জনমত বলতে আপনি কি বুঝেন? এ প্রসঙ্গে জনমতের প্রক্রতি বর্ণনা করুন।

এমন এক সময় ছিল যখন আজকের মত সুগঠিত রাষ্ট্র ছিল না। কিংবা রাষ্ট্রথাকলেও তা পরিচালনায় সাধারণ মানুষের
কোন ভূমিকা ছিল না। রাজা বা শাসকের ইচ্ছা ও সম্মতির উপর ভিত্তি করে সরকারী কাজকর্ম সম্পাদিত হত। এসব কাজ
জনগণের পছন্দ হোক আর না হোক, তাদেরকে এতে সম্মতি প্রদান করতে হ’ত। কারণ জনগণের পক্ষ থেকে সরকারী কাজের
প্রতি সুসংগঠিত প্রতিবাদ বা সমর্থন জানাবার জন্য রাজনৈতিক দলের মত কোন সংগঠন তখন গড়ে ওঠেনি। তারপর একসময়
গণতান্ত্রিক চিন্তাধারার বিকাশ ঘটে, রাষ্ট্রের কাজ বৃদ্ধি পায়, জনগণের ভূমিকা গ্রহণের প্রয়োজন বাড়তে শুরু করে। এসব কাজ
সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন কিংবা জনগণের চাহিদা মেটাবার জন্য সরকারকে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মতামতকে
গুরুত্বদিতে হ’ল। সময়ের প্রেক্ষাপটে নির্বাচন পদ্ধতির বিকাশ ঘটল। সরকার গঠনে এবং পরিচালনায় নির্বাচক বা ভোটারগণ
মুখ্য ভুমিকা পালনে এগিয়ে এল। এসব ভোটারদের ইচ্ছা, আবেগ, অনুভূতি, চাহিদা, স্বার্থ ইত্যাদির সাথে তাল মিলিয়ে
সরকারকে সিদ্ধান্তগ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হল। এভাবে সরকারী কার্য সম্পাদন ও রাষ্ট্রপরিচালনায় জনমতের উদ্ভব ও
বিকাশ ঘটতে থাকে।
সংজ্ঞা: সাধারণভাবে জনগণের কল্যাণ সাধনের উপায় হিসাবে জনগণের মতামতকেই জনমত বলা যায়। রাষ্ট্রের স্বার্থ সম্বন্ধে
বা সরকারের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কার্যাবলী জনগণের মধ্যে শ্রেণীগত, গোষ্ঠীগত বা চিন্তাধারাগত মতামত থাকতে পারে। কিন্তু
এসবের সবগুলোই জনমত হবে না। জনমত হবে সেটাই যা সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকদের উপর প্রভাব বিস্তার করবে। জনমত হবে
সেটাই যার মধ্যে যুক্তি থাকবে এবং যার ভিত্তিতে কাজ করলে অধিকতর কল্যাণ সাধিত হবে। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠের মত
হতেই হবে এমন দাবী করা যাবে না। যেকোন একজনের মতও জনমত হবে যদি তার মধ্যে যুক্তি, গ্রহণযোগ্যতা ও
কল্যাণকামিতা বেশি থাকে। এ প্রসঙ্গে লর্ড ব্রাইস বলেন, “স¤প্রদায়ের স্বার্থজড়িত বিষয়ে জনগণের অভিমতের সমষ্টিই
জনমত।” সদা সর্বদা সরকার ও বিরোধী দলকে সর্তক রাখে জনমত। জনমতের মুক্ত ও অবাধ প্রবাহ গণতন্ত্রের সফলতার
অন্যতম পূর্বশর্ত।
জনমতের প্রকৃতি
 শিক্ষা ব্যবস্থার প্রসারের ফলে জনগণের জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি পাবার জন্যই জনমতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে।
 জনমত সর্বদাই বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মতামত নয়, বরং বৃহত্তর জনগোষ্ঠী কর্তৃক সমর্থিত মতামতই জনমত। সেজন্যই বলা
হয় যে, জনমত জনও নয়, মতও নয়
 জনমত জনমানুষের বিশ্বাস, রুচি, যুক্তি, জ্ঞান ও স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। এক্ষেত্রে যারা প্রভাব বিস্তার করতে
পারে তাদের মতামতই জনমত রূপে গৃহীত হয়।
 যে কোন ধরনের রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থাতেই জনমতকে গুরুত্বদেয়া হয়।
 গেটেল এ পর্যায়ে বলেন, যদি জনগণের রাজনৈতিক মানসিকতা সঠিক হয়, তাহলে ছোটখাট পার্থক্য থাকলেও সরকারের
প্রকৃতি সংরক্ষণ এবং রাষ্ট্রের আদর্শ বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
 রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রবার্ট পীল এর মতে, জনমত কখনো কখনো জনগণের সংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, ব্যক্তি স্বার্থ, লোভ, লালসা
ইত্যাদি উপাদানের সমষ্টিগত ফল বলে বিবেচিত।
জনমতের বাহন বা জনমত প্রভাবিত করার উপায়সমূহ
আধুনিক রাষ্ট্রে জনমত অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। জনমত যত সজাগ, বিচক্ষণ ও সতর্ক হবে সরকারী সিদ্ধান্তগ্রহণ ও কার্যসম্পাদন
ততই সুবিবেচনা প্রসূত হবে। জনমত আপনা আপনি গড়ে ওঠে না। বরং একে বিভিন্নকলাকৌশল ও মাধ্যমের সাহায্যে গড়ে
তুলতে হয়। এসব কলাকৌশল ও মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে জনমত প্রয়োজনমত সংগঠিত বা প্রভাবিত করা যায়। তাই
বলা হয়, জনমত তাই যা বিভিন্নমাধ্যমে গড়ে তোলা হয়।
জনমত গঠনের এসব বাহন সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হল।
 সংবাদপত্র : জনমত গঠনের উপায় বা বাহনগুলোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সংবাদপত্র। এতে বিভিন্নদল ও মতের
অনুসারীরা লেখনীর মাধ্যমে তাদের মতামত তুলে ধরেন। প্রতিদিন সংবাদপত্রের মাধ্যমে দেশের চলতি ঘটনা প্রবাহ,
বিভিন্নদল, উপদলের খবর জনগণ জানতে পারে। এসব সংবাদ জনমনে যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তা জনমত গঠনে
বিশেষ ভূমিকা রাখে। উলে- খ্য যে, মুদ্রণ যন্ত্রের মাধ্যমে জনমত গঠনের কাজ যতটা নিরবিচ্ছিন্নও ধারাবাহিক ভাবে
সম্পাদিত হয় অন্য মাধ্যমে ততটা হয়না। এই শিল্পকে করায়ত্ত করে আধুনিক বিশ্বে প্রভাবশালী ব্যক্তি, সংগঠন,
রাজনৈতিক দল তাদের সমর্থনে জনমত গঠন ও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। প্রচারের শক্তি এতই বেশি যে, ক্রমাগত প্রচারের
ফলে অনেক সময় অসত্য ও ভিত্তিহীন বিষয়কেও মানুষ সত্যি বলে ভাবে। তাই বলা যায়, প্রেস যেভাবে চায়, জনমত
সেভাবেই গড়ে ওঠে।
 রাজনৈতিক দল : জনমত গঠনে বহুমুখী ভূমিকা পালন করে রাজনৈতিক দল। দলীয় সভাসমিতি, আলোচনা-
সেমিনার, প্রচার, প্রোপাগান্ডা, দেয়াল লিখন, পোস্টারিং, সংবাদপত্রে বিবৃতি প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমে রাজনৈতিক দল
তাদের ব্যক্তব্য জনসমুক্ষে তুলে ধরে। জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষার বিস্তার সাধন করে এবং এরই মাধ্যমে
জনমতকে অনুকূলে নিয়ে আগে। জনমত গঠনের অন্যান্য সব বাহনকেও রাজনৈতিক দল তার প্রভাবের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
 রেডিও, টেলিভিশন, ইন্টারনেট: আধুনিক ইলেকট্রনিক মিডিয়া জনমত গঠনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। বিভিন্নপ্রকার
চিত্তাকর্ষক অনুষ্ঠান এসব মাধ্যম অত্যন্তকৌশলে তাদের রাজনৈতিক বক্তব্য দর্শকশ্রোতার সামনে তুলে ধরে। আজকাল
ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, ই-মেইল ইত্যাদির সাহায্যে অতি সহজে ও স্বল্প সময়ে বক্তব্য সরবরাহ করে জনমতের ওপর সহজেই প্রভাব বিস্তার করা হচ্ছে।
 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুঁথিগত বিদ্যা অর্জনের পাশাপাশি সহপাঠি ও বন্ধু-বান্ধব এবং শিক্ষকদের কাছ থেকে
দেশ ও সমাজের নানাবিধ সমস্যা সম্পর্কেশিক্ষার্থীরা পরিচিত হয়। এভাবে তাদের মধ্যে দেশের রাজনীতি সম্বন্ধে
একটা নিজস্ব ধারণার বিকাশ ঘটে। তা‘ছাড়া স্কুল-কলেজে বিভিন্নদলের ছাত্রসংগঠন যে রাজনৈতিক তৎপরতা চালায় - তার মাধ্যমেও জনমত সৃষ্টি হয়।
 বিভিন্নসংস্থা : সরাসরি কোন রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে জড়িত না থেকেও বিভিন্নসরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান
পরোক্ষভাবে জনমত গঠন করে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠানের দলিলপত্র, প্রতিবেদন, পরিসংখ্যান স্থানীয় বা কেন্দ্রীয় সরকারের
উদ্যোগে মুদ্রিত হলে বা বিভিন্নগবেষকের গবেষণা রিপোর্টে প্রকাশিত হলে তা জনমতের উপর বিরাট প্রভাব ফেলে।
এ রিপোর্টের ভিত্তিতে জনমত সংশ্লিষ্টদের পক্ষে বা বিপক্ষে গড়ে উঠে।
 আইনসভা : আইনসভায় সরকার ও বিরোধীদল আইন প্রণয়ন ও রাষ্ট্রপরিচালনা সংক্রান্তযে সব বিষয়ে আলোচনা, বিতর্ক,
প্রশ্নজিজ্ঞাসা ইত্যাদিতে শরীক হয়- তার সংবাদ খবরের কাগজে কিংবা ছবি ও খবর টিভি বা রেডিওর মাধ্যমে জনগণের
কাছে পৌঁছায়। জনগণ এসব হতে তাদের মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলে।
জনমতের গুরুত্ব
বর্তমানকালে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রই যেহেতুকল্যাণ রাষ্ট্রতাই এসব রাষ্ট্রেজনমত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের স্থিতি ও
ভারসাম্য নির্ভর করে অনুকূল জনমতের উপর। আধুনিককালে সাম্য, স্বাধীনতা, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ইত্যাদি রক্ষায় জনমতই প্রহরী।
জনমত সরকার পরিচালনা ও শাসন ব্যবস্থার স্নায়ুকেন্দ্র স্বরূপ।
গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় জনমতই সবকিছুর ভিত্তি। গণতান্ত্রিক রাজনীতির মূল লক্ষ্য যদি ক্ষমতা অর্জন হয় তাহলে জনমত
হবে সেই ক্ষমতার সিঁড়ি। ক্ষমতায় দীর্ঘদিন যাবত সাফল্যের সাথে থাকা যদি উদ্দেশ্য হয় তবে জনমত হবে তার হাতিয়ার । যে আইন ও বিধিমালা দ্বারা গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালনা করা হয় তার ভিত্তি হল জনমত। সরকারী ক্ষমতার উত্থানে
যেমন অথবা পতনে জনমত প্রধান ভূমিকা পালন করে। সেজন্যই বলা চলে যে, আধুনিক রাষ্ট্রেসফল প্রশাসন অনেকাংশে
জনমত গঠন ও ব্যক্ত করার পদ্ধতির উপর নির্ভরশীল।
অনেক দেশেই সরকারের আইনসভাকে কিংবা সংবিধানকে সার্বভৌম বলে ঘোষণা করা হয়। গ্রেট ব্রিটেনে আইনসভা এবং যুক্তরাষ্ট্রেসংবিধান চূড়ান্তক্ষমতার অধিকারী। ব্রিটেনের প্রচুর ক্ষমতা সত্তে¡ও আইনসভা (পার্লামেন্ট) এমন কোন আইন
প্রণয়ন করে না যা জনমতের নিকট গ্রহণযোগ্য নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট তাঁর শাসনকালের চার বছরের মেয়াদে
সংবিধান অনুযায়ী প্রচুর ক্ষমতার অধিকারী হয়া সত্তে¡ তিনি এমন সিদ্ধান্তসাধারণত নেন না যা মার্কিন জনমতকে বিক্ষুব্ধ করতে পারে।
একনায়কতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাতেও জনমতের গুরুত্বআছে। এমনকি স্বেচ্ছাচারী শাসকগণও জনমতকে যথেষ্ট বিবেচনা করে।
তাই তারা জনগণের চিরন্তন মূল্যবোধ, বিশ্বাস, লালিত আশাআকাঙ্খাকে আঘাত করে এমন কোন সিদ্ধান্তগ্রহণ করা থেকে
বিরত থাকেন। অনেক সময় একনায়ক বা স্বেচ্ছাচারী শাসক তার শাসন ক্ষমতাকে বৈধতা দান করার জন্য জনসমর্থন লাভের
বিভিন্নপদ্ধতি কাজে লাগান। সামরিক স্বৈরশাসকগণও তাদের শাসনকে বৈধতা দেবার জন্য গণভোটের মাধ্যমে জনমতের
আস্থা অর্জনের চেষ্টাকরে। কারণ, জনগণ আর পূর্বের মত অসংগঠিত ও উদাসীন নয়। যে কোন পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থাতেই তারা তাদের মতামত প্রকাশ করে থাকে।
সারকথা
জনমত আধুনিক সকল ধরনের শাসনব্যবস্থা ও সরকারের মূল ভিত্তি। গণতন্ত্রও একনায়কতন্ত্র, প্রেসিডেন্ট পদ্ধতির সরকার
কিংবা পার্লামেন্টশাসিত সরকার - সর্বক্ষেত্রেই জনমত নিয়ন্ত্রক, নিয়ামক এবং রাজনীতির উত্থন-পতনের মূল শক্তি। তবে
জনমত কখনই সকল জনগণের মতামতের যোগফল নয়। বরং জনস্বার্থের অনুকূল, জনকল্যাণের ইঙ্গিতবাহী, যুক্তিসম্মত,
নিরপেক্ষ ও উদার যে কোন ব্যক্তিগত গোষ্ঠীগত মতামত জনসমর্থন পেলে জনমতে পরিণত হয়। জনগণের মতকে জনমতে
রূপান্তরিত করতে কিংবা সরকারের পথে জনমতকে সংগঠিত করতে হলে কতকগুলো বাহন বা মাধ্যমের সাহায্য নিতে হয়।
এ সবের মধ্যে সংবাদপত্র, রাজনৈতিক দল এবং টেলিভিশন - রেডিও অত্যন্তকার্যকর ও শক্তিশালী। এ সবের সাহায্যে
প্রয়োজনমত জনমতকে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা যায়। জনমত আধুনিককালে জনগণের মধ্যে সাম্য প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তি অধিকার
ও স্বাধীনতা রক্ষা এবং রাষ্ট্রের স্থায়িত্বও সরকারের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্তকার্যকর হাতিয়ার।
সঠিক উত্তরে টিক () চিহ্ন দিন
১। জনমতের বিকাশ কেন ঘটে ?
ক. রাষ্ট্রের কাজ বৃদ্ধি ও জনগণের সমর্থন লাভের আশায়;
খ. নির্বাচন পদ্ধতির বিকাশের ফলে;
গ. গণতান্ত্রিক চিন্তাধারার বিকাশের ফলে;
ঘ. শাসকের ইচ্ছামত রাষ্ট্রের কাজ সম্পাদনের জন্য।
২। জনমত কি ?
ক. যুক্তি, গ্রহণযোগ্যতা ও সংখ্যাগরিষ্ঠের জন্য কল্যাণকর মত;
খ. দেশের সর্বসাধারণের মতামতের সমষ্টি;
গ. প্রভাবশালী শ্রেণীর ক্ষারা প্রভাবিত মতামত;
ঘ. দেশের সরকার যেসব মতের দ্বারা পরিচালিত হয়।
৩। প্রেস যেভাবে চায়, জনমত সেভাবেই গড়ে ওঠে-কথাটি জনমতের কোন্ বাহনটিকে সর্বাধিক গুরুত্বপ্রদান করেছে?
ক. রাজনৈতিক দল;
খ. রেডিও - টেলিভিশন - ইন্টারনেট;
গ. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান;
ঘ. সংবাদপত্র।
সঠিক উত্তর ঃ ১.ক ২.ক ত.ঘ
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. জনমত কি?
২. জনমত কি সব সময় জনগণের মতামত?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. জনমত বলতে আপনি কি বুঝেন? এ প্রসঙ্গে জনমতের প্রক্রতি বর্ণনা করুন।
২. জনমতের বাহন বা জনমতকে প্রভাবিত করার উপায়গুলো বর্ণনা করুন।
৩. জনমতকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে সংবাদপত্রের ভুমিকা সর্বাধিক। আপনি কি এমন মত সমর্থন করেন ? আপনার বক্তব্যের
পথে যুক্তি দিন।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]