স্ট্যালিনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন।

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে এবং একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক
হিসেবে জোসেফ ভিসারিওনোভিচ ষ্ট্যালিন (১৮৭৯-১৯৫৩) দীর্ঘতম সাফল্যের ইতিহাস রচনা
করে গেলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর ইউরোপ তথা বিংশ শতাব্দীর পৃথিবীতে তিনিই সম্ভবত
সবচে’ শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতা ও ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রকৃত নাম ইউসিফ ভিসারিওনোভিচ
সোসো, স্ট্যালিন নামটি তিনি ১৯১০ সালে ‘লৌহমানব’ অর্থে ধারণ করেন। তিনি ১৮৭৯
সালেরর ২১ শে ডিসেম্বর জর্জিয়ার অন্তর্গত গৌরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন
পেশায় মুচি। তাঁর পিতা মাতা কেউই রুশ ভাষা জানতেন না। স্টালিন গোরী চার্চ স্কুলে
পড়াশুনাকালে (১৮৮৮ - ৯৪) পড়াশুনার মাধ্যম হিসেবে রুশ ভাষা শেখেন। একজন অত্যন্ত
মেধাবী ছাত্র হিসেবে স্ট্যালিন বিদ্যালয়ে পুরো বৃত্তি ভোগ করেন। পুরোহিত্য অর্জনের উদ্দেশ্যে
পড়াশুনাকালে স্ট্যালিন তৎকালীন নিষিদ্ধ সাহিত্য তথা মার্কসের ‘পুঁজি’ অধ্যায়নের মাধ্যমে
রুশ সমাজতান্ত্রিক ভাবধারার গোড়াঁ সমর্থকে পরিণত হন। এই অপরাধে ১৮৯৯ সালে বিদ্যালয়
থেকে বহিষ্কৃত হতে তাঁকে। তিনি টি ‘বিল- ীসি রেল কর্মচারীদের মাঝে সোশ্যাল
ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন প্রচারক হিসেবে তাঁর পেশা শুরু করেন। ১৯০২ সালে পুলিশ
তাঁকে গ্রেফতার করে এবং পরবর্তী বছর তিনি প্যারিস গমন করেন। ১৯০২-১৩ সালের
মাঝামাঝি সময়ে স্ট্যালিন কারাবাস যাপন করেন, সাতবার নির্বাসিত হন এবং ছয়বার পালিয়ে
বেড়ান। সরকার কেবল একবার তাঁকে ১৯১৩-১৭ সাল অব্দি লম্বা সময় নির্বাসনে রাখতে সক্ষম
হয়।
জার শাসনামলের শেষভাগে (১৯০৫-১৭) স্ট্যালিন ছিলেন লেনিনের রাজনৈতিক অনুসারী
মাত্র। তিনি সব সময়েই কমিউনিষ্ট পার্টির বলশেভিক অংশের সমর্থক ছিলেন। দলের প্রতি
তাঁর অবদান ছিল বাস্তবমুখী। ১৯০৭ সালে দলের জন্য অর্থ সংগ্রহের প্রয়োজনে টি
‘বিল- ীসিতে এক ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় জড়িত হন তিনি। একই বছর তিনি লন্ডনে
অনুষ্ঠিত কমিউনিস্ট পার্টির সম্মেলনেও উপস্থিত ছিলেন। ১৯১২ সালে তিনি বলশেভিক পার্টির
সংখ্যালঘু জাতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হিসেবে স্বীকৃতিলাভ করলে লেনিন তাঁকে বলশেভিক পার্টির
কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে জাতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হিসেবে স্বীকৃতিলাভ করলে
লেনিন তাকে বলশেভিক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তভর্‚ক্তির মাধ্যমে দলের শীর্ষ পর্যায়ের
নেতৃত্বে তুলে নিয়ে আসেন। লেনিনের অনুরোধক্রমে ১৯১৩ সালে তিনি ভিয়েনায়
অবস্থানকালে ‘মার্কসিজম এন্ড দ্য ন্যাশনালিটি কোশ্চেন’ গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি প্রকাশিত
হবার আগেই স্ট্যালিনকে সাইবেরিয়া নির্বাসনে যেতে হয়। ১৯১৭ সালে মার্চ বিপ্লবের পর
স্যালিন পেট্রোগ্রাডে ফিরে আসেন এবং প্রাভদা পত্রিকার সম্পাদনা কাজ হাতে নেন। অক্টোবর
বিপ্লবের সময় স্ট্যালিন পেট্রোগ্রাডে ফিরে আসেন এবং প্রাভদা পত্রিকার সম্পাদনার কাজ হাতে
নেন। অক্টোবর বিপ্লবের পর স্ট্যালিন পেট্রোগ্রাডে গরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করেন এবং লেনিন
সরকারের সংখ্যালঘু জাতিসত্তাসংক্রান্ত কমিশন নিযুক্ত হন। জাতীয়তাবাদ বিষয়ের একজন
বিদগ্ধ ব্যক্তি হিসেবে লেনিন তাঁকে উক্ত বিষয়ে প্রধান কমিশনারের দায়িত্ব দেন। বিপ্লব পরবর্তী
গৃহযুদ্ধের সময় স্ট্যালিন অন্যান্য বিপ্লবীদের নিয়ে লেনিনকে একান্ত সহযোগিতা প্রদান করেন।
স্ট্যালিন কমান্ডার হিসেবে ইয়ুদেনিং -এর শ্বেতবাহিনীর হাত থেকে পেট্রোগ্রাডকে রক্ষা এবং
জেনারেল ভেনিকিনের হাত থেকে জারিৎসিনকে উদ্ধার করেন। দলের অভ্যন্তরে এসময়
স্ট্যালিন তাঁর সাংগঠনিক তৎপরতার মাধ্যমে নিজস্ব অবস্থানকে সুদৃঢ় করেন এবং প্রশাসনিক
কার্যাদি সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯১৯-২৩ সাল অব্দি রাষ্টীয় নিরাপত্তা কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব
পালন করেন এবং ১৯২২ সালে রুশ কমিউনিষ্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হন।
এ সময় স্ট্যালিন দলকে তাঁর রাজনৈতিক ক্ষমতার একটি সাংগঠনিক ভিত্তিতে পরিণত করেন।
এ সময় কোন কোন ক্ষেত্রে অল্প গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে লেনিনের সাথে তাঁর মতপার্থক্য ঘটে।
লেনিনের মৃত্যুর আগে স্ট্যালিনের ব্যক্তিত্বে কিছু সমস্যা প্রত্যক্ষ করে লেনিন তাঁকে
‘রাজনৈতিক আপদ’ হিসেবে বর্ণনা করেন। লেনিন তাঁর রাজনৈতিক মুল্যায়নে স্ট্যালিনের
প্রতি কিছুটা সন্দিহান হয়েছিলেন যে দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যথার্থভাবে তাঁর
দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবেন কি-না। তিনি স্ট্যালিনকে একবার ‘বদমেজাজী’ হিসেবে আখ্যা
দিয়ে তাঁর অপসারণ চেয়েছিলেন। স্ট্যালিনের ভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিল যে তিনি জিনোভিয়েভ ও
কামেনভের সহায়তায় লেনিনের তৎপরতাকে প্রতিহত করতে সক্ষম হন। ১৯২৪ সালে
লেনিনের মুত্যুর পর স্ট্যালিন তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। এতে লেনিনের পছন্দসই উত্তরসূরী ট্রটস্কির
সাথে স্ট্যালিনের দ্ব›দ্ব চরমে উঠে। তাঁকে অপসারণের লক্ষ্যে স্ট্যালিন নিকোলাই বুখারিনের
সাথে সমঝোতায় পৌঁছান এবং লেনিনের অনেক বক্তব্যকে সুকৌশলে ব্যাখ্যা ও প্রচারণার
মাধ্যমে তাঁর প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেন। এসময় ‘লেনিনবাদের ভিত্তি’ ‘লেনিনবাদের সমস্যা’
প্রভৃতি পুস্তকাদিও তিনি রচনা করে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত
হন।
১৯২৮ সাল থেকে স্ট্যালিন ‘এক দেশ ভিত্তিক সমাজতন্ত্র’ নীতিমালা গ্রহণ করেন। এ সময়
মার্কসীয় ধারার বিশ্ব সাম্যবাদী বিপ্লবের পরিবর্তে শুধুমাত্র সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতন্ত্র
প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হন তিনি। স্ট্যালিন উদ্ভাবিত সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এই কর্মসূচী ছিল লেনিন
ও ট্রটস্কি প্রচলিত ‘স্থায়ী বিপ্লব‘ নীতির পরিপন্থী। তাঁর এই একটি দেশে এককভাবে সমাজতন্ত্র
প্রতিষ্ঠাকালে কৃষি উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিলে স্ট্যালিন উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেন এবং সার্বিয়া
অঞ্চলে কৃষি কার্যক্রম স্বয়ং তদারকি করেন। ১৯২৯ সালের শেষভাগে কৃষিতে তিনি ‘যৌথ
খামার ব্যবস্থা চালু করলে লক্ষ লক্ষ কৃষক স্থানান্তরিত হয় এবং হাজার হাজার কৃষক মৃত্যুবরণ
করে। ১৯৩০ এর দশকে স্ট্যালিন শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধির প্রচারণায় নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে
সফল হন এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পশ্চাৎপদ রিপাবলিকসমূহ শিল্পের শক্তি হিসেবে
বিকশিত হয়।
১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ের স্ট্যালিন তাঁর শাসনের পক্ষে ব্যাপক রাজনৈতিক
প্রচারণা ও শক্তি প্রয়োগ শুরু করেন। রাজনৈতিক নিপীড়ন, ধর-পাকড়, উচ্ছেদ ইত্যাদির
ফলে বহু পরিবার ভীতিকর পরিস্থিতির শিকার হয়। স্ট্যালিন তাঁর ইতিপূর্বেকার রাজনৈতিক
প্রতিদ্ব›দ্বীদের অনেককেই রাষ্ট্র বিরোধী আখ্যায়িত করে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। অসংখ্য দলীয়
সদস্য, শিল্প শ্রমিক ও সেনাবাহিনী কর্মকর্তা ‘অতিশয় ভীতিকর’ সময়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় এবং
নিকিতা ক্রশ্চেভ ও লিওনিদ ব্রেজনেভ এর মত নেতৃত্ব বিকাশে সহায়তা করে। স্ট্যালিনিজমের
ভীতিকর প্রভাব এবং কেজিবিসহ গোয়েন্দা পুলিশের তৎপরতা রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে
বিপজ্জনক পর্যায়ে ঠেলে দেয়। ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার প্রক্রিয়ায় স্ট্যালিন ১৮৪১ সালের ৭মে
সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রান্ত হলে স্ট্যালিন স্বয়ং নাৎসী জার্মানীর
অগ্রাভিযানের মুখে যুদ্ধ পরিচলনা করেন। দেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে মহান মানবিক তাগ স্বীকারের
মাধ্যমে স্ট্যালিনগ্রাডের যুদ্ধে তিনি জার্মান বাহিনীর অগ্রযাত্রাকে প্রতিহত করতে সক্ষম হন।
স্ট্যালিন ১৯৪৩ সালে তেহরানে অনুষ্ঠিত মিত্র শক্তির সভায় যোগদান করেন এবং সোভিয়েত
ইউনিয়নের অ-সমাজতন্ত্রী মিত্রদের প্রতি শুভেচ্ছার নিদর্শন স্বরূপ কমিনটার্ণ (কমিনিষ্ট
ইন্টারন্যাশনাল) ভেঙ্গে দেন। ১৯৪৫ সালে ইয়াল্টা এবং পোস্টডাম সভায় যোগদানের মাধ্যমে
স্ট্যালিন পূর্ব ইউরোপে সোভিয়েত প্রভাব বিস্তারের স্বীকৃতি আদায় করেন। দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধকালে তিনি সোভিয়েত সেনাবাহিনী কর্তৃক মুক্ত হওয়া দেশসমূহে সাম্যবাদী কর্তৃত্বের
প্রসার ঘটান। তা সত্তে¡ও, পঞ্চাশের দশকে ¯œায়ু যুদ্ধের সুচনার ফলে পাশ্চাত্যের অনুসৃত বৈরী
নীতিমালার বিপরীতে তাঁর করণীয় অনেক কিছুই অবশিষ্ট থেকে যায়। শেষ বয়সে স্ট্যালিন
মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এবং শারিরীকভাবে দূর্বল হয়ে পড়েন। আর সে সময়েই তিনি ইহুদি
বিরোধী আরেকটি নতুন অভিযান শুরু করেন। তিনি ১৯৫৩ সালের জানুয়ারী মাসে মস্কোয়
অবস্থিত বহু ইহুদি ডাক্তারকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ প্রদান এবং বিষাক্ত ঔষুধ প্রয়োগে তাদের
মৃত্যুদন্ডের বিধান জারি করেন। সুদীর্ঘ ৩০ বছর একটানা শাসন অব্যাহত রাখার পর ১৯৫৩
সালের ৫ মার্চ বিমান দুর্ঘটনায় স্ট্যালিনের আকস্মিক মৃত্যু মস্কোতে আরো একটি রক্তক্ষয়ী
ঘটনার জন্ম দেয়।
স্ট্যালিনের মুত্যুর পর তাঁর উত্তরসূরীরা তাঁকে ‘ব্যক্তি পুঁজা’ সৃষ্টির অভিযোগে অভিযুক্ত করেন।
তাঁর মৃত্যুর তিন বছর পর স্ট্যালিনের অধিকাংশ কার্যক্রম বিংশতম দলীয় কংগ্রেসে বাতিল
ঘোষিত হয়। ১৯৬১ সালের অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত পার্টির ২২তম কংগ্রেসে তাঁকে বর্জনের
সিদ্ধান্ত গৃহীত এবং ক্রেমলিনের পার্শ্ববর্তী রেড ক্রস্কয়ার থেকে তাঁর মমিকৃত মৃতদেহ অপসারণ
করা হয়। তাঁর রাজনৈতিক উত্তরসূরীরা তাঁর নাম ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলতে
চাইলেও স্ট্যালিনের সুদীর্ঘ শাসনামলে তাঁর অর্জিত সাফল্যকে খাটো করে দেখার অবকাশ
নেই। রুশ কমিউনিষ্ট পার্টির নেতৃত্ব প্রদান থেকে শুরু করে রাশিয়ায় সমাজতান্ত্রিক সমাজ
ব্যবস্থা গড়ে তোলা, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে দেশরক্ষা প্রভৃতি ঘটনা অসামান্য সাফল্যেরই খতিয়ান।
অনেকের ধারণা, স্ট্যালিনের উত্তরসূরীরা তাঁরই নীতি আদর্শে অটল থাকলে সোভেয়েত
ইউনিয়ন তথা রুশ সমাজতন্ত্রের পতনকে হয়তবা প্রতিহত করা যেত।
সারকথা
একটি শক্তিশালী জাতির লৌহমানব হিসেবে খ্যাত স্ট্যালিন সোভিয়েত ইউনিয়নের
ইতিহাসে একজন বিতর্কিত নেতা হিসেবে অমর হয়ে আছেন। সোভিয়েত ঐতিহাসিকগণ
স্ট্যালিনের শাসনামলকে অত্যন্ত সফল হিসেবে চিহ্নিত করলেও পাশ্চাত্য পন্ডিতগণ তাঁর
শাসনামলের রক্তাক্ত ঘটনাবলীকে বড় করে দেখেন। তবে এটাও ঠিক যে, স্ট্যালিনের
মত একজন কর্তৃত্ববাদী শাসকের উপস্থিতি ছাড়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক
বিকাশ কতটা সম্ভব হত সেটি প্রশ্নসাপেক্ষ ব্যাপার।
সঠিক উত্তরের পার্শ্বে() টিক চিহ্ন দিন।
১। লেনিনের মৃত্যুর পর কার সাথে স্ট্যালিনের ক্ষমতার দ্ব›দ্ব দেখা দেয়?
ক) লিও ট্রটস্কি; খ) প্লেখানভ;
গ) জেকভ ভারডলভ; ঘ) জেনারেল ডেনিকিন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। স্ট্যালিনকে কেন লৌহমানব বলা হয়?
২। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্ট্যালিনের ভ‚মিকা কী ছিল?
রচনামূলক প্রশ্ন
১। স্ট্যালিনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন।
সঠিক উত্তর ঃ ১। ক

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]