সমাজকর্ম আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক সমস্যা সমাধানকারী প্রক্রিয়া। আধুনিক জীবনের নানাবিধা মনো-সামাজিক
সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগ করা হয়। সমাজকর্ম মূলত পদ্ধতিনির্ভর একটি ব্যবহারিক বিজ্ঞান। এর মূল লক্ষ্য
হলো সামাজিক ভূমিকা পালনের জন্য প্রতিটি স্তরের জনগণকে সক্রিয় ও সক্ষম করে তোলা এবং অনুকূল সামাজিক
পরিবেশ সৃষ্টি করা। আধুনিক শিল্পসমাজে পেশাদার সমাজকর্মীরা সাধারণত সমাজকর্মের নীতি ও আদর্শ এবং কৌশল
অনুসরণ করে এ কাজগুলো করে থাকেন।
সমাজের অনাকাঙ্খিত অবস্থা দূরীকরণ, অবহেলিত শ্রেণির স্বার্থ সংরক্ষণ, সর্বোপরি সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে
প্রয়োজন হয় সামাজিক আইন প্রণয়নের। সমাজকর্মীগণ তাদের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে
সামাজিক আইন প্রণয়নে ভূমিকা পালন করে থাকেন।
সামাজিক আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে কতগুলো প্রক্রিয়া বা ধাপ অনুসরণ করতে হয়। যেমনÑ সমস্যা নির্দিষ্ট বা চিহ্নিত করা,
জনমত গঠন, সামাজিক আন্দোলন, আইনের খসড়া তৈরি, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গ্রহণ, সংসদে উপস্থাপন,
সর্বশেষ রাষ্টপ্রধানের অনুমোদন। সামাজিক আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ার এসব ধাপে সমাজকর্মীগণ প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থেকে
কখনো নেতৃত্ব দিয়ে আবার কখনো সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
সমাজকর্মীগণ সমাজকর্ম গবেষণার জ্ঞান ব্যবহার করে প্রথমে সমাজের সমস্যাগুলোর মধ্য থেকে একটি নির্দিষ্ট সমস্যা
চিহ্নিত করে তার প্রকৃতি ও ভয়বহতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করে তোলেন। অতঃপর সমাজ থেকে এ সমস্যা দূর
করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলেন। সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে নীতিনির্ধারণী কর্তৃপক্ষকে এ সমস্যার দিকে
দৃষ্টিপাতে সক্ষম হন। যার ফলে কর্তৃপক্ষ অনেক সময় স্ব-উদ্যোগে আবার কখনো জনগণের চাপে আইন প্রণয়নে বাধ্য
হন। এরপর দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গ্রহণ করা হয়। এখানে সমাজকর্মী একজন সমন্বয়কারীর ভূমিকা
পালন করে থাকেন। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের প্রেক্ষিতে সংসদে উন্মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে অধিকাংশের সমর্থনের
প্রেক্ষিতে আইন পাস হয়। সর্বশেষ রাষ্ট্রপ্রধানের অনুমোদনের প্রেক্ষিতে আইনটি পূর্ণাঙ্গ রুপ পায় এবং আইনটিকে তার
উদ্দেশ্য পূরণের জন্য বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়।
এভাবে সমস্যা চিহ্নিত করা থেকে শুরু করে সামাজিক আইন প্রণয়নের শেষ অবধি একজন সমাজকর্মী তার পেশাগত
জ্ঞান, দক্ষতা ও কৌশল প্রয়োগ করে থাকেন।
৫.১০.২: সামাজিক আইন প্রয়োগে সমাজকর্মীর ভূমিকা
সমাজকর্ম একটি সাহায্যকারী ও সক্ষমকারী প্রক্রিয়া যার রয়েছে বৈজ্ঞনিক ভিত্তি, নিজস্ব জ্ঞানভাÐার, দক্ষতা ও নিজস্ব
মূল্যবোধ। সমাজকর্ম ব্যক্তি, দল ও সমষ্টিকে সাহায্য করার মাধ্যমে তাদের সমস্যাসমূহের সমাধান করে কার্যকর
জীবনযাপনে সক্ষম করে তুলতে প্রয়াসী হয়। অন্যদিকে সমাজকর্মীগণ সমাজকর্মের নীতি ও আদর্শের ভিত্তিতে সংগঠিত
উপায়ে সেবাকর্ম পরিচালনা করে থাকেন।
সমাজকর্মীগণ সমাজের সার্বিক কল্যাণ সাধনের জন্য শুধু সামাজিক আইন প্রণয়নে কার্যকর ভূমিকা পালনের মাধ্যমে তাদের
দায়িত্ব শেষ করেন না। প্রণীত আইনটির যথাযথ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে যাতে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জিত হয় সে ব্যাপারেও
যথাযথ ভূমিকা পালন করে থাকেন।
প্রণীত সামাজিক আইন প্রয়োগের সবচেয়ে বড় বাধা হলো জনগণের সচেতনতার অভাব। এ ক্ষেত্রে সমাজকর্মী জনগণকে
সচেতন ও সংগঠিত করতে বিভিন্ন গণমাধ্যম যেমনÑ সংবাদপত্র, রেডিও, টেলিভিশনে আইনটি সম্পর্কে প্রচারণা চালাতে
পারেন। অন্যদিকে, বিভিন্ন সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমেও আইনটি সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করে থাকেন।
আইন প্রয়োগে যেমন জনগণের সচেতনতার প্রয়োজন তেমনি প্রয়োজন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে উদ্বুদ্ধকরণ।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার উদ্যোগকে উৎসাহিত করা হয়। এক্ষেত্রে সমাজকর্মী একজন
সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করে থাকেন।
অনেক সময় দেখা যায়, প্রণীত সামাজিক আইন বাস্তবায়নে সমাজের প্রচলিত মূল্যবোধ বা প্রথা বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এ
ক্ষেত্রে সমাজকর্মীগণ সমাজের কল্যাণের পথে অনিষ্টকর ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী প্রথা ও মূল্যবোধকে দূর করে গঠনমূলক
ও উন্নয়নমুখী মূল্যবোধ গড়ে তুলতে সচেষ্ট হন।
সামাজিক সমস্যার সমাধান করে সুষ্ঠু সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি করা সমাজকর্মের প্রধান লক্ষ্য কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়
সুষ্ঠু সামাজিক পরিবেশ বিরাজমান না থাকায় সামাজিক আইনের প্রয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়। এক্ষেত্রে সমাজকর্মীগণ সমাজের
বিভিন্ন কুসংস্কার ও কুপ্রথা দূর করে গঠনমূলক সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি করে থাকেন। অনেক সময় দেখা যায়, সমাজে
প্রচলিত আইনের কারণে সামাজিক আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে সমাজকর্মীগণ জনগণকে সচেতন ও
সংগঠিত করে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে পূর্বেকার আইন বা প্রণীত আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন, প্রয়োজনে নতুন আইন
প্রণয়নে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।
সারসংক্ষেপ
সমাজকর্ম একটি সাহায্যকারী ও সক্ষমকারী প্রক্রিয়া যার রয়েছে বৈজ্ঞনিক ভিত্তি, নিজস্ব জ্ঞান ভান্ডার, দক্ষতা ও নিজস্ব
মূল্যবোধ। সমাজকর্ম ব্যক্তি, দল ও সমষ্টিকে সাহায্য করার মাধ্যমে তাদের সমস্যাসমূহের সমাধান করে কার্যকর
জীবনযাপনে সক্ষম করে তুলতে প্রয়াসী হয়। আধুনিক জীবনের নানাবিধ মনো-সামাজিক সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে এটি
প্রয়োগ করা হয়। সমাজের অনাকাঙ্খিত অবস্থা দূরীকরণ, অবহেলিত শ্রেণির স্বার্থ সংরক্ষণ, সর্বোপরি সামাজিক উন্নয়ন
নিশ্চিত করতে প্রয়োজন হয় সামাজিক আইন প্রণয়নের। সমাজকর্মীগণ তাদের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতার সর্বোচ্চ
ব্যবহারের মাধ্যমে সামাজিক আইন প্রণয়নে ভূমিকা পালন করে থাকেন। সমাজকর্মীগণ সমাজের সার্বিক কল্যাণ সাধনের
জন্য শুধু সামাজিক আইন প্রণয়নে কার্যকর ভূমিকা পালনের মাধ্যমে তাদের দায়িত্ব শেষ করেন না। প্রণীত আইনটির
যথাযথ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে যাতে কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জিত হয় সে ব্যাপারেও যথাযথ ভূমিকা পালন করে থাকেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৫.১০
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন:
১। নিচের কোনটি সাহায্যকারী ও সক্ষমকারী প্রক্রিয়া?
ক) সমাজবিজ্ঞান খ) নৃবিজ্ঞান
গ) সমাজকর্ম ঘ) অর্থনীতি
২। সমাজকর্মীগণ সামাজিক আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগে যেসমস্ত ভূমিকা পালন করেÑ
র. সমাজে প্রচলিত সমস্যাগুলোর মধ্যে থেকে একটি নির্দিষ্ট সমস্যা চিহ্নিত করে
রর. সমস্যা দূর করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলে
ররর. আইন প্রয়োগে জনগণকে সচেতন করে তোলে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
ক. বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১। সামাজিক আইন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
ক) ঝড়পরধষ জবভড়ৎস খ) ঝড়পরধষ চৎড়নষবস
গ) ঝড়পরধষ খবমরংষধঃরড়হ ঘ) ঝড়পরধষ চড়ষরপু
২। কোন আইন অনুসারে প্রথম স্ত্রী বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ করা যাবে না?
ক) মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ, ১৯৬১ খ) যৌতুক নিরোধ আইন, ১৯৮০
গ) হিন্দু বিবাহ আইন, ২০১২ ঘ) পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ, ১৯৮৫
৩। ১৯৭৪ সালের শিশু আইন কয়টি ভাগে বিভক্ত?
ক) ৬ টি খ) ৮ টি
গ) ১০ টি ঘ) ১২ টি
৪। যৌতুক নিরোধ আইন, ১৯৮০ অনুযায়ী ধর্ষণের ক্ষেত্রে মৃত্যু ঘটানোর শাস্তি হচ্ছেÑ
র. মৃত্যুদন্ড
রর. যাবজ্জীবন কারাদন্ড
ররর. অর্থদন্ড
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
৫। জসিম একজন সমাজকর্মী। সামাজিক আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগে জসিম সমাজকর্মের যেসকল প্রক্রিয়া অনুসরণ করেÑ
র. নীতি
রর. কৌশল
ররর. মূল্যবোধ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
নিচের উদ্দীপকটি পড়–ন এবং ৬ ও ৭ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দিন:
বাংলাদেশের শিশুদের অধিকার রক্ষার জন্য সরকার একটি বিশেষ আইন প্রণয়ন করে। আইনটি ১৯৭৬ সালে ঢাকায়
এবং ১৯৮০ সালে সারা বাংলাদেশে কার্যকর করা হয়।
৬। উদ্দীপকে কোন আইনের কথা বলা হয়েছে?
ক) রিফরমেটরী স্কুল এ্যাক্ট, ১৮৯৯ খ) প্রবেশন অব অফেন্ডার্স এ্যাক্ট, ১৯৬০
গ) শিশু আইন, ১৯৭৪ ঘ) শিশু ও নারী নির্যাতন দমন আইন, ২০০০
৭। উক্ত আইনের উল্লেখযোগ্য দিক হলোÑ
র. শিশুর বয়স নির্ধারণ
রর. অপরাধী শিশুদের বিচারের জন্য আলাদা আদালত স্থাপন
ররর. গণমাধ্যমে অপরাধী শিশুদের পরিচয় প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
৮। কোনো ব্যক্তি যৌতুক গ্রহণ বা প্রদান করলে অথবা সহায়তা করলে সর্বোচ্চ কত বছর কারাদন্ড হবে?
ক) চার বছর খ) পাঁচ বছর
গ) ছয় বছর ঘ) সাত বছর
৯। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ জারি করা হয় যে কারণেÑ
র. মাদকের সরবরাহ ও অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে
রর. মাদকাসক্তদের শাস্তি দিতে
ররর. মাদকের ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করতে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর
গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর
১০। হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন অনুযায়ী বিবাহ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে পাত্র-পাত্রীর বয়স কমপক্ষে কত বছর হওয়া উচিত?
ক) ছেলে ১৮ ও মেয়ে ১৫ বছর খ) ছেলে ২০ ও মেয়ে ১৮ বছর
গ) ছেলে ২১ ও মেয়ে ১৮ বছর ঘ) ছেলে ২৫ ও মেয়ে ২১ বছর
খ. সৃজনশীল প্রশ্ন
১। দাদা জীবিত থাকা অবস্থায় বাল্যবয়সে রফিকের বাবা মারা যায়। পরবর্তীতে রফিকের দাদার সম্পত্তি ভাগ
বাটোয়ারার সময় তার চাচারা তাকে দাদার সম্পত্তি দিতে অস্বীকার করে। কারণ হিসেবে রফিকের চাচারা দাদা
জীবিত থাকাকালীন তার বাবা মারা যাওয়ার কথা বলে। এ অবস্থায় রফিক কোনো দিশা না পেয়ে তার স্কুলের
শিক্ষকের শরণাপন্ন হয়। রফিকের স্কুলের শিক্ষক বলেন, ষাট এর দশকে প্রণীত একটি আইন দ্বারা মুসলমান
সমাজের এ প্রথা রহিত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আইনটি মুসলিম সমাজের জন্য একটি মাইলফলকও।
ক) জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের সদস্য সংখ্যা কত? ১
খ) যৌতুক বলতে কী বোঝেন? ২
গ) উদ্দীপকে রফিকের স্কুল শিক্ষক কোন আইনের কথা বলেছেন? উত্তরাধিকার নির্ণয়ে উক্ত আইনের বিধান
আলোচনা করুন। ৩
ঘ) “উক্ত আইনটি মুসলিম সমাজের জন্য মাইলফলকও”Ñ উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করুন। ৪
২। গ্রামের দরিদ্র কৃষক রহমত মিয়ার একমাত্র মেয়ে জুলেখার বিয়ে হয় পার্শ্ববর্তী গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে সবুজ
মিয়ার সাথে। একমাত্র মেয়ে হওয়ায় রহমত মিয়া যথাসাধ্য ধুমধাম করে বিয়ের আয়োজন করে। বিয়ের পর কিছুদিন
যেতে না যেতেই সবুজ মিয়া জুলেখার বাবর কাছে ৫০,০০০ টাকা দাবি করে। রহমত মিয়া টাকা দিতে অস্বীকৃতি
জানালে সবুজ ও তার বাবা সুরুজ মিয়া দুজনে মিলে জুলেখার উপর শারীরিক অত্যাচার শুরু করে। জুলেখা নির্যাতন
সইতে না পেরে অবশেষে সে তার স্বামী ও শ্বশুরের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার বিচারে বাপ ও ছেলে দুজনেরই
শাস্তি হয়।
ক) হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন প্রণয়ন করা হয় কবে? ১
খ) সামাজিক আইন বলতে কী বোঝায়? ২
গ) উদ্দীপকে জুলেখার স্বামী ও শ্বশুরের শাস্তি হয়েছে কোন আইনের পরিপ্রেক্ষিতে? ব্যাখ্যা করুন। ৩
ঘ) বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে যৌতুক প্রথা নিরোধের জন্য উক্ত আইনটি কী যথার্থ বলে আপনি মনে করেন? আপনার
উত্তরের স্বপক্ষে মতামত দিন। ৪
উত্তরমালা
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.১ : ১। ক ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.২ : ১। ক ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৩ : ১। ক ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৪ : ১। ক ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৫ : ১। গ ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৬ : ১। ক ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৭ : ১। ক ২। গ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৮ : ১। খ ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.৯ : ১। খ ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৫.১০ : ১। খ ২। ঘ
চূড়ান্ত মূল্যায়ন- ৫ : ১। গ ২। ক ৩। গ ৪। ঘ ৫। ঘ ৬। গ ৭। ঘ ৮। ক
৯। খ ১০। গ
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র