অতিরিক্ত আহারের ফলে কী কী রোগ দেখা দেয় বা দিতে পারে? অর্থাৎ অধিক আহারের কুফল কী?

অতিরিক্ত ভোজনে মানুষের মাঝে অনেক কুফল দেখা দেয়। বিজ্ঞান আমাদের বলে যে অধিক পানাহার করলে তার বহুমূত্র ( diabetes), উচ্চ রক্তচাপ (high blood pressure), stroke, paralysis, হৃদরোগ (heart disease), gastric acidity, অকাল বার্ধক্য, শরীর মোটা হওয়া (obesity) ইত্যাদি রোগ হতে পারে। তাছাড়া অত্যধিক ভোজন হজমজনিত অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে । বিজ্ঞ ডাক্তারগণ এ ব্যাপারে সুপরামর্শ দিতে পারবেন।
সুপ্রিয় দর্শক-পাঠক! খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার বিষয়ে আল্লাহ্র নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেসব উপদেশ দিয়েছেন তা বাস্তবায়িত হলে আমাদের দেশে খাদ্য সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। দেশে খাদ্যাভাব থাকবেনা । ফলে কেউ অভুক্তও থাকবেনা, আবার কেউ অতিভোজনের জন্য অসুস্থও হবেনা
বর্তমানে বাংলাদেশে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের জন্য বেশ আলোচনা হচ্ছে। দেশে খাদ্যের অভাব মেটানোর জন্য সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে ভাতের পরিবর্তে বেশি করে আলু খাওয়ার সুপরামর্শ দিয়েছেন। মূলত ভাত ও আলু একই ধরনের খাদ্য। উভয়ই Carbohydrates বা শর্করা জাতীয় খাদ্য। এ দুটির যে কোনো একটি খেলেই চলবে। তবে আমি বলবো, খাদ্যাভ্যাস যদি পরিবর্তন করতেই হয় তবে আমাদের উচিত নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপদেশের দিকে নজর দেয়া। কারণ স্বাস্থ্য, সুস্থতা, পানাহার, অসুখ-বিসুখ, নিরাময় ইত্যাদি বিষয়ে তাঁর প্রতিটি বাণী আধুনিক বিজ্ঞান সমর্থন করে ।

মুহতারাম, গরীব, দুঃখী, অভুক্ত, অভাবগ্রস্তদের খাবার খাওয়ানো অত্যন্ত উত্তম ও নেকীর কাজ। এটি মহৎ মানুষের গুণাবলী, সৎকর্মশীলদের কর্ম। এ বিষয়ে নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কী কী হাদীস আছে?


উত্তর : আল্লাহ্ নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “কেউ যদি কোনো ক্ষুধার্ত মুসলমান ভাইকে তৃপ্তিভরে খানা খাওয়ায়, আল্লাহ্ তাকে এমন দরজা দিয়ে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন যে দরজা দিয়ে এই ধরনের লোক ছাড়া আর কেউ প্রবেশ করতে পারবেনা।” (আল-মু'জামুল কাবীর) ২১৬
সুপ্রিয় দর্শক-পাঠক, ইসলামি সমাজে মেহমানদের আদর-আপ্যায়ন হচ্ছে উন্নত চারিত্রিক গুণাবলির বৈশিষ্ট্য। আপনারা অনেকেই জানেন, হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম মেহমান ছাড়া খানা খেতেননা। আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর সাহাবীগণ ও মেহমানদের যথেষ্ট সম্মান করতেন। এমনকি তারা নিজে অভুক্ত থেকেও মেহমান-মুসাফিরকে খানা খাওয়াতেন। তাদের নিকট একজন মেহমান আল্লাহ্র রহমতের ফেরেশতার চেয়ে কোনো অংশে কম ছিল না। মেহমানদের খাতিরে তারা স্বীয় আরাম-আয়েশ কুরবানী করে দিতেন। আর এ কারণেই আমরা দেখতে পাই, অনেক সাহাবী মেহমানদারিতে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন ।
হযরত আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, “একদা এক ব্যক্তি রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট খুব ক্ষুধার্ত হয়ে এলো। তখন নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ঘরে লোকটিকে আপ্যায়ন করানোর মতো কিছুই ছিলোনা। তখন উপস্থিত সাহাবীদের জিজ্ঞেস করলে আবূ তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহু নামে এক আনসার সাহাবী লোকটিকে বাড়ি নিয়ে গেলেন। তিনি স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, ঘরে কোনো খাবার আছে, যা দিয়ে মেহমানকে আপ্যায়ন করা যায়? স্ত্রী বললেন, শুধু বাচ্চাদের খাওয়ার মতো সামান্য খাবার ছাড়া আর কিছুই নেই। তখন আবূ তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, ছেলেমেয়েদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দাও। এরপর যখন মেহমানকে খানা পরিবেশন করা হলো তখন আবূ তালহাও খেতে বসলেন। পরে পূর্ব পরামর্শমতো কোনো একটি বাহানা করে স্ত্রী বাতি নিভিয়ে দিলেন। এতে আবু তালহা বিভিন্ন ধরনের চপ চপ শব্দের মাধ্যমে এটিই বোঝাতে চাইলেন যে, তিনিও মেহমানের সাথে খানায় শরীক আছেন। এভাবে মেহমান অন্ধকারে পূর্ণ তৃপ্তি সহকারে খেয়ে নিলেন, আর আবূ তালহা, তাঁর স্ত্রী ও শিশু সন্তানেরা রাতে উপোস রয়ে গেলেন। পরদিন আবূ তালহা রসূলের খিদমতে হাজির হলে তিনি বললেন, আল্লাহ্ তোমাদের অতিথিপরায়ণতায় অত্যন্ত খুশি হয়েছেন।" (সহীহ মুসলিম) ২১৭
সুপ্রিয় দর্শক! বর্তমানের ধর্মনিরপেক্ষ বিশ্বে কোনো নেতা বা তার অনুসারীদের এ ধরনের আতিথেয়তার নজির কেউ দেখাতে পারে কি?
বস্তুত ওপরে বর্ণিত এ কয়েকটি হাদীসই হচ্ছে ইসলামি অর্থনীতি ও ইসলামি সাম্যবাদের মূল ভিত্তি। এই হাদীসগুলো যদি আমাদের এ সুন্দর দেশটিতে বাস্তবায়ন করা যেতো, তবে এখানে কোনো অভাবী- দুঃখী মানুষ থাকতোনা। বস্তুত যে ব্যক্তি অভাবী, দুঃখী, মিসকীন বা অভাবগ্রস্তদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেনা, তাকে কিয়ামত দিবসের প্রতি মিথ্যাবাদী বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
এখানে আমি আরেকটি মর্মস্পর্শী হাদীস আলোচনা করবো যে একজন আদর্শ স্নেহময়ী মা তার সন্তানের অভুক্ততায় কিরূপ আচরণ করে থাকেন। হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, “একবার একজন অসহায় মহিলা তার দু'টি কন্যা সন্তান নিয়ে আমার নিকট আগমন করলো। আমি তাদেরকে তিনটি খেজুর খেতে দিলাম। সে তাঁর কন্যাদ্বয়কে দু'টি খেজুর দিয়ে বাকী খেজুরটি নিজে খাওয়ার জন্য মুখে পুরলো। তখন কন্যাদ্বয় ঐ খেজুরটিও খেতে চাইলো। তখন খেজুরটি সে তার নিজের মুখ থেকে বের করে ওদের মধ্যে ভাগ করে দিলো। এ দৃশ্যটি দেখে আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। পরে এ ঘটনাটি আমি রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বর্ণনা করলাম। তিনি শুনে বললেন, আল্লাহ্ পাক এ কারণে তার জন্য বেহেশত ওয়াজিব করে দিয়েছেন অথবা আল্লাহ্ তাকে এ কারণে দোযখ থেকে রেহাই করে দিয়েছেন।” (সহীহ মুসলিম) ২১৮
প্রশ্ন-৭৫ : আল্লাহ্র রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী কী ধরনের খাদ্য একই সময়ে একই দস্তরখানে বসে খেতেন? অথবা তিনি কী কী খাদ্য অধিক পছন্দ করতেন?
উত্তর : আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর ইবনে আবূ তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, “আমি রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাকা খেজুর ও শসা একত্রে খেতে দেখেছি।” (সহীহ আল বুখারী ও আত-তিরমিযী) ২১৯ আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। একদা নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি শুকনো খেজুর রুটির উপর রেখে বললেন, “এটি ঐটির তরকারি স্বরূপ।” “This is a condiment of that. " অর্থাৎ এই খেজুরটি রুটিটির তরকারি স্বরূপ।” (আবূ দাউদ) ২২০
সিরকা সম্পর্কে বেশ কয়েকটি হাদীস আছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হাদীসটি বর্ণনা করেন হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু । তিনি বলেন,
“একদা রাসূলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার হাত ধরে তার গৃহে নিয়ে গেলেন । এক টুকরা রুটি তার সামনে পেশ করা হলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কোনো তরকারি (condiment, sauce) নেই কি? গৃহের লোকেরা বললেন, না; তবে সামান্য সিরকা বা ভিনেগার আছে। নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, 'সিরকা তো খুবই উত্তম তরকারি!' জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখে এ কথা শোনার পর থেকে সিরকা পছন্দ করে
থাকি। তালহা বলেন, আমিও জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহুর নিকট এ কথা শোনার পর থেকে সিরকা পছন্দ করতে শুরু করছি।” (সহীহ মুসলিম) ২২১
টমেটো ও আপেল থেকে তৈরি ভিনেগার সিরকা (Vinegar) হচ্ছে এক প্রকার টক ও ঝাঁজযুক্ত পানীয় যার ভিতর অল্প পরিমাণ (৬% এর নীচে) এসিটিক এসিড রয়েছে। এটি ভুট্টা, টমেটো ও আপেল থেকে তৈরি হয়ে থাকে। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন,
“আল্লাহ্র রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তরমুজ ও খেজুর একত্রে খেতেন আর বলতেন, তরমুজ খেজুরের গরম দূর করে, আর খেজুর তরমুজের ঠাণ্ডা দূর করে দেয়।” ( আবূ দাউদ ও আত-তিরমিযী) ২২২
পাকা তরমুজ (Ripe watermelon)
তরমুজের ফালি (Watermelon slice )
আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন যে “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাজা খেজুরের সাথে একত্রে শসা খেতেন।” (আবূ দাউদ ও আত-তিরমিযী) ২২৩
“নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাজা খেজুর ও মাখন খুবই পছন্দ করতেন।” (আবূ দাউদ) ২২৪ এটি বুসর সুলামী রাদিয়াল্লাহু আনহুর পুত্র আতিয়া ও আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহুমার বর্ণিত হাদীস, যা আবূ দাউদ ও তিরমিযী শরীফে উল্লেখ আছে। নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গোশত খুবই পছন্দ করতেন এবং এর প্রশংসা করতেন। গোশত সম্পর্কে দুটো হাদীস রয়েছে। প্রথমটি বর্ণনা করেন হযরত আবুদ দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু। আল্লাহ্র নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “দুনিয়াবাসী ও জান্নাতবাসীদের প্রধান খাদ্য হলো গোশত।” (ইবনে মাজাহ) ২২৫
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পছন্দের খাবার হচ্ছে সারিদ।” (আবূ দাউদ) ২২৬
সারিদ হচ্ছে এক প্রকার স্যুপ জাতীয় খাবার এটা গোশতের ঝোলে ভেজানো রুটির টুকরো বিশেষ। তবে কোনো কোনো সময় এতে খেজুর, পনির, ঘি বা মাখন এবং ময়দাও দেয়া হতো।
আনাস ইবনে মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন যে নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নারী সমাজের ওপর আয়েশার এমন মর্যাদা রয়েছে যেমন অন্যান্য সকল প্রকার খাদ্যের ওপর রয়েছে সারিদের প্রাধান্য।” (ইবনে মাজাহ) ২২৭
হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধু ও মিষ্টি খেতে পছন্দ করতেন।” (সহীহ আল বুখারী) ২২৮
অন্যত্র হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হালুয়া, মিষ্টি ও মধু পছন্দ করতেন।” (আত-তিরমিযী) ২২৯
হযরত উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
করলো। ঐ দাওয়াতে আমিও শরীক হলাম। খাবারে লাউসহ তরকারি পরিবেশন করা হলো। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লাউ বেছে বেছে খেতে লাগলেন, যা তাঁর নিকট পছন্দনীয় তরকারি ছিলো। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি নিজে লাউ না খেয়ে তা রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে এগিয়ে দিতে লাগলাম। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু আরো বলেন, এরপর থেকেই আমার নিকট লাউ বা কদু তরকারি পছন্দনীয়।” (সহীহ আল বুখারী ও মুসলিম) ২৩২
হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, “নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে খাবার আসলে তিনি সেই খাদ্যদ্রব্যের ভেতর যেটি অধিকতর সহজ ও সাধারণ (simple & ordinary) সেটিই বেছে নিতেন।” (সহীহ আল বুখারী) ২৩৩
এটি শুধু খাবারের ক্ষেত্রেই নয়, বরং সকল ক্ষেত্রেই তিনি সহজ-সরল পদ্ধতি পছন্দ করতেন। কঠিন বিষয় তিনি কখনো গ্রহণ করতেননা।

FOR MORE CLICK HERE
NTRCA COLLEGE LEVEL HISTORY/ইতিহাস গাইড/ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ইতিহাস
১০ তম বিসিএস -৪৪তম বিসিএস এর প্রশ্ন ও সমাধান 10th BCS to 44th Bcs MCQ Question Solution
বিসিএস ব্যাংক প্রাইমারি পরীক্ষার-এর প্রশ্ন ও সমাধান
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন SEO বই লেখক : মোঃ মিজানুর রহমান
মাতৃস্বাস্থ্য/Motherhood
ওষুধ নির্দেশিকা
সহীহ বুখারী শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৭৫৬৩ টি হাদিস)
সহীহ মুসলিম শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৭৪৫৩ টি হাদিস)
সুনানে তিরমিজি শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৩৯৫৬ টি হাদিস)
সুনানে নাসায়ী শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৫৭৫৮ টি হাদিস)
সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৪৩৪১ টি হাদিস)
সুনানে আবু দাউদ শরীফ হাদিস আরবি বাংলা (৫২৭৪ টি হাদিস)

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]