারেনি। তারা এ আইনের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই আন্দোলন দমনে
ব্রিটিশ সরকার রাওলাট আইন পাস (মার্চ, ১৯১৯) করে এবং এ আইনের প্রতিবাদে যে আন্দোলনের সূত্রপাত হয় তার
চরম পরিণতি হিসেবে দেখা দেয় জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাÐ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ
আন্দোলনের ডাক দেন এবং মুসলমানদের চলমান খিলাফত আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেন। যদিও শেষপযর্ন্ত এ
দুটি আন্দোলনই ব্যর্থ হয়। ভারত শাসন আইনের পটভূমি তৈরির ক্ষেত্রে বেঙ্গল প্যাক্টও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ
সময় কংগ্রেস থেকে এক দল ত্যাগী নেতা বেরিয়ে এসে স্বরাজ দল প্রতিষ্ঠা করেন। স্বরাজ দলের পক্ষ থেকে হিন্দুমুসলমানদের ঐক্যের প্রতীক বেঙ্গল প্যাক্টের (১৯২৩) মাধ্যমে সরকারকে পূর্ণ দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠার আহŸান জানান
হয়। এ উদ্যোগটি ফলপ্রসু না হলেও, এটি ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করে। ভারতীয়দের অসন্তোষ দূর করার জন্যে ব্রিটিশ
সরকার স্যার জন সাইমনের নেতৃত্বে ১৯২৭ সালে সাইমন কমিশন গঠন করেন। এই কমিশন গঠনের উদ্দেশ্য ছিল
ভারতের সংবিধানের কার্যক্রম তদন্ত, দ্বৈত শাসনের কার্যকারিতা পরীক্ষা নিরীক্ষা ও ভারতে পূর্ণ দায়িত্বশীল সরকার
প্রতিষ্ঠার রূপরেখা প্রণয়ন। যদিও ভারতীয়দের পাশ কাটিয়ে গঠিত কমিশন এবং কমিশনের প্রতিবেদনকে ভারতের সকল
রাজনৈতিক দল প্রত্যাখ্যান করে। তথাপিও এই প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করেই ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন প্রণীত
হয়। নেহেরু রিপোর্ট (১৯২৮) এবং জিন্নাহর চৌদ্দ দফা (১৯২৯) ব্রিটিশ সরকার প্রত্যাখ্যান করায় ভারতীয়দের মনে ক্ষোভ
বৃদ্ধি পায় এবং ভারত শাসন আইন তৈরির পরিবেশ তৈরি হয়। নেহেরু রিপোর্টে ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতা, ডোমিনিয়নের
মর্যাদা, যুক্তরাষ্ট্র গঠন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট ভারতীয় পার্লামেন্ট এবং সাম্প্রদায়িক নির্বাচন বাতিলের প্রস্তাব করা হয়। অন্যদিকে
জিন্নাহর চৌদ্দ দফায় যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, প্রাদেশিক স্বায়ত্ব শাসন এবং মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনের সুপারিশ
করা হয়। মহাত্মা গান্ধী ব্রিটিশ সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানার কারণে ১৯২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর লাহোরে
কংগ্রেসের অধিবেশনে স্বরাজ লাভের উদ্দেশ্যে আইন অমান্যের ডাক দেন। ১৯৩০ সালের ফেব্রæয়ারি মাস থেকে
আন্দোলন শুরু হয়। ব্রিটিশ সরকার একদিকে এই আন্দোলন দমনের চেষ্টা করে এবং অন্যদিকে ভারতীয় নেতৃবৃন্দকে
লন্ডনে গোলটেবিল বৈঠকের আমন্ত্রণ জানায়। ১৯৩৩ সালে ব্রিটিশ সরকার সাইমন কমিশনের সুপারিশ এবং তিনটি
গোলটেবিল বৈঠকের আলোচনা ও প্রস্তাবের ভিত্তিতে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করে। এই শ্বেতপত্রের শিরোনাম ছিল“ভারতের সাংবিধানিক সংস্কারের জন্য প্রস্তাব সমূহ”। শ্বেতপত্রের প্রস্তাব বিবেচনা এবং ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন
প্রণয়নের জন্য লর্ড লিনলিথগোর সভাপতিত্বে একটি সিলেক্ট কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি ১৯৩৪ সালের ২২ নভেম্বর
এর প্রতিবেদন পেশ করে। যদিও এই কমিটি শ্বেতপত্রে উল্লেখিত কোন প্রস্তাব পরিবর্তন করেনি। তবে প্রাদেশিক ও
ফেডারেল আইন পরিষদ গঠনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তনের সুপারিশ করে। এই সুপারিশের ভিত্তিতেই ভারত শাসন বিল
প্রণীত হয় যা ১৯৩৫ সালের ২ আগস্ট কার্যকর হয়।
ভারত শাসন আইনের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য (ধারা):
১. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে বলা হয় ব্রিটিশ শাসিত ভারতীয় প্রদেশ ও দেশীয় রাজ্যগুলো নিয়ে একটি
যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার গঠিত হবে। এই ব্যবস্থায় কমপক্ষে ৫০% দেশীয় রাজ্য থাকতে হবে অন্যথায় সর্বভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র
গঠিত হবে না।
২. এই আইনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন। প্রাদেশিক বিষয়গুলো পরিচালনার দায়িত্ব
মন্ত্রীসভার হাতে ন্যস্ত করা হয়। ইতোপূর্বে গভর্নর তার ইচ্ছামত প্রাদেশিক প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করতে পারতেন।
৩. এই আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রিয় ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে ক্ষমতা নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। যেমন কেন্দ্রিয় সরকারের
হাতে থাকবে দেশ রক্ষা, বৈদেশিক নীতি, মুদ্রা ও যোগাযোগ। প্রাদেশিক সরকারের হাতে থাকবে কৃষি ভূমিরাজস্ব,
কারাগার বানিজ্য শিল্পসহ ৫৪টি বিষয়।
৪. দ্বৈত শাসন এই আইনের আরেকটি বিশেষ দিক। প্রদেশে দ্বৈত শাসনের অবসান হলেও এই আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রে
দ্বৈত শাসন প্রবর্তিত হয়। গভর্নর জেনারেল ছিলেন কেন্দ্রিয় শাসন ব্যস্থার প্রধান। তিনি ব্রিটিশ রাণীর প্রতিনিধি হিসেবে
যথেষ্ট ক্ষমতা লাভ করেন।
৫. এই আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রেীয় আইন সভা উচ্চ কক্ষ ও নি¤œকক্ষ যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিষদ নামক দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইন সভার
প্রস্তাব করা হয়। এই আইনসভার মেয়াদ হবে ৫ বছর তবে গভর্নর জেনারেল চাইলে কার্যকালের মেয়াদেও আগেই
আইনসভা ভেঙ্গে দিতে কিংবা মেয়াদ বাড়াতে পারতেন।
৬. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত রাখার প্রস্তাব করা হয়। আদালতটি একজন বিচারপতি ও ২
জন বিচারকের সমন্বয়ে গঠিত হবে যারা শাসনতন্ত্রের ব্যাখ্যাদান এবং কেন্দ্রিয় এবং প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে কোন
বিরোধ দেখা দিলে তা মীমাংসা করবে। এ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে ইংলান্ডের প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করার ব্যবস্থা
থাকবে।
৭. এই আইনের মাধ্যমে ঊড়িষ্যা ও সিন্ধু নামক দুটি প্রদেশ সৃষ্টি করা হয় এবং বার্মাকে ( বর্তমান মায়ানমার) ভারত বর্ষ
থেকে পৃথক করা হয়।
৮. এই আইনে প্রথমবারের মতো স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার ও রাজ প্রতিনিধি পদ সৃষ্টি করা হয়। একই ব্যাক্তি গভর্নর
জেনারেল ও রাজপ্রতিনিধি হতে পারবেন।
১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি:
১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন ভারতের কোন রাজনৈতিক দলকেই সন্তুষ্ট করতে পারেনি। কংগ্রেস এটাকে ‘ দামি
মুখোশের আড়ালে দেশবাসীর উপর বৈদেশিক শাসন ও শোষণ চালানোর অপচেষ্টা বলে অভিহিত করেন। আর কংগ্রেস
সভাপতি জওহরলাল নেহেরু এটাকে অ হবি পযধঢ়ঃবৎ ড়ভ ঝষধাবৎু বলে আখ্যায়িত করেন।
মুসলিম লীগও এই আইনকে সমর্থন করেনি। মুহম্মদ আলী জিন্নাহ এটিকে ‘একেবারেই অগ্রহণযোগ্য’ বলে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত
করেন। ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দল লেবার পার্টি এই আইনের তীব্র সমালোচনা করেন। লেবার
পার্টির নেতা এটলির মতে, ‘ঞযব শবহড়ঃব ড়ভ ঃযব নরষষ রং সরংঃৎঁংঃ’ তিনি আরো বলেন, কংগ্রেসকে শাসন ক্ষমতা থেকে
বঞ্চিত করার জন্যেই এ আইন রচিত।
ভারত শাসন আইনের গুরুত্ব:
বিভিন্ন ধরণের ত্রæটি ও সীমাবদ্ধতা সত্তে¡ও ভারতের শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসে ভারত শাসন আইনের গুরুত্ব অপরিসীম।
অধ্যাপক কুপল্যান্ড এ আইনকে সৃজনশীল রাজনৈতিক চিন্তার অনন্য অর্জন বলে অভিহিত করেছেন। তার মতে, এ
আইনের মাধ্যমে ভারতীয়দেও ভাগ্য নির্ধারিত হয় এবং ব্রিটিশদের হাত থেকে ভারতীয়দের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ
সুগম হয়।
১. এই আইনের মাধ্যমে সংবিধান তৈরির ভিত্তি রচিত হয়।
২. স্বাধীন ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রবর্তনের পথ সুগম হয়।
৩. প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসনের ক্ষেত্রে এ আইন তুলনামূলকভাবে সফল হয়। এতে সীমিত আকারে প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন
বাস্তবায়ন হয়। ১৯৩৭ সালের ১ এপ্রিল থেকে প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন কার্যকর হয়।
ভারত শাসন আইন কী? ভারত শাসন আইনের
প্রয়োজনিয়তা কী? ছিল?
সাইমন কমিশন গঠনের
উদ্দেশ্য কী?
ভারত শাসন আইনের প্রতি
ভারতীয়দেও দৃষ্টিভঙ্গি?
সারসংক্ষেপ :
১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন ভারতের শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। স্বরাজ প্রতিষ্ঠার জন্য
ভারতবাসীর আন্দোলন ও সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত সরকার এই আইন প্রণয়নের মাধ্যমে গণঅসন্তোষ দূর করার
চেষ্টা করেন। এই ্ আইনকে বলা হয় ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইনের ভিত্তি স্তম্ভ। ভারত শাসন আইনে
ভারতীয়দের বিভিন্ন দাবী মেনে নেয়া হলেও এ আইন ভারতের কোন রাজনৈতিক দলকে খুশী করতে পারেনি। এমনকি
ব্রিটেনের তৎকালীন বিরোধী দলও ভারত শাসন আইনের তীব্র সমালোচনা করেন। নানামুখী সমালোচনা সত্তে¡ও ভারত
শাসন আইনের গুরুত্ব অপরিসীম।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.১৪
১. ব্রিটিশ সরকার কত সালে শ্বেতপত্র প্রকাশ করে?
ক. ১৯৩৩ খ. ১৯৩৪ গ. ১৯৩২ ঘ. ১৮৩৩
২. ভারত শাসন আইনের বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক. সর্বভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র খ. প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন গ. দ্বৈতশাসন ঘ. সব গুলো
৩. ভারত শাসন আইনে মুসলমানদের জন্য কতগুলো আসন সংরক্ষণ করা হয়?
ক. অর্ধেক খ. এক-তৃতীয়াংশ গ. এক-চতুর্থাংশ ঘ. এক-পঞ্চমাংশ
পাইক্কান্দী গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন যার চেয়ারম্যান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন
করছেন জনাব মো. শাহজাহান। ইউনিয়নবাসীরা দীর্ঘদিন তাদের নানাধরণের দাবী নিয়ে চেয়ারম্যানের সাথে আলোচনা
করলেও কোন লাভ হয়নি ফলে তারা চেয়ারম্যান ও তার প্রশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করেন। এতে কওে
চেয়ারম্যান বাধ্য হয়ে ইউনিয়ন পরিষদেও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করেন এবং একটি নীতিমালার মাধ্যমে দাবী
পূরণের আশ্বাস দেন। অল্প সময়ের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদেও পক্ষথেকে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হলেও অনেকেই এই
নীতিমালার তীব্র সমালোচনা করেন।
(ক) ভারত শাসন আইন কবে কার্যকর হয়? ১
(খ) ভারত শাসন আইনের প্রতিক্রিয়া লিখুন ২
(গ) উদ্দীপকের আলোকে ভারত শাসন আইনের প্রধান প্রধান ধারাগুলো লিখুন। ৩
(ঘ) ভারত শাসন আইনের পটভূমিসহ এর গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করুন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র