আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করুন।

আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয়
মানব জীবনে প্রয়োজনীয় সব কিছুই আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে। এ সকল বিষয়বস্তুর মধ্যে কিছু কিছু বিষয়
বিস্তারিতভাবে উল্লেখিত হয়েছে। আবার কিছু বিষয় সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো কোন কোনটি বিভিন্ন
জাগতিক কর্ম তৎপরতার সাথে সম্পর্কিত এবং কোন কোনটি ইবাদতের সাথে সম্পর্কিত।
আল-কুরআনের কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয় হলো মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক
নির্দেশনা কুরআনে তুলে ধরা হয়েছে। কুরআনের উদ্দেশ্য হলো-মানব জাতিকে আল্লাহর দেয়া জীবন ব্যবস্থার দিকে
পথপ্রদর্শন করা, যাতে মানুষ দুনিয়ার জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং আখিরাতে সুখময় জীবনের অধিকারী হতে
পারে।
কুরআনের প্রথমেই ঘোষণা করা হয়েছে-
ذٰ لِكَ ٱلْكِتَابُ لاَ رَ یْبَ فِیھِ ھُدًى ل ِّلْمُتَّقِینَ
“এ তো সেই কিতাব; এতে কোন সন্দেহ নেই। মুত্তাকীদের জন্য এটা পথনির্দেশ।” (সূরা আল-বাকারা : ২)
আরো বলা হয়েছে-
ل َقَدْ أ َنزَ لْنَآ إ ِل َیْكُمْ كِتَابا ً فِیھِ ذِكْرُ كُمْ أ َفَلاَ تَعْقِل ُونَ
“আমি তো তোমাদের প্রতি কিতাব নাযিল করেছি যাতে আছে তোমাদের জন্য উপদেশ, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?”
(সূরা আল-আম্বিয়া : ১০)
আরো বর্ণিত হয়েছে-
وَ ل َقدْ صَرَّ فْنَا لِلنَّاسِ فِى ھَـٰذَا ٱلْقُرْ آنِ مِن كُلّ ِ مَثَلٍ فَأ َبَىٰ أ َكْثَرُ ٱلنَّاسِ إ ِلا َّ كُفُورا ً
“অবশ্যই আমি মানুষের জন্য এই কুরআনে বিভিন্ন উপমা বিশদভাবে করেছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কুফরী করা ব্যতীত
ক্ষান্তহলো না।” (সূরা বনী ইসরাঈল : ৮৯)
ھُدًى ل ِّلنَّاسِ وَ بَیِّنَاتٍ مِّنَ ٱل ْھُدَىٰ وَ ٱل ْفُرْ قَانِ -ছয়েহে বলা রাআে
“এটা মানব জাতির মুক্তির দিশারী এবং সৎপথের সুস্পষ্ট নিদর্শন ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী।” (সূরা আল-বাকারা :
১৮৫)
إ ِنْ ھُوَ إ ِلا َّ ذِكْرٌ ل ِّلْع َالَمِینَ -ছনলেবে রাআে আল্লাহ মহান
“এটা তো বিশ্বজগতের জন্য মুক্তির স্মারক।” (সূরা ছোয়াদ : ৮৭)
মহান আল্লাহ আরো বলেছেন-
وَ نَز َّ لْنَا عَل َیْكَ ٱلْكِتَابَ تِبْیَانا ً ل ِّكُلِّ شَيْءٍ وَ ھُدًى وَ رَ حْ مَة ً وَ بُشْرَ ىٰ لِلْمُسْلِمِینَ
“আমি মুসলিমদের জন্য প্রত্যেক বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা স্বরূপ, পথনির্দেশ, দয়া ও সুসংবাদ স্বরূপ তোমার প্রতি কিতাব
নাযিল করলাম।” (সূরা আন-নাহল : ৮৯)
وَ كَذٰ لِكَ نُفَصِّ لُ ٱلآیَاتِ وَ لِتَسْتَب ِینَ سَب ِیلُ ٱلْمُجْرِ مِینَ -ছয়েহে বলা রাআে বএেভা
“এভাবে আমি আয়াতসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করি; আর এতে অপরাধীদের পথ স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়।” (সূরা আলআনআম : ৫৫)
قَدْ جَآءَكُمْ مِّ نَ ٱللَّھِ نُورٌ وَ كِتَابٌ مُّبِینٌ - یَھْدِى بِھِ ٱللَّھُ مَنِ ٱتَّبَعَ
رِ ضْوَ انَھُ سُبُلَ ٱلسَّلاَمِ وَ یُخْ رِ جُھُمْ مِّ نَ ٱلظُّل ُمَ اتِ إ ِلَى ٱلنُّورِ ب ِإ ِذْنِھِ
وَ یَھْدِیھِ مْ إِلَىٰ صِ رَ اطٍ مُّسْتَقِیمٍ
“আল্লাহর নিকট থেকে তোমাদের জন্য এক জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। যারা আল্লাহর সন্তোষ লাভ করতে চায়
এর দ্বারা আল্লাহ তাদেরকে শান্তির পথ প্রদর্শন করেন এবং তাদেরকে নিজ ইচ্ছায় অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে
আসেন এবং সরল পথে পরিচালিত করেন।” (সূরা আল-মায়িদা : ১৫-১৬)
كِتَابٌ أ َنزَ لْنَاهُ إ ِلَیْكَ لِتُخْرِ جَ ٱلنَّ اسَ مِنَ ٱلظُّل ُمَاتِ إ ِلَى ٱلنُّورِ ب ِإ ِذ ْنِ رَ بِّھِمْ إ ِلَىٰ
صِ رَ اطِ ٱلْع َزِ یزِ ٱلْحَمِیدِ
“এ কিতাব তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানব জাতিকে তাদের প্রতিপালকের নির্দেশক্রমে বের করে
আনতে পারো অন্ধকার হতে আলোকময় জীবনে, তাঁর পথে যিনি পরাক্রমশালী প্রশংসিত।” (সূরা ইবরাহীম : ১)
یٰأ َیُّھَا ٱلنَّاسُ قَدْ جَآءَتْكُمْ مَّوْ عِظَة ٌ مِّن رَّ بِّكُمْ وَ شِفَآءٌ ل ِّمَا فِى ٱلصُّدُورِ وَ ھُدًى
وَ رَ حْمَة ٌ ل ِّلْمُؤْ مِنِینَ
“হে মানুষ! তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে এসেছে উপদেশ ও তোমাদের অন্তরে যা আছে তার
আরোগ্য এবং মুমিনদের জন্য পথনির্দেশ ও রহমত।” (সূরা ইউনুস : ৫৭)
মনে রাখুন
এসব আয়াতে পবিত্র কুরআনের আলোচ্য বিষয় বা উদ্দেশ্য কি, তা সুস্পষ্টভাবে বলে দেয়া হয়েছে। যার সারকথা
হলো-
 মনাব জাতির উন্নতি ও কল্যাণ সাধন করাই হলো পবিত্র কুরআনের মূল উদ্দেশ্য ও প্রতিপাদ্য বিষয়। তাই মানব
জীবনের সকল দিক নিয়েই পবিত্র কুরআনে আলোচনা করা হয়েছে। মানব জাতির দুনিয়াতে চলার জন্য যা কিছু
প্রয়োজন, তার সবকিছুরই আলোচনা কুরআনে এসেছে।
 মানুষের ব্যক্তি জীবনে এবং আধ্যাত্মিকতার উৎকর্ষ সাধনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তার সব কিছুই কুরআনে
আছে।
 মানুষের সামগ্রিক জীবনে যা কিছু প্রয়োজন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, সমরনীতি, যুদ্ধ-শান্তি, সন্ধি,
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ের উল্লেখ কুরআনে আছে। মূলত এসব আলোচ্য বিষয় কুরআনের
কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তুর সাথে অত্যন্তনিবিড়ভাবে জড়িত।
আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয়ের শ্রেণীবিভাগ
হযরত শাহ ওয়ালী উল্লাহ দেহলবী (র) পবিত্র কুরআনের আলোচ্য বিষয়সমূহকে প্রধানত পাঁচ ভাগে ভাগ করেছেন১. ইলমুল আহকাম বা সংবিধান সংক্রান্তজ্ঞান
এ পর্যায়ে পবিত্র কুরআনের ইবাদত-বন্দেগী, পারস্পরিক মু‘আমালাত, আচার-ব্যবহার, দাম্পত্য জীবন, সমাজ,
রাষ্ট্র, অর্থ, যুদ্ধ, সন্ধি, প্রভৃতি মানব জীবনের যাবতীয় প্রয়োজন ও বিষয় সংক্রান্তবিধি-বিধান ও নির্দেশাবলী
আলোচিত হয়েছে। ফরয, ওয়াজিব, মুস্তাহাব, হালাল-হারাম-মাকরূহ, মুবাহ এবং যাবতীয় আদেশ-নিষেধ এর
অন্তর্ভুক্ত। এ সংক্রান্তবিষয় নিয়ে কুরআনে ৫০০ টি আয়াত রয়েছে।
২. ইলমুল মুখাসামা বা ন্যায়শাস্ত্র
ইয়াহূদী, খ্রিষ্টান, মুশরিক ও মুনাফিক এ চার শ্রেণীর পথভ্রষ্ট মানুষের সাথে বিতর্ক সম্পর্কিত জ্ঞান। এ পর্যায়ে
তাদের আকীদা-বিশ্বাস এবং মতবাদের ভ্রান্ততা প্রমাণ করা হয়েছে। সাথে সাথে তাদের ভ্রান্তও অযৌক্তিক
মতাদর্শের প্রতি জনমনে ঘৃণা জাগ্রত করা হয়েছে। এদের কুসংস্কার ও ভ্রান্তমতবাদের অসারতা প্রতিপন্ন করা
হয়েছে এবং জবাব দান করা হয়েছে।
৩. ইল্মুত তাযকীর-বি-আ’লা ইল্লাহ বা স্রষ্টাতত্ত¡
বিশ্ব স্রষ্টা ও নিয়ন্তা হিসেবে মহান আল্লাহর পরিচয়, অনুগ্রহ, অবদান এবং কুদরতী নিদর্শনাদি সম্পর্কিত জ্ঞান। এ
পর্যায়ে আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি রহস্য, দৈনন্দিন জীবনে প্রাপ্ত বান্দার অভিজ্ঞান, সর্বোপরি স্রষ্টার সর্ববিধ গুণাবলীর
পরিচয় সম্পর্কিত আলোচনা সন্নিবেশিত হয়েছে।
৪. ইলমুত তাযকীর-বি-আইয়্যামিল্লাহ বা সৃষ্টিতত্ত¡
আল্লাহর সৃষ্টি-বস্তুর অবস্থা সংক্রান্তজ্ঞান। এ পর্যায়ে হক ও বাতিল, সত্য ও মিথ্যার মধ্যে অতীত সংঘর্ষ ও রেষা-
রেষির ইতিহাস আলোচিত হয়েছে। সে সাথে হক ও সত্যপ্রিয়তার শুভ পরিণাম, মিথ্যা ও বাতিলের শোচনীয়
পরিণতি মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। সত্য সম্পর্কে উৎসাহিত ও উদ্দীপ্ত করা হয়েছে। সাথে সাথে মিথ্যার
জন্য সতর্ক ও সাবধান করা হয়েছে।
৫. ইলমুত তাযকীর বিল-মাউত বা পরকাল জ্ঞান
পবিত্র কুরআনে এ পর্যায়ে সৃষ্টি লোকের লয়, মানুষের মৃত্যু, অক্ষমতা এবং মৃত্যুর পর অনন্তজীবন-জান্নাত বা
জাহান্নামের দৃশ্যের প্রত্যক্ষ বর্ণনা। রহমত ও আযাবের ফেরেশতাদের আগমন-উপস্থিতি, কিয়ামতের আলামত,
হযরত ঈসা (আ)-এর অবতরণ, দাজ্জাল-ইয়াজুজ-মা’জুজের আবির্ভাব, ইসরাফীলের শিঙ্গায় ফুঁকের উল্লেখ।
হাশর-নাশর, হিসাব-নিকাশ, পাপ-পুণ্যের জ্ঞান, আমলনামা, মু’মিনগণের আল্লাহর সাথে দীদার ইত্যাদির বর্ণনা।
তাছাড়া আযাব ও শাস্তির নানা রকম ভীতিপ্রদ বর্ণনা। জান্নাতের নয়নাভিরাম দৃশ্য ও নিয়ামতরাজির বিবরণ-এসব
কিছুই রয়েছে এ পর্যায়ের জ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত। মানব জাতিকে আত্মসচেতন ও সদাসতর্ক করার জন্য এবং আল্লাহ
তা’আলার দাসত্ব ও আনুগত্যের জন্যে উৎসাহিত করাই এর মূল উদ্দেশ্য।
সারকথা
পবিত্র মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের এ অফুরন্তজ্ঞান ভান্ডারে সব কিছুরই মৌলিক বর্ণনা ও জ্ঞান আলোচিত হয়েছে। মানুষের
কল্যাণ-অকল্যাণের যাবতীয় বিষয়ের এমন পরিপূর্ণনির্ভুল বর্ণনা আর কোথাও নেই। সংক্ষিপ্ত পরিসরে কুরআনের
আলোচ্য বিষয়গুলোর একটি তালিকা দেয়া যায়-
(১) আল্লাহ তা‘আলার অস্তিত্ব, (২) আল্লাহর একত্ববাদ তথা তাওহীদের প্রমাণ, (৩) আল্লাহ তা’আলার পুত: পবিত্রতা,
(৪) অদৃশ্য জ্ঞান (العیب علم) ,(৫) শিরক, (৬) তাকওয়া, (৭) রিসালাত, (৮) রাসূলের অনুসরণ (ইতাআতে
রাসূল), (৯) জিহাদ বা দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম, (১০) সালাত, (১১) যাকাত, (১২) সাওম, (১৩) হাজ্জ, (১৪) আদল
ও ইনসাফ তথা ন্যায় বিচার ও ন্যায় শাস্ত্র, (১৫) অর্থনৈতিক অসাধুতা ও দুর্নীতি তথা সুদ, (১৬) চরিত্র বা আখলাক,
(১৭) অর্থনীতি, (১৮) মজলিসের শিষ্টাচার, (১০) রাসূলের সাথে আদব, (২০) জ্ঞান-বিজ্ঞান ও জ্ঞানার্জনের প্রতি
উৎসাহদান ও এর মর্যাদা, (২১) বিবেক-বুদ্ধির চর্চা, (২২) কিসাস ও দিয়াত তথা দন্ডবিধি, (২৩) লুটতরাজ ও
ডাকাতের শাস্তি, (২৪) চুরির শাস্তি, (২৫) অপবাদ বর্ণনার শাস্তি, (২৬) যিনা-ব্যভিচার ও ধর্ষণের শাস্তি, (২৭) মাপ বা
ওযনে সঠিকতা, (২৮) সৎকর্মের আদেশ ও অসৎ কর্মের নিষেধ।
কুরআন নাযিল হয়েছিল মানব জাতির হিদায়াতের জন্য। এর মূল বিষয়বস্তু মানুষ। মানুষের মুক্তির জন্যই কুরআন নাযিল হয়েছে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দিন
১. আল-কুরআনের কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয় হলক. মানবজাতি
খ. জান্নাত-জাহান্নাম
গ. আল্লাহর কিতাব
ঘ. দুনিয়ার শান্তি
২. আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয়কে কতভাগে ভাগ করা হয়েছে ?
ক. ৭ ভাগে
খ. ৬ ভাগে
গ. ৫ ভাগে
ঘ. ৮ ভাগে
৩. ইলমুল আহকাম মানে কী ?
ক. আইন ও বিধান সংক্রান্তজ্ঞান
খ. ফিক্হ সংক্রান্তজ্ঞান
গ. রাজনীতি সংক্রান্তজ্ঞান
ঘ. সমাজ বিষয়ক আইন।
৪. আল-কুরআনে আইন ও বিধান সংক্রান্তকতটি আয়াত রয়েছে?
ক. ৩৩ টি
খ. ৫০০ টি
গ. ১০০০ টি
ঘ. ৬০০ টি
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর ঃ ১. ক, ২. গ, ৩. ক, ৪. খ
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন
১. আল-কুরআনের কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয় কী ?
২. আল-কুরআনের বিষয়বস্তুর সারসংক্ষেপ লিখুন।
৩. আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয়গুলো কয়ভাগে বিভক্ত? লিখুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. আল-কুরআনের আলোচ্য বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]