মাক্কী ও মাদানী সূরা কাকে বলে? মাক্কী ও মাদানী সূরাসমূহের বিষয়বস্তু ও বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন।

আল-কুরআন আল্লাহ তা’আলার সর্বশেষ নাযিলকৃত আসমানী কিতাব, যা হযরত মুহাম্মদ (স)-এর নবী জীবনের ২৩
বছর ব্যাপী নাযিল হয়। এতে ১১৪টি সূরা ও প্রসিদ্ধ মতে ৬২৩৬টি আয়াত রয়েছে।
সূরার পরিচয়
সূরা (سورة (শব্দটি একবচন। বহুবচনে سور) সুওয়ারুন)। আভিধানিক অর্থ হলো- দীর্ঘ ও সৌন্দর্যমন্ডিত, উচ্চতম
অবস্থানস্থল ও মর্যাদা।
পারিভাষিক সংজ্ঞা
সূরার সংজ্ঞা সম্বন্ধে ‘তানবীর’ -এর গ্রন্থকার বলেন,
السورة الطائفة من القران المسماة باسم خاص توقیفا واقلھا ثلث ایات
“সূরা হলো আল-কুরআনের একটি অংশ বিশেষ, যাকে আল্লাহর নির্দেশে নির্দিষ্ট নামে নামকরণ করা হয়েছে। এর
সর্বনিæ পরিমাণ হলো তিন আয়াত।” যেমন- সূরা বাকারা, সূরা আলে-ইমরান ও সূরা কাওসার ইত্যাদি। আলকুরআনের সূরা সংখ্যা ১১৪টি।
আয়াতের পরিচয়
আয়াত (الآیة (শব্দটি একবচন। বহুবচন ایات- এর আভিধানিক অর্থ হলো- চিহ্ন ও নিদর্শন, শিক্ষা, তাৎপর্য,
উপদেশ, মু’জিযা।
পারিভাষিক সংজ্ঞা
আয়াতের পরিচয় দিতে গিয়ে মুফতী আমীমুল ইহসান (র) বলেন,
الا یة طائفة من كلمات القران متمیزة بفصل
“কুরআন মাজীদের বাক্যসমূহকে আয়াত বলা হয়, যাকে বিশেষ বিরাম চিহ্ন দ্বারা অপর বাক্য থেকে পৃথক করা
হয়েছে।” প্রসিদ্ধ মতে কুরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬টি।
কুরআনের সূরা ও আয়াতের শ্রেণী বিভাগ
হযরত মুহাম্মাদ (স)-এর তেইশ বছরের নবুওয়াতী-জীবন মাক্কী ও মাদানী-এ দু’পর্বে বিভক্ত। পবিত্র কুরআন ও দু’পর্বে
বিভক্ত, যার পরিপ্রেক্ষিতে কুরআন নাযিলের সময় ও স্থান অনুযায়ী মৌলিকভাবে কুরআনের আয়াত ও সূরাকে দু’ভাবেই
ভাগ করা হয়ে থাকে।
মাক্কী ও মাদানী সূরার পরিচয়
হযরত মুহাম্মাদ (স)-এর নবুওয়াতী জীবনে মক্কায় অবস্থানকালে তাঁর হিজরতের সময় পর্যন্ত১৩ বছরের মধ্যে যে সকল
সূরা বা আয়াত নাযিল হয়, সেগুলোকেই মাক্কী সূরা বা আয়াত বলা হয়।
হযরত মুহাম্মাদ (স)-এর মদীনায় হিজরত করার পর ১০ বছরের জীবনে মদীনায় কিংবা অন্য যে কোন স্থানে যে সকল
সূরা ও আয়াত নাযিল হয়, সেগুলোকে মাদানী সূরা বা মাদানী আয়াত বলা হয়।
আসলে পবিত্র কুরআনের কিছু সূরা মক্কায় নাযিল হয়েছে আবার কিছু সূরা মদীনায় নাযিল হয়েছে। কিন্তু এমনও হয়েছে,
যে কোন একটি সূরা মক্কায় নাযিল শুরু হয়েছে, তবে এর কিছু আয়াত মদীনায়ও নাযিল হয়েছে। কিছু কিছু আয়াত
মক্কা ও মদীনার বাইরেও নাযিল হয়েছে। তবে সর্বসম্মত মত হল হিজরতের পূর্বে যে সকল সূরা নাযিল হয়েছে,
সেগুলোকে মাক্কী সূরা এবং হিজরতের পরে যে সকল সূরা নাযিল হয়েছে, সেগুলোকে মাদানী সূরা রূপে অভিহিত করা
হয়। কোন কোন সূরা একই সঙ্গে মাক্কী ও মাদানী। এছাড়া সময় অনুসারেও বিভিন্ন নামে নামকরণ করা হয়েছে। যথাসাফারী (সফররত অবস্থায় নাযিল হওয়া) ও হাদারী (আবাস স্থলে বসবাস অবস্থায় নাযিল হওয়া), লায়লী- রাতে নাযিল
হওয়া ও নাহারী-দিনে নাযিল হওয়া। অবশ্য রাসূলুল্লাহ্ (স) থেকে সরাসরি এমন কোন্ বর্ণনা নেই, যার মাধ্যমে আমরা
এ কথা জানতে পারি যে, তিনি কোন্ আয়াতটিকে অথবা কোন্ সূরাটিকে মাক্কী অথবা মাদানী বলে অভিহিত করেছেন।
সাহাবায়ে কিরাম ও তাবিয়ীগণ যারা কুরআনের শব্দ ও অর্থের হিফাযতের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে
দিয়েছিলেন, তাঁরা কুরআনের সূরা ও আয়াতসমূহের মধ্যে মাক্কী ও মাদানী চিহ্নিত করেছেন। কুরআনের অর্থ ও
ব্যাখ্যার জন্য মাক্কী ও মাদানী চিহ্নিতকরণ এবং শানে নুযূল বা পটভূমি জানা অত্যন্তপ্রয়োজন।
মূলত কুরআনের মাক্কী ও মাদানী সূরা এবং আয়াতের পার্থক্য নির্ণয় অধিকাংশ সাহাবাগণই করেছেন। তাছাড়া কিছু
কিছু প্রাসঙ্গিক নিদর্শন ও লক্ষণের মাধ্যমেও বিভিন্ন আয়াত ও সূরার মাক্কী বা মাদানী হওয়ার বিষয় জানা যায়। যেমন-
যে সব আয়াতে বদর যুদ্ধের আলোচনা হয়েছে, পরিষ্কার ভাবেই বুঝা যায় যে, তা মাদানী হবে। অথবা যে সব আয়াতে
মক্কার মুশরিকদের সম্বোধন করে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই মাক্কী।
তাই এসব লক্ষণ ও প্রমাণের ভিত্তিতে মাক্কী বা মাদানী চিহ্নিত করা হয়েছে। আবার অনেক সূরা এমনও আছে যেগুলো
সম্পূর্ণ মাক্কী বা সম্পূর্ণ মাদানী। যেমন- সূরা আলে-ইমরান সম্পূর্ণ মাদানী। আবার এমনও কিছু সূরা আছে, যা সম্পূর্ণ
সূরা মাক্কী হওয়া সত্তে¡ও কিছু মাদানী আয়াত তার অন্তর্ভুক্ত আছে। অনুরূপভাবে মাক্কী সূরার মধ্যেও মাদানী আয়াতের
দিকে লক্ষ রেখে করা হয়েছে। অর্থাৎ মাক্কী আয়াতের সংখ্যা বেশি হলে সে সূরাকে মাক্কী এবং মাদানী আয়াতের
পরিমাণ বেশি হলে সে সূরাকে মাদানী বলা হয়েছে।
এখানে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, কোন্ আয়াত কোন্ সূরার অংশ কিংবা সূরা ও আয়াতের বিন্যাস সব
কিছুই আল্লাহর নির্দেশে রাসূলুল্লাহ্ (স)-এর পক্ষ থেকেই সাব্যস্তহয়েছে।
মাক্কী ও মাদানী সূরাসমূহের বৈশিষ্ট্য
রাসূলে কারীমের (স) নবী জীবনের দু’টি অধ্যায় রয়েছে। প্রথম অধ্যায় হচ্ছে হিজরতের পূর্বে নবুওয়াত পাওয়ার পর
থেকে তের বছরের জিন্দেগী। তাঁর হিজরত করার পর মদীনার দশ বছরের জিন্দেগী হচ্ছে দ্বিতীয় অধ্যায়। এ
দু’অধ্যায়ে মহানবী (স)-কে দু’ধরনের পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়। এ পরিবেশ পরিস্থিতিকে সামনে রেখেই
কুরআনের আয়াত ও সূরাসমূহ নাযিল হতে থাকে। তাই এ দু’অধ্যায়ের সূরাসমূহের দু’ধরনের মৌলিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ইসলামিক স্টাডিজ-১ : উলূমুল-কুরআন ও উলূমুল-হাদীস বিএ/বিএসএস প্রোগ্রাম
ইউনিট-১ : আল-কুরআন: পরিচিতি ও বিষয়বস্তু পৃষ্ঠা-৮
মহানবী (স)-এর মাক্কী জীবন ছিল ব্যক্তি ও আত্মগঠনের যুগ। তাই এ যুগের সূরাসমূহের মৌলিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-ব্যক্তি
ও আত্মগঠনের প্রক্রিয়া সম্বলিত বিষয়াদির উপস্থাপনা। আর মাদানী যুগ ছিল বিজয় ও সমাজ গঠনের যুগ। তাই এ
পর্যায়ের সুরাসমূহের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সমাজ গঠনের মূলনীতি বিষয়ক বিবরণাদির বিশ্লেষণ।
বিভিন্ন তাফসীরকার ও বিশেষজ্ঞ আলিম মাক্কী ও মাদানী সূরার পৃথক পৃথক বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা দিয়েছেন। এসকল
বৈশিষ্ট্যের কিছু কিছু শাব্দিক আবার কিছু কিছু মর্ম ও তাৎপর্য বিষয়ক। যেমন- মাক্কী সূরাসমূহে الناس یایھا)ে হ
মানব মন্ডলী!) এবং ادم یابنى)ে হ আদম সন্তান) বাক্যের বহুল উল্লেখ লক্ষ করা যায়। এভাবে كلا) কখনো নয়)
শব্দটি বিভিন্ন মাক্কী সূরায় ৩৩ বার উল্লেখ রয়েছে।
অপর দিকে মাদানী সূরাসমূহে امنوا الذین یایھا) ওহে যারা ঈমান এনেছ!) বলে সম্বোধন করা হয়েছে।
মাক্কী ও মাদানী সূরাসমূহের মর্ম বিষয়ক পার্থক্য এই যে, মাক্কী সূরাসমূহে তাওহীদ এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদতের
প্রতি আহবান জানানো হয়েছে। তাছাড়া আখিরাতের জীবন, কিয়ামত, মৃত্যুর পর পুনরুত্থান, পাপ-পূণ্যের শাস্তিও
প্রতিদান, বেহেশত ও দোযখ এবং নৈতিক শিক্ষা ইত্যাদি সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
অপর দিকে মাদানী সূরাসমূহে ধর্মীয় বিভিন্ন বিধি- বিধান শরী’আতের বিভিন্ন নিয়ম-নীতি ও মাসআলা-মাসায়িলের
উল্লেখ রয়েছে। সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, আইন-বিধান, সন্ধি-চুক্তি, আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতি, যুদ্ধনীতি, অর্থনীতি, রাজনীতি,
ব্যবসায়-বাণিজ্যনীতি তথা বৈষয়িক জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্বলিত বর্ণনা মাদানী সূরার আলোচ্য বিষয়।
নিæে মাক্কী ও মাদানী সূরাসমুহের বৈশিষ্ট্য ও বিষয়বস্তু উপস্থাপন করা হলোঃ
মাক্কী সূরার বৈশিষ্ট্য ও বিষয়বস্তু
১. সূরাগুলো আকারে ছোট।
২. আল্লাহর একত্ববাদ বা তাওহীদের বর্ণনা।
৩. রিসালাত ও নবুওয়াতের বর্ণনা।
৪. আখিরাত বা পরকালীন জীবনবোধ সম্পর্কিত আলোচনা।
৫. কুরআনের সত্যতা প্রমাণ।
৬. শিরক ও কুফরের যুক্তি এবং উপমা ভিত্তিক বিরোধিতা।
৭. জান্নাত ও জাহান্নামের বর্ণনা।
৮. পারলৌকিক বিচার ও হিসাব নিকাশের বর্ণনা।
৯. আকাইদ ও ঈমান সম্পর্কিত ইসলামের মৌলিক বিষয়সমূহের আলোচনা।
১০. ব্যক্তি গঠন ও পরিশুদ্ধির নির্দেশনা।
১১. নৈতিকতাবোধ, চিন্তাশক্তি ও বিবেকবোধ জাগ্রত করে সত্য গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা।
১২. নবুওয়াতের দায়িত্ব পালনের উপযোগী উপদেশ প্রদান।
১৩. এ পর্বের সূরাগুলোর ভাষা স্বচ্ছ ও ঝর্ণাধারার মতো ঝরঝরে, হৃদয়গ্রাহী, সহজে মুখস্থ হবার যোগ্য অতি উন্নত
ব্যঞ্চনা।
১৪. শপথ বাক্য দ্বারা সূরার প্রারম্ভ এবং বক্তব্যের উপস্থাপনা।
১৫. অধিকাংশের মতে, এ পর্বে ৯২টি সূরা রয়েছে।
মাদানী সূরার বৈশিষ্ট্য ও বিষয়বস্তু
১. সূরাগুলো আকারে দীর্ঘ।
২. ইবাদতের বর্ণনা।
৩. আহকামে শরী’আতের বর্ণনা।
৪. হালাল ও হারামের বর্ণনা।
৫. ইসলামী রীতি-নীতির বিশদ বর্ণনা।
৬. অর্থনৈতিক আইন-যাকাত, উশর, ক্রয়-বিক্রয়, লেনদেন ও উত্তরাধিকার আইন ইত্যাদি বিষয়ের বিবরণ।
৭. ইসলামের ব্যবহারিক জীবন, আচার-ব্যবহার, বিয়ে-শাদী, তালাক ইত্যাদির বর্ণনা।
৮. সামরিক আইন, জিহাদ ইত্যাদির বর্ণনা।
৯. পররাষ্ট্রনীতি, সন্ধি, চুক্তি ইত্যাদি বিষয়।
১০. সামাজিক-রাষ্ট্রীয় এবং জাতীয়-আন্তর্জাতিক বিষয়াদিক আলোচনা।
১১. মুনাফিক, কাফির, জিম্মি, আহলে কিতাব, শত্রæ, মিত্র, তথা অমুসলিম জনগোষ্ঠীর সাথে আচরণবিধির বিবরণ।
১২. ঐতিহাসিক বিবরণ উল্লেখ করে সত্যদ্বীন গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ।
১৩. এ পর্বের সূরাগুলোর সুদীর্ঘ-বর্ণনা ধারা ও ছোট ছোট ছন্দময় আয়াত অত্যন্তআকর্ষণীয়।
১৪. শপথের প্রাবল্য কম।
১৫. অধিকাংশের মতে, এ পর্বে রয়েছে ২২ টি সূরা।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দিন
১. প্রসিদ্ধ বর্ণনামতে আল-কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত?
ক. ৪৪৪৪ টি
খ. ৬২৩৬ িিট
গ. ৭৭৭৭ টি
ঘ. ১১৪ টি
২. আল-কুরআনের সূরার সংখ্যা হচ্ছেক. ৫০০ টি
খ. ১১৪ টি
গ. ১১৫ টি
ঘ. ৪৪ টি
৩. আয়াত অর্থ
ক. বাক্য
খ. শব্দ
গ. কথা
ঘ. বাণী
৪. পবিত্র কুরআন কত বছরে নাযিল হয়েছিলক. ২৩ বছরে
খ. ২৫ বছরে
গ. ১৩ বছরে
ঘ. ১০ বছরে
৫. মক্কায় নবী করীম (স)-এর নবুওয়াতী জীবন কত বছরের ছিল ?
ক. ৪০ বছর
খ. ১৩ বছর
গ. ১০ বছর
ঘ. ৬৩ বছর
৬. মহানবী (স) মদীনায় কত বছর কাটানক. ১০ বছর
খ. ২০ বছর
গ. ৪০ বছর
ঘ. ৬৩ বছর
৭. মাক্কী সূরা কতটি (প্রসিদ্ধ মতে)-
ক. ৯০ টি
খ. ২২ টি
গ. ৯২ টি
ঘ. ১০০ টি
৮. মাদানী সূরার সংখ্যা (প্রসিদ্ধ মতে) কতটি ?
ক. ২২ টি
খ. ২৩ টি
গ. ২৫ টি
ঘ. ৯২ টি
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর ঃ ১. খ, ২. খ, ৩. ক, ৪. ক, ৫. খ, ৬. ক, ৭. গ, ৮. ক
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. সূরা ও আয়াত বলতে কী বুঝেন? লিখুন।
২. আল-কুরআনের সূরাসমূহের প্রধান শ্রেণী বিভাগ কী কী?
৩. মাক্কী সূরা কাকে বলে? মাক্কী সূরার বৈশিষ্ট্য লিখুন।
৪. মাদানী সূরা কাকে বলে? মাদানী সূরার বিষয়বস্তু ও বৈশিষ্ট্য কী ? লিখুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. মাক্কী সূরার তালিকা তৈরি করুন।
২. মাদানী সূরা কয়টি ? এর একটি তালিকা প্রণয়ন করুন।
৩. মাক্কী ও মাদানী সূরা কাকে বলে? মাক্কী ও মাদানী সূরাসমূহের বিষয়বস্তু ও বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]