সমালোচনাসহ রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও প্রকৃতি সম্পর্কেএরিস্টটলের তত্ত¡আলোচনা করুন।

ভ‚মিকা: এরিস্টটলকে বাদ দিয়ে প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রচিন্তা কল্পনা করা যায় না। তাঁকে রাজনীতি
বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। কারণ একটি পৃথক ও স্বতন্ত্রবিষয় হিসেবে রাজনীতি বিজ্ঞানের
ভিত তিনিই প্রথম তৈরী করেন। তিনি ছিলেন গ্রীক দার্শনিক প্লেটোর ছাত্র এবং দ্বিগি¦জয়ী বীর
আলেকজান্ডারের গৃহ শিক্ষক। তিনি বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। নীতিশাস্ত্র,
অধিবিদ্যা, রাজনীতি, পদার্থবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যাসহ জ্ঞানের বিভিন্নশাখায় তিনি বিচরণ
করেছেন। রাজনীতি বিষয়ক পুস্তকের মধ্যে তাঁর রচিত ‘দি পলিটিকস্ই’ প্রধান। এ ছাড়াও
তাঁর ‘দি এথিকস্’, ‘দি লজিক’ ইত্যাদি পুস্তকও উল্লেখ যোগ্য। তবে ‘দি পলিটিকস্’ গ্রন্থেই
তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার মূল বিষয়গুলো বিবৃত হয়েছে। খ্রিষ্টপূর্ব৩৮৪ অব্দে ষ্ট্যাগিরা নামক স্থানে তাঁর
জন্ম এবং চালসিস নামক শহরে ৩২২ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে তাঁর মৃত্যু হয়। ‘লাইসিয়্যুম' নামে একটি
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তিনি এথেন্সে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এরিস্টটলের সময় গ্রীসের রাজনৈতিক
অংগন ছিল অস্থির। প্লেটোর একাডেমিতে অধ্যয়নের সময় ও তার পরে তিনি গ্রীসের
রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতার সম্মুখীন হন। ক্রম:ক্ষয়িষ্ণুএই পরিস্থিতি তাঁকে ব্যথিত
করেছিল। অসহনীয় এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তিনি আত্মনিয়োগ করেন।
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার সাথে ঐক্য ও সংহতি বিধান নিশ্চিত করাই ছিল তাঁর চিন্তার মূল
লক্ষ্য। সমকালীন ঘটনার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তিনি বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার মাধ্যমে রাজনীতি
অধ্যয়নে মনোনিবেশ করেছিলেন। প্লেটোর মত কোন আদর্শিক দৃষ্টিতে নয় বরং বাস্তবতার
নিরিখে তিনি রাজনীতি অধ্যয়ন করেছিলেন। পরবর্তী পাঠগুলোর মধ্যে দিয়ে আমরা এরিস্টটল
পলিবিয়াস ও ফিপোকার রাষ্ট্রচিন্তার বিভিন্নদিকের সাথে পরিচিত হতে পারি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীদের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক এরিস্টটলের রাষ্ট্রচিন্তার সংগে পরিচিত হওয়া
বাঞ্ছনীয়। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এরিস্টটলের রাষ্ট্রচিন্তা মূলত তাঁর ‘দি পলিটিকস্’
পুস্তকের মাধ্যমেই প্রকাশ পেয়েছে। আটটি পুস্তক সমম্বয়ে রচিত এই গ্রন্থের বিন্যাসের মধ্যে
যথেষ্ট বিচ্ছিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। তাই কেউ কেউ মনে করেন যে, এটি সমগ্রকোন গ্রন্থের
একটি ভ‚মিকা বিশেষ। প্লেটোর ন্যায় এরিস্টটলের রাষ্ট্রচিন্তা প্রধানত নগর রাষ্ট্রকেন্দ্রিক।
এরিস্টটলের রাষ্ট্রচিন্তার সাথে পরিচিত হওয়ার আগে রাষ্ট্রনীতি অধ্যয়নে তাঁর অনুসৃত পদ্ধতি
জানা দরকার। বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে বিশ্লেষণপূর্বক বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে সমস্তকিছু
যাচাই এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সিদ্ধান্তগ্রহণই হলো তাঁর পদ্ধতির মূল কথা। এ ধরনের
পদ্ধতিকে আরোহী পদ্ধতি (রহফঁপঃরাব সবঃযড়ফ) বলা হয়।
নি¤েœএরিস্টটলের রাষ্ট্রচিন্তার মূল বিষয়গুলো সম্পর্কেআলোচনা করা হলো:
প্লেটোর ন্যায় এরিস্টটল নীতিশাস্ত্রও রাষ্ট্রনীতির মধ্যকার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের উপর বিশেষ জোর
দিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার একটি বিশেষ দিক স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তবে
রাষ্ট্রনীতিকে তিনি স্বতন্ত্রও স্বাধীন সত্তায় প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন। তাঁর মতে ‘রাষ্ট্রই হচ্ছে
মানুষের সর্বোচ্চ সংস্থাÑরাষ্ট্রবিজ্ঞান এই সংস্থা সম্পর্কেআলোচনা করে থাকে, তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞানই
হলো সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান।’ তবে অধ্যাপক স্যাবাইনের অভিমত অনুযায়ী বলা যায় যে, নীতিশাস্ত্র
এবং রাষ্ট্রনীতির সম্পর্কের প্রশ্নেএরিস্টটল প্লেটোর অনুসৃত ধারা থেকে মুক্ত হতে পারেন নি।
এ কারণে উভয়ের রাষ্ট্রচিন্তায় নীতিশাস্ত্রএক উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। এরিস্টটল
বিশ্বাস করতেন, একমাত্র রাষ্ট্রের মাধ্যমেই মানুষ সর্বোৎকৃষ্ট নৈতিক জীবন যাপন করতে
সক্ষম।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও প্রকৃতি
পূর্বসুরীদের মত এরিস্টটলও মনে করতেন ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের সর্বোৎকৃষ্ট বিকাশ রাষ্ট্রের
মাধ্যমেই ঘটে থাকে। এরিস্টটল আরও মনে করতেন মানুষের প্রকৃতির বিবর্তনের মধ্যে রাষ্ট্রের
উৎপত্তি নিহিত। অর্থাৎ প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক উপায়ে রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বিশ্বাস
করতেন মানুষের স্বভাবগত প্রবৃত্তি হল রাষ্ট্রেবসবাস করা। কারণ ‘মানুষ প্রকৃতিগতভাবে
রাজনৈতিক জীব।’ প্রকৃতি প্রদত্ত এই প্রবণতাই মানুষকে রাষ্ট্রনামক সংগঠন গড়ে তুলতে
উদ্ধুদ্ধ করেছে। অন্যান্য জীবের মত মানুষ শুধুবেঁচে থেকেই সন্তুষ্ট নয়,মানুষ যুক্তি ও বুদ্ধি
প্রয়োগ করে উত্তম ভাবে বেঁচে থাকতে চায়। এ প্রবণতার জন্যই মানুষ সংগঠন তৈরী করে
থাকে। এরিস্টটলের মতে,‘রাষ্ট্রব্যক্তি ও সংঘের পূর্ববর্তী।’ তিনি বলতে চান রাষ্ট্রব্যতীত
ব্যক্তির অস্তিত্ব চিন্তা করা যায় না। ব্যক্তির পক্ষে রাষ্ট্রের বাইরে থাকা সম্ভব নয়। ব্যক্তি বা
অন্যান্য সংঘ রাষ্ট্রের মধ্যে থাকে। রাষ্ট্রএকটি পূর্ণাঙ্গ সত্তা। মানবদেহের যেমন বিভিন্নঅঙ্গ
প্রত্যঙ্গ থাকে এবং তাদের সমম্বয়ে পূর্ণাঙ্গ দেহ গঠিত হয়, তেমনি রাষ্ট্রের মধ্যে থাকে ব্যক্তি, এরিস্টটল বিশ্বাস করতেন, একমাত্র রাষ্ট্রের মাধ্যমেই মানুষ সর্বোৎকৃষ্ট নৈতিক জীবন যাপন করতে সক্ষম রাষ্ট্র বিবর্তনের ফল। মানুষ প্রকৃতিগতভাবে রাজনৈতিক জীব সংঘ ইত্যাদি। একটির অনুপস্থিতিতে যেমন দেহ পূর্নাঙ্গতা লাভ করতে পারে না, ঠিক তেমনি
ব্যক্তি বা সংঘ ব্যতীত রাষ্ট্রপূর্ণহতে পারে না। আবার দেহ থেকে বিচ্ছিন্নহলে যেমন কোন
বিশেষ অঙ্গ অর্থহীন হয়ে যায়, তেমনি রাষ্ট্রথেকে ব্যক্তি বা সংঘ বিচ্ছিন্নহলে তার আর অস্তিত্ব
থাকে না। রাষ্ট্রসম্পর্কেএরিস্টটলের জৈব ধারণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সম্পর্কেবলতে গিয়ে এরিস্টটল বলেছেন যে, মানুষের সংঘবদ্ধ জীবনের শুরু
হয়েছিল পরিবার গঠনের মধ্যে দিয়ে। তিনি আরও বলেন' ‘পরিবার গঠনের পেছনে কোন
বহি:শক্তি কাজ করে নি।’ কারণ পুরুষ ও নারীর একত্র বসবাস করার প্রবণতা প্রকৃতি প্রদত্ত।
কিন্তুপরিবার মানুষের জীবনের ব্যাপক ও বহুমুখী সমস্যার মধ্যে সীমিত কিছুমেটাতে পারে
মাত্র। তাই আরও প্রয়োজন মেটানোর লক্ষ্যে মানুষ স্বাভাবিকভাবে কিছুপরিবার নিয়ে গ্রাম বা
সমিতি গঠন করলো। পরবর্তীতে মানুষ দেখলো তার চেয়েও উন্নত সংঘ প্রয়োজন, কারণ
মানুষ পূর্ণতা চায়। আর চূড়ান্তপূর্ণতার লক্ষ্যে খুব স্বাভাবিকভাবেই এলো রাষ্ট্র। তিনি বিশ্বাস
করতেন কেবল রাষ্ট্রই মানুষকে পূর্ণতা দিতে সক্ষম। তাঁর মতে রাষ্ট্রএকটি “স্বয়ংসম্পূর্ণ” একক
বিশেষ।
মানুষ যদি স্বয়ংসম্পূর্ণহতো তাহলে পরিবার, গ্রাম, সংঘ বা রাষ্ট্রকোন সংগঠনেরই প্রয়োজন
হতো না। মানব প্রকৃতির এই অ-স্বয়ংসম্পূর্ণতা, উত্তমের প্রতি প্রতিনিয়ত আকাংখা, ইত্যাদিই
হলো রাষ্ট্রের সৃষ্টির মূল কারণ। এরিস্টটল সমসাময়িক বিপরীত চিন্তাবিদ তথা সফিষ্ট
সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রের উৎপত্তি তত্ত¡-‘রাষ্ট্রএকটি কৃত্রিম প্রতিষ্ঠান’কে অসার প্রমাণ করতে গিয়ে
রাষ্ট্রের উৎপত্তি বিষয়ে একটি বাস্তবসম্মত এবং যুক্তিপূর্ণতত্তে¡র অবতারনা করেছেন।
সমালোচনা
রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও তার প্রকৃতি সম্পর্কেবলতে গিয়ে এরিস্টটল কতকগুলো পূর্বানুমানের আশ্রয়
নিয়েছেন। যেমন, প্রথমত: রাষ্ট্রস্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক উপায়ে সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ পরিবার,
সমিতির উৎপত্তি স্বাভাবিক। এবং এদের থেকেই উদ্ভুত হয়েছে রাষ্ট্র। দ্বিতীয় পূর্বানুমান হলো
রাষ্ট্রএকটি ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ’ প্রতিষ্ঠান। কিন্তুসমালোচকেরা তাঁর এ দু'টি ধারণার সাথে সম্পূর্ণ
একমত হতে পারেন নি। তারা বলতে চান রাষ্ট্রের উৎপত্তি স্বাভাবিক হলেও সেই প্রক্রিয়ার
বিভিন্নপর্যায়ে সম্মতি, ধর্ম, রক্তের সম্পর্কএমনকি বল প্রয়োগ ইত্যাদিরও অবদান আছে।
ইতিহাস তার সাক্ষ্য দেয়। প্রকৃতপক্ষে বহুধর্মী উপাদানের মিলনের ফলেই রাষ্ট্রের আর্বিভাব
হয়েছে।
পরিবার থেকে রাষ্ট্রের যাত্রা শুরু হয়েছে বলে এরিস্টটল ধারণা করেছেন। নৃতাত্তি¡ক দৃষ্টিতে
হয়তো তার এ ব্যাখ্যা যথেষ্ট নয়। পরিবার গঠনের পর্যায়ে উপনীত হওয়ার পূর্বেও হয়তো
মানুষ কোন না কোন ভাবে জীবন যাপন করতো। এই প্রাগৈতিহাসিক পর্যায়ের সাথে
সমম্বয়হীনতা তাঁর রাষ্ট্রতত্ত¡কে প্রশ্নবোধক করে তুলেছে।
তাঁর জৈবতত্ত¡তীব্রভাবে সমালোচিত হয়েছে। রাষ্ট্রের মধ্যে ব্যক্তি সম্পূর্ণরূপে বিলীন- এরূপ
ধারণা সত্য নয়। জৈব তত্তে¡র উপর অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে তিনি রাষ্ট্র, ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যেকার পার্থক্য ভুলে গিয়েছেন। ফলে তাঁর তত্তে¡ গণতন্ত্রও ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতার অভাব পরিলক্ষিত হয়। তবে তাঁর এই তত্তে¡র মধ্য দিয়ে মানুষের গোষ্ঠীবদ্ধ জীবনের স্থায়ী চিত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং রাষ্ট্রসম্পর্কেবিভিন্ন ধারণার যুক্তিপূর্ণ প্রকাশ ঘটেছে। রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাসে এটি একটি মৌলিক সংযোজন। পরবর্তী পাঠসমূহের ভেতর দিয়ে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার অন্যান্য দিক সম্পর্কেআলোচনা করা হবে। প্রকৃতপক্ষে বহুধর্মী উপাদানের মিলনের ফলেই রাষ্ট্রের আর্বিভাব হয়েছে।
সারকথা
এরিস্টটলকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। ‘দি পলিটিক্স’ গ্রন্থেতাঁর রাষ্ট্রচিন্তার মূল
বক্তব্য প্রকাশ পেয়েছে। এরিস্টটল রাষ্ট্রকে একটি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রতিষ্ঠান বলে
বর্ণনা করেছেন। মানুষের যুক্তিবাদী চিন্তাচেতনার নিরিখে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থার
প্রয়োজনে রাষ্ট্রখুব স্বাভাবিক ভাবেই পরিবার সমাজ ইত্যাদির ভেতর দিয়ে উৎপত্তি লাভ
করেছে। রাষ্ট্রকে তিনি একটি জৈবিক সত্তার সাথে তুলনা করেছেন। মানুষকে
প্রকৃতিগতভাবে রাজনৈতিক জীব ভেবেছেন এবং আরও বলেছেন যে, রাষ্ট্রের বাইরে মানুষের জীবন যাপন সম্ভব নয়।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক () চিহ্ন দিন।
১। এরিস্টটলের জন্মস্থান কোথায়?
(ক) এথেন্স; (খ) স্পার্টা;
(গ) মেসিডোনিয়া; (ঘ) ষ্টাগিরা।
২। দি পলিটিকস পুস্তকের লেখক কে?
(ক) প্লেটো; (খ) এরিস্টটল;
(গ) সক্রেটিস; (ঘ) সফিষ্ট সম্প্রদায়।
৩। ‘রাষ্ট্রএকটি কৃত্তিম সংগঠন' এটি কার উক্তি?
(ক) প্লেটোর; (খ) এরিস্টটলের;
(গ) সফিষ্ট সম্প্রদায়ের; (ঘ) সক্রেটিসের।
৪। রাষ্ট্রএকটি প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক সংগঠন-কারণ :-
(ক) রাষ্ট্রবিধাতার সৃষ্টি; (খ) রাষ্ট্রএকটি চুক্তির ফল;
(গ) মানুষ স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিকভাবে রাজনৈতিক জীব:
(ঘ) রাষ্ট্রবল প্রয়োগের দ্বারা সৃষ্ট।
সঠিক উত্তর ১। ঘ ২। খ ৩। গ ৪।গ
২। সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। এরিস্টটল কি ভাবে সমসাময়িক গ্রীক রাজনীতির দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন?
২। আরোহী পদ্ধতি কি?
৩। রাষ্টের জৈব ধারণা কি?
৪। কি ভাবে পরিবার ও সমবায় থেকে রাষ্ট্রের উৎপত্তি হয় এবং কেন?
খ) রচনামূলক প্রশ্ন:
১। সমালোচনাসহ রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও প্রকৃতি সম্পর্কেএরিস্টটলের তত্ত¡আলোচনা করুন।
২। ‘রাষ্ট্রব্যক্তি ও সংঘের পূর্ববর্তী’-এরিস্টটলের এ বক্তব্যের ব্যাখ্যা কি? আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]