অর্থনৈতিক ঠান্ডাযুদ্ধ কি? ধনতান্ত্রিক বাণিজ্যযুদ্ধের কয়েকটি উদাহরণ দিন।

øায়ু যুদ্ধকালীন বিশ্বব্যবস্থা
অষ্টাদশ শতকে ইউরোপে যন্ত্রবিপ্লব সংগঠিত হয়। এর ফলে আধুনিক শিল্প বাণিজ্যভিত্তিক অর্থনীতি
তথা ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থার যাত্রা শুরু হয়। ঐতিহাসিকভাবে অনুসন্ধান করলে দেখা যায়, প্রথম পর্বে
ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, হল্যান্ড ও বেলজিয়াম, দ্বিতীয় পর্বে আমেরিকা, জার্মানী, কানাডা এবং তৃতীয় পর্বে
জাপান ও কয়েকটি এশীয় দেশে ধনতন্ত্রের বিকাশ ঘটে। এ সব দেশগুলো উপনিবেশ স্থাপন এবং
অনুন্নত দেশে পুঁজি বিনিয়োগ ও অনুকূল বাণিজ্য ভারসাম্য বজায় রেখে নিজেদের অবস্থার ক্রমাগত
উন্নতি ঘটায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলে ইউরোপের অর্থনীতি বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। অপরদিকে যুদ্ধ কালে
নিরাপদ অবস্থানের ফলে ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাণিজ্য স¤প্রসারণ দ্বারা আমেরিকা ধনতান্ত্রিক
বিশ্বের প্রধান শক্তিতে পরিণত হয়।
অন্যদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের নেতৃত্ব লাভ
করে। বিশেষত: জোসেফ স্ট্যালিনের সময়ে নিয়ন্ত্রিত অর্থনীতি ব্যবস্থার সাফল্যজনক প্রয়োগের ফলে
সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনীতি বিকশিত হয়। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন ধনতান্ত্রিক অর্থনীতির
বিপরীতে সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রভাবিত সমাজতান্ত্রিক বলয় গড়ে উঠে। সামরিক - অর্থনৈতিক -
রাজনৈতিক সকল ক্ষেত্রেই মতাদর্শিক দ্ব›দ্ব প্রবল হতে থাকলে ¯œায়ু যুদ্ধের সূচনা হয়। সমগ্র বিশ্বের
রাষ্ট্রসমূহ আমেরিকা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নকে কেন্দ্র করে দু‘টি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। এমন কি
জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলো পরোক্ষভাবে হলেও কোন এক পক্ষ সংশি ষ্ট হতে বাধ্য হয়। এই বিশ্ব -
ব্যবস্থাকে দ্বি-মেরু প্রবণ (নর-ঢ়ড়ষধৎ) বিশ্ব ব্যবস্থা নামে অভিহিত করা হয়। ¯œায়ু-যুদ্ধ চলাকালে
উত্তেজক রাজনৈতিক বক্তব্য এবং দ্ব›েদ্বর ফলে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি পায়। ন্যাটো (ঘঅঞঙ) এবং
ওয়ারশ (ডঅজঝঅড)’র মত সামরিক জোট গঠিত হয়। এমতাবস্থায় শান্তিপ্রিয় বিশ্ববাসীর মধ্যে
পারমাণবিক ধ্বংস যজ্ঞের ফলে মানব সভ্যতা লুপ্ত হবে, এমন আশংকা তৈরী হয়। আশির দশক
পর্যন্ত øায়ূ যুদ্ধের উত্তেজনা চলতে থাকে।
øায়ুযুদ্ধ সমাপ্তি
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ¯œায়ুযুদ্ধের ফলে সমগ্র বিশ্বব্যাপী যে আতঙ্কজনক পরিস্থিতি তৈরী হয়,
৮০ দশকের শেষ দিকে এসে তা হ্রাস পায়। মিখাইল গর্বাচেভ ১৯৮৫ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের
ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবার পর ‘গøাসনষ্ট’ এবং ‘পেরেস্তাইকা’ কর্মসুচী গ্রহণ করেন। এর ফলে
সোভিয়েত সমাজে ব্যাপক পরিবর্তন সূচিত হয়। কম্যুনিষ্ট পার্টির একচেটিয়া ক্ষমতা চর্চা খর্ব হতে
থাকে। পার্টির ভিতরে এবং বাইরে সমালোচনার পরিবেশ তৈরী হয়। সেই সাথে বর্হিবিশ্বের সাথে
যোগাযোগের মাত্রাও বাড়তে থাকে। এসবের ফলশ্রুতিতে সোভিয়েত ইউনিয়নসহ সমগ্র পূর্ব ইউরোপে
কম্যুনিজম বিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে থাকে। কয়েক বছরের মধ্যে এ অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোতে
সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার পতন ঘটে। সমাজতন্ত্রের পতনের আগেই গর্বাচেভের গৃহীত অস্ত্র হ্রাস চুক্তি সহ
বিভিন্ন কর্মসূচীর ফলে পশ্চিমা ধনতান্ত্রিক বিশ্বের সাথে বৈরী সম্পর্ক হ্রাস পেতে থাকে এবং
¯œায়ুযুদ্ধের তীব্রতা হ্রাস পায়। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার পতনের
সাথে ¯œায়ু-যুদ্ধ যুগেরও আনুষ্ঠানিক অবসান ঘটে। ¯œায়ু-যুদ্ধ অবসান তথা রাষ্ট্রিক সমাজতন্ত্র পতনের কয়েকটি কারণ নিæরূপ:
কম্যুনিষ্ট পার্টির ক্ষমতা
জনগণের অধিকার সংরক্ষণের পরিবর্তে শ্রমিক শ্রেণীর দোহাই দিয়ে কম্যুনিষ্ট পার্টির একচেটিয়া ক্ষমতা
চর্চা জনগণকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে। এর ফলে জল্পনা পরিবর্তনকে স্বাগত জানায়।
অর্থনৈতিক দুর্বলতা
অর্থনৈতিক কারণও এ ব্যাপারে বিশাল ভূমিকা পালন করে। ষাটের দশক থেকে সোভিয়েত
ইউনিয়নের প্রবৃদ্ধির হার ধীর হতে থাকে এবং সত্তরের দশকে এসে তা প্রায় স্থবির হয়ে যায়। সামরিক
প্রতিযোগিতার ফলে দেশের অর্থনীতিতে বিপুল চাপ পড়ে এবং জনগণের জীবন যাত্রার মান ক্রমাগত
নীচে নামতে থাকে। জনগণের মৌলিক চাহিদার যোগানও সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর জন্য সমস্যাজনক
হয়ে উঠে।
ধনতান্ত্রিক বিশ্বের ভূমিকা
১৯১৭ সালে রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবের পর থেকেই ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো সমাজতন্ত্রের পতনের
জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে থাকে। এ জন্য সকল ধরনের অর্থনৈতিক রাজনৈতিক- তথা
সামরিক চাপসৃষ্টিতে তারা সচেষ্ট ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষে এ চাপ মোকাবেলা করা সম্ভব হয়
নি। এসব কারণে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন খুব দ্রুত ভেঙ্গে পড়ে। এ ছাড়া জনগণও এ
পরিবর্তনকে স্বাগ জানিয়েছিল।
বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
পূর্ব ইউরোপ এবং সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতন্ত্রের পতনের ফলে øায়ুযুদ্ধের অবসান ঘটে এবং বিশ্ব
অর্থনীতির প্রকৃতি মৌলিক ভাবে পরিবর্তিত হয়। দীর্ঘকাল যাবৎ বিদ্যমান সমাজতান্ত্রিক এবং
ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক বিন্যাস ভেঙ্গে যায়। এর পরিবর্তে বিশ্ব অর্থনীতিতে শুধুমাত্র ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থা
প্রতিষ্ঠিত হয়। একে অবাধ বাজার অর্থনীতি ব্যবস্থা বলা হয়। বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার
কয়েকটি বৈশিষ্ট্য এখানে আলোচনা করা হলো।
আঞ্চলিক বাণিজ্য
সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির পতনের পর থেকে বিশ্ব অর্থনীতিতে আঞ্চলিক বাণিজ্য ব্যবস্থা ক্রমাগত
শক্তিশালী হয়েছে। বিভিন্ন অঞ্চলের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো পরস্পরের সাথে বাণিজ্যের পরিমাণ
উলে খযোগ্য হারে বাড়ানোর জন্য জোট গঠনের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ, ইউরোপীয় -
স¤প্রদায়ের ‘মাসট্রিকট চুক্তি’, উত্তর আমেরিকার তিনটি দেশ আমেরিকা,কানাডা, মেক্সিকোর গঠিত
‘নাফটা’ (এবং পূর্ব এশিয়ার
‘আসিয়ান’ ) ‘র কথা উলে খ করা যায়। আঞ্চলিক বাজার শক্তিশালী করার মাধ্যমে নিজস্ব -
অর্থনীতি শক্তিশালী করার ধারণা থেকেই আঞ্চলিক বাণিজ্যকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
বহুজাতিক কোম্পানীর প্রাধান্য
বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বহুজাতিক কোম্পানীগুলো ক্রমাগত প্রাধান্য অর্জন করছে।ব্যাপক
বিনিয়োগ ক্ষমতা থাকার ফলে বহুজাতিক কোম্পানীগুলো জাতীয় অর্থনীতি প্রভাবিত করার ক্ষমতা
অর্জন করেছে। সরকারের গৃহীত বিভিন্ন নীতি নিজেদের অনুক‚লে নিয়ে আসতে সক্ষম হচ্ছে।
বিশেষতঃ, দরিদ্র রাষ্ট্রগুলোতে বহুজাতিক কোম্পানীর ক্রমবর্ধমান প্রভাব জাতীয় সার্বভৌমত্বের ধারণার
উপরও প্রভাব ফেলছে।
ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের দ্ব›দ্ব
সমাজতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থার পতনের ফলে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে অর্থনৈতিক বিরোধ শক্তিশালী
হচ্ছে। পূর্বে সমাজতন্ত্র বিরোধিতার ফলে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক স্বার্থ একসূত্রে বাঁধা
ছিলো। বর্তমানে এই সংহতি বিপন্ন হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে অর্থনৈতিক স্বার্থ সংরক্ষণের
প্রয়োজনে পুঁজি বিনিয়োগ ও বাজার দখলের দ্ব›দ্ব বেড়ে উঠেছে। উদাহরণ স্বরূপ আমেরিকা ও ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্র সমূহের মধ্যে দ্ব›দ্ব সমাজতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থার পতনের ফলে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে অর্থনৈতিক বিরোধ শক্তিশালী হচ্ছে। পূর্বে সমাজতন্ত্র বিরোধিতার ফলে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক স্বার্থ একসূত্রে বাঁধা ছিলো।
জাপানের মধ্যে তীব্র বাণিজ্যিক মতবিরোধের উল্লেখ করা যায়। এ অবস্থাকে ‘অর্থনৈতিক ঠান্ডা যুদ্ধ’
‘নামে অভিহিত করা হচ্ছে।
ক্স ধনতান্ত্রিক বাণিজ্য যুদ্ধের - কয়েকটি উদাহরণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
ক্স জাপানের সাথে আমেরিকার বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ৫ হাজার ৯ শত কোটি ৩০ লাখ
মার্কিন ডলার;(১৯৯৩সাল)
ক্স ইউরোপের মধ্যে জার্মানীর অর্থনৈতিক অবস্থা সবচেয়ে শক্তিশালী। জার্মানীর জি.ডি.পি র পরিমাণ
ফ্রান্স ও ব্রিটেনের সম্মিলিত জি.ডি.পি.র প্রায় সমান (১৯৮৮ সাল)
ক্স ইইসিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ইইসি‘র বিনিয়োগ ৩০০০ কোটি ডলার বেশী,
(১৯৯২সাল) এমতাবস্থায় দেখা যাচেছ যে, নতুন অর্থনৈতিক বিশ্বব্যবস্থায় একদিকে উন্নত
ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে স্বার্থের দ্ব›দ্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে, উন্নত বনাম অনুন্নত ধনতান্ত্রিক
রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক কার্যক্রমে অনুন্নত বিশ্বের স্বার্থ রক্ষিত হচ্ছে না।
ক্স ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউরো : ১৯৫৭ সালে রোম চুক্তি অনুসারে ১৯৫৮ সালে ইউরোপীয়ান
কমিশন গঠিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৫ সালের ১লা জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়নের
(আন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর) পারস্পরিক স্বার্থে উল্লেখযোগ্য হারে শুল্ক হ্রাসের মাধ্যমে নিজেদের
উৎপাদিত পণ্যের জন্যে সুলভ ও সাধারণ বাজার সৃষ্টি এবং বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে
ই.ইউ গঠিত হয় এবং এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৫। ১৯৯৯ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে
সদস্যভুক্ত ১১টি দেশে একক মুদ্রা ‘ইউরো’ চালু হয়েছে। ই.ইউ এবং ‘ইউরো’ বিশ্বব্যাপী
অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে বিশ্ব
রাজনীতিতেও ই.ইউ’র ব্যাপক ভ‚মিকা থাকবে।
সারকথা: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পুঁজিবাদ এবং সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শের লড়াইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নকে কেন্দ্র করে বিশ্ব দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে এবং পরবর্তীতে ¯œায়ু যুদ্ধের
সূচনা হয়। নব্বুই’র দশকে রাষ্ট্রিক সমাজতন্ত্রের পতন হলে ¯œায়ুযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। সে সাথে নতুন
ধরনের বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আবির্ভাব হয়। আঞ্চলিক বাণিজ্য, বহুজাতিক কোম্পানীর প্রাধান্য,
ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের দ্ব›দ্ব, ইউরোপ মহাদেশে একক মুদ্রার প্রচলন ইত্যাদি এ অর্থ ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য।
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১. ¯œায়ূ যুদ্ধে বিবদমান পক্ষ ছিলক) ধনতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র;
খ) মৌলবাদ এবং ধনতন্ত্র;
গ) সামরিকতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র;
ঘ) সামন্ততন্ত্র এবং পুঁজিবাদ।
২. রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লব সম্পন্ন হয়ক) ১৯১৯;
খ) ১৯৫০;
গ) ১৯১৭;
ঘ) ১৮৮৫;
৩. নাফটা (ঘঅঋঞঅ) গঠন করেছে।
ক) বাংলাদেশ,ভারত, পাকিস্থান;
খ) জার্মানী, ফ্রান্স,ইংল্যান্ড;
গ) মালদ্বীপ, ভ‚টান, নেপাল;
ঘ) আমেরিকা, কানাডা, মেক্সিকো।
৪. ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতি
ক) জার্মান;
খ) গ্রীস;
গ) ইংল্যান্ড;
ঘ) ফ্রান্স।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। অর্থনৈতিক ঠান্ডাযুদ্ধ কি?
২। ধনতান্ত্রিক বাণিজ্যযুদ্ধের কয়েকটি উদাহরণ দিন।
রচনামুলক প্রশ্ন
১. বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার স্বরূপ আলোচনা করুন।
২. ¯œায়ু যুদ্ধকালীন বিশ্বব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করুন। এর সমাপ্তি হয় কিভাবে?
উত্তরমালা: ১.ক, ২.গ, ৩.ঘ, ৪.ক।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]