আল-কুরআনের আলোকে ইসলামী ঐক্য ও সংহতির গুরুত্ব স¤পর্কে বিশদ আলোচনা করুন।

 ইসলামী ঐক্যের অপরিহার্যতা ও গুরুত্ব স¤পর্কে বলতে পারবেন।
وَ ٱعْتَصِ مُوا ْ ب ِحَبْلِ ٱلل َّھِ جَمِیعا ً وَ لاَ تَفَرَّ ق ُوا ْ وَ ٱذ ْكُرُ وا ْ نِعْمَة َ ٱلل َّھِ عَل َѧیْكُمْ إ ِذ ْ كُنْѧتُمْ
أ َعْدَآءً فَأ ل َّف َ بَیْنَ ق ُل ُوب ِكُمْ فَأ َصْبَحْتُمْ ب ِنِعْمَتِھِ إ ِخْ وَ انا ً وَ كُنْتُمْ عَل َىٰ شَفَا حُفْرَ ةٍ مِّѧنَ
ٱلنَّارِ فَأ َنقَذَكُمْ مِّ نْھَا كَذٰ لِكَ یُبَѧیِّنُ ٱلل َّѧھُ ل َكُѧمْ آیَاتِѧھِ ل َع َل َّكُѧمْ تَھْتَѧدُونَ .(ال عمѧران-
(١٠٣
٠.١
. ٢وَ لاَ تَنَازَ عُوا ْ فَتَفْشَل ُوا ْ وَ تَذ ْھَبَ رِ یحُكُمْ. (انفال-٤٦(
شَرَ عَ ل َكُم مِّنَ ٱلدِّینِ مَا وَ صَّىٰ ب ِھِ نُوحا ً وَ ٱل َّذِيۤ أ َوْ حَیْنَآ إ ِل َیْѧكَ وَ مَ ѧا وَ صَّѧیْنَا ب ِѧھِ
إ ِبْѧرَ اھِیمَ وَ مُوسَѧىٰ وَ عِیسَѧىٰ أ َنْ أ َقِیمُѧوا ْ ٱلѧدِّینَ وَ لاَ تَتَفَرَّ ق ُѧوا ْ فِیѧھِ . (الشѧوري-
(١٣
٠.٣
অনুবাদ
১. তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। তোমাদের প্রতি
আল্লাহর অনুগ্রহের কথা স্বরণ কর; তোমরা ছিলে পরস্পর শত্রæ এবং তিনি তোমাদের অন্তরে ভালোবাসার সঞ্চার
করেন, ফলে তাঁর অনুগ্রহে তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে। তোমরা তো আগুনের কিনারে ছিলে, আল্লাহ তা
থেকে তোমাদের রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্ট ভাবে বিবৃত করেন যাতে
তোমরা সৎপথ পেতে পারো। ( সূরা আলে-ইমরান : ১০৩)
২. তোমরা পরস্পরে কলহে লিপ্ত হয়ো না, করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের শক্তি বিলুপ্ত হবে। (সূরা
আল-আনফাল : ৪৬)
৩. তিনি তোমাদের জন্য দ্বীন নির্ধারণ করেছেন যার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি নূহকে আর যা আমি ওহী করেছি
ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে এই বলে যে, তোমরা দীন প্রতিষ্ঠা করবে, তার মধ্যে বিভেদ করবে না। (সূরা আশশূরা : ১৩)
শব্দার্থ ও টীকা
اعتصمواে তামরা দৃঢ়ভাবে ধারণ কর। الاعتصام মাছদার, মূলবর্ণ (م-ص-ع। (
تفرقوا لاে তামরা পৃথক হইও না। التفرق মাছদার, মূল অক্ষর (ق-ر-ف। (
اذكرواে তামরা স্বরণ কর। মাছদার الذكر মূল অক্ষর (ر-ك-ذ।(
اعداء শত্রæগণ, বহুবচন; একবচনে عدو।
الف তিনি ভালবাসা সৃষ্টি করলেন।
انقذে স রক্ষা করেছে, তিনি বাঁচিয়েছেন।
حفرة গর্ত। একবচন; বহুবচনে حفر - حفراء।
النار আগুন, বহুবচনে نیران।
আল্লাহ তাআলার বাণী اللھ حبل এর বিশ্লেষণ
لѧحب শব্দটির অর্থ রজ্জু। ইহা ছাড়া এ শব্দের আরো বহু অর্থ করা হয়। যেমন- ধর্ম, প্রতিশ্রæতি, শপথ, একতাসূত্র,
চুক্তি-পত্র ও বন্ধুত্বের বন্ধন ইত্যাদি।
কেউ কেউ ھѧالل لѧحب শব্দের অর্থ-ইসলাম বলেছেন । কেউ ھѧالل لѧحب শব্দের অর্থ-পবিত্র কুরআন বলেছেন।
আবার কেউ অন্যরূপ অর্থ করেছেন। কিন্তু সকল অর্থের মূল উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন। অতএব আয়াতের প্রকৃত মর্ম
সম্বন্ধে তেমন কোন মতভেদ নেই।
র্ র্থামম এর شفا حفرة من النار
তাফসীরকারগণ-এর ব্যাখ্যায় বলেন, তোমাদের কুফর ও শিরক করার কারণে তোমরা নরকাগ্নিতে পতিত হওয়ার
একেবারেই নিকটবর্তী হয়ে গিয়েছিলে। তোমাদের নরকাগ্নিতে পতিত হওয়ার মধ্যে তোমাদের কুফরাবস্থায় মৃত্যুবরণ
করা ব্যতীত আর কোন বস্তু বাধা প্রদানকারী ছিল না। কারণ উল্লিখিত অবস্থায় তোমাদের মুত্যু হলে তোমরা অবশ্যই
নরকে পতিত হতে।
ঐক্যের অপরিহার্যতা
ঐক্য ইসলামের অন্যতম দিক। মহান আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসূল পাঠিয়ে এ ঐক্য সুনিশ্চিত করার পথ নির্দেশ
করেছেন। মানব জীবনের অবসম্ভাবী সকল বিরোধ ও বিভেদের সমাপ্তি ঘটিয়ে অটুট ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতেই ইসলামের
আগমন ঘটে। পবিত্র কুরআন ও হাদীস শরীফে ঐক্যের সুম্পষ্ট বর্ণনা এসেছে।
আল্লাহর নির্দেশ
ইসলামী ঐক্যের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ হয়। আর বিভেদের মাধ্যমে তার অভিসম্পাত আসে। মহান আল্লাহ
বিভিন্নভাবে মুসলিম উম্মাহকে বিভেদের পথ পরিহার করে ঐক্যের প্রতি পথ নির্দেশ করেছেন। আল্লাহর বাণী“তোমরা সকলে ঐকবদ্ধ হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো। অতপর বিভেদে লিপ্ত হয়ো না। আল্লাহর
ঐ অনুগ্রহের কথা স্বরণ করো যা তোমাদের উপর অবতরণ করেছেন। যখন তোমরা একে অপরের শত্রæ ছিলে। তিনিই
তোমাদের অন্তরের মিলন ঘটালেন এবং তারই অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে। তোমরা আগুনে ভরা একটা
কুন্ডের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলে। আল্লাহই তোমাদের সামনে তার নিদর্শনসমূহ সুস্পষ্ট করে তুলে ধরেন যেনো তোমরা
সত্যের পথ দেখতে পাও।” (সূরা আলে-ইমরান : ১০৩)
বিভেদ হতে বারণ
মানুষ আল্লাহর বান্দা হিসেবে পরস্পরকে ভাল কাজের প্রতি আহবান করবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে।
পরস্পরের মধ্যে ঐক্য বিনষ্ট করবে না। বিভেদ ও বিভক্তি থেকে বিরত থাকবে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন ঃ
“তোমাদের মাঝে এমন একটা দল অবশ্যই থাকতে হবে যারা ভাল কাজের প্রতি আহবান করবে, কল্যাণময় কাজের
নির্দেশ দেবে ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। তারাই সাফল্য লাভ করবে আর তোমরা ঐ সমস্তলোকের মতো
হয়োনা যারা বিভিন্ন ফিরকায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে এবং হিদায়াত প্রাপ্তির পরও বিভেদে লিপ্ত রয়েছে। তারা কঠিন শাস্তি পাবে।”
মানব সমাজ অভিন্ন গোষ্ঠী
মানুষ সামাজিকভাবে অভিন্ন জনগোষ্ঠী। ঐক্যবদ্ধ হয়ে বসবাস করা মানুষের কাজ। আল্লাহ পাক মানুষের উপর কিতাব
নাযিল করেছেন এবং নবী রাসূলগণ এরই সাহায্যে মানুষের মধ্যে তাদের বিভেদ সম্পর্কে ফয়সালা দিয়েছেন। আল্লাহ
বলেন, “মানুষ অভিন্ন গোষ্ঠী ছিলো, অতঃপর আল্লাহ অনেক নবী ও ভীতিপ্রদর্শনকারী পাঠালেন, তাদের উপর কিতাব
নাযিল করলেন। সত্য আদর্শের সাথে এরই সাহায্যে নবী-রাসূলগণ মানুষের মধ্যে তাদের বিভেদ সম্পর্কে ফয়সালা
দিলেন।” (সূরা আল-বাকারা) অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের এই উম্মাহ একই উম্মাহ, তোমরা আমাকে
ভয় কর (সূরা আল-মুমিন)।
শক্তির উৎস
ঐক্য হচ্ছে শক্তি সামর্থ্যরে অন্যতম উৎস। যেমন প্রবাদ আছে, “একতাই বল”। আল-কুরআনে ইরশাদ হয়েছে,
“তোমরা পরস্পর কলহে লিপ্ত হয়ো না। তাতে তোমরা ব্যর্থ হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি সামর্থ্য চলে যাবে।”
(সূরা আল-আনফাল)
ঐক্যের ব্যাপারে রাসূলের (স) বাণী
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য বর্ণনা করতে গিয়ে নবী করীম (স) বলেন, “মুমিনগণ সমষ্টিগতভাবে একটা ইমারতের মত, যার
একাংশ অপর অংশের সাথে মিলে-মিশে আছে, অতঃপর নবী করীম (স) তাঁর আঙ্গুলগুলো পরস্পরে মিলিত
করলেন।” অর্থাৎ আঙ্গুলগুলো একটি অপরটির সাথে যেভাবে মিশে আছে তেমনি মুমিনরাও মিলেমিশে থাকবে। এটাই
মুমিনের আসল পরিচয়।
মুসলমানদের জাতীয় শক্তির ভিত্তি
ঐক্য মুসলমানদের জাতীয় শক্তির ভিত্তি। ঐক্য ও মৈত্রী জগতের জাতি, ধর্ম ও দেশ-কাল নির্বিশেষে সকল মানুষের
কাছে প্রশংসনীয় ও কাম্য বিষয়। এজন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঐক্যের কথা পবিত্র কুরআনে অত্যন্তসাবলীল ও
বিজ্ঞজনোচিত ভঙ্গিতে বর্ণনা করেছেন। কুরআনে পাক শুধু মৈত্রী, একতা, শৃংখলা ও দলবদ্ধ হওয়ার উপদেশই দান
করেনি; বরং তা অর্জন করা ও অটুট রাখার জন্যে একটি মূলনীতিকে আঁকড়ে ধরার কথা বলেছেন। অর্থাৎ আল্লাহর
রজ্জু তথা আল কুরআনকে আঁকড়িয়ে ধরার কথা বলেছেন।
ঐক্যের গুরুত্ব
মুসলিম উম্মাহ তথা মুসলমানদের পরস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়নে ঐক্যের গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কুরআন ও নবী
করীম (স) এর অসংখ্য হাদীসের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, “তোমাদের
জন্য তিনি ঐ দ্বীন নির্ধারন করেছেন যা নূহের উপর আরোপিত হয়েছে। তিনি তোমার উপর তাই নাযিল করেছেন
এবং এ দ্বীন সম্পর্কেই তিনি ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে নির্দেশ দিয়েছেন, তোমরা আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত করবে। তার
মধ্যে বিভেদ করবে না।” (সূরা আশ-শূরা) আল্লাহ ভীতি ও সৎকাজের ব্যাপারে পরস্পরে সহযোগিতা করা, পাপ ও
অশ্লিল কাজে সহযোগিতা না করা প্রতিটি মুমিনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। সূরা মায়িদায় আল্লাহ বলেনÑ “তোমরা
আল্লাহভীতি ও সৎকাজের ব্যাপারে পরস্পরে সহযোগিতা করো, গোনাহ ও শত্রæতার পথে সহায়তা করোনা।” মুসলিম
উম্মাহর ঐক্যই আল্লাহর একান্তকাম্য। অপরিহার্য মতপার্থক্য ও বাস্তব বিভেদের মাঝেও এই ঐক্যের বন্ধন শিথিল করা
যাবে না। প্রতিটি মুসলমানকে এ সম্পর্কের কথা সদা স্মরণ রাখতে হবে। কোন অবস্থায় মুসলমানদের এ হক হরণ
করলে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। নবী করীম (স) বলেন, “ তুমি মুমিনদেরকে তাদের পারস্পরিক
সহানুভুতিতে, স¤প্রীতিতে ও ভালবাসায় এক দেহবৎ দেখতে পাবে। যদি একটা অঙ্গ ব্যাধিগ্রস্তহয়ে পড়ে তবে
অপরাপর অঙ্গ-প্রসঙ্গ ও বিনিদ্রায়, জ্বরে উক্ত অঙ্গের সাথে সহমর্মিতা প্রকাশ করে।” অতএব, সমগ্র মুসলিম উম্মাহ
সম্মিলিতভাবে ঐক্যকে সুদৃঢ় রাখবে। ঐক্যের ফলস্বরূপ তারা পরস্পর ঐক্যবদ্ধ ও সুশৃংখল জাতিতে পরিণত হবে।
ঐক্যের একমাত্র ভিত্তি হল আল কুরআন / ইসলাম
ঐক্যের বিশেষ একটি কেন্দ্র বা ভিত্তি থাকা অত্যাবশ্যক। এ বিষয়ে বিভিন্ন জাতির বিভিন্ন মত ও পথ রয়েছে। কোথাও
বংশগত সম্পর্ককে ঐক্যের কেন্দ্রবিন্দুহিসেবে ধরে নেয়া হয়েছে। যেমন- আরব গোত্রসমূহের মধ্যে কোরায়শকে এক
জাতি আর বনূ তামীমকে অন্য জাতি মনে করা হতো। আবার কোথাও বর্ণগত পার্থক্যই ঐক্যের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত
হয়েছে। যার ফলে কৃষ্ণাঙ্গদের এক জাতি আর শ্বোতাঙ্গদেরকে অন্য জাতি মনে করা হয়েছে। কোথাও দেশগত ও
ভাষাগত একত্বকে কেন্দ্র বিন্দু মনে করা হয়েছে। ফলে হিন্দীরা এক জাতি ও আরবরা অন্য জাতি হয়ে গেছে।
কিন্তুইসলাম তথা কুরআনুল কারীমে এগুলোকে বাদ দিয়ে ঐক্যের কেন্দ্র বিন্দু “হাবলুল্লাহ” অর্থাৎ আল্লাহর প্রেরিত
মজবুত জীবন-ব্যবস্থাকে সাব্যস্তকরা হয়েছে এবং দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করা হয়েছে যে, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসীরা সবাই
মিলে এক জাতিÑ যারা আল্লাহর রজ্জুর সাথে জড়িত এবং কাফেররা ভিন্ন জাতি যারা এ শক্ত রজ্জুর সাথে জড়িত নয়।
অতএব মুসলমানদেরকে আল্লাহর প্রেরিত জীবন ব্যবস্থার অনুসারী হয়ে একে সবাই মিলে শক্তভাবে ধারণ করতে হবে।
যাতে মুসলিম স¤প্রদায়ের সুশৃংখল ঐক্যবন্ধন স্বাভাবিকভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।
সারকথা
উল্লেখিত আয়াত ও হাদীসের বর্ণনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইসলামই ঐক্যের আদর্শ। আদর্শিক ঐক্যই ইসলামে
মুসলিম উম্মাহর অটুট ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম। মহান আল্লাহ যুগে যুগে নবী রাসূল পাঠিয়ে এ ঐক্য সুনিশ্চিত
করেছেন। নবী রাসূলের মাধ্যমে আসমানী শিক্ষার ভিত্তিতে কাংখিত ঐক্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। সকল চিন্তাধারা ও
মতাদর্শের সমাপ্তি ঘটিয়ে ইসলামী আদর্শকে জয়যুক্ত করেছেন। আর এ ঐক্যের মাধ্যমেই মানবতার অস্তিত্ব বহাল রয়েছে যুগ যুগ ধরে।
১. শূন্যস্থানপূরণ করুন
ক. তোমরা সকলে .............. আল্লাহর ............ আকঁড়ে ধরো।
খ. অতঃপর .......... হয়ো না। আল্লাহরই ............ স্মরণ করো যা............ করেছেন।
গ. তোমরা ............ হয়ো না। তাতে তোমরা .......... হয়ে যাবে।
২. হাবলুল্লাহ্ শব্দের অর্থ হচ্ছেখ. ইসলাম; খ. আল-কুরআন;
গ. আল্লাহর রজ্জু; ঘ. উপরোক্ত সব ক’টি উত্তরই সঠিক।
৩. মুসলিম দর্শনের ঐক্যের বিধান হলক. এটি ফরয; খ. এটি সুন্নাত
গ. এটি মাকরূহ্; ঘ. উপরোক্ত সব ক’টিই উত্তরই ভুল।
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন
১. ঐক্য ও সংহতি বিষয়ক প্রথম আয়াতটির অনুবাদ লিখুন।
২. ‘হাবলুল্লাহ’ (اللھ حبل (শব্দের টীকা লিখুন।
৩. النار من حفرة شفا- এ বাক্যটির ব্যাখ্যা করুন।
৪. ঐক্যের অপরিহার্যতা স¤পর্কে আল্লাহর নির্দেশ উল্লেখ করুন।
বিশদ উত্তর প্রশ্ন
১. আল-কুরআনের আলোকে ইসলামী ঐক্য ও সংহতির গুরুত্ব স¤পর্কে বিশদ আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]