ও.আই.সি.’র সাফল্য ও ব্যর্থতা মূল্যায়ন করুন।

ও.আই.সি. গঠনের উদ্দেশ্য
মুসলিম বিশ্বের ঐক্য, সংহতি এবং অভিন্ন স্বার্থ সংরক্ষণ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বৃহত্তম কল্যাণের
উদ্দেশ্যে একটি ইসলামী ঐক্য সম্মেলনের প্রয়োজন দেখা দেয় বহু আগে থেকেই। বিভিন্ন মতাদর্শের
আগ্রাসন মোকাবিলা করে ইসলামী চেতনার ভিত্তিতে মুসলিম দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক,
সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক উন্নয়নের জন্য নিজেদের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র ফোরামের প্রয়োজনে গঠিত হয়
ইসলামী সম্মেলন সংস্থা বা অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কনফারেন্স অবশ্য এই প্রক্রিয়া শুরু হয় আরো আগে থেকেই। ১৯৬৪ সালে কিছু মুসলিম রাষ্ট্র
প্রধান সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে মিলিত হন। ১৯৬৯ সালে মসজিদুল আকসায় ইহুদীদের
অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা বিক্ষোভ, ঘৃণা এবং নিন্দায় ফেটে পড়লে মুসলিম
ঐক্যের বিষয়টি তীব্রভাবে অনুভ‚ত হয়। এই উদ্দেশ্যে ঐ বছর ২৪টি দেশের রাষ্ট্র প্রধানগণ মরক্কোর
রাজধানী রাবাতে একটি শীর্ষ সম্মেলনে মিলিত হয়ে একটি কার্যকর পদক্ষেপের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হন
এবং ফলশ্রুতিতে ১৯৭০ সালে গঠিত হয় ও.আই.সি (ঙৎমধহরুধঃরড়হ ড়ভ ওংষধসরপ ঈড়হভবৎবহপব)।
ও. আই.সি. প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত একটি বিশেষ সম্মেলনসহ মোট ৯টি শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হয়েছে। এখন আমরা এসব সম্মেলনের সন, তারিখ, স্থান ও দেশের বিস্তারিত তালিকা উপস্থাপন করব।
ও. আই.সি.’র শীর্ষ সম্মেলন সম‚হ
সম্মেলন তারিখ সাল স্থান দেশ
১ম ২২-২৫ শে
ফেব্রæয়ারী
১৯৬৯ রাবাত মরক্কো
২য় ২২- ২৫ শে
ফেব্রæয়ারী
১৯৭৪ লাহোর পাকিস্তান
৩য় ২৫-২৮ শে
জানুয়ারী
১৯৮১ মক্কা সৌদী আরব
৪র্থ ১৫ - ১৮ ই
জানুয়ারী
১৯৮৪ ক্যাসাবাংকা মরক্কো
৫ম ২৬-২৯ শে
জানুয়ারী
১৯৮৭ কুয়েত সিটি কুয়েত
৬ষ্ঠ ৯-১০ ই ডিসেম্বর ১৯৯১ ডাকার সেনেগাল
৭ম ১৩-১৪ ই ডিসেম্বর ১৯৯৪ রাবাত মরক্কো
৮ম ৯-১১ ই ডিসেম্বর ১৯৯৭ তেহরান ইরান
ইসলামী চেতনার ভিত্তিতে মুসলিম দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক উন্নয়নের জন্য নিজেদের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র সংগঠনের প্রয়োজনে গঠিত হয় ইসলামী সম্মেলন সংস্থা বা ও.আই.সি।
ও.আই.সি.’র কর্ম-প্রক্রিয়া, লক্ষ্য ও নীতিমালা
মুলত: চারটি প্রধান কর্ম-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইসলামী সম্মেলন সংস্থার কাজ পরিচালিত হয়১) মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন;
২) মুসলিম পররাষ্ট্র মন্ত্রিদের সম্মেলন;
৩) ইসলামী সেক্রেটারীয়েট এবং তার পার্শ্ব সংগঠন;
৪) আন্তর্জাতিক ইসলামী বিচারালয়।
একটি পর্যবেক্ষক ও ৫৫টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে ইসলামী সম্মেলন সংস্থা যে সব লক্ষ্যসমূহে কাজ করে
থাকে তা হল :
১. সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে ইসলামী সংহতির উন্নতি সাধন।
২. অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক এবং কর্মতৎপরতার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে
সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে সহযোগিতার সংহতি সাধন এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের সঙ্গে
পরামর্শ করা।
৩. আন্তর্জাতিক শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার সমর্থনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।
৪. বর্ণ-বিদ্বেষ ও বৈষম্য বিলোপ করার প্রচেষ্টা এবং সব ধরনের ঔপনিবেশিকতা উচ্ছেদ করা।
৫. পবিত্র স্থানসমূহের নিরাপত্তা বিধানকল্পে বিভিন্ন প্রচেষ্টার সমম্বয় সাধন ও প্যালেষ্টাইনী জনগণের
সংগ্রামের প্রতি সমর্থন এবং তাদের অধিকার পুনরুদ্ধার ও তাদের মুক্ত করতে সাহায্য প্রদান
করা।
৬. স্বাধীনতা, মর্যাদা ও জাতীয় অধিকারের নিরাপত্তা সাধনের লক্ষ্যে সব মুসলিম জাতির সংগ্রামকে
জোরদার করা।
৭. সদস্য রাষ্ট্র এবং অন্যান্য সব রাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ও
সমঝোতা তৈরি করা।
এই সব লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য সদস্য রাষ্ট্রসমূহ কতগুলো নীতি গ্রহণ করে। গৃহীত নীতিসমূহ হল১. সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সার্বিক সমতা।
২. আত্বনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রদান এবং সদস্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা।
৩. সদস্য রাষ্ট্রসমূহের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও ভৌগোলিক অখন্ডতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
৪. যে কোন সমস্যা দেখা দিলে শান্তিপূর্ণ উপায়ে আলোচনা, মধ্যস্থতা, আপোষ রফা অথবা সালিশির
মাধ্যমে মীমাংসা করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৫. কোন সদস্য রাষ্ট্রের প্রতি শক্তি প্রয়োগ থেকে বিরত থাকা।
ও.আই.সি.’র সাফল্য ও ব্যর্থতা
ও.আই.সি. তার শেষ শীর্ষ সম্মেলনে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার আদায়-এর সংগ্রামকে ও
ইসরাইলের স¤প্রসারণবাদী নীতির নিন্দা করেছে। আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ অবসান, কাশ্মিরে
মুসলমানদের উপর নিপীড়ন বন্ধ এবং ইরাক ও লিবিয়ার উপর মার্কিন অবরোধ প্রত্যাহারেরও আহবান
জানিয়েছে ও.আই.সি.। এ ছাড়া বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্বের সংকটকালে এবং মুসলিম জনতার এই
ক্রান্তিলগ্নে ও.আই.সি. তেমন কোন কার্যকর ভ‚মিকা পালন করতে পারে নি। মধ্যপ্রাচ্যের সংকট
নিরসন, ফিলিস্তিনী জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সোমালিয়ায় দুর্ভিক্ষ ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র
মোকাবেলা; বসনিয়া, কাশ্মীর, মিসর, চেচনিয়া এবং অন্যান্য স্থানে মুসলিম নিধনের মত সমস্যার
মোকাবিলায় এই সংস্থা কার্যকর কোন পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত নিতে পারে নি। ৫৫টি দেশের
প্রতিনিধিত্বমূলক এই আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানটি সৃষ্টির পর হতে আজ পর্যন্ত ২৭ বছর অতিক্রান্ত
করতে চলেছে। অথচ এই সংস্থার সফলতা তেমন কিছু হয় নি বললে বেশী বলা হবে না। ইরানইরাক ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ বন্ধে ও.আই.সি.র তৎপরতা লক্ষ্য করা গেলেও আপোষ-মীমাংসার কোন সুনির্দিষ্ট
পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সে ব্যর্থ হয়েছিল। অবশেষে জাতিসংঘই তার কৃতিত্ব দেখাতে সক্ষম হয়।
এসএসএইচএল
সিভিক এডুকেশন-২ পৃষ্ঠা-১৯২
আফগান যুদ্ধের অবসান হলেও ইসলামী সম্মেলন সংস্থা এ ব্যাপারে কার্যকর কোন ভ‚মিকা রাখতে
পারে নি। আজকের আফগান বিরোধে ওআইসির বিফলতা লক্ষ্য করার মত। মুসলিম মুজাহিদ
দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা, প্রতিরোধ আন্দালনকে জোরদার করা এবং ইসলামী সরকারকে জোরদার
করার ক্ষেত্রে ও.আই.সি.’র অবদান চোখে পড়ার মত নয়। বর্তমানে ইসলামী সরকারের বাস্তবতায় যে
বিরোধ আফগানিস্তান দেশটির অস্তিত্ব এবং স্বাধীন সত্ত¡াকে সংকটাপন্ন করে তুলেছে তার সমাধানে
ইসলামী সম্মেলন সংস্থার ভ‚মিকা নি:সন্দেহে দু:খজনক। আরাকান মুসলমানদের রাজনৈতিক সমস্যার
সমাধান, ইরিত্রিয়ার স্বাধীনতার কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া, কুর্দী মুসলমানদের উদ্বাস্তু জীবনের অবসান,
কুয়েত-ইরাক বিরোধের শান্তিপূর্ণ নিস্পত্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে ও.আই.সি.’র সাহসী কোন পদক্ষেপ আমরা
লক্ষ্য করি নি। যদিও ইসির মত জোট, ইইসির মত অর্থনৈতিক জোট প্রভৃতি তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতি
এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে তাদের ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, সংস্থাভুক্ত দেশগুলোর
পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়টিও কাক্সিক্ষত মানে উন্নীত হয়নি আজ ২৭ বছরেও। বরং এদের মধ্যে
রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক ব্যবধানই বেড়েছে। যদিও এ সংগঠনের নিকট দুনিয়ার ১২৭
কোটি মুসলমানের প্রত্যাশা ছিল অনেক। অনেকের ধারণা সত্তর দশক জুড়ে আমেরিকা-সোভিয়েত
ঠান্ডা যুদ্ধের ফলে ও.আই.সি. তেমন কোন স্পষ্ট ভ‚মিকা পালনে সক্ষম হয় নি। কিন্তু ইতিমধ্যেই বিশ্বে
ঠান্ডা যুদ্ধের অবসান হলেও ইসলামী সম্মেলন সংস্থার মধ্যে সেরূপ কোন গুণগত পরিবর্তন আসে নি।
সদস্যভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত বিরোধ এবং দৃষ্টিভঙ্গির অনৈক্যের এখনও
কোন সুরাহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। এ কারণেই মুসলমানরা মার খেয়েছে বসনিয়ায় মরেছে কাশ্মীরে,
চেচনিয়ায়। ও.আই.সি.’র দুর্বলতার জন্যই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র আজো প্রতিষ্ঠিত হতে পারে নি।
আত্ববিশ্বাসের অভাব আর অনৈক্যের কারণে বেশ কটি মুসলিম দেশ পাশ্চাত্যের অবরোধের শিকার।
কিন্তু তা সত্তে¡ও পাশ্চাত্যের বিরূদ্ধে দাঁড়াতে পারে নি ও.আই.সি.। এটাই হচ্ছে ও.আই.সি.’র সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।
ও.আই.সি.-তে বাংলাদেশের অবস্থান
১৯৭৪ সালের ফেব্রæয়ারী হতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ইসলামী সম্মেলন সংস্থার বিভিন্ন
পরিকল্পনাভিত্তিক সাংগঠনিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। বাংলাদেশ মূল সংস্থার সদস্য ছাড়াও সংস্থার
অন্য সব ক’টি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানেরও সদস্য। বাংলাদেশ তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস শীর্ষ কমিটি,
পনের সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটি, নয় সদস্যবিশিষ্ট ইরাক-ইরান যুদ্ধে মধ্যস্থতাকারী শান্তি কমিটি,
তের সদস্যবিশিষ্ট তথ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক ষ্টাান্ডিং কমিটি, তের সদস্যবিশিষ্ট ইসলামী অর্থ তহবিলের
স্থায়ী কমিটির সদস্য। ১৯৮৩ সালের ৬-১১ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ইসলামী
সম্মেলন সংস্থার চতুর্দশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ইসলামী
সম্মেলন সংস্থায় বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং বাংলাদেশের অবস্থান জোরদার হয়ে উঠে। ফলে
পরবর্তী সম্মেলনগুলোতে বাংলাদেশের বক্তব্য অধিক গুরুত্ব পায়।
সারকথাঃ মুসলিম বিশ্বের ঐক্য, সংহতি এবং অভিন্ন স্বার্থ সংরক্ষণের তাগিদ থেকেই ১৯৭০ সালে
ওআইসি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ পর্যন্ত ওআইসি’র ৯টি শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত: চারটি
কর্মপ্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে এ সংস্থার কাজ পরিচালিত হয়। যথা- ১. মুসলিম দেশসমূহের রাষ্ট্রপ্রধানদের
সম্মেলন, ২. মুসলিম দেশসমূহের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন, ৩. ইসলামী সেক্রেটারিয়েট এবং তার
পার্শ্ব সংগঠণ ও ৪. আন্তর্জাতিক ইসলামী বিচারালয়। এ সংগঠনের কাছে পৃথিবীর ১২৭ কোটি মুসলমানের প্রত্যাশা ছিল অনেক, কিন্তু তাদের সে প্রত্যাশ্যা পূরণ হয়নি, সংগঠনটি তেমন স্পষ্ট কোন ভ‚মিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
সঠিক উত্তরটি লিখুন।
১। কয়টি মুসলিম দেশের রাষ্ট্র প্রধানগণ রাবাতে মিলিত হয়ে ও.আই.সি. গঠন করেন ?
ক) ১৮;
খ) ২৪;
গ) ৪২;
ঘ) ১২।
২। কয়টি প্রধান কর্ম-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ও.আই.সি.’র কাজ পরিচালিত হয়?
ক) চারটি;
খ) পাঁচটি;
গ) সাতটি;
ঘ) নয়টি।
৩। কোন সালে ওআইসি গঠিত হয়?
ক) ১৯৬৪;
খ) ১৯৬৭;
গ) ১৯৭০;
ঘ) ১৯৭৩।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। ইসলামী সম্মেলন সংস্থার মূল নীতিসমূহ কি?
২। ও.আই.সি.’র বিভিন্ন শীর্ষ সম্মেলন কোন্ কোন্ সালে এবং কোন্ কোন্ দেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে?
৩। ও.আই.সি.-তে বাংলাদেশের অবস্থান ব্যাখ্যা করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। ও.আই.সি.’র সাফল্য ও ব্যর্থতা মূল্যায়ন করুন।
উত্তরমালা: ১. খ, ২. ক, ৩.গ।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]