বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে মৎস্য খাতের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবহমানকাল থেকেই
এদেশের মানুষের ইতিহাস ঐতিহ্যের অংশ হয়ে আছে মাছ। আর এজন্যই বলা হয় “মাছে ভাতে বাঙালী। বিপুল
জলসম্পদের এই দেশে অগনিত মানুষ মৎস্য আহরণ, চাষ ও বেচা-বিক্রিসহ এ সংক্রান্ত নানা কর্মকান্ডে প্রত্যক্ষ ও
পরোক্ষভাবে নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বে প্রাণীজ আমিষের উত্তম উৎস
হিসেবে মাছের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বৈদেশিক মুদ্রার্জনের পাশাপাশি মৎস্য চাষ করে অনেক বেকার যুবকযুবতী স্বাবলম্বী হ”েছ। যার ফলে দেশের আর্থ-সামাজিক অব¯’ার উন্নয়ন ত্বরাম্বিত হ”েছ। এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ
সরকার মৎস্য খাতের সার্বিক উন্নয়ন ও ব্যব¯’াপনাগত উৎকর্ষতা সাধনের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু
করেছে। সময়োপযোগী ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছসহ অন্যান্য জলসম্পদের উৎপাদন বাড়াতে নেওয়া
হয়েছে নানা কার্যকর উদ্যোগ। ফলে দেশের মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৩৬ লক্ষ ৮৪ হাজার মেট্রিক
টনে উন্নীত হয়েছে। ইতোমধ্যেই শেখ হাসিনা সরকারের সুযোগ্য নেতৃত্বে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ
নিষ্পত্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ গভীর সমুদ্রে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকার মালিকানা অর্জন করেছে।
এখন জাতিসংঘ ঘোষিত “টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এস.ডি.জি)” অর্জনে অভ্যন্তরীণ জলাশয়ের পাশাপাশি সামুদ্রিক
বিশাল জলজসম্পদকে সুষ্ঠুভাবে কাজে লাগাতে হবে।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে মাছ চাষের ইতিহাস, মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব, মাছের বাস¯’ানসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক
গুরুত্বসম্পন্ন মাছের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
মৎস্য চাষ ও মাছ চাষ পদ্ধতির ধারণা
বাংলাদেশে মাছ চাষের ইতিহাস খুব বেশী দিনের নয়। তবে নাজির আহমেদ (১৯৪৭-১৯৬০) নতুনভাবে
এদেশে মাছ চাষের গোড়া পত্তন করেন। স্বল্প ব্যয়ে ও স্বল্প পরিশ্রমে প্রচুর মাছ উৎপাদন এবং মাছের ব্যবসা হতে আর্থিক
আয়ের বিরাট সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় কালক্রমে এ অঞ্চলে পুকুরে মাছ চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। দেশে বর্তমানে মাছের চাষ
পদ্ধতিতে বেশ উন্নতি সাধিত হলেও এখনও বিজ্ঞানভিত্তিক শিল্প হিসেবে এটি গড়ে ওঠেনি।
মৎস্য বা মাছ বলতে শীতল রক্ত বিশিষ্ট (ectothermic= cold blooded)) জলজ মেরুদন্ডী প্রাণিকে বোঝায় যারা
অভ্যন্তরিন ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য পরিচালনা করে এবং জোড় বা বিজোড় পাখনার সাহায্যে পানিতে চলাচল করে।
তবে সব মাছই যে শীতল রক্তবিশিষ্ট এমনটি ভাবার অবকাশ নেই। কিছু মাছ আছে যেমন-White shark এবং Tuna মাছ
তাদের দেহের তাপমাত্রা ধরে রাখতে পারে। অর্থাৎ পরিবেশের তাপমাত্রার তারতম্যের সাথে তাদের দেহের তাপমাত্রার
তারতম্য হয় না।
Fish Base এর তথ্য মতে অক্টোবর, ২০১৬ পর্যন্ত পৃথিবীতে ৩৩,৪০০ প্রজাতির কথা জানা যায়। তবে অনেক প্রজাতি
আছে যাদের সস্পর্কে এখনও বর্ণনা করা হয়নি অথবা এখনও অজানা। জানা মাছের প্রজাতির সংখ্যাটি মেরুদন্ডী প্রাণির
অন্যান্য সকল শ্রেণীর (স্তন্যপায়ী, উভচর, সরীসৃপ ও পাখী) সম্মিলিত যোগফলের চাইতেও বেশী। এখানে বিশেষভাবে
উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, যখন আমরা মাছ বা মৎস্য বলি তখন শুধুমাত্র মাছকেই বোঝানো হয়। আর যখন মাৎস্য বলি
তখন মাছের সাথে সাথে অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন সকল জলজ প্রাণীকে বোঝায়।
জীববিজ্ঞানের যে শাখায় মাছের বিভিন্ন দিক যেমন- শ্রেনীবিন্যাস, মাছ চাষ ও ব্যব¯’াপনা, মাছের প্রজনন, প্রতিপালন,
সংরক্ষণ, পরিবহন, বিপণন, রোগতত্ত¡ তথা মাছ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে মৎস্যবিজ্ঞান বলে।
বর্তমানে মাছ চাষের সাথে অন্যান্য অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন জলজ প্রাণি যেমন- চিংড়ি, কাঁকড়া, শামুক, ঝিনুক, ক”ছপ,
ব্যাঙ ইত্যাদি চাষ করা হয়। বিজ্ঞানের ভাষায় মাছ চাষকে বলা হয় একোয়াকালচার (Aquaculture) শব্দটি Latin শব্দ Aqua' যার অর্থ “পানি” এবং English kশব্দ ‘Culture যার অর্থ “চাষ” নামক দু’টি
শব্দের সমম্বয়ে গঠিত হয়েছে। অর্থাৎ (Aquaculture) অর্থ পানিতে চাষ অথবা মাছ চাষ। অন্যভাবে, নিয়ন্ত্রিত বা
অনিয়ন্ত্রিতভাবে অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন জলজ জীবের চাষকে একোয়াকালচার বলে। একে অয়ঁধভধৎসরহম ও বলা হয়।
উদাহরণ স্বরূপ: মাছ চাষ , চিংড়ি চাষ ( ওয়েস্টার চাষ (ঙুংঃবৎ
সীউঈড চাষ ইত্যাদি।
মাছ চাষের অর্থনৈতিক গুরুত্ব (:
পরিবেশিক ও প্রাকৃতিক কারণে মৎস্য চাষে বাংলাদেশ বেশ সুবিধাজনক অব¯’ানে রয়েছে। “মাছে ভাতে বাঙালি"- প্রবাদ
বাক্যটি বাংলাদেশের মৎস্য ঐতিহ্যেরই ইঙ্গিত বহন করে। মাছ এদেশের কোটি কোটি মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহ
পাঠ-১.১
করে। পুষ্টিমান উন্নয়ন কর্মসং¯’ান বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার্জন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মাছ চাষের ব্যাপক
গুরুত্ব রয়েছে।
(১) পুষ্টিমান উন্নয়ন: পুষ্টিগত দৃষ্টিকোন থেকে দেহগঠনে আমিষের ভ‚মিকা ব্যাপক। তুলনামূলক বিচারে প্রাণিজ আমিষ
দেহের জন্য ভালো উ”চ মূল্যের কারণে এদেশের জনসংখ্যার একটি বিরাট অংশ দৈনন্দিন খাবারের সাথে প্রাণিজ
আমিষ বিশেষ করে গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদির মাংসের সং¯’ান করতে পারে না। এই শ্রেণির মানুষের পুষ্টিমান
উন্নয়নে মৎস্য আমিষের ভ‚মিকা তাই অনস্বীকার্য। সস্তায় পওয়া যায় এমন মাছ খেয়ে এদের দৈনন্দিন আমিষের
চাহিদা মিটে। শুধু এরাই নয়, এদেশের প্রায় সব শ্রেনির সব মানুষের কাছেই মাছ সমানভাবে প্রিয়। সাম্প্রতিক তথ্যে
দেখা যায়, বাংলাদেশের মানুষ দৈনিক যে পরিমান প্রাণিজ আমিষ গ্রহণ করে তার প্রায় ৬০% ই আসে মাছ এবং
চিংড়ি থেকে। গুণগত মানে অন্যান্য আমিষের চেয়ে মৎস্য আমিষ ভালো। পর্যাপ্ত পরিমান মাছ খেলে মানুষের
বুদ্ধিমত্তা বাড়ে, রোগের ঝুঁকি কমে এবং সুস্বা¯’্য নিশ্চিত হয়। মিঠা ও লোনা পানির মাছে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড
পাওয়া যায় যা মানুষের শরীরের জন্য বেশ উপকারি। এছাড়া আয়রণ ও জিংকের ভালো উৎস হলো ছোট মাছ।
কাজেই মানুষের দৈনিক খাবারের সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ মাছ খাওয়া উচিত। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে,
এদেশের মানুষের দৈনিক মাথাপিছু মাছ গ্রহণের পরিমান ৬০ গ্রামে উন্নীতকরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
(২) কর্মসং¯’ান সৃষ্টি: দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১১ শতাংশের অধিক বা ১ কোটি ৮৫ লক্ষ লোক হ্যাচারি পরিচালনা, মৎস্য
চাষ, মৎস্য আহরণ, বিক্রি, মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি কাজের সাথে নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করে।
এসব কাজে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করে। প্রাপ্ত তথ্যানুসারে প্রায় ১৫ লক্ষ নারী মৎস্যখাতের বিভিন্ন
কার্যক্রমে নিয়োজিত। সরকারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় মৎস্য সেক্টরে বেকার পুরুষ ও নারীর জন্য কর্মসং¯’ান
সৃষ্টি করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রচলিত হ্যাচারির ব্যবহার আধুনিকায়ন করে পরিবর্তিত
পরি¯ি’তি ও চাহিদা-মাফিক মানসম্পন্ন পোনার উৎপাদন ও প্রাপ্যতা নিশ্চিত করত: সম্ভাব্য সকল জলাশয়কে আধুনিক
চাষ ব্যব¯’ার আওতায় আনতে হবে। একই সাথে উৎপাদিত মৎস্য বিপণন এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যব¯’ারও ব্যাপক
উন্নয়ন ঘটাতে হবে যাতে করে মাছের গুণগত মান ঠিক থাকে এবং মাছ ও মাছজাত পণ্যের বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত
হয়। এসকল ক্ষেত্রে দক্ষ জনবলের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। বেকার নর-নারীদেরকে খাতওয়ারী প্রশিক্ষণের আওতায়
এনে দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে উল্লিখিত ক্ষেত্রগুলোতে কর্মসং¯’ানের ব্যব¯’া করা যেতে পারে।
(৩) বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন: স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য এক গুরুত্বপূর্ণ
ভ‚মিকা পালন করে আসছে। দিনে দিনে এ সেক্টরের অবদান ক্রমাগতভাবে বেড়েই চলেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও
কৃষি সং¯’া (FAO) বলছে মৎস্য খাতে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম সম্ভাবনাময় দেশ। কাজেই, এখাতের অপার
সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।
(৪) আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন: বাংলাদেশে গ্রামে গঞ্জে অসংখ্য পুকুর ডোবা ছড়িয়ে আছে। এসব পুকুরের সিংহভাগ মাছ
চাষের আওতায় আনা হলেও একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এখনও পতিত। পতিত বা আপাত মাছ চাষ অযোগ্য এসব
পুকুরের মালিকানা দেশের প্রান্তিক চাষী বা বিত্তহীনদের হাতে। সংস্কারের মাধ্যমে এ সমস্ত পুকুরে মাছ চাষ করে
বিত্তহীন লোক এবং বেকার যুবকদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব।
(৫) হাঁস-মুরগির খাদ্য: বাংলাদেশে হাঁস-মুরগির চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। সাথে সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে এদের
খাদ্যের চাহিদা। মাছের অব্যবহৃত অংশ যেমন-আঁইশ, কাটা, নাড়িভুঁড়ি ইত্যাদি এবং ফিসমিল (ঋরংযসবধষ) দ্বারা
হাঁস-মুরগির জন্য উত্তম সুষম খাদ্য তৈরী করা সম্ভব। এসব আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য হাঁস-মুরগিকে খাওয়ালে ডিম ও
মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
(৬) পতিত জমির সদ্ব্যবহার: পতিত/অব্যবহৃত জমিতে পুকুর খনন করে মাছ চাষ করলে পারিবারিক মাছের চাহিদা
মেটানোর সাথে সাথে আর্থিকভাবেও কিছুটা সুফল পাওয়া যেতে পারে।
কাজেই উপরের আলোচনা থেকে এটা বলা যায় যে, বাংলাদেশে মাছ চাষের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের মাছ চাষের ইতিহাস সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরী করে ক্লাসে জমা
দিবে।
সারসংক্ষেপ
মাছ চাষের সঠিক ইতিহাস অজানা। বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠি মাছ চাষের গোড়াপত্তনের সাথে জড়িত। বাণিজ্যিকভাবে মৎস্য
হ্যাচারি শুরু হওয়ার পর মাছ চাষ গতি পায়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মাছ চাষ সম্প্রসারিত হয়।
বাংলাদেশের মানুষের দৈনন্দিন প্রাণীজ আমিষের প্রায় ৬০% যোগান দেয় মাছ ও চিংড়ি। তাছাড়া কর্মসং¯’ান সৃষ্টিতে
মৎস্য সেক্টরের ভ‚মাক অনস্বীকার্য। মৎস্য চাষের বহুমাত্রিকীকরণের দরুন মাছের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
দেশের মানুষের চাহিদা পূরনের পাশাপাশি বিদেশে মাছ ও চিংড়ি রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত
হ”েছ।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-১.১
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১। মাছ কিসের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়?
(ক) ফুলকার সাহায্যে (খ) পাখনার সাহায্যে
(গ) ত্বকের সাহায্যে (ঘ) চোখের সাহায্যে
২। অয়ঁধপঁষঃঁৎব' অর্থ কি?
(ক) মাছ চাষ (খ) মাছ ধরা
(গ) মাছ রপ্তানি (ঘ) মাছ আমদানি
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দিন:
মৎস্য চাষী তার পুকুরে কার্পজাতীয় মাছের মি¤্রচাষ শুরু করেছেন। অধিক উৎপাদনের লক্ষ্যে ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে
মাছকে প্রচুর পরিমাণে সম্পূরক খাদ্য দিয়েছেন। তারপরেও তিনি মাছের কাংখিত উৎপাদন পাননি এবং তাকে লোকসান
গুণতে হয়েছে।
৩। শীতকালে পুকুরে খাদ্য প্রয়োগের ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক সিদ্ধান্ত?
(ক) খাদ্য না দেওয়া (খ) খাদ্য কমিয়ে দেওয়া
(গ) প্রচুর খাদ্য দেওয়া (গ) বার বার খাদ্য দেওয়া
৪। শীতকালে মাছ কম খায় অথবা উপবাস থাকে কেন?
র. শীতল রক্তবিশিষ্ট হওয়ায় মাছ দেহের তাপমাত্রা ধরে রাখতে পারে না বিধায়
রর. শীতকালে মাছের বৃদ্ধি কম হয় তাই খাদ্য কম লাগে।
ররর.শীতকালে পানি কমে যায় বিধায়
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র. ও রর (খ) রর ও ররর
(গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
৫। বøæ-ইকোনমি বলেতে নিচের কোনটিকে বোঝানো হয়?
(ক) জলাশয় কেন্দ্রিক অর্থনীতি (খ) পুকুর কেন্দ্রিক অর্থনীতি
(গ) সমুদ্র কেন্দ্রিক অর্থনীতি (ঘ) নদীকেন্দ্রিক অর্থনীতি।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র