জোট নিরপেক্ষতা বলতে কি বুঝেন? জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের মূলনীতি কি?

জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য
‘জোট নিরপেক্ষতা’ বলতে কি বুঝায়, তা নিয়ে অনেক সময় বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। অনেকে জোট
নিরপেক্ষতাকে ‘নিরপেক্ষতা’ ও ‘নিরপেক্ষতা নীতিবাদের’ সমার্থক ধারণারূপে ব্যাখ্যা
করেন। অধ্যাপক বার্টনের মতে, জোট নিরপেক্ষতা হল এমন এক নীতি যার মাধ্যমে কোন রাষ্ট্র
সমাজতান্ত্রিক বা ধনতান্ত্রিক কোন জোটেই যোগদান করে না। অর্থাৎ তৎকালীন সোভিয়েত বা মার্কিন
কোন জোটে যোগদান না করে উভয় জোটের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রেখে নিরপেক্ষ এবং স্বাধীনভাবে
কোন আন্তর্জাতিক সমস্যা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাই হচ্ছে জোট নিরপেক্ষতা। জোট নিরপেক্ষতা
বলতে কঠোর নিরপেক্ষতা বুঝায় না বরং গতিশীল নিরপেক্ষতা বুঝায়।
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে উদ্ভুত বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে জোট নিরপেক্ষ দেশগুলোর নিজস্ব মতামত
থাকে এবং কোন সামরিক জোটে যোগ না দিয়ে নিজেদের উদ্যোগে ঐসব বিরোধ মীমাংসা চেষ্টা
করে।
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সংজ্ঞা নিরূপণ করার পর আমরা কয়েকটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য উল্লেখ
করবো। যেমন১. কোন সামরিক জোটভুক্ত দেশ জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সদস্য হতে পারে না।
২. সামরিক জোটভুক্ত নয় এমন যে কোন দেশ স্বেচ্ছায় জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সদস্য হতে
পারে এবং যে কোন সময় জোট ত্যাগ করতে পারে।
৩. জোট নিরপেক্ষ দেশগুলো আন্তর্জাতিক বিরোধের ক্ষেত্রে কোন পক্ষকে সমর্থন দিতে পারে না।
৪. সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ ইত্যাদির বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালানো জোট নিরপেক্ষ
আন্দোলনের অন্যতম দিক।
৫. জোট নিরপেক্ষ দেশগুলো নিজেদের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, নিরাপত্তা ও পারস্পরিক মর্যাদায়
বিশ্বাসী।
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের জন্ম ও বিকাশ ধারা
এখন আমরা কোন প্রেক্ষাপটে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের জন্ম হয়েছিল এবং কিভাবে এ আন্দোলন
বিকশিত হল তা আলোচনা করব। আমরা জানি, সময়ের এক কঠিন প্রেক্ষাপটে জন্ম হয়েছিল জোট
নিরপেক্ষ আন্দোলনের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এশিয়া, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকার
ঔপনিবেশিক শাসনমুক্ত নতুন দেশগুলো উন্নয়নের জন্য স্বাধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং যৌথ আতœরক্ষার
প্রয়োজন অনুভব করে তীব্রভাবে। এ প্রেক্ষিতে তৃতীয় বিশ্বের শক্তিহীন, শান্তিপ্রিয় ও উন্নয়নকামী
দেশগুলোকে একটি জোটে এনে পরাশক্তির প্রভাব মোকাবিলা করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেন
মিসরের প্রেসিডেন্ট নাসের, ইন্দোনেশিয়ার সুকর্ন, যুগোúাভিয়ার মার্শাল টিটো এবং ভারতের নেহেরু।
১৯৫৫ সালের এপ্রিল মাসে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং-এ অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের মাধ্যমে জোট নিরপেক্ষ
আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়। নির্জোট আন্দোলনের প্রথম বৈঠক বসে ১৯৬১ সালের ১ সেপ্টেম্বর।
সাবেক যুগোশ াভিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে ২৫টি দেশ অংশগ্রহণ করে। -
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয় ১৯৫৫ সালের এপ্রিল মাসে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং-এ অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের মাধ্যমে। জোটনিরক্ষেতা হল এমন একটি নীতি যার মাধ্যমে কোন রাষ্ট্র সমাজতান্ত্রিক বা ধনতান্ত্রিক কোন জোটেই প্রবেশ না করে স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
সম্মেলনের আলোচ্যসূচীর মধ্যে ছিল: (১) আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির উপর মতবিনিময় (২) আন্তর্জাতিক
শান্তি ও নিরাপত্তা জোরদার (৩) উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম (৪) রাষ্ট্রসমূহের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে
হস্তক্ষেপ না করা (৫) বর্ণবৈষম্য ও জাতিভেদ উচ্ছেদ (৬) সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ ও পারমাণবিক পরীক্ষা
নিষিদ্ধকরণ, (৭) জাতিসংঘের প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়ন, (৮) অসম অর্থনৈতিক উন্নয়ন সমস্যা সমাধান
এবং আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ও কারিগরী সহযোগিতা বৃদ্ধি। দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়
মিসরের কায়রোতে ১৯৬৪ সালে। তৃতীয় নির্জোট সম্মেলন ১৯৭০ সালে ৮ সেপ্টেম্বর হতে ১০
সেপ্টেম্বর জাম্বিয়ার রাজধানী লুসাকায় অনুষ্ঠিত হয়। চতুর্থ সম্মেলন আলজেরিয়ার রাজধানী
আলজিয়ার্সে সমাপ্ত হয় ১৯৭৩ সালে। পঞ্চম জোট নিরপেক্ষ সম্মেলন ১৯৭৬ সালের ১৫ আগস্ট হতে
১৯ আগস্ট শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোতে শেষ হয়। ১৯৭৯ সালে কিউবার হাভানায় নির্জোট
দেশসমূহের ৬ষ্ঠ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ৭ম জোট নিরপেক্ষ সম্মেলন ১৯৮৬ সালে ভারতের রাজধানী
নয়াদিল্লীতে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮৭ সালের ৩১ আগস্ট হতে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের রাজধানী
হারারেতে অনুষ্ঠিত হয় ৮ম নির্জোট শীর্ষ সম্মেলন। নবম শীর্ষ সম্মেলন যুগোশ ভিয়ার রাজধানী -
বেলগ্রেডে অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৯ সালে। দশম নির্জোট সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯৯২ সালে ১লা
সেপ্টেম্বর থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায়। একাদশ শীর্ষ সম্মেলন
১৯৯৫ সালে কলোম্বিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়। এ সব সম্মেলনের মধ্য দিয়েই জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন
বিকশিত হয়েছে এবং এ আন্দোলনের বক্তব্য ও কর্মসূচী স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের ফলাফল
জোট নিরপেক্ষ দেশগুলোর আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে কতগুলো বাস্তব ফলাফল আমরা প্রত্যক্ষ করি।
প্রথমত : উপনিবেশবাদ অবসানে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বিশেষ সাফল্য লাভ করেছে। ফলে
এশিয়া ও আফ্রিকা ঔপনিবেশিক শক্তির অধীন থেকে মুক্তি লাভ করেছে।
দ্বিতীয়ত: সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়ে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন এশিয়া ও
আফ্রিকার জনগণকে রাজনীতির দিক থেকে সচেতন করে তুলেছে। কিউবা জোট নিরপেক্ষ গোষ্ঠীর
অংশীদার হওয়ায় ল্যাতিন আমেরিকা সচেতন হচ্ছে। যদিও মার্কিন জোর প্রভাব তারা ছিন্ন করতে
পারে নাই তবুও বিরোধী আন্দোলনের ব্যাপারে সন্দেহ নেই।
তৃতীয়ত : বিশ্ব রাজনীতি এখন দুই মহাশক্তির নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে না। আফ্রিকা ও এশিয়ার
ছোট দেশগুলো বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে। একাধিক রাষ্ট্রের যৌথ কন্ঠস্বর কোন বৃহৎ শক্তি
অগ্রাহ্য করতে পারছে না। ছোট ছোট রাষ্ট্র যে আজ বিশ্ব রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে আসতে পেরেছে তার
জন্য কৃতিত্ব জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের প্রাপ্য।
চতুর্থত : অস্ত্রোৎপাদন, সামরিক মোর্চা গঠন অথবা বিদেশে সামরিক ঘাটি তৈরি যে শান্তি ও
নিরাপত্তার সহায়ক নয় এ কথা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বিশ্ববাসীকে বুঝিয়েছে।
পঞ্চমত : জোট নিরপেক্ষ দেশগুলো মতাদর্শগত পার্থক্যকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। সমাজবাদ,
রক্ষণশীলতা ও উদারনৈতিক গণতন্ত্রের পাশাপাশি তারা অবস্থান করছে।
ষষ্ঠত : উন্নত দেশ কর্তৃক তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো যেটুকু সাহায্য ও সহযোগিতা পাচ্ছে তার জন্য
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনই কৃতিত্ব দাবী করতে পারে।
জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনে বাংলাদেশের অবস্থান
জোট নিরপেক্ষতার সংজ্ঞা, বৈশিষ্ট্য, জন্ম ও বিকাশধারা এবং অবদান আলোচনার পর আমরা জোট
নিরপেক্ষ আন্দোলনে বাংলাদেশের অবস্থান ব্যাখ্যা করব। আমরা জানি, ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ
আলজিয়ার্স সম্মেলনে যোগদানের মাধ্যমে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়। এরপর থেকে
প্রতিটি শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ যোগদান করেছে এবং জোড়ালো ভ‚মিকা রেখেছে। এ কারণেই
বাংলাদেশ অনুন্নত রাষ্ট্রগুলোর ফোরাম ‘জি-৭৭’ - এর নেতৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছিল।
বাংলাদেশ জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের নীতিকে দৃঢ়ভাবে অনুসরণ করে বলেই বহু রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন মতাদর্শগত পার্থক্যকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি ঠিকই কিন্তু সাম্রাজ্যবাদ ও বর্ণবাদ বিরোধী সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়েছে।
ঘটনাবলীর উপর বাংলাদেশের মতামতকে গুরুত্ব দেয়। বাংলাদেশ জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের
আদর্শের ভিত্তিতে তার পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন করেছে- যার মধ্যে শান্তি, সমতা ও বন্ধুত্বের আকা ক্ষা
প্রতিফলিত হয়েছে। জোট নিরপেক্ষতার চেতনার আলোকে বাংলাদেশ নামিবিয়ার স্বাধীনতার প্রতি
সমর্থন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী শাসনের বিরোধিতা করেছিল। এছাড়া, আফগানিস্তান থেকে
সোভিয়েত বাহিনী ও কুয়েত থেকে ইরাকী বাহিনী প্রত্যাহারেরও জোর দাবী জানিয়েছিল। বর্তমানে
ফিলিস্তিনিদের আত্বনিয়ন্ত্রণাধিকার আন্দোলনের প্রতি অকুন্ঠ সমর্থন জানাচ্ছে। এ সব কারণে
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি তৃতীয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও জনগণ কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে। ¯œায়ুযুদ্ধ
অবসানের পর জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের রাজনৈতিক গুরুত্ব অনেকটা কমে গেছে। কিন্তু দক্ষিণ-
দক্ষিণ পুর্ব সহযোগিতা অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশগুলোর নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির যথেষ্ট সুযোগ
রয়েছে এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনকে অনুন্নত দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের
একটি কার্যকর ফোরাম হিসেবে বিবেচনা করে। এ কারণেই, বাংলাদেশ জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনকে
টিকিয়ে রাখতে অত্যন্ত আগ্রহী।
সারকথাঃ দুই পরাশক্তির মধ্যেকার ¯œায়ুযুদ্ধের পটভ‚মিতে জোটনিরপেক্ষকতার ধারণা গড়ে উঠেছিল।
জোট নিরপেক্ষতা হল এমন এক নীতি যার মাধ্যমে কোন রাষ্ট্র ধণতান্ত্রিক বা সমাজতান্ত্রিক কোন
জোটেই যোগদান করে না। অর্থাৎ ন্যাটো বা ওয়ারস জোটে যোগদান না করে উভয় জোটের সাথে
বন্ধুত্ব বজায় রেখে নিরপেক্ষ এবং স্বাধীনভাবে কোন আন্তর্জাতিক সমস্যা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাই
হচ্ছে জোট নিরপেক্ষতা। ১৯৫৫ সাথে অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলন থেকে এ আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়।
উপনিবেশবাদ, সাম্রাজ্যবাদ ও বর্ণবাদ বিরোধিতা এবং বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার ক্ষেত্রে জোট
নিরপেক্ষ আন্দোলনের ভ‚মিকা অত্যন্ত ইতিবাচক। কিন্তু বর্তমানে ¯œায়ুযুদ্ধ অবসানের পর এ
আন্দোলনের গুরুত্ব অনেকটা কমে গেছে। তবে নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি ও বিশ্বশান্তি রক্ষায় জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন এখনও গুরুত্ব বহন করে।
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১। জোট নিরপেক্ষতা বলতে প্রকৃত অর্থে কি বুঝায়?
ক) কঠোর নিরপেক্ষতা;
খ) ‘ন্যাটো জোট’ বিরোধিতা;
গ) গতিশীল নিরপেক্ষতা;
ঘ) কম্যুনিস্ট বিরোধী অবস্থান।
২। কোন্ সময়ের প্রেক্ষাপটে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়েছিল?
ক) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে;
খ) প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে;
গ) ফরাসী বিপ বোত্তর প্রেক্ষাপটে; -
ঘ) øায়ুযুদ্ধোত্তর পরিস্থিতিতে।
২। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয় কত সালে?
ক) ১৯৫৩;
খ) ১৯৫১;
গ) ১৯৬১;
ঘ) ১৯৫৫।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। জোট নিরপেক্ষতা বলতে কি বুঝেন?
২। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের মূলনীতি কি?

রচনামূলক প্রশ্ন
১। আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের ফলাফল বর্ণনা করুন।
উত্তরমালা: ১. গ, ২. ক, ৩. ঘ।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]