মূখ্য শব্দ ছয় দফা, আগরতলা মামলা, শেখ মুজিবুর রহমান, স্বায়ত্বশাসন ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল
স্বৈরাচারী শাসক আইয়ুব খানের প্রায় এগারো (১৯৫৮-৬৯) বছরের শাসনামলের সবচেয়ে ঘৃণ্য ও
প্রহসনমূলক ঘটনা হলো আগরতলা মামলা। ১৯৬৬ সালের পর থেকে ছয় দফা ভিত্তিক স্বায়ত্বশাসনের দাবিতে
পূর্ব পাকিস্তানে যখন গণআন্দোলন জোরদার হতে থাকে তখন স্বৈরাশাসক আইয়ুব খান ঐ আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে
এবং পূর্ব পাকিস্তানকে রাজনৈতিকভাবে দুর্বল ও নেতৃত্বশূন্য করতে এরকম প্রহসনমূলক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করেন।
কাগজে কলমে এই মামলাটির নাম ছিল রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য । তবে গণ অন্দোলনের মুখে আইয়ুব
সরকার শেষ পর্যন্ত মামলা প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হন।
আগরতলা মামলার প্রেক্ষাপট:
দেশ বিভাগের পর থেকে পূর্ব-পাকিস্তানের জনগণ নানাভাবে নির্যাতিত ও নিপীড়িত হচ্ছিল। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের
মাধ্যমে এদেশের জনগণ আরো বুঝতে পারে যে, কঠোর আন্দোলন না হলে তাদের দাবি আদায় হবে না। ১৯৬৭ সালের
জুন মাসে রেডিও, টেলিভিশনে রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রচার বন্ধ এবং হিন্দু সংস্কৃতি আখ্যা দিয়ে পহেলা বৈশাখ পালনে বিধি নিষেধ
আরোপ করা ও বাংলা ভাষার সংস্কার করে আরবি হরফে লেখার সরকারি উদ্যোগের প্রতিবাদে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান
প্রতিবাদ মূখর হয়ে ওঠে। ফলাফল স্বরূপ ছয় দফা ভিত্তিক আন্দোলন অনেকটাই গণআন্দোলনে রূপধারণ করে এবং
গণমানুষের যুক্তির প্রতীক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের জনপ্রিয়তা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছিল। তবে সরকারও বসে থাকবে
কেন? তারা নানা কৌশলে আন্দোলন দমন করতে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে
১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি সরকার একটি রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা দায়ের করে। এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান
আসামী করা হয় এবং সর্বমোট ৩৫ জন সামরিক ও বেসমারিক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়।
মামলার সারকথা:
১৯৬৮ সালের ৬ জানুয়ারি ২ জন সিএসপি অফিসারসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনে একটি মিথ্যা
মামলা দায়ের করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল এই যে, তারা পূর্বের বছর অথাৎ ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
ভারতের আগরতলায় এক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। এবং ভারতীয়দের সহযোগিতায় পূর্ব পাকিস্তানকে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে
বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর পরিকল্পনা করেন। এমনকি ঐ অভ্যুত্থান সফল করতে ভারতীয়দের নিকট
থেকে অর্থ ও অস্ত্র সংগ্রহ করেছে বলে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এই মর্মে তারা অর্থ ও অস্ত্রের একটি তালিকাও
করেছিল। কয়েকদিন পর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যে, গ্রেফতারকৃত আসামীরা নিজেদের অপরাধ স্বীকার করেছেন
এবং এ ব্যাপারে আরো গভীর অনুসন্ধান চলছে। ৬ জানুয়ারি আসামীদের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে বিরূপ
প্রতিক্রিয়া হওয়ায় ১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি “ষড়যন্ত্র পরিকল্পনা পরিচালনার” আভিযোগ এনে শেখ মুজিবুর রহমানকে
প্রধান আসামী করে পূর্বের ২৮ জনসহ মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি নতুন মামলা দায়ের করা হয়। কথিত
আগরতলার ষড়যন্ত্রকে কেন্দ্র করে এই মামলা হওয়ায় এটিকে “আগরতলা মামলা” নামে পরিচিতি লাভ করে। প্রকৃতপক্ষে
এটি বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রধান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে রাজনীতি ও আন্দোলন সংগ্রাম
থেকে দূরে রাখার একটি সরকারি কূটকৌশল।
আগরতলা মামলার উদ্দেশ্য
১. পূর্ব বাংলার জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে নির্মূল করা
২. পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মধ্যে এই মনোভাব জাগিয়ে তোলা যে বাঙালিরা কখনো বিশ্বাসযোগ্য নয়।
৩. শেখ মুজিবকে রাজনীতি থেকে অপসারণ করা
৪. পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে অবিশ্বাস সৃষ্টি করে বিভেদ ও ব্যবধান আরো বাড়িয়ে দেয়া।
আগরতলা মামলার অন্যতম আসামিগণ হলেনÑ
১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি মামলার আসামীদের তালিকা নি¤œরূপ
১. শেখ মুজিবুর রহমান (ফরিদপুর)
২. লে.কমাÐার মোয়াজ্জেম হোসেন (বরিশাল)
৩. সার্জেন্ট জহুরুল হক (নোয়াখালী)
৪. ক্যাপ্টেন শওকত আলী (ফরিদপুর)
৫. ক্যাপ্টেন নূরুজ্জামান (নরসিংদী)
বিচার প্রক্রিয়া
মামলা পরিচালনা করার জন্য সরকার ১৯৬৮ সালের ১২ এপ্রিল আইন ও বিচার পদ্ধতি সংক্রান্ত একটি ফৌজদারী
অধ্যাদেশ জারি করে। অধ্যাদেশ নং ৫-১৯৬৮ অনুয়ায়ী বিচারকার্য সুচারুরূপে সম্পূর্ণ করার জন্য সাবেক প্রধান বিচারপতি
এস এ রহমানকে চেয়ারম্যান এবং বিচারপতি এম আর খান ও বিচারপতি মকসুমুল হাকিম এর সমন্বয়ে ৩ সদস্য বিশিষ্ট
একটি ট্রাইবুনাল গঠন করা । এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পাকিস্তানের সাবেক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিখ্যাত আইনজীবী মঞ্জুর কাদের।
অপরদিকে আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য একটি ‘ডিফেন্স কমিটি’ গঠন করা হয়। এই কমিটিতে ছিলেন ড. আলীম
আল রাজী, মওদুদ আহমেদ, আতাউর রহমান খান, আবদুস সালাম খান, খান বাহাদুর ইসলাম, খান বাহাদুর নাজিরুদ্দিন,
জহিরুদ্দিন, জুলমত আলী খান ও মোল্লা জালাল উদ্দিন প্রমূখ এবং নেতৃত্ব দেন ইংল্যান্ডের রাণীর আইন বিষয়ক উপদেষ্টা
বিখ্যাত ব্রিটিশ আইনজীবী টমাস উইলিয়াম। মামলার অভিযোগ সম্পর্কে শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকলেই লিখিত ও
মৌখিকভাবে আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে
অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে উচ্চ কণ্ঠে বলেন, পূর্ব পাকিস্তানের দাবি দাওয়া ধামাচাপা দেওয়ার জন্য অর্থাৎ জনগণের এবং
সারা বিশ্বের দৃষ্টি অন্য দিকে ঘোরাতে এই মামলা নাটকের উদ্ভব ঘটানো হয়েছিল। মামলায় প্রায় আড়াই শতাধিক ব্যক্তির
নিকট থেকে সাজানো সাক্ষ্য নেওয়া হয়। সরকারের কঠোর নীতি গ্রহণের জন্য অনেকেই সাক্ষী হতে বাধ্য হলেও তারা
আদালতে এসে বঙ্গবন্ধুসহ অন্যান্য আসামিদের বিপক্ষে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে অনীহা প্রকাশ করে। ফলে বিচারকার্যে
সরকারের আশানুরূপ অগ্রগতি ব্যাহত হয়।
মামলার প্রতিক্রিয়া ও প্রত্যাহার:
মামলা দায়েরের খবর ছড়িয়ে পড়ায় পূর্ব পাকিস্তানের জনসাধারণ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তারা মামলার আসামি বিশেষ করে
শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্যদের মুক্তির দাবিতে জনমত তৈরিতে কাজ করতে থাকে। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বুঝতে
পারে যে, শেখ মুজিব হচ্ছেন তাদের আশা আকাক্সক্ষা তথা দাবি দাওয়া আদায়ের ক্ষেত্রে অগ্রসেনানী। তাকে যদি কোনভাবে
সরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় তাহলে পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য মঙ্গলের কারণ হবে। ফলে শেখ মুজিবসহ অন্যান্যদের মুক্তির
দাবিতে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ কাধে কাধ মিলিয়ে আন্দোলন করতে থাকে। এক পর্যায়ে ‘শেখ মুজিবের মুক্তি আন্দোলন’
আইয়ূব বিরোধী গণআন্দোলনে রূপ লাভ করে। আন্দোলনরত মিছিলে পুলিশের গুলিবর্ষনে ছাত্রনেতা আসাদুজ্জামান, বন্দি
অবস্থায় ঢাকা সেনানিবাসে এই মামলার অন্যতম আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হক এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড.
শামসুজ্জোহা নিহত হলে আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হয়। তীব্র আন্দোলন ও প্রতিবাদের মুখে সরকার ১৯৬৯
সালের ২১ ফেব্রæয়ারি তারিখে শেখ মুজিবুর রহমানসহ ৩৫ জন আসামিকে নি:শর্ত মুক্তি দিয়ে আগরতলা মামলা প্রত্যাহার
করতে বাধ্য হয়।
পরবর্তী পূর্ব পাকিস্তানের ইতিহাসে বিশেষ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই প্রহসনমূলক ‘আগরতলা মামলার’
প্রভাব অনস্বীকার্য। আইয়ূব খান সরকার যে উদ্দেশ্যে এই প্রহসনমূলক মামলার নাটকের অবতারণা করেন তা ব্যর্থথায়
পর্যবসিত হয়। একই সাথে প্রকৃতপক্ষে এই মামলাটিই যে ষড়যন্ত্রমূলক ছিল তা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের নিকট প্রকাশিত
হয়ে পড়ে বিশেষ করে শেখ মুজিবুর রহমানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের বক্তব্য ব্যাপকভাবে প্রচার ও প্রচারণার ফলে। মামলা
প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে আইয়ূবখান সরকারের দুর্বলতাই প্রকাশ পায়। এমনকি গণআন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হলে
আইয়ূব খান ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ছিল আইয়ূব খানের জন্য
আত্মঘাতি স্বরূপ। অন্যদিকে এই মামলার সূত্র ধরে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিতে অবিসংবাদি ও
অপ্রতিদ্ব›দ্বী নেতায় পরিণত হন। কারামুক্তি লাভের পর ২৩ ফেব্রæয়ারি ১৯৬৯ সালে তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) তাঁর জন্য এক বিশাল গণসংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছাত্র সংগঠন ডাকসুর তদানীন্তন ভিপি তোফায়েল আহমেদ তার বক্তব্যে শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভ‚ষিত
করেন এবং পরবর্তী বক্তাদের বক্তব্যে এই বিষয়টি সমর্থিত হয়। এরপর থেকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বা শুধু
‘বঙ্গবন্ধু’ নামেই জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
সারসংক্ষেপ :
ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৬৬ সালের ১৩ ফেব্রæয়ারি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণা করলে সাথে সাথে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক সাড়া পড়ে
যায় এবং জনগণ ব্যাপকভাবে এটিকে সমর্থন জানায়। পূর্ব বাংলার ছয়দফা কেন্দ্রিক এই আন্দোরনকে দমন করার জন্যে
স্বৈরাচার আইয়ুব খান ১৯৬৮ সালে ছয় দফার রূপকার শেখ মুজিবসহ ৩৫ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন যা
ইতিহাসে আগরতরা মামলা নামে পরিচিত। মামলার বিচার চলাকালে পূর্ব বাংলার মানুষ মেখ মুজিবের মুক্তি ও মামলা
প্রত্যাহারের জন্য আন্দোলনের ডাক দেন। এই আন্দোলনই এক সময় গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। আইয়ুব সরকার মামলা
প্রত্যাহারে বাধ্য হন এবং সকল আসামীদের নি:শর্ত মুক্তি দেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৯.৫
১। ঐতিহাসিক আগরতলা মামলার প্রধান আসামী কে?
ক. শেখ মুজিবুর রহমান খ. এ কে ফজলুল হক গ. হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ঘ. মাওলানা ভাসানী
২। ঐতিহাসিক আগরতলা মামলার করা হয় কত সালে?
ক. ১৯৬৬ খ. ১৯৬৮ গ. ১৯৫৮ ঘ. ১৯৫৬
৩। ঐতিহাসিক আগরতলা মামলার আসামী সংখ্যা কত?
ক. ৩৫ খ. ২১ গ. ৩৭ ঘ. ২৫
৪। আগরতলা মামলায় আসামী পক্ষের প্রধান আইনজীবী কে?
ক. টমাস ফেডারিক খ. টমাস উইলিয়াম গ. টমাস চার্লস ঘ. খ ও গ উভয়
সৃজনশীল প্রশ্ন:
‘প’ দক্ষিণ এশিয়ার একটি মুসলিম দেশ। এটি দ্বি-জাতি তত্তে¡র ভিত্তিতে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটির পূর্বাংশের
জাতীয়তাবাদী নেতা জনাব এম রহমান। ‘প’ এর শাসকগোষ্ঠী পূর্বাংশের বাঙালি জনগোষ্ঠীকে দীর্ঘদিন ধরে তাদের ন্যায্য
অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আসছে। এই প্রেক্ষিতে জনাব এম রহমান বাঙালির স্বাধীকার ও স্বায়ত্বশাসনের জন্যে ৬টি দাবি
সম্বলিত একটি কর্মসূচি ঘোষণা করেন। প এর বাঙালি জনগোষ্ঠী এটাকে তাদের প্রাণের বলে গ্রহণ করেন। অন্যদিকে ‘প’
এর শাসকগোষ্ঠী এটাকে রাষ্ট্রদ্রোহীতা বলে আখ্যায়িত করেন। ‘প’ এর স্বৈরাশাসক ‘আ’ জনাব রহমানসহ ৩৫ জনকে
আসামী করে একটি ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করেন।
ক. ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা কী ? ১
খ. ঐতিহাসিক আগরতলা মামলার উদ্দেশ্যগুলো লিখুন? ২
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মামলার সারকথা ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে লিখুন। ৩
ঘ উদ্দীপকের আলোকে ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা পরিণতি, গুরুত্ব ও প্রতিক্রিয়া বর্ণনা করুন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র