সমষ্টি সংগঠনের প্রয়োগক্ষেত্র
সমাজকর্মের মৌলিক পদ্ধতি হিসেবে সমষ্টি সংগঠন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সমষ্টির কল্যাণে প্রয়োগ করা হয়।
তবে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের শহরাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন চাহিদা পূরণ ও সমস্যা সমাধানে এ
পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষিতে শহরাঞ্চলের সমষ্টি সংগঠনের
প্রয়োগক্ষেত্রসমূহ আলোচনা করা হলো :
১. সমষ্টির সমস্যা নির্ণয় : বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ন্যায় শহরাঞ্চলেও নানাবিধ জটিল ও বহুমুখী সমস্যা বিদ্যমান।
দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট এ সমস্যাবলী চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সমষ্টি সংগঠন প্রয়োগ করা
যেতে পারে। চিহ্নিত সমস্যাসমূহের ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সমষ্টি সংগঠন পদ্ধতি প্রয়োগ করে
সমস্যাগুলোর কারণ, ধরন, প্রকৃতি ও প্রভাব নির্ণয় করা যেতে পারে।
২. স্থানীয় সম্পদ চিহ্নিতকরণ : শহরাঞ্চলে বিদ্যমান সমস্যাবলী নির্ণয়ের মাধ্যমে সমাধান প্রদানের ক্ষেত্রে সম্পদ একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্থানীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার ছাড়া সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। এজন্য অনুসন্ধানের ম্যাধমে
স্থানীয় সম্পদ চিহ্নিত করে তা যথাযথ ব্যবহারে সমষ্টি সংগঠন প্রয়োগ করা যেতে পারে।
৩. সংস্থার কার্যাবলীর সমন্বয় সাধন : শহর সমষ্টির সমস্যা সমাধানে সরকারি-বেসরকারি সংস্থাসমূহের কার্যাবলীর মধ্যে
সমন্বয় সাধন অতীব জরুরি। শুধু তাই নয়, সরকারি ও বেসরকারি কার্যক্রমের সাথে স্থানীয় সমষ্টির কার্যক্রমও সমন্বয় করা
প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সমাজকর্মের সমষ্টি সংগঠন পদ্ধতির প্রয়োগ অত্যন্ত ফলপ্রসূ।
৪. দ্ব›দ্ব দূরীকরণ : সমষ্টির সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে একাধারে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে অনুদান গ্রহণ করা হয়।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে বিরাজমান দ্ব›দ্ব সংঘাত দূর করে প্রতিষ্ঠানের সম্পদকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে সমষ্টি
সংগঠনের প্রয়োগ অতীব জরুরি।
৫. জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ : সমষ্টির সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে
সমষ্টির সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি আবশ্যক। এক্ষেত্রে সমষ্টির সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব ও
কর্তব্য সচেতন করে তোলা প্রয়োজন। দায়িত্ব-কর্তব্য সচেতন সদস্যরা তাদের যথাযথ ভূমিকা পালনের মাধ্যমে উন্নয়ন
কার্যক্রমে যথার্থ ভূমিকা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে সমষ্টি সংগঠন পদ্ধতি প্রয়োগ করে সমষ্টির সদস্যদের মধ্যে
সহযোগিতামূলক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা যায়।
৬. সম্পদের সদ্ব্যবহার : সম্পদের সদ্ব্যবহার সমষ্টি সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সমষ্টির জনগোষ্ঠীর
বিনোদনমূলক কাজের জন্য পার্ক, খেলার মাঠ, শিশুদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টিসহ এলাকায় বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস
সরবরাহ নিশ্চিত করা, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিজস্ব সম্পদের সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান
করে সমষ্টির উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে সমষ্টি সংগঠন প্রয়োগ করা যেতে পারে।
৮.১২.২ সমষ্টি উন্নয়নের প্রয়োগক্ষেত্র
পেশাদার সমাজকর্মের মৌলিক পদ্ধতি সমষ্টি উন্নয়ন সাধারণত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশসমূহের সমষ্টির উন্নয়ন এবং
উন্নত বিশ্বের অনুন্নত অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর সামগ্রিক চাহিদা বা প্রয়োজন পূরণের মাধ্যমে সার্বিক উন্নয়ন সাধনের ক্ষেত্রে
ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। এ পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে সমষ্টির জনগণকে তাদের নিজস্ব সমস্যা সমাধানে সচেতন
করে তোলা হয় যাতে তারা নিজেদের প্রয়োজন পূরণে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে আগ্রহী হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে যে
সকল ক্ষেত্রে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায় সেগুলো হলো :
১. পল্লী উন্নয়ন : বাংলাদেশের অধিকাংশই লোক গ্রামীণ এলাকায় বসবাস করে। পল্লীর এই বিশাল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই
অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে অনগ্রসর। এই অনগ্রসরতা কাটাতে তাদের পর্যাপ্ত সম্পদ ও সামর্থ্য
নেই। এক্ষেত্রে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে উন্নতমানের বীজ ও যন্ত্রপাতি সরবরাহ, সমবায়ভিত্তিক কৃষি খামার
প্রতিষ্ঠা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে তাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলা
যায়।
২. যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন : সমষ্টির সামগ্রিক উন্নয়নের অন্যতম নির্দেশক হলো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। গ্রামীণ
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে নতুন নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণ, পুরাতন রাস্তাঘাটের সংস্কার, পুল
ও কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।
৩. কার্যকর স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রবর্তন : গ্রামীণ ও শহরের অনুন্নত জনগোষ্ঠীর মধ্যে কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের
অভাব পরিলক্ষিত হয়। সমষ্টি উন্নয়নের মাধ্যমে এ জনগোষ্ঠীর সদস্যদের মধ্যে খাদ্য, পুষ্টি, মা ও শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কে
সচেতনা সৃষ্টি, বিদ্যালয় ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে
তাদেরকে বিভিন্ন উৎপাদনমুখী কর্মকাÐের সাথে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে।
৪. আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি : বাংলাদেশে শ্রমশক্তির বৃদ্ধির তুলনায় কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হওয়ায় বেকারত্ব
ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত কাঁচামালনির্ভর কুটিরশিল্প স্থাপন, হাঁস-মুরগী ও পশুপালন,
মৎস্য খামার, সবজি উৎপাদনসহ বিভিন্ন উৎপাদনমুখী প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি বিশেষভাবে উপযোগী।
৫. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ : বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর অন্যতম প্রধান সমস্যা হলো অধিকহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি। পরিবার
পরিকল্পনা কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কুফল সম্পর্কে সচেতন করে তুলে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে
বিভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণে উদ্যোগী করে তোলা যেতে পারে। এছাড়া পারিবারিক পরিবেশের মধ্যে সহযোগিতা, সহানুভূতি ও
সহমর্মিতার সম্পর্ক সৃষ্টি করে পরিবার ব্যবস্থাকে সুশৃঙ্খল করে তুলতে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে।
৬. শিক্ষা সম্প্রসারণ : বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর একটি বিশাল অংশ নিরক্ষর। এই জনগোষ্ঠীকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে
মুক্ত করতে শিক্ষার প্রচলন একান্ত আবশ্যক। এজন্য আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বয়ষ্ক শিক্ষা, নৈশ বিদ্যালয় স্থাপন ও
উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার প্রচলনে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে।
৭. গৃহায়ন : বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের অন্যতম সমস্যা গৃহহীনতা। স্বল্প ব্যয়ে গৃহ নির্মাণ প্রকল্প ও
সমবায়ভিত্তিক গৃহনির্মাণ কার্যক্রমের মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। এছাড়া বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন ও
প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্যোগ ও জরুরি পরিস্থিতিতে সেবা প্রদানের মাধ্যমে জনগণের দুর্দশা লাঘব এবং পরিস্থিতি
মোকাবিলায় সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায়।
৮. স্থানীয় নেতৃত্বের বিকাশ : স্থানীয় পর্যায়ে যথাযথ নেতৃত্ব সৃষ্টি ও নেতৃত্বের বিকাশের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণকে উদ্বৃদ্ধ
করে সমষ্টির সম্পদ ও সামর্থ্যরে যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং সমষ্টির নিজস্ব চাহিদা পূরণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্থাপন
ও তা যথাযথ পরিচালনা ও যুগোপযোগী কর্মসূচি প্রণয়নে সমষ্টি উন্নয়ন প্রয়োগ করা যায়।
৯. সম্পদের সদ্ব্যবহার ও আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন : গ্রামীণ জনসমষ্টির বস্তুগত ও অবস্তুগত অনেক সম্পদ থাকে যা
অব্যবহৃত থেকে যায়। সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে সমষ্টির এ সম্পদসমূহ যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে সমষ্টিকে
স্বাবলম্বী করে তোলা যায়। এছাড়া গ্রামীণ এলাকার জনগণের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক সৃষ্টির ক্ষেত্রে পারস্পরিক
পরিচিতি ও বন্ধনকে সুদৃঢ় করতে সমষ্টি উন্নয়ন প্রয়োগ করা যায়।
১০. স্বাস্থ্য ও পুষ্টিহীনতা দূরীকরণ : মা ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি সম্পর্কে যথাযথ ধারণা ও শিক্ষাদান, রোগ প্রতিরোধে
কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, মাতৃত্বকল্যাণ কেন্দ্র স্থাপন প্রভৃতির মাধ্যমে সমষ্টির জনগণের স্বাস্থ্য ও পুষ্টিহীনতা দূর করতে সমষ্টি
উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায়।
এছাড়াও সমষ্টির জনগণের বিভিন্ন চিত্তবিনোদনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ, সামাজিক শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি বজায় রাখা, সামাজিক
কুসংস্কার ও অজ্ঞতা দূরীকরণে সচেতনতা সৃষ্টি, সমন্বিত উপায়ে সমস্যার সমাধান, প্রচলিত প্রথা, রীতিনীতির সংস্কার সাধন
প্রভৃতি ক্ষেত্রে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে।
সারসংক্ষেপ
সমাজকর্মের মৌলিক পদ্ধতি হিসেবে সমষ্টি সংগঠন ও সমষ্টি উন্নয়ন চাহিদা ও প্রয়োজন পূরণ এবং সমস্যার কার্যকর
সমাধানের মাধ্যমে সমষ্টির সামগ্রিক উন্নয়ন ধারাকে অব্যাহত রাখতে অত্যন্ত ফলপ্রসূ একটি পদ্ধতি। সমষ্টি সংগঠন ও
সমষ্টি উন্নয়ন আবার সমষ্টির অবস্থানের প্রেক্ষিতে প্রয়োগের দিক থেকে দু’ধরনের। যথাÑ সমষ্টি সংগঠন ও সমষ্টি
উন্নয়ন। অনুন্নত বা উন্নয়নশীল বিশ্ব এবং উন্নত বিশ্বের অনুন্নত এলাকায় সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। আবার
উন্নত বিশ্ব এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের শহরাঞ্চলে সাধারনত সমষ্টি সংগঠন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে
সমষ্টি উন্নয়নের প্রয়োগক্ষেত্র হলোÑ ১) পল্লী উন্নয়ন, ২) যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ৩) কার্যকর স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রবর্তন,
৪) আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, ৫) জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, ৬) শিক্ষা সম্প্রসারণ, ৭) গৃহায়ন, ৮) স্থানীয় নেতৃত্বের বিকাশ, ৯)
স্বাবলম্বন, ১০) স্বাস্থ্য ও পুষ্টিহীনতা দূরীকরণ ইত্যাদি। অন্যদিকে বাংলাদেশের শহর সমষ্টিতে সমষ্টি সংগঠনের প্রয়োগ
ক্ষেত্রসমূহ হলোÑ ১) সমষ্টির সমস্যা নির্ণয়, ২) স্থানীয় সম্পদ চিহ্নিতকরণ, ৩) সংস্থার কার্যাবলীর মধ্যে সমন্বয় সাধান,
৪) সংস্থার দ্ব›দ্ব দূরীকরণ, ৫) জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও ৬) সমষ্টির সম্পদের যথাযথ ব্যবহার।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন :
১। সাধারণত অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের সমষ্টির সার্বিক উন্নয়নে সমাজকর্মের কোন মৌলিক পদ্ধতিটি প্রয়োগ করা হয়?
ক) ব্যক্তি সমাজকর্ম খ) দল সমাজকর্ম
গ) সমষ্টি উন্নয়ন ঘ) সমষ্টি সংগঠন
২। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে যে সকল ক্ষেত্রে সমষ্টি উন্নয়ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারেÑ
র. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ
রর. আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি
ররর. চিত্তবিনোদন মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
৩। শহর সমষ্টির সমস্যা সমাধানে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যাবলীর মধ্যে সমন্বয় সাধনে সমাজকর্মের কোন
পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায়?
ক) সমষ্টি উন্নয়ন খ) সমষ্টি সংগঠন
গ) সমাজকর্ম প্রশাসন ঘ) সামাজিক কার্যক্রম
<
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র