আদম ও হাওয়া আ, জান্নাত, বৃক্ষ, শয়তান।
৩৫. আর আমি (আল্লাহ) বললাম, হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর। এবং যেখানে ইচ্ছা পরিতৃপ্ত হয়ে
আহার কর। কিন্তু এ গাছের নিকটবর্তী হইও না, হলে তোমরা যালেমদের দলভুক্ত হয়ে যাবে।
শব্দার্থ
و-এবং। قلنا-আমরা বললাম। يادم-েহ আদম (আ)। اسكن-বসবাস কর। نت ا-তুমি। زوجك-েতামার স্ত্রী।جنة-
বেহেশত। لا-না। تقربا-কাছে যাও দুজনে। تقربا لا-এবং দু’জনে কাছে যেও না। هذا-এই। الشجرة-গাছটি। هذه
السجرة-এ গাছটি। ف-তাহলে। تكونا-েতামরা (দুজন) হয়ে যাবে। الظلمين من-যালেমদের অন্তর্ভুক্ত। لاচو-এবং খাও,
আহার কর। منها-তা থেকে। دار-তৃপ্তি সহকারে। حيث-েযভাবে। تماভش-েতামরা দুজনে চাও।
টীকা :
ظلم)-যুলমুন) শব্দের অর্থ হল যেখানে যে জিনিস রাখা দরকার তা সেখানে না রেখে অন্য স্থানে রাখা এবং কারও অধিকার
হরণ করা। আর যে ব্যক্তি এরূপ কর্ম করে তাকে বলা হয় যালিম। যে ব্যক্তি আল্লাহর নাফরমানি করে সে তিনটি বড় বড়
অধিকার হরণ করে থাকে। যেমন-
(১) আল্লাহর অধিকার,
(২) যে সব জিনিস সে ব্যবহার করে সে সবের অধিকার এবং
(৩) নিজের অধিকার হরণ করে।
কুরআনের বিভিন্ন স্থানে ‘পাপ' কে ‘যুলুম' এবং পাপীকে ‘যালিম' বলা হয়েছে।
ব্যাখ্যা ও শিক্ষা
এ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা হযরত আদম (আ) ও হজরত হাওয়া (আ)-এর প্রতি বেহেশতে অবস্থানের নির্দেশ ও কতিপয়
প্রয়োজনীয় বাধা-নিষেধের কথা উল্লেখ করেছেন। হজরত আদম (আ) কে সিজদা করার নির্দেশ অমান্য করার কারণে
শয়তান বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয় এবং হজরত আদম (আ) ও হজরত হাওয়া (আ) সেখানে অবস্থান করতে থাকেন।
আল্লাহ তা‘আলা আদম (আ) কে বললেন, তোমরা নির্ভয়ে এবং সুখ-শান্তিতে এখানে বসবাস করতে থাক এবং মনের
আনন্দে যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াও, যা ইচ্ছা খাও, কিন্তু এ গাছটির ফল খাওয়া তো দূরের কথা, কখনও এর ধারেকাছেও যাবে না। যদি এ আদেশ অমান্য কর তবে নাফরমানদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় তাঁরা
আল্লাহর নিষেধাজ্ঞা ভুলে গিয়ে সেই নিষিদ্ধ গাছটির ফল খেয়ে ফেললেন। এ ভুলের কারণে আল্লাহ তাঁদের উভয়ের ওপর
অসন্তুষ্ট হলেন এবং তাঁদেরকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিলেন।
যে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে হযরত আদম (আ) ও হজরত হাওয়া (আ) জান্নাত থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন তার নাম
সম্পর্কে তাফসীরকারকদের মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ ওটাকে ‘গন্ধম' ফল বলে উল্লেখ করেছেন।
৩৬. অতঃপর শয়তান এ থেকে তাদের পদস্থলন ঘটাল এবং তারা যেখানে ছিল সেখান থেকে তাদেরকে বের করল। আর
আমি বললাম, তোমরা একে অপরের শত্রæরূপে নেমে যাও এবং পৃথিবীতে কিছু কালের জন্য তোমাদের বসবাস ও জীবিকা
রইল।
শব্দার্থ
فازل-অতঃপর পদস্খলন ঘটাল। هما-তাদের উভয়ের। فازلهما-অতঃপর তাদের উভয়ের পদস্খল ঘটাল। عنها-তা থেকে।
ج فاخر-অতঃপর বের করল। هم-তাদের উভয়কে। عنها-েসখান থেকে। بحناচ-তারা (উভয়ে) ছিল। بحنافيهচ مما-েযখানে
তারা ছিল সেখান থেকে। قلنا-আমরা বললাম। اهبطوا-েতামরা নেমে যাও। لبعض بعضكم-েতামরা একে অপরের জন্য।
دو৮-দুশমন। دو৮ لبعض بعضكم-েতামরা একে অপরের দুশমন। ولكم-এবং তোমাদের জন্য। الارض فى-পৃথিবীতে।
مستقر-অবস্থান স্থল। متاع-সম্পদ জীবিকায়। الى-পর্যন্ত।حين- একটি নির্দিষ্ট সময়। حين الى-একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত।
ব্যাখ্যা ও শিক্ষা
হযরত আদম (আ) কে সিজদা না করার অপরাধে আল্লাহ তা‘আলা শয়তানকে তাঁর রহমত ও জান্নাত থেকে বিতাড়িত
করলেন এবং আদম (আ) ও হাওয়া (রা) কে জান্নাতে স্থান দান করলেন। তাঁরা পরম সুখে জান্নাতে বসবাস করতে
লাগলেন। শয়তান তাঁদের সুখ-শান্তি দেখে হিংসায় জ্বলতে লাগল এবং কি করে তাঁদের সুখ-শান্তি বিনষ্ট করা যায় তার
চিন্তায় মশগুল হল।
শয়তান যখন জানতে পারল যে, আল্লাহ তা‘আলা হজরত আদম (আ) ও হজরত হাওয়া (রা) কে একটি গাছের ফল খেতে
নিষেধ করেছেন তখন সে বুঝতে পারল যে, যে করেই হোক এ নিষিদ্ধ গাছের ফল খাওয়াতে পারলেই ওদের সর্বনাশ করা
যাবে। শয়তান সে সুযোগের অপেক্ষায় রইল। একবার সে হযরত আদম (আ) ও হজরত হাওয়া (রা) কে বেহেশতে
ভ্রমণরত অবস্থায় দেখে তাড়াতাড়ি এক দরবেশের বেশ ধারণপূর্বক রাস্তায় বসে কাঁদতে শুরু করে। হজরত আদম (আ) ও
হজরত হাওয়া (রা) তার ক্রন্দনের কারণ জানতে চাইলে সে বলল, আমি তোমাদের অমঙ্গলের কথা চিন্তা করেই কাঁদছি।
কেননা আমি জানতে পেরেছি যে, তোমরা বেহেশতের এ সুখ বেশি দিন ভোগ করতে পারবে না। অচিরেই তোমাদের মৃত্যু
হবে। আদম (আ) ও হাওয়া (রা) তার এ কথা শুনে ভয় পেয়ে গেলেন ও ভীষণভাবে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। শয়তান যখন
বুঝল যে, তার কথায় কাজ হয়েছে তখন তাদের আরও বিশ্বাস উৎপাদনের জন্য বার বার আল্লাহর নামে কসম খেয়ে বলল
আমি তোমাদের বন্ধু, তোমাদের কল্যাণ সাধনই আমার জীবনের পরম লক্ষ্য। তোমরা যদি ঐ নিষিদ্ধ গাছের ফল খাও
তবেই তোমরা অমর হয়ে যাবে এবং বেহেশতে চিরকাল অবস্থান করতে পারবে। হজরত আদম (আ) প্রথমে ফল খেতে
দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করলেন; কিন্তু শয়তানের বার বার আল্লাহর নামে কসম খাওয়া দেখে একটু নরম হয়ে গেলেন। তার ঐ
নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে ফেললেন। এরপর তাঁদের দেহ থেকে বেহেশতী লেবাস খসে পড়ল। তাঁরা লজ্জা অনুভব করলেন
এবং গাছের পাতা দিয়ে লজ্জা নিবারণের ব্যবস্থা করলেন। আল্লাহর হুকুম হয়ে গেল যে, তোমরা আল্লাহর আদেশ অমান্য
করে বেহেশতে বসবাসের যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছ। অতএব তোমরা পৃথিবীতে চলে যাও এবং সেখানে একে অপরের
দুশমন অর্থাৎ শয়তান মানুষের চরম শত্রæরূপে বসবাস করতে থাক। তোমরা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পৃথিবীতে বসবাস
করবে। যদি শয়তানের প্ররোচনা থেকে আত্মরক্ষা করে আমার হুকুম অনুযায়ী সৎভাবে জীবন যাপন করতে পার তবে
পুনরায় এ বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে, নতুবা দোযখের কঠিন আযাব তোমাদের জন্য অবধারিত। অতঃপর তাঁদেরকে
পৃথিবীতে নামিয়ে দেওয়া হল।
৩৭. অতঃপর আদম (আ) তাঁর প্রতিপালকের নিকট থেকে কিছু কথা শিখলেন এবং আল্লাহ তাঁর তাওবা কবুল করলেন।
নিশ্চয় তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়াবান।
শব্দার্থ
فتل-অতঃপর তিনি শিখলেন । ادم -আদম (আ)। منথে-েক। ربه من-তাঁর প্রভুর নিকট থেকে। ف-অতঃপর। فتلআদম (আ) শিখে নিলেন। لمتচ-বাক্যসমূহ, কতিপয় বাক্য। فتاب-অতঃপর তিনি (আল্লাহ) দয়াপরবশ হলেন, তাওবা
কবুল করলেন। ليه৮-তার প্রতি, তার ওপর। ان-নিশ্চয়। ه-তিনি। نه ا-নিশ্চয় তিনি। التواب-অত্যন্ত ক্ষমাশীল। الرحيمপরম দয়াবান।
ব্যাখ্যা ও শিক্ষা
হযরত আদম (আ) দুনিয়ায় এসে তাঁর ত্রæটি-বিচ্যুতি বুঝতে পেরে অত্যন্ত লজ্জিত হলেন, অতঃপর তিনি আল্লাহর নিকট
ঐকান্তিকভাবে ক্ষমা কামনা করছিলেন। কিন্তু কিভাবে মহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন, তার ভাষা ও পদ্ধতি
খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন করুণাময় মহান আল্লাহ তাঁর অপার অনুগ্রহে তাঁকে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য কতিপয় বাক্য ও
প্রার্থনানীতি শিখিয়ে দিলেন। পরম করুণাময় আল্লাহ আদম (আ)-কে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য প্রার্থনাটি শিখিয়েছেন তা হলোين َ الخاسر من لنكونن اَمن ْح َرَ ْوت
“হে আমাদের প্রভু! আমরা নিজেদের ওপর অত্যাচার করেছি। যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের
প্রতি করুণা না করেন, তবে আমরা নিশ্চয় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব।” (সূরা আরাফ-৭:২৩)
অতঃপর মহান আল্লাহ তাঁদের প্রতি করুণা করলেন এবং তাঁদের তাওবা গ্রহণ করে নিলেন। কেননা নিশ্চয় তিনি
মহাক্ষমাশীল এবং অতীব মেহেরবান।
‘ফা-তাবা আলাইহি'- এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে যে, তাওবা-এর অর্থ : ফিরে আসা, প্রত্যাবর্তন করা। তাওবার সম্বন্ধ যখন
মানুষের সঙ্গে হয়, তখন তার অর্থ হয় তিনটি বস্তুর সমষ্টি। যথা :
(ক) কৃত পাপের স্বীকৃতি এবং সেজন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হওয়া।
(খ) পাপ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করা।
(গ) ভবিষ্যতে আর এরূপ না করার সংকল্প করা।
এ আয়াতের মূল শিক্ষা হল বান্দা নিজের ভুল স্বীকার করে কৃত পাপ থেকে বিরত হলে আল্লাহ তার পাপ ক্ষমা করেন এবং
মুক্তি ও রহমত দান করেন
এ আয়াত থেকে যে সব শিক্ষা আমরা গ্রহণ করতে পারি তা হল:
১. আল্লাহ তা‘আলা আদম (আ)-কে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন এবং শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদায় ভ‚ষিত করেছেন।
২. আল্লাহ তা‘আলা আদম (আ)-কে সস্ত্রীক জান্নাতে সুখে-শান্তিতে বসবাস করার ব্যবস্থা করেন।
৩. আল্লাহর আদেশ অমান্যকারী অহংকারী শয়তানকে জান্নাত হতে বহিষ্কার করেন।
৪. আল্লাহর আদেশ অমান্য করা কারও জন্যই মঙ্গলদায়ক নয়। তাই আদম (আ) ও হাওয়া (রা) কে আল্লাহর আদেশ
লঙ্ঘন করার কারণে জান্নাত থেকে দুনিয়ায় আসতে হয়।
৫. আদম (আ) ও হাওয়া (রা) শয়তানের প্ররোচনায় আল্লাহর আদেশ ভুলে গিয়ে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে আল্লাহর
শাস্তি ভোগ করেন।
৬. শয়তান মানব জাতির চরম দুশমন।
৭. শয়তান সব সময় মানব জাতিকে আল্লাহর বিধান অমান্য করার ব্যাপারে প্ররোচনা দিতে থাকবে। তাই শয়তানের
প্ররোচনা থেকে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে।
৮. পৃথিবীর জীবন ক্ষণস্থায়ী। তাই পৃথিবীর মোহে মত্ত হয়ে আল্লাহকে ভুলে যাওয়া কারো জন্যই মঙ্গলদায়ক নয়।
৯. পৃথিবীর জীবন সীমিত সময়ের জন্য। পৃথিবীর জীবনের পর মানুষকে অনন্ত জীবনে যেতে হবে। সেটা মানুষের
আসল জীবন। সে জীবনের সফলতা বা ব্যর্থতাই মানুষের প্রকৃত সফলতা ও ব্যর্থতা। তাই দুনিয়ার জীবনের জন্য
আখিরাত জীবনের কথা ভুলে যাওয়া সমীচীন নয়।
১০. সর্বাবস্থায় আমরা আল্লাহর আদেশ নিষেধ মেনে চলব, শয়তানের প্ররোচনা থেকে বেঁচে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করব।
ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীর জীবনকে তুচ্ছ মনে করে আখিরাতের অনন্ত জীবনের সুখ-শান্তি পাওয়ার জন্য ইমান ও আমলী
জিন্দেগী গড়ে তুলব।
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১. যে আল্লাহর নাফরমানি করে সে বড় বড় কয়টি অধিকার হরণ করে ?
(ক) ১টি (খ) ২টি
(গ) ৩টি (ঘ) ৪টি
২. আদম ও হাওয়া (আ) আল্লাহ তা‘আলা কোথায় বসবাসের আদেশ দেন ?
(ক) পৃথিবীতে (খ) জান্নাতে
(গ) মঙ্গল গ্রহে (ঘ) চতুর্থ আসমানে
৩. আদম (আ) ও হাওয় (আ) আল্লাহ কিসের কিসের কাছে যেতে নিষেধ করেন ?
(ক) জাহান্নামের (খ) জান্নাতের
(গ) একটি গাছের (ঘ) শয়তানের
৪. আদমকে সিজদা না করার অপরাধে কাকে জান্নাত থেকে বিতাড়িত করা হয় ?
(ক) হাওয়া (আ) কে (খ) মানুষকে
(গ) শয়তানকে (ঘ) ফেরেশতাদেরকে
নিচের উদ্দীপকটি পড়–ন এবং ৫ ও ৬নং প্রশ্নের উত্তর দিনআদম (আ.) তাঁর প্রতিপালকের নিকট থেকে কিছু কথা শিখলেন এবং আল্লাহ তা‘আলা তার তাওবা কবুল করলেন।
৫. তাওবা শব্দের অর্থ কী ?
(ক) ফিরে আসা (খ) ফিরে যাওয়া
(গ) ক্ষমা চাওয়া (ঘ) দেখা করা
৬. আদম (আ.) আল্লাহর নিকট থেকে যা শিখেছিলেনর. হে আমাদের প্রভ‚ ! আমরা আমাদের ওপর অত্যাচার করেছি
রর. আপনি ক্ষমা না করলে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হবো
ররর. আপিনি আমাদের প্রতি করুনা করুন।
নিচের কোনটি সঠিক ?
(ক) রর ও রর (খ) রর ও ররর
(গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
সৃজনশীল প্রশ্ন
উদ্দীপক,
যে কোন সৃষ্টির পেছনে একটি লক্ষ ও উদ্দেশ্য থাকে। উদ্দেশ্য ছাড়া সৃষ্টির সার্থকতা পাওয়া যায় না। মানুষ সৃষ্টির পেছনেও
একটি মহৎ উদ্দেশ্য রয়েছে। আল্লাহ মানুষ সৃষ্টির মাধ্যমে পরীক্ষা করেছেন কারা স্বীয় প্রবৃত্তির ইচ্ছায় চলে, আর কারা ¯্রষ্টার
ইচ্ছার কাছে নিজেকে সোপর্দ করে। ভালো-মন্দ বিচার করেই প্রতিদান দেওয়া হবে।
ক. মালায়িকা বা ফেরেশতা কী ? ১
খ. ‘আমি যা জানি তোমরা তা জান না’ - ব্যাখ্যা করুন। ২
গ. মানুষ ও ফেরেশতার জ্ঞানের পার্থক্য বর্ণনা করুন। ৩
ঘ. মানুষকে আল্লাহ কীভাবে সম্মানিত করেছেন ? উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করুন। ৪
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র