রক্তের স¤পর্কের কারণে যে সকল নারীদের বিবাহ করা হারাম তাদের নাম উল্লেখ করুন। বৈবাহিক স¤পর্কের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের নাম লিখুন।

মুহাররামাত
ইসলামী শরী‘আত ঢালাওভাবে সবার সঙ্গে বিবাহকে বৈধ করে নি; বরং নির্দিষ্ট কিছু নারীকে বিবাহ করা পুরুষের
জন্য হারাম বা অবৈধ করেছে। শরী‘আত যেসব নারীকে বিবাহ করা হারাম বা অবৈধ করেছে তাদেরকে
মুহাররামাত বলা হয়।
মুহাররামাত নারীদের বর্ণনা
মুহাররামাত বা যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তারা দু’প্রকার।
১. চিরস্থায়ীভাবে যাদেরকে বিবাহ করা হারাম এমন নারী।
২. সাময়িকভাবে যাদেরকে বিবাহ করা হারাম এমন নারী।
যাদেরকে চিরস্থায়ীভাবে বিবাহ করা হারাম এমন নারী
ইসলামী শরী‘আত যেসব নারীর সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করা চিরস্থায়ীভাবে হারাম বা অবৈধ করেছে তাদের
চিরস্থায়ী হারাম নারী বলে। যেমনÑ মা, বোন, ফুফু, খালা, দাদী, দুধমাতা।
যাদেরকে সাময়িকভাবে বিবাহ করা হারাম এমন নারী
ইসলামী শরী‘আত যে সব নারীর সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করা সাময়িকভাবে হারাম বা অবৈধ করেছে
তাদেরকে সাময়িক হারাম নারী বলে। যেমনÑ ‘স্ত্রীর বোন’ স্ত্রী জীবিত ও বিবাহ বন্ধনে থাকা অবস্থায় তাকে বিবাহ
করা হারাম।
চিরস্থায়ী হারাম নারীদের প্রকার ভেদ
যাদেরকে চিরস্থায়ীভাবে বিবাহ করা হারাম এমন নারী তিন ভাগে বিভক্তঃ
১. বংশগত বা রক্তের সম্পর্কের কারণে হারাম।
২. বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে হারাম।
৩. দুগ্ধ পানের কারণে হারাম।
বংশীয় বা রক্ত সম্পর্কের কারণে হারাম নারীগণ
বংশীয় বা রক্তের সম্পর্কের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম বা অবৈধ তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ
বলেনÑ
حُ رِّ مَ تْ عَ ل᠐ ᘭ ْ᠑ᝣ مْ أ᠑ مَّ هَ اتُ ᠑ᝣ مْ وَ ᗖ نَ اتُ ᠑ᝣ مْ وَ أ᠐ خَ وَ اتُ ᠑ᝣ مْ وَ عَ مَّ اتُ ᠑ᝣ مْ وَ خَ اᢻ َتُ ᠑ᝣ مْ وَ ᗖ َنَ اتُ ٱلأَ خ᠒
وَ ᗖ نَ اتُ ٱلأُ خْ تِ .
‘তোমাদের জন্য তোমাদের মাতা, কন্যা, ভগ্নি, ফুফু, খালা, ভাতিজী ও ভাগিনীবর্গকে বিবাহ করা হারাম করা
হয়েছে।’ (সূরা আন-নিসা : ২৩)
উক্ত আয়াতাংশে সাত ধরনের নারীকে বংশীয় কারণে বিবাহ করা হরাম বা অবৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
যাদের বর্ণনা নি¤œরুপÑ
১. মাতৃবর্গ ঃ যেমন মা, মায়ের মা (নানী) এবং নানীর মা----- অনুরূপভাবে পিতার মা (দাদী) এবং পিতার
দাদী এভাবে যত উপরে যাক না কেন।
২. কন্যাবর্গ ঃ যেমন কন্যা, কন্যার কন্যা (নাতনী), পুত্রের কন্যা, (পৌত্রী) এভাবে যতদূর যাকনা কেন।
৩. ভগ্নীবর্গ ঃ যেমন সহোদর বোন, বৈপিত্রেয় বোন, বৈমাত্রেয় বোন ইত্যাদি।
৪. ফুফুবর্গ ঃ যেমন পিতার সহোদর বোন, পিতার বৈপিত্রেয় বোন ও বৈমাত্রেয় বোন।
৫. খালাবর্গ ঃ যেমন মাতার সহোদর বোন, মাতার বৈপিত্রেয় ও বৈমাত্রেয় বোন।
৬. ভাতিজীবর্গ ঃ সহোদর ভাই-এর কন্যা, বৈপিত্রেয় ও বৈমাত্রেয় ভাই-এর কন্যা।
৭. ভাগ্নীবর্গ ঃ সহোদর বোনের কন্যা, বৈপিত্রেয় বোনের অথবা বৈমাত্রেয় বোনের কন্যা।
বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে হারাম নারীগণ
বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেনÑ
حُ رِّ مَ تْ عَ ل᠐ ᘭ ْ᠑ᝣ مْ ......... وَ أ᠑ مَّ هَ اتُ ᙏِسَ ቯئِ ᜓ᠑ مْ وَ رَ ᗖ َائِ ᘘ ُ᠑ᝣ مُ ٱلᢿَّ تِ ى فِ ى حُ جُ ور᠒᛿᠑ مْ مِّ ن
ᙏِّ سَ ቯئِ ᜓ᠑ مُ ٱلᢿَّ تِ ى دَ خَ ل᠔ تُ مْ بِ هِ نَّ فَ إِ ن لᡐ مْ تَ ᜻᠑ ونُ وا᠔ دَ خَ ل᠔ تُ مْ بِ هِ نَّ فَ ᢿ َجُ نَ احَ عَ ل᠐ ᘭ ْ᠑ᝣ مْ
وَ حَ ᢿ َئِ لُ أ᠐ بْ نَ ائِ ᜓ᠑ مُ ٱلᡐ ذِ ينَ مِ نْ أ᠐ صْ ᢿ َᗷᜓ ِ᠑ مْ
‘তোমাদের জন্য তোমাদের শাশুড়ি, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্য থেকে কোন স্ত্রীর পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত কন্যাকে বিবাহ
করা হারাম, তবে শর্ত হল ঐ স্ত্রীর সঙ্গে তোমাদের যৌনমিলন হতে হবে। যদি মিলিত হওয়ার পূর্বে তার সঙ্গে
বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাহলে তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত কন্যাকে বিয়ে করা তোমাদের জন্য বৈধ। অনুরূপভাবে
তোমাদের জন্য তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী বিয়ে করা হারাম।’ (সূরা আন-নিসা : ২৩)
উক্ত আয়াতাংশে বৈবাহিক সম্পর্কের কারণে যেসব নারীকে বিবাহ করা অবৈধ করা হয়েছে, নিম্নে তার ব্যাখ্যা
প্রদান করা হল ঃ
১. যেমন স্ত্রীর মাতা, স্ত্রীর দাদী ও নানী। এভাবে যত উর্ধ্বতন হোক না কেন। (স্ত্রীর সঙ্গে মিলন হোক বা না
হোক সর্বাবস্থায় এদের বিবাহ করা হারাম)।
২. স্ত্রীর অন্য স্বামীর ঔরসজাত কন্যাবর্গ ঃ যথা স্ত্রীর অন্য স্বামীর কাছে থাকাকালীন জন্মপ্রাপ্ত কন্যা, জন্মপ্রাপ্ত
ছেলের কন্যা, জন্মপ্রাপ্ত মেয়ের কন্যা। তবে শর্ত হল, ঐ স্ত্রীর সঙ্গে দ্বিতীয় স্বামীর যৌনমিলন হতে হবে।
যৌনমিলনের পূর্বেই যদি তার সঙ্গে বিবাহ বিচেছদ হয়ে যায় তাহলে তাদেরকে বিবাহ করা বৈধ।
৩. নিজের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীগণ (পুত্র-বধু) যথাÑ পুত্রের স্ত্রী, পৌত্রের স্ত্রী, দৌহিত্রের স্ত্রী এভাবে যত নিচে
যাক না কেন।
৪. পিতা, দাদা ও নানার অন্য স্ত্রী। যথাÑবিমাতা, পিতার বিমাতা, মাতার বিমাতা ইত্যাদি। এভাবে যত
উর্ধ্বতন হোক না কেন।
মহান আল্লাহ বলেনÑ
وَ ᢻ َتَ نكِ حُ وا᠔ مَ ا نَ ᜻᠐ حَ آᗷ َاؤُ ᠑ᝏ مْ مِّ نَ ٱل ِّ سَ ቯءِ
‘নারীদের মধ্যে তোমাদের পিতৃ পুরুষ যাদের বিবাহ করেছে তোমরা তাদের বিবাহ করো না।’ (সূরা আন-নিসা :
২২)
দুগ্ধ পানের কারণে হারাম নারীগণ
দুগ্ধ পানের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেনÑ
وَ أ᠑ مَّ هَ اتُ ᠑ᝣ مُ الᢿَّ تِ ى أ᠐ رْ ضَ عْ نَ ᠑ᝣ مْ وَ أ᠐ خَ وَ اتُ ᠑ᝣ م مِّ نَ ٱلرَّ ضَ اعَ ةِ
‘...... যারা তোমাদেরকে দুগ্ধ পান করিয়েছে (দুধ-মাতা) এবং অনুরূপভাবে তোমাদের দুধ-বোনদেরকে বিবাহ
করাও তোমাদের জন্য হারাম।’ (সূরা আন-নিসা : ২৩)
দুধ পান করার কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের ব্যাপারে মহানবী (স.) একটি মূলনীতি ঘোষণা
করেছেনÑ তা হল ঃ
ان الله حرم من الرضاعة ما حرم من ال سب.
‘আল্লাহ তাআলা দুগ্ধ পানের ভিত্তিতে ঐ সব নারীকে বিবাহ করা হারাম করেছেন যাদেরকে বংশীয় সম্পর্কের
কারণে হারাম করেছেন।’
এ হিসেবে দুগ্ধ পানের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তারা হচ্ছেন১. দুধ-মাতা
২. দুধ-মাতার বোন, অর্থাৎ দুধ-খালা
৩. দুধ-মাতার স্বামীর বোন অর্থাৎ দুধ-ফুফু
৪. দুধ-মাতার মা অর্থাৎ দুধ-নানী
৫. দুধ-মাতার স্বামীর মা অর্থাৎ দুধ-দাদী
৬. দুধ-মাতার ছেলে বা মেয়ের কন্যা অর্থাৎ দুধ-ভাতিজী ও দুধ-ভাগ্নী
৭. দুধ-মাতার কন্যা অর্থাৎ দুধ-বোন
৮. স্বীয় স্ত্রীর দুধ পান করেছে এমন কন্যা অর্থাৎ দুধ-কন্যা
উল্লেখ্য দুগ্ধ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য শর্ত হল দুগ্ধ পানের সময়সীমা তথা দুধপানকারীর বয়স দুই বছর মতান্তরে
আড়াই বছরের মধ্যে হতে হবে।
সাময়িকভাবে বিবাহ করা হারাম নারী
যে সব নারীকে সাধারণত বিয়ে করা হারাম নয় কিন্তু কোন বিশেষ কারণে তাদেরকে সাময়িকভাবে বিয়ে করা
হারাম তারা চার ভাগে বিভক্তÑ
১. একত্রিত হওয়ার কারণে নিষিদ্ধ নারীগণ
এ ক্ষেত্রে মূল নীতি হল এমন দু’জন মহিলা একত্রে বিয়ে করা হারাম যাদের একজনকে পুরুষ ধরে নিলে অপর
জনের সাথে তার বিবাহ অবৈধ। যেমন দু’ বোনকে একত্রে বিবাহ করা অবৈধ কারণ তাদের এক জনকে পুরুষ
মেনে নিলে অপর জনকে বোন হওয়ার কারণে তার জন্য বিবাহ করা অবৈধ। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেনÑ
وَ أ᠐ ن تَ جْ مَ عُ وا᠔ بَ يْ نَ ٱلاخْ تَ يْ ن᠒ .
‘দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে।’ (সূরা আন-নিসা : ২৩)
অনুরূপভাবে পূর্বের মূলনীতি অনুসারে খালা ও তার ভাগিনীকে এক সঙ্গে বিবাহ করা এবং ফুফু ও তার
ভাতিজীকে এক সঙ্গে বিবাহ করা হারাম।
এ প্রসঙ্গে মহানবী (স.) বলেছেনÑ
فانᜓم اذا فعلتم ذلك قطعتم أرحامᜓم.
‘তোমরা যদি এ জাতীয় কাজ কর অর্থাৎ এদেরকে একসঙ্গে বিবাহ কর তাহলে তোমরা তোমাদের রক্তের
সম্পর্ককে ছিন্ন করে দিলে।’
খ. ইদ্দত গণনা কালীন অবস্থায় ঐ মহিলার বোনকে বিবাহ করা হারাম। (ইদ্দত হল তালাক প্রাপ্তা মহিলার অন্যত্র
বিবাহ বসার পূর্বে নির্ধারিত সময়ের জন্য অপেক্ষা করা)
গ. চারজন স্ত্রীর বর্তমানে ৫ম স্ত্রী গ্রহণ করা। কারণ মহান আল্লাহ তা‘আলা চার জন স্ত্রী এক সঙ্গে বিবাহ করা বৈধ
করেছেন।
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেছেনÑ
فَ ٱنكِ حُ وا᠔ مَ ا طَ ابَ ل᠐ ᠑ᝣ مْ مِّ نَ ٱل ِّ سَ ቯءِ مَ ثْ نَ ىٰ وَ ثُ ᢿ َثَ وَ رُ ᗖ َاعَ .
‘যে সব নারী তোমাদের পছন্দ হয় তাদের মধ্য থেকে তোমরা দুইজন, তিনজন অথবা চারজনকে বিবাহ করতে
পার।’ (সূরা আন-নিসা : ৩)
২. অন্যের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ নারীকে বিয়ে করা হারাম। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেনÑ
وَ ٱل᠔ مُ حْ صَ نَ اتُ مِ نَ ٱل ِّ سَ ቯءِ إِ ᢻَّ مَ ا مَ ل᠐᜻ ᠔ تَ أ᠐ ᘌ ْمَ انُ ᠑ᝣ مْ
‘এবং নারীদের মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে।’ (সূরা আন-নিসা : ২৪)
৩. স্ত্রীকে তিন তালাক প্রদান করার পর অন্য স্বামীর সঙ্গে তার বিবাহ হওয়া এবং সে স্বামী কর্তৃক কোন কারণে
তালাক প্রাপ্ত হওয়ার পূর্বে ঐ স্ত্রীকে পুনঃ বিবাহ করা প্রথম স্বামীর জন্য হারাম। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেনÑ
فَ إِ نْ طَ لᡐ قَ هَ ا فَ ᢿ َتَ حِ لُّ ل᠐ هُ مِ ن ᗷ َعْ دُ حَ تَّ ىٰ تَ نْ ᜻ِ حَ زَ وْ جا᠍ غَ يْ رَ ەُ .
‘অতঃপর যদি সে তাকে তালাক প্রদান করে তবে সে তার জন্য বৈধ হবে না যে পর্যন্তসে অন্য স্বামীর সাথে
সংগত না হবে।’ (সূরা আল-বাকারা : ২৩০)
৪. অন্য কোন ধর্মাবলম্বী নারীকে মু’মিন হওয়ার পূর্বে বিবাহ করা হারাম। মহান আল্লাহ বলেনÑ
وَ ᢻ َتَ نْ ᜻ِ حُ وا᠔ ٱل᠔ مُ شْ ر᠒᛿᠐ اتِ حَ تَّ ىٰ يُ ؤْ مِ نَّ .
‘মুশরিক নারীকে ঈমান গ্রহণ না করা পর্যন্ততোমরা বিবাহ করো না।’ (সূরা আল-বাকারা : ২২১)
তবে আহলে কিতাব তথা ইয়াহূদী ও খ্রিস্টান নারীকে বিবাহ করা বৈধ।
১. এককথায় উত্তর দিনক. যে সব মহিলাকে বিবাহ করা হারাম বা অবৈধ তাদেরকে কী বলা হয়?
খ. দুগ্ধ পানের ভিত্তিতে আল্লাহ তা‘আলা কোন কোন নারীদেরকে বিবাহ করা হারাম করেছেন?
গ. অন্যের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ নারীদেরকে বিবাহ করার বিধান কী?
ঘ. অমুসলিমদের মধ্য থেকে কাদের বিবাহ করা বৈধ?
ঙ. দুধ মাতার মেয়েকে বিবাহ করা কী?
২. সঠিক উত্তরে () টিক দিনক. বোনকে বিবাহ করা সাময়িক/চিরস্থায়ীভাবে হারাম।
খ. স্ত্রীর বোনকে বিবাহ করা সাময়িক/চিরস্থায়ীভাবে হারাম
গ. রক্তের স¤পর্কের কারণে মহিলাকে বিবাহ করা হারাম/হারাম নয়।
ঘ. বৈপিত্রেয় বোনকে বিবাহ করা বৈধ/অবৈধ।
ঙ. দুগ্ধের স¤পর্কের কারণে যেসব মহিলাকে বিবাহ করা হারাম।
সংক্ষিপ্ত উত্তর-পশ্ন
১. রক্তের স¤পর্কের কারণে যে সকল নারীদের বিবাহ করা হারাম তাদের নাম উল্লেখ করুন।
২. বৈবাহিক স¤পর্কের কারণে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের নাম লিখুন।
৩. সাময়িকভাবে যে সব নারীকে বিবাহ করা হারাম তাদের নাম উল্লেখ করুন।
৪. দুগ্ধের স¤পর্কের কারণে যেসব মহিলাকে বিবাহ করা হারাম তাদের নাম লিখুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. মুহাররামাত বলতে কী বুঝেন? মুহাররামাতের বিস্তারিত বর্ণনা দিন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]