আল-কুরআন গ্রন্থাবদ্ধকরণের ইতিহাস

কাতিবে ওহী, ওহি লিখন, শাহাদাত বরণ, উম্মুল মু’মিনীন।
৭.১ মহানবীর (স) যুগে
মহানবী (স)-এর উপর ওহী নাযিল হওয়ার সময়ে পবিত্র কুরআনকে একখানি পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থে রূপাদান করা সম্ভব
হয়নি। কারণ তখনও কুরআন নাযিল হচ্ছিল। এ সময় কুরআন নাযিল হওয়ার সাথে সাথে তা লিখে রাখা হতো। ওহী
লেখকদের সংখ্যা ছিল ৪২ জন। ওহী লেখকগণ রাসূলের (স) কাছে থাকতেন এবং যখন যা নাযিল হতো তা লিখে
রাখতেন।
৭.২ প্রথম খলীফা হযরত আবু বকর (রা)-এর যুগে
মহানবীর (স) ইন্তিকালের পর ইসলাম জাহানের প্রথম খলীফা হযরত আবু বকর (রা)-এর খিলাফত আমলে ভÐ নবীর
বিরুদ্ধে পরিচালিত জিহাদে বিশেষত ইয়ামামার যুদ্ধে কুরআনের অনেক হাফিয সাহাবী শাহাদাতবরণ করেন। এভাবে
হাফিযগণ শাহাদাতবরণ করতে থাকলে কুরআন মাজীদ সংরক্ষণ করা দুরূহ হয়ে পড়তে পারে। তাছাড়া কুরআনের
অংশবিশেষ হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে। এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দূরদর্শী হযরত উমর (রা) খলীফা হযরত
আবু বকর (রা)-কে কুরআন সংগ্রহ করে একই গ্রন্থে গ্রন্থাবদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। হযরত উমরের (রা)
পরামর্শ বিবেচনায় নিয়ে সাহাবীদের সাথে পরামর্শ করেন। হযরত আবু বকর (রা) মহানবী (স) যে কাজটি করে যেতে
পারেননি, তা করার সীমাহীন গুরুত্ব ও কল্যাণের দিক বিবেচনা করে এ প্রস্তাবে সম্মত হন এবং কুরআন গ্রন্থাবদ্ধ করার
মহতী কাজে হাত দেন।
মহানবীর (স) ওহী লিখন দফতরের
কমিশন” গঠন করেন। মুসলিম জাহানের সর্বত্র ফরমান জারি করেন যে, যার কাছে কুরআনের যে অংশ রয়েছে, তা
কমিশনের নিকট জমা দিতে। কমিশন' মহানবীর (স)
সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে হাফিযদের স্মৃতিতে
কুরআনের সূরা ও আয়াতসমূহ সংগ্রহ করে একখানি পূর্ণাঙ্গ প্রামাণ্য পাÐুলিপি গ্রন্থাকারে রূপদান করেন। একে রাষ্ট্রীয়ভাবে
হিফাযত করা হয়। পরে দ্বিতীয় খলীফা হযরত উমরের (রা) ইনতিকালের পর নবীপতœী উম্মুল মুমিনীন হযরত হা (রা) নিকট তা সংরক্ষিত থাকে।
৭.৩ অভিন্ন পাঠরীতিতে কুরআন গ্রন্থাবদ্ধকরণ
তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) খিলাফতকালে ইসলাম আরব সীমান্ত পেরিয়ে পারস্য ও রোমের বি
বিস্তার লাভ করে। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের ফলে বিভিন্ন জাতি ও ভাষা
লোকেরা কুরাইশদের ভঙ্গিতে কোন কোন আরবি শব্দের উচ্চারণ করতে পারত না। আঞ্চলিক উচ্চারণের প্রভাবে
কুরআনের বিশুদ্ধ পাঠে পার্থক্য দেখা দেয়। হযরত উসমান (রা) ব্যাপারটির গুরুত্ব উপলব্ধি করেন। তিনি নেতৃস্থানীয়
সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে ওহী লিখন ও গ্রন্থাবদ্ধ করার কাজটি যারা
(রা) নেতৃত্বে একটি সংস্থা গঠন করেন। এ সংস্থাকে কতকগুলো মূলনীতির
প্রস্তুত করতে বলেন।
এ সংস্থার কাজ ছিলÑ
(ক) প্রথম খলিফা হযরত আবু বকরের (রা) আমলের মূল পাÐুলিপি করা।
(খ) মহানবীর (স) যুগে এমন পদ্ধতিতে কুরআন লেখা হত, যাতে প্রসিদ্ধ সকল কির
যেত। কিন্তু পরে এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। তাই এ সংস্থা কেবল করেন।
(গ) এ সংস্থা কুরআনের সর্বসম্মত ও নির্ভরযোগ্য
প্রেরণ করে সরকারিভাবে তারই অনুসরণ করার নির্দেশ জারি করে।
(ঘ) এ সংস্থা আবু বকরের (রা) সময়ের মূল পাÐুলিপিটিও পুনঃপরী
(ঙ) মূল পাÐুলিপি রেখে কুরআনের অন্য সব অংশ বা পাÐ
আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করে দেওয়া হয়। এভাবেই কুরআন মাজীদ তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) প্রত্য তত্ত¡াবধানে একই পঠনরীতিতে গ্রন্থাবদ্ধ করা হয়।
জাতীয় জাদুঘরে
পারেননি, তা করার সীমাহীন গুরুত্ব ও কল্যাণের দিক বিবেচনা করে এ প্রস্তাবে সম্মত হন এবং কুরআন গ্রন্থাবদ্ধ করার
প্রধান হযরত যায়িদ ইবনে সাবিত (রা)-এর নেতৃত্বে একটি
কমিশন” গঠন করেন। মুসলিম জাহানের সর্বত্র ফরমান জারি করেন যে, যার কাছে কুরআনের যে অংশ রয়েছে, তা
কমিশন' মহানবীর (স)-এর জীবদ্দশায় লিখিত পাÐুলিপি অনুসরণে এবং সর্ব
প্রমাণের ভিত্তিতে হাফিযদের স্মৃতিতে সুরক্ষিত তরতীব অনুসরণ করে বিশিষ্ট সাহাবীদের প্রত্যক্ষ
কুরআনের সূরা ও আয়াতসমূহ সংগ্রহ করে একখানি পূর্ণাঙ্গ প্রামাণ্য পাÐুলিপি গ্রন্থাকারে রূপদান করেন। একে রাষ্ট্রীয়ভাবে
হিফাযত করা হয়। পরে দ্বিতীয় খলীফা হযরত উমরের (রা) ইনতিকালের পর নবীপতœী উম্মুল মুমিনীন হযরত হা
৭.৩ অভিন্ন পাঠরীতিতে কুরআন গ্রন্থাবদ্ধকরণ
তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) খিলাফতকালে ইসলাম আরব সীমান্ত পেরিয়ে পারস্য ও রোমের বি
বিস্তার লাভ করে। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের ফলে বিভিন্ন জাতি ও ভাষা-ভাষীর লোক ইসলাম গ্রহণ করে।
কুরাইশদের ভঙ্গিতে কোন কোন আরবি শব্দের উচ্চারণ করতে পারত না। আঞ্চলিক উচ্চারণের প্রভাবে
কুরআনের বিশুদ্ধ পাঠে পার্থক্য দেখা দেয়। হযরত উসমান (রা) ব্যাপারটির গুরুত্ব উপলব্ধি করেন। তিনি নেতৃস্থানীয়
সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে ওহী লিখন ও গ্রন্থাবদ্ধ করার কাজটি যারা করেছেন, তাঁদের সমন¦য়ে যায়িদ বিন
(রা) নেতৃত্বে একটি সংস্থা গঠন করেন। এ সংস্থাকে কতকগুলো মূলনীতির আলোকে একই পাঠরীতির কুরআনের পাÐুলিপি
বকরের (রা) আমলের মূল পাÐুলিপি অনুকরণে সূরার ক্রমানুসারে একই মাসহাফে সন্নিবেশ
মহানবীর (স) যুগে এমন পদ্ধতিতে কুরআন লেখা হত, যাতে প্রসিদ্ধ সকল কিরাআত পদ্ধতিতে কুরআন পাঠ করা
যেত। কিন্তু পরে এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। তাই এ সংস্থা কেবল একই পঠন পদ্ধতিতে কুরআনের মাসহাফ
এ সংস্থা কুরআনের সর্বসম্মত ও নির্ভরযোগ্য প্রামাণ্য পাÐুলিপির অনুলিপি তৈরি করে প্রাদেশিক গভর্নরদের কাছে
প্রেরণ করে সরকারিভাবে তারই অনুসরণ করার নির্দেশ জারি করে।
এ সংস্থা আবু বকরের (রা) সময়ের মূল পাÐুলিপিটিও পুনঃপরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং যাচাই-বাছাই করে দেখেন।
ানের অন্য সব অংশ বা পাÐুলিপি তলব করে নেওয়া হয়। অধিকতর সতর্কতার জন্য তা
আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করে দেওয়া হয়। এভাবেই কুরআন মাজীদ তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) প্রত্য
তত্ত¡াবধানে একই পঠনরীতিতে গ্রন্থাবদ্ধ করা হয়।
জাতীয় জাদুঘরে মাসহাফে উসমানির ছায়ালিপি
পারেননি, তা করার সীমাহীন গুরুত্ব ও কল্যাণের দিক বিবেচনা করে এ প্রস্তাবে সম্মত হন এবং কুরআন গ্রন্থাবদ্ধ করার
এর নেতৃত্বে একটি কুরআন গ্রন্থায়ন
কমিশন” গঠন করেন। মুসলিম জাহানের সর্বত্র ফরমান জারি করেন যে, যার কাছে কুরআনের যে অংশ রয়েছে, তা এ
এর জীবদ্দশায় লিখিত পাÐুলিপি অনুসরণে এবং সর্বস্তরের লোকের
ক্ষ সহযোগিতায় আলকুরআনের সূরা ও আয়াতসমূহ সংগ্রহ করে একখানি পূর্ণাঙ্গ প্রামাণ্য পাÐুলিপি গ্রন্থাকারে রূপদান করেন। একে রাষ্ট্রীয়ভাবে
হিফাযত করা হয়। পরে দ্বিতীয় খলীফা হযরত উমরের (রা) ইনতিকালের পর নবীপতœী উম্মুল মুমিনীন হযরত হাফসার
তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) খিলাফতকালে ইসলাম আরব সীমান্ত পেরিয়ে পারস্য ও রোমের বিস্তীর্ণ এলাকায়
ইসলাম গ্রহণ করে। অনারব
কুরাইশদের ভঙ্গিতে কোন কোন আরবি শব্দের উচ্চারণ করতে পারত না। আঞ্চলিক উচ্চারণের প্রভাবে
কুরআনের বিশুদ্ধ পাঠে পার্থক্য দেখা দেয়। হযরত উসমান (রা) ব্যাপারটির গুরুত্ব উপলব্ধি করেন। তিনি নেতৃস্থানীয়
করেছেন, তাঁদের সমন¦য়ে যায়িদ বিন সাবিতের একই পাঠরীতির কুরআনের পাÐুলিপি একই মাসহাফে সন্নিবেশ
আত পদ্ধতিতে কুরআন পাঠ করা একই পঠন পদ্ধতিতে কুরআনের মাসহাফ প্রস্তুত
প্রামাণ্য পাÐুলিপির অনুলিপি তৈরি করে প্রাদেশিক গভর্নরদের কাছে বাছাই করে দেখেন। তলব করে নেওয়া হয়। অধিকতর সতর্কতার জন্য তা
আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করে দেওয়া হয়। এভাবেই কুরআন মাজীদ তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের (রা) প্রত্যক্ষ
সারসংক্ষেপ
মহান আল্লাহ স্বয়ং কুরআনের হিফাযতকারী বলে ঘোষণা দিয়েছেন। কুরআন নাযিল হওয়ার সময় হতেই এর লেখার
কাজ চলতে থাকে। খুলাফায়ে রাশিদীনের প্রথম খলীফা হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা) ও তৃতীয় খলীফা হযরত উসমান
(রা)-এর আমলে কুরআন গ্রন্থাবদ্ধকরণের কাজ চূড়ান্ত রূপ লাভ করে।
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১. কুরআন মাজীদ কার উপর নাযিল হয়েছে ?
(ক) হযরত আদম (আ.) (খ) হযরত মুহাম্মদ (স)
(গ) হযরত ঈসা (আ.) (ঘ) হযরত মূসা (আ.)
২. ওহি লেখকের সংখ্যা কত ছিল ?
(ক) ১০ জন (খ) ২০ জন
(গ) ৩০ জন (ঘ) ৪২ জন
৩. বিশ্বের সর্বাধিক পঠিত গ্রন্থ কোনটি ?
(ক) আল-কুরআন (খ) সহীহ বুখারী
(গ) সহীহ মুসলিম (ঘ) বাইবেল
৪. মাদানী সূরার বৈশিষ্ট্য হচ্ছের. সূরাগুলো আকারে দীর্ঘ রর. আকারে ছোট ররর.আহকামে শরীয়তের বর্ণনামূলক
নিচের কোনটি সঠিক ?
(ক) র ও রর. (খ) র ও ররর
(গ)রর ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
সৃজনশীল প্রশ্ন
উদ্দীপক-১
গিয়াসউদ্দীন সাহেব একদিন তাঁর আদরের নাতি-নাতনীদের নিয়ে একটি গ্রন্থ সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন, যা
বিশ্ব প্রতিপালকের পক্ষ হতে নাযিল হয়েছে। এ গ্রন্থটি নাযিলের সময় বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিল। বিভিন্ন উপকরণে তা
সংরক্ষিত ছিল। পরবর্তিতে সেটি একত্র করা হয়। এই গ্রন্থটি সম্পূর্ণরূপে ত্রæটিমুক্ত। এটি যথাযথভাবে তিলাওয়াত করলে
অনেক সাওয়াব রয়েছে। এ গ্রন্থের অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে।
ক. কুরআন মজীদ কয়টি পদ্ধতিতে সংরক্ষিত হয়েছে ? ১
খ. কুরআন সংরক্ষণে হযরত উসমানের (রা) ভূমিকা উল্লেখ করুন । ২
গ. প্রথম খলিফা হযরত আবূ বকরের (রা) যুগে কীভাবে কুরআনের পাÐুলিপি প্রস্তুত হয়েছিল ? ৩
ঘ. কুরআন সংরক্ষণ করার পদ্ধতিগুলো কি কি ? বিশ্লেষণ করুন। ৪
উদ্দীপক-২
আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে দুর্বল করে সৃষ্টি করেছেন। মানুষ লেখা-পড়া করে জ্ঞানের শক্তিতে শক্তিমান হতে পারে। কিন্তু
মানুষের যে শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা রয়েছে তা কখনো দূর করা সম্ভব নয়। তাই মানব রচিত যে কোন গ্রন্থে ভুল
থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু আল্লাহর পক্ষ হতে নাযিলকৃত সর্বশেষ আসমানি কিতাব সব ধরনের ভুল-ত্রæটির উর্ধ্বে। তাই এই
কিতাবের সাথে চ্যালেঞ্জ করার সাধ্য কারো নেই।
ক. সর্বশেষ আসমানি কিতাব কী ? ১ ২
গ. কী কারণে কুরআনকে সর্বশেষ আসমানি কিতাব বলা হয় ? ৩
ঘ. মুত্তাকীর পরিচয় বিশ্লেষণ করুন। ৪
উদ্দীপক-৩
যে কোন লেখক কোন বই লিখতে গেলে প্রথমেই তার ভূমিকায় কিছু কথা ভ‚মিকা স্বরূপ লিখে থাকেন। অনেক সময় বইটি
অধিকতর গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য মানুষের কাছ থেকে পরামর্শও গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এমনকি ভুল-ত্রæটির জন্য
ক্ষমা চাওয়া হয় এবং পরবর্তী সংস্করণে তা সংশোধন করে দেওয়ার জন্য অঙ্গীকার করা হয়। কিন্তু এমন একটি গ্রন্থ রয়েছে
যা সম্পূণরূপে ভুল-ত্রæটির উর্ধ্বে।
ক. আয়াত কী ? ১
খ. সূরা ও আয়াত কয় প্রকার ও কি কি ? ২
গ. এটা সেই কিতাব, এতে কোন সন্দেহ নেই- ব্যাখ্যা করুন ৩
ঘ. কুরআন গ্রন্থায়নের পদ্ধতি বিশ্লেষণ করুন। ৪
উত্তরমালা: ১। খ ২। ঘ ৩। ক ৪। ঘ

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]