সরকারের গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ
মানুষের সংগঠিত রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই সরকার ব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনার সূত্রপাত ঘটেছে; আরম্ভহয়েছে আদর্শ
সরকারের অনুসন্ধান। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগণও নতুন নতুন চিন্তার উন্মেষ ঘটিয়েছেন। উপযুক্ত সরকার হলো
তাঁদের চিন্তার অন্যতম বিষয়। কোন রাষ্ট্রের মধ্যে যে ব্যক্তি-সমষ্টি রাষ্ট্রপরিচালনায় অংশগ্রহণ করেন তাদের নিয়েই সরকার
গঠিত হয়। ভিন্নভিন্নপরিবেশ ও পরিস্থিতিতে প্রাচীন যুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্তচাহিদা মোতাবেক বিভিন্নধরনের সরকার
প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকে সরকারকে প্রধানত: তিনশ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে। গ্রীক দার্শনিক হেরোডোটাস
সরকারকে তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন। যেমন: রাজতন্ত্রধনিকতন্ত্র
এবং গণতন্ত্র
গ্রীক দার্শনিক প্লেটো তাঁর বিখ্যাত ‘দি রিপাবলিক’ গ্রন্থেতিনটি বিশুদ্ধ সরকার এবং তৎসঙ্গে এদের তিনটি বিকৃত রূপের বর্ণনা
দিয়েছেন। যেমন :-
বিশুদ্ধ / ভাল সরকার (চঁৎব ভড়ৎসং ড়ভ মড়াঃ.) বিকৃত রূপ ( চবৎাবৎঃবফ ভড়ৎসং ড়ভ মড়াঃ.)
রাজতন্ত্র
অভিজাততন্ত্র
স্বাভাবিক গণতন্ত্র
স্বেচ্ছাচারতন্ত্র
ধণিকতন্ত্র
উগ্র গণতন্ত্র
প্লেটোর মতে রাজতন্ত্রসর্বাপেক্ষা উত্তম সরকার এবং এর বিকৃত রূপ অর্থাৎ স্বেচ্ছাচারতন্ত্রহলো সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট ধরনের
সরকার।
এরিস্টটল কর্তৃক সরকারের শ্রেণীবিভাগ
গ্রীক দার্শনিক এরিষ্টটল সরকারকে রাষ্ট্রের প্রাণস্বরূপ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ 'ঞযব চড়ষরঃরপং'এর চতুর্থ
অধ্যায়ে সরকারের শ্রেণী বিভাগের বর্ণনা দিয়েছেন। এরিস্টটল দু’টি মূলনীতির উপর ভিত্তি করে এ শ্রেণীবিভাগ করেছেন। তাঁর
এই শ্রেণী বিভাগের পিছনে মূলত গ্রীক নগর রাষ্ট্রগুলোর সাংবিধানিক কাঠামোর অভিজ্ঞতা কাজ করেছে। তাঁর দুটি মূলনীতি
হলো (ক) সংখ্যানীতি এবং (খ) লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য নীতি। উদ্দেশ্যনীতি আবার ‘স্বাভাবিক’ ও ‘বিকৃত’ এ দুইটি উপবিভাগে
বিভক্ত।
ক) এরিষ্টটল সংখ্যার ভিত্তিতে সরকারের শ্রেণীবিভাগ করেছেন। যে রাষ্ট্রেচরম ক্ষমতা একজনের উপর ন্যস্তথাকে তাকে
রাজতন্ত্রবলে। আবার যেখানে রাষ্ট্রের চরম ক্ষমতা কয়েকজনের উপর ন্যস্তথাকে তাকে অভিজাততন্ত্রবলা হয়। যেখানে
রাষ্ট্রের চূড়ান্তক্ষমতা বহুজনের উপর ন্যস্ততাকে বলা হয় গণতন্ত্র।
খ) উদ্দেশ্য নীতি অনুযায়ী তিনি আবার তিনটি বিভাগের প্রত্যেকটিকে স্বাভাবিক (ঘড়ৎসধষ) ও বিকৃত (চবৎাবৎঃবফ)-এ দু’ভাগে
ভাগ করেছেন। জনসাধারণের উন্নয়ন ও কল্যাণ সাধন রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য হলে তাকে তিনি স্বাভাবিক রূপ এবং যেখানে রাষ্ট্র
শ্রেণী বা ব্যক্তিস্বার্থেপরিচালিত হয় তাঁকে তিনি বিকৃত রূপ বলে উল্লেখ করেছেন।
সুতরাং এরিষ্টটল সংখ্যা ও উদ্দেশ্য এ দু’টি মূলনীতি প্রয়োগ করে সরকারকে মোট ছয়ভাগে ভাগ করেন। তাঁর প্রদত্ত শ্রেণীবিভাগ
নিম্নের ছকের মাধ্যমে দেখানো গেল।
সরকার
সংখ্যানীতি উদ্দেশ্যনীতি
ক খ
সরকারের শ্রেণী স্বাভাবিক বিকৃত
একজনের শাসন রাজতন্ত্র স্বৈরতন্ত্র(
কয়েকজনের শাসন অভিজাততন্ত্র ধনিকতন্ত্র
বহুজনের শাসন মধ্যতন্ত্র গণতন্ত্র
এরিষ্টটল সরকারের রূপ বিশ্লেষণ করে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, অভিজাততন্ত্রউত্তম সরকার। তবে তিনি মধ্যতন্ত্রকে
সর্বাপেক্ষা বাস্তবধর্মী বলে উল্লেখ করেন। গণতন্ত্রবলতে তিনি প্রধানত দরিদ্র ও অযোগ্য জনগণের শাসন ব্যবস্থাকে বুঝিয়েছেন।
পক্ষান্তরে মধ্যতন্ত্রবা পলিটি বলতে এরিষ্টটল মধ্যবিত্তের শাসনকে বুঝিয়েছেন, যারা খুব ধনীও নন আবার খুব দরিদ্রনন।
পলিটি হল এক ধরনের ভারসাম্য রক্ষাকারী সংবিধান। এটি তার মতে উৎকৃষ্ট ধরনের ব্যবস্থা হতে পারে।
সরকারের এই ত্রিপক্ষীয় শ্রেণীবিভাগ যুগে যুগে রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ও দার্শনিকগণ কর্তৃক সমাদৃত হয়েছে। তাঁরা এ
শ্রেণীবিভাগকে সঠিক বলে গ্রহণ করেছেন। সুতরাং বলা যায়, সরকারের গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
হয়েছে বটে কিন্তুএটি সরকারের আধুনিক শ্রেণী বিভাগ সম্পর্কিত অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
সরকারের আধুনিক শ্রেণীবিভাগে অধ্যাপক ষ্টীফেন লীকক-এর মতবাদ
অধ্যাপক লীকক সরকারের একটি বিজ্ঞানসম্মত শ্রেণী বিভাগ উপহার দিয়েছেন। তিনি সরকারকে গণতন্ত্রও স্বৈরতন্ত্রহিসেবে
শ্রেণীবিন্যাস করেন। অতঃপর তিনি গণতন্ত্রকে আবার সীমিত রাজতন্ত্রও প্রজাতন্ত্রহিসেবে শ্রেণীবিন্যাস করেন। তার মতে
প্রত্যেক সরকারকে আবার এককেন্দ্রিক বা যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের শ্রেণীভুক্ত করা যায়।
অধ্যাপক লীকক আধুনিক সরকারের শ্রেণীবিভাগ করতে গিয়ে যে নীতিগুলো অবলম্বন করেছেন সেগুলো হলো ১. সার্বভৌম
ক্ষমতার অবস্থান ২. রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতায় আসার পদ্ধতি ৩. আইন বিভাগ ও শাসনবিভাগের সম্পর্ক এবং ৪. ক্ষমতার
বন্টননীতি। এগুলো আলোচনার দাবী রাখে।
১. সার্বভৌম ক্ষমতার অবস্থান : রাষ্ট্রের সার্বভৌম ক্ষমতার অবস্থান ও প্রয়োগ পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে লীকক আধুনিক
সরকারকে গণতন্ত্রও একনায়কতন্ত্রএ দু’ভাগে বিভক্ত করেছেন। সার্বভৌম ক্ষমতা জনগণের হাতে ন্যস্তথাকলে তাকে
গণতন্ত্রএবং সার্বভৌম ক্ষমতা একজন বা একদল দ্বারা পরিচালিত হলে তাকে একনায়কতন্ত্রবলে।
২. রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতায় আসার পদ্ধতি : রাষ্ট্রপ্রধানের ক্ষমতা আরোহণের পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে তিনি গণতান্ত্রিক
সরকারকে নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্রএবং প্রজাতন্ত্রএ দু’ভাগে ভাগ করেছেন। যে শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপ্রধান উত্তরাধিকার সূত্রে
ক্ষমতালাভ করেন তাকে নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্রবলে। আর পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতালাভ করলে তাকে প্রজাতন্ত্র
বলে।
৩. ক্ষমতার বন্টন নীতি : ক্ষমতার বন্টন নীতির উপর ভিত্তি করে তিনি গণতান্ত্রিক সরকারকে দু’ভাগে ভাগ করেছেন। যেমন,
এককেন্দ্রিক সরকার ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার। যখন একটি কেন্দ্রের হাতে সরকারের ক্ষমতা ন্যস্তথাকে তখন তাকে
এককেন্দ্রিক সরকার বলে। আর সংবিধানের মাধ্যমে কেন্দ্রও প্রদেশের মধ্যে ক্ষমতা বন্টন করা হলে তাকে যুক্তরাষ্ট্রীয়
সরকার বলে। ব্রিটেন হল এককেন্দ্রিক সরকার ও আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রহল যুক্তরাষ্ট্রীয় মৌলিক ব্যবস্থার উদাহরণ।
৪. আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগের সম্পর্ক : আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগের সম্পর্কের ভিত্তিতে অধ্যাপক লীকক গণতান্ত্রিক
সরকারকে পার্লামেন্ট শাসিত সরকার ও রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার এ দু’ভাগে ভাগ করেছেন। পার্লামেন্ট শাসিত সরকারে
শাসনবিভাগ আইন বিভাগের উপর নির্ভরশীল এবং আইন পরিষদের নিকট দায়ী থাকে। কিন্তুরাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারে
শাসন বিভাগ আইন পরিষদের উপর নির্ভরশীল নয় এবং তার কাছে দায়ী থাকে না। পার্লামেন্ট শাসিত সরকারে
শাসনকার্যের ভার ন্যস্তথাকে আইন পরিষদের কাছে দায়ীত্বশীল মন্ত্রিপরিষদের উপর। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থায়
এসএসএইচএল
রাষ্ট্রবিজ্ঞান : রাজনৈতিক সংগঠন পৃষ্ঠা-১২
শাসনভার ন্যস্তথাকে রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের উপর। ব্রিটেনে, ভারতে এবং বাংলাদেশে পার্লামেন্ট শাসিত ব্যবস্থা এবং
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা চালু রয়েছে।
অধ্যাপক স্টিফেন লীককের শ্রেণীবিন্যাস
আর এম ম্যাকাইভারের শ্রেণীবিভাগ
অধ্যাপক আর, এম ম্যাকাইভার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার চারটি সূত্র ধরে সরকারের শ্রেণীবিভাগ করেছেন। যথা-সাংবিধানিক,
সা¤প্রদায়িক, অর্থনীতিক ও সার্বভৌম সংক্রান্ত।
ক. সাংবিধানিক: রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ম্যাকাইভার সংবিধানিক ভিত্তিতে সরকারকে রাজতন্ত্র, সীমিত রাজতন্ত্র, ঈশ্বরতন্ত্র, প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র
ও প্রজাতান্ত্রিক সরকার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
খ. সা¤প্রদায়িক : সা¤প্রদায়িক ভিত্তিতে তিনি আবার সরকারকে উপজাতীয় সরকার, নগররাষ্ট্র, জাতীয় রাষ্ট্রএবং বিশ্বরাষ্ট্র
হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
গ. অর্থনৈতিক: আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সরকারকে সামন্তবাদী, পুঁজিবাদী ও সমাজতান্ত্রিক সরকার বলে
উল্লেখ করেছেন।
ঘ. সার্বভৌমত্ব: রাষ্ট্রের সার্বভৌম ক্ষমতার বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে তিনি সরকারকে এককেন্দ্রিক, যুক্তরাষ্ট্রীয় ও সাম্রাজ্য এই তিনটি
শ্রেণীতে ভাগ করেছেন।
অধ্যাপক আর, এম ম্যাকাইভারের শ্রেণীবিভাগ বেশ কিছুদিন যাবৎ জনপ্রিয়তা লাভ করলেও বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থায় তা
অপ্রতুল বলে অনেকে মনে করে থাকেন।
গতানুগতিক ও আধুনিক শ্রেণীবিভাগের মধ্যে পার্থক্য
সরকারের গতানুগতিক শ্রেণী বিভাগ ও আধুনিক শ্রেণী বিভাগের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। যেমন ঃ-
গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ অপর্যাপ্ত: গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ অপর্যাপ্ত, কিন্তুআধুনিক শ্রেণী বিভাগ ব্যাপক ও পর্যাপ্ত। যেমন
গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগে গণতন্ত্রকে সরকারের একটি রূপ হিসেবে দেখানো হয়েছে। কিন্তুগণতন্ত্রের যে আরও রূপ রয়েছে
যেমন : সীমিত রাজতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র, পার্লামেন্ট শাসিত সরকার, রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার, এককেন্দ্রিক ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার
এগুলো দেখানো হয় নি।
গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ অবৈজ্ঞানিক: গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ সংখ্যার উপর অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়েছে, কিন্তুগুণগত
দিকটিকে উপেক্ষা করেছে। তা’ছাড়া গতানুগতিক শ্রেণীবিভাগ যান্ত্রিক, অন্যদিকে আধুনিক শ্রেণী বিভাগ জীবন্ত।
রাষ্ট্রপতি শাসিত
সরকার
এককেন্দ্রিক
সরকার
যুক্তরাষ্ট্রীয়
সরকার
সরকার
গণতন্ত্র একনায়কতন্ত্র
নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র প্রজাতন্ত্র
সংসদীয়
(পার্লামেন্ট)
পার্লামেন্ট শাসিত
সরকার
এককেন্দ্রিক
সরকার
যুক্তরাষ্ট্রীয়
সরকার
এককেন্দ্রিক
সরকার
যুক্তরাষ্ট্রীয়
সরকার
গণতন্ত্রসম্পর্কে ধারণার দিক দিয়ে পার্থক্য: গতানুগতিক শ্রেণী বিভাগে গণতন্ত্রকে যে জন্যে ব্যবহার করা হয়েছে আধুনিক
শ্রেণীবভিাগের গণতন্ত্রকে সে অর্থে ব্যবহার করা হয় নি। আধুনিক কালে মোটামুটি গণতন্ত্রই হলো সর্বোৎকৃষ্ট সরকার বলে
মনে করা হয়।
সার কথা
রাষ্ট্রের জন্য অপরিহার্য চারটি মৌলিক উপাদানের মধ্যে সরকার অন্যতম। অতি প্রাচীনকালে থেকেই সরকারের বিভিন্ন
শ্রেণীবিভাগ চলে আসলেও পরিবেশ ও পরিস্থিতির বিভিন্নতা সরকারের বিভিন্নপ্রকার শ্রেণী বিভাগের সহায়ক শক্তি হিসেবে
কাজ করেছে। অবশ্য যুগে যুগে এ শ্রেণী বিভাগের পরিবর্তন ও পরিবর্ধন ঘটেছে। যেমন গতানুগতিক শ্রেণী বিভাগ বিভিন্নদৃষ্টি
কোন থেকে সমালোচিত হয়েছে এবং আধুনিক শ্রেণী বিভাগ সেই স্থান পূরণে সচেষ্ট হয়েছে।
সঠিক উত্তরে টিক () চিহ্ন দিন
১. এরিষ্টটলের মতে সর্বাাপেক্ষা বাস্তবধর্মী সরকার হলো:
ক. রাজতন্ত্র; খ. অভিজাততন্ত্র;
গ. মধ্যতন্ত্র; ঘ. ধনিকতন্ত্র।
২. সরকারের আধুনিক শ্রেণীবিভাগে বিজ্ঞানসম্মত শ্রেণী বিভাগ প্রদান করেছেন কে?
ক. বøন্টসলী; খ. লীকক;
গ. ম্যারিয়ট; ঘ. গেটেল।
৩. প্লেটো সরকারের শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন কোন্ গ্রন্থে?
ক. চড়ষরঃরপং; খ. ঞযব জবঢ়ঁনষরপ;
গ. ঞযব খধংি; ঘ. ঞযব ডবন ড়ভ এড়াবৎহসবহঃ.
৪. আধুনিক সর্বোৎকৃষ্ট সরকার হল:
ক. রাজতন্ত্র; খ. সমাজতন্ত্র;
গ. ধনতন্ত্র; ঘ. গণতন্ত্র।
উত্তরমালা ঃ ১.গ; ২.খ; ৩.খ; ৪.ঘ;
সংথিথ উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. সরকারের আধুনিক শ্রেণীবিভাগের নীতিগুলো কি ?
২. গতানুগতিক ও আধুনিক শ্রেণী বিভাগের মধ্যে পার্থক্য চিহ্নিত করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. সরকারের আধুনিক শ্রেণী বিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র