শিশুর প্রতিভা বিকাশ ও শিক্ষা লাভে বিদ্যালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিদ্যালয় পরিবেশকে শিশুর জন্য
শিক্ষাবান্ধব ও সৃজনশীল করে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিবাভকদের মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বিদ্যালয়
সমাজকর্ম গুরুত্ব ভূমিকা পালন করে। বিদ্যালয় সমাজকর্মের মূল দর্শন হচ্ছে শিক্ষার্থীর প্রতিভার পরিপূর্ণ বিকাশে বাধা
সৃষ্টিকারী উপাদানগুলোর মূলোৎপাটন। শিক্ষার্থীদের জৈব-মনো-সামাজিক অবস্থা নির্ণয় , কেস ব্যবস্থাপনা, আচরণ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা, মানসিক স্বাস্থ্য নীতি ও কর্মসূচি পরিকল্পনা, সম্পদ উন্নয়ন,
স্কুল ও বিশেষ শিক্ষা সম্পর্কিত সেবা এবং থেরাপিউটিক হস্তক্ষেপ হচ্ছে বিদ্যালয়
সমাজকমের্র ক্ষেত্র। এসব ক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকর্মীরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সেবা প্রদান করে থাকেন।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শ্রেণি ও পরিবেশ থেকে আগত। ফলে অনেকেই বিদ্যালয় পরিবেশে খাপখাওয়াতে সক্ষম হয়
না যা ঝুঁকির কারণ হিসেবে দেখা দেয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষকের পক্ষে পাঠদানের পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা মোকাবিলা করা
সম্ভবপর হয় না। এক্ষেত্রে বিদ্যালয় পরিবেশে শিক্ষার্থীদের সামাঞ্জস্যবিধান, স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে সমন্বয় সাধন,
পবিবার ও সমষ্টির কার্যাবলীকে প্রভাবিত করে শিক্ষার উদ্দেশ্য অর্জনে বিদ্যালয় সমাজকর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পিছিয়ে পড়া, পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়া তথা শিক্ষা বিমুখতার পেছনে বিদ্যমান পারিবারিক,
শারীরিক, মনোস্তাত্তি¡ক ও মেধাগত কারণ নির্ণয় করে যথাপোযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে বিদ্যালয় সমাজকমের্র বিকল্প নেই বললেই
চলে। বিদ্যালয়ের সকল বিত্ত, শ্রেণি ও পেশাভুক্ত পরিবেশের সন্তানেরা অধ্যায়ন করে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন পেশা ও আয়ভুক্ত
পরিবারের শিক্ষার্থীর মধ্যকার হীনমন্যতা ও প্রতিহিংসা দূর করে বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক ও বাঞ্ছিত শিক্ষা-আচরণ গড়ে তোলার
ক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকমের্র প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
বিদ্যালয় পরিবেশে শিক্ষার্থীদের নেতিবাচক আচরণ যেমনÑ স্কুল পালানো, বখাটে ও অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠা,
বিদ্যালয়ভীতি, বিদ্যালয়বিমুখতা, আক্রমণাত্মক আচরণ, ধূমপান বা মাদকে আসক্ত হওয়া, যৌন হয়রানিমূলক কর্মকান্ডে
লিপ্ত হওয়া ইত্যাদির পেছনে বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক ও মনো-সামাজিক কারণ চিহ্নিত করে সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীকে
সক্ষম করে তোলার ক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকমের্র গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
শিল্পসমাজে শিশু-কিশোররা বিভিন্ন ধরনের মনো-সামাজিক সমস্যার কারণে সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়ে যা বিদ্যালয় জীবনেও
নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে। পিতা-মাতার স্নেহবঞ্চনা, বৈরি পারিবারিক পরিবেশ, আর্থিক ও মানসিক দৈন্য, শিক্ষক
কর্তৃক বঞ্চনা, পারিবারিক ভাঙ্গন বা বিচ্ছিন্নতা, অসুস্থতা, প্রতিবন্ধিতা প্রভৃতি কারণ শিক্ষার্থীকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে
সমস্যাগ্রস্ত করে থাকে। শিক্ষার্থীর সাথে সংশ্লিষ্ট এসব বিয়য়ের উপর তথ্য অনুসন্ধান, বিশ্লেষণ, সমস্যার কারণ নির্ণয় এবং
সমাধান পরিকল্পনা প্রণয়নে বিদ্যালয় সমাজকর্মী তার পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতার প্রয়োগ করে থাকেন। বর্তমান সময়ে
শিক্ষার্থীদের বিপথগামিতা, স্কুল ও বাড়ি থেকে পলায়ন, অপরাধ ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হওয়াসহ জঙ্গিবাদে
সম্পৃক্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা করার ক্ষেত্রে পাঠমুখী করে তোলা একান্ত আবশ্যক। এক্ষেত্রে পিতা-মাতা ও শিক্ষকের
পাশাপাশি বিদ্যালয় সমাজকর্মী, শিক্ষক, প্রশিক্ষক, প্রচারক, গবেষক ও বিশ্লেষক হিসেবে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক
কার্যাবলী পালন করে থাকেন। সমাজকমের্র একটি স্পন্দনশীল শাখা হিসেবে বিদ্যালয় সমাজকর্ম একশ বছরের বেশি সময়
ধরে শিক্ষার্থীর বহুমুখী সমস্যার প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে আগামী দিনের সৃজনশীল নাগরিক ও জাতীয় উপযুক্ত কর্ণধার
হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াস চালাচ্ছে। ফলে বর্তমানে সারাবিশ্বেই বিদ্যালয় সমাজকমের্র গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি
পাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে বিদ্যালয় সমাজকর্মীরা চারটি মডেল অনুশীলন করেন যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলো
হলোÑ ঐতিহ্যগত ক্লিনিক্যাল মডেল, বিদ্যালয় পরিবর্তন মডেল, কমিউনিটি স্কুল মডেল এবং সামাজিক মিথস্ক্রিয়া মডেল।
২.১০.২ বিদ্যালয় সমাজকর্মীর ভূমিকা
বিদ্যালয় সমাজকমের্র মূল দর্শন হচ্ছে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক উন্নয়ন আনয়ন করা। তাই বিদ্যালয়ে শিক্ষকের পরিপূরক হিসেবে
শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে বিদ্যালয় সমাজকর্মীর ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ। বিদ্যালয় সমাজকর্মীরা বিদ্যালয় পরিবেশে সমাঞ্জস্যবিধানে
ব্যর্থ, ঝরে পড়া, অমনযোগী, স্কুল পালানো, অপরাধপ্রবণ, মাদকাসক্তিসহ ঝুঁকিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে
শিক্ষকদের পাশাপাশি গতিশীল ও বহুমুখী ভূমিকা পালন করে থাকেন। বিদ্যালয় সমাজকর্মীদের শিক্ষার্থীদের হতাশা,
নৈরাশ্য, মানসিক চাপ, যন্ত্রনা ও অসহায়ত্বের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে পরিবর্তন প্রতিনিধি হিসেবে অন্যতম ভূমিকা
পালন করে। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের স¦াভাবিক শিক্ষণ পরিবেশ বজায় রাখা এবং অগ্রগতি, সমুন্নত ও গতিশীল রাখার
ক্ষেত্রে পরামর্শক, উদ্বুদ্ধকারী, তথ্য সরবারহকারী, তথ্য উদ্ঘাটনকারী ও সাহায্যকারী হিসেবে বিদ্যালয়ে সমাজকর্মীরা
বহুমুখী ভূমিকা পালন করে থাকেন। শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও আবেগীক সমস্যা সমাধানে বিদ্যালয় সমাজকর্মী শিক্ষার্থীকে
প্রত্যক্ষ সেবা প্রদান করে থাকেন। বিদ্যালয় সংক্রান্ত নীতি, পরিবেশ ও অনুশীলন যা শিক্ষার্থীদের কর্মবিমুখতা বা ত্রæটিপূর্ণ
বিকাশের জন্য দায়ী তা পরিবর্তন আনয়নে পরিবর্তনকারী হিসেবেও ভূমিকা পালন করে থাকেন। এছাড়া সমষ্টিকে স্কুলের
প্রস্তাবনা ও কর্মসূচির সম্পর্কে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকর্মী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। এছাড়া
শিক্ষার্থীকে দলীয় ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে পারস্পারিক মিথস্ক্রিয়ার জন্য উপযোগী করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও ভূমিকা পালন
করে থাকেন। বিদ্যালয়ের সর্বজনীন সমস্যা সমাধানের জন্য ঐক্য গড়ার ক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারী ( এবং
সহায়তাকারী ( হিসেবে বিদ্যালয় সমাজকর্মীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিদ্যালয় সমাজকর্মী প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে
সেবাপ্রদান করে শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়নে যে ভূমিকা পালন করে থাকেন তা নিম্নের ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হলোÑ
প্রত্যক্ষ ভূমিকা পরোক্ষ ভূমিকা
একাডেমিক
কেস ম্যানেজমেন্ট
সহযোগিতা
সহায়তা
পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজের মধ্যে সংযোগসাধন
বহুবিষয়ক দল গঠন
হস্তক্ষেপ পরিকল্পনা উন্নয়ন
সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযোগসাধন
পিতা-মাতাকে শিক্ষাপ্রদান
সমস্যা সমাধান
সামাজিক দক্ষতা ও প্রতিরোধে সহায়তা করা
অন্যত্র প্রেরণ
কর্মীদের উন্নয়ন
শিক্ষার্থীদের শিখনে সহায়তা করা
ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন
শিক্ষার উন্নয়ন
জৈব ও মনো-সামাজিক অবস্থা নির্ণয়
সংকট হস্তক্ষেপ
পারিবারিক পরামর্শ ও সহায়তা
বিদ্যালয়, পরিবার ও সমাজের মধ্যে
সংযোগসাধন
ব্যক্তিকে থেরাপী ও পরামর্শ প্রদান
মধ্যস্থতা করা
দলগত থেরাপী ও পরামর্শ প্রদান
পরিলক্ষিত হয় যা ভূমিকা নিম্নের ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হলোÑ
চিত্র ২.১০.২: বিদ্যালয় সমাজকর্মীর কার্যাবলী ও ভূমিকা
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী রোমানা দীর্ঘদিন যাবৎ বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। স্কুলের শিক্ষকেরা
রোমানার সাথে যোগাযোগ করা সত্তে¡ও তারা রোমানাকে স্কুলে পাঠাচ্ছে না। রোমানার মতো আরো অনেক শিক্ষার্থী পঞ্চম
শ্রেণি পাশ করার আগেই ঝরে পড়ছে। এছাড়া এই শ্রেণির অধিকাংশ নারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে পড়ালেখায় অমনযোগী,
একাকিত্ব, হতাশা ও চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শ্রেণিশিক্ষক এ সমস্যা সমাধানের জন্য বিদ্যালয় সমাজকর্মী নিয়োগের উদ্যোগ
নিলেন। বিদ্যালয় সমাজকর্মী উক্ত শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের জন্য সামাজিক গবেষণা
করলেন। এক্ষেত্রে তিনি সামাজিক জরিপ, কেস স্ট্যাডি ও গৃহ পরিদর্শন করলেন। এর মাধ্যমে বিদ্যালয় সমাজকর্মী জানতে
পারলেন যে, উক্ত এলাকার অধিকাংশ জনগণ নিরক্ষর ও দারিদ্র্য কবলিত। তারা নারী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে
অবগত নয়। এছাড়া ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা দেখিয়ে দেয়ার জন্য গৃহশিক্ষক রাখার সামার্থ্য তাদের নেই। বিদ্যালয়
শিক্ষকরাও ততটা ভাল করে পড়া বুঝিয়ে দিতে পারছেন না। এছাড়া এই গ্রামে বয়ঃসন্ধি পরপরই মেয়ে শিক্ষার্থীদের
চলাফেরায় বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়। স্কুলে যাওয়ার পথে যৌনহয়রানির শিকার হতে হয়। তাই ‘উপযুক্ত পাত্র’
পেলেই বাল্য বিবাহ দিয়ে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকর্মী মধ্যস্থতাকারী হিসেবে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ
উন্নয়ন এবং গ্রামের সামাজিক পরিবেশ উন্নয়নে বিদ্যালয়, পরিবার ও সমাজে ভূমিকা পালন করে থাকেন। এছাড়া
সমাজকর্মী গতিশীলতা আনয়নকারী, সমন্বয় ও সংযোগ সাধনকারী, সচেতনতা সৃষ্টিকারী, শিক্ষক ও গবেষক হিসেবে
ভূমিকা পালন করে থাকেন। পরিবর্তন প্রতিনিধি হিসেবে বিদ্যালয়ের পরিবেশগত উন্নয়ন এবং সমাজ ও পরিবেশের
দৃষ্টিভঙ্গির ইতিবাচক ও কাঙ্খিত পরিবর্তনে ভূমিকা পালন করেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পিতা-মাতার মধ্যে
সংযোগ সাধনের জন্য অনুঘটকের ভূমিকাও পালন করে থাকেন।
বিদ্যালয় সমাজকর্মের ভূমিকা
সনাতন বিদ্যালয় সমাজকর্মের ভূমিকা
আধুনিক বিদ্যালয় সমাজকর্মের ভূমিকা
সমর্থনকারী
আচরণ বিশেষজ্ঞ
মানসিক স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা
অ্যালকোহল ও অন্যান্য মাদক অপব্যাবহার বিশেষজ্ঞ
শিক্ষাদল সদস্য
সহিংসতা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ
ব্যবস্থা পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ )
কর্মসূচি গবেষণা বিশেষজ্ঞ (
ব্যক্তি সমাজকর্মী
দল সমাজকর্মী )
ভবঘুরে কর্মকর্তা
পরামর্শক এবং অভিভাবক সংযোগকারী (
চধৎবহঃ খরধংরহম)
বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ^বিদ্যালয় সমাজকর্ম দ্বিতীয় পত্র
ইউনিট দুই পৃষ্ঠা ৫০
সারসংক্ষেপ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-২.১০
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন:
১। বিদ্যালয় সমাজকমের্র মূল দর্শন কোনটি?
ক) শিক্ষার্থীদের সমাগ্রিক উন্নয়ন খ) পিতা-মাতার দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন
গ) শিক্ষক ও অভিভাবকদের কল্যাণ ও উন্নয়ন ঘ) সমাজের সকল শ্রেণির কল্যাণ ও উন্নয়ন
শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়ন দর্শন থেকেই বিদ্যালয় সমাজকমের্র জন্ম। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশ ও শিক্ষা
লাভের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে বিদ্যালয় সমাজকমের্র গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের
ঝরে পাড়া, পিছিয়ে পড়া, স্কুল পালানো, বিদ্বেষমূলক ও অপরাধমূলক আচরণ নিয়ন্ত্রণে বিদ্যালয় সমাজকর্মীরা বহুমুখী
ভূমিকা পালন করেন থাকে যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তাই আধুনিক শিল্পসমাজ শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক কল্যাণে বিদ্যালয়
সমাজকমের্র গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র