ফিক্হ কাকে বলে? ফিক্হ ও শরীআতের পার্থক্য নিরূপণ করুন এবং এর বিষয়বস্তু, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিস্তারিত লিখুন

ফিক্হ শাস্ত্র
মানব জাতিকে সৎপথ প্রদর্শনের জন্য মহান আল্লাহ যুগে যুগে পৃথিবীতে অগণিত নবী ও রাসূল প্রেরণ
করেছেন। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) হলেন সর্বশেষ নবী। আল্লাহ তাকে মানব জাতির জন্য একটি
পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন, আর তা হল ইসলাম। ইসলামে রয়েছে মানব জীবনের
ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক তথা সর্ব বিষয়ের সুষ্ঠু ও বাস্তব সমাধান। কুরআন,
হাদীস, অতঃপর ইজতিহাদের (কোন বিষয় নিয়ে গবেষণা) মাধ্যমে মহানবী (স) মানব জাতির জন্য
পূর্ণাঙ্গ একটি জীবন ব্যবস্থা রেখে গেছেন।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স)-এর ইন্তিকালের সময় সাহাবীদের সংখ্যা ছিল একলাখ ত্রিশ হাজারের
ঊর্ধ্বে। তাঁদের মধ্যে মাত্র একশত বিশ হতে একশত ত্রিশজন মুজতাহিদ (শরীআতের বিষয় গবেষক)
ছিলেন। সমস্যার উদ্ভব হলে তারা কুরআন-সুন্নাহ ও ইজতিহাদ দ্বারা মতোামতো প্রদান করতেন।
সাধারণ সাহাবীদের নিকট কোন মাসআলা পেশ হলে মুজতাহিদ সাহাবীদের নিকট তার জবাব
চাইতেন। তাঁরা তার সঠিক জবাব দিতেন।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স)-এর যুগে আরবের বাইরে বেশি দূর ইসলাম বিস্তার লাভ করেনি। এছাড়া
তাদের তৎকালীন জীবনও ছিল অত্যন্তসহজ সরল। তাদের প্রয়োজন ও সমস্যা ছিল সীমিতো, যার
সমাধানও ছিল সীমিতো। তাই তাদের সামাজিক জীবনের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সর্বযুগের ও সর্ব
সাধারণের বোধগম্য করে সম্পাদনা করার প্রয়োজনীয়তাও অনুভুত হয়নি। কিন্তু পরবর্তীতে সাহাবী ও
তাবিঈদের যুগে ইসলাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে মুসলমানগণ বিভিন্ন জাতি, স¤প্রদায় এবং
বিভিন্ন সভ্যতা ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হন। সে সময় মুসলিম সমাজে নতুন নতুন সমস্যার উদ্ভব
হয়। মুসলমানদের এ ক্রান্তিলগ্নে তাবিঈদের যুগে একদল সত্যাশ্রয়ী আলিম ও ফকীহ কুরআন-সুন্নাহর
আলোকে এমন একটি সর্বজনীন ইসলামী আইন শাস্ত্র সম্পাদনায় হাত দেন, যা স্থান-কাল-পাত্র ভেদে
সকলের জন্য প্রযোজ্য এবং সকল উদ্ভূত সমস্যার সমাধান প্রদানে সক্ষম। এর পূর্ণাঙ্গ রূপই হল ফিক্হ শাস্ত্র।
ইসলামী জীবন ব্যবস্থার অপর নামই হল ফিক্হ শাস্ত্র। ফিক্হ শাস্ত্রের অনুসরণ করলে ইসলামী
শরীয়াতের উপর পরিপূর্ণভাবে আমল করা সম্ভব হয় এবং মুসলিম সমাজ ইহ ও পরকারে মঙ্গল লাভ করতে পারে। আভিধানিক অর্থ
‘ফিক্হ’-এর আভিধানিক অর্থ-কিছু অবগত হওয়া, বুঝা, উপলব্ধি করা, অনুধাবন করা, সূ²দর্শিতা
“তারাقَال ُوا ْ یٰشُع َیْبُ مَا نَفْقَھُ كَثِیرا ً مِّمَّا تَق ُولُ -ছনলেবে তা‘আলা আল্লাহ নকেুরআদ। া্িযইত
বলল, হে শোয়ায়েব! তুমি যা বলছ তার অধিকাংশই আমরা অনুধাবন করতে পারছি না।” (সূরা হুদ :
৯১)
فقھ শব্দটি বাবে سمع হতে নেয়া হয়েছে। ইবনু সাইয়্যেদা বলেন : اذا فقھا لھ بینت ما عنى فقھ
فھمھ অর্থাৎ আমি তাকে যা বলেছি, তা সে বুঝেছে বা অনুধাবন করেছে। فقیة শব্দটি ইসমে ফায়েল
হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যার অর্থ হচ্ছে: ফিক্হ শাস্ত্র বিশারদ। বলা হয়ে থাকে: فقیھ رجل অর্থ-একজন
আলিম (ফকীহ) ব্যক্তি। কোন বিষয় সম্পর্কিত আলিম ব্যক্তিকেও ফকীহ বলা হয়। উল্লিখিত বর্ণনা দ্বারা
বোঝা যায়, ফিক্হ এর অর্থ হচ্ছে, কোন কিছুর ইলম (জ্ঞান) ও সূ²দর্শিতার সাথে তা অনুধাবন করা।
বিভিন্ন باب হতে ব্যবহৃত فقھ এর অর্থের পার্থক্য বর্ণনা করতে গিয়ে প্রখ্যাত ভাষাবিদ আল্লামা
খায়রুদ্দীন রামালী বলেন, فقھ শব্দটি বাবে سمع হতে হলে এর অর্থ হবে সাধারণভাবে কোন কিছুকে
উপলব্ধি ও আত্মস্থ করা। আর বাবে فتح হতে ব্যবহৃত হলে এর অর্থ হবে অন্যের তুলনায় স্বল্পতর
সময়ে অনুধাবন করা। আর বাবে كرم হতে ব্যবহৃত হলে এর অর্থ হবে ফিক্হ শাস্ত্রের পাÐিত্য অর্জন
করা। সুতরাং فقھ এর অর্থ হল সে অনুধাবন করল, সে অপরের অপেক্ষা পূর্বে উপলব্ধি করল এবং সে
ফিক্হ শাস্ত্রে পাÐিত্য অর্জন করল।
ফিক্হ-এর পারিভাষিক অর্থ
ফিক্হ-এর পারিভাষিক অর্থহল, ইসলামী আইন-কানুন ও শরীয়াতের সূ² জ্ঞান। রাসূল (সা) বলেন:
من یرد اللھ بھ خیرا یفقھھ فى الدین
“আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকে দীনের বিষয়ে সূ² জ্ঞান দান করেন।” (বুখারী ও মুসলিম)
ফিক্হ এর পরিভাষাগত অর্থ সম্পর্কে বিভিন্ন মণীষীর বিভিন্ন অভিমতো রয়েছে, যা নিম্নরূপ-
 আল্লামা সুয়ুতী (র)-এর মতে বিবেক-বুদ্ধি (প্রজ্ঞা) দ্বারা উদঘাটিত জ্ঞানকে শরীয়াতের পরিভাষায়
ফিক্হ বলে। সুতরাং ফিক্হ মূলত: কোন নতুন শাস্ত্র নয়। কুরআন ও সুন্নাহ এর সুগভীরে এর
শেকড় প্রোথিত রয়েছে। সত্যাগ্রহী আলিম ও গবেষকগণ খোদা প্রদত্ত স্বীয় বুদ্ধিমত্তা, বিচক্ষণতা ও
সু²দর্শিতার মাধ্যমে এক বিশেষ পদ্ধতিতে কুরআন ও হাদীস হতে মানব জীবনের সকল সমস্যার
সমাধানের জন্য যে সর্বাঙ্গীন ও সর্বজনীন কর্মনীতির উদ্ভাবন করেছেন তাই ইলমে ফিক্হ বা ফিক্হ শাস্ত্র। ‘ফিকহ্’-এর আভিধানিক অর্থ-কিছু অবগত হওয়া, বুঝা, উপলব্ধি করা, অনুধাবন করা, সূ²দর্শিতা।
 মিফতাহুস সায়াদার গ্রন্থকার ফিক্হ-এর পারিভাষিক সংজ্ঞা লিখতে গিয়ে বলেন:
ھو علم با حث عن الاحكام الشرعیة الفر عیة العملیة من حیث
استنبا طھا من الا دلة التفصیلیة-
অর্থাৎ ফিক্হ এমন একটি শাস্ত্র, যাতে বিস্তারিত দলীল প্রমাণ থেকে নির্গত শরীআতের কর্ম বিষয়ক
বিধানাবলি আলোচনা করা হয়।
الفقھ علم بالاحكام الشرعیة الفر عیة عن ادلتھا التفصیلیة লনবে কউ কেউ আেবার 
অর্থাৎ ফিক্হ এমন ইলম বা শাস্ত্র যাতে শরীয়াতের এমন বিধি বিধান আলোচিত হয় যা বিস্তারিত
দলীল-প্রমাণের সাহায্যে (কুরআন ও সুন্নাহ হতে) উৎঘাটন করা হয়েছে।
الفقھ مجمو عة الاحكام المشروعة فى الاسلام : তমে মরআেলি কান কোন আেবার
ইসলামের বিধি-বিধানগুলো সমষ্টিকে ফিক্হ বলা হয়।
উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত সংজ্ঞাগুলো বিভিন্ন ভঙ্গিতে বর্ণিত হলেও মূলত: এদের ভাব একই।
 মোটকথা, সত্যপন্থী মুজতাহিদগণ স্বীয় প্রজ্ঞা ও বুদ্ধির সাহায্যে আন্তরিক ও একনিষ্ঠ গবেষণার
মাধ্যমে মুসলিম মিল্লাতের জন্য যে জীবন যাপন প্রণালী প্রণয়ন করেছেন তার সমষ্টিই হল ইলমে
ফিক্হ বা ফিক্হ শাস্ত্র। আর এটিই ইসলামের আইনশাস্ত্র।
ইলমে ফিক্হ -এর বিষয়বস্তু
ইলমে ফিক্হ এর বিষয়বস্তু হল : التكلیف حیث من المكلفین افعال অর্থাৎ শরীআতের বিধি-বিধান
যার উপর প্রযোজ্য এমন বান্দার কার্যাবলি। কেননা ফিক্হ শাস্ত্রেবান্দার কার্যাবলির প্রাসঙ্গিক অবস্থার
আলোচনা হয়ে থাকে। আর বান্দার কাজ হল-১. ইবাদত, ২. মুআমালাত (লেনদেন), ৩. পারিবারিক,
সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কার্যাবলি ইত্যাদি। এগুলো আবার ১. ফরয, ২. ওয়াজিব, ৩. সুন্নাত, ৪. মুবাহ, ৫.
হালাল ও ৬. হারাম ইত্যাদি রূপে বিভক্ত।
সুতরাং বান্দার কাজের ফরয, ওয়াজিব, সুন্নাত, মুস্তাহাব, মুবাহ, হালাল, হারাম, মাকরূহ ইত্যাদির
আলোচনাই হল ইলমে ফিক্হ এর موضوع বা আলোচ্য বিষয়।
উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য
ইলমে ফিক্হ এর উদ্দেশ্য হল, আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং ইহ ও পারলৌকিক কল্যাণ অর্জন করা। আর লক্ষ্য
হল, আল্লাহ ও বান্দার অধিকারসমূহ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া এবং তদনুযায়ী কর্ম সম্পাদন করা এবং
অন্যদেরকে ঐ অধিকারসমূহ সম্পর্কে জ্ঞাত করা। আর তদনুযায়ী আমল করার জন্য তাদেরকে
উৎসাহিতো ও উদ্বুদ্ধ করা। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এতেই নিহিতো রয়েছে দুনিয়া ও আখিরাতের
অশেষ কল্যাণ।
উল্লেখ্য যে, ইলমে ফিক্হকে ইলমে আহকাম, ইলমে ফাতওয়া ও ইলমে আখিরাতও বলে।
ফিক্হ ও শরীআতের মধ্যকার পার্থক্য
কেউ কেউ অজ্ঞতা বশত শরীআত ও ফিক্হকে একই বিষয় ধারণা করেন। প্রকৃত পক্ষে এ দু’য়ের মধ্যে
যে পার্থক্য রয়েছে, তা নিম্নরূপ :
শরীআত বলতে বুঝায়, কুরআনের নুসুস (দলীল), যা ওহীর মাধ্যমে রসুল (স) পেয়েছেন।
অনুরূপভাবে শরীআত বলতে সুন্নাহ তথা রসুলের (স) বাণী ও কার্যকলাপকেও বুঝায়। কারণ সুন্নাহ
হল, কুরআনের ব্যাখ্যা এবং কুরআনের নির্দেশাবলি কর্মে প্রতিফলন ঘটান। কেননা রাসূল (স)-এর
হাদীস ও তাঁর ক্রিয়াকর্ম প্রকৃতপক্ষে তাঁর জীবনে কুরআনী জিন্দেগীর প্রতিফলন। আল্লাহ বলেন:
وَ مَا یَنطِقُ عَنِ ٱلْھَوَ ىٰ .إ ِنْ ھُوَ إ ِلا َّ وَ حْيٌ یُوحَىٰ

“এবং সে মনগড়া কথা বলে না। এতো ওহী, যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়।” (সূরা আন-নাজম:৩-৪)
সত্যপন্থী মুজতাহিদগণ স্বীয় প্রজ্ঞা ও বুদ্ধির সাহায্যে আন্তরিক ও একনিষ্ঠ গবেষণার মাধ্যমে মুসলিম মিল্লাতের জন্য যে জীবন যাপন প্রণালী প্রণয়ন করেছেন তার সমষ্টিই হল ইলমে ফিকহ্ বা ফিকহ্ শাস্ত্র। আর এটিই ইসলামের আইনশাস্ত্র।
আর ফিক্হ-এর অর্থ-হচ্ছে, আলিমগণ শরীআতের উদ্ধৃতি হতে যা উপলব্ধি করেন তথা কুরআন ও
হাদীসর উদ্ধৃতি’র আলোকে যা গবেষণা করেন এবং ঐ উদ্ধৃতির উপর ভিত্তি করে তাদের গবেষণার
নীতি নির্ধারণ করেন।
সুতরাং শরীআত ও ফিক্হ এর মধ্যকার পার্থক্য প্রতীয়মান হল। শরীআত বলতে ইসলামী আকীদাকে
বুঝায়, যার সম্পূর্ণটাই সঠিক এবং যাতে রদবদল নেই। আর ফিক্হ হল ফকীহগণের গবেষণা। যার
মাধ্যমে তাঁরা শরীআত অনুধাবন করেন এবং শরীআতের উদ্ধৃতির মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন। অতএব
ফিক্হ হল, ফকীহর অনুধাবন ও তাঁদের অভিমতো। ফকীহর ধারণা শুদ্ধও হতে পারে আবার ভুলও
হতে পারে। আবার ফকীহগণের বুঝ পরস্পর বিরোধীও হতে পারে। পক্ষান্তরে শরীআতের উদ্ধৃতি সবই সঠিক ও শুদ্ধ। শরীআতের উদ্ধৃতি অকাট্য আর ফিক্হ হল জন্নী বা ধারণা নির্ভর।
শরীআত বলতে ইসলামী আকীদাকে বুঝায়, যার সম্পূর্ণটাই সঠিক আর ফিকহ্ হল ফকীহগণের গবেষণা এবং অনুধাবন ও অভিমত। ফকীহর ধারণা শুদ্ধও হতে পারে আবার ভুলও হতে পারে।
 সঠিক উত্তরের পাশে টিক ( চিহ্ন দিন১. ফিক্হ মানে হচ্ছেক. কুরআনের জ্ঞান;
খ. হাদীসের জ্ঞান;
গ. কিতাবের জ্ঞান;
ঘ. শরীআতের সূক্ষè জ্ঞান।
২. বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা উদঘাটিত জ্ঞানকে ফিক্হ বলে, এ মতোক. ইমাম আবু হানীফার;
খ. আল্লামা সুয়ূতীর;
গ. ইমাম শাফিঈর;
ঘ. ইমাম মালিকের।
৩. ফিক্হ শাস্ত্রের উদ্দেশ্য হলক. নবীর সন্তুষ্টি অর্জন;
খ. জাগতিক শান্তি;
গ. কবরের শান্তিঅর্জন;
ঘ. আল্লাহর সন্তুষ্টি ও ইহ-পারলৌকিক কল্যাণ অর্জন।
৪. শরীআত বলতে বুঝায়ক. কুরআন ও হাদীসের বাণী;
খ. রাসূলের আমল;
গ. কুরআন ও হাদীস অনুধাবন;
ঘ. দীনের বাহ্যিক আমল।
৫. ফিক্হ হলক. মানুষের আমল;
খ. ফকীহ এর অনুধাবন ও তার মতো;
গ. কুরআনের বাণী;
ঘ. হাদীসের বাণী।
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. ফিক্হ -এর আভিধানিক ও পারিভাষিক অর্থ লিখুন।
২. ফিক্হ শাস্ত্রের বিষয়বস্তু আলোচনা করুন।
৩. ফিক্হ শাস্ত্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য লিখুন।
৪. ফিক্হ ও শরীআতের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. ফিক্হ কাকে বলে? ফিক্হ ও শরীআতের পার্থক্য নিরূপণ করুন এবং এর বিষয়বস্তু, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিস্তারিত লিখুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]