পাঙ্গাস মাছের সাথে পরিচিত পাঙ্গাসের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জান

বাংলাদেশের নদ-নদীতে এক সময় প্রচুর দেশী পাঙ্গাস (Pangasius pangasius) পাওয়া যেত। নদী
থেকে মাছটির পোনা সংগ্রহ করে পুকুর দীঘিতে চাষের চেষ্টা করা হয়েছে কিš‘ সফলতা আসেনি। বাংলাদেশ
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রণোদিত প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনের চেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে। পরবর্তিতে ১৯৯০
সালে থাইল্যান্ড থেকে “থাই পাঙ্গাস” আমদানি করা হয়। ১৯৯৩ সালে মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউটে থাই পাঙ্গাসের পোনা
উৎপাদনের সফলতার পর থেকে এর চাষ ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করে।
থাই পাঙ্গাস চাষের সুবিধা
(১) সব ধরনের জলাশয়ে চাষযোগ্য।
(২) চাষের জন্য পোনা পাওয়া যায়।
(৩) দ্রæত বর্ধনশীল।
(৪) একক ও মিশ্র প্রজাতির সাথে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা যায়।
(৫) সম্পূরক খাদ্য গ্রহণ করে।
(৬) পরিবেশের প্রতিক‚লতা সহ্য করতে পারে।
(৭) দাম কিছুটা কম হলেও বাজার চাহিদা ভাল।
(৮) জীবন্ত অব¯’ায় বাজারজাত করা যায়।
(৯) বিদেশেও রপ্তানিযোগ্য।
থাই পাঙ্গাসের একক চাষ
জলাশয় বা পুকুরে শুধু একটি প্রজাতি অর্থাৎ শুধু থাই পাঙ্গাস চাষ করলে তাকে থাই পাঙ্গাসের একক চাষ বলা
হয়। এ ধরনের চাষ মূলত নিবিড় ব্যব¯’াপনায় করা হয়। থাই পাঙ্গাস মাছের একক চাষ পদ্ধতির ধাপগুলো নিচে আলোচনা করা হল:
পুকুর নির্বাচন
বন্যামুক্ত আলো-বাতাস পূর্ণ এলাকায় পুকুর নির্বাচন করতে হবে। এঁটেল দো-আঁশ বা দো-আঁশ মাটির পুকুর পাঙ্গাস চাষের
জন্য উত্তম। পুকুর আয়তাকার হলে ব্যব¯’াপনা করতে সুবিধা হয়। পুকুরের আয়তন হতে হবে ২৫-১০০ শতাংশ এবং
গভীরতা হবে ১.৫-২ মিটার। পুকুরের তলায় কাদার পরিমান ১৫ সে.মি এর বেশি না থাকাই ভাল।
পুকুর প্র¯‘তকরণ
জলজ আগাছা দমন, ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ, রাক্ষুসে মাছ ও অবাঞ্ছিত প্রাণি দমন এবং পাড় ও তলা মেরামত করার পর
যথাক্রমে চুন ও সার প্রয়োগ করে চাষের জন্য পুকুর প্র¯‘ত করতে হয়। উক্ত কাজগুলো যথারীতি আগের মতই করতে হবে
(কই চাষের পুকুর প্র¯‘তকরণ অংশ দেখে নিতে পারেন)। চুন ও সার প্রয়োগের ক্ষেত্রেও কই মাছের একই মাত্রা প্রযোজ্য।
তবে অধিক ঘনত্বে পাঙ্গাস চাষ করলে পুকুরে জৈব সার প্রয়োগ না করাই উত্তম। কারণ পাঙ্গাস চাষে যে পরিমাণ খাদ্য
প্রয়োগ করা হয় তাতে পাঙ্গাসের মল-মূত্রের কারণে পরিবেশ এমনিতেই উর্বর থাকে এবং পানিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রাকৃতিক
খাদ্য জন্মে। অনেক সময় প্রাকৃতিক খাদ্যাধিক্যের ফলে মাছের সমস্যা দেখা দেয়। যে সব খামারি ভাসমান খাদ্য দিয়ে অধিক ঘনত্বে পাঙ্গাস চাষ করবেন তাদের ক্ষেত্রে সার প্রয়োগ বন্ধ রাখা উচিত।
পোনা মজুদ
পুকুর প্র¯‘তির কাজ চলাকালীন ভাল পোনার জন্য নির্ভরযোগ্য নার্সারি/হ্যাচারি মালিকের সাথে যোগাযোগ শুরু করা
বাঞ্চনীয়। ভাল ব্যব¯’াপনা আর ভাল খাবার খাওয়ালেই যে মাছের ভাল উৎপাদন পাওয়া যাবে তা অনেক সময় ঠিক নাও
হতে পারে। ভাল উৎপাদন পাওয়ার পূর্বশর্ত হল ভালো মানসম্মত পোনা। অন্তঃপ্রজনন (ওহনৎববফরহম) জনিত সমস্যার
কারণে সব হ্যাচারির পোনার মান সমান নয়। ভাল ও বিশ্বস্ত হ্যাচারির পোনা দেখে কিনতে হবে। পুকুরে মজুদ করার জন্য
একটু বড় মাপের পোনা (৬-৭ ইঞ্চি লম্বা) হলে ভাল হয়। অনেকে অধিক ফলন পেতে আরো বড় আকারের পোনা (১০০-
১৫০ গ্রাম ওজন/ প্রতিটি) মজুদ করে। সকালের কম তাপমাত্রায় পুকুরে পোনা মজুদ করতে হবে। পোনাকে অবশ্যই
পুকুরের পানির সাথে কন্ডিশনিং (অভ্যস্তকরণ) করে তারপর ছাড়তে হবে। নি¤েœর সারণি অনুসারে পোনার সংখ্যা নির্ধারণ করা যেতে পারে।
সারণি ৫ : পাঙ্গাসের পোনার মজুদ ঘনত্ব/শতাংশ
চাষ পদ্ধতি উন্নত সনাতন পদ্ধতি আধা-নিবিড় পদ্ধতি নিবিড় পদ্ধতি
একক চাষ ১০০-১৫০ টি ১৫০-২০০টি ২৫০<
সম্পূরক খাদ্য প্রয়োগ
পাঙ্গাসের একক চাষ মূলত: সম্পূর্ণভাবে সম্পূরক খাদ্য নির্ভর। তাই পাঙ্গাসকে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার সরবরাহ করতে
হবে। খাদ্য প্রয়োগে ব্যাঘাত ঘটলে উৎপাদনে বিরাট নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। পাঙ্গাসের খাবারে ২৫-৩০% আমিষ
থাকা বাঞ্চনীয়। ইদানিং বাজারে বিভিন্ন ধরনের (ভাসমান, ডুবন্ত ইত্যাদি) পিলেট খাদ্য বিক্রি হয়। তবে এসব খাদ্যের
আমিষের মাত্রা জেনে তারপার কেনা উচিত। তাছাড়া খৈল, চাউলের কুঁড়া, গমের ভ‚ষি, ফিসমিল, ময়দা/আটা, ভিটামিন
প্রিমিক্স ইত্যাদি সমম্বয়ে ৩০% আমিষ সমৃদ্ধ খাবার খামারেই তৈরি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে খাদ্যের খরচ কিছুটা কমে
যায়। এ ধরনের খাদ্যকে "ঋধৎস-সধফব সড়রংঃ ভববফ" বলা হয়। নি¤েœাক্ত হারে উপাদানগুলো ব্যবহার করে সহজেই ৩০%
আমিষ নিশ্চিত করা যাবেসারণি ৬ : পাঙ্গাসের তৈরি খাদ্যে ব্যবহৃত উপাদানের শতকরা হারÑ
উপাদানের নাম শতকরা হার
চালের কুঁড়া/গমের ভ‚ষি ৩৫%
খৈল ৪৫%
ফিশমিল ৫%
ফিস কনসেনট্রেট ১০%
আটা/ময়দা ৫%
ভিটামিন প্রিমিক্স ০.১%
মোট = ১০০%
(বি:দ্র: উপাদানগুলোর ব্যবহার মাত্রা যৎসামান্য পরিবর্তন করা যেতে পারে। তবে বেশি পরিমাণ হেরফের করলে কাঙ্খিত
আমিষ নিশ্চিত করা যাবে না।)
মাছের দেহের ওজনের ৩-৮% হারে খাবার দিতে হবে। চাষের শুরুতে মজুদকৃত পোনার জন্য বেশি হারে খাবার দিতে
হবে এবং পর্যায়ক্রমে ওজন বাড়ার সাথে সাথে তা হ্রাস করতে হবে। সারণিতে বর্ণিত নিয়মে খাদ্য দিলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
সারণি ৭ : পাঙ্গাস মাছের গড় ওজনের সাথে খাদ্য প্রয়োগ হারের সম্পর্ক।
গড় ওজন খাদ্য প্রয়োগের হার
১০০ গ্রাম ৫-৬%
১০১-২০০ গ্রাম ৫-৬%
২০১ গ্রামের উর্ধ্বে ৩-৫%
কৃষিশিক্ষা ২য় পত্র ইউনিট ১
মৎস্য চাষ পৃষ্ঠা-২১
দিনে দুই বার খাবার দিতে হবে। পিলেট খাদ্য পুকুরের বিভিন্ন জায়গায় ছিটিয়ে দিতে হবে। খামারে তৈরি ভিজা খাদ্য
পুকুরে ¯’াপিত ট্রে-তে দেয়া বাঞ্ছনীয়।
আহরণ ও বাজারজাতকরণ :
পাঙ্গাসের ওজন ৫০০ গ্রামের ওপর হলে আহরণ করে বাজারজাতকরণ করা যেতে পারে। বেড় জাল, ঝাঁকি জাল ব্যবহার
করে অথবা পুকুর শুকিয়ে সমস্ত মাছ একবারে আহরণ করা যেতে পারে।
পাঙ্গাসের মাছের রোগ ব্যব¯’াপনা:
পাঙ্গাস বেশ শক্ত প্রকৃতির মাছ। তারপরও পাঙ্গাসের রোগ-বালাই দেখা দিতে পারে। রোগ হওয়ার আগেই প্রতিরোধ
ব্যব¯’া গড়ে তোলাই উত্তম। সেক্ষেত্রে- পুকুর প্র¯‘তকরণ ধাপটি যথাযথভাবে করতে হবে। সু¯’-সবল রোগমুক্ত পোনা
মজুদ করতে হবে। সাধারণত নি¤œমানের চাষ ব্যব¯’াপনা ও পরিবেশগত ধকলের (ংঃৎবংং) কারণে পাঙ্গাস মাছ
প্রোটোজোয়া ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়। এসব ব্যাকটোরিয়াজনিত রোগের চিকিৎসায় তুঁত ব্যবহার বেশ
ফলদায়ক ইকঈ (ইবহুধষ কড়হরঁস ঈযষড়ৎরফব) দ্রবণে ৭-১০ দিন আক্রান্ত মাছকে গোসল করালেও প্রতিকার পাওয়া যেতে
পারে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক যেমন- টেট্রাসাইক্লিন (মাত্রা ৫৫-৭৭ মিগ্রা/কেজি খাবার) খাবারের সাথে মিশিয়ে ৭-১০ দিন আক্রান্ত মাছকে খাওয়ালে প্রতিকার পাওয়া যাবে।
সারসংক্ষেপ
পাঙ্গাস মাছ দামে সস্তা হওয়ায় স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে জনপ্রিয়। নদ-নদীতে দেশী পাঙ্গাস খুব একটা পাওয়া যায়
না। আধুনা বাংলাদেশে থাই পাঙ্গাসের চাষ ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করেছে। ¯’ানীয়ভাবে হ্যাচারিতে গুলোতে থাই
পাঙ্গাসের পোনার সহজ প্রাপ্যতা এর একটি কারন। মাছটি বেশ শক্ত প্রকৃতির হওয়ায় রোগ-বালাই খুব একটা হয় না।
পাঙ্গাস চাষ করে সহজেই লাভবান হওয়া যায়।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-১.৬
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১। দেশি পাঙ্গাসের বৈজ্ঞানিক নাম কোনটি?
(ক) Pangasius sutchi (L) Pangasius pangasius (M) Plotosus canius (N) Wallago attu
২। বাংলাদেশে কত সালে থাই পাঙ্গাস মাছ আমদানি করা হয়?
(ক) ১৯৮৫ সাল (খ) ১৯৯০ সাল
(গ) ১৯৯৫ সাল (ঘ) ২০০০ সাল
ব্যবহারিক : প্রদর্শিত মাছ (রাজপুঁটি, নাইলোটিকা কই ও পাঙ্গাস) শনাক্তকরণ।
মূলতত্ত¡ : মাছ আমিষ জাতীয় খাদ্য। আমাদের দেশের মানুষের আমিষের চাহিদা মেটাতে মাছের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। মাছ
বিদেশে রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়। শিক্ষার্থীরা যাতে মাছ শনাক্ত করতে পারে সে দিকে
বিবেচনায় রেখেই এই পাঠের অবতরণা।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
র. নমুনা মাছ (রাজপুঁটি, নাইলোটিকা কই ও পাঙ্গাস)
রর.. মাছ রাখার জন্য ট্রে/পাত্র
ররর. ফরসেফ বা চিমটা
রা. ফরমালিন
া. খাতা, কলম ইত্যাদি।
কার্যপদ্ধতি:
র. প্রথমে বাজার থেকে চারটি নমুনা মাছ জোগাড় করুন।
রর.. এবার চারটি মাছকে পৃথক পৃথক ট্রেতে রাখুন।
ররর. মাছগুলো যাতে তাড়াতাড়ি পচে না যায় তার জন্য সামান্য পরিমাণ ফরমালিন ব্যবহার করুন।
রা. এবার চিমটা দিয়ে নমুনা মাছগুলো ভালোভাবে নেড়েচেড়ে বহিরাকৃতি পর্যবেক্ষণ করুন।
া. ব্যবহারিক নোটবুকে ট্রেতে রাখা মাছ চারটির চিহ্নিত চিত্র অংকন করুন এবং তাদের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য লিখুন।
ার. ক্লাস শেষে মাছগুলো গøাসজারে ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষণ করুন।
নমুনা-ক: রাজপুঁটি
শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য:
র. রূপালি আঁইশে আবৃত দেহ দেখতে অনেকটা দেশী সরপুঁটির মত। তবে শরীর পার্শ্বীয়ভাবে বেশ চ্যাপ্টা ও পাতলা।
রর. দেশী সরপুঁটি তুলনায় এর মাথা ছোট।
ররর. দেহের সামনে ও পিছনে চাপা এবং মাঝখানে বেশ চওড়া।
রা. মাছটির পিঠের দিকে হালকা মেটে এবং পেটের পাখনার রং হালকা হলুদ।
নমুনাÑখ : নাইলোটিকা
শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য:
র. মাছটি দেখতে ধুসর-নীলাভ থেকে সাদা লালচে।
রর. পৃষ্ঠ পাখনা কালো বর্ণের মার্জিনযুক্ত এবং পু”ছ পাখনা সাদা বর্ণের সরু ও লম্বা দাগযুক্ত ।
ররর. পৃষ্ঠ ও পায়ু পাখনায় শক্ত কাঁটা আছে।
নমুনাÑগ : কই
শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য:
র. দেশী কই-মাছ ছোট অব¯’ায় কালচে ধরনের এবং পরিপক্ক অব¯’ায় পিঠের দিকে বাদামী সবুজ আর পেটের দিকে
হালকা হলুদ রঙের হয়। থাই/ভিয়েতনামী কই-এর দেহ হালকা ফ্যাকাশে ধরনের। দেহের উপরিভাগে ছোট ছোট
কালো দাগ থাকে এবং পাখনাগুলো হালকা হলুদ রঙের হয়।
রর. দেশী কই-এর কানকোর পিছনে কালো দাগ থাকে কিš‘ পু”ছ পাখনার গোড়ায় কালো দাগ থাকে না। থাই কইয়ের
কানকোর পিছনে এবং পু”ছ পাখনার গোড়ায় কালো দাগ থাকে।
ররর. দেশী কই-এর মুখ কিছুটা চোখা (চড়রহঃবফ) এবং থাই কই এর মুখটা ভোঁতা (ইষঁহঃ)।
রা. উভয়েরই পৃষ্ঠ পাখনায় ১৬ থেকে ২০টি এবং পায়ু পাখনায় ৯-১১ টি শক্ত কাঁটা থাকে।
া. মাথার উপরেও আঁইশ বিদ্যমান।
নমুনাÑঘ : পাঙ্গাস (থাই)
শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য:
র. পাঙ্গাসের দেহে কোন আঁইশ থাকে না।
রর. পাঙ্গাস দেখতে রুপালি-সাদা, পিঠের দিকটা নীলাভ-কালচে বর্ণের হয়।
ররর. পিঠে ৯টি ও কানের পাশে ২টি শক্ত কাঁটা থাকে।
রা. এদের ছোট গোঁফ এবং পিঠে এডিপোজ ফিন (অফরঢ়ড়ংব ভরহ) থাকে।
সৃজনশীল প্রশ্ন
১। সিরাজুল একজন প্রান্তিক চাষী। তার একটি পুকুর আছে। তিনি তার পুকুরে মাছ চাষের সিদ্ধান্ত নিলেন। মাছ চাষ
বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষন নিয়ে তিনি পুকুরে মাছ চাষ শুরু করলেন।
ক) মাছ বলতে কী বোঝায়?
খ) বাংলাদেশে মাছের চাষ বৃদ্ধি পাবার কারন বর্ননা করুন।
গ) পুকুরে মাছ চাষ করে লাভবান হতে কী করণীয়? ব্যাখ্যা করুন।
ঘ) বাংলাদেশে মাছ চাষের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন।
২। প্রতি বৎসর সাজু তার এক একরের পুকুরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা ছাড়েন। এতদিন মাছ চাষে তার কোন
বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য ছিল না। তবে এবার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ অনুসারে তিনি ভালভাবে পুকুর প্র¯‘ত করে
বাণিজ্যিকভাবে থাই পাঙ্গাসের চাষ শুরু করতে আগ্রহী হয়েছেন।
ক) একক চাষ কী?
খ) আমাদের দেশে কোন ধরনের মাছ চাষ পদ্ধতি বেশি জনপ্রিয়? ব্যাখ্যা করুন।
গ) বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষে কীভাবে পুকুর প্র¯‘ত করতে হয় তা বর্ণনা করুন।
ঘ) বাংলাদেশে ইদানিং অনেকেই মাছ চাষের দিকে ঝুঁকছে কেন? যুক্তিসহ মতামত দিন।
উত্তরমালা
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.১ ঃ ১। ক ২। ক ৩। খ ৪। ক ৫। গ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.২ ঃ ১। ঘ ২। খ ৩। খ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.৩ ঃ ১। গ ২। ক ৩। খ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.৪ ঃ ১। ঘ ২। খ ৩। ক
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.৫ ঃ ১। ঘ ২। খ ৩। ক
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ১.৬ ঃ ১। খ ২। খ

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]