প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রচিন্তার কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্য বর্তমান সভ্যতার জন্য অধিকতর প্রযোজ্য এবং কেন?

প্রাচীনকালের সভ্যতাসমূহের মধ্যে গ্রীক সভ্যতা শীর্ষস্থানীয়। নগররাষ্ট্রভিত্তিক প্রাচীন গ্রীক যুগ
নানাবিধ কারণে রাষ্ট্রচিন্তার জন্য ছিল একটি উৎকৃষ্ট ক্ষেত্র। গ্রীসের পন্ডিত ও দার্শনিকগণ
যুক্তিবোধ (ৎবধংড়হ) প্রয়োগ করে রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপ, রাষ্ট্র, ব্যক্তি প্রভৃতি বিষয়গুলোকে
বিচার বিশ্লেষণ পুর্বক কতকগুলো মূলসূত্রের উদ্ভাবন করেন। গ্রীক দার্শনিকেরা রাষ্ট্রনীতিকে
বিচ্ছিন্নভাবে বিশ্লেষণ না করে এর সাথে যুক্তিবিদ্যা, নীতিশাস্ত্র, অধিবিদ্যা প্রভৃতি
বিষয়গুলোকেও সংযুক্ত করেন। ফলে রাজনৈতিক বিষয়টি অধিকতর সমৃদ্ধশালী হয়ে ওঠার
সুযোগ পায়।
কোন দেশের রাজনৈতিক চিন্তা ঐ দেশের তৎকালীন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রব্যবস্থা, সমাজ
ও সামাজিক শ্রেণী কাঠামো, অর্থনৈতিক জীবন ব্যবস্থা, ভৌগলিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার দ্বারা
প্রভাবিত হয়ে থাকে। গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কেজানতে হলে তৎকালীন গ্রীসের
রাষ্ট্রকাঠামো, সমাজ ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কেকিঞ্চিত আলোচনা করা প্রয়োজন। প্রথমত:
প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রছিল ক্ষুদ্রক্ষুদ্রনগররাষ্ট্রভিত্তিক। এই নগর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে এথেন্স ও
স্পার্টা ছিল অন্যতম। এই সব নগর রাষ্ট্রেব্যক্তিসত্তা ও রাষ্ট্রীয়সত্তার মধ্যে ছিল অভিন্নসম্পর্ক।
রাষ্ট্রও নাগরিকদের মধ্যে সম্পর্কছিল অত্যন্তঘনিষ্ঠ।
দ্বিতীয়ত: নগর রাষ্ট্রগুলোর শাসন ব্যবস্থা কোনক্রমেই তৎকালীন ভারত, চীন, বা মিশরের
ন্যায় একচ্ছত্র এবং নিরবিচ্ছিন্নস্বৈরশাসক কর্তৃক শাসিত ছিল না। পক্ষান্তরে শাসিতদের মধ্যে
হতে পুরুষ নাগরিকেদের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে শাসন কার্যপরিচালিত হতো। অবশ্য
মাঝে মধ্যে এর কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটতো। তবে সাধারণভাবে জনগণ রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণ ও
শাসন কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত থাকতো। এথেন্সের নগর রাষ্ট্রের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো
সেভাবেই গড়ে উঠেছিল। গ্রীসের বিভিন্ননগর রাষ্ট্রেসরকারের উত্থানপতন প্রায়ই ঘটতো।
রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র ও গণতন্ত্র প্রভৃতি বিভিন্ন ধরনের শাসন ব্যবস্থা
নগররাষ্ট্রগুলোতে পরিলক্ষিত হতো। বিভিন্ন শাসন ব্যবস্থা সম্পর্কে পন্ডিতেরা তর্কবিতর্ক
করতেন, বিচার বিশ্লেষণের সুযোগ পেতেন এবং নানা প্রকার বাস্তবানুগ সিদ্ধান্তদিতেন। উৎকৃষ্ট
শাসন ব্যবস্থা সম্পর্কেজানার জন্য তাঁরা তথ্য সংগ্রহ করতেন এবং তুলনামূলক আলোচনার
অবতারণা করতেন। এমনকি স্পার্টা নামক নগর রাষ্ট্রের সামরিক ধরনের শাসনের বিকল্প নিয়ে
গ্রীক পন্ডিতেরা চিন্তাভাবনা করতেন। এভাবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাস্তবতা দার্শনিকদের
রাষ্ট্রও দর্শন নিয়ে চিন্তাভাবনা করার মদদ যুগিয়েছিল। বিভিন্নকারণে যথা,অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ¡,
যুদ্ধ, দাস বিদ্রোহ ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের ফলে গ্রীক নগররাষ্ট্রগুলো সংকটে আপতিত
হয়েছিল। গ্রীক দার্শনিকগণ বিশেষ করে প্লেটো এবং এরিষ্টটল এই ক্রম:ক্ষয়িষ্ণুগ্রীক নগর
রাষ্ট্রের ঐতিহ্যকে পুনঃস্থাপিত করার মানসে লেখনী ধারণ করেছিলেন। রাষ্ট্রদর্শনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রে ব্যক্তিসত্তা ও রাষ্ট্রীয়সত্তার মধ্যে ছিল অভিন্ন সম্পর্ক। উৎকৃষ্ট শাসন ব্যবস্থা সম্পর্কে জানার জন্য তাঁরা তথ্য সংগ্রহ করতেন দাস বিদ্রোহ সমাজ ও রাষ্ট্রকে নাড়া দিতো
তাঁদের অবদান কালোর্ত্তীর্ণ হয়ে চিরায়ত মর্যাদা লাভ করেছে; যা আধুনিক রাষ্ট্রদর্শনের
আলোচনায় প্রাসঙ্গিক বলে বিবেচিত হয়ে থাকে।
তৃতীয়ত: দাসের শ্রমের উপর নির্ভরশীল এবং শ্রেণীবিন্যাসিত সমাজ প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রদর্শন
উদ্ভবের আরও একটি কারণ। দাসদের বিদ্রোহ মাঝে মাঝে সমাজ ও রাষ্ট্রকে আলোড়িত
করতো। এ অবস্থার অবসান ঘটানোর জন্য পন্ডিতেরা রাজনৈতিক দর্শনের মাধ্যমে কিছুস্থায়ী
সমাধান বের করতে সচেষ্ট হন। তা'ছাড়া দাসের শ্রম বস্তুত: অভিজাত শ্রেণীকে শিল্প, সাহিত্য
ও রাষ্ট্রদর্শন চর্চার পর্যাপ্ত সময় বা অবসর এনে দিয়েছিল।
চতুর্থত: সমুদ্রবন্দর নির্ভর এথেন্সের নগর রাষ্ট্রছিল তৎকালীন যুগে ব্যবসা বাণিজ্যের অন্যতম
শ্রেষ্ঠ কেন্দ্র। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের সাথে নগর রাষ্ট্রবাসীগণ দেশ বিদেশের
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। উপরোক্ত বিবিধ
কারণে গ্রীসবাসিদের মন মানসিকতা ছিল উদার ও যুক্তিবাদী। জীবন ও জগৎ সম্পর্কেতারা
হয়ে ওঠে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি সম্পন্ন। সক্রেটিস, প্লেটো, এরিস্টটল, পিথাগোরাস,
ডিমোক্রিটাস, হিরাক্লিটাস, প্রমুখ চিন্তাবিদের চিন্তায় গ্রীক রাষ্ট্রদর্শন সমৃদ্ধ ও পরিপূর্ণতা লাভ
করে। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আমরা প্রাচীন গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের বৈচিত্রপূর্ণ
বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে থেকে নি¤œলিখিত বিষয়গুলোকে অধিকতর উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচনা
করতে পারি:-
● যুক্তিবোধের অগ্রাধিকার: যুক্তিকে সকল ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া ছিল প্রাচীন
গ্রীসের রাষ্ট্রদর্শনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য। গ্রীকরা মনে করতেন যে, মানব জীবন ও
জগৎ সংসার এ সবই যুক্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। এখানে প্রতিটি ঘটনার পেছনে যুক্তি কাজ
করছে। মানুষ যুক্তিবাদী প্রাণী। তাই যুক্তির দ্বারা পরিচালিত হয়ে মানুষ প্রতিটি ঘটনার
বিচার বিশ্লেষণ করে এবং এ ভাবে সিদ্ধান্তগ্রহণ করে। অর্থাৎ যুক্তিগ্রাহ্য হলে মানুষ তা
গ্রহণ করে, আবার যুক্তিবিবর্জিত হলে তা প্রত্যাখান করে। সম্ভবত এ জন্য প্রাচীন গ্রীসের
রাষ্ট্রচিন্তা তুলনামূলকভাবে উদার, সংস্কারমুক্ত ও বিশ্লেষণধর্মী। অদৃষ্টবাদ বা অন্যান্য
অযৌক্তিক রীতি নীতি তাঁদের মন মানসিকতাকে আচ্ছন্নকরতে পারেনি। অধুনা পাশ্চাত্য
সভ্যতা গ্রীক দর্শনের এ উৎকৃষ্ট দিকটির উত্তরাধিকারিত্ববহন করছে।
● রাষ্ট্রচিন্তায় নৈতিকতার প্রভাব: গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো রাজনৈতিক
বিষয়গুলোর মধ্যে নৈতিকতার প্রভাব। গ্রীকরা মনে করতেন উত্তম জীবনই হলো মানুষের
মূল লক্ষ্য। রাষ্ট্রও রাজনীতি এ উত্তম জীবনের লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। ফলে রাজনীতি
এবং নৈতিকতা গ্রীক রাজনৈতিক দর্শনে একই সূত্রে বাঁধা পড়ে
গিয়েছে। রাষ্ট্রকে তাঁরা একটি নৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন।
● রাষ্ট্রও ধর্ম: যুক্তিবাদকে জীবনের সর্বত্র গ্রহণ করার ফলে গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনে ধর্মের তেমন
প্রত্যক্ষ প্রভাব লক্ষ্য করা যায় না। ধর্মসম্পর্কেগ্রীক দার্শনিকগণ অনেকটা নিস্পৃহ মনোভাব
পোষণ করতেন। ধর্মরাজনীতির সাথে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে থাকতে পারেনি।
● ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক: গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনে ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের মধ্যে বিরোধ লক্ষ্য করা যায় না।
রাষ্ট্রদর্শনের বিশিষ্ট লেখক ওয়েপার মনে করেন, আধুনিক ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদী দর্শন প্রাচীন
গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের মধ্যে গ্রথিত হয়েছিল। এথেন্সে যখন গণতান্ত্রিক শাসন প্রচলিত হতো
তখন ব্যক্তিনাগরিক প্রত্যক্ষভাবে আইন প্রণয়ন ও প্রশাসনে সংযুক্ত হতে পারতো। তবে
গ্রীক দার্শনিকেরা মনে করতেন, রাষ্ট্রসত্তার মধ্যেই ব্যক্তিসত্তার পূর্ণতা আসতে পারে। তাঁরা
তাই রাষ্ট্রকে কখনও ব্যক্তির প্রতিপক্ষ ভাবতে পারেন নি। রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ
করাকে তাঁরা পবিত্র দায়িত্ববলে মনে করতেন। সক্রেটিস তাঁর প্রতি বিচারের অন্যায় রায়
বিনা বাক্যে মেনে নিয়েছিলেন। পালাবার সুযোগ থাকা সত্তে¡ও তিনি কারাগার থেকে পালিয়ে যান নি। গ্রীসের রাষ্ট্রচিন্তা ছিল উদার, সংস্কারমুক্ত ও বিশ্লেষণ-ধর্মী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করাকে তাঁরা পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করতেন
● রাষ্ট্রের অবাধ কৃর্তৃত্ব: গ্রীক দার্শনিকগণ রাষ্ট্রীয় সত্তাকে অধিকতর উন্নত সত্তা বলে মনে
করতেন। তাঁরা আরও মনে করতেন, কেবল মাত্র রাষ্ট্রের মাধ্যমেই মানুষের জীবনের চূড়ান্ত
লক্ষ্য তথা উন্নত নৈতিক জীবন যাপন সম্ভব। তাই রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বকে সীমিত করার কোন
প্রয়োজন নেই বলেই ভাবা হতো। রাষ্ট্রতাঁদের কাছে সদগুণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত
হতো। মানব কল্যাণের স্বার্থেরাষ্ট্রের যে কোনো ধরনের কাজ সম্পন্নকরার অধিকার স্বীকৃত
থাকায়, রাষ্ট্রব্যক্তি ও সমাজ জীবনের সর্বত্র বিচরণ করতে পারতো। এ কারণে অনেকে
গ্রীক নগর রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ‘সর্বাত্মকবাদী' (ঞড়ঃধষরঃধৎরধহ) বলে অভিহিত করেছেন।
● আইনের প্রতি আস্থা: গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের অন্যতম উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো এর আইনের
প্রতি আস্থাশীলতা। বিকাশের এক পর্যায়ে গ্রীক নগর রাষ্ট্ররাজতন্ত্রের কবল থেকে
অভিজাততন্ত্রের অধীনে চলে আসে এবং এই রূপান্তর প্রক্রিয়ার ফলস্বরূপ ধর্মীয় ও
কর্তৃত্ববাদী অনুশাসনের স্থলে ধর্মনিরপেক্ষ ও মানবিক বিষয়গুলো প্রধান্য পেতে শুরু করে।
তবে আইনের উৎস হিসেবে যুক্তিবোধের প্রাধান্য থেকে যায়। এরিষ্টটলের রাষ্ট্রচিন্তায় শাসক
বা সরকারকে আইনের অধীনস্তকরা হয়েছে। প্লেটো তাঁর ‘দি রিপাবলিকে' আইনের
অনুপস্থিতির কথা বললেও পরবর্তীতে ‘দি লজ' এবং ‘দি স্টেটসম্যান'-এ আইনের প্রাধান্য
স্বীকার করে নিয়েছিলেন।
● সমাজ ও রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক: গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের আরও একটি দিক এর সমাজ ও রাষ্ট্রের
সম্পর্কের ক্ষেত্রে উম্মোচিত হয়েছে। গ্রীক রাষ্ট্রনৈতিক দার্শনিকেরা সমাজ ও রাষ্ট্রকে ভিন্ন
মনে করতেন না। সমাজকে ভিন্নভাবে না দেখাকে অনেকে গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের তীব্র
সমালোচনা করেছেন।
● নগর রাষ্ট্রকেন্দ্রিক রাষ্ট্রদর্শন: গ্রীক রাষ্ট্রদর্শন ছিল মূলত: নগর কেন্দ্রিক। নগররাষ্ট্রের বাইরে
তারা চিন্তা ভাবনা করতেন না। জাতি রাষ্ট্রবা সাম্রাজ্য ভিত্তিক চিন্তা ভাবনা তাঁদের দর্শনে
স্থান পায় নি।
তবে চূড়ান্তবিশ্লেষণে বলা যায়, বিভিন্নপ্রকার সীমাবদ্ধতা থাকা সত্তে¡ও গ্রীক রাষ্ট্রদর্শন আধুনিক
সভ্যতার জন্য অনন্য অবদান রেখে গিয়েছে। অধ্যাপক স্যাবাইন বলেন,“নগর-রাষ্ট্রের
প্রতিষ্ঠানসমূহ সম্পর্কেগ্রীক চিন্তাবিদদের ধারণা থেকেই ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা, নিয়মতান্ত্রিক
সরকার, আইনের মর্যাদা প্রভৃতি অধিকাংশ রাজনৈতিক আদর্শঅথবা তার অন্তত: সূত্রপাত
ঘটে।''
সারকথা
রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাসে গ্রীক রাষ্ট্রদর্শন এক বিশিষ্ট ও অনন্য স্থান দখল করে আছে। গ্রীক
রাষ্ট্রদর্শনের উল্লেখ্যযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলো যেমন, যুক্তিবোধের অগ্রাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা,
আইনের শাসন, নিয়মতান্ত্রিকতা প্রভৃতি পাশ্চাত্য সভ্যতা বিকাশের মূলে এবং বর্তমান
রাষ্ট্রীয় জীবন যাত্রার চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক () চিহ্ন দিন।
১। আধুনিক সভ্যতার জন্য গ্রীক রাষ্ট্রদর্শনের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য অবদান কি?
(ক) যুক্তিবোধের অগ্রাধিকার; (খ) রাষ্ট্রচিন্তায় নৈতিকতার প্রভাব;
(গ) রাষ্ট্রের অবাধ কর্তৃত্ব; (ঘ) সমাজের পৃথক অস্তিত্বকে মেনে না নেওয়া।
সঠিক উত্তর : ক
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন:
১। গ্রীক রাাষ্ট্রদর্শনের উল্লেখযোগ্য দার্শনিকদের নাম কি?
২। সমাজ ও রাষ্ট্রের মধ্যে পার্থক্য বলতে কি বুঝায়?
৩। নগর রাষ্ট্রবলতে কি ধরনের রাষ্ট্রবুঝায়?
৪। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান বলতে কি বুঝায়?
৫। যুক্তিভিত্তিক রাষ্ট্রচিন্তা কি?
৬। গ্রীক রাষ্ট্রচিন্তায় নৈতিকতা ও রাষ্ট্রনীতির মধ্যে কিরূপ সম্পর্কছিল?
রচনামূলক প্রশ্ন:
১। প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রচিন্তার উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলোর বর্ণনা দিন।
২। প্রাচীন গ্রীসের রাষ্ট্রচিন্তার কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্য বর্তমান সভ্যতার জন্য অধিকতর প্রযোজ্য এবং কেন?

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]