মারসিলিওর আইন ও আইন প্রণেতাতত্ত¡আলোচনা করুন।

মারসিলিও পাদুয়া মধ্যযুগের একজন বিশিষ্ট লেখক ও পোপতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্রচিন্তাবিদ ছিলেন।
তিনি ১২৭০ খ্রিষ্টাব্দে ইতালির অন্তর্গত পাদুয়া নামক স্থানে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ
করেন। বিভিন্ন গুণের এক অপূর্ব সমম্বয় ঘটেছিল তাঁর মধ্যে। তিনি ছিলেন একাধারে
আইনবিদ, শিক্ষক, যাজক, চিকিৎসক ও রাজনীতিক। প্রফেসর মারে (গঁৎৎধু)
মারসিলিওকে চতুর্দশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ট চিন্তাবিদ বলে উল্লেখ করেন। পাদুয়ার অনবদ্য রচনায়
নাম ‘ডিফেনসর প্যাসিস’ যার শাব্দিক অর্থ শান্তির রক্ষক। প্যারিস
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এম. এ ডিগ্রী লাভ করে প্রথমে শিক্ষকতা পেশায় নিযুক্ত হন। ১৩১২
সালে তিনি উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর মনোনীত হন। তাঁর শেষ দিনগুলো অতিবাহিত হয়
জার্মান সম্রাট ব্যাভারিয়ার লিউইসের রাজ দরবারে। ১৩৪৩ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মারসিলিও-এর রাষ্ট্রদর্শন: এরিস্টটলের প্রভাব
গ্রীক দার্শনিক এরিস্টটলের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মারসিলিও পাদুয়া তাঁর রাষ্টতত্ত¡ বিশ্লেষণ
করেছেন। তাঁর ‘ডিফেনসর প্যাসিস’ গ্রন্থেতিনি রাষ্ট্রের উৎপত্তি, প্রকৃতি, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য,
সরকারের ধারণা, রাষ্ট্রীয় সংগঠন, রাষ্ট্র-গির্জার সম্পর্কও আইনের প্রয়োজনীয়তা ইত্যাদি
বিষয়ে আলোচনা করেছেন। মধ্যযুগের রাষ্ট্রতত্তে¡র শুধুবিকাশই নয় বরং সমগ্ররাষ্ট্রচিন্তার
ইতিহাসে ডিফেনসর প্যাসিস একটি যুগান্তকারী রচনা।
মারসিলিওর বন্ধুফরাসী পন্ডিত জান্দুনের (ঔধহফঁহ) সহযোগীয়তায় ১৩২৪ সালে তিনি এ
গ্রন্থটি রচনা করেন। ম্যাক ইলওয়েনের মতে এয়োদশ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীতে লিখিত গ্রন্থের
মধ্যে ‘ডিফেনসর প্যাসিস' একটি যুগান্তকারী গ্রন্থ। এই গ্রন্থটি তিনটি খন্ডে বিভক্ত। প্রথম খন্ডে
তিনি রাষ্ট্রের নীতি সম্পর্কেআলোচনা করেছেন। দ্বিতীয় খন্ডে গির্জার উৎপত্তি, বিকাশ ও
সংগঠন সম্পর্কেআলোকপাত করা হয়েছে। তৃতীয় খন্ডে রয়েছে আগের দু’খন্ডের বিষয় বস্তু
আলোচনা ও সিদ্ধান্তসমূহের সারসংক্ষেপ। রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাস নিয়ে যারা গবেষণা ও আলোচনা
করেছেন তাদের সকলেই মারসিলিওর সমুন্নত দৃষ্টিভংগীর প্রশংসা করেছেন। মধ্য যুগে
জনগণের হাতে ক্ষমতা দেয়ার কথা বলে তিনি গণতন্ত্রের ভিত্তি রচনা করেছিলেন।
চিন্তাবিদ এরিস্টটল বিপ্লব সম্পর্কেযা আলোচনা করেছেন মারসিলিও সেগুলোর প্রতি সমর্থন
জানিয়েছেন। এরিস্টটল যেভাবে প্রজ্ঞা আর অভিজ্ঞতা দিয়ে কোন কিছুর সত্যতা বা যথার্থতা
বিচার করতেন, মারসিলিও সেই পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন। তিনি প্রকৃতিবাদ ও যুক্তিবাদের
উপর অধিক গুরুত্বআরোপ করেছেন। এরিস্টটলকে অবলম্বন করে তিনি ধর্মকে দর্শন থেকে
যুক্তিকে বিশ্বাস থেকে এবং গীর্জাকে রাষ্ট্রথেকে পৃথক করেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, রাজনৈতিক ব্যাপারে রাষ্ট্রস্বাধীন ও স্বার্বভৌম। তাই বলা যায় মারসিলিওর রাষ্ট্রও সরকার সম্পর্কিত ধারণা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এরিস্টটলের ধারণার অনুরূপ। এরিস্টটলকে অবলম্বন করে তিনি ধর্মকে দর্শন থেকে যুক্তিকে বিশ্বাস থেকে এবং গীর্জাকে রাষ্ট্র থেকে পৃথক করেন
রাষ্ট্র
মারসিলিও রাষ্ট্রকে একটি জীবন্তসত্তা হিসেবে বিবেচনা করেছেন। মানুষের বিভিন্নপ্রয়োজন
মিটাবার জন্য রাষ্ট্রের জম্ম হয়েছে। রাষ্ট্রএকটি স্বাভাবিক প্রতিষ্ঠান, সমাজবদ্ধতা মানব চরিত্রের
মহৎ গুণ। সাধারণ লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিভিন্নশ্রেণীর জনসাধারণের মধ্যে সহযোগীতাই হচ্ছে
রাষ্ট্রের ভিত্তি। তিনি উল্লেখ করেন যে, কৃষক-শ্রমিক, সৈনিক, বনিক, সরকারী কর্মচারী,
পুরোহিত প্রভৃতি বিভিন্নশ্রেণীর মানুষের সমম্বয়ে রাষ্ট্রগঠিত এবং এদের সুসংহত প্রচেষ্টার
ফলে রাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জিত হয়। সমাজের বিভিন্নস্তরের মানুষ তাদের নির্ধারিত দায়িত্বও কর্তব্য
যথাযথ ভাবে পালন করলে রাষ্ট্রসুস্থ্য ও সবল হয়ে উঠে এবং সমাজে শান্তিও শৃঙখলা প্রতিষ্ঠিত
হয়। কিন্তুদায়িত্বঅবহেলা করলে কিংবা অন্যের এখতিয়ারে হস্তক্ষেপ করলে সমাজে শান্তি
বিঘিœত হয় এবং রাষ্ট্রের স্বাস্থ্যহানি ঘটে। রাষ্ট্রের সুস্থ্য ও শন্তিপূর্ণ অবস্থাকে মারসিলিও
ঞৎধহয়ঁরষষুং হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, রাষ্ট্রের মধ্যে যদি
সমক্ষমতা সম্পন্নপ্রতিষ্ঠান বিরাজ করে এবং একটি অন্যটির উপর প্রাধান্য বিস্তারের চেষ্টা করে
তাহলে রাষ্ট্রের ঐক্য ও সংহতি বিঘিœত হয়।
মারসিলিওর রাষ্ট্রতত্ত¡জাগতিক ও আধ্যাত্মিক সকল ব্যাপারে যাজকদের যে কোন রকমের বল
প্রয়োগের ক্ষমতাকে সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছে। জাগতিক সকল ব্যাপারে তিনি গির্জাকে
রাষ্ট্রের অধস্তন বিভাগে পরিণত করার কথা জোরালো ভাবে উল্লেখ করেন। তিনি পোপের
বিশেষ প্রাধান্যের দাবিকে অস্বীকার করে বলেন যে, পোপ অন্যান্য যাজক বা বিশপদের মতই
একজন সাধারণ ব্যক্তি এবং তাঁদের সবার মর্যাদা সমান। তাঁর এই বক্তব্য গীর্জার প্রচলিত
স্বার্বভৌম ক্ষমতাতত্তে¡র মূলে আঘাত হানে। তিনি ইতালী তথা সমগ্রইউরোপের দ্ব›দ্ব -
সংঘাতপূর্ণপরিস্থিতির কারণ উদঘাটন করতে গিয়ে বলেন যে, এর মূলে রয়েছে পার্থিব ও
আধ্যাত্মিক ব্যাপারে পোপের প্রাধান্য। মারসিলিও এই প্রাধান্যের অবসানের দাবি তুলে
জনসাধারণের রাজনৈতিক ক্ষমতাকে চূড়ান্তশক্তি হিসেবে প্রমাণ করেন।
মারসিলিও রাষ্ট্রও সরকারের কার্যাবলীকে দু'ভাগে বিভক্ত করেন। যথা (১) প্রতিরোধমূলক ও
(২) সহযোগিতামূলক। এই বিবিধ কর্মকান্ড মানুষের চরিত্র থেকে উৎসারিত হয়। তিনি উল্লেখ
করেন যে, প্রতিরোধমূলক কার্যরাষ্ট্রের কর্মকান্ডকে প্রতিহত করে এবং সহযোগিতামূলক কার্য
রাষ্ট্রের কর্মকান্ডকে সম্প্রসারিত করে। তিনি মানব চরিত্র বিশ্লেষণ করে বলেন যে, মানুষের
মধ্যে একদিকে স্বার্থপরতা ও কলহপ্রিয়তা রয়েছে, তেমনি অন্যদিকে রয়েছে যুক্তিবোধ ও
সহযোগিতামূলক মনোভাব। পরবর্তীতে দার্শনিক হব্স্ এক্ষেত্রে তাঁর দ্বারা প্রভাবিত
হয়েছিলেন। এই প্রবণতা থেকে সরকারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সুন্দর সমাজের জন্য
সরকারের প্রাথমিক কাজ হল মানুষের অসামাজিক প্রবণতাগুলো দমন করা। সরকারের দ্বিতীয়
কাজ হল সমাজে শান্তিপ্রতিষ্ঠা করা। শান্তির অর্থহল নিরাপত্তা বোধ। সামাজিক নিরাপত্তা
মানুষকে উন্নতি ও অগ্রগতির দিকে ধাবিত করে।
মারসিলিও সরকারের শ্রেণী বিভাগ সম্পর্কেবিশেষ কোন আলোচনা করেন নি। তাঁর আইন ও
আইন প্রণেতা তত্ত¡থেকে এটি সুস্পষ্ট হয়ে উঠে যে, তিনি গণতন্ত্রের চেয়ে রাজতন্ত্রকে শ্রেয়
বলে মনে করেছেন। তিনি যে বিষয়টির প্রতি অধিক গুরুত্বআরোপ করেছেন তা হল এই যে,
রাজতন্ত্রবংশানুক্রমিক না হয়ে নির্বাচিত হবে। রাজতন্ত্রনির্বাচিত পর্যায়ের হলেই জনগণের
সার্বভৌমত্ব বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। তাঁর এই ধারণায় সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি ফুটে
উঠেছে।
আইন ও আইন প্রণেতাতত্ত¡ আইন সম্পর্কেমারসিলিওর ধারণা তাঁকে এরিস্টটল ও মধ্যযুগ থেকে আলাদা করে স্বতন্ত্র মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। মধ্যযুগের চিন্তাবিদ ও লেখকগণ আইনকে সাধারণের কল্যাণ ও রাষ্ট্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হবেজনসাধারণ যাতে উত্তম জীবন যাপন করতে পারে যাতে তার নিশ্চয়তা বিধান করা। শান্তির অর্থ হল নিরাপত্তা বোধ আইন হলো ন্যায় নীতির বিধান
যুক্তির সাথে সম্পর্কযুক্ত করতেন। তিনি এই প্রথার অবসান ঘটান। আইনকে তিনি সরকার
সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণউপাদান হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিনি বলেন, ‘সমাজ ও সমাজবদ্ধ
মানুষের জন্য যা কল্যাণকর ও ন্যায়সংগত তার যথাযথ উপলদ্ধি হলো আইন।’ আইন হলো
ন্যায় নীতির বিধান। তাঁর মতে আইন হল এমন সব বিধি বিধানের সমষ্টি যা মানুষের বিচারবুদ্ধি
ও যুক্তিবোধপ্রসূত, যা সার্বজনিন ও স্বীকৃত কর্তৃত্ব দ্বারা প্রযোজ্য এবং যার পিছনে রয়েছে
ক্ষমতার সমর্থন। তিনি আইনের যে ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন তা আধুনিকতার আলোকে
সমুজ্জ্বল। মার্সিলিওর আইন প্রণেতার ধারণা তাঁর রাষ্ট্রতত্ত¡কে এক বিশেষ মর্যাদায় আসীন
করেছে।
মারসিলিও আইনকে মূলত দু'টি শ্রেণীতে ভাগ করেন। যথা: ঐশ্বরিক আইন ও মানবিক
আইন। ঐশ্বরিক আইন হল ঈশ্বরের নির্দেশ। কিন্তুমানবিক আইন মানুষের তৈরী। তিনি
ঐশ্বরিক আইন ও মানবিক আইনের নি¤œরূপ সংজ্ঞা প্রদান করেছেন, “ঐশ্বরিক আইন মানুষের
ঐচ্ছিক কার্যাবলী সম্পর্কেমানুষের কোন ধ্যান ধারণা ছাড়াই সরাসরি বিধাতার কাছ থেকে
আগত এমন এক আদেশ যা কেবল মানুষের পরলৌকিক জীবনের উত্তম লক্ষ্য অর্জনের জন্য
কিংবা মানুষের জন্য বাঞ্চনীয় কতিপয় শর্তসুনিশ্চিত করার জন্য ইহলোকে পালন বা বর্জন
করা হয়।” মানবিক আইন মানুষের ঐচ্ছিক কার্যাবলীর জন্য আইন প্রণয়নের ক্ষমতাসম্পন্ন
ব্যক্তিদের কাছ থেকে সরাসরি আগত সকল নাগরিকের কিংবা তার গুরুত্বপূর্ণঅংশের একটি
বিধান। এটি ইহকালের উত্তম লক্ষ্য অর্জনের জন্য বা মানুষের জন্য কা´িখত কতিপয় শর্ত
নিশ্চিত করার জন্য শুধুইহজগতেই পালিত বা বর্জিত হয়।
ঐশ্বরিক ও মানবিক আইন দুটি সম্পূর্ণআলাদা বিধান। ঐশ্বরিক আইনের উৎস স্বয়ং বিধাতা
এবং তাতে মানুষের তেমন কিছুকরণীয় নেই। অন্যদিকে মানবিক আইনের উৎস হল মানুষ
নিজে। এখানে ধর্মের কিছুকরণীয় নেই। মারসিলিও আইনের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তাতে
একথা সুষ্পষ্ট হয়ে উঠে যে তিনি যুক্তি বা ন্যায় বিচার অপেক্ষা মানুষের ইচ্ছার উপর অধিক
গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আইনকে সফলভাবে কার্যকর করতে হলে আইন হতে হবে
সার্বজনীন ইচ্ছার প্রকাশরূপ। এক্ষেত্রে তিনি আইন প্রণেতার উপর বিশেষ গুরুত্বআরোপ
করেছেন। মারসিলিও সমগ্রজনগণকে কিংবা তার গুরুত্বপূর্ণঅংশকে আইন প্রণেতা বলে
অভিহিত করেছেন। আইন প্রণেতার সামনে তিনি একজন ব্যক্তিকে বসিয়ে দিতে চাননি। তাঁর
আইন প্রণেতাতত্তে¡র একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এই যে, তিনি রাজাকে জনগণের প্রভুর
আসন থেকে নামিয়ে তাদের সেবকের আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। তিনি বলেন যে, আইনের
প্রধান উৎস হল আইন প্রণয়ণকারী নিজে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, শাসন বিভাগ আইন
বিভাগের নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে।
সারকথা
মারসিলিও মধ্যযুগের একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ ছিলেন। তিনি তাঁর রাষ্ট্রতত্তে¡র
আলোচনায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এরিস্টটলের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। মারসিলিও তার
‘ডিফেনসর প্যাসিস’ গ্রন্থেসরকারের ধারণা, রাষ্ট্রও গির্জার সম্পর্ক, আইনতত্ত¡ইত্যাদি
বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। আইন সম্পর্কেতার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তাকে স্বতন্ত্রমর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।
নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক () চিহ্ন দিন।
১। মারসিলিও কোন শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ?
(ক) এয়োদশ শতাব্দী; (খ) চর্তুদশ শতাব্দী;
(গ) পঞ্চদশ শতাব্দী; (ঘ) ষোড়শ শতাব্দী।
২। ডিফেনসর প্যাসিস গ্রন্থটি কত সালে রচিত হয়েছিল?
(ক) ১২৭৪; (খ) ১৩১২;
(গ) ১৩২৪; (ঘ) ১৩৪৩।
৩। মারিসিলিও কোন গ্রন্থটিকে তাঁর রাষ্ট্রতত্তে¡র ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেছেন?
(ক) ডিফেনসর প্যাসিস; (খ) ডিফেনসর মাইনর;
(গ) দি রিপাবলিক; (ঘ) পলিটিকস্।
৪। মারসিলিও আইনকে ক'টি শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন?
(ক) ২ টি ; (খ) ৩ টি;
(গ) ৪ টি; (ঘ) ৬ টি।
উত্তরমালা ঃ ১। খ ২। গ ৩। ঘ ৪। ক
রচনামূলক প্রশ্ন
১। রাষ্ট্রতত্ত¡সম্পর্কেমারসিলিওর অভিমত ব্যাখ্যা করুন।
২। মারসিলিওর আইন ও আইন প্রণেতাতত্ত¡আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]