পরিকল্পনা
বর্তমান যুগকে পরিকল্পনার যুগ বলা যায়। উন্নয়ন সংক্রান্ত যে কোন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে হলে
পরিকল্পনা প্রণয়ন করতেই হয়। ‘পরিকল্পনা’ বলতে আমরা বুঝি -সর্বোত্তম বিকল্প পদ্ধতি বাছাই করা
যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে। এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে সচেতন, বিরামহীন
এবং সংগঠিত প্রচেষ্টার দ্বারা। পরিকল্পনা সর্ম্পকিত আলোচনার ক্ষেত্রে পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তা
সকল মহলে স্বীকৃত। বরং আলোচ্য বিষয় হলো ‘পরিকল্পনার আকার’।
অর্থনৈতিক পরিকল্পনা
অর্থনৈতিক পরিকল্পনার একটি প্রধান উদ্দেশ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন। বাংলাদেশের মত তৃতীয়
বিশ্বের একটি রাষ্ট্রও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজনে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। কোন একটি
দেশে পরিকল্পিত ও সুচিন্তিত কর্মসূচীসমূহ -যেগুলো অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করে, সেগুলোকে
অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বলা যায়। কোন সম্পদই অসীম নয়। সম্পদের সীমাবদ্ধতা এবং সকল সমাজ,
রাষ্ট্রেই রযেছে। সীমিত সম্পদকে যথাযথ ভাবে ব্যবহার করে জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের জন্য ধনী-
দরিদ্র, সব দেশেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনের
চেষ্টা চলে। বিভিন্ন অর্থনীতিবিদ অর্থনৈতিক পরিকল্পনাকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।
ডিকিনসন
কোন একটি সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ যখন ব্যাপক জরিপের ভিত্তিতে কোন উৎপাদনের পরিমাণ এবং বন্টন
সংক্রান্ত অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, তাকে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বলা যায়।
বারবারা উটন
সরকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সুচিন্তিত ও সুবিবেচিত অর্থনৈতিক গুরুত্বাবলীর নির্বাচনকেই অর্থনৈতিক
পরিকল্পনা বলা যায়।
উন্নয়ন পরিকল্পনা
দরিদ্র রাষ্ট্রসমূহে সম্পদের ব্যাপক সীমাবদ্ধতা থাকায় উন্নয়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করার জন্য উন্নয়ন
পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। অবশ্য উন্নত দেশগুলোতেও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। যে কোন
উন্নয়ন পরিকল্পনাই কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সামনে রেখে প্রণয়ন করা হয়। বাস্তবতা বিবেচনা
না করে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হলে সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নের পরিবর্তে সম্পদহানি ঘটে।
এজন্য দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হলে আর্থিক সক্ষমতা
বিবেচনায় রাখতে হয়।
উন্নয়ন পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য
ক্স উন্নয়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য সব প্রকল্প ও কর্মসূচী সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়।
একই সঙ্গে সর্বমোট কি পরিমান সম্পদ (আর্থিক, বস্তুগত ও জনসম্পদ) এবং সময় প্রয়োজন
হবে তা বিশ্লেষণ করা হয়,
পরিকল্পনার প্রধান খাতগুলো স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা থাকে এবং উন্নয়ন পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য
মাত্রা কি তা নির্ধারণ করা হয়
উন্নয়ন পরিকল্পনা দ্বারা উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রায় পৌঁছুনো সম্ভব হলে, সময়ের ভিত্তিতে, উৎপাদিত
সম্পদের যথাযথ মূল্য নিরূপন করা হয়।
উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নকালীন সময়ে কতগুলো বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হয়। যেমন - জাতীয়
উৎপাদন, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ হার, মূল্য পরিস্থিতি ইত্যাদি।
পল্লী উন্নয়ন
পল্লী উন্নয়ন বলতে বোঝায়, পল্লী এলাকায় বসবাসরত জনগণের (বিশেষতঃ দরিদ্র পরিবার) জীবন
মানের ত্বরিত উন্নয়ন। এই উন্নয়নের অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে দারিদ্র্য পীড়িত জনগোষ্ঠীর মৌলিক চাহিদা
পূরণ। খুব সংক্ষেপে ‘পল্লী উন্নয়ন’কে এভাবে ব্যাখ্যা করা যায়-পল্লী সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে
পল্লী জনসাধারণের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে
উন্নয়নের জন্য দৈহিক শ্রম ব্যতীত অন্য কোন পুঁজি পল্লী অঞ্চলের দরিদ্র জনসাধারণের থাকে না।
আবার, দৈহিক শ্রম বিনিয়োগেও বিভিন্ন প্রতিক‚লতা বিদ্যমান। শ্রম প্রয়োগের জন্য কাজের অভাব,
মজুরীর নি¤œহার ইত্যাদি কারণে এক মাত্র পুঁজিরও (দৈহিক শ্রম) সদ্বব্যবহার হয় না। এ সমস্ত কারণে
পল্লী অঞ্চলের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী নিদারুন দারিদ্র্য অবস্থার মধ্যে জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়।
যেহেতু তৃতীয় বিশ্বের দেশসমূহে অধিকাংশ জনগণই পল্লী অঞ্চলে বসবাস করে, সেহেতু পল্লী
জনগণের উন্নয়নের মধ্যেই উন্নয়নের বাস্তব তাৎপর্য নিহিত। উন্নয়ন প্রক্রিয়ার মধ্যে পল্লীর দরিদ্র
জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা না হলে এর্বং তাদের অংশ গ্রহণের সুযোগ না থাকলে উন্নয়নের ফল লাভ
অসম্ভব। বর্তমানে, পৃথিবীর সকল উন্নয়নশীল দেশেই ‘পল্লী উন্নয়ন প্রক্রিয়া’ জাতীয় উন্নয়ন নীতির
সংশ্লিষ্ট নীতি হিসাবে বিবেচিত হয়।
পল্লী উন্নয়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়
প্রথমত: পল্লী অঞ্চলে বসবাসরত পরিবারগুলোর আর্থ -সামাজিক রাজনৈতিক অবস্থান অভিন্ন
নয়। অথচ সকল পরিবারকে তথা প্রতিটি ব্যক্তিকে পল্লী উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা
প্রয়োজন।
দ্বিতীয়ত: পল্লী অঞ্চলে বসবাসকারী ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত মেধা, দক্ষতা, মানসিকতা, উদ্যোগও
বিভিন্ন ধরনের এবং এদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সাধারণ জ্ঞানের মাত্রার ক্ষেত্রের বিভিন্নতা বিদ্যমান।
তৃতীয়ত: পল্লী উন্নয়নের জন্য কি করা প্রয়োজন, উন্নয়নের সঠিক পদ্ধতি কি, বিদ্যমান
অবকাঠামো উপযুক্ত কি না ইত্যাদি জটিল প্রশ্নের মীমাংসা করতে হয়।
পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে যে সমস্ত সমস্যা রয়েছে তা দূর করার উপায়সমূহ নিæলিখিত ভাবে চিহ্নিত
করা যায়
১. জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন;
২. মূলধন গঠন;
৩. শহর এবং পল্লীর বৈষম্য দূরীকরণ;
৪. গ্রামীণ পুঁজির শহর মুখী স্থানান্তর হ্রাস;
৫. জনশক্তির যথাযথ ব্যবহার;
৬. পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে সচেতন,বিরামহীন এবং সংগঠিত প্রচেষ্টার দ্বারা।
বাংলাদেশ ও পল্লী উন্নয়ন
বাংলাদেশে সমগ্র জনসংখ্যার অধিকাংশ (৮০ভাগের উর্ধ্বে) পল্লী অঞ্চলে ব্যাপক দারিদ্র্যের মধ্যে
বসবাস করে। গণ দারিদ্র্যের এই গতি হ্রাস সম্ভব না হলে সকল উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যর্থতায় পর্যবসিত
হবে। এজন্যই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পল্লী উন্নয়ন একান্ত প্রয়োজন। বাংলাদেশের পল ী অঞ্চলে -
কতগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন, ধনী পরিবারের সংখ্যা অত্যন্ত অল্প (৭-৮ভাগ), মধ্যবিত্ত
পরিবারের সংখ্যাও কম (১২-১৪ভাগ) এবং বাকী ৮০ভাগই নিæ আয়ভুক্ত পরিবার।
সারণী
ভ‚মি মালিকানা অনুযায়ী গ্রামীণ পরিবারের সংখ্যা ও বৈশিষ্টসমূহ
ভ‚মি মলিকানা পারিবারিক সংখ্যা
(%)
পারিবারিক গড়
জমি (একর)
দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারের
সংখ্যা
ভ‚মিহীন ৪৯.৫ ০.১২ ৭৩.৫
প্রান্তিক ১২.২ ০.৩০ ৬০.৯
ক্ষুদ্র মাধ্যম ২০.০ ০.১৭ ৪৪.৫
বৃহৎ ৬.২ ৯.০৭ ৯.১
মোট পরিবার ১০০.০ ১.৪৪ ৫৫.৪
সূত্র:
বাংলাদেশ উন্নয়ন সমীক্ষা; ১৩ খন্ড,১৪০২ বাংলা; ২:২
উপরোক্ত সারণী থেকে বলা যায়, পল্লী উন্নয়নের মধ্যেই বাংলাদেশের প্রকৃত উন্নয়ন নিহিত। বর্তমান
বাস্তবতায় বাজেটের শতকরা ৮০ ভাগই পল্লী অঞ্চলের জন্য বরাদ্দ করা প্রয়োজন। পল্লীর দরিদ্র
জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনকে সর্বাগ্রে বিবেচনা করা উচিৎ। কেননা, দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্যহীনতা এই
জনগোষ্ঠীর সার্বক্ষণিক সঙ্গীঁ। অথচ, বাস্তবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, জাতীয় বাজেটের অর্ধেকও পল্লীর
জনগণের জন্য বরাদ্দ করা হয় না। এমন কি বরাদ্দকৃত অর্থের বড় একটি অংশ বিভিন্ন বিনিয়োগের
মাধ্যমে শহরে চলে আসে।
বাংলাদেশে অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে যেগুলো সরাসরি পল্লী উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
এছাড়াও পল্লী উন্নয়ন বাজেট, পল্লী বিদ্যুৎ, বার্ষিক কৃষি উন্নয়ন বাজেট সম্পূর্ণভাবে পল্লীখাতে ব্যয় করা
হয়। একই সাথে, বাজেটের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কুটীর শিল্প ও যাতায়াত খাতের কিছু অংশ পল্লী উন্নয়নে
ব্যয় হয়। তথাপি সার্বিক পল্লী উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ চিহ্নিত করা যায়।
যেমন, পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পগুলো পরনির্ভরশীল। আবার অত্যন্ত সীমিত আকারের বলে অধিকাংশ
পরিবার প্রকল্পের বাইরে থাকে। সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতা, প্রকল্প-নির্বাহ ব্যয়
অতিরিক্ত, প্রকল্প কমিটি ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মতবিরোধ ও উন্নয়ন ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে
থাকে। তবে, জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ সুবিধার অভাবকে পল্লী উন্নয়নের প্রধান অন্তরায় হিসাবে
চিহ্নিত করা যায়। অধিকাংশ প্রকল্পেই দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে টার্গেট গ্রæপ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু
প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের সরাসরি ভ‚মিকা রাখার সুযোগ থাকে না।
তাই, বলা যায় পল্লী উন্নয়ন বাস্তবায়নের জন্য সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে অসুবিধাগুলো দূর করার
জন্য সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে দরিদ্র জনসাধারণের প্রত্যক্ষ ভ‚মিকার
সুযোগ থাকতে হবে।
প্রধান কয়েকটি পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পের তালিকা
১. বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, ২. শিক্ষা ও ভ‚মি ত্রাণ মন্ত্রণালয়, ৩. স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ
মন্ত্রণালয়, ৪. বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়ন (বিসিক), ৫. যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, ৬.সমাজ
সেবা প্রতিষ্ঠান, ৭. মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, ৮. স্থানীয় সরকার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো, ৯. কৃষি
ব্যুরো অধিদপ্তর, ১০. পশু পালন অধিদপ্তর, ১১, মৎস্য বিভাগ, ১২. কারিগরী সহায়ক প্রকল্প
উৎস: বি আই ডি এস রিপোর্ট, ঢাকা ১৯৯৫
সারকথা: সীমাবদ্ধ সম্পদ ব্যবহার নিশ্চিত করে উন্নয়ন বাস্তবায়ন করার জন্যে দরিদ্র দেশগুলোতে
উন্নয়ন পরিকল্পনা গৃহীত হয়। আবার, গ্রাম নির্ভর দেশগুলোতে, পল্লী এলাকার বসবাসরত দরিদ্র
জনগোষ্ঠীর জীবন মানের দ্রুত উন্নয়নের জন্যে পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচী প্রণীত হয়। পল্লী সম্পদের সুষ্ঠু ও
যথাযথ ব্যবহার করে পল্লী জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জীবন যাত্রার মানোন্নয়নই এর লক্ষ্য।
তৃতীয় বিশ্বের অধিকাংশ লোক গ্রামাঞ্চলে বাস করে বিধায় পল্লীউন্নয়নের মধ্যেই উন্নয়নের মূল সাফল্য
নিহিত। বাংলাদেশের পল্লী অঞ্চলে দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্য সুবিধার অভাব প্রকট। অথচ জাতীয়
বাজেটে পল্লীউন্নয়ন খাতে যথেষ্ট অর্থ বরাদ্দ হয় না।
জনগণের সরাসরি
অংশ গ্রহণের
সুবিধার অভাবকে
পল ী উন্নয়নের -
প্রধান অন্তরায়
হিসাবে চিহ্নিত
করা যায়।
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১. অথনৈতিক পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য-
ক. অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন;
গ. গড় আয় হ্রাস;
গ. ব্যাংকের মাধ্যমে জনগণকে অর্থ বিতরন;
ঘ. চড়াসুদে ঋণ প্রদান।
২. পল্লী জনগনের সার্বক্ষণিক সঙ্গী
ক. ডলার, ইয়েন, পাউন্ড;
খ. দারিদ্র্য শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্যহীনতা;
গ. আনন্দ, উৎসব, প্রাচুর্য;
ঘ. নির্বাচন,হরতাল, ভাংচুর।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১ অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কি?
২ পল্লীউন্নয়ন বলতে কি বুঝায়?
রচনামূলক প্রশ্ন
১। বাংলাদেশে পল্লী উন্নয়নের সমস্যাসমূহ আলোচনা করুন।
উত্তরমালা: ১. ক, ২. খ (মি:)
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র