দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সংজ্ঞা দিন। এ আইনসভার বৈশিষ্ট্যগুলো বর্ণনা করুন।

এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সংজ্ঞা
এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা বলতে সেই আইনসভাকে বুঝায় যা রাষ্ট্রেজনগণের সার্বভৌমত্ত¡ও সাধারণ ইচ্ছার সম্মিলিত প্রকাশ
আইনের মধ্যে দিয়ে প্রতিফলিত করার জন্য একটিমাত্র কক্ষ বা পরিষদ নিয়ে গঠিত হয়। এ ধরনের আইনসভায় সাধারণত
একটি দেশকে কতকগুলো একক নির্বাচনী এলাকায় বিভক্ত করে প্রাপ্তবয়স্ক সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে প্রতিনিধি
নির্বাচিত করা হয়। বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন এবং জেরেমী বেন্থাম এ ধরনের আইনসভার সমর্থক ছিলেন। বাংলাদেশ, তুরস্ক, গ্রীস,
বুলগেরিয়া, নিউজিল্যান্ড প্রভৃতি দেশে এ ধরনের আইনসভা রয়েছে।
ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য
এ ব্যবস্থায় আইন প্রণয়নে জনগণের অখন্ড সার্বভৌমত্বও সংহত সাধারণ ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে। এ প্রসঙ্গে সীয়েস
বলেন, “আইন যেহেতুজনগণের ইচ্ছার প্রকাশ সেহেতু একই বিষয়ে জনগণের দু ধরনের ইচ্ছা থাকতে পারে না। তাই
জনগণের প্রতিনিধি হিসাবে আইনসভা এককক্ষবিশিষ্ট হওয়াই যুক্তিসঙ্গত।” লর্ড ব্রাইস বলেন, অর্থাৎ “দ্বিতীয় কক্ষ প্রথম কক্ষের
সিদ্ধান্তেঅসম্মত হলে তা ক্ষতিকর হবে, আর যদি সম্মত হয় তবে তো ওটি (অর্থাৎ দ্বিতীয় কক্ষ) অতিরিক্ত।”
 এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা জনসংখ্যার ভিত্তিতে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠন করা হয় বিধায় এখানে প্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রে
কোন প্রকার জটিলতা সৃষ্টি হয় না।
 এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা সময় সাশ্রয় করে। এর ফলে আইন প্রণয়ন স্বল্প সময়ে সম্ভব হয় বিধায় আনুষঙ্গিক ব্যয় কম
হয়। সদস্যদের বেতন, ভাতা, আইনসভার অধিবেশনের ব্যয় ইত্যাদি কম লাগে। বিশেষত ছোট ও দরিদ্রদেশের জন্য
এ ব্যবস্থাই উপযোগী।
 এ ব্যবস্থায় আইনসভা জাতির প্রতিনিধিত্বকরে। ফলে জাতি তথা জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে। সে জন্য প্রগতিশীল
চিন্তাধারা ও ধ্যান ধারণার ভিত্তিতে আইন প্রণয়নে কোন প্রকার বাধা থাকে না।
নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য
 এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার একচেটিয়াত্ত¡থাকার কারণে অত্যন্ততাড়াহুড়ার মধ্য দিয়ে আইন প্রণীত হয়। সাধারণত হঠাৎ
করে উদ্ভুত সমস্যা বা প্রয়োজনীয়তাকে সামনে রেখে আইন প্রণীত হয় বলে এর প্রণেতাগণ খুব ঠান্ডা মাথায় ধীরস্থিরভাবে
ভেবে চিন্তেসিদ্ধান্তগ্রহণ করতে পারেন না। ফলে কিছুদিনের মধ্যেই ঐ আইনের কার্যকারিতা ও গুরুত্বহ্রাস পায়। তখন
নতুন আইন প্রণয়নের প্রয়োজন হয়। এতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্ম হতে পারে।
 এককক্ষ আইনসভা স্বৈরাচারের জন্ম দিতে পারে। কেবলমাত্র জনসংখ্যার ভিত্তিতে নির্বাচিত হয় বলে এ আইনসভায়
সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন অর্জনকারী দলের নেতাদের মধ্যে অহমিকা সৃষ্টি হয় এবং তারা তাদের শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য
নানারকম আইনকানুন প্রবর্তন করতে পারে। দ্বিতীয়বার এসব আইন বিচার বিশ্লেষণের কোনরকম সুযোগ না থাকায়
শাসক সম্প্রদায় এসব আইনের বলে যথেচ্ছাচারী হয়ে উঠে।
 এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার প্রতিনিধিত্ত¡জনসংখ্যাভিত্তিক হওয়ায় অপেক্ষাকৃত চালাক-চতুর ও সাধারণ শিক্ষিত রাজনৈতিক
নেতারা জনগণকে তাদের জ্বালাময়ী বক্তৃতাবিবৃতির দ্বারা সম্মোহিত করে নির্বাচনে জয়লাভ করে। তারা আইন এবং তার
খুঁটিনাটি দিক ও কলাকৌশল সম্পর্কেঅজ্ঞ থাকেন। তাই তাদের দ্বারা প্রণীত আইন সম্পর্কে পুণঃভাবনা বা বিশ্লেষণের
কোন সুযোগ এককক্ষ আইনসভার জন্য থাকে না। ফলে আইন প্রকৃতিগতভাবে ও
বাস্তবতার নিরিখে খুব যুগোপযোগী নাও হতে পারে। জ্ঞানী ও গুণীদের সংখ্যাল্পতাই এর প্রধান কারণ।
 এককক্ষ আইনসভা কেবলমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয় বলে সমাজের বিভিন্নমুখী স্বার্থ ও পেশার প্রতিনিধিত্বকরতে
পারে না। সে কারণে এককেন্দ্রিক সরকারের জন্য যাই হোক যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় এ পদ্ধতি ফলপ্রসূনয়।
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা
সংজ্ঞা: এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সীমাবদ্ধতা ত্রæটিবিচ্যুতির কারণে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই আইনসভায় দ্বিকক্ষ ব্যবস্থা
প্রবর্তিত হয়ছে। ব্রিটেন এর বড় উদাহরণ। এখানে অভিজাত রাজন্যবর্গের প্রাধান্যের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অভিমতকে
বিবেচনায় রেখে লর্ডসভা ও কমন্সসভার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। যুক্তরাষ্ট্রেজনসংখ্যাভিত্তিক প্রতিনিধি পরিষদের
সাথে রাজ্য-প্রতিনিধিদের স্বীকৃতি স্বরূপ সিনেটের অস্তিত্ব চমকপ্রদ। তেমনি প্রতিবেশী রাষ্ট্রভারতের পার্লামেন্টে সহাবস্থান
করছে জনসংখ্যাভিত্তিক লোকসভা এবং প্রদেশভিত্তিক রাজ্যসভা।
ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য
 দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা পরিকল্পিত উপায়ে ও সাবধানতার সাথে বিচার বিশ্লেষণ করে আইন প্রণয়ন করতে সমর্থ্য।
যেখানে এককক্ষ আইনসভা হঠকারীভাবে দ্রæত সিদ্ধান্তগ্রহণে সিদ্ধহস্ত, দু’কক্ষ সেখানে স্থিরতার সাথে আইন প্রণয়নে
দক্ষতার স্বাক্ষর রাখতে পারে।
 দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা সাধারণের ইচ্ছার সঠিকতর বিশ্লেষণ করতে সমর্থ। কোন কারণে নিম্নকক্ষ আবেগ ও দলীয়
সংকীর্ণতায় চালিত হয়ে গণবিমুখী সিদ্ধান্তগ্রহণ করলেও উচ্চকক্ষের সদস্যগণ ধীরস্থিরভাবে তার মধ্যে গণইচ্ছার
প্রতিফলনকে পরিমাপ করতে পারেন এবং আইনকে ঢেলে সাজাতে পারেন।
 দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভায় বিভিন্নমুখী স্বার্থের প্রতিনিধিগণের আসন থাকায় সব শ্রেণী ও পেশার মানুষের দাবিদাওয়া
বিবেচনা করা সম্ভব হয়। এতে করে যে আইন প্রণীত হয় তা হয় সর্বাঙ্গ সুন্দর, সর্বসাধারণের উপযোগী, সর্বজনীন ও
সর্বতোভাবে প্রযোজ্য।
 দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা ব্যক্তিস্বাধীনতা সমুন্নত রাখে এবং স্বৈরাচারী আইন প্রণয়নের গতি রুদ্ধ করে। এককক্ষ স্বৈরাচারী
হয়ে উঠতে চাইলে অন্যকক্ষের আপত্তি ও অনাগ্রহ তা প্রশমিত করে। ফলে ব্যক্তি স্বাধীনতা সমুন্নত থাকে।
 দ্বিকক্ষ আইনসভা নির্বাহী বিভাগের স্বাধীনতার পথকেও প্রশস্তকরে। যদি দুই কক্ষই শক্তিসামর্থেসমান হয় এবং শাসন
বিভাগকে দু’কক্ষের নিকটই জবাবদিহি না করতে হয় তাহলে একে অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে আইনসভা শাসন
বিভাগকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। যার
কারণে শাসন বিভাগ সেখানে স্বধীনভাবে কাজে করে থাকে।
 দু’কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা উত্তেজনা, দলীয় ও ব্যক্তি প্রভাব প্রশমিত করে। আইনের চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়। মানব প্রকৃতিতে
অন্তনির্হিত দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচার প্রতিরোধ করে।
নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য
অনেকে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভাকে অপ্রয়োজনীয় এবং আইনসভার অতিরিক্ত ও অহেতুক সংযোজন মনে করেন। তাদের
মতে, নির্বাচকমন্ডলী যদি শিক্ষিত ও সচেতন হয় তাহলে তারা এমন লোকদের আইনসভায় নির্বাচিত করবে যারা এককক্ষ
আইনসভা হলেও যথাযথ ও উপযোগী আইন প্রণয়ন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আরেকটি কক্ষের প্রয়োজন নেই।
আইনসভায় দুই কক্ষ থাকলে তাদের মধ্যে আইন সংক্রান্তদ্বিমত প্রকাশ পাওয়াই স্বাভাবিক। নিম্নকক্ষ প্রণীত আইনকে উচ্চকক্ষ
যদি নাকচ করে দেয় তাহলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সরকারের পদক্ষেপ বিলম্বিত হবার ও রাষ্ট্রের অগ্রগতি পিছিয়ে যাবার সম্ভাবনা
রয়েছে। ব্রিটেনে কমন্সসভার অধিবেশনে গৃহীত আইনে সম্মতি প্রদানে লর্ড সভার বিলম্বের কারণে শেষ পর্যন্তএমন বিধান
করতে হয়েছে যাতে লর্ডসভাকে অর্থবিলের মত গুরুত্বপূর্ণ বিলেও সত্ত¡র সম্মতি প্রদান করতে হয়। এ প্রসঙ্গে লর্ড ব্রাইস-এর
অভিমত হচ্ছে, যখন কোন বিষয়ে দুটি কক্ষই একমত হয় তখন দ্বিতীয় কক্ষ অনর্থক; যখন মতপার্থক্য হয় তখন ক্ষতিকর।
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা থাকার অর্থই হচ্ছে আইনপ্রণয়নে দীর্ঘসূত্রতা। বিশেষত জরুরি অবস্থা উত্তরণে এ ব্যবস্থা অহেতুক
বিলম্বসৃষ্টি করতে পারে। তাছাড়া সাধারণত একই দলের সদস্যরা উভয় কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেন। এক্ষেত্রে দলীয়
নীতিই যেহেতুউভয় কক্ষের সদস্যদের বিবেচ্য, সেখানে আরেকটি কক্ষের কি লাভ?
দ্বিকক্ষ আইনসভা মানেই একটি বৃহত্তর প্রতিষ্ঠান-যার সদস্য সংখ্যা এক কক্ষের দ্বিগুণ। ফলে তাদের সংস্থাপন সহ অন্যান্য
ব্যয় সবক্ষেত্রে দ্বিগুণ হবে। এমন ধরণের আইনসভা ধনীদের বিলাসিতা হতে পারে কিন্তুদরিদ্রদেশের জন্য আত্মঘাতী।
জনগণই যেখানে আইনসভার নির্বাচক, সেখানে তাদের দু’বার দু’রকম দৃষ্টিভঙ্গি গঠন সর্বদা সম্ভব নয়। একবার জনসংখ্যা নীতি
এবং অন্যবার প্রাদেশিক প্রতিনিধিত্তে¡র নীতির মধ্যে পার্থক্য করা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই এটা গণতন্ত্রের নামে
অযথা চাপিয়ে দেয়া বোঝা। তাছাড়া ব্রিটেনের দ্বিকক্ষ পার্লামেন্টে লর্ডসভা সমাজের অভিজাত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ত¡করে
বংশগরিমা ও সামাজিক অবস্থানের সূত্রে। এটি গণতন্ত্রনয় বরং অগণতন্ত্রেরই প্রতিরূপ।
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে উত্থাপিত যুক্তি ও অভিযোগ নেহায়তই তত্ত¡গত। এর সাথে বাস্তবের ব্যবধান অনেক। কারণ,
বাস্তবে দেখা যায় যে, পৃথিবীর বেশিরভাগ গণতন্ত্রেই এ ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। আবার অধিকাংশ দেশে অস্তিত্ত¡থাকাকেও এর
পক্ষে বড় যুক্তি হিসাবে উদ্ধৃত করা যায় না; কারণ কোন প্রতিষ্ঠানই একশ ভাগ ত্রæটিহীন হতে পারে না। তা সত্তে¡ও যেহেতু
মানবজীবনের সুষ্ঠুও সুন্দর বিকাশের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে সমাজে শান্তিও শৃংখলা রক্ষা আইনের মৌল বৈশিষ্ট্য, সেহেতু
এর সুচিন্তিত প্রণয়ন, বাস্তবতার আলোকে বিশুদ্ধকরণ এবং পরিপূর্ণতার জন্য বারংবার ও বিস্তারিত আলোচনার যৌক্তিকতা
অনস্বীকার্য। ধরে নেয়া যায় এর ফলেই দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা স্বীকৃতি পেয়েছে।
সারকথা
এককক্ষই হোক আর দ্বিকক্ষই হোক আইনসভা সরকারের অপরিহার্য অঙ্গ। এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভায় বাকসর্বস্ব লোকেরা
দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে যথার্থ কল্যাণকর আইন সর্বদা প্রণয়ন করতে না পারলেও রাষ্ট্রের সংহতি, ব্যয় হ্রাস, সময়
সংক্ষেপনের প্রেক্ষিতে এ ব্যবস্থা দরিদ্রদেশের জন্য উপযোগী। দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইিনসভা দুটি কক্ষের মধ্যে ভারসাম্য স্থাপন
করায় শাসন বিভাগ নিরিবিলি কাজ করতে পারে। আইন প্রণয়নে ভারসাম্য ও দক্ষতার সমন্বয় ঘটে। আইন পরিষদ জনগণের
স্বাধীনতার সহায়ক হয়। কিন্তুসময়ক্ষেপন ও দীর্ঘসূত্রতা, ব্যয়বহুলতা ও আভিজাত্য বোধ এর গুরুত্বকিছুটা হ্রাস করেছে।
সঠিক উত্তরে ()চিহ্ন দিন
১. “একই বিষয়ে জনগণের দু’ধরণের ইচ্ছা থাকতে পারে না” - কথাটি কে বলেছেন ?
ক. গার্নার;
খ. ব্রাইস;
গ. সিয়েস;
ঘ. গিলক্রিস্ট।
২. আইনসভার এককক্ষ অপর কক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করে কোন দেশে ?
ক. ভারতে;
খ. ব্রিটেনে;
গ. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে;
ঘ. বাংলাদেশে।
সঠিক উত্তর ঃ ১.খ ২.গ
রচনামূলক প্রশ্ন
১. এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা কাকে বলে ? এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার ইতিবাচক ও নেতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা
করুন।
২. দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সংজ্ঞা দিন। এ আইনসভার বৈশিষ্ট্যগুলো বর্ণনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]