ইফকের ঘটনাটি লিখুন। মিথ্যা রটনায় কারা জড়িত ছিল এবং তাদের উদ্দেশ্য বর্ণনা করুন।

 ইফকের ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট ছিল তা প্রমাণ করতে পারবেন।
إ ِنَّ ٱل َّذِین َ جَآءُوا ب ِٱلإِ فْكِ عُصْبَة ٌ مِّنْكُمْ لاَ تَحْسَبُوهُ شَرّ ا ً ل َّكُمْ بَلْ ھُوَ خَیْرٌ ل َّكُمْ لِكُلِّ .১১
ٱمْرِ ىءٍ مِّنْھُمْ مَّا ٱكْتَسَبَ مِنَ ٱلإِ ث ْمِ وَ ٱل َّذِى تَوَ ل َّىٰ كِبْرَ هُ مِنْھُمْ ل َھُ عَذَابٌ عَظِ یمٌ
যারা এ অপবাদ রচনা করেছে, তারা তো তোমাদেরই একটি দল; তোমরা একে তোমাদের জন্য অনিষ্টকর মনে করো
না, বরং তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর; তাদের প্রত্যেকের জন্য আছে তাদের কৃত পাপকাজের ফল এবং তাদের মধ্যে
যে এ ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেছে, তার জন্য আছে মহাশাস্তি।
ل َّوْ لاۤ إ ِذ ْ سَمِعْتُمُوهُ ظَنَّ ٱل ْمُؤْ مِنُونَ وَ ٱلْمُؤْ مِنَاتُ ب ِأ َنْفُسِھِمْ خَیْرا ً وَ قَال ُوا ْ ھَـٰذَآ إ ِفْكٌ .১২
مُّب ِینٌ
যখন তারা একথা শুনল তখন মুমিন পুরুষ ও মুমিন মহিলাগণ নিজেদের সম্পর্কে ভাল ধারণা পোষণ করল না কেন?
আর কেনই বা বলল না যে, এটা সুস্পষ্ট অপবাদ।
ل َّوْ لاَ جَآءُوا عَل َیْھِ ب ِأ َرْ بَع َةِ شُھَدَآءَ فَإ ِذ ْ ل َمْ یَأ ْتُوا ْ ب ِالشُّھَدَآءِ فَأ ُوْ ل َـٰئِكَ عِندَ ٱلل َّھِ ھُمُ .১৩
ٱلْكَاذِبُونَ
তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করল না? তারা সাক্ষী উপস্থিত করেনি, সে কারণে তারা আল্লাহর নিকট
মিথ্যাবাদী।
وَ ل َوْ لاَ فَضْلُ ٱلل َّھِ عَل َیْكُمْ وَ رَ حْمَتُھُ فِى ٱلدُّنْیَا وَ ٱلآخِ رَ ةِ ل َمَسَّكُمْ فِى مَآ أ َفَضْتُمْ فِیھِ .১৪
عَذَابٌ عَظِ یمٌ
দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া যদি না থাকত, তা হলে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে সেজন্য
মহাশাস্তিতোমাদের স্পর্শ করতো।
إ ِذ ْ تَل َق َّوْ نَھُ ب ِأ لْسِ نَتِكُمْ وَ تَق ُول ُونَ ب ِأ َفْوَ اھِكُمْ مَّا ل َّیْسَ ل َكُمْ ب ِھِ عِل ْمٌ وَ تَحْسَبُونَھُ ھَیِّنا ً .১৫
وَ ھُوَ عِندَ ٱلل َّھِ عَظِ یمٌ
যখন তোমরা মুখে মুখে এ মিথ্যা ছড়িয়ে বেড়াচ্ছিলে এবং এমন বিষয় মুখে উচ্চারণ করছিলে যার কোন জ্ঞান তোমাদের
ছিল না এবং তোমরা একে তুচ্ছজ্ঞান করছিলে যদিও আল্লাহ্র কাছে এটা ছিল গুরুতর বিষয়।
وَ ل َوْ لاۤ إ ِذ ْ سَمِعْتُمُوهُ ق ُلْتُمْ مَّا یَكُونُ ل َنَآ أ َن نَّتَكَل َّمَ ب ِھَـٰذَا سُبْحَانَكَ ھَـٰذَا بُھْتَانٌ عَظِ یمٌ .১৬
আর যখন তোমরা একথা শুনেছিলে তখন কেন বলে দিলে না ‘এ বিষয়ে বলাবলি করা আমাদের উচিত নয়; আল্লাহ
পবিত্র, মহান। এতো এক গুরুতর অপবাদ।’
یَعِظُكُمُ ٱلل َّھُ أ َن تَعُودُوا ْ لِمِث ْلِھِ أ َبَدا ً إ ِن كُنتُمْ مُّؤْ مِنِینَ .১৭
আল্লাহ তোমাদের উপদেশ দেন, যদি তোমরা মুমিন হও তবে কখনো অনুরূপ আচরণের পুনরাবৃত্তি করোনা।
وَ یُبَیِّنُ ٱلل َّھُ ل َكُمُ ٱلآیَاتِ وَ ٱلل َّھُ عَلِیمٌ حَكِیمٌ .১৮
আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
إ ِنَّ ٱل َّ ذِینَ یُحِ بُّونَ أ َن تَشِیعَ ٱل ْفَاحِ شَة ُ فِى ٱل َّذِینَ آمَنُوا ْ ل َھُمْ عَذَابٌ أ َلِیمٌ فِى ٱلدُّنْیَا .১৯
وَ ٱلآخِ رَ ةِ وَ ٱلل َّھُ یَعْل َمُ وَ أ َ نْتُمْ لاَ تَعْل َمُونَ
যারা মুমিনদের মাঝে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে, দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের জন্য যন্ত্রনাদায়ক শাস্তিরয়েছে। আর
আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
وَ ل َوْ لاَ فَضْلُ ٱلل َّھِ عَل َیْكُمْ وَ رَ حْمَتُھُ وَ أ َنَّ ٱلل َّھَ رَ ءُوفٌ رَّ حِ یمٌ .২০
তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমাদের কেউই অব্যাহতি পেতে না। আর আল্লাহ অতীব দয়ালু
পরম করুণাময়।
শব্দার্থ ও টীকা
ان - অবশ্যই, الذین - যারা, بالإفك جاءوا - মিথ্যা অপবাদ রচনা করল, إفك - মিথ্যা অপবাদ, মিথ্যা
অভিযোগ, মনগড়া কথা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়।
افك - এ শব্দের আভিধানিক অর্থ -মূল কথাকে উল্টিয়ে দেওয়া, প্রকৃত সত্যের বিপরীত যা ইচ্ছে তা বলে দেওয়া,
জঘন্য মিথ্যা অপবাদ, সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্যরূপে বদলিয়ে দেওয়া এবং ন্যায়-পরায়ণ আল্লাহভীরু ব্যক্তিকে
ফাসিক ও ফাসিক ব্যক্তিকে আল্লাহভীরু-পরহেযগার হিসেবে আখ্যায়িত করা।
عصبةদ- ল, এখানে মুনাফিকদের দলকে বুঝানো হয়েছে, تحسبو لاে - তামরা মনে করো না, ধারণা করো
না। فحشاء - সীমাসংঘন, ব্যভিচার, অশ্লীলতা, ঘৃণিত, লজ্জাকর কার্য, কুকর্ম, অশ্লীলতা যা মানুষকে পশুর পর্যায়ে
নামিয়ে দেয়, আল্লাহ্র স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এজন্য ইসলামে যাবতীয় অশ্লীল কার্য থেকে দূরে থাকার জন্য
কঠোরভাবে নির্দেশ এসেছে।
یعلم - তিন (আল্লাহ) জানেন। تعلمون لاে - তামরা জান না। رؤوف - অধিক দয়াবান رحیمদ -য়াবান,
দয়ালু, øেহশীল, আল্লাহ্র সুন্দরতম নামসমূহের অন্যতম।
আয়াতসমূহের শানে নুযূল
পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ হিজরীতে মহানবী (স) যখন বনী মুস্তালিক নামান্তরে মুরাইসীর যুদ্ধে গমন করেন, তখন উম্মুল
মুমিনীনগণের মধ্যে হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা) তাঁর সঙ্গী ছিলেন। ইত:পূর্বে নারীদের পর্দার বিধান নাযিল হয়েছিল।
তাই এ সফরে হযরত আয়েশা (রা) -এর জন্য উটের পিঠে পর্দা বিশিষ্ট আসনের ব্যবস্থা করা হয়। হযরত আয়েশা
(রা) প্রথমে পর্দা বিশিষ্ট আসনে সওয়ার হতেন, এরপর উটের চালক আসনটিকে উটের পিঠে বসিয়ে দিতো। এটাই
ছিল স্বাভাবিক নিয়ম। যুদ্ধ শেষে মদীনায় ফেরার পথে এক দুর্ঘটনা ঘটে যায়। কোন এক মনযিলে কাফেলা অবস্থান
করার পর শেষ রাতের দিকে প্রস্থানের কিছু পূর্বে ঘোষণা করা হল যে, কাফেলা কিছুক্ষণের মধ্যে এখান থেকে রওয়ানা
হয়ে যাবে। সবাইকে প্রস্তুত হতে বলা হলো। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা) প্রাকৃতিক প্রয়োজন সারতে দূরে
গেলেন। ঘটনাক্রমে ফেরার পথে তাঁর গলার হার হারিয়ে যায়। তিনি গলার হার খোঁজ করতে গিয়ে বেশ কিছূ সময়
বিলম্ব করে ফেলেন। ইতোমধ্যে কাফেলা তাঁকে রেখে সে স্থান ত্যাগ করে। তাঁর উট চালকও যথারীতি যাত্রা শুরু
করেন। সে ধারণা করেছিল যে, হযরত আয়েশা (রা) হাওদার ভেতরেই আছেন। কেননা হযরত আয়েশা (রা) ছিলেন
ক্ষীণকায়, তাঁর দেহের ওজন ছিল অত্যন্তহালকা। তাই বাহকগণ তাঁর অনুপস্থিতি অনুভব করতে পারেননি। তারা মনে
করেছিলেন যে, হযরত আয়েশা (রা) হাওদার মধ্যেই রয়েছেন এবং তাঁকে নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর উম্মুল
মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা) সে স্থানে ফিরে এসে দেখেন কাফেলা সেখান থেকে চলে গেছে। তখন তিনি অত্যন্ত
বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিলেন- তিনি কাফেলার পেছনে না দৌড়ে স্ব-স্থানে চাদর মুড়িয়ে বসে থাকলেন। তিনি ভাবলেন,
প্রিয় নবী (স) যখন তাকে পাবেন না, তখন তাঁর খোঁজে নিশ্চয় এখানেই লোক পাঠাবেন। সেজন্য তিনি ঐ স্থানে
অবস্থান করাই সমীচীন মনে করলেন। তখন সময় ছিল শেষ রাত। ফলে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন।
প্রিয় নবী (স)-এর যাবতীয় কাজ ছিল অত্যন্তসুশৃংখল। কাফেলার কোন কিছু যেন ভুলক্রমে রাস্তায় পড়ে না থাকে তার
জন্য তিনি একজন তত্ত¡াবধায়ক নিযুক্ত করতেন, সে সবার শেষে রওয়ানা হতো। কোন কিছু পড়ে থাকলে সে তা
কুড়িয়ে নিয়ে আসত। এ সফরে হযরত সাফওয়ান ইবন মুয়াত্তালকে (রা) তত্ত¡াবধায়ক নিযুক্ত করা হয়েছিল। ফেরার
পথে অতি প্রত্যুষে সাফওয়ান একজনকে চাঁদর মুড়িয়ে ঘুমিয়ে থাকতে দেখেন। তিনি কাছে এসে হযরত আয়েশা
সিদ্দিকা (রা)-কে দেখতে পান, তিনি অত্যন্তবিস্ময় প্রকাশ করে বলে উঠেন- ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি
রাজেউন’। হযরত সাফওয়ানের (রা) মুখ থেকে উচ্চারিত বাক্যটি শোনা মাত্রই হযরত আয়েশা (রা) জেগে উঠেন।
হযরত সাফওয়ান (রা) সঙ্গে সঙ্গে তাঁর উটটি হযরত আয়েশার (রা) সামনে এসে বসিয়ে দিলেন। হযরত আয়েশা (রা)
উটের পিঠে পর্দা করে বসে পড়লেন। হযরত সাফওয়ান (রা) উটের লাগাম ধরে পায়ে হেটে সামনের দিকে হাটতে
লাগলেন এবং দুপুরের সময় মূল কাফেলার সঙ্গে মিলিত হলেন। এটাই ছিল প্রকৃত ঘটনা।
মিথ্যা অপবাদের রটনা
মুনাফিকরা সর্বদা ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতি সাধন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকত। তাই তারা তিলকে তাল বানিয়ে
মিথ্যা রটনায় ব্যস্তহয়ে পড়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুনাফিক নেতা পাপাত্মা আবদুল্লাহ ইবনে উবাই উম্মুল মুমিনীন
হযরত আয়েশার (রা) নামে মিথ্যা অপবাদের ঝড় তোলে। মুনাফিকদের এ ষড়যন্ত্রের সূ²জালে কতক সরলপ্রাণ
মুসলমানও জড়িয়ে পড়েন। পুরুষদের মধ্যে হযরত হাসসান ও মিসতাহ এবং নারীদের মধ্যে হামনাহ এদের অন্তর্ভুক্ত
ছিলেন। রটে যাওয়া অপবাদে স্বয়ং মহানবী (স) খুবই দুঃখিত হলেন। হযরত আয়েশার (রা) তো দুঃখের সীমাই ছিল
না। সাধারণ মুসলমানগণও তীব্রভাবে বেদনাহত হলেন। একমাস পর্যন্তএ বিষয়ে আলোচনার ঝড় বইতে থাকল।
অবশেষে মহান আল্লাহ হযরত আয়েশার (রা) পবিত্রতা বর্ণনায় ও অপবাদ রটনাকারী এবং এতে অংশ গ্রহণকারীদের
নিন্দায় সূরা আল-নূরের ১১ থেকে ২০তম আয়াত পর্যন্তদশটি আয়াত নাযিল করেন।
এ পাঠের শিক্ষা
১. মুনাফিকরা নিকৃষ্ট লোক, তারা সমাজের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। মুসলমান নাম ধারণ করে মুসলিম সমাজে
প্রবেশ করে কিন্তু সময়মত তাদের আসল চেহারার প্রকাশ ঘটায়। তাই মুনাফিকদের প্রচারণায় বা রটনায়
মুমিনদের কান দেওয়া উচিত নয়।
২. কোন ঘটনা প্রচার করার পূর্বে তা সত্য কি মিথ্যা তা ভালভাবে যাচাই করা আবশ্যক।
৩. ইফকের ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা)-এর পবিত্র চরিত্রের উপর মুনাফিকরা
কালিমা লেপন করার জন্য এ মিথ্যা অপবাদ রটনা করেছিল। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল ইসলামের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত
করা।
৪. কারও প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেওয়া জঘন্য অপরাধ। ইসলামী আইনে এটি ফৌজদারী দন্ডবিধির অন্তর্ভুক্ত। একজন
মানুষের মান-সম্মান, ইজ্জত-আবরু যাতে হানি না হয়, সে জন্য এ বিধান রাখা হয়েছে।
৫. যদি কারও সম্পর্কে কোন মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়, আর সেটা রটতে থাকে তবে প্রতিটি মুমিনের উচিত,
রটনাকারীকে এ বিষয়ে বলাবলি না করে চুপ থাকার উপদেশ প্রদান করা এবং নিজেও এ ব্যাপারে চুপ থাকা।
৬. দলিল-প্রমাণ ছাড়া কারো বিরুদ্ধে কোন কিছু বলা বা তার পুনরাবৃত্তি করা মুমিনদের জন্যে উচিত নয়।
৭. যারা মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার বিস্তার কামনা করে, তারা অভিশপ্ত। তাদের জন্যে রয়েছে ইহকাল ও পরকালে
কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা।
৮. মুসলিম সমাজে সামাজিক সম্পর্কের ভিত্তি হবে পরস্পর শুভ ধারণা পোষণ করা। প্রত্যেক ব্যক্তিকেই নির্দোষ মনে
করতে হবে। দোষ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্তসে এ মর্যাদা পেতে থাকবে। প্রমাণ ছাড়া কাউকে অপরাধী মনে করা ইসলামে বৈধ নয়।
সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন দিন
১. ইফক শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছেক. মূল কথাকে উল্টিয়ে দেয়া
খ. ভাবার্থ পরিবর্তন করা
গ. ছোটকে বড় করে বর্ণনা করা
ঘ. কোন কিছুর সারসংক্ষেপ বর্ণনা করা
২. মুমিনদের মধ্যে যারা মিথ্যা রটনায় লিপ্ত থাকে তারা হলক. ফাসিক
খ. কাফির
গ. মুনাফিক
ঘ. অভিশপ্ত
৩. ‘প্রত্যেক মুসলমান সম্পর্কে সুধারণা পোষণ করতে হবে’ এটি কার শিক্ষা ?
ক. সাহাবীদের
খ. হাদীসের
গ. আল-কুরআনের
ঘ. ইমামগণের
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর ঃ ১. ক, ২. ক, ৩. গ
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. ইফকের ঘটনাটি লিখুন।
২. মিথ্যা রটনায় কারা জড়িত ছিল এবং তাদের উদ্দেশ্য বর্ণনা করুন।
فحشاء، إفك، عصبة : লিখুন টীকা. ৩
৪. এ পাঠের শিক্ষা আলোচনা করুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. এ পাঠের অন্তর্ভুক্ত আয়াতগুলো নাযিলের কারণ বর্ণনা করুন। এ পাঠ থেকে আপনি কী শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন তা লিপিবদ্ধ করুন।
২. সূরা আল-নূরের ১১-১৫ আয়াত পর্যন্তসরল অনুবাদ করুন।
৩. সূরা আল-নূরের ১৬-২০ আয়াত পর্যন্তসরল অনুবাদ করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]