কারণ সম্পর্কীয় মতবাদ হিসেবে সক্রিয়তাবাদ, নিয়মতান্ত্রিক মতবাদ ও নিশ্চয়াত্মক মতবাদের

কারণের স্বরূপ সম্পর্কে বিভিন্ন জন বিভিন্ন মত পোষণ করেন। কারণের স্বরূপ সম্পর্কে
সাধারণ লোক এক ধরনের মতবাদ পোষণ করেন, বুদ্ধিবাদীরা এক ধরনের মতবাদ পোষণ
করেন, আবার অভিজ্ঞতাবাদীরা আরেক ধরনের মতবাদ পোষণ করেন। এ ছাড়াও কারণ
সম্পর্কে নানা রকমের মতবাদ রয়েছে। এই সমস্ত মতবাদের মধ্যে যে মতবাদগুলি উল্লেখযোগ্য তার মধ্য থেকে তিনটি নিয়ে আমরা এখানে আলোচনা করবো।
সক্রিয়তাবাদ
সাধারণ লোক কারণ বলতে শক্তি (ঢ়ড়বিৎ) বোঝে, যা সক্রিয়ভাবে কোন নির্দিষ্ট কার্য উৎপন্ন করে। কোন বস্তুযখন নিজের অন্তর্নিহিত শক্তির দ্বারা অন্যের মধ্যে পরিবর্তন আনয়ন করে অর্থাৎ কার্য উৎপাদন করে তখন প্রথম বস্তুটিকে উৎপন্ন বস্তুটির কারণ বলে গণ্য করা হয়।
আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে আমরা যখন কোন কাজ করি তখন আমাদের শক্তির ব্যবহার
করতে হয়। নিষ্ক্রিয়ভাবে চুপচাপ বসে থাকলে কোন কাজই হয় না। তেমনি সাধারণ লোক
মনে করেন, বাইরের জগতেও কার্য উৎপন্ন করতে শক্তির দরকার হয়। সুতরাং শক্তিই কারণ।
কার্যকারণের মধ্যে একটা নিশ্চয়াত্মক ও অনিবার্য সম্পর্ক > রয়েছে। একটি বিশেষ কারণ সব সময়ই একটি বিশেষ কার্য উৎপাদন করে। যেমন মোম আগুনে দিলে গলবেই, জমবে না।
দার্শনিকদের মধ্যে লক, বার্কলি প্রমুখ শক্তিকেই কারণ বলে মনে করেন। লক জড় বস্তুকে
প্রাথমিক কারণ, মন বা আত্মাকে আত্যন্তিক কারণ এবং পরম সত্তাকে চূড়ান্ত কারণ বলে মনে
করেন। আর বার্কলি ব্যক্তি ব্যবহারের নিমিত্ত কারণরূপে জীবাত্মা এবং প্রাকৃতিক বস্তুও ঘটনার
নিমিত্ত কারণরূপে পরম সত্তাকে স্বীকার করেন। বিজ্ঞানীদের মতেও কারণ ও কার্য উভয়ই শক্তি। কারণ শক্তি কার্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
সমালোচনা
(১) কারণ সম্বন্ধে সক্রিয়তাবাদের বিরুদ্ধে প্রধান আপত্তি এই যে, আমাদের কার্যের কারণ
শক্তি বলে উপলব্ধি করলেও সব সময়ই কারণ শক্তি হবে, এমন মনে করার ভিত্তি নেই।
সাদৃশ্যানুমান যদি ভিত্তি হয় তবে সিদ্ধান্ত প্রমাণিত হয় না, কারণ সাদৃশ্যানুমান কিছুই
প্রমাণ করতে পারে না।
(২) এই মতবাদ জড় বস্তুর মধ্যে কার্যকারণ সম্পর্ক ব্যাখ্যা করতে পারলেও জড়দেহ ও
চেতন মনের কার্যকারণ সম্বন্ধকে ব্যাখ্যা করতে পারে না। জড়শক্তি কিভাবে মানসিক
শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, তাও এই মতবাদ সন্তোষজনকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে না।
নিয়মতান্ত্রিক মতবাদ (
অভিজ্ঞতাবাদীদের মতে, অভিজ্ঞতাই হলো জ্ঞান লাভের একমাত্র পথ। বাহ্য প্রত্যক্ষ ও
অন্তঃপ্রত্যক্ষ-এ দুইয়ের সাহায্যে আমরা জ্ঞানলাভ করি। অভিজ্ঞতাবাদীদের মতে, কি বাহ্য
প্রত্যক্ষ, কি অন্তঃপ্রত্যক্ষ, কোনটির সাহায্যে প্রমাণ করা যায় না যে, কারণ হলো শক্তিবিশেষ, যা কার্য উৎপন্ন করে। আবার কার্যকারণ সম্পর্ককে একটি সার্বিক ও অনিবার্য সম্বন্ধ রূপেই গণ্য করা হয় অর্থাৎ এই সম্বন্ধ যে অতীতেই সত্য হয়েছে তা নয়,
ভবিষ্যতেও সত্য হবে। কিন্তুঅভিজ্ঞতাবাদীদের মতে, এ সম্বন্ধ সার্বিক ও অনিবার্য নয় এবং
অতীতে সত্য হয়েছে বলে ভবিষ্যতেও সত্য হবে তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। কারণ আমরা
অভিজ্ঞতায় এমন কিছুই পাই না যার সাহায্যে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সুনিশ্চিতভাবে কিছুবলা যায়।
অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিকদের মধ্যে কার্যকারণ তত্ত¡ সম্পর্কে হিউমের মতবাদই উল্লেখযোগ্য।
আমরা এখন তাঁর মতবাদ আলোচনা করবো।
হিউমের মতে, যা অভিজ্ঞতায় পাওয়া যায় না তার অস্তিত্ব আছে বলা যায় না। অভিজ্ঞতায়
আমরা ঘটনার পারম্পর্য সম্বন্ধ এবং সহ-অবস্থান ()
প্রত্যক্ষ করি, কিন্তুঅনিবার্য সম্পর্ক প্রত্যক্ষ করি না। উদাহরণস্বরূপ,
‘বিষ পানে মৃত্যু ঘটে'। সাধারণ দৃষ্টিতে বিষ পান ও মৃত্যুর মধ্যে এক অনিবার্য সম্পর্ক আছে,
অর্থাৎ বিষ পানে মৃত্যু অতীতেও ঘটেছে, ভবিষ্যতেও ঘটবে। কিন্তুহিউম বলেন, বিষপান ও
মৃত্যু-এই দুটি ঘটনার মধ্যে একটি পূর্বাপর সম্পর্কমাত্র আমরা প্রত্যক্ষ করি, কোন অনিবার্য
সম্পর্ক প্রত্যক্ষ করি না। সুতরাং ভবিষ্যতেও বিষ খেলে যে মৃত্যু হবেই-একথা নিশ্চিতভাবে
বলা যায় না। দুটি ঘটনার মধ্যে আমরা যা প্রত্যক্ষ করি তা হলো পরম্পরতার অর্থাৎ কালগত
সম্বন্ধ বিষের কোন শক্তির দ্বারা মৃত্যু ঘটেছে এমন কোন জ্ঞান আমরা
প্রত্যক্ষণের মাধ্যমে পাই না। এভাবে হিউম কার্যকারণ সম্পর্কযুক্ত দুটি ঘটনার মধ্যে কোন
অনিবার্য সম্পর্ক স্বীকার করেন না। হিউমের মতে, এটা আমাদের মানসিক অভ্যাস।
প্রকৃতপক্ষে কারণ হলো নিয়ত অপরিবর্তিত পূর্ববতী ঘটনা, আর কার্য হলো নিয়ত অপরিবর্তিত পরবর্তী ঘটনা। কারণ ও কার্য দুটি স্বতন্ত্র ও বিচ্ছিন্ন ঘটনা। অভ্যাসপ্রসূত প্রত্যাশা থেকেই কার্য কারণের মধ্যে অনিবার্য সম্বন্ধের ধারণার উৎপত্তি।
সমালোচনা
(১) অনেক ক্ষেত্রে দুটি ঘটনার মধ্যে সংযোগ লক্ষ্য করা গেলেও বলা যুক্তিসঙ্গত হবে না যে,
তাদের একটি অপরটির কারণ। যেমন রাত ও দিন।
(২) অনেক কার্যকারণ সম্বন্ধের ক্ষেত্রে ঘটনার সতত সংযোগ লক্ষ্য করা যায় না। যেমন
মশলা জাতীয় খাদ্য খেলে পেটে ঘা হয়, কিন্তুমশলা জাতীয় খাদ্য খেয়ে সব সময় পেটে
ঘা হয় না।
নিশ্চয়াত্মক মতবাদ
শুদ্ধ অবরোহানুমানের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয়। আশ্রয়
বাক্যের সাথে সিদ্ধান্তের সম্বন্ধকে আমরা নিশ্চয়াত্মক সম্বন্ধ বলি। এই নিশ্চয়াত্মকতা
যুক্তিবিজ্ঞানের নিশ্চয়াত্মকতা নামে পরিচিত। এ মতবাদ অনুসারে,
কারণের সাথে কার্যের সম্বন্ধ যুক্তিবিজ্ঞানের নিশ্চয়াত্মক সম্বন্ধের অনুরূপ। এ মতবাদ
নিশ্চয়াত্মক মতবাদ নামে পরিচিত। ডেকার্ট, স্পিনোজা প্রমুখ বুদ্ধিবাদী দার্শনিকগণ এই
মতবাদের সমর্থক। তাঁদের মতে, কার্য ও কারণের মধ্যে অনিবার্য সম্বন্ধ বর্তমান। অর্থাৎ যখন
আমরা বলি, বিষ পান মৃত্যুর কারণ, তখন তার অর্থ শুধুমাত্র এই নয় যে, মৃত্যু নামক ঘটনা
বিষ পান নামক ঘটনাকে নিয়ত অনুসরণ করে; উভয় ঘটনার মধ্যে শুধুমাত্র পারম্পর্যের সম্বন্ধ
বর্তমান। বিষ পান মৃত্যুর কারণ, একথা বলা হলে বুঝে নিতে হবে যে, বিষ পান ও মৃত্যু এই
দুই ঘটনার মধ্যে অনিবার্য সম্বন্ধ বর্তমান। অর্থাৎ বিষ পান করলে অবশ্যই মৃত্যু ঘটবে। বিষ
পানে মৃত্যু ঘটার কারণ বিষ পানের মধ্যে নিহিত রয়েছে।
ব্রড ও ইউয়িং)-এর নাম এই মতবাদের সাথে
বিশেষভাবে যুক্ত। ইউয়িং এই মতবাদের সমর্থনে দুটি যুক্তি উপস্থাপন করেন :
১। আমরা কারণ থেকে কার্য বৈধভাবে অনুমান করতে পারি। কিন্তুকারণ ও কার্যের মধ্যে
প্রসক্তি বা অনিবার্য সম্বন্ধ না থাকলে এরূপ অনুমান করা সম্ভব হতো কি? ইউয়িং বলেন,
অবরোহ যুক্তিতে আশ্রয়বাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে যে অনিবার্য সম্পর্ক বর্তমান, এ সম্বন্ধ ঠিক তা
নয়। কিন্তুকার্য ও কারণের মধ্যে যে সম্বন্ধ তা অবশ্যই অনিবার্য সম্বন্ধের মত হবে। কারণ তা না হলে কারণ থেকে কার্য অনুমান করা যেত না।
২। কার্যকারণ সম্পর্ক যদি শুধুমাত্র দুটি ঘটনার নিয়ত সংযোগ বোঝায়, তাহলে ‘ক' খ এর
কারণ বলা হলে এই নিয়ত সংযোগের অর্থাৎ কেন ‘খ' নিয়ত ‘ক'কে অনুসরণ করবে, তার কোন ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যাবে যদি ‘ক'এর মধ্যে ‘খ'এর
কারণ নিহিত থাকে। কিন্তুক ‘খ'এর কারণ কিভাবে হতে পারে যদি ‘ক'এর প্রকৃতি
মধ্যে ‘খ' নিহিত না থাকে? সে কারণে ‘ক' ও ‘খ' এর মধ্যে নিশ্চয়াত্মক সম্বন্ধ বর্তমান বা
অন্ততঃপক্ষে সেই সম্বন্ধ যৌক্তিক নিশ্চয়াত্মক সম্বন্ধের অনুরূপ, এ সিদ্ধান্ত অবশ্যই করতে হয়।
সমালোচনা
(১) কার্যকারণ সম্পর্কবিষয়ক বচন-যেমন, ‘বিষ পান হয় মৃত্যুর কারণ' হলো সংশ্লেষক
বচন। কিন্তুনিশ্চয়াত্মকবাদীরা মনে করেন যে, বিষ পান ও মৃত্যুর মধ্যে অনিবার্য সম্বন্ধ
বর্তমান। মৃত্যুর কারণ বিষ পানে নিহিত। যদি তাই হয় তাহলে এই বচনকে বিশ্লেষক
গণ্য না করে সংশ্লেষক গণ্য করার কারণ কি তা তাঁরা বলতে পারেননি।
(২) নিশ্চয়াত্মকবাদীরা স্বীকার করেন যে, কারণ ও কার্যের মধ্যে সম্বন্ধ যুক্তিবিদ্যার হেতুবাক্য
ও সিদ্ধান্তের সম্বন্ধের অনুরূপ। কিন্তুদুটির মধ্যে সাদৃশ্য আছে বলা হলেই কার্যকারণের
মধ্যে নিশ্চয়াত্মক সম্বন্ধের যথার্থ ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না।
সারাংশ
সক্রিয়তাবাদ অনুসারে কারণ হলো শক্তি। এই মতানুসারে কার্য ও কারণরূপ দুটি ঘটনার মধ্যে
প্রথম ঘটনাটি নিজের অন্তর্নিহিত শক্তি দিয়ে দ্বিতীয় ঘটনাটি ঘটায়, এজন্য প্রথম ঘটনাটিকে
কারণ ও দ্বিতীয় ঘটনাটিকে কার্য বলা হয়। এদের মধ্যে নিশ্চয়াত্মক ও অনিবার্য সম্পর্ক
বিদ্যমান। লক, বার্কলি প্রমুখ এই মতবাদের অনুসারী।
নিয়মতান্ত্রিকবাদীদের মতে, অভিজ্ঞতায় এমন কিছুপাওয়া যায় না যা প্রমাণ করে কারণ একটি
শক্তিবিশেষ এবং কার্যকারণ সম্পর্ক সার্বিক ও অনিবার্য। তাঁদের মতে, অভিজ্ঞতায় আমরা
এমন কিছুই পাই না যার সাহায্যে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সুনিশ্চিতভাবে কিছুসিদ্ধান্ত করা যায়।
সুতরাং একটি ঘটনা (কারণ) সব সময়ই যে অনুরূপ কার্য ঘটাবে তা নিশ্চিত করে বলা যায়
না। তাঁদের মতে, কার্যকারণের মধ্যে অনিবার্য কোন সম্পর্ক নেই, কিন্তুআমরা অভ্যাসবশত
এই ধারণা করে থাকি। কার্য ও কারণ সম্পূর্ণভাবে দুটি বিচ্ছিন্ন ও স্বতন্ত্র ঘটনা।
নিশ্চয়াত্মক মতবাদ অনুসারে, কার্য ও কারণের মধ্যে একটি অনিবার্য সম্পর্ক বর্তমান। এই
সম্পর্ক যুক্তিবিদ্যায় আশ্রয়বাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে যে অনিবার্য সম্পর্ক তার অনুরূপ। কারণের
মধ্যে এমন কিছুআছে যা অনিবার্যভাবে কার্যকে সংঘটিত করে। তাই আমরা সব সময় একই কারণ থেকে একই কার্য সংঘটিত হতে দেখি।
রচনামূলক প্রশ্ন
১। কারণ সম্পর্কীয় মতবাদ হিসেবে সক্রিয়তাবাদ, নিয়মতান্ত্রিক মতবাদ ও নিশ্চয়াত্মক মতবাদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন।
সংক্ষিপ্ত উত্তরমূলক প্রশ্ন
১। কারণ সম্পর্কীয় মতবাদ হিসেবে নিয়মতান্ত্রিক মতবাদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন।
২। কারণ সম্পর্কীয় মতবাদ প্রদানের ক্ষেত্রে ইউয়িং-এর যুক্তি দুটি উপস্থাপন করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তর লিখুন
১। সক্রিয়তাবাদের সমর্থক হলেন
(অ) লক, বার্কলি (আ) হিউম, কান্ট
(ই) ডেকার্ট, স্পিনোজা (ঈ) ব্রড, বøানসারড্
২। নিয়মতান্ত্রিক মতবাদের অন্যতম দার্শনিক হলেন
(অ) বার্কলি (আ) কান্ট
(ই) প্লেটো (ঈ) হিউম
৩। কারণকে শক্তি বলে গণ্য করে
(অ) সক্রিয়তাবাদ (আ) নিয়মতান্ত্রিকবাদ
(ই) নিশ্চয়াত্মক মতবাদ (ঈ) উপরের সবগুলো মতবাদ
৪। নিশ্চয়াত্মক মতবাদের ক্ষেত্রে দুটি উল্লেখযোগ্য যুক্তি প্রদান করেন
(অ) ডেকার্ট (আ) স্পিনোজা
(ই) ব্রড (ঈ) ইউয়িং
সত্য হলে ‘স', মিথ্যা হলে ‘মি' লিখুন।
১। সাধারণ লোকের মতো বিজ্ঞানীরাও কারণকে শক্তি বলে মনে করেন।
২। হিউমের মতো ডেকার্টও কার্যকারণ সম্পর্কের অনিবার্যতা অস্বীকার করেন।
৩। নিয়মতান্ত্রিক মতবাদের অনুসারীরা মূলত বুদ্ধিবাদী।
৪। নিশ্চয়াত্মক মতবাদ অনুসারে, কারণ অনিবার্যভাবে কার্য সংঘটিত করে।
সঠিক উত্তর
১। (অ) লক, বার্কলি ২। (ঈ) হিউম ৩। (অ) সক্রিয়তাবাদ ৪। (ঈ) ইউয়িং
১। স ২। মি ৩। মি ৪। স

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]