জন্ডিস : কারণ ও প্রতিকার জন্ডিস কমানোর উপায় বিলিরুবিনের পরিমাণ কমানোর উপায়

জন্ডিস : কারণ ও প্রতিকার
ডা. (ক্যাপ্টেন) আবদুল বাছেত
জন্ডিস শব্দের অর্থ হলুদ। তাই এই রোগ হলে চোখ হলুদ, চর্মের বর্ণ হলুদ হয়ে যায় এবং সে জন্যই এই জন্ডিস রোগ বলা হয়। কেন চোখ ও চর্মের বর্ণ হলুদ হয়ে যায়, তার একটু ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন। এই হলে রক্তের রক্ত-কণিকা ভেঙে বিলিরুবিন (Bilirubin) বলে একটি রক্তে বেশী জমা হয়ে পড়ে যার জন্য শরীরের রং অনেকটা হলুদ বর্ণ ধারণ করে।
- এই রোগের লক্ষণ কি ? চোখের বর্ণ হলুদ হওয়ার পরও আরো কিছু কিছু লক্ষণ— যা ভালভাবে লক্ষ করলে প্রথম থেকেই এই রোগ সহজ হয় এবং তখন থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করলে অনেকটা সহজে এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে । প্রথমেই ৩-৪ দিন সামান্য সামান্য জ্বর হয় ৷ জ্বর খুব বেশী হয় না বলেই (১০০ থেকে ১০১) রোগী এটাকে খুব একটা গুরুত্ব দেয় না। অর্থাৎ কিছু কিছু কাজকর্মও করে এবং এখানে সেখানে ঘুরেও বেড়ায়। তবে রোগী বুঝতে পারে যে, তার শরীরটা ভাল নেই এবং কাজকর্মে তার খুব একটা উৎসাহ বোধ হয় না। প্রথম দিকে এই রোগের সবচেয়ে বড় লক্ষণ এই যে, রোগীর ক্ষুধা কমে যায় এবং সে তার খাওয়ার প্রবৃত্তি হারিয়ে ফেলে। ভাল ভাল মুখরোচক খাদ্যও তার ভাল লাগে না । জোর করে খেলেও তা হজম হয় না, পেটটা ফুলে থাকে, একটা দারুণ অস্বস্তি ভাব চলতে থাকে। লিভার-সেলগুলির অসুস্থতার কারণেই হজমের ব্যাঘাত ঘটে এবং তার জন্যই এই অবস্থার সৃষ্টি হয় । কিছুদিন এই অবস্থা চলার পরই চোখ ও শরীরের রং হলুদ হয়ে যায়, যা রোগী নিজেও আয়নায় দেখতে পারে অথবা তার নিকট আত্মীয়স্বজন বা বন্ধু- বান্ধবের চোখে ধরা পড়ে। তবে শরীরের রং হলুদ হওয়ার আগেই যে জিনিসটি দেখে এই রোগ চেনা যায়, সেটা রোগীর প্রস্রাব। ভাল করে লক্ষ করলে রোগী দেখতে পারে যে, তার ক্ষুধা-মান্দ্য হওয়ার পরই প্রস্রাবের রং হলুদ বর্ণ ধারণ করেছে এবং তখনি প্রস্রাবের একটা বিশেষ পরীক্ষা করলে, যাকে বলে বাইল পিগ্মেন্ট টেস্ট (Bile pigment test) এই রোগ ধরা পড়বে এবং প্রথম থেকেই এ ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করা সম্ভব হবে। এই
রোগের আরো লক্ষণ এই যে, রক্তে বিলিরুবিন এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় নাড়ির গতি (pulse rate) কমে যায়, ৭০-৭২ থেকে ৫০-৬০ এ নেমে আসে, সেইসঙ্গে লিভারের আকার বৃদ্ধি পায় এবং শরীরে কিছুটা চুলকানি হয়। এইসব লক্ষণ দেখে এর কারণ অনুসন্ধান করা প্রয়োজন। তিন ধরনের জণ্ডিত হতে পারে। যেমন (১) টক্সিক (Toxic) বা হেমোলাইটিক ( Haemolytic) টাইপ্, (২) ইনফেকটিভ (Infective ) টাইপ, (৩) অবস্ট্রাকটিভ (Obstructive) টাইপ।
১. টক্সিক টাইপ মানে কোন বিষাক্ত পদার্থ বা ওষুধ দ্বারা রক্তের রক্ত-কণিকাগুলি ভেঙে যায়, বিলিরুবিন বের হয়ে আসে এবং জন্ডিসের সৃষ্টি করে। ওষুধের মধ্যে আর্সেনিক (Arsenic) এবং ক্লোরোফর্ম (Chloroform) জাতীয় ওষুধ দ্বারা এ ধরনের রোগ হতে পারে, যার জন্য আজকাল এগুলির ব্যবহার অনেকটা উঠে গেছে । সাপের কামড় (Snake bite) থেকেও এ ধরনের রোগ হতে পারে। সাপের বিষ দুই রকম, একটা হচ্ছে নিউরোজেনিক (Neurogenic) যা দ্বারা শরীরের নার্ভগুলো অবশ হয়ে যায়, আর অন্যটি হেমোলাইটিক (Heamolytic) যা দ্বারা রক্ত-কণিকাগুলি ভেঙে যায় ৷ ভেজাল খাদ্য
আজকাল সবচেয়ে বেশী জন্ডিস হচ্ছে ভেজাল খাদ্য খেয়ে। বাজারে জিনিসপত্রের দাম অগ্নিমূল্য হওয়ায় ভেজাল খাদ্যে বাজার ছেয়ে গেছে এবং সবচেয়ে বেশি ভেজাল মেশানো হচ্ছে ঘি ও তেলজাতীয় খাদ্যে। এক সের খাঁটি ঘিয়ের দাম প্রায় দেড়শ টাকা। এই টাকা দিয়ে ঘি কিনে খাওয়ার মত ক্ষমতা শতকরা নিরানব্বই জনেরই নেই। সুতরাং অসাধু ব্যবসায়ীরা ঘিয়ের সঙ্গে নানা রকম ভেজাল মিশিয়ে মাত্র ষাট টাকা দরে বিক্রি করছে। আর ক্রেতাগণ সস্তা পেয়ে সেইটাই কিনে খাচ্ছে- তা মোটেই বুঝতে পারছে না। সরিষার তেলে এমন এক ভেজাল মিশানো হচ্ছে, যার কড়া ঝাঁজ, খাঁটি সরিষার ঝাঁজকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আর ক্রেতাগণ সেটাকে খাঁটি মনে করে কিনে খাচ্ছে। কিন্তু তারা মোটেই বুঝতে পারছে না যে, যে জিনিস দ্বারা ঐ ঝাঁজ বৃদ্ধি করা হচ্ছে, সেটাই একটা বিষ। আজকাল শহরবাসীদের প্রধান ভোজ্যতেল হচ্ছে সয়াবিন । আর এই সয়াবিনেও নানাবিধ ভেজাল মেশানো হচ্ছে। যা খেয়ে পেটের নানা প্রকার পীড়া দেখা দিচ্ছে। এসব ভেজাল ঘি, সয়াবিন ও পাম অয়েলের চেয়ে খাঁটি ভেজিটেবল ঘি বরং অনেক ভাল। ২. দ্বিতীয় প্রকার জণ্ডিস হচ্ছে- ইনফেকটিভ টাইপ (Infective Jaundice) অর্থাৎ রোগ-জীবাণু দ্বারা লিভার-সেল আক্রান্ত হওয়ায় এই রোগের সৃষ্টি হয়। যেসব রোগ-জীবাণু দ্বারা আমাদের শরীর আক্রান্ত হয়, তা দুই ভাগে বিভক্ত। এক গ্রুপ হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া (Bacteria), অন্য গ্রুপ হচ্ছে ভাইরাস (Virus)। ব্যাকটেরিয়াগুলো
তুলনামূলকভাবে আকারে বড়, যা সাধারণ মাইক্রোস্কোপে দেখতে পাওয়া যায় । কিন্তু ভাইরাসগুলো এত ছোট যে, আল্ট্রা-মাইক্রোস্কোপ ছাড়া এগুলো দেখা যায় না। এই ভাইরাস দ্বারা লিভারের এক রকম রোগ হয়, যাকে বলে ইনফেকটিভ হেপাটাইটিস (Infective Hepatitis) এবং এটাই হচ্ছে জন্ডিস রোগের প্রধান কারণ। অন্য আরো একটি রোগ দ্বারা জন্ডিস হতে পারে, সেটা হচ্ছে অ্যামিবিক হেপাটাইটিস ( Amoebic Hepatitis)। আমাদের দেশে আমাশয়ের প্রকোপ অত্যন্ত বেশী এবং এই আমাশয় রোগে দীর্ঘদিন ভুগতে থাকলে তাতে লিভার আক্রান্ত হয় এবং জন্ডিস সৃষ্টি করে। এ ছাড়া অন্যভাবেও এ রোগ বিস্তার লাভ হতে পারে। যেমন- ইনজেকশনের সিরিঞ্জ দ্বারা হাসপাতালে একই সিরিঞ্জ দ্বারা বিভিন্ন রোগীকে ইনজেকশন দেওয়া হয়। নিয়ম হল, এক রোগীকে ইনজেকশন দেওয়ার পর ঐ সিরিঞ্জ ভাল করে পরিষ্কার করে তবে অন্য রোগীকে ইনজেকশন দেওয়া। কিন্তু অনেক নার্সই গাফিলতী করে তা করে না, পরিষ্কার না করেই একাধিক রোগীকে ইনজেকশন দিয়ে ফেলে, তাতে একজনের রোগ অন্যজনের মধ্যে ছড়ায়। এভাবেও জন্ডিস হতে পারে। আরো একভাবে জন্ডিস হতে পারে এবং সেটা হচ্ছে রক্তগ্রহণ বা Blood transfusion দ্বারা। যিনি রক্ত দেন, তার রক্তেও রোগ-জীবাণু থাকতে পারে, যা দ্বারা রক্তগ্রহীতা—এই দুই জনের রক্তের গড়মিল থাকতে পারে। যদি তা থাকে, তাহলে রক্ত-গ্রহীতার রক্ত-কণিকাগুলি সাংঘাতিকভাবে ভেঙে যাবে এবং ফলে ভয়ানক জন্ডিস দেখা দেবে। এই জন্যই রক্ত-গ্রহণের আগে উভয়ের রক্তের গ্রুপ ভাল করে পরীক্ষা করে নেয়া একান্ত প্রয়োজন । ৩. তৃতীয় প্রকার জন্ডিস হচ্ছে অস্ট্রাকটিভ টাইপ। অর্থাৎ কোনও বাধাজনিত কারণে লিভার সেল থেকে বিলিরুবিন বাইল ডাক্ট (Bile duct) দিয়ে পার হয়ে যেতে পারে না। এই বাধার কারণগুলি হচ্ছে- গল-ব্লাডার বা পিত্ত-থলিতে পাথর হওয়া, লিভার; পাকস্থলি বা প্যানক্রিয়াসে ক্যান্সার হওয়া, হাইডোটিড সিস্ট (Hydatid cyst) বলে এক রকম সিস্ট হওয়া, দীর্ঘদিন সিফিলিস রোগে ভুগতে ভুগতে লিভারে গামা হওয়া (Gumma of the liver) অথবা হজকিন ডিজিজ (Hodge Kin's disease) থেকে লিম্ফ গ্লান্ড (Lymph gland) বড় হয়ে যাওয়া।
প্রতিকার
এতক্ষণ আমরা জন্ডিসের কারণ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। এবারে এর প্রতিকার সম্বন্ধে কিছু বলা দরকার। উপরে সে সব বড় বড় অসুখের নামোল্লেখ করা হয়েছে, এগুলির চিকিৎসা ডাক্তার ছাড়া সাধারণ লোকের পক্ষে করা সম্ভব নয়। সুতরাং এসব রোগের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে জন্ডিসের হাত থেকে বাঁচবার জন্য সর্ব-সাধারণের যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে ভেজাল খাদ্য পরিত্যাগ করা। এ ব্যাপারে সমাজসেবী বা জনকল্যাণমুখী প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে এবং ভেজাল খাদ্যের বিরুদ্ধে একটা সংঘবদ্ধ জনমত গড়ে তুলতে হবে। সরকারকেও এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকার ও জনসাধারণের যৌথ প্রচেষ্টায়ই ভেজাল খাদ্যের কু-চক্রীদলকে নির্মূল করা সম্ভব। সবাই ওঁৎ পেতে থেকে ভেজালকারীদের ধরার চেষ্টা করতে হবে এবং প্রকৃত ভেজালকারীকে ধরতে পারলে তাকে দৃষ্টান্তমূলক সাজা দিতে হবে, যাতে একজনকে দেখে অন্য দশজন এমনিই ঠিক হয়ে যায়। কেউ কোন ভেজাল মেশানোর আড্ডা খুঁজে পেলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে খবর দিতে হবে এবং তাদের ধরিয়ে দিতে হবে। কোন খাদ্য সম্বন্ধে বিশেষ কোন সন্দেহ হলে, স্যানিটারী ইন্সপেক্টরের মারফত ঐ খাদ্য কেমিক্যাল পরীক্ষার জন্য পাঠাতে হবে এবং দোকানের ঐ মালকেও আটক করতে হবে। এভাবে দু'একজন দোকানদারকে সাজা দিতে পারলেই বাকীরা আপনা-আপনি সাবধান হয়ে যাবে।
আরো একটি বিরাট কাজ আমাদের করতে হবে এবং সেটা হচ্ছে- আমাদের অভ্যাসের পরিবর্তন সাধন করা। 'সস্তার তিন অবস্থা'- এই মূল্যবান বাক্যটি মনে রেখে সন্তায় জিনিস কেনার অভ্যাস আমাদের পরিবর্তন করতে হবে। অবশ্য কখনও কখনও ভাল জিনিসও কিছুটা কম দামে পাওয়া যায়, আমি সেটা কিনতে মানা করছি না। তবে সস্তায় পেলেই যে কোন জিনিস কিনতে হবে- এই প্রবৃত্তির অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। ভেজাল ঘি বা ভেজাল তেল এক কেজি খরিদ না করে, খাঁটি তেল আধাকেজি কেনার অভ্যাস গঠন করতে হবে। ভাজিতে একটু তেল কম হলেও সেটার জন্য আপসোস না করে যেটুকু খেলাম খাঁটি জিনিস খেলাম, মনকে এইভাবে প্রবোধ দিতে হবে। মোটকথা ভেজালের প্রতি এবং ভেজালকারীদের প্রতি একটা দারুণ অনীহা, ঘৃণা, বিতৃষ্ণা জন্মাতে হবে। ভেজালকারীরা অধিক লাভের আশায় খাদ্যে ভেজাল মেশায়। তারা যখন দেখবে যে, তাদের ভেজাল খাদ্য আর কেউ কিনছে না, তখন তারাও নিরুৎসাহিত হয়ে পড়বে এবং এই ব্যবসা ছেড়ে দেবে।
জন্ডিস দেখা দিলে ডাক্তারের চিকিৎসা ছাড়াও নিজেদের কিছু করণীয় আছে। চর্বি-জাতীয় খাদ্য যেমন ঘি, তেল, মাখন, ছানা, তেলওয়ালা মাছ ও মাংস একদম বর্জন করতে হবে। শর্করা ও আমিষজাতীয় খাদ্য বেশী করে খেতে হবে। শর্করাজাতীয় খাদ্য হচ্ছে- ভাত, রুটি, আলু ইত্যাদি। আর আমিষজাতীয় খাদ্য হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম ও মুসুরীর ডাল । জন্ডিস রোগীর সবচেয়ে বড় পথ্য হচ্ছে গুকোজ ও ইক্ষু। ইক্ষু যদি বাজারে পাওয়া যায়, তাহলে সেগুলি কিনে ভাল করে পরিষ্কার করে রস খেতে হবে। ইক্ষুর রস যত বেশী খাওয়া যাবে ততই উপকারী। ইক্ষু না পাওয়া গেলে, ফার্মেসী থেকে প্যাকেটের গ্লুকোজ কিনে খেতে হবে। একান্ত প্রয়োজনে রোগীকে গুকোজ ইনজেকশন দিতে হবে। এর সঙ্গে যে ওষুধ খাওয়া যায়, তা হচ্ছে- ভিটামিন 'সি' এবং ভিটামিন 'কে'। ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন ও ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায় কিন্তু এটার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ভাল। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই নির্দ্বিধায় যেটা খাওয়া যায় এবং জন্ডিসের জন্য যেটা অত্যন্ত উপকারী, সেটা হচ্ছে ভিটামিন (C)! লেবু, জাম্বুরা, কামরাঙা, আমরা, আনারস, লিচুতে প্রচুর ভিটামিন পাওয়া যায়। তাছাড়া ফার্মেসীতে ভিটামিন লজেন্স পাওয়া যায়, যা চুষে খেতে হয়। এটা খেতে বেশ মজা এবং দামেও সস্তা। ৫০-৬০ পয়সা প্রতি লজেন্স এটা দৈনিক ৩-৪ বার খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ভিটামিন সি ট্যাবলেট ও ইনজেকশন আকারে ফার্মেসীতে পাওয়া যায় ভিটামিন C-কে বলা হয় Cementing Substance of the body. সিমেন্ট দিয়ে যেমন দুটি ইটকে জোড়া দেওয়া হয় এবং মাঝখানের ফাঁককে করা হয়, ভিটামিন C তেমনি শরীরের সেলগুলি (Cell) জোড়া দিয়ে রাখে এবং সেল-এর মাঝখানের ফাঁকগুলিকে বন্ধ করে দেয়, ফলে রোগ-জীবাণু সহজে এর ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না। এভাবে ভিটামিন 'C' রোগ প্রতিরোধ করে, যার জন্য সর্দি, কাশী, ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রভৃতি রোগে মানুষ বেশী করে আনারস, আমড়া, কামরাঙা ও লেবু থাকে। ভিটামিন C রক্ত উৎপাদনেও সাহায্য করে, আবার রক্ত-কণিকাগুলি যাতে সহজে ভেঙে না যায় সে ব্যাপারেও সাহায্য করে। জন্ডিস রোগে ভিটামিন C অত্যন্ত উপকারী।

FOR MORE CLICK HERE
NTRCA COLLEGE LEVEL HISTORY/ইতিহাস গাইড/ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ইতিহাস
১০ তম বিসিএস -৪৪তম বিসিএস এর প্রশ্ন ও সমাধান 10th BCS to 44th Bcs MCQ Question Solution
বিসিএস ব্যাংক প্রাইমারি পরীক্ষার-এর প্রশ্ন ও সমাধান
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন SEO বই লেখক : মোঃ মিজানুর রহমান
মাতৃস্বাস্থ্য/Motherhood
ওষুধ নির্দেশিকা
সহীহ বুখারী শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৭৫৬৩ টি হাদিস)
সহীহ মুসলিম শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৭৪৫৩ টি হাদিস)
সুনানে তিরমিজি শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৩৯৫৬ টি হাদিস)
সুনানে নাসায়ী শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৫৭৫৮ টি হাদিস)
সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৪৩৪১ টি হাদিস)
সুনানে আবু দাউদ শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৫২৭৪ টি হাদিস)

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]