প্রাকল্পিক বচন
‘যদি তবে’ বা অনুরূপ কোন শব্দ বা শব্দসমষ্টি দিয়ে যদি দু’টি সরল বচন সংযুক্ত হয় তবে তাকে
প্রাকল্পিক বচন বলা হয়। যদি এবং তবে এর মধ্যবর্তী অংশকে বলে পূর্বগ (ধহঃবপবফবহঃ), আর তবে
এর পরবর্তী অংশকে বলে অনুগ যে সংযোজকের সাহায্যে প্রাকল্পিক বচনের উপাদান
বচন দু’টি যুক্ত হয় তাকে প্রকল্পন বলে। প্রকল্পনের প্রতীক হিসেবে নাল প্রতীক ‘’
ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ
১। যদি সে আসে তবে আমি যাব।
২। বন্যা হলে ফসল নষ্ট হয়।
৩। যদি নীল লিটমাস এসিডে ফেলা হয় তাহলে কাগজটি লাল হয়।
এখানে সবগুলি যৌগিক বচনেই দু’টি করে সরল বচন আছে এবং এগুলো ‘যদি ... তবে’, ‘হলে’, ‘যদি
... তাহলে’ ইত্যাদি সংযোজক দ্বারা যুক্ত। কিন্তু এসব ভিন্নতা সত্তে¡ও এ বচনগুলোর একটা সাধারণ
লক্ষণ আছে। সেটি এই যে, প্রত্যেকটিতে পূর্ববর্তী সরল বচনটি সত্য হলে পরবর্তী সরল বচনটিও
অবশ্যই সত্য হবে। যদি আগেরটি সত্য হয় কিন্তু পরেরটি মিথ্যা হয় তাহলে স¤পূর্ণযৌগিক বচনটি
মিথ্যা হবে।
প্রকল্প হল এমন বচন, যাকে সত্য বলে ধরে নেয়া হয় অর্থাৎ যাকে শর্ত হিসেবে ধরে নিয়ে কোন উক্তি
করা হয়। এজন্য এ জাতীয় অপেক্ষককে ‘শর্তমূলক অপেক্ষক’ও বলা হয়।
প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায় প্রাকল্পিক অপেক্ষকের আকারকে এভাবে প্রকাশ করা হয়
ঢ় য়
প্রতীক বর্ণ ঢ় এর জায়গায় ‘সে আসে’ এবং য় এর জায়গায় ‘আমি যাব’ বসিয়ে পাই
(সে আসে) (আমি যাব)
এখানে চিহ্নটি মধ্যে বসে একই সাথে ‘যদি ... তবে’ এর অর্থ প্রকাশ করছে।
ঢ় য় এর মধ্যবর্তী স¤পর্ককে ইংরেজিতে ‘ঢ় রসঢ়ষরবং য়’ বলা হয়। বাংলায় বলা হয় য় ঢ় থেকে
নিঃসৃত হয়।
ঢ় য় বচনটি কখন মিথ্যা হবে এবং কখন সত্য হবে এর উত্তর দিতে হলে আমাদের দেখতে হবে
কখন একটা ‘শর্তমূলক’ প্রতিশ্রæতি রক্ষা করা হয় এবং কোন্ অবস্থায় তা ভঙ্গ করা হয়। ধরা যাক মা
তার মেয়েকে বললেন
‘যদি তুমি আমাদের বাড়িতে ঈদ কর তাহলে তোমাকে একটি সুন্দর শাড়ি কিনে দিব’।
পূর্বগ অনুগ
১। মেয়ে মায়ের বাড়িতে ঈদ করল মা তাকে একটি সুন্দর শাড়ি কিনে দিলেন।
২। মেয়ে মায়ের বাড়িতে ঈদ করল মা তাকে সুন্দর শাড়ি কিনে দিলেন না।
৩। মেয়ে মায়ের বাড়িতে ঈদ করল না মা তাকে সুন্দর শাড়ি কিনে দিলেন।
৪। মেয়ে মায়ের বাড়িতে ঈদ করল না মা তাকে সুন্দর শাড়ি কিনে দিলেন না।
একটু চিন্তা করলেই আমরা বুঝতে পারব যে, কেবল দ্বিতীয় অবস্থায়ই মা তার প্রতিশ্রæতি রাখেননি।
প্রথম নম্বর অবস্থায় তিনি প্রতিশ্রæতি রেখেছেন। এ অবস্থা স¤পর্কে কোন প্রশ্ন ওঠে না। তৃতীয় ও চতুর্থ
পর্বের অবস্থা দূষণীয় নয়। কারণ মায়ের বাড়িতে ঈদ করলে মা কি করবেন তার প্রতিশ্রæতির মধ্যে
কেবল সেই কথা আছে; মায়ের বাড়িতে ঈদ না করলে তিনি কি করবেন সে বিষয়ে কোন শর্ত বা বিধিনিষেধের উল্লেখ নেই। কাজেই মায়ের বাড়িতে ঈদ না করা সত্তে¡ও মেয়েকে সুন্দর শাড়ি দিলে মাকে
কেউ মিথ্যাবাদী বলতে পারবে না।
পর্যাপ্ত ও অনিবার্য শর্ত
ঢ় য় এর অর্থযদি ঢ় সত্য হয় তাহলে য় সত্য। অর্থাৎ য় এর সত্য হওয়ার পক্ষে ঢ় এর সত্য হওয়াই
যথেষ্ট। এর মধ্যে আর কোন শর্ত নেই। জগতে আর যাকিছু ঘটুক না কেন ঢ় আর য় এর ‘যৌক্তিক’
স¤পর্কটা এমন যে ঢ় সত্য হলেই য় আর মিথ্যা হতে পারে না। এজন্য ঢ় কে বলা হয় য় এর ‘পর্যাপ্ত
শর্ত’ পক্ষান্তরে য় হচেছ ঢ় এর ‘অনিবার্য শর্ত
। অর্থাৎ ঢ় কে সত্য হতে হলে য় কে অবশ্যই সত্য হতে হবে। তা না হলে এ দাবি
টেকে না যে, ঢ় য় এর পর্যাপ্ত শর্ত। ঢ় সত্য হলেই যদি য় অবশ্যই সত্য হয় তাহলে যদি দেখা যায় য়
সত্য হয়নি, সেক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে, ঢ় সত্য নয়। যদি বলা হয় যে দুই ভাগ অক্সিজেন এবং
এক ভাগ হাইড্রোজেন মেশালে পানি উৎপন্ন হয়, তাহলে পানি উৎপন্ন না হলে আমরা অনুমান করবো
যে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন মেশানো হয়নি অথবা অনুপাত ঠিক হয়নি।
যেহেতু য় ঢ় এর অনিবার্য শর্ত সেহেতু ‘ঢ় য়’ এর অর্থ হিসেবে ‘যদি ঢ় তবে য়’ না বলে আমরা
বলতে পারি
‘ঢ় কেবল যদি য়’
অর্থাৎ ঢ় সত্য হবে কেবল যদি য় সত্য হয়। আবার ঢ় সত্য হলেই যদি য় সত্য হয় তাহলে এটা হতে
পারে না যে ঢ় সত্য অথচ য় মিথ্যা। এভাবে প্রাকল্পিক অপেক্ষকের মোট চারটি রূপ পাওয়া যায়
(১) ঢ় য় যদি ঢ় তবে য়
(২) ূ ঢ় া য় হয় ঢ় (সত্য) নয়, নয়তো য়
(৩) ূ (ঢ় . ূয়) এ নয় যে ঢ় (সত্য) এবং য় (সত্য) নয়
(৪) ূয় ূ ঢ় যদি য় নয় তবে ঢ় নয়।৪৬
উল্লেখ্য দ্বিতীয় রূপটিতে আমরা চিহ্নকে া এবং ূ দিয়ে সংজ্ঞায়িত করেছি আর ‘.’ ও ‘ূদ চিহ্ন
দিয়ে তৃতীয় রূপটিতে সংজ্ঞা দিয়েছি। অর্থাৎ এর অর্থ কে বাদ দিয়ে ‘ . ’, ‘া’, ‘ূ’ এর মাধ্যমে
প্রকাশ করা যায়। অন্যদিকে চতুর্থ রূপটিতে শুধু নিষেধক যোগ করা হয়েছে।
এখানে কয়েকটি বিষয় উল্লেখযোগ্য
১। প্রাকল্পিক বচনে ‘যদি ... তবে’এর দ্বারা আমরা কার্য-কারণ সম্বন্ধ, প্রতিশ্রæতি ইত্যাদি নানা রকমের
মনোভাব প্রকাশ করি। কিন্তু এগুলো ‘যদি ... তবে’এর যৌক্তিক অর্থের আওতায় পড়ে না;
যুক্তিবিচারের দিক থেকে এগুলো অতিরিক্ত। কারণ এ ধরনের যে ভাবই থাক না কেন তাতে
চিহ্নের অর্থের কোন বদল হয় না। সব সময়ই ঢ় য় এর অর্থ হল যদি ঢ় সত্য হয় তাহলে য়
অবশ্যই সত্য।
২। প্রাকল্পিক সম্বন্ধ, প্রকল্পন বা শর্তাপেক্ষতা মূলত দু’প্রকার ১) আকারগত (ভড়ৎসধষ) ও ২) বস্তুগত
(সধঃবৎরধষ)। আকারগত প্রাকল্পিক সম্বন্ধ আবার দু’প্রকার ১) সংজ্ঞাগত ও ২) যুক্তিগত।
আকারগত প্রাকল্পিক অনুমানে পূর্বগ ও অনুগের মধ্যে যে উক্তি থাকে সেগুলি এমন যে, পূর্বগ সত্য
হলে সে উক্তির আধেয় বা পড়হঃবহঃ এর ভিত্তিতেই অপরিহার্যভাবে অনুগও সত্য হবে। যেমন ‘যদি
ক্ষেত্রটি ত্রিভুজ হয়, তাহলে এর তিনটি বাহু আছে’। এটি সংজ্ঞাগত প্রকল্পনের একটি দৃষ্টান্ত।
ত্রিভুজের সংজ্ঞা থেকেই তার বাহুর সংখ্যা অনুমিত হয়। আবার ‘যদি সব মানুষ মরণশীল হয় এবং
রহিম মানুষ হয়, তাহলে রহিম মরণশীল’। এখানে অনুগ পূর্বগ থেকে যুক্তির নিয়মানুসারে নিঃসৃত
হয়েছে। কিন্তু ‘যদি বৃষ্টি হয় তাহলে মাটি ভিজবে, ‘যদি তুমি গান গাও তাহলে আমি নাচব’ এসব
অনুমানে অনুগ পূর্বগ থেকে অপরিহার্যভাবে নিঃসৃত হচেছ। কিন্তু এ অপরিহার্যতার ভিত্তি কোন সংজ্ঞা
বা অনুমান বিধি নয়। এর ভিত্তি কেবল প্রাকল্পিক ‘উক্তি’ মাত্র। অর্থাৎ ‘বৃষ্টি হয়’ এবং ‘মাটি ভিজবে’
এই সরল বচন দু’টিকে আমরা ‘যদি ... তাহলে’ নামক সংযোজকের সাহায্যে যুক্ত করে একটি উক্তি
করেছি, এবং কেবল সে কারণেই সরল বচন দু’টি পূর্বগ ও অনুগ হিসেবে এভাবে স¤পর্কিত হয়েছে।
কেউ তেমন কোন উক্তি না করলে তাদের মধ্যে এমন কোন স¤পর্ক গড়ে ওঠতো না।
এই কারণে এ জাতীয় প্রাকল্পিক সম্বন্ধকে আমরা ‘উক্তিগত প্রাকল্পিক সম্বন্ধ’ বলতে পারি। আধুনিক যুক্তিবিদ্যায় একে বলা হয় বস্তুগত প্রকল্পন তার কারণ এ প্রকল্পনের তাৎপর্য নির্ভর করে বচনের সত্য-মিথ্যার ওপর এবং
বচনের সত্য-মিথ্যা নির্ধারিত হয় বস্তু বা বাস্তব জগতের সঙ্গে বচনের স¤পর্কের দ্বারা। অর্থাৎ কোন
বচন বা উক্তি বস্তু বা বাস্তব জগতের অনুরূপ হলেই তা সত্য হয়। কিন্তু আধুনিক যুক্তিবিদরা বস্তুগত
প্রকল্পনের উক্তিগত ভিত্তিকেও অপরিহার্য মনে করেন না। তাঁদের মতে,
ক) একটা সত্য বচন যে কোন (সত্য বা মিথ্যা) বচন থেকে নিঃসৃত হতে পারে।
খ) একটা মিথ্যা বচন থেকে যে কোন (সত্য বা মিথ্যা) বচন নিঃসৃত হতে পারে।
এ মতানুসারে, সমুদয় সত্য ও মিথ্যা বচনের মধ্যে আপনা-আপনি কোন এক রকমের প্রাকল্পিক
সম্বন্ধ রয়েছে তার জন্য সেসবের কোন উক্তির অন্তর্ভুক্ত হওয়ার দরকার নেই।
৩। ‘যদি ... তাহলে’এর অন্য সব অর্থ বাদ দিয়ে যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর যে সাধারণ অর্থ আছে
সেই অর্থেই চিহ্নটি নেয়া হয়েছে। এ অর্থটিই প্রকল্পনের ‘ন্যনকল্প’ অর্থ। বস্তুগত ও আকারগত
প্রকল্পনের মধ্যেও একটা সাধারণ ন্যূনতম অর্থ আছে। অর্থাৎ পূর্বগ থেকে অনুগ আকারগতভাবে
নিঃসৃত হোক বা না হোক সর্বক্ষেত্রেই পূর্বগ সত্য হলে অনুগ আর মিথ্যা হতে পারে না এবং পূর্বগ
মিথ্যা হলে অনুগ সত্য বা মিথ্যা উভয়ই হতে পারে।
নিচের উদাহরণ দু’টি লক্ষ্য করলে আমরা দেখবো
ক) যদি সকল বাংলাদেশী কবি হয় এবং হোমার যদি একজন বাংলাদেশী হন, তাহলে
হোমার একজন কবি।
খ) যদি সকল বাংলাদেশী ডাক্তার হয় এবং হোমার যদি একজন বাংলাদেশী হন, তাহলে
হোমার একজন ডাক্তার।
এখানে প্রতিটি প্রকল্পনই আকারগত এবং প্রতি ক্ষেত্রেই আমরা পূর্বগকে হেতুবচন এবং অনুগটিকে
সিদ্ধান্তহিসেবে ধরতে পারি। প্রথম প্রকল্পনে পূর্বগটি মিথ্যা কিন্তু অনুগটি সত্য। দ্বিতীয় প্রকল্পনে
পূর্বগ ও অনুগ উভয়ই মিথ্যা। কিন্তু এমন কোন ‘আকারগত’ প্রকল্পন আমরা পাবো না, যেখানে পূর্বগ
সত্য অথচ অনুগ মিথ্যা। অন্যকথায় এমন কোন বৈধ যুক্তি পাওয়া যাবে না যেখানে হেতুবচন সত্য
কিন্তু সিদ্ধান্তটি মিথ্যা। তাহলে দেখা যাচেছ যে আকারগত প্রকল্পনেও এর মূল (বস্তুগত) অর্থটা
বর্তমান। অতিরিক্ত যে অর্থটা আকারগত প্রকল্পনে আছে কিন্তু বস্তুগত প্রকল্পনে নেই, সেটা হল
আকারগত প্রকল্পনে অনুগটি পূর্বগ থেকে যৌক্তিক নিয়মানুসারে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয়, কেবল
উক্তিগত কারণে বা সত্যমানের ভিত্তিতে নিঃসৃত হয় না।
প্রাকল্পিক সত্যাপেক্ষকের সবগুলি রূপ এক সাথে তুলে ধরলে এর সত্যসারণী নি¤œরূপ হবে
ঢ় য় ূঢ় ূয় ঢ়য় ূঢ়ায় ূ(ঢ়.ূয়) ূয় ূঢ়
ঞ ঞ ঋ ঋ ঞ ঞ ঞ ঞ
ঞ ঋ ঋ ঞ ঋ ঋ ঋ ঋ
ঋ ঞ ঞ ঋ ঞ ঞ ঞ ঞ
ঋ ঋ ঞ ঞ ঞ ঞ ঞ ঞ
এই সত্য সারণীতে দেখা যাচেছ দ্বিতীয় সারিতে ঢ় সত্য অথচ য় মিথ্যা; সেজন্য এই সারিতে প্রাকল্পিক
অপেক্ষকের ৪টি রূপই মিথ্যা। আর বাকি সব পঙক্তিতে প্রাকল্পিক অপেক্ষকের সব ক’টি রূপ সত্য।
কাজেই পূর্বগ ‘মিথ্যা’ হলে আমরা নির্দ্বিধায় বলে দিতে পারি যে ঢ়য় এর সবগুলি রূপ সত্য কিন্তু পূর্বগ
‘সত্য’ হলে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে অনুগ সত্য হলো কিনা; কারণ যদি অনুগ সত্য না হয় তাহলে
সেক্ষেত্রে প্রাকল্পিক বচনটি মিথ্যা হবে।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। প্রাকল্পিক বচন ব্যাখ্যা করুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। প্রাকল্পিক বচনের সংজ্ঞা দিন।
২। প্রাকল্পিক অপেক্ষকের বিভিন্ন আকারগুলি লিখুন।
৩। প্রাকল্পিক অপেক্ষকের পর্যাপ্ত ও অনিবার্য শর্তের মধ্যে পার্থক্য দেখান।
৪। বস্তুগত প্রকল্পন কাকে বলে?
৫। প্রকল্পনের ন্যূনতম অর্থ কী?
১। সত্য হলে ‘স’ মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন
ক) ূঢ়ায় এটি প্রাকল্পিক বচনের বৈধ আকার।
খ) প্রাকল্পিক বচনে পূর্বগ সত্য হলে অনুগ অবশ্যই সত্য হবে।
গ) পূর্বগ সত্য এবং অনুগ মিথ্যা হলে প্রাকল্পিক বচনটি সত্য হবে।
ঘ) প্রাকল্পিক সম্বন্ধ মূলত ৩ প্রকার।
ঙ) আধুনিক যুক্তিবিদরা বস্তুগত প্রকল্পনের উক্তিগত ভিত্তিকে অপরিহার্য মনে করেন না।
২। যদি অ ও ই সত্য বচন এবং ঢ ও ণ মিথ্যা বচন হয় তাহলে নি¤েœর যৌগিক বচনগুলির কোন্টি
সত্য এবং কোন্টি মিথ্যা নির্ণয় করুন
ক) ঢ (ঢ ণ)
খ) (ঢ অ) (ূঢ ূঅ)
গ) (ঢ অ) (ই ণ)
ঘ) (অ ই) (ূঅ ই)
ঙ) (ঢ ণ) (ূঢ ূণ)
চ) [(ঢ ণ) ঢ] ূঢ)
ছ) [ঢ (ঢ ণ)] [(ঢ ঢ) ঢ]
জ) [(অ ই) অ] অ
ঝ) [(ঢ .ণ) অ] [ঢ(ণঅ)]
ঞ) [(অ . ই) ঢ] (অ(ইঢ)]
সমাধান
ক) ঢ (ঢ ণ)
ঋ (ঋ ঋ)
ঋ ঞ
ঞ বচনটি সত্য
খ) (ঢ অ) (ূঢ ূঅ)
(ঋঞ) (ূ ঋ ূ ঞ)
ঞ (ঞ ঋ)
ঞ ঋ
ঋ বচনটি মিথ্যা
ঘ) (অ ই) (ূঅ ই)
(ঞ ঞ) (ূঞ ঞ)
ঞ (ঋ ঞ)
ঞ ঞ
ঞ বচনটি সত্য
ছ) [ঢ (ঢ ণ)] [(ঢঢ) ঢ]
[ঋ(ঋঋ)] [(ঋঋ) ঋ]
[ঋ ঞ] [ঞ ঋ]
ঞ ঋ
ঋ বচনটি মিথ্যা
ঝ) [(ঢ . ণ) অ] [ঢ (ণঅ)]
[(ঋ.ঋ) ঞ] [ঋ(ঋ ঞ)]
[ঋ ঞ] [ঋ ঞ]
ঞ ঞ
ঞ বচনটি সত্য
সঠিক উত্তর
১. (ক) স (খ) স (গ) মি (ঘ) মি (ঙ) স
২. গ) মিথ্যা ঙ) সত্য চ) সত্য জ) সত্য ঞ) সত্য
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত