১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব লাহোর প্রস্তাবের পটভূমি , বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব সম্পর্কে

মুখ্য শব্দ দ্বিজাতি তত্ত¡, গোলটেবিল বৈঠক, জিন্নাহর চৌদ্দ দফা, লাহোর ও পাকিস্তান প্রস্তাব
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ‘লাহোর প্রস্তাব’ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ
ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের একমাত্র রাজনৈতিক দল ‘মুসলিম লীগের’ একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন
লাহোরে অনুষ্ঠিত হয় । যেখানে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নিয়ে একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করার জন্য
শেরে বাংলা একে ফজলুল হক উত্থাপিত প্রস্তাবটি গৃহীত হয় যা ইতিহাসে লাহোর প্রস্তাব নামে পরিচিত। অবশ্য পরবর্তীতে
এটিকে পরিবর্তন করে ‘পাকিস্তান প্রস্তাব’ হিসেবে রূপদান করা হয়। লাহোর প্রস্তাবের সীমাবদ্ধতা যতই থাকুক এটি
মুসলমানদের একক পতাকাতলে আবদ্ধ করতে সক্ষম হয়।
প্রেক্ষাপট:
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত ও গৃহীত হলেও এটির প্রেক্ষাপট রচিত হয়েছিল অনেক আগে, ঊনবিংশ
শতকের শেষের দিকে স্যার সৈয়দ আহমদ খান সর্বপ্রথম ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিমদের বিচ্ছিন্নতাবাদের ধারণা প্রদান
করেন। তিনি মনে করতেন যে, ভারতে দুটি ভিন্ন জাতির বসবাস। যেহেতু তাদের জীবনাচার আলাদা তাই তাদের
রাজনীতিসহ নানাবিধ কার্যক্রম আলাদাভাবেই করা উচিত। মূলত তার প্রচারণার কারণেই মুসলমানদের অনেকে হিন্দুদের
জাতীয় কংগ্রেসে অংশগ্রহণ থেকে দূরে থাকে। মুসলিম লীগ গঠিত হলে হিন্দুরা বিদ্রæপাত্মক প্রতিক্রিয়া করতে থাকে।
১৯০৯ সালের মর্লি-মিন্টো সংস্কারের মাধ্যমে মুসলমানদের রাজনৈতিক অধিকারের ক্ষেত্রে ব্রিটিশ সরকারের অনুমােদন
লাভ করে এবং ধর্মের ভিত্তিতে আলাদা নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। খিলাফত প্রশ্নে ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের
রাজনীতি মুসলমানদের বিচ্ছিন্নতাকে আরো বেগবান করে তোলে। হিন্দুরা তাদের রাজনৈতিক দল গঠনের মাধ্যমে তাদের
হিন্দু জাতীয়তাবাদী চেতনাকে আরো চরম পর্যায়ে নিয়ে যায়। জওহরলাল নেহেরু তার একটি বক্তব্যে বলেন যে, ভারতে
দুটি শক্তির প্রভাব লক্ষণীয়। যথা- ব্রিটিশ সরকার ও কংগ্রেস। আবার দল মত নির্বিশেষে সকল দলের অংশগ্রহণে
সাংবিধানিক সমস্যা নিরসনে নেহেরু কমিটি গঠিত হয় ১৯২৩ সালে। কমিটি ইতিপূর্বে মুসলমানদের অনুমোদিত পৃথক
নির্বাচন ব্যবস্থা তুলে দেবার সুপারিশ করে হিন্দু মুসলিম ঐক্যের বিষয়টিকে আরো গতিহীনতার দিকে ঠেলে দেয়। অনেক
হিন্দু জাতীয়তাবাদী নেতাই দুটি জাতি বিষয়টিকে মনে, প্রাণে বিশ্বাস করতো। উল্লেখ্য যে, লাহোর প্রস্তাবের অগ্রজ হিসেবে
১৯৩০ সালে এলাহাবাদে দেয়া আল্লামা ইকবাল এর একটি ভাষণকে মনে করা হয়। তিনি মুসলিম জাতীয়তাবাদ গড়ে
তোলার জন্য আহবান জানান। ১৯৩৩ সালে চৌধুরী রহমত আলী ভারতের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ৫ টি
এলাকার জন্য ‘পাকিস্তান’ নামের উদ্ভাবন করেন। পরে অবশ্য ভারত, বাংলা ও হিন্দুস্থান নামক তিনটি রাষ্ট্রের প্রস্তাবও করা
হয়েছিল একবার। ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও মুসলিম লীগ শুধুমাত্র বাংলা ও পাঞ্জাব প্রদেশ
ছাড়া অন্য কোথাও একক মন্ত্রি সভা গঠন করতে পারেনি। কিন্তু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাতেও কংগ্রেস বিজয়ী হওয়ায়
তারা মুসলিম লীগের সাথে আলোচনা ছাড়াই মন্ত্রিসভা গঠন করলে মুসলিম লীগ নেতারা এটিকে তাদের জন্য অপমানকর
হিসেবে গ্রহণ করে। ফলে তারা মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠন করার বিষয়ে ঐক্যমত হবার চেষ্টা করছিল । যা
বাস্তবায়নের জন্য একটি বড় ধরণের ধাক্কার প্রয়োজন ছিল এবং লাহোরে উত্থাপিত প্রস্তাবটি ছিল মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ
হবার জন্য একটি প্লাটফর্ম। ১৯৪০ সালের ২২-২৩ মার্চে লাহোরে অনুষ্ঠেয় মুসলিম লীগের ২৭ তম অধিবেশনে তৎকালীন
সভাপতি মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ প্রথম দিনের সভাপতির ভাষণে ‘দ্বিজাতি তত্ত¡’ ঘোষণা করেন। মূল কথা ছিল মুসলমানের
জন্য আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। কিন্তু দ্বিতীয় দিনে শেরে বাংলা, একে ফজলুল হক মুসলমানদের জন্য একাধিক রাষ্ট্রের কথা
উত্থাপন করলে তিনি তা মেনে নিতে পারেননি। পরবর্তীতে ১৯৪৬ সালে তিনি লাহোর প্রস্তাবে রাষ্ট্রের এই বহুত্ববোধক
(ঝঃধঃবং) শব্দটিকে অসাবধানতাবশত এবং মুদ্রণ প্রমাদ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তান একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন
ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে। সুতরাং এ প্রস্তাবের প্রথমে ঝঃধঃবং এর বদলে ঝঃধঃব হবে।
লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন ও এর বৈশিষ্ট্য
লাহোর অধিবেশনের দ্বিতীয় ও সর্বশেষ দিনে মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবটি উত্থাপনের জন্য তৎকালীন
বাংলার মূখ্যমন্ত্রী এ. কে. ফজলুল হককে দায়িত্ব দেয়া হয় এবং একই সাথে তাকে ‘বাংলার বাঘ’ শেরে বাংলা উপাধি
প্রদান করা হয়। এই প্রস্তাবটি সমর্থন করেন মুসলিম লীগ নেতা চৌধুরী খালেকুজ্জামান। লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়নিখিল পাকিস্তান মুসলিম লীগের এই অধিবেশনে সুনিশ্চিত অভিমত এই যে, কোন শাসনতান্ত্রিক পরিকল্পনা কার্যকর হবে না
বা তা মুসলমানের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না যদি তা নি¤œলিখিত মূল নীতিভিত্তিক না হয়। যথাঃ প্রয়োজনবোধে সীমানার
পুনর্বিন্যাস সাধন করে এবং ভৌগোলিক দিক থেকে পরস্পর নিকটবর্তী সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম এলাকাগুলোর সমন্বয় সাধন
করে যেমন- ভারতের উত্তর-পশ্চিম এবং পূর্বাঞ্চলের এলাকাগুলোকে একত্রিত করে একাধিক স্বাধীনরাষ্ট্রে পরিণত করা হবে
এবং এদের অঙ্গরাজ্য গুলোও স্বায়ত্বশাসিত ও সার্বভৌম হবে।
প্রস্তাবে আরো উল্লেখ করা হয় যে, যে প্রদেশে মুসলমানরা সংখ্যালঘু সেখানকার মুসলমানদের রাজনৈতিক, ধর্মীয়,
অর্থনৈতিক , সামাজিক সর্বপ্রকার অধিকার ও স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। শেরে বাংলা একে ফজলুল হক কর্তৃক উত্থাপিত
প্রস্তাবটি বিশ্লেষণ করলে নি¤েœাক্ত বিষয়গুলো উঠে আসে১. ভারতবর্ষের উত্তর-পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের যে সকল স্থানে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেখানে স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহ
প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
২. এ সমস্ত স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হবে স্বায়ত্বশাসিত।
৩. ভারতের ও নবগঠিত মুসলিম রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সঙ্গে পরামর্শক্রমে তাদের সাংস্কৃতিক, শাসনতান্ত্রিক ও
অন্যান্য অধিকার ও স্বার্থ সংরক্ষণের কার্যকর ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৪. দেশের যে কোন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় উপরোক্ত বিষয়সমূহকে মৌলিক নীতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়া
ভারত বিভাগকে মহাত্ম গান্ধী ‘পাপ কাজ’ বলে আখ্যায়িত করেন। তার মতে, যদি আমরা শ্রী জিন্নাহর অভিমত গ্রহণ করি
তাহলে বাংলা ও পাঞ্জাব প্রদেশ আলাদা ও স্বতন্ত্র জাতিতে রূপান্তরিত হবে। হিন্দু সংবাদ পত্রিকাগুলোও লাহোর প্রস্তাবের
সমালোচনা করতে থাকে। তারা এটিকে ‘পাকিস্তান প্রস্তাব’ হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই লাহোর প্রস্তাবটি মুসলমানদের
মধ্যে দারুণভাবে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয় । এটি তাদের প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়। বাংলার মূখ্যমন্ত্রী এ কে ফজলুল
হক এটির উত্থাপনকারী হলেও পরবর্তীতে এটিকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে রূপলাভ করায় তিনি তাতে সমর্থন
দেননি। কারণ প্রস্তাবের কোথাও পাকিস্তান শব্দটির উল্লেখ নেই। তবে এই প্রস্তাবটির ইংরেজি অনুবাদে মুসলমানদের নিয়ে
একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র গঠন করার কথা বলা হলেও এটিকে পরবর্তীতে ‘একটি মুসলিম রাষ্ট্র’ গঠন করার বিষয়টি প্রচার করা
হয়। কংগ্রেস সভাপতি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ এবং জমিয়াতুল ওলামায়ে- ই- হিন্দ এর প্রধান নেতা মাওলানা
হোসাইন আহমদ মাদানী লাহোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। বাঙালি মুসলমানরা লাহোর প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছিল
কারণ এই প্রস্তাবের মধ্যেই স্বাধীন বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের বীজ বোপিত ছিল। জিন্নাহ সাহেব ১৯৪৬ সালে শঠতার
আশ্রয় না নিলে ১৯৪৭ সালেই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম হতো, অপেক্ষা করতে হতো না ১৯৭১ পযর্ন্ত। তবে লাহোর
প্রস্তাব সম্পর্কে ব্রিটিশ সরকার একটু কূটনৈতিক পন্থা অবলম্বন করে। ভারত সচিব মন্তব্য করেন যে, ব্রিটেনের কোন
সরকার বা পার্লামেন্ট ভারতের মুসলমানদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো শাসনতন্ত্র চাপিয়ে দেবেন বলে তিনি মনে করেন না।
এতে মুসলিম লীগ নেতারা আশ্বস্ত হন। তবে লাহোর প্রস্তাবটি পরবর্তীতে পাকিস্তান আন্দোলনে রূপান্তরিত হলে সহিংস
আন্দোলন ভারত সরকারকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে যে, মুসলিম লীগের সাথে আলোচনা ব্যতিরেকে ভারতবর্ষে
কোনো শাসনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তাই ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারত বিভক্তির পথ বেছে নেয়। ফলে ভারত ও
পাকিস্তান নামক নতুন দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
লাহোর প্রস্তাবের গুরুত্ব:
ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের জন্য লাহোর প্রস্তাব ছিল একটি মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা। যদিও ‘একটি স্বাধীন
রাষ্ট্র অথবা একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র’ এ বিষয়টিতে বেশকিছু সীমাবদ্ধতা ছিল । কিন্তু এটি ভারতীয় মুসলমানদের ভাগ্যাকাশে
আশার আলো হিসেবে পরিচিত হয় এবং মুসলমানরা মুসলিম লীগের পতাকা তলে দলে দলে সমবেত হতে থাকে। এর
প্রতিফলন ঘটে ১৯৪৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিপুল ভোটে বিজয়ের মাধ্যমে। এই ফলাফলে তাদের
আন্দোলন আরো বেগবান হতে থাকে।এ কথা বললে অত্যুক্তি হবে না যে ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের বীজ লুক্কায়িত ছিল
লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে । অবশ্য আরো পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফার মধ্যেও লাহোর প্রস্তাবের
প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। সুতরাং লাহোর প্রস্তাব বাঙ্গালি মুসলমানদের চেতনা বোধ জাগ্রত করতে ভূমিকা রেখেছিল।
লাহোর প্রস্তাব কী? লাহোর প্রস্তাবের উদ্দেশ্য কী?
লাহোর প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়া লিখুন।
দ্বি-জাতিতত্ত¡ কী?
সারসংক্ষেপ :
লাহোর প্রস্তাব ব্রিটিশ ভারতের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ শেরে বাংলা একে ফজলুল
হক মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে ভারতের উত্তর-পশ্চিম ও উত্তর পূর্বাঞ্চলে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট অঞ্চলসমূহে
একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্রের একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন, সেটাই লাহোর প্রস্তাব। লাহোর প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়
মুসলমানদের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বায়ত্বশাসন। কংগ্রেস ও হিন্দু নেতৃবৃন্দ লাহোর প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া
ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশের মুসলিম নেতৃবৃন্দ লাহোর প্রস্তাবকে স্বাগত জানায়, কারণ এতে শাসন ক্ষমতা বাঙালি
মুসলমানদের হাতে আসার সম্ভাবনা দেখা দেয়। কিন্তু পরবর্তীতে জিন্নাহ রাষ্ট্রের এই বহুত্ববোধক শব্দটিকে মুদ্রণ প্রমাদ
বলে উল্লেখ করে বলেন, পাকিস্তান একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.১৫
১. লাহোর প্রস্তাব কে উত্থাপন করেন?
ক. এ কে ফজলুল হক খ. চিত্তরঞ্জন দাশ গ. বালগঙ্গাধর তিলক ঘ. নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু
২. লাহোর প্রস্তাব কত সালে উত্থাপিত হয়?
ক. ১৯৪০ খ. ১৯৩৩ গ. ১৮৪০ ঘ. ১৮৩৩
৩. লাহোর প্রস্তাবকে ব্যাঙ্গ করে কি নামে অভিহিত করা হয়?
ক. বাংলা প্রস্তাব খ. পাকিস্তান প্রস্তাব গ.সিন্ধু প্রস্তাব ঘ. পাঞ্জাব প্রস্তাব
‘ক’ দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র যেটি ১৮৫৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। এরপর থেকে
ধারাবাহিকভাবে চলছে উপনিবেশ বিরোধী আন্দোলন। ক এর জনগণ হিন্দু-মুসলিম দুভাগে বিভক্ত, তারা ধর্মের ভিত্তিতে
রাষ্ট্র গঠনে প্রয়াসী। মুসলমানদের জনৈক বাঙালি নেতা জনাব আজমল হক তাদের কেন্দ্রিয় দলীয় সভায় এ ধরণের একটি
প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
(ক) শেরে বাংলা একে ফজলুল হক কে? ১
(খ) লাহোর প্রস্তাবের মূলবক্তব্য কী? ২
(গ) উদ্দীপকের আলোকে লাহোর প্রস্তাবের প্রধান বৈশিষ্ট্য লিখুন। ৩
(ঘ) উল্লেখিত লাহোর প্রস্তাবের পটভূমি সম্পর্কে আলোচনা করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]