ফিক্হ শাস্ত্রের উৎস কয়টি ও কী কী? বিস্তারিত আলোচনা করুন।

ইসলামী আইনের উৎস
শরীআতের বিভিন্ন বিধান রচনার ক্ষেত্রে সে সব ভিত্তির উপর নির্ভর করা হয় এবং যেগুলোর আলোকে
বিধান প্রণয়ন করা হয় সেগুলোকে ইসলামী আইন বা ফিক্হ-এর মূল উৎস বলে। ইসলামী আইনের মূল
উৎস মোট চারটি১. আল্লাহর কিতাব বা আল-কুরআন
২. রাসূলের সুন্নাহ বা আল-হাদীস
৩. ইজমা বা গবেষকদের ঐকমত্যো ভিত্তিক অভিমতো
৪. কিয়াস।
কিতাবুল্লাহ বা আল-কুরআন
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন ইসলামী শরীআতের প্রথম উৎস, যা মহান আল্লাহ তাঁর নবী মুহাম্মদ (স)-এর
উপর অবতীর্ণ করেছেন। রাসূলের (স) নবুওয়াত প্রাপ্তির পর থেকে সুদীর্ঘ ২৩ বছর যাবৎ উদ্ভূত
পরিস্থিতির সমাধান ও সময়ের চাহিদানুপাতে খÐ খÐ ভাবে কুরআন অবতীর্ণ হয়। তৎকালে মানুষের
ধর্মীয় বিশ্বাস ও নৈতিক চরিত্রের চরম অবক্ষয় নেমে এসেছিল। তাই কুরআন অবতরণের সূচনা লগ্নে
আকীদা-বিশ্বাস, উপদেশ এবং চরিত্র সংশোধন সংক্রান্তসূরাগুলো অবতীর্ণ হয়। পরবর্তী পর্যায় বিভিন্ন
সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে আহকাম বা বিধানাবলি সম্বলিত সূরাগুলো অবতীর্ণ হয়। কুরআনের
আয়াতগুলো কখনো সাধারণভাবে অবতীর্ণ হয়। আবার কখনো বিশেষ কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে
অবতীর্ণ হয়। রাসূল (স) কুরআনের আহকাম বা বিধানাবলি অনুযায়ী আমল করতেন, সাহাবাগণকে
আমল করার নির্দেশ দিতেন এবং তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিতেন। আবার কুরআনের আলোকে মানুষের
বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরও প্রদান করতেন। তাদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিতেন।
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। এর মধ্যে মানব জীবনের ইহ-পরকালের সব কিছুর
বিবরণ রয়েছে। আল্লাহ বলেন-
وَ نَزَّ لْنَا عَل َیْكَ ٱلْكِتَابَ تِبْیَانا ً ل ِّكُلِّ شَيْءٍ
“আমি তোমার উপর কিতাব অবতীর্ণ করেছি, যার মধ্যে সব কিছুর বর্ণনা রয়েছে।” (সূরা আন্-নাহল :
৮৯) অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন:
مَّا فَرَّ طْنَا فِى ٱلكِتَابِ مِن شَيْ ءٍ
“আমি কুরআনের মধ্যে কিছুই ছেড়ে দেইনি।” (সূরা আল-আনআম : ৩৮)
অতএব মহাগ্রন্থ আল-কুরআন সর্বযুগ ও সর্বস্তরের মানুষের জন্য হিদায়াত স্বরূপ। কুরআনকে যে
অস্বীকার করবে সে কাফির হয়ে যাবে। কুরআনের সকল আয়াত কাতয়ী সমপর্যায়ের। কিন্তু একই শব্দের শরীআতের বিভিন্ন বিধান রচনার ক্ষেত্রে সে সব
ভিত্তির উপর নির্ভর করা হয় এবং যেগুলোর
আলোকে বিধান প্রণয়ন করা হয় সেগুলোকে ইসলামী আইন বা
ফিকহ্-এর মূল উৎস বলে। ইসলামী আইনের
মূল উৎস মোট চারটি। আল-কুরআন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। এর
মধ্যে মানব জীবনের ইহপরকালের সব কিছুর বিবরণ রয়েছে। আল-কুরআন সর্বযুগ ও
সর্বস্তরের মানুষের জন্য হিদায়াত স্বরূপ।
যদি একাধিক অর্থ থাকে তখন তা অর্থের দিক থেকে পূর্বের মতো অকাট্য হবে না। তাতে ফকীহ ও
মুজতাহিদগণের গবেষণা করার অবকাশ রয়েছে। এটা সর্বজনবিদিত যে, মহানবী (স) কুরআন সম্পর্কে
সর্বাপেক্ষা বেশি জ্ঞানী ছিলেন। এরপর তাঁর সাহাবীবৃন্দ, যারা তাঁর থেকে কুরআনের তাফসীর এবং এর
আয়াতসমূহ হতে আহকাম বা বিধানবলি উদঘাটনে যোগ্যতা অর্জন করেছেন।
কুরআনের আহকাম (বিধানাবলি) সম্পর্কিত আয়াত রয়েছে সর্বমোট পাঁচশত। অবশিষ্ট আয়াতগুলোতে
সৎ উপদেশাবলি, ইতিহাস, বেহেশতের নিয়ামতো ও দোযখের আযাব ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে। তবে
সেগুলোতেও পরোক্ষভাবে ইসলামী আইন-কানুনের ইঙ্গিত রয়েছে। কুরআনের বিধি-বিধানগুলোকে
দু’ভাগে ভাগ করা যায়।
আল্লাহর সাথে সংশ্লিষ্ট বিধান। এটি আবার দুই প্রকার
ক. এমন বিধান যা বান্দা ও তার প্রভুর মধ্যে সীমাবদ্ধ। যেমন : নামায, রোজা, হজ্জ্ব ইত্যাদি বিষয়ক
নির্দিষ্ট ইবাদত।
খ. এমন বিধান যা বান্দা ও তাঁর প্রভুর সাথে সংশ্লিষ্ট হলেও অন্য দিক থেকে তা বান্দার সাথেও জড়িত
রয়েছে। যেমন : যাকাত, সাদকাহ, জিহাদ ইত্যাদি।
বান্দার সাথে সংশ্লিষ্ট বিধান। এটি আবার তিন প্রকার
ক. পারিবারিক বিধান, যেমন : বিবাহ, তালাক, উত্তরাধিকার আইন ইত্যাদি।
খ. সামাজিক বিধান, যেমন : ক্রয়-বিক্রয়, ইজারা, হিবা (দান), শোফা ইত্যাদি।
গ. প্রশাসনিক বিধান, যেমন : দÐবিধি, রাষ্ট্রনীতি, রাষ্ট্রসংক্রান্তবিধান ইত্যাদি।
রাসূলের সুন্নাহ বা আল-হাদীস
সুন্নাহ তথা রাসূলের (স) হাদীস ফিক্হ শাস্ত্রের দ্বিতীয় উৎস। কুরআনের আয়াত ক্ষেত্র বিশেষে
সংক্ষিপ্তভাবে অবতীর্ণ হয়েছে। কিন্তু ঐ আয়াত হতে শরীআতের আহকাম ইত্যাদি হাদীসের ব্যাখ্যার
আলোকেই প্রণয়ন করা হয়েছে। মহান আল্লাহ মানুষের উপর রাসূলের অনুসরণ আবশ্যক করেছেন।
ইরশাদ হচ্ছে-
وَ مَآ آتَاكُمُ ٱلرَّ سُولُ فَخُذ ُوهُ وَ مَا نَھَاكُمْ عَنْھُ فَٱنتَھُوا ْ
“রাসূল তোমাদের যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা হতে নিষেধ করে তা থেকে বিরত থাক।”
(সূরা আল-হাশর : ৭)
রাসূলের হাদীস দ্বারা কখনো এমন আহকাম প্রণীত হয়েছে যার প্রকাশ্য ইঙ্গিত কুরআনে পাওয়া যায় না।
যদিও কুরআন সকল বিষয়ের মূল উৎস। অতএব সুন্নাহ হল ইসলামী শরীআত ও ফিক্হ শাস্ত্রের দ্বিতীয়
উৎস। মহান আল্লাহ বলেন:
فإ ِن تَنَازَ عْتُمْ فِى شَيْ ءٍ فَرُ دُّوهُ إ ِل َى ٱلل َّھِ وَ ٱلرَّ سُولِ إ ِن كُنْتُمْ تُؤْ مِنُونَ ب ِٱلل َّھِ
وَ ٱلْیَوْ مِ ٱلآخِ رِ
“কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতোভেদ ঘটলে তা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসূলের নিকট, যদি
তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর।” (সূরা আন-নিসা : ৫৯)
আর আয়াতের ভাবার্থ এই যে, কুরআন যেমনভাবে ইসলামী শরীআতের মূল উৎস, অনুরূপভাবে
হাদীসও শরীয়াতের দ্বিতীয় মূল উৎস।
ইজমা (ঐকমত্যো)
কুরআন ও সুন্নাহর পর ইজমা হল ফিক্হ শাস্ত্রের তৃতীয় উৎস। ইজমার অর্থ হচ্ছে রাসূলের (স)
ইন্তিকালের পর শরীআতের কোন বিধানের উপর উম্মতে মুহাম্মদী মুজতাহিদগণের (গবেষক) ঐক্যমতো
পোষণ করা। চাই এই ঐকমত্যো সাহাবীদের যুগে হোক অথবা পরবর্তী যুগে হোক। রাসূলের
ইন্তিকালের পর মুসলমানদের সম্মুখে বহু ধরনের সমস্যার উদ্ভব হয়, যে সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহতে
প্রকাশ্য কোন দলীল পাওয়া যায় নি। বাধ্য হয়ে মুজতাহিদগণ পরস্পর পরামর্শ করে ঐ সব সমস্যার
কুরআনের আহকাম (বিধানাবলি) সম্পর্কিত আয়াত রয়েছে সর্বমোট
পাঁচশত। অবশিষ্ট আয়াতগুলোতে সৎ
উপদেশাবলি, ইতিহাস, বেহেশতের নিয়ামত ও
দোযখের আযাব ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে।
সমাধানের ব্যাপারে সিদ্ধান্তেউপনীত হন। ইজমা (ঐকমত্যো) ইসলামী শরীআতের উৎস হওয়া সম্পর্কে
কুরআনে এরশাদ হচ্ছে :
وَ مَن یُشَاقِقِ ٱلرَّ سُولَ مِن بَعْدِ مَا تَبَیَّنَ ل َھُ ٱلْھُدَىٰ وَ یَتَّب ِعْ غَیْرَ سَب ِیلِ
ٱلْمُؤْ مِنِینَ نُوَ ل ِّھِ مَا تَوَ ل َّىٰ وَ نُصْلِھِ جَھَنَّمَ وَ سَآءَتْ مَصِ یرا ً
“কারো নিকট সৎপথ প্রকাশিত হওয়ার পর সে যদি রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মুমিনদের পথ
ব্যতীত অন্যপথ অনুসরণ করে, তবে যে দিকে সে ফিরে যায় সেদিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং
জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব। আর তা কত মন্দ আবাস!” (সূরা আন-নিসা : ১১৫)
এখানে মুমিনদের রাস্তা দ্বারা ইজমাকে বুঝানো হয়েছে।
ইজমা ইসলামী শরীয়াতের দলীল হওয়া সম্পর্কে রাসূলের (স) বাণী :
لا تجتمع أمتى على الضلا لة .
“আমার উম্মত গোমরাহী বা পথভ্রষ্টতার উপর ঐকমত্যো পোষণ করবে না।”
উল্লেখ্য, অত্র হাদীসে উম্মত এর দ্বারা উম্মতের আলিম স¤প্রদায়কে বুঝানো হয়েছে।
কিয়াস
কিয়াস হল ফিক্হ শাস্ত্রের চতুর্থ উৎস। কোন বিষয়ের বিধানের ব্যাপারে কুরআনের আয়াত বা সহীহ
হাদীস না পাওয়া গেলে এমনকি ঐ বিষয়ের বিধানের উপর ইজমা (ঐকমত্যো) সংঘটিত না হলে তখন
ঐ সমস্যার সমাধানের জন্য কিয়াস ও ইজতিহাদ আবশ্যক হয়ে পড়ে। কিয়াস এর গ্রহণযোগ্যতা ও
বৈধতা সম্পর্কে কুরআন সুন্নাহ ও সাহাবীগণের উক্তি ও আমল হতে দলীল নিম্নে প্রদত্ত হল :
১. আল্লাহর বাণী
فَٱعْتَب ِرُ وا ْ یٰأ ُوْ لِى ٱلأ َبْصَارِ
“হে জ্ঞানীগণ! তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।” (সূরা আল-হাশর : ২)
অত্র আয়াতে একদল লোকের (ইয়াহূদীদের ) যে কঠিন শাস্তিভোগ করতে হয়েছে, তা থেকে
আমাদেরকে উপদেশ ও শিক্ষা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। অর্থাৎ আমরা যদি তাদের মতো গর্হিত
কাজ করি তবে তাদের মতো আমাদেরও শাস্তিভোগ করতে হবে। এখানে পূর্বের ঘটনার উপর
ভিত্তি করে মতোামতো দেওয়া হয়েছে।
২. আল-হাদীস : হযরত মুয়ায (রা)-কে রাসূল (স) যখন ইয়ামানে কাযী বা বিচারক করে পাঠালেন,
তখন তাকে বললেন, তুমি কিসের দ্বারা ফাতওয়া দিবে বা ফয়সালা করবে? তদুত্তরে তিনি
বললেন, কুরআন দ্বারা ফয়সালা করব। রাসূল (স) বললেন, যদি কুরআনে না পাও তবে কি
করবে? তদুত্তরে তিনি বললেন, হাদীস দ্বারা ফয়সালা করব। রাসূল (স) বললেন, হাদীসে
সামাধান না পেলে কি করবে? উত্তরে তিনি বললেন, আমার নিজস্ব কিয়াস ও যুক্তি দ্বারা ফয়সালা
দেব। রাসূল (স) তখন খুশী হয়ে বললেন :
الحمد للھ الذى وفق رسول اللھ بما یر ضى بھ رسول اللھ
“মহান আল্লাহর সমস্তপ্রশংসা, যিনি তাঁর রাসূলের দূতকে এমন যোগ্যতা দিয়েছেন, যাতে তাঁর
রাসূল খুশী হন।”
৩. সাহাবীগণের উক্তি ও আমল হতে কিয়াস-এর বৈধতার দলীল : মুসলমানগণ রাসূলের (স)
ইন্তিকালের পূর্বে আবু বকরের (রা) নামাযের ইমামতোীর উপর কিয়াস করে তাঁকে রাসূলের (স)
প্রতিনিধি হিসেবে উত্তম ব্যক্তি মনে করে ছিলেন। অনুরূপভাবে আবু বকর (রা) নামায
তরককারীদের উপর কিয়াস করে যাকাতদানে অসম্মতি জ্ঞাপনকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
অর্থাৎ আবু বকর (রা) যাকাতকে নামাযের সাথে তুলনা করেছিলেন। সুতরাং নামায অস্বীকার
করলে মানুষ যেভাবে কাফির হবে, অনুরূপভাবে যাকাতদানে অস্বীকার করলেও কাফির হবে। আবু
কোন বিষয়ের বিধানের ব্যাপারে কুরআনের আয়াত বা সহীহ হাদীস
না পাওয়া গেলে এমনকি ঐ বিষয়ের বিধানের উপর
ইজমা (ঐকমত্য) সংঘটিত না হলে তখন ঐ সমস্যার সমাধানের
জন্য কিয়াস ও ইজতিহাদ আবশ্যক হয়ে পড়ে।
বকরের (রা) এ কিয়াস সাহাবীগণ মেনে নিয়েছিলেন এবং তাঁরা যাকাতদানে অসম্মতি
জ্ঞাপনকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
 সঠিক উত্তরের পাশে টিক ( চিহ্ন দিন১. কুরআন কীভাবে অবতীর্ণ হয়?
ক. সম্পূর্ণ কুরআন এক সঙ্গেই অবতীর্ণ হয়:
খ. ১৩ বছর যাবৎ খÐ খÐ আকারে অবতীর্ণ হয়;
গ. ৩০ খন্ডে অবতীর্ণহয়;
ঘ. ২৩ বছর যাবৎ চাহিদা অনুযায়ী খÐ খÐ আকারে অবতীর্ণ হয়।
২. কুরআনে বিধান সম্পর্কিত আয়াতের সংখ্যা
ক. প্রায় পাঁচশত; খ. পাঁচশত;
গ. অনির্দিষ্ট সংখ্যক; ঘ. পাঁচ হাজার।
৩. ফিক্হ শাস্ত্রের মুল উৎস হচ্ছেক. কুরআন, হাদীস, দেশের সংবিধান ও কিয়াস;
খ. কুরআন, সুন্নাহ, ঐকমত্যো;
গ. কিতাব, সুন্নাহ, জনসাধারণের ঐকমত্যো ও কিয়াস;
ঘ. কিতাবুল্লাহ, হাদীস, ইজমা ও কিয়াস।
৪. ইজমা বলতে বুঝায়ক. সাধারণ জনগণের ঐকমত্যো; খ. উম্মতের ঐকমত্যো;
গ. কুরআন-হাদীসের উপর ঐকমত্যো; ঘ. বিজ্ঞানীদের ঐকমত্যো।
৫. কুরআনের বিধিবিধানগুলোক. দুইভাগে বিভাক্ত; খ. তিন ভাগে বিভক্ত;
গ. পাঁচ ভাগে বিভক্ত; ঘ. দশ ভাগে বিভক্ত।
৬. রাসূলের অনুসরণ করা আবশ্যক কেন?
ক. আল্লাহর নির্দেশ পালনার্থে; খ. উম্মতের ঐকমত্যের কারণে;
গ. কিয়াসের দাবি অনুসারে; ঘ. রাসূলের নির্দেশক্রমে।
সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন
১. ফিক্হ শাস্ত্রের মূল উৎস হিসেবে কুরআনের গুরুত্ব আলোচনা করুন।
২. ফিক্হ শাস্ত্রের দ্বিতীয় মূল উৎস হিসেবে সুন্নাহ-এর গুরুত্ব বর্ণনা করুন।
৩. ফিক্হ শাস্ত্রের তৃতীয় মূল উৎস ইজমা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
৪. কিয়াস কী? ইসলামী শরীআতের চতুর্থ মূল উৎস হিসেবে কিয়াস সম্পর্কে নিখুন।
৫. কুরআনের বিধানগুলো কয়ভাগে বিভক্ত? বর্ণনা করুন।
বিশদ উত্তর-প্রশ্ন
১. ফিক্হ শাস্ত্রের উৎস কয়টি ও কী কী? বিস্তারিত আলোচনা করুন।
এসএসএইচএল বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]