ইমাম মুসলিম এর পরিচয় দিন। হাদীস শাস্ত্রে তাঁর অবদান ব্যাখ্যা করুন

সুনান
যে হাদীস গ্রন্থে হাদীসকে ফিক্হ এর বিষয়বস্তু অনুসারে সাজানো হয়েছে তথা যে গ্রন্থে কেবল তাহারাত, নামায, রোযা
প্রভৃতি আহকামের হাদীসমূহ সংগ্রহের দিকেই বেশি নজর দেওয়া হয়েছে তাকে ‘সুনান’ বলে। যেমন - সুনানে আবু
দাউদ, সুনানে ইবনে মাজাহ, সুনানে দারিমী।
সুনানে আরবা’আ
‘সিহাহ সিত্তা’র অন্তর্ভুক্ত চারখানা হাদীস সংকলন যথা আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ ও ইবনে মাজাহ শরীফকে
একসঙ্গে ‘সুনানে আরবাআ’ বা সুনান চতুষ্টয় বলে।
১. ইমাম আবু দাউদ (র) ও হাদীস শাস্ত্রে তাঁর অবদান
ইমাম আবুদাউদের নাম- সুলাইমান, উপাধি - আবু দাউদ, বংশধারা - সুলাইমান ইবনে আশআস ইবনে ইসহাক
ইবনে বশীর। জন্মভূমি - কান্দাহারের নিকটবর্তী সিজিস্তান। জন্ম - ২০২ হিজরী। হাদীস অনুসন্ধানার্থে ইমাম আবূ
দাউদ (র) বহু শহরে গিয়েছেন। ইরাক, খোরাসান, সিরিয়া, হিজাজ, মিসর ও আরবের অন্যান্য দেশের মুহাদ্দিসগণের
নিকট তিনি হাদীস শুনেছেন। তিনি ইমাম বুখারী (র)-এর সমসাময়িক। তাঁর প্রসিদ্ধ উস্তাদ হলেন- আহমাদ ইবনে
হাম্বল (র), ইবনে মুঈন (র), উসমান ইবনে আবূ শাইবা (র), কুতাইবা (র) ও তাআলুসী (র) প্রমুখ। ইমাম আবূ
দাউদ (র) তাঁর উস্তাদগণের থেকে পাঁচ লাখ হাদীস লিখেন। তিরমিযী (র), নাসায়ী (র), ও আহামদ ইবনে খিলাল
(র) তাঁর হাদীস শুনেছেন। তাঁর পুত্র আব্দুল্লাহ লু’লুভী (র) ইবনুল আরাবী (র) এবং ইবনে ওয়াসা (র) প্রমুখ তাঁর
মশহুর শিষ্য।
ইমাম আবূ দাউদ (র) উঁচু মাপের হাদীসের হাফিয। রাবীদের দুর্বলতা সম্পর্কে অভিজ্ঞ এবং ফকীহ ছিলেন। ইবাদাত,
আত্মশুদ্ধি ও তাক্ওয়ার অলংকার দ্বারা তাঁর জীবন ছিল সুসজ্জিত। তিনি বহুবার বাগদাদ এসেছিলেন। বসরায় তিনি
স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন। শুক্রবার, ১৫ই শাওয়াল, ২৭৫ হিজরীতে তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর প্রসিদ্ধ কিতাব হলো
সুনান ও মারাসীল।
২. ইমাম তিরমিযী (র)-এর জীবন ও অবদান
ইমাম তিরমিযীর নাম- মুহাম্মদ, উপাধি আবূ ঈসা, বংশধারা মুহাম্মদ ইবনে ইসা ইবনে সাওরাহ ইবনে মূসা ইবনে
যহ্হাক আসলামী আল-বাগাবী। তিনি প্রসিদ্ধ হাফিযে হাদীস, হুজ্জাত এবং হাদীস শাস্ত্রের পথিকৃত ও সর্বসম্মত ইমাম
ছিলেন। তাঁর দাদা বাস করতেন বলখের তিরমিয অঞ্চলে।
ইমাম তিরমিযী ২০৯ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেন। হাদীসের অনুসন্ধানে তিনি বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। তিনি বসরা,
কুফা, ওয়াসিত, খোরাসান এবং হিজাযে হাদীস অনুসন্ধানে গিয়েছেন। বিখ্যাত মুহাদ্দিসগণ থেকে হাদীস শুনেছেন।
কুতায়বা আবূ মাস‘আব, ইসমাঈল ইবনে মূসা, ইমাম বুখারী (র) তাঁর প্রসিদ্ধ উস্তাদ। ইমাম তিরমিযী থেকেও বিপুল
সংখ্যক ছাত্র হাদীস রেওয়ায়াত করেছেন। আবূ হামিদ মারূযী, ইবনে কুলায়ব শাশী, মুহাম্মদ ইবনে মাহবুব মারুযী
এবং হাম্মাদ ইবনে শাকের প্রমুখ তাঁর শিষ্য ছিলেন।
ইমাম তিরমিযীর প্রভাব, বিশ্বস্ততা, স্মৃতিশক্তি, সংযম-সাধনা এবং বুদ্ধিমত্তা সকল মুহাদ্দিসের নিকট স্বীকৃত। তিনি
ফকীহও ছিলেন। স্মৃতিশক্তির বেলায় তাকে উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তিনি অত্যন্তধীমান ও সাধক ব্যক্তি ছিলেন।
ইমাম তিরমিযী সোমবার, ১৩ই রজব, ২৭৯ হিজরী তিরমিয থেকে ১৮ মাইল দূরে বুগ নামক গ্রামে ইহধাম ত্যাগ
করেন।
অবদান
ইমাম তিরমিযী অনেক কিতাব লিখেছেন। শামাইল এবং জামিই তিরমিযী তাঁর প্রসিদ্ধ কিতাব। ইমাম তিরমিযীর জামি,
হাসান হাদীসের পরিচয়ের জন্য এক উৎকৃষ্ট সংকলন। অতীতের মনীষীগণ সহীহ ও হাসানের প্রভেদ করতেন না।
সর্বপ্রথম বুখারী ও ইবনে মাদানী এ বিষয়টি পরিস্কার করেন এবং তিরমিযী একে পূর্ণতার শীর্ষে পৌঁছান। তিরমিযীতে
৪৬টি অধ্যায় ও উপ-অধ্যায় এবং ২১১৪ টি পরিচ্ছেদ রয়েছে। মোট হাদীসের সংখ্যা ৩৮১২টি। হাদীসের পুনরুক্তি
খুবই কম; যার সংখ্যা হলো মাত্র ৮৩টি। আর দশটি অনুচ্ছেদের পুনরুক্তি ঘটেছে। তিনজন বর্ণনাকারীর হাদীস মাত্র
একটি।
হাদীস গ্রহণের ব্যাপারে ইমাম তিরমিযী (র)-এর শর্ত হলো, এমন হাদীসও গ্রহণযোগ্য, যার ওপর কোন মুজতাহিদের
আমল রয়েছে, থাক না তার সনদের ব্যাপারে উচ্চ-বাচ্য। তাই দেখা যায়, তিরমিযীর প্রায় সকল হাদীসের ওপরই
কোন কোন মুজতাহিদের আমল রয়েছে। জামে তিরমিযী সুনানে তিরমিযী নামেও পরিচিত।
নাসায়ী, আবু দাউদ ও তিরমিযীর কোন হাদীসই মাওযূ বা কৃত্রিম নয়। যদিও ইবনে জাওযী (র) সুনানে নাসায়ীর
একটি, সুনানে আবূ দাউদের চারটি এবং জামি তিরমিযীর তেইশটি হাদীসের কৃত্রিমতার অভিযোগ করেন, কিন্তু এ
অভিযোগের সত্যতা নেই। হাফিজ ইবনে হাজার (র) সুনান গ্রন্থে ইবনে জাওযীর অভিযোগের জোর প্রতিবাদ করেন।
৩. ইমাম নাসাঈ (র) ও হাদীসে তাঁর অবদান
ইমাম নাসায়ীর নাম - আহমদ, উপাধি - আবূ আব্দুর রহমান, পদবী- আহমাদ ইবনে আলী ইবনে শুআইব,
খোরাসানের নাসায় তাঁর বাসস্থান। জন্ম ২১৫ হিজরী। ১৫ বছর বয়সে কুতাইবা ইবনে সাঈদ বলখী (র) এর উদ্দেশ্যে
হাদীসের সন্ধানে গমন করেন। পরে ইসহাক ইবনে রাহওয়াই (র), আলী ইবনে খাশরাম (র) ও আবূ দাউদ (র) প্রমুখ
বিখ্যাত মুহাদ্দিসগণের নিকট থেকে হাদীস শ্রবণ করেন। ইমাম আহমাদ (র)-এর সঙ্গেও তাঁর সাক্ষাত হয়েছে।
হাদীসের অনুসন্ধানে তিনি স্বদেশ ছাড়াও হিজায, ইরাক, মিসর, সিরিয়া ও জাযায়ের গিয়েছেন। পরবর্তীতে তিনি
মিসরে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন।
অবদান
তিনি হাদীসের ইমাম, হাফিয ও হুজ্জাত ছিলেন। আলী ইবনে উমাইর বলেন, তাঁর সমসাময়িক যুগে ফিক্হ ও হাদীসের
গভীর জ্ঞান, সহীহ ও দুর্বল নির্ণয়ে তাঁর সমকক্ষ কেউ ছিলেন না। রেওয়ায়াতের ব্যাপারে তিনি ছিলেন অত্যন্তসতর্ক।
আবূ বাশার দাওয়ালাবী (র), ইবনে সিরীন (র), তাহাবী (র) প্রমুখ তাঁর থেকে রেওয়ায়াত করেছেন। শেষ জীবনে
তিনি হজ্জের উদ্দেশ্যে বের হন। কিন্তু দামেস্কে গিয়ে দেখেন, বহু লোক বনু উমাইয়া শাসনের প্রভাবে এবং খারেজীদের
প্রচার প্রোপাগান্ডার কারণে হযরত আলী (র)-এর প্রতি বীতশ্রদ্ধভাব প্রকাশ করছে। এটা দেখে তিনি হযরত আলীর
(রা) গুণ ও বৈশিষ্ট্যাবলীর উপর একটি হাদীসের কিতাব সংকলন করেন এবং দামেস্কের জামে মসজিদে সমবেত
মুসল্লিদেরকে শুনিয়ে দেন। কিছু কিছু লোক আমীর মুআবিয়া (রা)-এর ওপরও একখানা প্রশংসা পুস্তক লেখার জন্য চাপ
দৃষ্টি করলে উত্তরে তিনি বলেছিলেন যে, তাঁর সম্পর্কে আমার হাদীস জানা নেই। মাত্র একটি মারফূ’ রেওয়ায়াত জানা
আছে- আল্লাহ তাঁর উদর তৃপ্ত না করুন।
একথা শুনে বিরোধী লোক তাঁর উপর আঘাত হানে। ফলে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। সঙ্গীরা তাঁকে নিয়ে মক্কার
পথে রওয়ানা হন। মক্কা পৌঁছেই সোমবার ১৩ সফর ৩০৩ হিজরীতে ৮৮ বছর বয়সে ইহধাম ত্যাগ করেন। কথিত
আছে, সাফা-মারওয়ার মধ্যবর্তী স্থানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। ইমাম নাসায়ী (র) বহু কিতাব লিখেছেন। তার মধ্যে
প্রসিদ্ধ হলো নাসায়ী শরীফ।
৪. ইমাম ইবনে মাজাহ (র) ও হাদীসে তাঁর অবদান
তাঁর পূর্ণনাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে ইয়াযীদ ইবনে মাজাহ। তিনি একজন হাফিযে হাদীস ছিলেন। ইমাম ইবনে
মাজাহ ২০৭ হিজরীতে কাজভীন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাল্যকাল থেকেই হাদীস শিক্ষা শুরু করেন। পরবর্তীতে
হাদীস শিক্ষা ও সংগ্রহের উদ্দেশ্যে হাদীসের কেন্দ্রসমূহ সফর করেন। ইমাম মালিক ও ইমাম লাইছ-এর ছাত্রদের থেকে
তিনি হাদীস শ্রবণ করেন। ইমাম ইবনে মাজাহ-এর নিকট হতেও বিপুল সংখ্যক মুহাদ্দিস হাদীস রেওয়ায়াত করেন।
হাদীস, তাফসীর ও ইতিহাস সম্পর্কে তিনি অতি বড় আলেম ছিলেন। আবূ ইয়া’লা আল-খলীলী আল-কাযভীনী বলেন“ইমাম ইবনে মাজাহ হাদীসের একজন শ্রেষ্ঠ আলিম ছিলেন। তিনি বহু গ্রন্থ প্রণয়ন করেছেন। তন্মধ্যে তাঁর ‘ইতিহাস’ ও
‘সুনান’ সবিশেষ প্রসিদ্ধ। ইরাকে আরব, ইরাকে আযম, মিসর ও সিরিয়া প্রভৃতি হাদীস কেন্দ্র তিনি সফর করেন।”
হাফিয ইবনে কাসীর বলেন, সুনানে ইবনে মাজায় মোট ৩২টি পরিচ্ছেদ, ১৫০০ অধ্যায়, চারহাজার হাদীস সংকলিত
ইসলামিক স্টাডিজ-১ : উলূমুল কুরআন ও উলূমুল হাদীস বিএ/বিএসএস প্রোগ্রাম
ইউনিট-৪ : আল-হাদীস : পরিচিতি ও বিষয়বস্তু পৃষ্ঠা - ১৬৩
হয়েছে। কয়েকটি হাদীস ব্যতীত অন্য সব হাদীসই অতি উত্তম। ইমাম ইবনে মাজাহ ২৭৫ হিজরীতে
ইন্তিকাল করেন।
সুনান ইবনে মাজাহ এর স্থান বা মর্যাদা
পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বহু উলামায়ে কিরাম ও মুহাদ্দিসগণ নি¤েœাক্ত ৫টি হাদীস গ্রন্থকে মৌলিক গ্রন্থাবলীর তালিকাভুক্ত
করেছেন। ১. সহীহ বুখারী, ২. সহীহ মুসলিম, ৩. সুনানে নাসায়ী, ৪. সুনানে আদূ দাউদ, ৫. জামে’ তিরমিযী। তবে
পরবর্তী কতক উলামায়ে কিরাম উপরোক্ত গ্রন্থের সাথে সুনান ইবনে মাজাহকে সংযোজিত করেছেন। এ কারণেই এই
ছয়টি গ্রন্থকে ‘সিহাহ সিত্তাহ’ বলা হয়। ইবনে মাজাহকে অন্তর্ভুক্তির কারণ এই যে, উলামায়ে কিরাম ফিকহের দৃষ্টিকোণ
থেকে গ্রন্থটিকে অত্যন্তমূল্যবান মনে করেছেন। হাফিয আবূল ফযল মুহাম্মদ ইবনে তাহের আল-মুকাদ্দিমী (৫০৭
হিজরী) সর্বপ্রথম ইবনে মাজাকে সিহাহ সিত্তার অন্তর্ভুক্ত করেন। তবে কতক মুহাদ্দিস এর বিরোধিতা করে বলেছেন,
ইমাম দারেমীর গ্রন্থ ‘সুনানে দারেমী’ ইবনে মাজাহর পরিবর্তে ‘সিহাহ সিত্তার’ অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য। কেননা ইমাম
ইবনে মাজাহ তাঁর সুনানে এমন কিছু রাবী থেকে হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন, যাদের ব্যাপারে মিথ্যা বলার এবং হাদীস
জাল করার অভিযোগ রয়েছে। কোন কোন মুহাদ্দিস অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, বিশুদ্ধতা ও মর্যাদার দিক থেকে ষষ্ঠ
গ্রন্থ হিসেবে ‘আল-মুয়াত্তা’ অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। সুনানে ইবনে মাজাহ অপর তিনটি সুনান থেকে মর্যাদার দিক নি¤œ
স্তরের। অনেক উলামায়ে কিরাম সুনান ইবন মাজাহ শরাহ লিখেছেন। তন্মধ্যে ইমাম মুহাম্মদ (৮০৮ হি.) এবং সূয়ূতীর ماجة ابن سنن على الزجاجة مصباح উল্লেখযোগ্য।
সারকথা
সিহাহ-সিত্তার মধ্যে সহীহ বুখারী ও মুসলিম ব্যতীত অপর চারখানা গ্রন্থ যথা আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ ও ইবনে
মাজাহকে সুনানে আরবাআ বলা হয়। এ গ্রন্থগুলো সুনান পদ্ধতিতে তথা তাহারাত, নামায, রোযা ইত্যাদি আহকামের
হাদীসসমূহকে ফিক্হী দৃষ্টিকোণ থেকে সাজানো হয়েছে। ইমাম আবু দাউদ ছিলেন সিজিস্থানের অধিবাসী। তিনি ছিলেন
একজন প্রখ্যাত হাদীস বিজ্ঞানী। হাদীস শাস্ত্রে তাঁর সংকলটি সিহাহ সিত্তার অন্যতম বিখ্যাত গ্রন্থ। তাঁর গ্রন্থটি সুনান
আবু দাউদ নামে খ্যাত। মুহাম্মদ ইবনে ঈসা তিরমিযীর সুনান গ্রন্থটি পদ্ধতিতে সংকলিত। তাঁর সংকলিত প্রখ্যাত গ্রন্থ
এটি। তাছাড়া শামায়েলে তিরিমিযীও তাঁর একটি বিখ্যাত গ্রন্থ।
ইমাম নাসাঈ ছিলেন আরেকজন হাদীস বিজ্ঞানী। তিনি খোরাসানের অধিবাসী ছিলেন। হাদীস শাস্ত্রে তাঁর মৌলিক
অবদান হল তাঁর বিশ্ব বিখ্যাত হাদীস সংকলন সুনানে নাসাঈ। এটিও একটি বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থ।
ইমাম ইবনে মাজাহ ছিলেন একজন হাফিজে হাদীস। তিনি ছিলেন কাজখান শহরের অধিবাসী। তিনি গভীর পান্ডিত্বের
অধিকারী ছিলেন। হাদীস শাস্ত্রে তাঁর অমর অবদান হল- সুনান ইবনে মাজাহ গ্রন্থটি।
সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন দিন
১. ইমাম আবু দাউদ (র) জন্মগ্রহণ করেনক. ২০২ হিজরীতে খ. ১৮৪ হিজরীতে
গ. ২১৮ হিজরীতে ঘ. ২০৪ হিজরীতে
২. সুনান তিরমিযী গ্রন্থে হাদীস সংখ্যা কত ?
ক. ৫০০০ খ. ৪৩২০
গ. ৩৮২১ ঘ. ৭৪১১
৩. ইমাম নাসাঈকে কোথায় সমাহিত করা হয় ?
ক. মক্কায় খ. মদীনায়
গ. সাফা-মাওয়ায় ঘ. বায়তুল্লাহর পাশে
৪. ইবনে মাজায় হাদীস সংখ্যা কত ?
ক. ৬ হাজার খ. ৪ হাজার
গ. ৫ হাজার ঘ. ৭ হাজার
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর ঃ ১. ক, ২. গ, ৩. গ, ৪. খ
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. সুনানে আরবাআ বলতে কী বুঝায় ? লিখুন ।
২. ইমাম আবু দাউদ (র) এর পরিচয় দিন।
৩. সুনান আবু দাউদ গ্রন্থের পরিচয় দিন।
৪. ইমাম তিরমিযীর পরিচয় দিন।
৫. তিরমিযী গ্রন্থের পরিচয় দিন।
৬. সুনান নাসাঈ গ্রন্থ সম্পর্কে লিখুন।
৭. সুনান ইবনে মাজাহ গ্রন্থের পরিচয় দিন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. সুনানে আরবাআর লেখক ও গ্রন্থকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করুন।
২. ইমাম মুসলিম এর পরিচয় দিন। হাদীস শাস্ত্রে তাঁর অবদান ব্যাখ্যা করুন

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]