কুফর ও কাফির -এর পরিচয়, কুফর -এর প্রকারভেদ এবং কুফরী কাজ ও কথাবার্তাগুলো

কুফর-এর পরিচয়
কুফর ঈমানের বিপরীত। কুফর হচ্ছে এক ধরনের মূর্খতা, শুধু মূর্খতাই নয় বরং সর্বাপেক্ষা বড় মূর্খতা।
মানুষ আল্লাহকে না চিনে অজ্ঞ থাকলে তার চেয়ে বড় মূর্খতা আর কি হতে পারে? কুফর সবচেয়ে বড়
যুলুম, আল্লাহর সাথে বিদ্রোহ, অকৃতজ্ঞতা ও নিমকহারামী এবং মারাত্মক পাপ। কুফরের অনিষ্ট
পৃথিবীকে বিষায়িত ও দুর্বিষহ করে তোলে। সকল অনাচারের মূল উৎস হচ্ছে এ কুফর। সুতরাং কুফর
হতে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহ যুগে যুগে নবী-রাসূলগণকে পাঠিয়েছেন।
‘কুফর’ শব্দের আভিধানিক অর্থ-
কোন কিছু ঢেকে রাখা, গোপন করা, অবিশ্বাস করা, অস্বীকার করা ও অকৃতজ্ঞ হওয়া। ইসলামি
পরিভাষায় সর্বশক্তিমান আল্লাহর অস্তিত্বকে অস্বীকার ও অবিশ্বাস করাকে কুফর বলে। অনুরূপভাবে
ইসলামি জীবনব্যবস্থার মৌল বিষয়াবলীকে অবিশ্বাস করাও কুফর। কাজেরই যে ব্যক্তি কুফরী কাজে লিপ্ত
তাকে ‘কাফির’ বলা হয়। কুফর, ঈমান ও ইসলামের আকীদা পরিপন্থী কাজ।
ব্যাপক সংজ্ঞা
تكذیب النبى صلى اللھ علیھ وسلم فى شىء مما جاء بھ من الدین
ضرورة كلا أوبعضا
“নবী করীম (স) কর্তৃক আনীত বিষয়াদি যা অকাট্যভাবে দীনের অঙ্গ বলে প্রমাণিত তার সবকিছু বা
কোন একটি অস্বীকার করাকে কুফর বলা হয়।”
কাজেই আল্লাহ, নবী-রাসূল, ফেরেশতা, আসমানী কিতাব, তাকদীর, কিয়ামত, আখিরাত, হাশর,
বিচার, জান্নাত-জাহান্নাম এবং ইসলামের অন্যান্য Ðকুম-আহকাম যা কুরআন ও হাদীস দ্বারা
অকাট্যভাবে প্রমাণিত এসব অস্বীকার করা যেমন কুফরী, অনুরূপভাবে কোন একটি অস্বীকার করাও
কুফরী।
আল্লামা আনওয়ার শাহ কাশ্মীরী (র) বলেন, কুফর চার প্রকার:
১. কুফরে ইনকারী অর্থাৎ মুখে ও অন্তরে শরীআতকে অস্বীকার করা এবং সত্যকে বিশ্বাস না করা।
২. কুফরে জুহদ অর্থাৎ হক বা সত্যকে অন্তর দিয়ে সত্য জানা কিন্তু মুখে স্বীকার না করা।
৩. কুফরে ইনাদ অর্থাৎ সত্যকে সত্য জানা এবং মুখে তা স্বীকারও করা, তবে তা গ্রহণ না করা।
৪. কুফরে নিফাক অর্থাৎ মুখে সত্যকে স্বীকার করা কিন্তু অন্তরে তা অস্বীকার করা।
কুফর -এর পরিণতি
কুফর জঘন্য অপরাধ। তাই এর শাস্তিও কঠোর। কুরআন মজীদে এর ভয়াবহ শাস্তির কথা উল্লেখ
পাঠ-৬
ইসলামী পরিভাষায়
সর্বশক্তিমান আল্লাহর অস্তিত্বকে অস্বীকার ও অবিশ্বাস করাকে কুফবলে। অনুরূপভাবে ইজীবনব্যবস্থার মৌল বিষয়াবলীকে অবিশ্বাসকরাও কুফর।
রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে :
فَٱل َّذِینَ كَفَرُ وا ْ ق ُطِّ ع َتْ ل َھُمْ ثِیَابٌ مِّن نَّارِ یُصَبُّ مِن فَوْ قِ رُ ءُوسِھِمُ ٱل ْحَمِیمُ
یُصْھَرُ ب ِھِ مَا فِ ى بُطُونِھِمْ وَ ٱلْجُل ُودُ وَ ل َھُمْ مَّقَامِعُ مِنْ حَدِیدٍ كُل َّمَآ أ َرَ ادُوۤ ا ْ أ َن
یَخْ رُ جُوا ْ مِنْھَا مِنْ غَمٍّ أ ُعِیدُوا ْ فِیھَا وَ ذ ُوق ُوا ْ عَذَابَ ٱلْحَرِ یقِ
“যারা কুফরী করে তাদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে আগুনের পোশাক, তাদের মাথার উপর ঢেলে দেওয়া
হবে ফুটন্তপানি, যা দিয়ে তাদের উদরে যা আছে তা এবং তাদের চামড়া বিগলিত করা হবে এবং
তাদের জন্য থাকবে লোহার মগুর। যখনই তারা যন্ত্রণা কাতর হয়ে জাহান্নামে থেকে বের হতে চাইবে
তখনই তাদেরকে আবার সেখানে ফিরিয়ে দেওয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, দহন যন্ত্রণা আস্বাদ
গ্রহণ কর।” (সূরা আল-হজ্জ : ১৯-২২)
অন্য আয়াতে ঘোষিত হয়েছে :
وَ ٱل َّذِینَ كَفَرُ وا ْ فَتَعْسا ً ل َّھُمْ وَ أ َضَلَّ أ َعْمَال َھُمْ ذٰ لِكَ ب ِأ َنَّھُمْ كَرِ ھُوا ْ مَآ أ َنزَ لَ ٱلل َّھُ
فَأ َحْبَطَ أ َعْمَال َھُمْ
“যারা কুফরী করেছে তাদের জন্য রয়েছে দুর্ভোগ এবং তিনি তাদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন। তা এ জন্য
যে, আল্লাহ যা অবতীর্ণকরেছেন তারা তা অপছন্দ করে। কাজেই আল্লাহ তাদের কর্ম নিষ্ফল করে
দিবেন।” (সূরা মুহাম্মদ : ৮-৯)
যারা কুফরী করে, শয়তান তাদের অভিভাবক এবং তারা হল জাহান্নামী। কুরআন মজীদে বর্ণিত হয়েছে
:
وَ ٱل َّذِینَ كَفَرُ و◌ۤ ا ْ أ َوْ لِیَآؤُھُمُ ٱلطَّاغُوتُ یُخْ رِ جُونَھُمْ مِّنَ ٱلنُّورِ إ ِل َى ٱلظُّ ل ُمَاتِ
أ ُوْ ل َـٰئِكَ أ َصْحَابُ ٱلنَّارِ ھُمْ فِیھَا خَالِدُونَ
“আর যারা কুফরী করে তাগুত তাদের অভিভাবক, তারা তাদেরকে আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যায়।
তারাই জাহান্নামী, সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে।” (সূরা আল-বাকারা : ২৫৭)
কুফরী কাজ ও কথা
আল্লাহ, রাসূল, কুরআন ও আখিরাতের উপর ঈমান রাখা সত্তে¡ও এমন কিছু বিশ্বাস, কথাবার্তা এবং
কাজকর্ম রয়েছে যা কুফরীরই অন্তর্ভুক্ত। যেমন আল্লাহ বা নবী-রাসূলকে গালি দেওয়া তাঁদের প্রতি
কটুক্তি করা অথবা তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা ইত্যাদি। নবী-রাসূলকে গালি দেওয়ার শাস্তিহল
মৃত্যুদÐ। কিয়ামতের দিন রাসূলুল্লাহ (স) উম্মাতের জন্য সুপারিশ করবেন, এটিকে অস্বীকার করাও
কুফরী। ঈমান ও কুফরকে এক মনে করাও কুফরি। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কোন Ðকুমকে (বিধান)
খারাপ ও ত্রæটিপূর্ণমনে করা, এ ত্রæটি-বিচ্যুতি তালাশ করা অথবা ফেরেশতাদের সম্পর্কেকটুক্তি করা
এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করাও কুফরী।
হযরত মুহাম্মদ (স)-কে সর্বশেষ নবী হিসাবে বিশ্বাস না করা। অনুরূপ তাঁর পরে কোন নবী আসতে
পারে বলে বিশ্বাস রাখাও কুফরী। নিজের ঈমান সম্পর্কেদ্বিধা-দ্ব›েদ্ব থাকা বা সন্দেহ পোষণ করাও
কুফরী।
কারো মৃত্যুতে আল্লাহর উপর অভিযোগ আনা বা আল্লাহ সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করা, পবিত্র কুরআনের
কোন আয়াতকে অস্বীকার করা বা এর কোন নির্দেশ সম্পর্কে ঠাট্টা বিদ্রƒপ করা কুফরী।
কাউকে গুনাহের কাজ করতে দেখে কেউ যদি বলে, তুমি কি মুসলমান না? উত্তরে সে যদি বলে, আমি
মুসলমান নই, তবে সে কাফির বলে গণ্য হবে।
কেউ যদি বলে, ‘আল্লাহ তা’আলা বললেও আমি এ কাজ করব না’ অথবা এরূপ বলে, ‘জিব্রাঈল নেমে
এসে বললেও আমি তার কথা মানব না’ তবে সে কাফির হয়ে যাবে।
কাফিরের কোন কাজ পছন্দ হওয়ার পর কেউ যদি আগ্রহ ব্যক্ত করে বলে, যদি কাফির হতাম তবে ভাল ল্লাহ বা নবী- রাসূলকে দেওয়া, তাঁদের প্রতি ক্তি করা অথবা তাদের তি বিদ্বেষ পোষণ করা ইত্যাদি। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কান হুকুমকে (বিধান) ও ত্রæটিপূর্ণ মনে করা এর প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করাও কুফরী।
হতো, তাহলে সে কাফির বলে গণ্য হবে। নামায সম্পর্কেঅবজ্ঞা প্রকাশ করা, যেমন এ কথা বলা,
আমার উপর নামায ফরয নয়, জ্ঞানীদের জন্য নামায পড়া ঠিক নয়, নামায আদায় করে লাভ কী?
আমার অমুক আত্মীয় মরে গিয়েছে বা আমার ঐ সম্পদ ধংস হয়ে গিয়েছে আমার নামায পড়ে কি হবে
ইত্যাদি বলা কুফরী। ইচ্ছাকৃতভাবে কেবলা ব্যতীত অন্যদিকে ফিরে নামায আদায় করা অথবা
ইচ্ছাকৃতভাবে বিনা উযূতে নামায পড়া কুফরী। আযানের ধ্বনি সম্পর্কে কটুক্তিকরা কুফরী।
হযরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা) -এর প্রতি ব্যভিচারের অপবাদ দেওয়া, হযরত আবু বকর সিদ্দিকী (রা)
ও হযরত উমর ফারুক (রা) -এর খিলাফত অবৈধ মনে করা অথবা এরূপ আকীদা পোষণ করা যে,
হযরত জিব্রাঈল (আ) ভুলক্রমে রাসূলুল্লাহ (স) -এর নিকট ওহী নিয়ে এসেছিলেন, আসলে তাঁর ওহী
নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল হযরত আলী (রা) -এর নিকট এসব আকীদা পোষণ কুফরী।
হালালকে হারাম জানা বা হারামকে হালাল জানা এবং তা প্রচার করাও কুফরী। হারাম বস্তু ভক্ষণ করার
সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলাও কুফরী। অনুরূপভাবে কোন হারাম কর্মের পূর্বে বিসমিল্লাহ পড়ে আরম্ভকরার
একই বিধান।
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভাল-মন্দের মালিক মনে করা, জ্যেতিষী বা গণকের ভবিষ্যদ্বাণী ও গায়েবী
খবরে বিশ্বাস করা, কারো সম্পর্কেএমন বিশ্বাস রাখা যে, তিনি গায়েবের খবর জানেন বা কোন কিছুই
তার অজ্ঞাত নয় অথবা সে সকল বস্তু আল্লাহ ছাড়া কারো দেওয়ার ক্ষমতা নেই এমন বস্তুকেউ দিতে
পারে বলে আকীদা পোষণ করা বা কারো কাছে তা চাওয়া কিংবা আল্লাহ ছাড়া কারো নামে পশু যবেহ
করা কুফরী।
ইচ্ছাকৃতভাবে কুফরী কথা উচ্চারণ করলে ঈমান চলে যায়। পূর্বেনামায, রোযা, হজ্জ, ইবাদাত-বন্দেগী
যত কিছু করা হয়েছে সব বাতিল হয়ে যাবে। বিবাহ নষ্ট হয়ে যাবে। কাজেই তাওবা করে পুনরায় ঈমান
গ্রহণ করতে হবে। এরপর বিবাহ নবায়ন করে নিতে হবে। আল্লাহ না করুন, কোন মুসলমান যদি
ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে নাস্তিক-মুরতাদ হয়ে যায় তবে তাকে তিন দিনের সময় দিতে হবে। তার অন্তরে
ইসলামের ব্যাপারে কোন সন্দেহ সৃষ্টি হলে এর সমাধান দিতে হবে। এতে যদি তার বুঝ আসে এবং সে
তাওবা করে মুসলামন হয়ে যায় তবে ভাল, নতুবা তিন দিন পরে তাকে হত্যা করা হবে।
কুফরের প্রকৃতি
কুফরের প্রকৃতি জঘন্য খারাপ। কেননা কাফির ব্যক্তি নিজে তার আপন স্বভাব-প্রকৃতির উপর অজ্ঞতার
পর্দা ফেলেছে। সে সৃষ্টি হয়েছে ইসলামি স্বভাব নিয়ে। তার গোটা দেহ, দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ
কাজ করে যাচ্ছে ইসলামি স্বভাবের উপর। আর সে তার বুদ্ধি-বিবেকের উপর পর্দা ফেলে স্বভাবপ্রকৃতির বিপরীত চলতে চায়। সুতরাং কাফির ব্যক্তি গভীর বিভ্রান্তিতে ডুবে আছে।
কুফর হচ্ছে-সর্বাপেক্ষা বড় মূর্খতা। এজন্য কাফির ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি বিভ্রান্তির পঙ্কে নিমজ্জিত। কুফর
হচ্ছে, তার জীবন ও স্রষ্টার প্রতি সবচেয়ে বড় যুলুম। কেননা প্রকৃতির সকল কিছুই আল্লাহর বিধান
মেনে নিচ্ছে, কিন্তু কাফির ব্যক্তি তা না মেনে নিজের জীবনের উপর যুলুম করছে।
কুফর হচ্ছে, মহান আল্লাহর সাথে চরম বিদ্রোহ, অকৃতজ্ঞতা ও নিমকহারামী। কেননা আল্লাহর দেওয়া
সবকিছু ভোগ ব্যবহার করে তাঁরই বিধান অমান্য ও অস্বীকার করা জঘন্য অপরাধ, নিকৃষ্টতম কাজ।
ক‚ফর একটি মারাত্মক, ধংসাত্মক ও গুরুতর অপরাধ এবং মহাপাপ। কাফির ব্যক্তি আল্লাহর অস্তিত্বকে
অস্বীকার করে এবং গোপন করে বলে সে রাজদ্রোহীর শামিল। সে আল্লাহর চরম অকৃতজ্ঞ ও নিকৃষ্টতম
বিদ্রোহী। সকল অনাচার, বিশৃঙ্খলা ও অন্যায়ের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে এ কুফর। সুতরাং কুফর একটি
ধংসাত্মক জঘন্যতম মহাপাপ।
কুফর যে মহাপাপ এটা দিবালোকের মতই ভাস্বর। আমাদেরকে কুফরী কাজ হতে সতর্কথাকতে হবে।
আর পৃথিবী হতে যাবতীয় কুফরী ও খোদাদ্রোহিতা নির্মূল করতে হবে। নির্ভেজাল তাওহীদ তথা
আল্লাহর সার্বভৌমত্বপ্রতিষ্ঠা করে পৃথিবীকে স্বর্গরাজ্যে পরিণত করার আপ্রাণ প্রয়াস চালাতে হবে। তা
হলেই মানব জন্ম সার্থক ও সুন্দর হবে ইহ ও পরকালে।
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউভাল-মন্দের মালিক মকরা, জ্যোতিষী বা গণভবিষ্যদ্বাণী ও গায়েবী বিশ্বাস করা, কারো সএমন বিশ্বাস রাখা যেগায়েবের খবর জানেনআল্লাহ ছাড়া কারো নপশু যবেহ করা কুফরী
 সঠিক উত্তরের পাশে টিক ( চিহ্ন দিন১. কুফর শব্দের অর্থ-
ক) গোপন করা;
খ) অকৃতজ্ঞ হওয়া;
গ) অস্বীকার ও অবিশ্বাস করা;
ঘ) সব উত্তরই সঠিক।
২. নবী করীম (স) কর্তৃক আনীত বিষয়াদির সবকিছু বা কোন একটি অস্বীকার করাকে বলেক) শিরক;
খ) কুফর;
গ) নিফাক;
ঘ) বিদ্আত।
৩. মুখে ও অন্তরে শরীয়ত অস্বীকার করাকে বলেক) কুফরে ইনকারী;
খ) কুফরে জুহদ;
গ) কুফরে ইনাদ;
ঘ) কুফরে নিফাক।
৪. আযানের ধনি সম্পর্কে কটুক্তি করলেক) ঈমান নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়;
খ) শিরক হয়;
গ) মুনাফিকির লক্ষণ;
ঘ) কুফরী।
৫. আল্লাহর বিধানকে ত্রæটিপূর্ণমনে করাক) ত্রæটিপূর্ণ কাজ;
খ) কুফরী।
গ) এতে ঈমানের ক্ষতি হয়;
ঘ) মাকরূহ;
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. কুফর শব্দের আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ লিখুন।
২. কুফর-এর ব্যাপক সংজ্ঞাটি লিখুন।
৩. কুফর কত প্রকার ও কী কী? পরিচয়সহ লিখুন।
৪. কুফর -এর পরিণতি দলীল-প্রমাণসহ লিখুন।
৫. কুফরী কাজ ও কথাবার্তাগুলো বর্ণনা করুন।
৬. কুফর-এর প্রকৃতি সম্পর্কেআলোচনা করুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. কুফর ও কাফির -এর পরিচয়, কুফর -এর প্রকারভেদ এবং কুফরী কাজ ও কথাবার্তাগুলো বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]