বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করুন।

অস্তিত্বমূলক তাৎপর্যের অর্থ
একটি বচন কোন বিশেষ শ্রেণীর বস্তু বা বিষয়ের অস্তিত্ব স¤পর্কে কিছু নির্দেশ করলে বলা হয় ঐ বচনের
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে। যেমন ‘আমার টেবিলে বই আছে’ এই ধরনের বাক্যের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য
আছে। অথচ ‘পক্ষীরাজ ঘোড়া নেই’ এই ধরনের বাক্যের কোন অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য নেই। ‘পক্ষীরাজ
ঘোড়া’ নামক প্রাণীর কোন বাস্তব অস্তিত্বনেই।
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্যের সংজ্ঞা
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য বলতে আমরা বচনের সেই সম্ভাবনাকে বুঝবো যার উদ্দেশ্য পদে যেসব ব্যক্তি বা
বস্তুর কথা বলা হয়েছে তাদের মধ্যে অন্ততঃপক্ষে একটি ব্যক্তি বা বস্তুর প্রকৃত অস্তিত্ব থাকে।
অস্তিত্বমূলক বচন সব সময় কোন শ্রেণীর ব্যক্তি বা বস্তুর অস্তিত্বনির্দেশ করে। একটি বচনের উদ্দেশ্য পদ
যে শ্রেণীকে বোঝাচেছ সেই শ্রেণী যদি সদস্যহীন হয় অর্থাৎ সেই শ্রেণীর অন্তর্গত কোন ব্যক্তি বা বস্তুর
অস্তিত্বনা থাকে তাহলে সেই শ্রেণীকে বলা হয় শূন্যগর্ভ বা শূন্য। অ, ঊ, ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক
তাৎপর্যের বিষয়টি: আধুনিক যুদ্ধিবিদ কপি অনুসরণে নিæে আলোচিত হলো।
অ, ঊ, ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য
ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে অ ও ঊ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য নেই। প্রচলিত
যুক্তিবিদ্যায় অ, ঊ, ও ও ঙ বচনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে সামান্য বা সার্বিক বচনে
কোন ব্যক্তি বা বস্তুর অস্তিত্বনির্দেশিত হয় না বরং ব্যক্তি বা বস্তুর অনস্তিত্বই বুঝায়। অপরদিকে বিশেষ
বচন কোন কিছুর অস্তিত্বঅস্বীকার করে না বরং বিশেষ বচন স্বীকার করে যে তার উদ্দেশ্য পদ নির্দেশিত
শ্রেণী শূন্যগর্ভ নয় অর্থাৎ তার অন্তর্গত ব্যক্তি বা বস্তুর অস্তিত্ব আছে। সহজকথায় ও ও ঙ বচন
অস্তিত্বমূলক আর অ ও ঊ বচন অস্তিত্বমূলক নয়।
‘কোন কোন’ কথার অর্থ অন্তত একটি
‘কোন কোন কৃষক হয় ধনী’ এটি একটি বিশেষ সদর্থক অর্থাৎ ও বচন। এই বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য
আছে। যুক্তিবিদ্যায় ‘কোন কোন’ কথাটির অর্থ ‘অন্তত একজন’, ‘কমপক্ষে একজন’। তাহলে বচনটির
অর্থ হল ‘অন্তত একজন ব্যক্তি আছে যে কৃষক এবং যে ধনী’। সুতরাং যেহেতু এখানে উদ্দেশ্য পদে
কৃষক শ্রেণীর অন্তত একজন ব্যক্তির অস্তিত্বআছে একথা বলা হয়েছে সেহেতু ও বচন অস্তিত্বমূলক।
আবার ‘কোন কোন কৃষক নয় ধনী’ এটি বিশেষ নঞর্থক অর্থাৎ ঙ বচন। এখানেও যা বলা হচেছ তা
হল ‘অন্তত একজন ব্যক্তি আছে যে কৃষক এবং যে ধনী নয়’। এখানেও বচনটির উদ্দেশ্য পদ ‘কৃষক’
শ্রেণী যে শূন্যগর্ভ নয় তা বলা হয়েছে বলে ঙ বচনও অস্তিত্বমূলক।
তাহলে আমরা বলতে পারি ও ও ঙ বচন অস্তিত্বমূলক। এদের উদ্দেশ্য পদ দ্বারা যে শ্রেণীকে নির্দেশ
করা হয় সে শ্রেণী ফাঁকা নয় সেই শ্রেণীর অন্তর্গত অন্তত একজন সদস্য বর্তমান।
ও ও ঙ বচনের দৃষ্টান্ত
ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে তার ব্যতিক্রমের দৃষ্টান্তহিসেবে আমরা
নিæোক্ত বচনের উল্লেখ করতে পারি ‘কতিপয় ভ‚ত হয় সেক্সপীয়ারের নাটকের চরিত্র’ কিংবা ‘কতিপয়
বেঙ্গমা-বেঙ্গমী পাখি যারা মানুষের মত কথা বলে হয় রূপকথার চরিত্র’।
আমরা জানি ভ‚তের অস্তিত্বনেই, মানুষের মতো কথা বলতে পারে এমন পাখিও নেই। তা সত্তে¡ও যে
বিশেষ প্রসঙ্গে এসব বচনের উল্লেখ হয়েছে সেই বিশেষ প্রসঙ্গে এসব বচন সত্য। অর্থাৎ সেক্সপীয়ারের
নাটকের প্রসঙ্গে ভ‚তের এবং রূপকথার প্রসঙ্গে বেঙ্গমা-বেঙ্গমী পাখির অস্তিত্ব রয়েছে। কিন্তু এ প্রসঙ্গের
বাইরে এদের কোন বাস্তব অস্তিত্ব নেই। কাজেই এগুলো কোন ব্যতিক্রম নয়। সুতরাং আমরা বলতে
পারি ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে।
অ বচন শূন্যগর্ভ
‘সকল কৃষক হয় ধনী’ এই অ বচন একথা বলে না যে বাস্তবে এমন ব্যক্তি আছে, যে কৃষক। বচনটির
প্রকৃত তাৎপর্য হল ‘যদি কোন ব্যক্তি কৃষক হয় তাহলে সে নিশ্চয় ধনী’। আমরা অবশ্য মনে করি ধনী
কৃষক আছে, কিন্তু ধনী কৃষক থাকা না থাকার ওপর বচনটির সত্যতা কিংবা মিথ্যাত্ব নির্ভর করছে না।
আমরা শুধু বলতে চাচিছ যদি কোন কৃষক থাকে তাহলে সে নিশ্চয় ধনী। সব সার্বিক বচনই প্রাকল্পিক
বচন। এখানে কৃষকের অস্তিত্বঘোষণা করা হচেছ না কিংবা ধনীর অস্তিত্বের কথাও বলা হচেছ না। শুধু
বলা হচেছ যে কৃষক হলে ধনী হবে। কাজেই বচনটির প্রকৃত অর্থ হল ‘কৃষক অথচ ধনী নয় এমন কোন
ব্যক্তি নেই। এখানে ধনী নয় এমন কৃষকের অনস্তিত্ব ঘোষণা করা হচেছ বলে অ বচনের কোন
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য নেই।
ঊ বচন শূন্যগর্ভ
তেমনি ‘কোন মানুষ নয় অমর’ এই ঊ বচনের প্রকৃত অর্থ হল এমন কেউ নেই যে মানুষ অথচ অমর।
অর্থাৎ অমর মানুষ শ্রেণীর অন্তর্গত কোন সদস্য নেই। তার মানে অমর মানুষের শ্রেণীটি শূন্যগর্ভ।
কাজেই সামান্য নঞর্থক বা ঊ বচনেরও কোন অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য নেই।
অ্যারিস্টোটলীয় যুক্তিবিদ্যায় চারটি বচনেরই অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে
অ্যারিস্টোটলীয় যুক্তিবিদ্যায় অ, ঊ, ও ও ঙ এই চারটি বচনেরই অস্তিত্বমূলক প্রাক-কল্পনা করে নেয়া
হয়। ধরে নেয়া হয় যে ঐ বচনগুলোর উদ্দেশ্য পদ দ্বারা নির্দেশিত শ্রেণীগুলো শূন্যগর্ভ নয় অর্থাৎ এদের
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে। প্রাচীন যুক্তিবিজ্ঞানীদের মতে সামান্য বচনের পদ-নির্দেশিত শ্রেণী বা
জাতিতে ব্যক্তির অস্তিত্বআগে থেকে স্বীকার করে না নিলে সামান্য বচন থেকে কোন বিশেষ বচনকে
বৈধভাবে অনুমান করা যায় না। সেজন্য সাবেকী যুক্তিবিদ্যায় যখন ‘সকল মানুষ হয় মরণশীল’ অথবা
‘সকল বক হয় সাদা’ ইত্যাদি বচন ব্যবহার করা হয় তখন একথাও ধরে নেয়া হয় মানুষ আছে, বক
আছে। এখন যদি আমরা ঢালাওভাবে স্বীকার করে নেই যে আদর্শ আকারের নিরপেক্ষ বচনের পদগুলি
এবং তাদের পরিপূরক পদগুলি যেসব শ্রেণীকে নির্দেশ করছে সেই শ্রেণীগুলির সদস্য আছে তাহলে
অবশ্য বলা যায় যে শুধু বিশেষ বচনই নয়, সামান্য বচনেরও অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে। আধুনিক
যুক্তিবিজ্ঞানীরা এরকম ঢালাও অস্তিত্বমূলক প্রাককল্পনা করতে অস্বীকার করেন।
প্রচলিত বিরোধ-চতুষ্কোণ এবং অ ও ঊ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য
প্রচলিত বিরোধ-চতুষ্কোণ অনুসারে অ ও ঊ বচনেরও অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে। কারণ অসম
বিরোধিতার সম্বন্ধ অনুসারে অ বচনের সত্যতা থেকে ও বচনের সত্যতা নিঃসৃত হয়। সুতরাং ও বচনের
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য থাকলে অ বচনেরও অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য থাকবে। আবার অসম বিরোধিতার সম্বন্ধ
অনুযায়ী ঊ বচনের সত্যতা থেকে ঙ বচনের সত্যতা নিঃসৃত হয়। ফলে ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য
থাকলে ঊ বচনেরও অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য থাকবে।
কিন্তু একটি অ বচন এবং তার সাথে বিরোধিতাযুক্ত একই উদ্দেশ্য ও বিধেয় বিশিষ্ট ঙ বচন উভয়ের
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য থাকলে উভয়ই মিথ্যা হয়ে যেতে পারে। যেমন ‘সকল সুন্দরবনের বানর হয় সাদা’
(অ) এবং ‘কোন কোন সুন্দরবনের বানর নয় সাদা’ (ঙ)। এ দু’টি বচনই সুন্দরবনের বানরের অস্তিত্ব
ঘোষণা করে, ফলে দু’টি বচনই মিথ্যা হয়ে যাবে যদি সুন্দরবনে বানরের অস্তিত্বনা থাকে। অ এবং
তার অনুরূপ ঙ বচন দুই-ই একসঙ্গে মিথ্যা হলে তারা বিরুদ্ধ বচন নয়, কেননা দু’টি বিরুদ্ধ বচন
একসঙ্গে যেমন সত্য হতে পারে না তেমনি একসঙ্গে মিথ্যা হতে পারে না। এথেকে বোঝা যাচ্ছে
প্রচলিত বিরোধ-চতুষ্কোণে কোথাও ত্র“টি আছে। অসম বিরোধিতার সম্বন্ধ অনুযায়ী অ যদি ও কে
নিঃসৃত করে আর ঊ যদি ঙ কে নিঃসৃত করে তাহলে একই উদ্দেশ্য ও বিধেয়যুক্ত অ ও ঙ বচন
পর¯পর বিরুদ্ধ বচন হতে পারে না।
অনুরূপভাবে একই উদ্দেশ্য ও বিধেয়যুক্ত ও ও ঙ বচন অধীন-বিপরীত বচন হতে পারে না। অধীন
বিপরীত দু’টি বচন একত্রে মিথ্যা হতে পারে না। কিন্তু ‘কিছু কিছু ভ‚ত হয় মাংসাশী’ (ও) এবং ‘কিছু
কিছু ভ‚ত নয় মাংসাশী’ (ঙ) এ দু’টি বচনই মিথ্যা যদি ভ‚ত বলে কিছুর অস্তিত্ব না থাকে। তবে
অস্তিত্বমূলক প্রাককল্পনা করে নিলে আর প্রচলিত বিরোধ চতুষ্কোণের এসব অসুবিধা থাকে না।
বিপরীত বিরোধিতা ও অধীন-বিপরীত বিরোধিতার সম্বন্ধ বৈধ নয়
আধুনিক যুক্তিবিদদের মতে ও ও ঙ বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে। কাজেই যেখানে ঝ শ্রেণী
শূন্যগর্ভ সেখানে (ও) ‘কোন কোন ঝ হয় চ’ এবং (ঙ) ‘কোন কোন ঝ নয় চ’ উভয়ই মিথ্যা। তাহলেও
অ ও ঊ বচনকে যথাক্রমে ঙ ও ও বচনের বিরুদ্ধ বচন বলা যাবে। এদের বিরুদ্ধ বচন যথাক্রমে ঊ
‘কোন ঝ নয় চ’ এবং অ ‘সকল ঝ হয় চ’ উভয়ই সত্য হবে। অ ও ঊ বচন উভয়ই সত্য হলে তারা
বিপরীত বচন নয় কেননা দু’টি বিপরীত বচন এক সঙ্গে সত্য হতে পারে না। আবার ও ও ঙ বচন
উভয়ই একসঙ্গে মিথ্যা হতে পারে বলে তারা অধীন বিপরীত বচন নয়।
কেবল বিরুদ্ধ বিরোধিতার সম্বন্ধ বৈধ
অ ও ঊ বচন সত্য কিন্তু একই উদ্দেশ্য ও বিধেয়যুক্ত ও ও ঙ বচন মিথ্যা হয় যাচেছ বলে অসম
বিরোধিতার সম্বন্ধও অবৈধ। অতএব আধুনিক যুক্তিবিদদের মতে, একমাত্র বিরুদ্ধ বিরোধিতাই বৈধ।
অস্তিত্বমূলক তাৎপর্যের ভিত্তিতে অমাধ্যম অনুমান
অ, ঊ, ও ও ঙ এই চারটি বচনের ক্ষেত্রেই প্রতিবর্তন বৈধ। কিন্তু সীমায়িত আবর্তন ও সীমায়িত
আবর্তিত-প্রতিবর্তন বৈধ নয়। ঊ ও ও বচনের আবর্তন বৈধ। কিন্তু অ বচনের সীমায়িত আবর্তিত বচন ও
বৈধ নয়। অ ও ঙ বচনের আবর্তিত প্রতিবর্তন বৈধ। কিন্তু ঊ বচনের আবর্তিত প্রতিবর্তন ঙ বচন বৈধ
নয়। এর কারণ হল সার্বিক বচনের যেহেতু অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য নেই সেহেতু সার্বিক বচন থেকে
অস্তিত্বমূলক বিশেষ বচন সিদ্ধান্তকরলে তা বৈধ হবে না, অস্তিত্বমূলক দোষে দুষ্ট হবে।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য কথাটির অর্থ কি?
২। ‘শূন্যগর্ভ’ কথাটি ব্যাখ্যা করুন।
৩। নিজে নিজে চারটি বচন লিখে তার অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে কিনা দেখুন।
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। আধুনিক যুক্তিবিদদের মতে বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে
ক) অ ও ঊ বচনের খ) অ ও ও বচনের
গ) ঊ ও ঙ বচনের ঘ) ও ও ঙ বচনের।
২। আধুনিক যুক্তিবিদদের মতে কোন্ বিরোধিতাটি বৈধ
ক) অসম বিরোধিতা খ) বিপরীত বিরোধিতা
গ) অধীন-বিপরীত বিরোধিতা ঘ) বিরুদ্ধ বিরোধিতা।
৩। সাবেকী যুক্তিবিদদের মতে বচনের অস্তিত্বমূলক তাৎপর্য আছে
ক) অ ও ঊ বচনের খ) অ, ঊ, ও ও ঙ বচনের
গ) ঊ, ও ও ঙ বচনের ঘ) অ, ঊ ও ঙ বচনের।
সঠিক উত্তর
১। ঘ) ও ও ঙ বচনের। ২। ঘ) বিরুদ্ধ বিরোধিতা। ৩। খ) অ, ঊ, ও ও ঙ বচনের

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]