পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ করা প্রয়োজন কেন?


গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, বুদ্ধিমত্তা, বিবেক, স্বদেশ প্রেম, জাতীয় চেতনা, আইনের শাসন,
স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, গণ মাধ্যম, বিশ্বশান্তি।
পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের গুরুত্ব
আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নাগরিকের সার্বিক কল্যাণের নিমিত্তে পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের বিকল্প নেই।
কেননা পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকতার সাথে জড়িত সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা
তুলে ধরা হল−
১। রাষ্ট্র ও সরকার সম্বন্ধে জানা ঃ রাষ্ট্র ও সরকার ব্যতীত নাগরিক জীবন কল্পনা করা যায় না। আর নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্র
ও সরকার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান থাকা আবশ্যক। রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের উপাদান, সরকার, সরকারের শ্রেণি বিভাগ, রাষ্ট্রের
উৎপত্তি সংক্রান্ত মতবাদ, সংবিধান ইত্যাদি সম্পর্কে জানার জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের কোন বিকল্প নেই।
২। সুনাগরিক হওয়ার শিক্ষা ঃ রাষ্ট্রের একজন সাধারণ নাগরিক থেকে কিভাবে সুনাগরিক হওয়া যায় সে সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ
করা যায় পৌরনীতি ও সুশাসন থেকে। একজন সুনাগরিক বুদ্ধিমত্তা, বিবেক ও আত্মসংযমের অধিকারী হওয়ায়
রাষ্ট্রের প্রতি তার অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন থাকে। সুনাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ সম্পর্কে
জ্ঞানলাভ করার জন্যও পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
৩। স্বদেশ প্রেম জাগ্রত করার জন্য ঃ দেশের প্রত্যেক নাগরিকের মধ্যে স্বদেশ প্রেম জাগ্রত করার জন্য পৌরনীতি ও
সুশাসন সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন নির্ভর করে প্রকৃত দেশ প্রেমিক জনগণের উপর।
এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক পল জাঁনে (চধঁষ ঔধহবঃ) বলেন, “স্বদেশ প্রেম জাগ্রত করার জন্য পৌরনীতির জ্ঞান খুবই
জরুরি।”
৪। সুস্থ ও সুন্দর সমাজ জীবন গঠনের শিক্ষা ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকের সুস্থ ও সুন্দর সমাজ জীবন গঠনে শিক্ষা
দিয়ে থাকে। মানুষের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনকে কেন্দ্র করে পৌরনীতি ও সুশাসন গড়ে উঠেছে। পারস্পরিক
সাহায্য ও সহযোগিতার মাধ্যমে কিভাবে সুস্থ ও সুন্দর সমাজ জীবন গঠন করে মানুষের সর্বাধিক কল্যাণ করা যায় তা
পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের মাধ্যমে জানা যায়।
৫। ব্যক্তিত্ব বিকাশের ক্ষেত্রে ঃ নাগরিকের ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত ও প্রদত্ত অধিকারসমূহ পাঠ ও চর্চার মাধ্যমে নাগরিক তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ করে থাকে। রাষ্ট্র
থেকে নাগরিক যেমন বিভিন্ন অধিকার গ্রহণ করে তেমনি রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের কিছু কর্তব্য বা দায়বদ্ধতা রয়েছে যা
একজন নাগরিক পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের মাধ্যমে জানতে পারে।
৬। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ মানব মনের সংকীর্ণতা দূর করে মহৎ জীবন গঠনের অনুপ্রেরণা
দেয়। বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবতাবোধ সৃষ্টিতে পৌরনীতি ও সুশাসন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। দেশ ও বিশ্বের
কল্যাণার্থে এ শাস্ত্র নাগরিকের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির উন্নতি ঘটায়।

৭। জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের মাধ্যমে নাগরিকের মনে জাতীয় চেতনার উন্মেষ হয়। সচেতন
নাগরিক রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ। জাতীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সচেতন নাগরিকেরা দেশ সেবায় আত্মনিয়োগ করে। এর
ফলে রাষ্ট্রের সামগ্রিক সমৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়।
৮। সুশাসন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ ঃ সুশাসন প্রত্যয়টি সাম্প্রতিক সময়ে পৌরনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে। যার ফলে
পৌরনীতি আরো বেশি সমৃদ্ধ হয়েছে। কোন রাষ্ট্র সুশাসনের মাধ্যমে পরিচালিত হলে অতি শীঘ্র ইপ্সিত লক্ষ্যে
আরোহন করতে পারে। পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের মাধ্যমে সরকারের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, আইনের শাসন,
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মত বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করা
সহজতর হয়।
৯। গণতন্ত্রের বিকাশ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ ঃ বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় শাসনব্যবস্থা হল গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের স্বরূপ,
ভবিষ্যৎ, কার্যকারিতা এবং বিকাশ সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করার জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের বিকল্প নেই।
১০। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ঃ রাষ্ট্র যেমন নাগরিকের কল্যাণ সাধন করে থাকে তেমনি নাগরিক রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য
প্রকাশ করে থাকে। একজন সুনাগরিক রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্য নানাবিধ পরিকল্পনা করে। সে পরিকল্পনার উপর ভিত্তি
করে রাষ্ট্র ও বিশ্বের শান্তি ও উন্নয়নের জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ অত্যাবশ্যক।
পরিশেষে বলা যায় যে, পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। সুস্থ ও সুন্দর জীবন গঠনে তথা কল্যাণকর
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তাই প্রত্যেক নাগরিকের নিজের স্বার্থে
পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ করা প্রয়োজন।
সার-সংক্ষেপ
নাগরিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ও সুশৃঙ্খল জ্ঞান লাভ করতে পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের বিকল্প
নেই। পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিক জীবনের সঠিক দিক-নির্দেশনা প্রদান করে বিধায় সভ্য সমাজের প্রত্যেক সদস্যের এ
শাস্ত্র পাঠ অপরিহার্য। এর মাধ্যমে নাগরিকের চিন্তাধারায় ইতিবাচক পরিবর্তন এসে রাষ্ট্র সম্পর্কিত সঠিক ধারণা জাগ্রত
হয়।

সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১। সুনাগরিক হওয়ার শিক্ষা দেয় কোন শাস্ত্র?
(ক) অর্থনীতি (খ) সমাজবিজ্ঞান
(গ) লোক প্রশাসন (ঘ) পৌরনীতি ও সুশাসন
২। “স্বদেশ প্রেম জাগ্রত করার জন্য পৌরনীতির জ্ঞান খুবই জরুরি।”− কে বলেছেন?
(ক) ফ্রেডরিক জেমস গোল্ড (খ) পল জাঁনে
(গ) ই এম হোয়াইট (ঘ) রবার্ট পুটনাম
৩। পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ করলে একজন নাগরিক উদ্বুদ্ধ হয়−
(ক) রাষ্ট্র সম্পর্কিত বোধে (খ) সাহিত্য চর্চায়
(গ) আত্মস্বার্থে (ঘ) কোনটিই নয়


পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ করা প্রয়োজন কেন?

বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের গুরুত্ব (ওসঢ়ড়ৎঃধহপব ড়ভ ঝঃঁফুরহম
ঈরারপং ধহফ এড়ড়ফ এড়াবৎহধহপব রহ ইধহমষধফবংয)
উদ্দেশ্য
এই পাঠ শেষে আপনি
ক্স বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবেন।
মুখ্য শব্দ (কবু ডড়ৎফং)
গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, গণ-অভ্যুত্থান, নাগরিক চেতনা, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা,
সমাজতন্ত্র।
বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের গুরুত্ব
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবন পরিস্থিতির ইতিবাচক
পরিবর্তনের জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের গুরুত্ব অপরিসীম। নি¤েœ বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের
গুরুত্ব তুলে ধরা হল−
১। দেশকে ভালোবাসার শিক্ষা ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন দেশকে ভালোবাসার শিক্ষা দেয়। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের
বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এ কষ্টার্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করা সকল নাগরিকের কর্তব্য। দেশ,
স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধকে ভালোবাসতে শেখায় পৌরনীতি ও সুশাসন।
২। জাতীয় ইতিহাস জানা ঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে। এ ইতিহাস প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম
প্রত্যেকের জানা দরকার। জাতীয় সংগ্রামের ইতিহাস, যেমন- ভাষা আন্দোলন, গণ অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলে গেলে
দেশ কখনো উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারবে না।
৩। নাগরিক চেতনা বৃদ্ধি ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিক চেতনা বৃদ্ধি করে। বাংলাদেশে জনসংখ্যা অত্যন্ত বেশি কিন্তু এর
আয়তন ছোট। এ রাষ্ট্রের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বহু সমস্যা বিদ্যমান। পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ
নাগরিকের চেতনা বৃদ্ধি করে এ সব বহুমুখী সমস্যা সমাধানের পথ তৈরি করে দেয়।
৪। নাগরিক গুণাবলির বিকাশ ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ নাগরিকের মানসিক গুণাবলির বিকাশ সাধন করে। সুনাগরিক
হওয়ার শিক্ষা, রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য স্বীকার, রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা, নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেওয়া, সময়মত কর
পরিশোধ করা ইত্যাদি বিষয়ে নাগরিকের গুণাবলির বিকাশ সাধন করে পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ।
৫। সুশাসন প্রতিষ্ঠা ঃ বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। সুশাসন ব্যতীত এ রাষ্ট্রের
গণতন্ত্র ও উন্নয়ন টেকসই হওয়া সম্ভব নয়। কিভাবে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও স্থায়ী করা যায় তা পৌরনীতি ও
সুশাসন পাঠ করে জানা যায়।
৬। নাগরিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঃ পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের ফলে নাগরিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন সাধিত হয়। মনের
সংকীর্ণতা ও কুসংস্কার দূরীভূত হয় পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের ফলে। দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের ফলে রাষ্ট্রের প্রতি
নাগরিকের কর্তব্যবোধ জাগ্রত হয়। এর প্রভাবে নাগরিক জীবনে পূর্ণতা আসে।
৭। গণতন্ত্রের বিকাশ ঃ বাংলাদেশের গণতন্ত্র টেকসই, মজবুত, দীর্ঘস্থায়ী এবং বিশ্ব দরবারে প্রশংসনীয় করার জন্য
এদেশের মানুষের পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের বিকল্প নেই। প্রত্যেক নাগরিকের গণতান্ত্রিক চেতনা বৃদ্ধির জন্য
পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠ আবশ্যক। কেননা গণতন্ত্রের বিকাশ ব্যতীত বাংলাদেশের সত্যিকারের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
৮। সংবিধান সম্পর্কে জানা ঃ সংবিধান রাষ্ট্রের দর্পণ স্বরূপ। ১৯৭২ বাংলাদেশের সালে সংবিধান কার্যকর হয়। রাষ্ট্র
পরিচালনার সকল বিধি-বিধান বাংলাদেশ সংবিধানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। সংবিধানের মাধ্যমে মানুষ জানতে পারে তাদের

অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে। পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের মাধ্যমে সংবিধান এবং সংবিধানে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি
সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা যায়।
৯। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা ঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু একই সুতোয় গাঁথা। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের
স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানা বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য আবশ্যক।
বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের মাধ্যমে
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানা এ দেশের প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।
পরিশেষে বলা যায় যে, বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের গুরুত্ব অপরিসীম। উত্তম নাগরিক জীবন ও সুখী সমৃদ্ধ
দেশ গড়ার লক্ষ্যে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়নের বিকল্প নেই।
সার-সংক্ষেপ
বাংলাদেশ একটি স্বল্পোন্নত রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রে নানাবিধ আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অনেক সমস্যা বিদ্যমান। এসব সমস্যা
সমাধান করে আধুনিক, উন্নত ও কল্যাণকর নাগরিক জীবন প্রতিষ্ঠার জন্য পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়ন করা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে নাগরিক চেতনা বৃদ্ধি পায়, অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতা আসে, সরকার ও জনগণের মধ্যে
সুসম্পর্ক স্থাপিত হয়, দেশপ্রেম জাগ্রত হয়, গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়। গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব
রক্ষা পেয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।

সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১। বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কত সালে?
(ক) ১৯৭১ সালে (খ) ১৯৭২ সালে
(গ) ১৯৭৩ সালে (ঘ) ১৯৭৪ সালে
২। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি কে?
(ক) হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (খ) এ কে ফজলুল হক
(গ) তাজউদ্দিন আহমদ (ঘ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
৩। নাগরিকের প্রধান কর্তব্য কি?
(ক) ভোট দেওয়া (খ) কর দেওয়া
(গ) রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করা (ঘ) প্রার্থী হওয়া

কি কি কারণে বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন অধ্যয়ন করা প্রয়োজন?

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]