বিবাহ কাকে বলে ? বিবাহের শ্রেণীবিন্যাস আলোচনা করুন ।

পরিবার পরিকল্পনা পরিবার হচ্ছে সমাজের মৌলিক ও ক্ষুদ্রতম সংগঠন। পরিবারের সঙ্গে আমাদের সবার যোগাযোগ
খুবই নিবিড়। একমাত্র পরিবারের সঙ্গে মানুষের নিবিড়তম মিথষ্ক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ফলে
পরিবারকে সমাজকাঠামোর মৌল সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পরিবার বলতে বুঝায় এমন একটি ক্ষুদ্র সংগঠন যেখানে বিবাহ নামক চুক্তির
পরিসরে এবং রক্ত সম্পর্কের সূত্র ধরে স্বামী-স্ত্রী তাদের সন্তানসন্তদিসহ একত্রে বসবাস করে। বর্তমানে
পরিবার প্রত্যয়টির পাশাপাশি ‘খানা’ প্রত্যয়টি দৃষ্ট হয়। সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন পরিবারের চেয়ে
খানা অধিকতর সুষ্পষ্ট, যেখানে একই চুলায় রান্না হয়। উল্লেখ্য যে, পরিবার এবং বিবাহ কিন্তু এক
নয়। এটি মনে রাখা খুবই জরুরি যে পরিবার হচ্ছে ক্ষুদ্রতম সামাজিক সংগঠন আর বিবাহ হচ্ছে
একটি চুক্তির সম্পর্ক যার ভিত্তিতে পরিবার নামক সংগঠন গড়ে উঠে।
জনসংখ্যা নিরোধের লক্ষ্যে পরিবার পরিকল্পনা একটি কল্যাণধর্মী কর্মসূচী হিসেবে পরিগণিত হয়। এ
কর্মসূচীর প্রবর্তক হচ্ছেন আমেরিকার মার্গারেট স্যাঙ্গার। তাঁর অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে জনসংখ্যা নিয়šত্রণ ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচী বিশ্বব্যাপী বি¯তৃতি লাভ করেছে। বিবাহ কাকে বলে
বিবাহ হচ্ছে একটি কার্য প্রণালী বা চুক্তির সম্পর্ক যার মাধ্যমে পারিবারিক সম্পর্কে গড়ে উঠে। মানুষ
একা বাস করতে পারে না, তাই সে জীবনসঙ্গী পেতে চায়। এ কারণে একজন পুরুষ এবং একজন
নারী চায় একত্রে বসবাস করতে, তারা চায় সন্তান-সন্ততির এবং ¯েœহ-ভালবাসা উপভোগ করতে। এ
কারণেই বিবাহের উৎপত্তি হয়। বিবাহ পরিবার ব্যবস্থাকে বৈধতা দেয়। বিবাহ বন্ধন ব্যতীত পরিবারের
কথা কল্পনা করা যায় না।
এডওয়ার্ড ওয়েষ্টারমার্ক‘ গ্রন্থে বিবাহের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন,
“বিবাহ হচ্ছে নারী ও পুরুষের মোটামুটি স্থায়ী এমন একটি সম্পর্ক যা কেবল সন্তান জম্মদান পর্যন্তই
স্থায়ী হয় না বরং এরপরও কিছুদিন অন্তত স্থায়ী থাকে।” সমাজবিজ্ঞানী ই,আর,গ্রোভস এর মতে,
“বিবাহ হচ্ছে এমন এক দুঃসাহসিক বন্ধন যার আইনগত ভিত্তি এবং সামাজিক গোষ্ঠীর সমর্থন
রয়েছে’’। আধুনিক সমাজে বিবাহ সাধারণতঃ পরিবার গঠনের পূর্বশর্ত। বিবাহের মাধ্যমেই নারীপুরুষের মধ্যে সমাজ, রাষ্ট্র ও ধর্ম সম্পর্কিত চুক্তির সম্পর্ককে খুঁজে পাওয়া যায়। পাঁচটি প্রেক্ষাপটে
বিবাহের প্রকারভেদ পাওয়া যায়, যথা ঃ
র) পতি বা পতœীর সংখ্যার প্রেক্ষিতে;
রর) পাত্র-পাত্রী নির্বাচনভিত্তিক;
ররর) সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে;
রা) পাত্র-পাত্রীর বয়স, শিক্ষা, রুচি, আর্থিক অবস্থা, সামাজিক মর্যাদা ইত্যাদির ভিত্তিতে এবং
া) পাত্র-পাত্রী মনোনয়নের নিরিখে।
বিবাহের শ্রেণীবিভাগ
প্রেক্ষাপট শ্রেণীথ
পতি বা পতœীর সংখ্যার নিরিখে ক) এক পতœীক বিবাহ
খ) বহু বিবাহ
পাত্র-পাত্রী নির্বাচন ভিত্তিক ক) স্বগোত্র বা অন্তঃবিবাহ
খ) বহির্গোত্র বা অসবর্ণ বিবাহ
সামাজিক মর্যাদা ভিত্তিক ক) অহলোম বিবাহ
খ) প্রতিলোম বিবাহ
পাত্র-পাত্রীর বয়স, শিক্ষা, রুচি, আর্থিক অবস্থা,
সামাজিক মর্যাদা ভিত্তিক
ক) সম বিবাহ
খ) অসম বিবাহ
পাত্র-পাত্রী মনোনয়ন প্রেক্ষিত ক) স্বনির্বাচিত বিবাহ
খ) সংযোজিত বিবাহ
বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে বিবাহের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করা হলো ঃ
১. পতি বা পতœীর সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে বিবাহকে দু‘ভাগে ভাগ করা হয়, যথা ঃ
ক) এক পতœীক বিবাহ ও
খ) বহু বিবাহ
ক) এক পতœীক বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে একজন পুরুষ একজন স্ত্রীলোককে নিয়ে দাম্পত্য
জীবন অতিবাহিত করে।
খ) বহু বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে পুরুষ বা স্ত্রীলোক একাধিক স্ত্রী বা পুরুষের সাথে দাম্পত্য
জীবনযাপন করে।
সমাজবিজ্ঞানীগণ বহুবিবাহকে আবার ৩ ভাগে ভাগ করেন, যথা ঃ
ক) বহুপতি বিবাহ;
খ) বহুপতœীক বিবাহ এবং
গ) গোষ্ঠী বিবাহ।
২. পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ভিত্তিতে সমাজবিজ্ঞানীগণ বিবাহকে দুইভাগে করেন, যথা ঃ
ক) স্বগোত্র বা অন্তঃবিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে পাত্র ও পাত্রী একই গোত্র হতে নির্বাচন করা
হয়।
খ) বহির্গোত্র বা অসবর্ণ বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে দুটো ভিন্ন গোষ্ঠী হতে পাত্র ও পাত্রী
নির্বাচন করা হয়।
৩. সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে সমাজবিজ্ঞানীগণ বিবাহকে দু‘ভাগে ভাগ করেন, যথা ঃ
ক) অহলোম বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে উচ্চ বংশের পাত্রের সাথে নি¤œ বংশের পাত্রীর
বিবাহ সম্পন্ন হয়।
খ) প্রতিলোম বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে নিম্ম বংশের পাত্রের সাথে উচ্চ বংশের পাত্রীর
বিবাহ হয়।
৪. পাত্র-পাত্রীর বয়স, শিক্ষা, রুচি, আর্থিক অবস্থা, সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে বিবাহকে দু‘ভাগে
ভাগ করা হয়, যথা ঃ
ক) সম বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে পাত্র-পাত্রীর বয়স, শিক্ষা, রুচি, আর্থিক ও সামাজিক
মর্যাদায় সমতা পরিলক্ষিত হয়।
খ) অসম বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে পাত্র-পাত্রীর বয়স, শিক্ষা, রুচিবোধ, আর্থিক ও
সামাজিক মর্যাদার অসমতা পরিলক্ষিত হয়।
৫. পাত্র-পাত্রী মনোনয়নের প্রেক্ষিতে সমাজবিজ্ঞানীগণ বিবাহকে দু‘ভাগে ভাগ করেছেন, যথা ঃ
ক) স্ব-নির্বাচিত বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে পাত্র বা পাত্রী নিজে তার জীবন সাথীকে নির্বাচিত
বা মনোনীত করে।
খ) সংযোজিত বিবাহ ঃ এ ধরনের বিবাহে অভিভাবক বা আত্বীয়-স্বজন দ্ধারা পাত্র-পাত্রী
মনোনয়ন করে বিবাহের ব্যবস্থা করা হয় ।
পরিবার কাকে বলে
মানুষ সামাজিক জীব । পরিবার হচ্ছে সমাজের মৌলিক ও ক্ষুদ্রতম আদিম সামাজিক প্রতিষ্ঠান । বিশ্বে
মানব সৃষ্টির প্রথম থেকেই সমাজ বিদ্যমান এবং সমাজের প্রাথমিক সাংগঠনিক রূপ হল পরিবার ।
প্রকৃতপক্ষে পরিবার ব্যবস্থা বিকশিত হবার এক পর্যায়ে সমাজের উৎপত্তি হয় । সমাজের এই সংগঠন
থেকেই মানব জাতির বিকাশ হয়েছে এবং সমাজের অগ্রগতির সাথে সাথে পরিবারের রূপ-কাঠামো
পরিবর্তিত হয় ।
রক্ত ও বৈবাহিক সম্পর্ক পরিবারের ভিত্তি। বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে একজন পুরুষ এবং একজন নারী
যৌথভাবে বসবাস করার সংগঠনকে পরিবার বলা হয় । পরিবারের সংজ্ঞা প্রদান করতে গিয়ে সমাজ
বিজ্ঞানী অসবার্ণ ও নিমকফ ‘অ ঐধহফ ইড়ড়শ ড়ভ ঝড়পরড়ষড়মু’ গ্রন্থে বলেন- সন্তান-সন্তুতির রক্ত ও বৈবাহিক সম্পর্ক পরিবারের ভিত্তি।
অধিকারী বা সন্তান-সন্তুতি বিহীন স্বামী-স্ত্রীর অথবা সন্তান-সন্তুতির অধিকারী কোন একজন পুরুষ বা
একজন মহিলার দ্বারা গঠিত মোটামুটি স্থায়ী সংস্থাকে পরিবার বলে ।”
অধ্যাপক ম্যাকাইভারের মতে, সন্তান-সন্তুতির জন্মদান ও লালন-পালনের নিমিত্তে যৌন সম্পর্ক দ্বারা
সংগঠিত ক্ষুদ্র বর্গকে পরিবার বলে।
পরিবার হলো ¯েœহ, মায়া, মমতা ও সহযোগিতার বন্ধনে গঠিত ক্ষুদ্র অথচ শাশ্বত একটি সামাজিক
প্রতিষ্ঠান।
পরিবারের শ্রেণীবিভাগ
তিনটি মূল সূত্রেত্রর উপর ভিত্তি করে পরিবারের শ্রেণীবিভাগ করা হয়, যথা ঃ
র) বংশ পরিচয় ও নিয়ন্ত্রণের ধারা;
রর) বৈবাহিক প্রথা এবং
ররর) পারিবারিক কাঠামোর সীমানা।
পরিবারের শ্রেণীবিভাগ
ভিত্তি শ্রেণী
বংশ পরিচয় ও নিয়ন্ত্রণের ধারা ক) পিতৃতান্ত্রিক পরিবার
খ) মাতৃতান্ত্রিক পরিবার
বৈবাহিক প্রথা ক) একপতœীক পরিবার
খ) বহুপতœীক পরিবার
গ) বহুপতি পরিবার
পরিবারের কাঠামো ক) একক পরিবার
খ) যৌথ পরিবার
পরিবারের শ্রেণীবিভাগ এ পর্যায়ে আলোচনা করা হলো
১. বংশ পরিচয় ও নিয়ন্ত্রণের ধারা অনুযায়ী পরিবারকে দু‘ভাগে বিভক্ত করা হয়, যথা ঃ ক)
পিতৃতান্ত্রিক ও খ) মাতৃতান্ত্রিক পরিবার ।
ক) পিতৃতান্ত্রিক পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবারে পুরুষের মাধ্যমে বংশ পরিচয় নির্ধারিত হয়ে
থাকে। পরিবারের কর্তা হলো পুরুষ। পরিবারের ভরন-পোষণ ও নিরাপত্তাসহ যাবতীয় দায়-
দায়িত্ব পুরুষের হাতে অর্পিত থাকে। সমাজ বিজ্ঞানী হেনরী মেইন পিতৃতান্ত্রিক পরিবারকে আদি
ও অকৃত্রিম পরিবার ব্যবস্থা বলে অভিমত ব্যক্ত করেন ।
খ) মাতৃতান্ত্রিক পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবারে নারীর অধিকার বেশী আবার বংশ পরিচয়ও নারীর
মাধ্যমে নির্ধারিত হয়ে থাকে ।
২. বৈবাহিক প্রথা অনুযায়ী পরিবারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়, যথা ঃ ক) এক পতœীক পরিবার খ)
বহুপতœী পরিবার এবং (গ) বহুপতি পরিবার।
ক) একপতœীক পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবার বলতে সেই ব্যবস্থাকে বুঝায় যেখানে একজন পুরুষ
এবং একজন স্ত্রী লোক বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পরিবার গঠন করে। এ ধরনের পবিারই সবচেয়ে
বেশী প্রচলিত।
খ) বহুপতœীক পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবারে একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রীলোককে বিবাহ করে
পরিবার গঠন করে। যেমন-ভ‚টানের রাজপরিবারের এ প্রথা প্রচলিত আছে।
গ) বহুপতি পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবার ব্যবস্থায় একজন স্ত্রীলোক একাধিক পুরুষের সঙ্গে
বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একসঙ্গে বসবাস করে । যেমন ঃ ভারতের হিমাচল প্রদেশে কিন্নর
উপজাতিদের মধ্যে এ প্রথা প্রচলিত আছে ।
৩. পরিবারের সংগঠন, কাঠামো ও আকৃতির উপর ভিত্তি করে পরিবারকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়.
যথাঃ
ক) একক পরিবার ও খ) যৌথ পরিবার ।
ক) একক পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবারে একজন পুরুষ ও একজন স্ত্রী এবং তাদের সন্তান-সন্তুতিরা
পরিবারের সদস্য অর্ন্তভুক্ত হয় । একক পরিবার অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র । এরূপ পরিবারে বয়োজ্যেষ্ঠ
পুরুষ বা পিতার প্রাধান্য স্বীকার করা হয় ।
খ) যৌথ পরিবার ঃ এ ধরনের পরিবারে স্বামী, স্ত্রী সন্তান-সন্তুতি, ভাই-বোন, মাতা-পিতা, দাদা-
দাদী, ভাইয়ের সন্তান-সন্তুতি এমনকি স্ত্রীর ভাই-বোন ও পিতা-মাতাসহ একত্রে বসবাস করে ।
এরূপ পরিবারে আয়-ব্যয়, উৎপাদন ইত্যাদি পরিবারের কর্তা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয় ।
সারকথা: বিবাহ হচ্ছে একটি কার্যপ্রনালী বা চুক্তির সম্পর্ক যার মাধ্যমে পারিবারিক সম্পর্ক গড়ে
উঠে। আধুনিক সমাজে বিবাহ সাধারণত: পরিবার গঠনের পূর্বশর্ত। বিবাহবন্ধন ব্যতীত পরিবারের
কথা কল্পনাও করা যায় না। মানব সৃষ্টির প্রথম থেকেই সমাজে বিদ্যমান থাকার কারণে সমাজের
প্রাথমিক সাংগঠনিক রূপ হলো পরিবার। সমাজের মৌলিক ও ক্ষুদ্রতম আদিম সামাজিক প্রতিষ্ঠান
হিসেবে পরিবার ব্যবস্থা পাশ্চাত্যে অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়লেও প্রাচ্যে বিবাহবন্ধনের মাধ্যমে পরিবার
গঠন অনবদ্য রয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞানের গবেষণায় পরিবার ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে পূর্বে বিবেচিত হতো, এখনও হচ্ছে।
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১. কয়টি প্রেক্ষাপটে বিবাহের শ্রেণীবিন্যাস করা যায় ?
ক. দুইটি;
খ. তিনটি;
গ. চারটি;
ঘ. পাঁচটি।
২. পরিবারের শ্রেণীবিভাগ কয়টি মূলসূত্রের উপর ভিত্তি করে করা যায় ?
ক. তিনটি;
খ. চারটি;
গ. পাঁচচি;
ঘ. ছয়টি;
৩. ভ‚টানের দ্রæপকাদের মধ্যে কোন্ ধরনের পরিবার ব্যবস্থার প্রচলন আছে?
ক. পিতৃতান্ত্রিক পরিবার;
খ. একপতœীক পরিবার;
গ. বহুপতি পরিবার;
ঘ. যৌথ পরিবার।
৪. কোন্ সমাজবিজ্ঞানী পিতৃতান্ত্রিক পরিবারকে আদি ও অকৃত্রিম পরিবার ব্যবস্থা বলে অভিমত ব্যক্ত
করেন?
ক. এডওয়ার্ড ওয়েস্টারমার্ক;
খ. ই.আর. গ্রোডস;
গ. ম্যাক্স ওয়েবার;
ঘ. হেনরী মেইন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১. বিবাহ কাকে বলে ?
২. বহুবিবাহ কি ?
৩. পরিবার কাকে বলে ?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. বিবাহ কাকে বলে ? বিবাহের শ্রেণীবিন্যাস আলোচনা করুন ।
২. পরিবারের শ্রেণীবিভাগ ব্যাখ্যা করুন ।
উত্তরমালা ঃ ১. ঘ, ২. ক, ৩. গ, ৪. ঘ।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]