দল সমাজকর্মের ধারণা, উপাদান ও নীতিমালা

দল সমাজকর্মের ধারণা
পেশাদার সমাজকর্মের অন্যতম মৌলিক পদ্ধতি হলো দল সমাজকর্ম। সাধারণত দলীয় সদস্যদের সাথে
শৃঙ্খলাপূর্ণ, নিয়মতান্ত্রিক বা পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করার বিশেষ পদ্ধতি হলো দল সমাজকর্ম। সমাজকর্মের জ্ঞান, দক্ষতা,
নৈপুণ্য ও পেশাগত মূল্যবোধ অনুসরণ করে দলগত পর্যায়ে সমস্যার সমাধান এবং দলীয় উন্নয়নে সেবাদান প্রক্রিয়াকে বলা
হয় দল সমাজকর্ম।
জি. কনকপা এর মতে, দল সমাজকর্ম সমাজকর্মের এমন একটি পদ্ধতি যা উদ্দেশ্যপূর্ণ দলীয় অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ব্যক্তিকে
তার সামাজিক ভূমিকা পালন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যক্তিগত, দলীয় ও সমষ্টিগত সমস্যার অধিকতর কার্যকরী মোকাবিলায়
সহায়তা করে।
এইচ. বি ট্রেকার বলেন, দল সমাজকর্ম হলো দল সমাজকর্মী কর্তৃক দলের সদস্যদের সাহায্য করার এমন একটি পদ্ধতি,
যার মাধ্যমে সমাজকর্মী দলীয় কার্যাবলীতে সদস্যদের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে যাতে তারা নিজেরা
পরস্পরের সাথে সম্পর্কিত হয়ে এবং তাদের প্রয়োজন ও সামর্থ্যের সাথে সঙ্গতি রেখে ব্যক্তি, দল ও সমাজের উন্নতি
বিধানের সুযোগ লাভ করতে পারে।
সুতরাং বলা যায় যে, দল সমাজকর্ম সমাজকর্মের এমন একটি মৌলিক পদ্ধতি, যা উদ্দেশ্যপূর্ণ দলীয় অভিজ্ঞতাকে কাজে
লাগিয়ে দলের সদস্যদের পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াকে এমনভাবে প্রভাবিত করে যাতে দলীয় উদ্দেশ্য অর্জন সম্ভব হয়।
এক্ষেত্রে সমাজকর্মী একাধারে সাহায্যকারী ও সক্ষমকারী হিসেবে কাজ করেন।
৮.২.২ দল সমাজকর্মের উপাদান
যে সকল বিষয় নিয়ে দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়া পরিচালিত হয় তাই হলো দল সমাজকর্মের উপাদান। নিচে দল সমাজকর্মের
উপাদানগুলো আলোচনা করা হলো :
ক. সামাজিক দল : দল সমাজকর্মের প্রাণ বলা হয় দলকে। দল হলো একাধিক ব্যক্তি দ্বারা গঠিত সমাজিক একক। যারা
নির্দিষ্ট সাধারণ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় লিপ্ত হয়। দল সমাজকর্মে সদস্যদের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক
প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে দলের আকার সীমিত হতে হয়।
খ. দল সমাজকর্ম প্রতিষ্ঠান : যে সকল প্রতিষ্ঠান দলীয় সেবাদানে নিয়োজিত তাই হলো দল সমাজকর্ম প্রতিষ্ঠান। দল
সমাজকর্মী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে দলীয় লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে থাকে। দল সমাজকর্ম প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের
হয়ে থাকে। যেমনÑ সরকারি, বেসকারি, একমুখী (কার্যক্রমভিত্তিক, বহুমুখী কার্যক্রমভিত্তিক, প্রত্যক্ষ) সেবাদানকারী,
পরোক্ষ সেবাদানকারী প্রভৃতি। দল সমাজকর্ম প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই দলের চাহিদা পূরণে সক্ষম হতে হবে। এছাড়া দলের
প্রয়োজন বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা, দলকে সেবা প্রদানের জন্য পেশাদার ও অপেশাদার কর্মীবাহিনী সমৃদ্ধ
এবং পেশাগত মূল্যবোধ ও নীতিমালা অনুসরণ করতে হয়।
গ. দল সমাজকর্মী : দল সমাজকর্মে দল সমাজকর্মী হলো মূল চাবিকাঠি। তিনি এক্ষেত্রে একাধারে সাহায্যকারী ও
সক্ষমকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে থাকেন। দল সমাজকর্মের জ্ঞান, দক্ষতা, নীতিমালা, কৌশল প্রভৃতি প্রয়োগে
অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিই হলেন দল সমাজকর্মী। তিনি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে দলকে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে
সহায়তা করেন। একজন দল সমাজকর্মীকে অবশ্যই দলীয় সদস্যদের সাথে উদ্দেশ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন, দলীয় অবস্থা
বিশ্লেষণ, দলের সাথে মেলামেশা, দলীয় অনুভূতি ব্যবহার করে কার্যক্রম পরিচালনা, প্রতিষ্ঠান ও সমষ্টির সম্পদ ব্যবহারসহ
বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ হতে হয়।
ঘ. দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়া : কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে দল সমাজকর্মী পরিচালিত হয় । যে কৌশলের মাধ্যমে
দলের সদস্যদের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল উপায়ে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করেন তাকে দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়া বলে।
দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়া তখনই কার্যকর হয়, যখন সমাজকর্মী ব্যক্তি ও দলের উন্নয়নে দলীয় সদস্যদের মধ্যে সংঘটিত
ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াকে সচেতনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়ার কতগুলো ধাপ বা স্তর রয়েছে। যথাÑ দল
গঠন, মূল্যায়ন ও যাচাই, লক্ষ্য নির্ধারণ ও সংযোগ স্থাপন, পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং মূল্যায়ন ও সমাপ্তি।
৮.২.৩ দল সমাজকর্মের নীতিমালা
দল সমাজকর্ম অনুশীলনে সুনির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা অনুসরণ করতে হয় যা সুশৃঙ্খল, পরিকল্পিত ও সুনিয়ন্ত্রিতভাবে দল
সমাজকর্ম পরিচালনায় সহায়তা করে। দল সমাজকর্মের নীতিমালা নিচে আলোচনা করা হলো :
১. পরিকল্পিত দলগঠন নীতি : দল সমাজকর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো দল। দল সমাজকর্মীকে তার অভিজ্ঞতা
কাজে লাগিয়ে প্রতিষ্ঠানের নীতি অনুসারে পরিকল্পিত দলগঠন করে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য দল সমাজকর্ম কার্যক্রম
বাস্তবায়ন করতে হয়। উত্তম পরিকল্পিত দলগঠন যথাযথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন এবং দলীয় সন্তুষ্টি লাভে সহায়তা করে।
২. সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের নীতি : দলের সদস্যদের কল্যাণে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হয় । উদ্দেশ্য ব্যতীত কোনো
কার্যক্রমই সফল হয় না । সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে দলীয় সদস্যদেরকে বিশেষভাবে দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করে তোলে। এক্ষেত্রে
উদ্দেশ্য নির্ধারণের জন্য সমাজকর্মীকে কিছু বিষয় বিবেচনায় নিতে হয়। যেমনÑ দলীয় সদস্যদের চাহিদা, প্রত্যাশা, সমস্যা,
সম্পদ, সীমাবদ্ধতা, সক্ষমতা, দল ও প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য, দলীয় সদস্যদের মতামত, দৃষ্টিভঙ্গি এবং আন্তসম্পর্কের প্রকৃতি।
৩. দল-কর্মীর মধ্যে সম্পর্কের নীতি : দল সমাজকর্মে সমাজকর্মী-দল সম্পর্ক একটি দ্বিমুখী প্রক্রিয়া। দল সমাজকর্মে
সমাজকর্মী ও দলের মধ্যে অবশ্যই উদ্দেশ্যপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে । সমাজকর্মী ও দলের মধ্যে ভাবের আদান-প্রদানের ফলে
কার্যকর উদ্দেশ্যপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। দল সমাজকর্মী ও দলীয় সদস্যরা পরস্পরকে কীভাবে গ্রহণ করে তার উপর এ
সম্পর্কের কার্যকরিতা অনেকটা নির্ভরশীল। এ সম্পর্ককে কার্যকর করার জন্য অবশ্যই দল সমাজকর্মীকে দলীয়
সদস্যদেরকে আন্তরিকতার সাথে গ্রহণ করা উচিত। তেমনি দলীয় সদস্যরাও দল সমাজকর্মীকে আন্তরিকতা ও উষ্ণতার
সাথে গ্রহণ করবে। আর এভাবেই পেশাগত সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে।
৪. ধারাবাহিক স্বাতন্ত্রীকরণ নীতি : সম্পদ, সামর্থ্য, বৈশিষ্ট্য, নীতি, মূল্যবোধ, লক্ষ্যভেদে যেমন প্রতিটি দল আলাদা তেমনি
দলের প্রত্যেকটি সদস্যও স্বতন্ত্র এবং প্রত্যেকেই এই স্বাতন্ত্রের স্বীকৃতি চায়। স্বাতন্ত্রীকরণ দল সমাজকর্ম অনুশীলনে সাফল্য
লাভের অন্যতম উপায়। তাই দল সমাজকর্ম অনুশীলনে দল ও দলীয় সদস্যদের ক্ষেত্রে এ নীতি অনুসরণ করা দল
সমাজকর্মীর জন্য আবশ্যক।
৫. নির্দেশিত দলীয় আন্তক্রিয়ার নীতি : দল একটি গতিশীল সত্ত¡া। দলকে গতিশীল রাখার ক্ষেত্রে দলীয় সদস্যদের
পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া মূখ্য ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে সমাজকর্মী দলীয় সদস্যদের পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার
গতি ও প্রকৃতিকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন যা দল সমাজকর্মের অন্যতম নীতি। দল সমাজকর্মে দলীয় সদস্যদের
পারস্পরিক আন্তক্রিয়া গঠনকারী উপাদানসমূহ হলোÑ দ্ব›দ্ব, প্রতিযোগিতা, সম্মতি, আনুগত্য, প্রতিপত্তি, অভিযোজন
ইত্যাদি।
৬. দলীয় আত্মনিয়ন্ত্রণের নীতি : দল একটি স্বতন্ত্র সত্ত¡া। সতন্ত্র সত্ত¡া হিসেবে দলের সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আপন
বৈশিষ্ট্য ও যোগ্যতা অনুযায়ী দলকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ দিতে হবে। এক্ষেত্রে দল সমাজকর্মী দলের মধ্যে আত্মবিশ্বাস
সৃষ্টি, দলের সক্ষমতা বৃদ্ধি, দলীয় সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা, সদস্যদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের
বিকাশ, সদস্যদের মধ্যে উন্নয়নের আকাক্সক্ষা সৃষ্টি এবং দায়িত্ববোধ ও স্বাধীনতার চেতনা সঞ্চারে সহায়তা করবে।
৭. নমনীয় কর্মমুখী প্রতিষ্ঠানের নীতি : এই নীতিটি প্রতিষ্ঠান ও দল উভয় ক্ষেত্রে অনুশীলন জরুরি। সেবাদানকারী
প্রতিষ্ঠানের সাংগঠনিক কাঠামো নমনীয় হওয়া প্রয়োজন, যাতে দলীয় ও সামাজিক পরিবর্তন এবং প্রত্যাশার সাথে সামঞ্জস্য
রেখে নতুন সেবাকার্যক্রম গ্রহণ, পুরাতন কর্মসূচির সংশোধন এবং সাংগঠনিক কাঠামোর পরিবর্তন আনা যায়। অন্যদিকে
দলের সাংগঠনিক কাঠামোও নমনীয় হতে হবে, যেন সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনা সম্ভব হয় এবং
দলের উন্নতির জন্য পরিবর্তন জনিত অবস্থার সাথে দল খাপ খাওয়াতে সক্ষম হয়।
৮. প্রগতিশীল কর্মসূচি গ্রহণ নীতি : প্রত্যেকটি দলের লক্ষ্য অর্জনের অন্যতম উপায় হলো সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী
কর্মসূচি প্রণয়ন। দল সমাজকর্মে কর্মসূচি প্রণয়নে দলীয় সদস্যদের আগ্রহ, সক্ষমতা, অভিজ্ঞতা, চাহিদা ও যোগ্যতা
বিবেচনায় আনতে হয়। এক্ষেত্রে সমাজকর্মী দলীয় সদস্যদের মতামত প্রকাশের মাধ্যমে তাদের দ্বারা সময়োপযোগী
কর্মসূচি প্রণয়নে উদ্বুদ্ধ করে থাকেন।
৯. সম্পদের সদ্ব্যবহার নীতি : এই নীতির মাধ্যমে দলের লক্ষ্য অর্জন ও সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন উৎস্য হতে প্রাপ্ত
বস্তুগত ও অবস্তুগত সম্পদের (দলীয় সম্পদ, প্রতিষ্ঠানের সম্পদ, সমষ্টির সম্পদ) সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়।
১০. মূল্যায়ন নীতি : দল সমাজকর্ম একটি গতিশীল প্রক্রিয়া যা পরিবর্তিত সামাজিক অবস্থা ও পরিবেশ অনুযায়ী সেবা
প্রদান করে থাকে। এ কারণে দল সমাজকর্ম কার্যক্রমের সাফল্য, ব্যর্থতা, সক্ষমতা, দুর্বলতা প্রভৃতি বিষয়ে মূল্যায়ন
প্রয়োজন হয়। এই মূল্যায়ন দল সমাজকর্মের কার্যকারিতা যাচাইয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দলের সদস্যদের জন্য যথাযথ
কর্মকৌশল নির্ধারণে সহায়তা করে।
সারসংক্ষেপ
পেশাদার সমাজকর্মের অন্যতম মৌলিক পদ্ধতি হলো দল সমাজকর্ম। সমাজকর্মের জ্ঞান, দক্ষতা, নৈপূণ্য ও কৌশল
প্রয়োগ করে দলীয় পর্যায়ে সমস্যার সমাধান এবং দলের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সেবাদানের প্রক্রিয়াকে বলা হয় দল
সমাজকর্ম। এক্ষেত্রে দল সমাজকর্মীর অংশগ্রহণের পাশাপাশি দলীয় সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ জরুরি। দল
সমাজকর্মে সমাজকর্মী একাধারে সাহায্যকারী ও সক্ষমকারীর ভূমিকা পালন করে থাকেন। দল সমাজকর্ম সাধারনত
চারটি উপাদানের সমন্বিত রূপ। যেমনÑ ক) সামাজিক দল, খ) দল সমাজকর্ম প্রতিষ্ঠান, গ) দল সমাজকর্মী এবং ঘ)
দল সমাজকর্ম প্রক্রিয়া। এছাড়া দল সমাজকর্ম অনুশীলনে সুনির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা অনুসৃত হয়। যথাÑ ১) পরিকল্পিত দল
গঠন নীতি, ২) সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের নীতি, ৩) দল-কর্মীর মধ্যে সম্পর্কের নীতি, ৪) ধারাবাহিক স্বাতন্ত্রীকরণ নীতি, ৫)
নির্দেশিত দলীয় আন্তক্রিয়ার নীতি, ৬) দলীয় আত্মনিয়ন্ত্রণের নীতি,৭) নমনীয় কর্মমুখী প্রতিষ্ঠানের নীতি, ৮) প্রগতিশীল
কর্মসূচি গ্রহণ নীতি, ৯) সম্পদের সদ্ব্যবহার নীতি এবং ১০) মূল্যায়ন নীতি।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.২
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন :
১। সমাজকর্মের কোন পদ্ধতিতে সমাজকর্মী একাধারে সাহায্যকারী ও সক্ষমকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করেন?
ক) ব্যক্তি সমাজকর্মে খ) দল সমাজকর্মে
গ) সমষ্টি সংগঠনে ঘ) সমষ্টি উন্নয়নে
২। দল সমাজকর্মের উপাদান কয়টি?
ক) ৪টি খ) ৫টি
গ) ৬টি ঘ) ৭টি
৩। দল সমাজকর্মীকে যেসব গুণের অধিকারী হতে হয়Ñ
র. জ্ঞানসম্পন্ন
রর. অভিজ্ঞতাসম্পন্ন
ররর. দক্ষতাসম্পন্ন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র. রর ও ররর

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]