সমাজকর্ম পেশার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য

আধুনিক বিশ্বে সমাজকর্ম একটি মানব সেবামূলক সাহায্যকারী পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ও সর্বজন স্বীকৃত। অন্যান্য
পেশার মতো সমাজকর্ম পেশার সুনির্দিষ্ট কতগুলো বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান, যা সমাজকর্মকে স্বতন্ত্র মর্যাদায় পরিচিতি দান
করছে।
সমাজকর্ম একটি সক্ষমকারী প্রক্রিয়া ( হিসেবে সমস্যাগ্রস্ত ব্যক্তি, দল ও সমষ্টিকে সুনির্দিষ্ট
পদ্ধতি, কৌশল, নীতি ও মূল্যবোধ এবং জ্ঞান ও দক্ষতার আলোকে সাহায্য করে যাতে তাদের সুপ্ত প্রতিভা (ষধঃবহঃ
য়ঁধষরঃু) ও সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করতে সক্ষম হয়। যেমনÑ
একজন শিক্ষিত ব্যক্তি অজ্ঞানতাবশত ধূমপান করছে। সমাজকর্মী এই ব্যক্তিকে সাহায্যার্থী হিসেবে গ্রহণ করেছে।
এক্ষেত্রে সাহায্যর্থীর ধূমপান সমস্যা নিরসনে তার মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে। আর সাহায্যার্থী যেহেতু শিক্ষিত তাই
তার এই অবস্তুগত সম্পদকে কাজে লাগিয়ে সমস্যা সমাধান করে তার কাঙ্খিত সামাজিক ভূমিকা পালনে সক্ষম করে
তোলায় প্রয়াস চালাবে। সমাজকর্ম পদ্ধতিগতভাবে মানুষের সমস্যা সমাধানে প্রয়াসী। সমাজকর্মের পদ্ধতি প্রধানত
দুই প্রকার। যথাÑ ১. মৌলিক পদ্ধতি ও ২. সহায়ক পদ্ধতি; যা পেশাটির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।
সমাজকর্মের মৌলিক পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে ব্যক্তি সমাজকর্ম, দল সমাজকর্ম, এবং সমষ্টি সংগঠন। তবে বাংলাদেশসহ
অন্যান্য দেশে বর্তমানে সমষ্টি সংগঠন পদ্ধতিটি সমষ্টি সংগঠন ও সমষ্টি উন্নয়ন হিসেবে ব্যবহৃত হচেছ। ব্যক্তিকেন্দ্রিক
সমস্যা ক্ষেত্রে ব্যক্তি সমাজকর্ম, দলকেন্দ্রিক সমস্যার ক্ষেত্র দল সমাজকর্ম এবং সমষ্টিকেন্দ্রিক সমস্যার ক্ষেত্রে সমষ্টি
সংগঠন পদ্ধতি (সমষ্টি সংগঠন ও সমষ্টি উন্নয়ন) প্রয়োগ করা হয়। মৌলিক পদ্ধতির সফল ও যথাযথ অনুশীলনের
জন্য সাহায্যকারী পদ্ধতি হিসেবে সামাজকল্যাণ প্রশাসন, সমাজকর্ম গবেষণা ও সামাজিক কার্যক্রমের সাহায্য নেয়া
হয়ে থাকে।
সমাজকর্ম মূলত একটি কল্যাণধর্মী পেশা হিসেবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণি-লিঙ্গ নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষের
সামাজিক ভূমিকা পালনে তথা কল্যাণে কাজ করে, যা পেশাটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাই সমাজকর্মকে
যঁসধহরঃধৎরধহ পেশা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, সমাজকর্ম পেশার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি মূল্যবোধ, জ্ঞান ও
দক্ষতাভিত্তিক পেশা।
সমাজকর্ম অনুশীলনে অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পেশাগত সম্পর্ক (ৎধঢ়ঢ়ড়ৎঃ) স্থাপন। সমাজকর্ম অনুশীলনে
নিয়োজিতদের সমাজকর্মী বলা হয়। সমাজকর্মী তাঁর কাছে সাহায্য নিতে আসা সাহায্যার্থীর সাথে পেশাগত সম্পর্ক
স্থাপন করেন, যা অন্যান্য পেশার ক্ষেত্রে তেমন দেখা যায় না। সমাজকর্ম একটি সক্ষমকারী পেশা হিসেবে
সাহায্যার্থীর প্রকৃত সমস্যা নির্ণয় করে সমস্যা সমাধানে প্রয়াস চালায়। তাই এক্ষেত্রে সমাজকর্মী ও সাহায্যার্থীর মধ্যে
কার্যকর পেশাগত সম্পর্ক স্থাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেশাগত সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে সাহায্যার্থীর সমস্যা সমাধানে
সমাজকর্মীর প্রচেষ্টা অনেকটা সহজ হয়ে যায়। এই পেশাগত সম্পর্ক স্থাপন সমাজকর্মের একটি শৈল্পিক বিষয়
(ধৎঃরংঃরপ সধঃঃবৎ) হিসেবে বিবেচিত। এক্ষেত্রে সমাজকর্মী সহমর্মিতা আত্মবিযুক্ত ভালবাসা , উষ্ণতা , আন্তরিকতা , সৃজনশীলতা (), কল্পনা শক্তি
(), নমনীয়তা (), কর্মশক্তি (), বিচারবোধ (), ব্যক্তিগত ভঙ্গিমা
ইত্যাদি শৈল্পিক দক্ষতা প্রয়োগ করেন, যা পেশাগত সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ দিক হিসেবে বিবেচিত
হয়। ফলে পেশাগত সম্পর্কের দিক থেকে সত্যিকার অর্থেই সমাজকর্ম অন্যান্য পেশা থেকে পৃথক, স্বতন্ত্র ও গতিশীল
পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
সমাজকর্ম সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য বহুমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন একটি মানব-ক্ষমতায়নমুখী
পেশা হিসেবে স্বীকৃত। ব্যক্তি তথা মানুষের সামাজিক ভূমিকা পালন ক্ষমতা পুনরুদ্ধার,
সংরক্ষণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে সার্বিক কল্যাণ আনয়নে সমাজকর্ম সার্বিক প্রয়াস চালায়, যা পেশাটির গুরুত্বপূর্ণ
বৈশিষ্ট্য। সমাজকর্ম পেশার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি (নধংব) রয়েছে, যা সমাজকর্মকে স্বতন্ত্র পেশার মর্যাদা এনে
দিয়েছে; তা হলো মূল্যবোধভিত্তি (াধষঁব নধংব), জ্ঞানভিত্তি (শহড়ষিবফমব নধংব) এবং দক্ষতাভিত্তি (ংশরষষ নধংব)।
সমাজকর্ম একটি মূল্যবোধ নির্দেশিত (াধষঁব মঁরফবফ) পেশা। এর অর্থ হচ্ছেÑ পেশাগত অনুশীলনের ক্ষেত্রে
একজন সমাজকর্মী তার নিজস্ব বিশ্বাস যেমনÑ ধর্মীয়, জাতিগত ও রাজনৈতিক পরিচয় বা অন্য যেকোন ব্যক্তিগত/
সমষ্টিগত বিশ্বাসের উর্দ্ধে উঠে শুধুমাত্র সমাজকর্মের স্বীকৃত মূল্যবোধের আলোকে সেবাকার্যক্রম পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ
বা সমাজকর্ম শিক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন। এক কথায়, পেশাগত অনুশীলন ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সমাজকর্মের
নির্দেশিত মূল্যবোধের বাইরে ব্যক্তিগত কোনো বিশ্বাস অনুশীলনের সুযোগ নেই। সমাজকর্মের এসব মূল্যবোধ
পেশাটিকে অন্যান্য পেশা হতে পৃথক ও স্বতন্ত্র মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছে। ব্যক্তির মূল্য ও মর্যাদার স্বীকৃতি; ব্যক্তির
আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার; জাতি-ধর্ম-বর্ণ- লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলের জন্য সমান সুযোগ প্রদান; আত্মপরিপূর্ণতার সুযোগ;
সমাজের প্রতি ব্যক্তি ও ব্যক্তির প্রতি সমাজের কর্তব্য; পর্যাপ্ত সুযোগ; জীবন সংক্রান্ত সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি; আত্মনির্ভরতা;
এবং সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার হচ্ছে সমাজকর্মের স্বীকৃত পেশাগত মূল্যবোধ। এসব পেশাগত মূল্যবোধসমূহ
পেশাটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্যও বটে।
সমাজকর্ম অনুশীলনে সাহায্যর্থীর সমস্যা সমাধানে সমাজকর্ম পদ্ধতি প্রয়োগের পাশাপাশি বিভিন্ন কৌশল
অনুসরণ করে থাকে, যা সমাজকর্ম কৌশল (ংড়পরধষ ড়িৎশ ংঃৎধঃবমু) হিসেবে পরিচিত। সামাজিক হস্তক্ষেপ বা
সমাজকর্ম হস্তক্ষেপ (ংড়পরধষ রহঃবৎাবহঃরড়হ ড়ৎ ংড়পরধষ ড়িৎশ রহঃবৎাবহঃরড়হ), সামাজিক উপযোজন (ংড়পরধষ
ধফধঢ়ঃধঃরড়হ), সামাজিক উদ্ভাবন (ংড়পরধষ রহহড়াধঃরড়হ) এবং পরিকল্পিত সামাজিক পরিবর্তন (ঢ়ষধহহবফ ংড়পরধষ
পযধহমব) হচ্ছে সমাজকর্ম পেশার কৌশল যেগুলো সমাজকর্মের নিজস্ব ও স্বতন্ত্র কৌশল হিসেবে পরিচিত।
কিছু ব্যবস্থার (ংুংঃবস) মধ্য দিয়ে সমাজকর্ম ব্যক্তি, দল ও সমষ্টির সমস্যা সমাধান করে থাকে। সেগুলো হচ্ছে
পরিবর্তন প্রতিনিধি ব্যবস্থা (পযধহমব ধমবহঃ ংুংঃবস), সাহায্যার্থী ব্যবস্থা (পষরবহঃ ঝুংঃবস), লক্ষ্য ব্যবস্থা (ঃধৎমবঃ
ংুংঃবস) ও কার্যক্রম ব্যবস্থা (ধপঃরড়হ ংুংঃবস)। সমাজকর্মী পরিবর্তন প্রতিনিধি (পযধহমব ধমবহঃ) হিসেবে
সমস্যাগ্রস্ত বা সাহায্যার্থীর সমস্যা সমাধানে অনুঘটকের (পধঃধষুংঃ) ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে
সমাজকর্মী আউটরিচার (ড়ঁঃৎবধপযবৎ), সক্ষমকারী (বহধনষবৎ), সংযোগকারী (নৎড়শবৎ), মধ্যস্থতাকারী
(সবফরধঃড়ৎ), ক্ষমতায়নকারী (বসঢ়ড়বিৎবৎ), সমন্বয়কারী (পড়ড়ৎফরহধঃড়ৎ), গবেষক (ৎবংবধৎপযবৎ), সুযোগসুবিধা সৃষ্টিকারী (ভধপরষরঃধঃড়ৎ), সম্পদ সমবেতকারী (ৎবংড়ঁৎপব সড়নরষরুবৎ), তথ্য সংগ্রহকারী (ফধঃধ
সধহধমবৎ), প্রশাসক (ধফসরহরঃৎধঃড়ৎ), শিক্ষক (বফঁপধঃড়ৎ), পক্ষ সমর্থনকারী (ধফাড়পধঃব), সূত্রপাতকারী
(রহরঃরধঃরড়হ), আপোসকারী (হবমড়ঃরধঃড়ৎ), আচরণে পরিবর্তন আনয়নকারী (নবযধারড়ৎ পযধহমবৎ),
পরিবর্তনকারীসহ (ধপঃরারংঃ), জনগণের মুখপাত্র (ঢ়ঁনষরপ ংঢ়বধশবৎ) হিসেবে ভূমিকা পালন করে, যা পেশাটির
স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।
বর্তমান শিল্পসমাজে সমাজকর্মের অনুশীলন ও প্রয়োগক্ষেত্র প্রতিনিয়ত বিস্তৃত হচ্ছে। পরিবারকল্যাণ, শিশুকল্যাণ,
নারীকল্যাণ, যুবকল্যাণ, শ্রমকল্যাণ, বয়স্ককল্যাণ, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য, মাদকাসক্তি, অপরাধ ও কিশোর অপরাধ,
সংশোধনমূলক কার্যক্রম, এবং সামরিক ক্ষেত্রে সমাজকর্মের জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োগ হচ্ছে। সমাজকর্মীরা প্রশাসন,
নীতি ও গবেষণা ক্ষেত্রেও ভূমিকা পালন করছে।
সমাজ প্রতিনিয়ত গতিশীল ও পরিবর্তনশীল। গতিশীল ও পরিবর্তনশীল সমাজে মানুষ যখন সামাজিক পরিবেশের
সঙ্গে আন্তক্রিয়ার সক্ষম হয় না, তখন সমাজকর্মী পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় (পযধহমব ঢ়ৎড়পবংং) তাকে সামঞ্জস্য বিধানে
সক্ষম করে তোলে। এক্ষেত্রে সমাজকর্মী গ্রহণ ও সংযুক্তি (রহঃধশব ধহফ বহমধমবসবহঃ), তথ্য সংগ্রহ ও অবস্থা
নিরূপণ (ফধঃধ পড়ষষবপঃরড়হ ধহফ ধংংবংংসবহঃ), পরিকল্পনা ও চুক্তি (ঢ়ষধহহরহম ধহফ পড়হঃৎধপঃরহম), হস্তক্ষেপ ও
পরিবীক্ষণ (রহঃবৎাবহঃরড়হ ধহফ সড়হরঃড়ৎরহম) এবং মূল্যায়ন ও সমাপ্তিকরণ (বাধষঁধঃরড়হ ধহফ ঃবৎসরহধঃরড়হ)
ইত্যাদি সুনির্দিষ্ট ধাপসমূহ অনুসরণ করে থাকে, যা সমাজকর্মের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
জাতিসংঘের সামাজিক কমিশন (ঝড়পরধষ ঈড়সসরংংরড়হ ড়ভ ঃযব টহরঃবফ ঘধঃরড়হং) ১৯৫০ সালে আন্তর্জাতিক
জরিপের ভিত্তিতে সমাজকর্মের তিনটি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোকপাত করেছে। তা হলো :
১। সমাজকর্ম হচ্ছে একটি সাহায্যাকারী কার্যক্রম (ঝড়পরধষ ডড়ৎশ রং ধ যবষঢ়রহম ধপঃরারঃু);
২। সমাজকর্ম হচ্ছে একটি সামাজিক কার্যক্রম, যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জনগোষ্ঠীর কল্যাণের জন্য; মুনাফা অর্জনের জন্য
নয় (ঝড়পরধষ ডড়ৎশ রং ধ ংড়পরধষ ধপঃরারঃু বংঃধনষরংযবফ ভড়ৎ ঃযব নবহরভরঃ ড়ভ পড়সসঁহরঃু, হড়ঃ ভড়ৎ ঢ়ৎড়ভরঃ সড়ঃরাবং);
৩। সমাজকর্ম হচ্ছে একটি সংযোগকারী কার্যক্রম, যার মাধ্যমে অসুবিধাগ্রস্ত ব্যক্তি ও দল তাদের প্রয়োজন পূরণে
সমষ্টির সম্পদকে কাজে লাগাতে পারে। (ঝড়পরধষ ডড়ৎশ রং ধ ষরধংরড়হ ধপঃরারঃু ঃযৎড়ঁময যিরপয ঃযব
ফরংধফাধহঃধমবফ রহফরারফঁধষং ধহফ মৎড়ঁঢ়ং সধু ঃধঢ় পড়সসঁহরঃু ৎবংড়ঁৎপবং.)
আবদুল হাকিম সরকার (২০০৮ : ১৬) তার "সমাজকর্ম অনুশীলন : রীতি ও গতিপ্রবাহ" গ্রন্থে নি¤েœাক্ত একটি ছকের
মাধ্যমে সমাজকর্ম অনুশীলনকে তুলে ধরেছেন :
উপরিউক্ত চিত্র হতে সমাজকর্মের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। সমাজকর্মের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে
ব্যক্তি, দল ও সমষ্টি তথা মানুষকে সামাজিক ব্যবস্থার সঙ্গে সংগতি রেখে কাঙ্খিত পরিবর্তন আনয়নের জন্য দৃষ্টিভঙ্গি
ও আচরণ পরিবর্তনে সাহায্য ও সক্ষম করা।
সারসংক্ষেপ
সমাজকর্ম হচ্ছে একটি মূল্যবোধ নির্দেশিত মানবিক পেশা যা মৌলিক ও সহায়ক পদ্ধতির আওতায় সামাজিক বা
সমাজকর্ম হস্তক্ষেপ, সামাজিক উপযোজন, সামাজিক উদ্ভাবন এবং পরিকল্পিত সামাজিক পরিবর্তন কৌশল প্রয়োগ
করে সমাজস্থ মানুষের বিশেষত অসুবিধাগ্রস্ত ও সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তি, দল ও সমষ্টির সমস্যা সমাধান ও যথাযথ
সামাজিক ভূমিকা পালনে সক্ষম করে তোলে। সমাজকর্ম অনুশীলনে সমাজকর্মী পরিবর্তন প্রতিনিধি হিসেবে
অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে থাকে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-১.৪
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন :
১। সমাজকর্মে সমাজকর্মীর শৈল্পিক বিষয় কোনটি?
ক) ভালোবাসা খ) ¯েœহ-মমতা
গ) সহমর্মিতা ঘ) উত্তেজনা
২। সমাজকর্মের কৌশল কোনটি ?
ক) সামাজিক হস্তক্ষেপ খ) নীতি প্রণয়ন
গ) সামাজিক কার্যক্রম ঘ) সামাজিক গবেষণা

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]