নাজাসাত কাকে বলে? উদাহরণসহ এর প্রকারভেদ বিস্তারিত আলোচনা করুন। নাপাক বস্তু থেকে শরীর, অন্যান্য আসবাবপত্র ও মাটি পাক করার নিয়ম বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ করুন।

পবিত্রতা
পবিত্রতা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অপরিহার্য অঙ্গ। কোন কোন ইবাদতের ক্ষেত্রে পবিত্রতা অর্জন করা
পূর্বশর্ত ও অত্যাবশ্যক। যেমন: নামায, তাওয়াফ, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি। তাই আমাদের জানতে হবে
কিভাবে পেশাব-পায়খানা ও অন্যান্য অপবিত্র অবস্থা থেকে পবিত্রতা অর্জন করতে হয়। অযু, গোসল ও তায়াম্মুম
করার পদ্ধতি কী? শরীর, পোশাক-পরিচ্ছদ ও অন্যান্য বস্তু পবিত্র করার নিয়ম পদ্ধতি কী? এসব কিছু না জানলে সঠিকভাবে পবিত্রতা অর্জন করা সম্ভব নয়। নাজাসাত ও এর প্রকারভেদ
‘নাজাসাত’ অর্থ অপবিত্রতা ও অপবিত্র বস্তু। মানুষ বা জীব-জন্তুর শরীর থেকে যে অপবিত্র ও নাপাক বস্তু বের হয়,
একে শরীআতের পরিভাষায় ‘নাজাসাত’ বলা হয়।
হযরত শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী (র) বলেন, নাজাসাত বলতে এমন বস্তুকে বোঝায় যাকে সুস্থ প্রকৃতি
অপবিত্র বলে মনে করে, যাকে সে পরিহার করে এবং কাপড়ে লাগলে ধুয়ে ফেলে। যেমন, মল-মূত্র, রক্ত, পুঁজ,
মদ ইত্যাদি।
অপবিত্র বস্তুর প্রকারভেদ
নাজাসাত বা অপবিত্র বস্তু দু’ভাগে বিভক্ত। যথা-১. হাকীকী নাজাসাত (প্রকৃতিগত অপবিত্রতা) এবং ২. হুকমী
নাজাসাত (বিধানগত অপবিত্রতা)।
হাকীকী নাজাসাত
বস্তুর প্রকৃতিগত অপবিত্রতা নাপাকীর এমন এক অবস্থা যা দৃশ্যমান এবং যা সাধারণত মানুষের মনে ঘৃণার উদ্রেক
করে এবং যা থেকে মানুষ নিজের শরীর, জামা-কাপড় ও অন্যান্য ব্যবহার্য জিনিসপত্রকে রক্ষা করে। যেমন- মল,
মূত্র, বীর্য, পুঁজ, মদ ইত্যাদি।
হুকমী নাজাসাত
এমন নাপাকী যা দৃশ্যমান নয় বরং শরীআতের বিধিবিধান থেকে তা জানা যায়। যেমন: অযূহীন অবস্থায় থাকা,
গোসলের প্রয়োজন হওয়া। হুকমী নাজাসাতকে হাদাসও বলা হয়। উল্লেখ্য যে, উভয় প্রকার অপবিত্রতা হতে
শরীর ও ব্যবহার্যপোশাক-পরিচ্ছদ পবিত্র রাখা আবশ্যক।
হাকীকী নাজাসাতের প্রকারভেদ
হাকীকী নাজাসাত আবার দু’ভাগে বিভক্ত। যথা-১. নাজাসাতে গালীযা এবং ২. নাজাসাতে খফীফা।
নাজাসাতে গালীযা (স্থুল নাপাকি) : মানুষের মলমূত্র, রক্ত, মুখভর্তি বমি, বীর্য, প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে নির্গত
যে কোনো বস্তু, মদ, হারাম পশুর প্রস্রাব-পায়খানা ও দুধ, শুকরের মাংস হাড়সহ সবকিছু। হালাল পশুর পায়খানা
এবং হাঁস, মুরগী, পানকৌড়ি ও তিতিরের পায়খানা, পশুর রক্ত, ক্ষতস্থান থেকে নির্গত পূঁজ অথবা অন্য কোন
তরল পদার্থ, নাপাক বস্তু থেকে নিঃসৃত নির্যাস, সকল পশুর রক্ত, মৃত পশুর মাংস, চর্বি ইত্যাদি এবং
প্রক্রিয়াজাতহীন চামড়া নাজাসাতে গালিযা হিসেবে গণ্য।
তরল নাজাসাত গালীযা শরীর বা কাপড়ে লাগলে তা এক দিরহাম (এক টাকার মুদ্রা) তথা হাতের তালুর পরিমাণ
হলে তা নাপাক হিসেবে ধর্তব্য নয়। গাঢ় ও ওজনে সাড়ে চার মাশা (এক সিকি) পরিমাণ হলে তাও নাপাক
হিসেবে ধর্তব্য নয়। বর্ণিত পরিমাণের অতিরিক্ত হলে উভয় ক্ষেত্রেই তা ধোয়া ছাড়া পবিত্র হবে না।
নাজাসাতে খফীফা : হালকা অপবিত্রতা। যথা- গরু, মহিষ ইত্যাদি হালাল পশুর পেশাব, কাক, চিল ইত্যাদি
হারাম পাখির মল এবং হালাল পাখির পায়খানা যদি দুর্গন্ধ যুক্ত না হয়।
নাজাসাতে খফীফা নাজাসাতে গালীযার তুলনায় হালকা ও লঘু। নাজাসাতে খফীফা যে স্থানে লাগে সে স্থানের এক
চতুর্থাংশ পরিমাণ হলে তা অপবিত্র হিসেবে ধর্তব্য নয়। কাপড়ের যে স্থানে নাপাকী লাগে তার এক চতুর্থাংশ যেমন
কাপড়ের আঁচল, জামার হাতা ইত্যাদিতে লাগলে তার এক চতুর্থাংশ অথবা শরীরের যে অংশে নাপাকী লাগে তার
এক চতুর্থাংশ পরিমাণ হলে তা নাপাক হিসেবে ধর্তব্য নয়।
হুমকী নাজাসাতের প্রকারভেদ
হুকমী নাজাসাত দু’ভাগে বিভক্ত। যথা-১. হাদাসে আসগর বা ছোট নাপাকী এবং ২. হাদাসে আকবর বা বড় নাপাকী।
হাদাসে আসগার হাদাসে আসগার বলতে ঐ সব অবস্থাকে বুঝায় যার কারণে অযু নষ্ট হয়ে যায়।
হাদাসে আসগারের বিধান নাজাসাত বলতে এমন
বস্তুকে বোঝায় যাকে সুস্থ প্রকৃতি অপবিত্র বলে মনে
করে, যাকে সে পরিহার করে এবং কাপড়ে লাগলে
ধুয়ে ফেলে। হাকীকী নাজাসাত: বস্তুর
প্রকৃতিগত অপবিত্রতা। নাপাকীর এমন এক
অবস্থা যা দৃশ্যমান এবং যা সাধারণত মানুষের
মনে ঘৃণার উদ্রেক করে। হুকমী নাজাসাতঃ এমন
নাপাকী যা দৃশ্যমান নয় বরং শরীআতের
বিধিবিধান থেকে তা জানা যায়।
নাজাসাতে খফীফা নাজাসাতে গালীযার
তুলনায় হালকা ও লঘু। নাজাসাতে খফীফা যে
স্থানে লাগে সে স্থানের এক চতুর্থাংশ পরিমাণ
হলে তা অপবিত্র হিসেবে ধর্তব্য নয়।
সে আসগার বলতে সব অবস্থাকে বুঝায়
কারণে অযু নষ্ট হয়ে য়। হাদাসে আকবর
তে ঐ সব অবস্থাকে যার কারণে গোসল
হাদাসে আসগার থেকে পবিত্র হতে হলে উযু করতে হবে। পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি ব্যবহার ক্ষতিকারক
হলে তায়াম্মুম দ্বারাও পবিত্র হওয়া যায়। এ হাদাস অবস্থায় নামায আদায় করা যাবে না। কুরআন স্পর্শ করা যাবে
না। তবে বিনা উযুতে অর্থাৎ হাদাসে আসগার অবস্থায় মৌখিভাবে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে।
হাদাসে আকবার
হাদাসে আকবর বলতে ঐ সব অবস্থাকে বুঝায় যার কারণে গোসল ফরয হয়।
হাদাসে আকবারের বিধান
এ হাদাস থেকে পবিত্র হতে হলে গোসল করতে হয়। গোসল করা সম্ভব না হলে তায়াম্মুম করেও পবিত্র হওয়া
যায়। হাদাসে আকবার অবস্থায় নামায আদায় করা যাবে না। কুরআন স্পর্শ করা যাবে না এবং মসজিদেও প্রবেশ
করা যাবে না।
নাজাসাতে হাকীকী থেকে কোন বস্তুকে পবিত্র করার পদ্ধতি
 ধাতু নির্মিত বস্তু যেমন- তলোয়ার, ছুরি, চাকু, সোনা, রূপা তামা, পিতল, এলুমিনিয়াম স্টিলের
বাসন, বাটি, পাতিল, চিনামাটি, কাঁচ, আয়না অথবা পাথরের থালাবাটি ইত্যাদি যা নাজাসাত শোষণ করতে পারে না, এগুলোতে নাপাক লেগে গেল মাটি দিয়ে ঘঁষে মেজে নিলে তা পবিত্র হয়ে যাবে।
এমনভাবে ঘঁষে মেজে বা মুছে নিতে হবে যাতে নাজাসাতের কোনো চিহ্ন বা গন্ধ না থাকে।
 এসব জিনিস নকশাখচিত হলে এ হুকুম প্রযোজ্য নয়। অলংকার অথবা নকশা করা পাত্র পানি দিয়ে
ধুয়ে নিতে হবে। শুধু ঘঁষলে অথবা ভিজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেললে তা পবিত্র হবে না।
 ধাতু নির্মিত থালাবাটি অথবা অন্যান্য জিনিসপত্র যেমন- চাকু, ছুরি, চিমটি, মাটি বা পথরের
থালাবাটি প্রভৃতি আগুনে পোড়ালে পবিত্র হয়ে যায়।
 চাটাই, খাট, টেবিল, বেঞ্চ অথবা এ ধরনের কোন জিনিসের উপর ঘন বা তরল নাপাক লেগে
গেলে শুধু মুছে ফেললে পবিত্র হবে না। পানি দ্বারাও ধুয়ে ফেলতে হবে।
শরীর বা অন্য বস্তু পবিত্র করার নিয়ম
 শরীরে নাজাসাতে হাকীকী লাগলে তিনবার ধুয়ে নিলে তা পবিত্র হয়ে যায়। শরীরে নাপাক তেল
অথবা অন্য কোনো তৈলাক্ত কিছু মালিশ করলে তা তিনবার ধুয়ে ফেললেই শরীর পবিত্র হয়ে যাবে।
 যদি নাপাক রঙে শরীর বা চুল রাঙানো হয়, তাহলে ততক্ষণ পর্যন্তধুতে হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত
পরিষ্কার পানি বের হয়। রঙ তুলে ফেলার দরকার নেই।
 মোজা, জুতা অথবা চামড়ার তৈরি অন্যান্য জিনিস যদি নাপাক হয়ে যায় আর নাপাক জমাট বাঁধা
ঘন হয় যেমন- গোবর, পায়খানা, রক্ত, বীর্য প্রভৃতি তাহলে নাজাসাত ঘঁষে ফেললে পবিত্র হয়ে যাবে।
 আর নাপাক যদি তরল হয় এবং শুকিয়ে যাওয়ার কারণে দেখা না যায়, তাহলে না ধোয়া পর্যন্ততা
পবিত্র হবে না। ধুয়ে ফেলার নিয়ম এই যে, প্রত্যেক বার ধোয়ার পর এতটা বিলম্ব করতে হবে যেন
পানি ঝরা বন্ধ হয়ে যায়। এভাবে তিনবার ধুতে হবে।
 কাপড়ে নাপাক লাগলে তিনবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এবং প্রত্যেকবার ভালো করে
নিংড়াতে হবে। ভালো করে নিংড়িয়ে ধোয়ার পরও যদি দুর্গন্ধ থেকে যায় কিংবা দাগ থাকে তাতে
কোন অসুবিধে নেই, পবিত্র হয়ে যাবে।
 নাপাক যদি এমন জিনিসে লাগে যা নিংড়ানো যায় না যেমন-খাট, পালং, মাদুর, পাটি, চাটাই,
মাটির পাত্র, কলস, বাসন, চীনা মাটির পাত্র, পেয়ালা, বোতল ইত্যাদি। এগুলো পবিত্র করার
নিয়ম এরূপ তিনবার ধুয়ে নিলে তা পবিত্র হয়ে যাবে।
 দু’পাট্টা বিশিষ্ট কাপড়ের এক পাট্টা যদি পবিত্র ও অপর পাট্টা অপবিত্র হয়, তাহলে ঐ পবিত্র পাট্টার
উপর নামায আদায় করলে নামায় আদায় হয়ে যাবে।
 মাটি থেকে গজানো ঘাস, শস্য, গাছের চারা নাপাক হওয়ার পর তা শুকিয়ে গেলে পবিত্র হয়ে যায়।
 চুন, সুরকী বা সিমেন্ট, বালি দিয়ে গাঁথা ইট নাপাক হলে তা শুকিয়ে গেলে পবিত্র হয়ে যায়। আর
গাঁথুনি ছাড়া বিছানো ইট নাপাক হলে তা অপবিত্র। তার উপর পবিত্র বিছানা না বিছালে নামায
শুদ্ধ হবে না। তবে লেপা গোবর ভালভাবে শুকিয়ে গেলে তার উপর ভিজা কাপড় বিছিয়েও নামায
আদায় করা বৈধ। অবশ্য কাপড় যদি এত বেশি ভিজা হয় যে, এতে গোবর লেগে যাবার সম্ভাবনা
থাকে তাহলে নামায শুদ্ধ হবে না।
 অপবিত্র মাটি দ্বারা হাঁড়ি-পাতিল বানালে কাঁচা থাকা পর্যন্ততা অপবিত্র থাকে। আগুনে পোড়াবার
সাথে সাথে তা পবিত্র হয়ে যায়।
 যে জমিন গোবর দ্বারা লেপা হয় তা অপবিত্র। তার উপর পবিত্র বিছানা না বিছালে নামায শুদ্ধ হবে
না। তবে লেপা গোবর ভালভাবে শুকিয়ে গেলে তার উপর ভিজা কাপড় বিছিয়েও নামায আদায়
তেল, ঘি, মধু, সিরশরবত অপবিত্র হয়েগেলে তাতে সমপরিবা ততোধিক পানি পানি ফুটাতে হবে।শেষ হবার পর পুনরপরিমাণ পানি দিয়ে আবার ফুটাতে হবে
এসএসএইচএল বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ইউনিট-৮ ঃ পবিত্রতা পৃষ্ঠা # ২১৯
করা বৈধ। অবশ্য কাপড় যদি এত বেশি ভিজা হয় যে, এতে গোবর লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে
তাহলে নামায শুদ্ধ হবে না।
 প্রক্রিয়াজাত করার পর প্রত্যেক চামড়া পবিত্র হয়ে যায়। সে চামড়া হালাল পশুর হোক বা হারাম
পশুর হোক। কিন্তু শুকরের চামড়া কোন ক্রমেই পবিত্র হবে না।
তরল ও তৈলাক্ত জিনিস পবিত্র করার নিয়ম
 অপবিত্র তৈল অথবা চর্বি থেকে সাবান তৈরি করলে সাবান পবিত্র হয়ে যায়।
 তেল, ঘি, মধু, সিরাপ বা শরবত অপবিত্র হয়ে গেলে তাতে সমপরিমাণ বা ততোধিক পানি ঢেলে
পানি ফুটাতে হবে। পানি শেষ হবার পর পুনরায় ঐ পরিমাণ পানি দিয়ে আবার ফুটাতে হবে। এ ভাবে তিনবার ফুটালে তা পবিত্র হয়ে যায়।
 জমাট ঘি, চর্বিঅথবা মধু যদি অপবিত্র হয়ে যায় তাহলে অপবিত্র অংশটুকু ফেলে দিলেই পবিত্র হয়ে যাবে।
 সঠিক উত্তরের পাশে টিক ( চিহ্ন দিন১. তরল নাজাসাতে গালীযা কতটুকু নাপাক হিসেবে ধর্তব্য নয়?
ক. এক দিরহাম বা হাতের তালুপরিমাণ; খ. হাতের তালুর এক চতুর্থাংশের পরিমাণ;
গ. দুর্গন্ধ না থাকলে যত পরিমাণই হোক; ঘ. কোন উত্তরই সঠিক নয়।
২. নাজাসাতে খফীফার কতটুকু নাপাক হিসেবে ধর্তব্য নয়ক. শরীরের যে অংশে লাগবে তার এক চতুর্থাংশ পরিমাণ;
খ. এক চতুর্থাংশ পরিমাণ; গ. দুই চতুর্থাংশ পরিমাণ;
ঘ. কাঁচা এক টাকার পরিমাণ।
৩. চিনা মাটির পাতিল, বাটি ও কাঁচ ইত্যাদিতে নাজাসাতে হাকীকী লাগলে তা পবিত্র করা জন্য-
ক. মুছে ফেলে নাপাকির চিহ্ন ও গন্ধ দূর করতে হয়;
খ. শুধু মুছে ফেলতে হয়;
গ. মোছার সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়েও ধুয়ে ফেলতে হয়;
ঘ. পানি দিয়ে অবশ্যই ধুয়ে ফেলতে হবে।
৪. চাটাই, খাট, টেবিল ইত্যাদিতে তরল নাপাক লাগলে তা পবিত্র করার নিয়ম কী?
ক. তা মুছে ফেললেই চলবে; খ. মোছার সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেলতে হবে;
গ. তিন দিন পানিতে ফেলে রাখত হবে; ঘ. কোন উত্তরই সঠিক নয়।
৫. অপবিত্র মাটি পবিত্র করতে হলেক. শুকিয়ে ফেলতে হবে; খ. পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে;
গ. কিছু মাটি কেটে ফেলতে হবে; ঘ. অন্য মাটি দ্বারা লেপে নিতে হবে।
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. নাজাসাত কাকে বলে? কত প্রকার ও কী কী? লিখুন।
২. হাকীকী নাজাসাত কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ উল্লেখ করুন।
৩. হুকমী নাজাসাত কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ বর্ণনা করুন।
৪. নাপাকের কতটুকু পরিমাণ নাপাক হিসেবে ধর্তব্য নয়? বর্ণনা করুন।
৫. হাকীকী নাজাসাত থেকে পবিত্র করার পদ্ধতি বর্ণনা করুন।
৬. বিভিন্ন বস্তু পাক করার নিয়ম আলোচনা করুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. নাজাসাত কাকে বলে? উদাহরণসহ এর প্রকারভেদ বিস্তারিত আলোচনা করুন।
২. নাপাক বস্তু থেকে শরীর, অন্যান্য আসবাবপত্র ও মাটি পাক করার নিয়ম বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]